Dr. Abid Al Miraj Khan, BPT

Dr. Abid Al Miraj Khan, BPT "ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক"
আর্থ্রাইটিস, পেইন এন্ড প্যারালাইসিস রিহ্যাবিলিটেশন কেন্দ্র
Scenic physiotherapy center (SPC)
উত্তরা, ঢাকা

30/07/2025

Exercise for Sciatic pain

Knee Joint test
28/07/2025

Knee Joint test

23/07/2025

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক দের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন - বিপিএ এর পক্ষ থেকে দেশের সকল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক দের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি।

সকল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক দের কে, বিপিএ এর প্র্যাক্টিস গাইডলাইন, রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন ও চিকিৎসক হিসেবে মেডিকেল ইথিকস মেনে ফিজিওথেরাপি প্র্যাক্টিস করার জন্য বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে আহবান করা যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশন (বিপিএ), এর পক্ষ থেকে সবাইকে এই সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটি মেনে চলার অনুরোধ করা যাচ্ছে।

Many many thanks to Bangladesh Physiotherapy Association (BPA)🥰
08/07/2025

Many many thanks to Bangladesh Physiotherapy Association (BPA)🥰

Painful ARC Test
24/06/2025

Painful ARC Test

23/05/2025

"ফিজিওথেরাপি নিয়ে এখন সুস্থ আছি"
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ভাইয়ের এমন উক্তিতে এটাই প্রমাণ করে - ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা হচ্ছে একমাত্র চিকিৎসা ব্যবস্থা, যেখানে থেমে যাওয়া জীবনের গতিকে পুনরায় কার্যক্ষম ও পুনর্জীবিত করে তোলে

অর্থোপেডিক্স কন্ডিশনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ব্যথা কমানো, চলনশক্তি ফিরিয়ে আনা এবং দৈনন্দিন ক...
12/05/2025

অর্থোপেডিক্স কন্ডিশনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ব্যথা কমানো, চলনশক্তি ফিরিয়ে আনা এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপ স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রে অপরিহার্য । হাড়, জয়েন্ট, পেশি এবং লিগামেন্ট সংক্রান্ত সমস্যায় ফিজিওথেরাপিস্ট বিভিন্ন কৌশল যেমন এক্সারসাইজ, ম্যানুয়াল থেরাপি, ইলেকট্রোথেরাপি ও পেইন ম্যানেজমেন্ট টেকনিক ব্যবহার করে রোগীর পুনর্বাসন নিশ্চিত করেন। ফলে ব্যথা হ্রাস পায় এবং শরীরের গতি ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। রোগী স্বাভাবিক জীবনে দ্রুত ফিরে আসতে সক্ষম হয়।

অর্থোপেডিক্সের ২০০টি শারীরিক অবস্থায় ফিজিওথেরাপির ভূমিকা সাধারণ নীতির উপর ভিত্তি করে আলোচনা করা হলো। প্রকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা রোগীর অবস্থা, বয়স ও অন্যান্য ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

# # # হাড় ও জয়েন্টের সমস্যা # # #

১. স্ক্যাফয়েড ফ্র্যাকচার: হাতের কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার, সূক্ষ্ম মোটর স্কিল উন্নয়ন।

২. কলিস ফ্র্যাকচার: কব্জির ফ্লেক্সিবিলিটি ফিরিয়ে আনা, গ্রিপ শক্তি বাড়ানো।

৩. বাক্সটার্স ফ্র্যাকচার: কনুইয়ের গতিশীলতা বাড়ানো।

৪. মন্টেগিয়ার ফ্র্যাকচার: এলবো জয়েন্টের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা।

৫. স্মিথ ফ্র্যাকচার: কব্জির এক্সটেনশন শক্তি বাড়ানো।

৬. গেলিয়াজি ফ্র্যাকচার: কব্জি ও হাতের কার্যকারিতা উন্নয়ন।

৭. হিউমেরাস ফ্র্যাকচার: কাঁধের রেঞ্জ অফ মোশন বাড়ানো, পেশি পুনর্বাসন।

৮. ক্ল্যাভিকল ফ্র্যাকচার: কাঁধের মুভমেন্ট পুনরুদ্ধার, পোস্টারাল করেকশন।

৯. ম্যান্ডিবুলার ফ্র্যাকচার: চোয়ালের মুভমেন্ট ও ম্যাস্টিকেশন পুনরুদ্ধার।

১০. অরবিটাল ফ্র্যাকচার: চোখের পেশির সমন্বয় বাড়ানো।

১১. রিব ফ্র্যাকচার: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, উপরের শরীরের মুভমেন্ট।

