Nahida Healthcare Services= Opinion&Medical Visa Processing 01711524961

Nahida Healthcare Services= Opinion&Medical Visa Processing 01711524961 বিখ্যাতডাক্তারের সাথে টেলিমেডিসিন, ভিডিও কনফারেন্স? এপয়েনমেন্টসহ সঠিকভাবে ভিসা ফর্ম পূরণ করতে আমরা আছি আপনার জন্য । Social Worker .. for NH Hospitals.

Nahida Healthcare Services

By the God blessing, I am the Proprietor of Nahida Healthcare services . The Moto of Nahida Healthcare Services is to provide health awareness related services to people of our country like as free health camps, Health related Magazine,Seminars, Medical consultancy, Store and Forward and Real time Tele-Medicine service or Video conference with renowned doctors of famous hospitals of home and abroad. “Nahida Healthcare Services” set an Appointment with doctors. Our Main Objective is to promote the facility and share the Technological Advancement of the Hospitals. Nahida Healthcare Services also provide Visa Consultancy Services for Medical & Tourist visa with the help of Izma Travels & Tours. So that all the patient and patient attendants will get the one point service without any hassle from “Nahida Healthcare Services”. Video Conference - I Can proudly informing that I am the first one who started Video Conference System (patient purpose) with a High speed and dedicated internet connection which was not affordable for everyone. Now a days, people can able to do the video conference through Skype/Face Time/ Whats up/ Viber / Messenger and many other option in a nominal prices. Moto of this work…I met Dr. Devi Shetty in the year 1997 In the month of May at Manipal Hospital Bangalore. His Vision and Mission was… “To help the poor to the poorer one”. It does not matter about religion and the country,The Idea is “Rich People Can get the medical Services to anywhere else but Poor People does not ! I and, every Co workers follow his perception and tried to give their efforts to successful Dr. Devi Shetty’s Vision and Mission. … My journey started in the month of June as a Hon. in the year 1997 till 2001 at Manipal Hospital. However,In the year 2000 Dr. Shetty Founded, a Heart hospital named Narayana Hridaylaya,.and started working his own hospitsl in the year 2001, I am also move out from the Manipal to NH Health City(Narayana Hridaylaya), as a Hon. Social Worker and Coordinator to Dr. Devi Shetty for long time. Then the Day has been changed and NH Health City(Narayana Hridaylaya). turned out a Multi Specialty Hospitals. My designation also been changed as Hon. Social worker, Chief Co-ordinator of Dr. Devi Shetty and the country representative of Narayana Hridayalay Hospitals/NH Health City, and continue another few years . All this years I have done Brand development, Consulting, including Marketing strategy development, Paper Publication and all kind of Promotional work etc. This is my passionate work and dedicated my work for the poor people. Here I am not only work for the poor people but also work for all. My Thoughts – No One is Above All – Listen your Heart & Use Your Brain- Follow your Rules- and Die with Self-Respect and Satisfaction. The Key Words : Our Best, Everyday

"আজ বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস" -বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব*** বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সোমবার (৮ সেপ্টেম্ব...
09/09/2025

"আজ বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস" -বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব

*** বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পেশাজীবী সংগঠনসমূহ নানা আয়োজন করে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিলো- “দুর্বলতা এবং পতন প্রতিরোধের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে সুস্থ বার্ধক্যের ফিজিওথেরাপি এবং শারীরিক কার্যকলাপের ভূমিকা।”

ফিজিওথেরাপি দিবসের তাৎপর্যঃ
১৯৯৬ সাল থেকে প্রতি বছর ৮ সেপ্টেম্বর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস। মূল উদ্দেশ্য হলো- সাধারণ মানুষকে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করা। আধুনিক চিকিৎসার এই শাখা শুধু রোগ নিরাময়েই নয়, রোগ প্রতিরোধ, পুনর্বাসন ও জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রবীণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বলছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের ৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এ প্রবণতা স্পষ্ট। ফলে বার্ধক্যে সুস্থতা বজায় রাখা এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব অনস্বীকার্য।