১২. স্টার্নাম ফ্র্যাকচার: বুকে পেশির নমনীয়তা বাড়ানো।

১৩. ভার্টিব্রাল কম্প্রেশন ফ্র্যাকচার: মেরুদণ্ডের অ্যালাইনমেন্ট ঠিক করা, পোস্টুরাল শিক্ষা।

১৪. পেলভিক ফ্র্যাকচার: কোর মাসল শক্তিশালীকরণ, হাঁটাচলা পুনরায় শেখানো।

১৫. ফিমোরাল ফ্র্যাকচার: হাঁটু ও হিপের গতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, পেশি শক্তিশালীকরণ।

১৬. প্যাটেলার ফ্র্যাকচার: হাঁটুর এক্সটেনশন ও ফ্লেক্সন উন্নত করা।

১৭. টিবিয়াল ফ্র্যাকচার: গোড়ালি ও হাঁটুর মুভমেন্ট উন্নত করা, ভারসাম্য প্রশিক্ষণ।

১৮. ফিবুলার ফ্র্যাকচার: গোড়ালি স্থিতিশীলতা বাড়ানো, প্রোপ্রিয়োসেপশন ট্রেনিং।

১৯. মেটাটারসাল ফ্র্যাকচার: পায়ের আর্ক সাপোর্ট, গেইট ট্রেনিং।

২০. লিসফ্রাঙ্ক ইনজুরি: পায়ের গতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, ভারসাম্য রিহ্যাব।

# # # জয়েন্ট ও সার্জিকাল কন্ডিশন # # #

২১. হিপ রিপ্লেসমেন্ট: হাঁটাচলা ও ভারসাম্য প্রশিক্ষণ, পোস্ট-অপ রিহ্যাব।

২২. নী রিপ্লেসমেন্ট: হাঁটুর ROM বাড়ানো, কোয়াড্রিসেপস শক্তিশালীকরণ।

২৩. শোল্ডার রিপ্লেসমেন্ট: কাঁধের মুভমেন্ট পুনরুদ্ধার, স্কাপুলার স্ট্যাবিলিটি।

২৪. অ্যাঙ্কল রিপ্লেসমেন্ট: গোড়ালির গতিশীলতা ও শক্তি বাড়ানো।

২৫. এলবো জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট: কনুইয়ের ফ্লেক্সন-এক্সটেনশন উন্নয়ন।

২৬. স্পাইনাল ফিউশন: মেরুদণ্ডের অ্যালাইনমেন্ট রক্ষা, কোর মাসল ট্রেনিং।

২৭. মেনিস্কেকটমি: হাঁটুর কার্টিলেজ সাপোর্ট, হ্যামস্ট্রিং ফ্লেক্সিবিলিটি।

২৮. ACL রিকনস্ট্রাকশন: নিউরোমাসকুলার ট্রেনিং, রি-ইনজুরি প্রতিরোধ।

২৯. PCL রিকনস্ট্রাকশন: হাঁটুর পোস্টেরিয়র স্ট্যাবিলিটি বাড়ানো।

৩০. রোটেটার কাফ রিপেয়ার: স্কাপুলার কন্ট্রোল, কাঁধের রোটেশন ট্রেনিং।

৩১. ল্যাব্রাল টিয়ার: জয়েন্ট স্ট্যাবিলিটি, ফাংশনাল মুভমেন্ট পুনরুদ্ধার।

৩২. কারটিলেজ ট্রান্সপ্লান্টেশন: লো-ইমপ্যাক্ট এক্সারসাইজ, জয়েন্ট প্রোটেকশন।

৩৩. অস্টিওটমি: হাড়ের অ্যালাইনমেন্ট ঠিক রাখা, পেশি ব্যালান্স করা।

৩৪. টেন্ডন রিপেয়ার: টেন্ডন গ্লাইডিং এক্সারসাইজ, প্রগ্রেসিভ লোডিং।

৩৫. স্পাইনাল ডিকম্প্রেশন: স্নায়ুর চাপ কমানো, পোস্টুরাল এডুকেশন।

৩৬. স্কোলিওসিস করেকশন: শ্রোথ এক্সারসাইজ, পোস্চারাল অ্যাওয়ারনেস।

৩৭. বোন গ্রাফটিং: গ্রাফট সাইট প্রোটেকশন, সফ্ট টিস্যু মোবিলাইজেশন।

৩৮. সফ্ট টিস্যু রিকনস্ট্রাকশন: স্কার টিস্যু ম্যানেজমেন্ট, মুভমেন্ট রিস্টোরেশন।

৩৯. অ্যাম্পিউটেশন রিহ্যাবিলিটেশন: প্রস্থেটিক ট্রেনিং, ফ্যান্টম লিম্ব পেইন ম্যানেজমেন্ট।

৪০. ফ্রোজেন শোল্ডার: জয়েন্ট মোবিলাইজেশন, ক্যাপসুলার স্ট্রেচিং।

# # # মেরুদণ্ড ও স্নায়ু # # #

৪১. হার্নিয়েটেড ডিস্ক: কোর স্ট্যাবিলিটি, স্নায়ু মোবিলাইজেশন।

৪২. সায়াটিকা: স্নায়ু ফ্লোসিং এক্সারসাইজ, পোস্টুরাল করেকশন।

৪৩. স্পাইনাল স্টেনোসিস: ফ্লেক্সন-বেসড এক্সারসাইজ, স্ট্যামিনা বাড়ানো।

৪৪. স্কোলিওসিস: অ্যাসিমেট্রিক এক্সারসাইজ, ব্রেসিং সাপোর্ট।

৪৫. কাইফোসিস: থোরাসিক এক্সটেনশন এক্সারসাইজ, শ্বাস প্রশ্বাসের ট্রেনিং।

৪৬. লর্ডোসিস: পেলভিক টিল্ট করেকশন, হিপ ফ্লেক্সর স্ট্রেচিং।

৪৭. স্পনডাইলোলিস্থেসিস: স্পাইনাল স্ট্যাবিলিটি, অ্যাক্টিভেশন এক্সারসাইজ।

৪৮. অ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস: জয়েন্ট মোবিলিটি রক্ষা, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম।

৪৯. ডিজেনারেটিভ ডিস্ক ডিজিজ: লো-ইমপ্যাক্ট অ্যারোবিক্স, হাইড্রোথেরাপি।

৫০. সারভাইক্যাল রেডিকুলোপ্যাথি: সারভাইক্যাল ট্র্যাকশন, নেক স্ট্যাবিলাইজেশন।

৫১. লাম্বার রেডিকুলোপ্যাথি: ম্যাকেঞ্জি এক্সটেনশন, নিউরোডাইনামিক্স।

৫২. পাইরিফর্মিস সিনড্রোম: পিরিফর্মিস স্ট্রেচিং, হিপ রোটেশন ট্রেনিং।

৫৩. স্যাক্রোইলিয়াক জয়েন্ট ডিসফাংশন: পেলভিক অ্যালাইনমেন্ট, স্ট্যাবিলিটি এক্সারসাইজ।

৫৪. হুইপল্যাশ ইনজুরি: নেক মুভমেন্ট পুনরুদ্ধার, পোস্টুরাল এডুকেশন।

৫৫. মেরুদণ্ডের টিউমার: ফাংশনাল মুভমেন্ট মেইনটেইন করা, ব্যথা ম্যানেজমেন্ট।

৫৬. স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি: নিউরোপ্লাস্টিসিটি ট্রেনিং, অ্যাডাপটিভ ডিভাইস ট্রেনিং।

৫৭. কউডা ইকুইনা সিনড্রোম: ব্লাডার ও বাওয়েল ফাংশন পুনরুদ্ধার, লোয়ার লিম্ব স্ট্রেইন্থেনিং।

৫৮. মায়োফেসিয়াল পেইন সিনড্রোম: ট্রিগার পয়েন্ট রিলিজ, পেশি রিল্যাক্সেশন।

৫৯. ফাইব্রোমায়ালজিয়া: জেন্টল এক্সারসাইজ, ফেটিগ ম্যানেজমেন্ট।

৬০. ভার্টিব্রাল অ্যাস্টিওমাইলাইটিস: ইনফেকশন কন্ট্রোলে সহায়তা, মুভমেন্ট প্রিজারভেশন।

# # # স্পোর্টস ইনজুরি # # #

৬১. ACL টিয়ার: কোয়াড্রিসেপস ও হ্যামস্ট্রিং ব্যালান্স, জাম্প ল্যান্ডিং টেকনিক।

৬২. মেনিস্কাস টিয়ার: হাঁটুর কার্টিলেজ সাপোর্ট, ফুল ROM পুনরুদ্ধার।

৬৩. MCL টিয়ার: মিডিয়াল স্ট্যাবিলিটি, ভারসাম্য প্রশিক্ষণ।

৬৪. LCL টিয়ার: ল্যাটারাল স্ট্যাবিলিটি, প্রোপ্রিয়োসেপশন ট্রেনিং।

৬৫. টেনিস এলবো: এক্সটেনসর টেন্ডন রিহ্যাব, ergonomic করেকশন।

৬৬. গলফার্স এলবো: ফ্লেক্সর টেন্ডন স্ট্রেইন্থেনিং, গ্রিপ টেকনিক।

৬৭. শিন স্প্লিন্টস: টিবিয়ালিস পোস্টেরিয়র স্ট্রেন্দথেনিং, ফুট আর্ক সাপোর্ট।

৬৮. রানার্স নী: প্যাটেলোফেমোরাল জয়েন্ট অ্যালাইনমেন্ট, IT ব্যান্ড স্ট্রেচিং।

৬৯. IT ব্যান্ড সিনড্রোম: ফ্যাসা স্ট্রেচিং, হিপ মুভমেন্ট করেকশন।

৭০. অ্যাকিলিস টেন্ডিনাইটিস: এক্সসেন্ট্রিক লোডিং, হিল ড্রপ এক্সারসাইজ।

৭১. প্যাটেলার টেন্ডিনাইটিস: প্যাটেলার ট্র্যাকিং করেকশন, কুয়াড্রিসেপস স্ট্রেন্দথেনিং।