বার্ধক্যের শারীরিক পরিবর্তনঃ
বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে নানা পরিবর্তন ঘটে। যেমন-

পেশিশক্তি দুর্বলতা : দৈনন্দিন কাজ যেমন হাঁটা বা উঠা- বসা কঠিন হয়ে যায়।

হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া : সামান্য আঘাতেই হাড় ভেঙে যেতে পারে।

জয়েন্টের ব্যথা : হাঁটু, কোমর সহ শরীরের অন্য জয়েন্টে ব্যাথা অনুভব হয়।

ভারসাম্য কমে যাওয়া : সহজেই পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।

কার্ডিও-রেসপিরেটরি দুর্বলতা : সামান্য পরিশ্রমেই ক্লান্তি বোধ হওয়া।

মানসিক প্রভাব : অবসাদ, উদ্বেগ, সামাজিক বিচ্ছিন্নতা।

এসব পরিবর্তন শুধু শারীরিক অসুবিধাই নয়, বরং জীবনমান, আত্মসম্মান ও সামাজিক অংশগ্রহণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

প্রবীণদের ঝুঁকি ও সামাজিক প্রভাবঃ
প্রবীণ বয়সে দৈনন্দিন কাজ সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। এর ফলে চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি পায়, পরিবারের উপর নির্ভরশীলতা বাড়ে, আত্মবিশ্বাস ও মানসিক শক্তি হ্রাস পায়। ফলে সুস্থ বার্ধক্য নিশ্চিত করা শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং পারিবারিক ও সামাজিক দায়িত্বও বটে।

ফিজিওথেরাপির ভূমিকাঃ
১. পেশি ও হাড় শক্তিশালী করা- নিয়মিত ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে মাংসপেশির শক্তি বাড়ায়, হাড় মজবুত রাখে এবং জয়েন্ট সচল রাখে।

২. ভারসাম্য উন্নয়ন- বিশেষ ব্যায়ামের মাধ্যমে প্রবীণদের পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমানো যায়।

৩. হৃদ্‌যন্ত্র ও শ্বাসযন্ত্রের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি- ফিজিওথেরাপি নিয়মিত করলে শরীরচর্চা ও শ্বাসপ্রশ্বাস অনুশীলনের মাধ্যমে হৃদ্‌যন্ত্র ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা উন্নত হয়।

৪. মানসিক স্বাস্থ্য- শারীরিক কার্যকলাপের ফলে এন্ডরফিন নিঃসৃত হয়, যা মন ভালো রাখে ও মানসিক চাপ কমায়।

প্রতিরোধই শ্রেষ্ঠ উপায়ঃ
সুস্থ জীবনধারাঃ নিয়মিত ব্যায়াম, সুষম খাদ্য ও পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য।

প্রাথমিক প্রতিরোধঃ ৪০-৫০ বছর বয়স থেকেই ফিজিওথেরাপি চর্চা করলে বার্ধক্যের সমস্যাগুলো অনেকাংশে প্রতিরোধযোগ্য।

সচেতনতা বৃদ্ধিঃ পরিবার ও সমাজে প্রবীণবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপির সম্ভাবনাঃ
বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে ফিজিওথেরাপি শিক্ষা ও চিকিৎসা কার্যক্রম চালু থাকলেও গ্রামীণ পর্যায়ে এর প্রসার অপর্যাপ্ত। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য ফিজিওথেরাপি সেবা সম্প্রসারণ এবং গণসচেতনতা বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়ঃ
সুস্থ ও কর্মক্ষম বার্ধক্য গঠনে ফিজিওথেরাপির কোনো বিকল্প নেই। বার্ধক্যের প্রাকৃতিক পরিবর্তন এড়ানো না গেলেও নিয়মিত ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রবীণরা আরও সক্রিয়, স্বনির্ভর ও মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন। একজন প্রবীণ সুস্থ থাকলে উপকৃত হয় তার পরিবার, সমাজ এবং দেশ। তাই সুস্থ বার্ধক্যের জন্য ফিজিওথেরাপি হোক সবার অঙ্গীকার।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"শিশুদের খর্বাকৃতি প্রতিরোধ করবেন যেভাবে" খর্বাকৃতি শিশুমায়ের পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য...
18/08/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/