৭২. হ্যামস্ট্রিং স্ট্রেন: প্রোগ্রেসিভ লোডিং, ফ্লেক্সিবিলিটি ট্রেনিং।

৭৩. কাফ মাসল টিয়ার: গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস স্ট্রেন্দথেনিং, গেইট ট্রেনিং।

৭৪. গ্রোইন স্ট্রেন: অ্যাডাক্টর স্ট্রেইন্থেনিং, কোর স্ট্যাবিলিটি।

৭৫. অ্যাডাক্টর টিয়ার: হিপ মুভমেন্ট রিস্টোরেশন, ফাংশনাল ট্রেনিং।

৭৬. হাই অ্যাঙ্কল স্প্রেইন: গোড়ালি স্ট্যাবিলিটি, ব্যালান্স বোর্ড এক্সারসাইজ।

৭৭. হিপ ফ্লেক্সর টেন্ডিনাইটিস: হিপ ফ্লেক্সর স্ট্রেচিং, কোর এক্টিভেশন।

৭৮. বাইসেপস টেন্ডিনাইটিস: বাইসেপস স্ট্রেন্দথেনিং, এলবো মুভমেন্ট করেকশন।

৭৯. ওসগুড-শ্ল্যাটার ডিজিজ: প্যাটেলার টেন্ডন রিলিজ, কুয়াড্রিসেপস স্ট্রেচিং।

৮০. সিন্ডিং-লারসন-জোহানসন সিনড্রোম: প্যাটেলার টেন্ডন লোড ম্যানেজমেন্ট।

# # # আর্থ্রাইটিস ও বোন ডিজঅর্ডার # # #

৮১. অস্টিওআর্থ্রাইটিস: জয়েন্ট প্রোটেকশন এক্সারসাইজ, ওজন ব্যবস্থাপনা।

৮২. রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস: জয়েন্ট মোবিলিটি মেইনটেইন, ফ্লেয়ার আপ ম্যানেজমেন্ট।

৮৩. গাউটি আর্থ্রাইটিস: ব্যথা কমানো, জয়েন্ট ROM রক্ষা।

৮৪. সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস: মাল্টি-জয়েন্ট ফ্লেক্সিবিলিটি, ফাংশনাল ট্রেনিং।

৮৫. জুভেনাইল আর্থ্রাইটিস: গ্রোথ প্লেট প্রোটেকশন, শিশুর মুভমেন্ট সুবিধা।

৮৬. ওস্টিওপোরোসিস: ওজন-বিয়ারিং এক্সারসাইজ, ফলস প্রিভেনশন।

৮৭. প্যাগেটস ডিজিজ: বোন রিমডেলিং সাপোর্ট, পেশি ব্যালান্স।

৮৮. অ্যাভাস্কুলার নেক্রোসিস: জয়েন্ট আনলোডিং, ROM প্রিজারভেশন।

৮৯. রিকেটস: হাড়ের বিকৃতি প্রতিরোধ, পেশি স্ট্রেন্দথেনিং।

৯০. ফাইব্রাস ডিসপ্লাসিয়া: প্যাথলজিক্যাল ফ্র্যাকচার প্রতিরোধ, মুভমেন্ট অ্যাডাপটেশন।

৯১. ওস্টিওজেনেসিস ইম্পারফেক্টা: ফ্র্যাজাইল বোন প্রোটেকশন, সফ্ট টিস্যু ট্রেনিং।

৯২. মারফান সিনড্রোম: জয়েন্ট হাইপারমোবিলিটি ম্যানেজমেন্ট, কোর স্ট্যাবিলিটি।

৯৩. লেগ-ক্যালভে-পার্থেস ডিজিজ: হিপ জয়েন্ট প্রোটেকশন, মুভমেন্ট রেস্ট্রিকশন।

৯৪. স্কেলেটাল ডিসপ্লাসিয়া: অ্যাসিস্টিভ ডিভাইস ট্রেনিং, পেশি কোঅর্ডিনেশন।

৯৫. হাইপারমোবিলিটি সিনড্রোম: জয়েন্ট স্ট্যাবিলিটি এক্সারসাইজ, ইনজুরি প্রিভেনশন।

৯৬. এলার্স-ড্যানলোস সিনড্রোম: কোলাজেন সাপোর্ট, লো-ইমপ্যাক্ট এক্সারসাইজ।

৯৭. ল্যাঙ্গিং-হ্যানসেন ডিজিজ: মাল্টি-জয়েন্ট ইনভলভমেন্ট ম্যানেজমেন্ট।

৯৮. স্লিপড ক্যাপিটাল ফেমোরাল এপিফাইসিস: হিপ মুভমেন্ট রেস্ট্রিকশন, পেশি ব্যালান্স।

৯৯. অ্যাসেপটিক নেক্রোসিস: জয়েন্ট স্ট্রেস রিডাকশন, অ্যাসিস্টিভ মুভমেন্ট।

১০০. মাল্টিপল মায়েলোমা: বোন পেইন ম্যানেজমেন্ট, ফাংশনাল ইন্ডিপেনডেন্স।

# # # পা, হাত ও পেরিফেরাল জয়েন্ট # # #

১০১. প্লান্টার ফ্যাসাইটিস: ফ্যাসা স্ট্রেচিং, আর্চ সাপোর্ট, স্যু মডিফিকেশন।

১০২. অ্যাকিলিস টেন্ডন রাপচার: টেন্ডন হিলিং এক্সারসাইজ, প্রগ্রেসিভ লোডিং।

১০৩. মর্টনস নিউরোমা: ফুট আর্ক করেকশন, নিউরাল মোবিলাইজেশন।

১০৪. হ্যামার টো: টো ফ্লেক্সিবিলিটি, ফুটওয়ার মডিফিকেশন।

১০৫. বুনিয়ন: টো অ্যালাইনমেন্ট, ফুট মেকানিক্স করেকশন।

১০৬. হ্যালাক্স রিজিডাস: গেইট ট্রেনিং, জয়েন্ট মোবিলাইজেশন।

১০৭. ক্যালকেনিয়াল স্পার: হিল স্ট্রেচিং, শক এবজর্বশন।

১০৮. মেটাটারসালজিয়া: ফুট প্যাডিং, ওয়েট ডিস্ট্রিবিউশন করেকশন।

১০৯. ফ্ল্যাট ফুট: আর্চ স্ট্রেইন্থেনিং, প্রোপ্রিয়োসেপশন ট্রেনিং।

১১০. হাই আর্চ: ফুট সাপোর্ট, শক রিডাকশন এক্সারসাইজ।

১১১. টারসাল টানেল সিনড্রোম: নার্ভ গ্লাইডিং, ফুট মুভমেন্ট করেকশন।

১১২. কারপাল টানেল সিনড্রোম: নার্ভ ফ্লোসিং, ergonomic এডুকেশন।

১১৩. কিউবিটাল টানেল সিনড্রোম: এলবো সাপোর্ট, নার্ভ মোবিলাইজেশন।

১১৪. ডি কুয়েরভেইনস টেনোসাইনোভাইটিস( DQT): থাম্ব স্ট্রেচিং, গ্রিপ ফোর্স ম্যানেজমেন্ট।

১১৫. ট্রিগার ফিঙ্গার: টেন্ডন গ্লাইডিং, ফিঙ্গার মুভমেন্ট এক্সারসাইজ।

১১৬. ডুপুইট্রেনস কন্ট্রাকচার: হ্যান্ড স্ট্রেচিং, স্কার টিস্যু মোবিলাইজেশন।

১১৭. ম্যালেট ফিঙ্গার: ফিঙ্গার স্প্লিন্টিং, এক্সটেনশন ট্রেনিং।

১১৮. স্ক্যাফোলুনেট ইনজুরি: কব্জির স্ট্যাবিলিটি, গ্রিপ শক্তি বাড়ানো।

১১৯. গ্যাংলিয়ন সিস্ট: জয়েন্ট মোবিলাইজেশন, সিস্ট প্রেশার রিলিজ।

১২০. ক্লাবফুট: ইন্ফ্যান্ট ফুট করেকশন, সিরিয়াল কাস্টিং সাপোর্ট।

# # # পেশী, টেন্ডন ও লিগামেন্ট # # #

১২১. পেশীর স্ট্রেইন: প্রোগ্রেসিভ লোডিং, ফ্লেক্সিবিলিটি রিস্টোরেশন।

১২২. লিগামেন্ট স্প্রেইন: জয়েন্ট স্ট্যাবিলিটি, প্রোপ্রিয়োসেপশন ট্রেনিং।

১২৩. টেন্ডিনোসিস: এক্সসেন্ট্রিক লোডিং, টেন্ডন ক্যাপাসিটি বিল্ডিং।

১২৪. টেনোসাইনোভাইটিস: টেন্ডন গ্লাইডিং, ইনফ্ল্যামেশন ম্যানেজমেন্ট।

১২৫. প্যাটেলার টেন্ডিনোপ্যাথি: কোয়াড্রিসেপস স্ট্রেইন্থেনিং, লো-ইমপ্যাক্ট কার্যক্রম।