"শিশুদের খর্বাকৃতি প্রতিরোধ করবেন যেভাবে" খর্বাকৃতি শিশু

মায়ের পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে হবে শৈশবকালীন সময়ে সুষম খাদ্য গ্রহণ, পর্যাপ্ত ঘুম, খেলাধুলা ও ব্যায়াম করতে হবে; দ্রুত রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রদান করতে হবে, শিশুর নিয়মিত চেক আপ এবং বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সঠিক সময়ে খর্বাকৃতি নিরূপণ করে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। শিশুদের কিছু কিছু খর্বাকৃতি প্রতিরোধ করা সম্ভব নয় যেমন বংশগত এবং গঠনগত খর্বাকৃতি। খর্বাকৃতি শিশুরা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়। ফলে তারা হীনম্মন্যতায় ভোগে। এজন্য অভিভাবক এবং অন্যদের সচেতনতা প্রয়োজন রয়েছে।
-সংগৃহীত ।

যেসব নবজাতককে আইসিইউতে রাখতে হয়ঃ=> জন্মের সময় ওজন খুবই কম (আড়াই কেজির কম)।=> সময়ের আগেই জন্ম (৩৭ সপ্তাহের আগে)।=> জন্মের...
10/08/2025

যেসব নবজাতককে আইসিইউতে রাখতে হয়ঃ

=> জন্মের সময় ওজন খুবই কম (আড়াই কেজির কম)।

=> সময়ের আগেই জন্ম (৩৭ সপ্তাহের আগে)।

=> জন্মের পর নবজাতকের শ্বাসকষ্ট।

=> জন্মের পরপর কান্না না করা বা ঠিকমতো শ্বাস না নেওয়া।

=> গুরুতর জন্ডিসে আক্রান্ত অথবা অন্য জীবাণু সংক্রমণ।

=> বিভিন্ন রকমের জন্মগত ত্রুটি বা জটিলতা।

=> কোনো কারণে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়লে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"নাক দিয়ে পানি পড়ার চিকিৎসা"*** সাধারণত সর্দির চিকিৎসা হলো পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া,...
12/07/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"নাক দিয়ে পানি পড়ার চিকিৎসা"

*** সাধারণত সর্দির চিকিৎসা হলো পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া, বেশি বেশি তরলজাতীয় খাবার ও পানি পান করা। নাকে গরম পানির ভাপ নেওয়া। অ্যালার্জির কারণে হলে যে যে পরিস্থিতিতে অ্যালার্জির উদ্ভব হয়, তা এড়িয়ে চলতে হবে। এ রোগের চিকিৎসায় প্রধান ওষুধ হলো অ্যান্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েডজাতীয় নাকের ড্রপ। এ ছাড়া বয়সভেদে মন্টেলুকাস্টজাতীয় ট্যাবলেট বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।

*** নাকের ড্রপ একনাগাড়ে অনেক দিন ব্যবহার করলে নাকে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই একজন নাক কান গলা রোগবিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"ডায়াবেটিস রোগীরা যে মাছ থেকে দূরে থাকবেন"*** ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত প্রথমেই ম...
08/07/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"ডায়াবেটিস রোগীরা যে মাছ থেকে দূরে থাকবেন"

*** ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত প্রথমেই মিষ্টি থেকে দূরে থাকেন। মিষ্টি খাওয়া নিষেধ, মিষ্টি খাওয়া যাবে না। কারণ চিকিৎসকদের মানা। তারা প্রথমেই চিনি থেকে দূরে থাকতে বলেন। কিন্তু শুধু চিনিতে কেন, কিছু কিছু ফলও চিনির মতো মিষ্টি স্বাদের হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সে ফলও খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকরা। আর শুধু চিনি নয়; এ তালিকায় যুক্ত আছে কিছু মাছও। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, একজন ডায়াবেটিস রোগীর স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করা উচিত। সঠিক জীবনধারা অনুসরণ করে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই সহজ হয়।

*** আর প্রত্যেকের কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার ওপর নজর রাখা জরুরি। সেই সঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সকালের নাশতা, দুপুর ও রাতের খাবারে খাদ্যের উপাদানগুলোর সঠিক পরিমাণ এবং ভারসাম্য বজায় রাখা উচিত।

*** সে জন্য ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু মাছ খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। বড় পাকা পোনা, চিংড়ি ও কিছু সামুদ্রিক মাছে উচ্চ পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। এসব তাদের জন্য ক্ষতিকর। তাই এসব মাছ সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। তবে মাছ ভাজার পরিবর্তে সিদ্ধ কিংবা অল্প তেলে রান্না করা উচিত। অতিরিক্ত তেল ও মসলা রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দেয়। আর কিছু সামুদ্রিক মাছে উচ্চ পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে, তাই সেগুলো সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। তবে মাছ প্রোটিনের দুর্দান্ত উৎস এবং এটি ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী হতে পারে।
-সংগৃহীত ।

05/07/2025

পবিত্র আশুরা উপলক্ষ্যে
০৬ জুলাই ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ
অফিস বন্ধ থাকবে ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"গরমে পেটের সমস্যা যেভাবে দূর করবেন"*** তীব্র গরমের প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরেও। এসময়...
02/07/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"গরমে পেটের সমস্যা যেভাবে দূর করবেন"

*** তীব্র গরমের প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরেও। এসময় খাবার ঠিকভাবে হজম করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে। কারণ গরম বেশি পড়লে হজম প্রক্রিয়া ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। এখান থেকেই দেখা দেয় সমস্যা। সেইসঙ্গে থাকতে পারে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের প্রভাব। সবকিছু মিলিয়ে ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিচ্ছে অনেকের ক্ষেত্রে। গরমে পেটে সমস্যা হলে তা থেকে মুক্তি পেতে বেছে নিতে হবে কিছু খাবার। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো খাবেন-

ওরস্যালাইনঃ
গরমের সময়ে ঘামের কারণে এমনিতেই শরীর থেকে অনেকটা পানি বের হয়ে যায়। সেইসঙ্গে পেট খারাপ বা ডায়রিয়া হলে ক্ষতি আরও বেশি হয়। তখন শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেওয়া খুবই স্বাভাবিক। এমন অবস্থায় শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্যও নষ্ট হতে পারে। তাই এই সমস্যা থেকে বাঁচতে ওরস্যালাইন খান। একবারে সবটা না খেয়ে একটু একটু করে খান। প্যাকেটের গায়ে লেখা নির্দেশনা অনুযায়ী স্যালাইন তৈরি করে খাবেন। এতে শরীরে পানির ঘাটতি মিটবে দ্রুতই।

ডাবের পানিঃ
গরমে তৃষ্ণা মেটাতে দুর্দান্ত কাজ করে ডাবের পানি। এতে থাকে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, কার্ব ইত্যাদি। পেট খারাপের সমস্যা দেখা দিলে দারুণ কার্যকরী হতে পারে ডাবের পানি। এই পানি শরীরে পানির ঘাটতি মেটাতে কাজ করে। শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্যও রক্ষা করে এটি। তাই পেটে সমস্যা দেখা দিলে দিন একটি বা দুটি ডাবের পানি পান করুন। এতে শরীর দ্রুত সুস্থ হবে।

দই খেলে উপকার পাবেনঃ
অন্ত্রের জন্য কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমে এলেই ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে দই। কারণ দইয়ে থাকে ন্যাচারল প্রোবায়োটিক। যে কারণে দই খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। পাতলা পায়খানা এবং বমির সমস্যাও কমিয়ে আনে এই খাবার। তাই এসময় পেটের সমস্যা হলে দই কিংবা ঘোল খেতে পারেন।

সহজে হজম হয় এমন খাবার খানঃ
পেট খারাপ হলে অতিরিক্ত তেল-মসলা দেওয়া খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এর বদলে খেতে হবে এমন খাবার যেগুলো সহজে হজম হয়। এতে রোগীর পক্ষে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব হবে। ভাত, মুড়ি, আলু সেদ্ধ, ডাল এসব খেতে পারেন। মাছ বা ডিম খেতে পারেন প্রোটিনের ঘাটতি মেটানোর জন্য। এতে সমস্যা দ্রুতই কমে আসবে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির চিকিৎসা কী !*** এখানে মনে রাখা দরকার, হৃৎপিণ্ডের ম...
01/07/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির চিকিৎসা কী !

*** এখানে মনে রাখা দরকার, হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি দুর্বল হওয়ার আরও কারণ রয়েছে। যেমন হার্টের নিজস্ব রক্তনালিতে চর্বি জমে বা ব্লক হয়ে মাংসপেশি ধ্বংস হতে পারে। সেক্ষেত্রে ওষুধ প্রয়োগ ও রিং বা বাইপাস অপারেশনের মাধ্যমে ব্লক অপসারণ করে চিকিৎসা দিলে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়েও হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। সেক্ষেত্রে বেলুন করে বা অপারেশনের মাধ্যমে ভাল্ব প্রতিস্থাপন করে চিকিৎসা করলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া বিভিন্ন জীবাণুর আক্রমণেও তীব্র প্রদাহ সৃষ্টি হয়ে মাংসপেশি দুর্বল হতে পারে। সে ক্ষেত্রে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

*** কিন্তু মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির ক্ষেত্রে চিকিৎসা কী হবে? এর তো কোনো সুনির্দিষ্ট কারণই জানা নেই । তাই উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসাই এখন পর্যন্ত ভরসাঃ

১। রোগীর শারীরিক বিশ্রাম খুবই জরুরি।
২। প্রেশার কমে গেলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে প্রেশার বাড়ানোর ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
৩। তরল বা লিকুইড গ্রহণ কমিয়ে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে।
৪। শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি ডাইউরেটিকসের মাধ্যমে বের করে দিতে হবে।
৫। প্রেশার মোটামুটি বজায় থাকলে RAAS Blockers, MR Blockers জাতীয় ওষুধ দিলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৬। নতুন ওষুধ vabradine, ARNI ইত্যাদি প্রয়োগের ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে।
৭। Digoxin প্রয়োগে রোগীর উপসর্গভিত্তিক উন্নতি হতে পারে।
৮। যেসব রোগীর পাম্পিং ক্ষমতা খুব কম তাদের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে বা ব্রেন স্ট্রোক করতে পারে। রক্তজমাট বিরোধী ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব, বুঝবেন যেভাবে"*** শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি ন...
26/06/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/

"শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব, বুঝবেন যেভাবে"

*** শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি না থাকলে ওজন বাড়তে শুরু করে। ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য গঠনে সহায়তা করে ভিটামিন ডি। দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকলে অত্যধিক পরিমাণে চুল পড়া, ত্বক শুকিয়ে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দেয়। চুল পাতলা হয়ে যায়, ত্বকের জেল্লা হারায়।

*** রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ভিটামিন। শরীরকে বিভিন্ন ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ঘন ঘন ভাইরাল জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভোগাও শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"রাতে রুটি খাওয়ার ক্ষতি"বাড়তে পারে ওজনঃ  একটি রুটিতে ক্যালরি থাকে ৭১। আপনি যদি র...
23/06/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"রাতে রুটি খাওয়ার ক্ষতি"

বাড়তে পারে ওজনঃ
একটি রুটিতে ক্যালরি থাকে ৭১। আপনি যদি রাতে দুই বা ততোধিক রুটি খান, তাহলে প্রতিদিন কত ক্যালরি গ্রহণ করছেন তার সম্যক ধারণা থাকা উচিত। মানুষ রুটির সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি আবার ভাতও খায়। যার ফলে শরীরে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে বাড়তে পারে ওজনও। আপনি যদি রাতের খাবার খাওয়ার পর একেবারেই না হেঁটে থাকেন, তাহলে রুটিও আপনার ক্ষতি করতে পারে।

ব্লাড সুগার বাড়তে পারেঃ
রাতে রুটি খেলে ব্লাড সুগারের লেভেল বেড়ে যেতে পারে। রাতে রুটি ডায়াবেটিস ও পিসিওডিতে ভোগা রোগীদের জন্য বড় সমস্যার হতে পারে। রুটি রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। এর ফলে প্রভাবিত হতে পারে ইনসুলিনের উৎপাদন। সুগার বাড়ার ফলে শরীরের বাকি অঙ্গেও তার প্রভাব পড়ে। রুটি শুধু একটি সাধারণ কার্বোহাইড্রেট, যা বিপাক নষ্ট করতে পারে।

রুটি আপনার মলত্যাগের ওপরও খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এই কারণেই রুটির পরিবর্তে খাবারতালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত। যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং সহজে হজম হয়।

প্রসঙ্গত, ভাত খাওয়া নিয়ে মানুষের মনে নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। কেউ কেউ মনে করেন যে ভাত একেবারেই রাতে খাওয়া উচিত নয়। তাতে স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। অনেক সময় এমনও বলা হয় যে রোগা হতে হলে ভাত খাওয়া ছেড়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু, এই ধারণা ভুল বলে মনে করা হয়। ভাত পুরোপুরি ছেড়ে দিলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। ভাত খেতে সমস্যা নেই, তবে ভুল সময়ে ভাত খেলে সমস্যা হতে পারে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/"কোল্ড ড্রিংকস যেভাবে হাড়ের ক্ষতি করছে"কোল্ড ড্রিংকস / কার্বনেটেড পানীয় খাবার আপন...
22/06/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"কোল্ড ড্রিংকস যেভাবে হাড়ের ক্ষতি করছে"

কোল্ড ড্রিংকস / কার্বনেটেড পানীয় খাবার আপনার হৃদয়কে সাময়িক সতেজতা দিয়ে থাকে ঠিকই, কিন্তু এটি আপনার হাড়ের জন্য কোনো উপকার করে না, বরং ক্ষতি করে। এই ফিজি পানীয়তে ফসফরিক অ্যাসিড থাকে, যা হাড়ের শক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্যালসিয়াম-ফসফরাস ভারসাম্যকে বিপর্যস্ত করে ফেলে। ফসফরাসের মাত্রা খুব বেশি বেড়ে গেলে এবং ক্যালসিয়াম কম হলে শরীর হাড় থেকে ক্যালসিয়াম বের করে ক্ষতিপূরণ দেয়। এর ফলে হাড় ভঙুর হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে ফ্র্যাকচারের ঝুঁকিতে পড়ে।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/স্বাভাবিকভাবে কতবার প্রস্রাব হওয়া উচিতদিনে কতবার প্রস্রাব হচ্ছে, তা শরীরের কোনো র...
21/06/2025

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
স্বাভাবিকভাবে কতবার প্রস্রাব হওয়া উচিত

দিনে কতবার প্রস্রাব হচ্ছে, তা শরীরের কোনো রোগের সংকেত দিতে পারে। একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ গড়ে ২৪ ঘণ্টায় ৬-৭ বার প্রস্রাব করেন। এমনকি কোনো রকম শারীরিক সমস্যা না থাকলে দিনে ৪ থেকে ১০ বার প্রস্রাব করাও স্বাভাবিক। তবে রাতে একাধিকবার প্রস্রাব করা স্বাস্থ্যকর নয়। সে ক্ষেত্রে এটি কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত বহন করতে পারে।
-সংগৃহীত ।

Adresse

Holy Zobaida Corner, House# 8/A/B/1, Road# 13 (New) (2nd Floor) (Lift# 2), Sobhanbag
Ammi Moussa
1209

Heures d'ouverture

Lundi 09:00 - 05:00
Mardi 09:00 - 05:00
Mercredi 09:00 - 05:00
Jeudi 09:00 - 17:00
Samedi 09:00 - 17:00
Dimanche 09:00 - 17:00

Téléphone

+8801711524961

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Nahida Healthcare Services= Opinion&Medical Visa Processing 01711524961 publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter La Pratique

Envoyer un message à Nahida Healthcare Services= Opinion&Medical Visa Processing 01711524961:

Partager

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Our Story

Nahida Healthcare Services By the God blessing, I am NAHIDA ALAM, As Proprietor As Medical social worker, of Nahida Healthcare services. I am working for patient/client choice. The Moto of Nahida Healthcare Services is to provide health awareness related services to people of our country like as free health camps, Health related Magazine,Seminars, Medical consultancy, Store and Forward and Real time Tele-Medicine service or Video conference with renowned doctors of famous hospitals of home and abroad. “Nahida Healthcare Services” set an Appointment with doctors. Our Main Objective is to promote the facility and share the Technological Advancement of the Hospitals. Nahida Healthcare Services also provide Visa Consultancy Services for Medical & Tourist visa with the help of Izma Travels & Tours. So that all the patient and patient attendants will get the one point service without any hassle from “Nahida Healthcare Services”. Video Conference - I Can proudly informing that I am the first one who started Video Conference System (patient purpose) with a High speed and dedicated internet connection which was not affordable for everyone. Now a days, people can able to do the video conference through Skype/Face Time/ Whats up/ Viber / Messenger and many other option in a nominal prices. Moto of this work…I met Dr. Devi Shetty in the year 1997 In the month of May at Manipal Hospital Bangalore. His Vision and Mission was… “To help the poor to the poorer one”. It does not matter about religion and the country,The Idea is “Rich People Can get the medical Services to anywhere else but Poor People does not ! I and, every Co workers follow his perception and tried to give their efforts to successful Dr. Devi Shetty’s Vision and Mission. … My journey started in the month of June as a Hon. Social Worker .. in the year 1997 till 2001 at Manipal Hospital. However,In the year 2000 Dr. Shetty Founded, a Heart hospital named Narayana Hridaylaya,.and started working his own hospitsl in the year 2001, I am also move out from the Manipal to NH Health City(Narayana Hridaylaya), as a Hon. Social Worker and Coordinator to Dr. Devi Shetty for long time. Then the Day has been changed and NH Health City(Narayana Hridaylaya). turned out a Multi Specialty Hospitals. My designation also been changed as Hon. Social worker, Chief Co-ordinator of Dr. Devi Shetty and the country representative of Narayana Hridayalay Hospitals/NH Health City, and continue another few years . All this years I have done Brand development, Consulting, including Marketing strategy development, Paper Publication and all kind of Promotional work etc. for NH Hospitals. This is my passionate work and dedicated my work for the poor people. Here I am not only work for the poor people but also work for all. My Thoughts – No One is Above All – Listen your Heart & Use Your Brain- Follow your Rules- and Die with Self-Respect and Satisfaction. The Key Words : Our Best, Everyday