১২৬. অ্যাডহেসিভ ক্যাপসুলাইটিস: জয়েন্ট মোবিলাইজেশন, ক্যাপসুলার স্ট্রেচিং।

১২৭. রাবডোমায়োলাইসিস( Rhabdomyolysis) পেশি রিকভারি, জেন্টল রিহ্যাবিলিটেশন।

১২৮. পেশীর ক্র্যাম্প: ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালান্স, স্ট্রেচিং রুটিন।

১২৯. পেশীর কন্ট্রাকচার: ম্যানুয়াল থেরাপি, প্যাসিভ স্ট্রেচিং।

১৩০. মায়োপ্যাথি: পেশি এন্ডুরেন্স ট্রেনিং, ফেটিগ ম্যানেজমেন্ট।

১৩১. পলিমায়োসাইটিস: পেশি ফাংশন মেইনটেইন, জয়েন্ট প্রোটেকশন।

১৩২. ল্যাটিসিমাস ডরসি ইনজুরি: উপরের পিঠের স্ট্রেইন্থেথেনিং, মুভমেন্ট প্যাটার্ন।

১৩৩. গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস টিয়ার: টেন্ডন হিলিং ফেজ ম্যানেজমেন্ট।

১৩৪. সোলিয়াস স্ট্রেইন: ডিপ পেশি এক্টিভেশন, ফ্লেক্সিবিলিটি।

১৩৫. প্যারাস্পাইনাল মাসল স্প্যাজম: ম্যানুয়াল রিলিজ, পোস্টুরাল করেকশন।

# # # পেডিয়াট্রিক ও জেরিয়াট্রিক # # #

১৩৬. ডেভেলপমেন্টাল ডিসপ্লাসিয়া অফ হিপ:
ইনফ্যান্ট হিপ অ্যালাইনমেন্ট, প্যারেন্টাল এডুকেশন।

১৩৭. জুভেনাইল অস্টিওপোরোসিস: ওজন-বিয়ারিং এক্সারসাইজ, ফ্র্যাকচার প্রিভেনশন।

১৩৮. অ্যাসেপটিক নেক্রোসিস অফ ফিমোরাল হেড: হিপ জয়েন্ট আনলোডিং, মুভমেন্ট রেস্ট্রিকশন।

১৩৯. সারকোপেনিয়া: রেজিস্টেন্স ট্রেনিং, পেশি মাস রক্ষা।

১৪০. জেরিয়াট্রিক ফলস: ব্যালান্স ট্রেনিং, গেইট করেকশন।

১৪১. পেডিয়াট্রিক স্কোলিওসিস: ব্রেসিং সাপোর্ট, স্কুল-বেসড এক্সারসাইজ।

১৪২. ক্লাবফুট (জন্মগত): সিরিয়াল কাস্টিং, ফুট ফাংশন ট্রেনিং।

১৪৩. রিকেটস (শিশু): হাড়ের বিকৃতি প্রতিরোধ, মুভমেন্ট সুবিধা।

১৪৪. স্কিয়োডিসিস: অ্যাসিমেট্রিক এক্সারসাইজ, প্যারেন্টাল গাইডেন্স।

১৪৫. বয়সজনিত জয়েন্ট ডিজেনারেশন: লো-ইমপ্যাক্ট অ্যারোবিক্স, জয়েন্ট প্রোটেকশন।

# # # অন্যান্য # # #

১৪৬. কমপ্লেক্স রিজিওনাল পেইন সিনড্রোম (CRPS): গ্রেডেড মোটর ইমাজারি, ডিসেনসিটাইজেশন।

১৪৭. পোস্ট-পোলিও সিনড্রোম: ফাংশনাল অ্যাডাপটেশন, পেশি ফেটিগ ম্যানেজমেন্ট।

১৪৮. বার্সাইটিস: ইনফ্ল্যামেশন রিডাকশন, জয়েন্ট মুভমেন্ট অপ্টিমাইজেশন।

১৪৯. ট্রোকান্টেরিক বার্সাইটিস: হিপ মুভমেন্ট করেকশন, স্ট্রেচিং।

১৫০. প্রিপ্যাটেলার বার্সাইটিস: নী মুভমেন্ট মেকানিক্স করেকশন।

১৫১. ওলেক্র্যানন বার্সাইটিস: কনুইয়ের প্রোটেকশন, ergonomic এডুকেশন।

১৫২. সাব-এক্রোমিয়াল বার্সাইটিস: কাঁধের মুভমেন্ট প্যাটার্ন ঠিক করা।

১৫৩. রেট্রোক্যালকেনিয়াল বার্সাইটিস: গোড়ালির স্ট্রেস রিডাকশন।

১৫৪. স্পাইনাল ম্যালফরমেশন: ফাংশনাল মুভমেন্ট অ্যাডাপটেশন।

১৫৫. মেটাস্ট্যাটিক বোন ডিজিজ: বোন পেইন ম্যানেজমেন্ট, মুভমেন্ট সুবিধা।

১৫৬. হেমোফিলিক আর্থ্রোপ্যাথি: জয়েন্ট ব্লিডিং প্রতিরোধ, লো-ইমপ্যাক্ট এক্সারসাইজ।

১৫৭. রিয়েক্টিভ আর্থ্রাইটিস: ইনফ্ল্যামেশন কন্ট্রোল, জয়েন্ট ROM রক্ষা।

১৫৮. ইনফেকশাস আর্থ্রাইটিস: জয়েন্ট প্রোটেকশন, এন্টি-মাইক্রোবিয়াল হাইজিন।

১৫৯. লুপাস-সম্পর্কিত আর্থ্রাইটিস: মাল্টি-সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট, ফেটিগ কন্ট্রোল।

১৬০. সিউডোগাউট: জয়েন্ট ফাংশন রক্ষা, ব্যথা ম্যানেজমেন্ট।

১৬১. অ্যান্টি-CCP পজিটিভ আর্থ্রাইটিস: আর্থ্রাইটিস প্রগ্রেশন স্লো করা।

১৬২. টার্ফ টো: গ্রেট টো মুভমেন্ট পুনরুদ্ধার, ফুটওয়িয়ার মডিফিকেশন।

১৬৩. বাউলার্স থাম্ব: থাম্ব স্ট্যাবিলিটি, ergonomic করেকশন।

১৬৪. ভলিবলার্স শোল্ডার: ওভারহেড মুভমেন্ট অপ্টিমাইজেশন।

১৬৫. সুইমার্স শোল্ডার: কাঁধের রোটেটার কাফ স্ট্রেইন্থেনিং।

১৬৬. জাম্পার্স নী: প্যাটেলার ট্র্যাকিং করেকশন, ল্যান্ডিং মেকানিক্স।

১৬৭. স্ন্যাপিং হিপ সিনড্রোম: ইলিয়োটিবিয়াল ব্যান্ড মোবিলাইজেশন।

১৬৮. কন্ড্রোমালাসিয়া প্যাটেলি**: প্যাটেলার অ্যালাইনমেন্ট, কোয়াড্রিসেপস ব্যালান্স।

১৬৯. রিফ্লেক্স সিমপ্যাথেটিক ডিসট্রফি: সিমপ্যাথেটিক নার্ভ কন্ট্রোল, ডিসেনসিটাইজেশন।

১৭০. ওস্টিওম্যালাসিয়া: হাড়ের মিনারেলাইজেশন সাপোর্ট, ফ্র্যাকচার প্রতিরোধ।

১৭১. হাইপোক্যালসেমিক বোন ডিজিজ: ক্যালসিয়াম মেটাবলিজম সাপোর্ট, মুভমেন্ট সুবিধা।

১৭২. একোন্ড্রোপ্লাসিয়া: জয়েন্ট হাইপারমোবিলিটি ম্যানেজমেন্ট, পেশি কোঅর্ডিনেশন।

১৭৩. টারসাল কোয়ালিশন: ফুট মেকানিক্স করেকশন, আর্চ সাপোর্ট।

১৭৪. ভলার প্লেট ইনজুরি: ফিঙ্গার ফ্লেক্সন পুনরুদ্ধার।

১৭৫. ডিজিটাল নার্ভ ইনজুরি: সেনসরি রি-এডুকেশন, ফাইন মোটর স্কিল।

১৭৬. সাবুংগুয়াল হেমাটোমা: টো প্রেশার রিলিজ, মুভমেন্ট সুবিধা।

১৭৭. রেটিনাকুলাম ইনজুরি: ফুট আর্চ সাপোর্ট, স্ট্যাবিলিটি ট্রেনিং।

১৭৮. ফ্লেক্সর টেন্ডন ইনজুরি: টেন্ডন গ্লাইডিং, প্রোটেকটিভ স্প্লিন্টিং।

১৭৯. এক্সটেনসর টেন্ডন ইনজুরি: এক্সটেনশন এক্সারসাইজ, মুভমেন্ট রিস্টোরেশন।

১৮০. পেক্টোরালিস টেন্ডিনোপ্যাথি: চেস্ট মুভমেন্ট করেকশন, পোস্চারাল ট্রেনিং।

১৮১. মায়োসাইটিস: পেশি এন্ডুরেন্স, ইনফ্ল্যামেশন ম্যানেজমেন্ট।

১৮২. টাইট ফ্যাসা সিনড্রোম: ফ্যাসা রিলিজ, মুভমেন্ট প্যাটার্ন করেকশন।

১৮৩. পেশীর ভারসাম্যহীনতা: মাসল ব্যালান্স এক্সারসাইজ, পোস্চারাল অ্যাওয়ারনেস।

১৮৪. পেশীর অ্যাট্রোফি: প্রগ্রেসিভ রেজিস্টেন্স ট্রেনিং, ফাংশনাল মুভমেন্ট।

১৮৫. স্পাইনাল ইনফেকশন: মুভমেন্ট রেস্ট্রিকশন, এন্টি-মাইক্রোবিয়াল হাইজিন।

১৮৬. ভার্টিব্রাল টিউমার: বোন ইন্টেগ্রিটি রক্ষা, ফাংশনাল ইন্ডিপেনডেন্স।

১৮৭. স্পাইনাল কর্ড কম্প্রেশন: নিউরোলজিকাল রিহ্যাব, অ্যাডাপটিভ টেকনিক।

১৮৮. ফেসেট জয়েন্ট সিনড্রোম: জয়েন্ট মোবিলাইজেশন, কোর স্ট্যাবিলিটি।

১৮৯. পোস্ট-লামিনেক্টমি সিনড্রোম: স্পাইনাল স্ট্যাবিলিটি, স্কার টিস্যু ম্যানেজমেন্ট।

১৯০. মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস-সম্পর্কিত পেশী দুর্বলতা: নিউরোমাসকুলার রিহ্যাব, ফেটিগ ম্যানেজমেন্ট।

১৯১. রেডিকুলাইটিস: নিউরাল মোবিলাইজেশন, পোস্চারাল করেকশন।

১৯২. কোস্টোকন্ড্রাইটিস: থোরাসিক মুভমেন্ট অপ্টিমাইজেশন, শ্বাস প্রশ্বাসের ট্রেনিং।

১৯৩. স্পাইনাল কর্ড টিউমার: ফাংশনাল অ্যাডাপটেশন, অ্যাসিস্টিভ ডিভাইস ট্রেনিং।

১৯৪. মেরুদণ্ডের জন্মগত ত্রুটি: মুভমেন্ট
অ্যাডাপটেশন, প্যারেন্টাল এডুকেশন।

১৯৫. হাইপারপ্যারাথাইরয়ডিজম: বোন ডেনসিটি সাপোর্ট, ফ্র্যাকচার প্রতিরোধ।

১৯৬. বোন সিস্ট: প্যাথলজিক্যাল ফ্র্যাকচার প্রতিরোধ, মুভমেন্ট মডিফিকেশন।

১৯৭. মেটাটারসাল ফ্র্যাকচার (স্ট্রেস): ফুট আর্চ সাপোর্ট, লো-ইমপ্যাক্ট কার্যক্রম।

১৯৮. টো ফ্র্যাকচার: ফুটওয়ার মডিফিকেশন, মুভমেন্ট রিস্টোরেশন।

১৯৯. ক্লাবফুট অ্যাকোয়ার্ড: ফুট মেকানিক্স করেকশন, অ্যাসিস্টিভ ডিভাইস।

২০০. পোস্ট-ট্রমাটিক আর্থ্রাইটিস: জয়েন্ট প্রোটেকশন, ফাংশনাল রিহ্যাব।

@ Dr. Abid Al Miraj Khan, BPT

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
10/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

স্বাস্থ্য সংস্কারের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা: একে আজাদ খান  স্যার স্বাস্থ্যে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও আন্তর্জাতিক মান...
05/05/2025

স্বাস্থ্য সংস্কারের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা: একে আজাদ খান স্যার স্বাস্থ্যে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্যসেবার নিমিত্তে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ব্যবস্থার গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং আমাদের অনুরোধে আমাদের পেশার জন্য সুপারিশ করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ

https://samakal.com/bangladesh/article/293892/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E2%80%98%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E2%80%99-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0?sfnsn=wa

আসসালামু আলাইকুম  Everyone,এই পেইজে নতুন সদস্যদের স্বাগতম জানাচ্ছি❤️❤️❤️❤️ এবং যারা ইতিমধ্যে এ পেইজের সদস্য হয়েছেন তাদের...
04/05/2025

আসসালামু আলাইকুম Everyone,
এই পেইজে নতুন সদস্যদের স্বাগতম জানাচ্ছি❤️❤️❤️❤️ এবং যারা ইতিমধ্যে এ পেইজের সদস্য হয়েছেন তাদের কে ও আন্তরিক অভিনন্দন।
এখানে বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট করা হবে তাই আমাদের সাথে এ পেইজে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Address

Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00
Friday 09:00 - 11:00
18:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 14:00
16:00 - 22:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Abid Al Miraj Khan, BPT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram