Raqi Muhammad Ali

Raqi Muhammad Ali Giving to treatment in quranic way Jinn,Black magic,Evil eye,Eye hasad or physical or mental disease

12/07/2025

ইয়া আল্লাহ জিনকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

🖊️Muhammad Ali

11/07/2025

🔴বিচ্ছেদ এর যাদুতে স্বামীর জন্য পাওয়ারফুল রুকইয়াহতে সমস্যা ধরে ধরে কিভাবে দ্রুত সমাধান পাওয়ার জন্য রুকইয়াহ যেভাবে করা যায় সেটার জন্য ২ মাসের অগ্রিম রুকইয়াহ সেশন বুকড করা হচ্ছে :(নক দিয়ে বিস্তারিত কথা বলুন)

১)ইয়া আল্লাহ সংসার নষ্টের অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২)ইয়া আল্লাহ স্বামী পরকীয়া করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩) ইয়া আল্লাহ স্বামী সবসময় তালাকের কথা আমাকে বলে এর অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে সবসময় মারধর করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৫)ইয়া আল্লাহ স্বামী সবসময় আমার সাথে বাজে ব্যবহার করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৬)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে সবসময় সন্দেহ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৭)ইয়া আল্লাহ স্বামী হুটহাট আমাকে ডিভোর্স দিয়ে দেওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৮)ইয়া আল্লাহ স্বামী সংসারে সবসময় অশান্তি করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৯)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে ভালো না বাসার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১০)ইয়া আল্লাহ স্বামী হঠাৎ আমার সাথে সহবাস বন্ধ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১১) ইয়া আল্লাহ স্বামী হঠাৎ করে আমাকে স্পর্শ করা বন্ধ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১২)ইয়া আল্লাহ স্বামী হঠাৎ করে বাসায় আসা বন্ধ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৩)ইয়া আল্লাহ স্বামী পরকীয়া করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৪)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সহবাস এর কাজকে ঝামেলা মনে করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৫)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কোনো খোঁজ খবর না নেওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৬)ইয়া আল্লাহ স্বামী হ্রদয় দিয়ে আমাকে ভালো না বাসার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৭)ইয়া আল্লাহ স্বামী যিনা করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৮)ইয়া আল্লাহ স্বামী রাগ করে আমাকে মারধর অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

১৯) ইয়া আল্লাহ স্বামী সন্দেহ করে আমাকে মারধর করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২০)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে ভালো কথা না বলার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২১) ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই অসুস্থ হওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২২)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার প্রতি প্রচুর বিরক্ত হওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৩) ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার প্রতি মন উঠিয়ে নেওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৪)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে কারন ছাড়াই কষ্ট দেওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৫)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার বিছানায় ঘুমালে তাকে স্পর্শ করলে সে রেগে যাওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৬)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সহবাস করতে আসলেই শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৭)ইয়া আল্লাহ স্বামী রাগ করে আমার সাথে বাজে ব্যবহার করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৮) ইয়া আল্লাহ স্বামী রাগ করে আমার সাথে দীর্ঘসময় না ঘুমানোর অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

২৯)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে সন্দেহ করে যে আমি ভালো স্ত্রী নয় এমন চিন্তা আসার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩০)ইয়া আল্লাহ স্বামী ঘরে প্রবেশ করেই ছোটো ছোটো কারন নিয়ে আমাকে মারধর করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩১)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে কথা বলতে গেলে হঠাৎ রেগে যাওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩২)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সুন্দর আচরন না করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৩)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই মাথা ঘুরতে থাকার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৪)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই অসুস্থ হওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৫)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই মাথায় অতিরিক্ত টেনশন হওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৬)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই মন খারাপ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৭)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই আমার প্রতি ফিলিংস হারিয়ে ফেলার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব

৩৮)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সহবাস করতে চাইলেই ফিলিংস হারিয়ে ফেলার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৩৯)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সহবাস করতে চাইলেই হাত ও পায়ে শক্তি না পাওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪০)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সহবাস করতে চাইলেই লিঙ্গে শক্তি না পাওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪১)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে বিছানায় ঘুমাতে গেলেই ছটফট করতে থাকার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪২)ইয়া আল্লাহ স্বামী বাহিরের মানুষের কু পরামর্শ শুনেই আমাকে তালাক দিতে চাওয়ার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৩)ইয়া আল্লাহ স্বামী বাহিরের মানুষের কথা শুনে সংসারে ঝামেলা তৈরি করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৪)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমাকে নিয়ে সবসময় বাজে সন্দেহ করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৬)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে মন থেকে ভালোবেসে সহবাস করতে না পারার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৭)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার কাছে আসা মাত্রই তার চেহারা নষ্টের অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৮)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সবসময় অহংকার করে কথা বলার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৪৯)ইয়া আল্লাহ স্বামী অহংকার করে আমাকে মারধর করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

৫০)ইয়া আল্লাহ স্বামী আমার সাথে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ না করার অরগ্যান এর জিনগুলোকে শরীর থেকে বের করে দিন এই নিয়তে সূরা সোয়াদ ৩০ নম্বর আয়াত পড়ুন বেশি বেশি দৈনিক ১ ঘন্টা করে

وَوَهَبْنَا لِدَاوُۥدَ سُلَيْمَٰنَۚ نِعْمَ ٱلْعَبْدُۖ إِنَّهُۥٓ أَوَّابٌ

ওয়া ওয়া হাবনা লিদাউুদা সুলাইমানা নিইমাল আবদু ইন্নাহু আওওয়াব।

নোট:- যারা সরাসরি অরগ্যানে প্রেশারের সেশনগুলো করতে চান তারা অনেকেই জানে না যে, ইনডিভিজুয়াল সেশনগুলেতে সমস্যা ধরে ধরে রুকইয়াহ তে কত দ্রুত সুস্থতা পাওয়া যায় তবে এরজন্য সঠিক গাইডলাইন ও সহীহ রাক্বি দ্বারা এবং শরঈ পদ্ধতির আলোকে রাসূল স এর পদ্ধতিতে রুকইয়াহ করতে পাশাপাশি প্রত্যেকটা সমস্যা একজন পেশেন্টকে অনুভব করা শিখতে হবে তাহলে নিজের সমস্যা সমাধানে নিজের ভূমিকা অপরিসীম হিসেবে কাজ করবে ইনশাআল্লাহ

🖋️Muhammad Ali

11/07/2025

আল্লাহর নাম...আন নূর কি আল্লাহর সিফাত?

سئل الشيخ ابن باز رحمه الله عن التسمية بـ " نور الدائم " ؟

فقال في جوابه :

" نور الدائم إذا كان أراد به الله ، الدائم الله ، فنور الله ينبغي أن يغيَّر، لئلا يُظَن أنه نور الله الذي هو صفة الله سبحانه وتعالى ؛ فإن النور نوران: - نور هو صفة الله عز وجل، وهذا يختص به سبحانه.

- ونور مخلوق، من جنس الأنوار، مثل: الشمس، والقمر، وغير ذلك، هذه أنوار مخلوقة.

ونور الإسلام مثل الأنوار المخلوقة .

فينبغي له أن يغير هذا الاسم حتى لا يوهم " . انتهى .

"دروس مفرغة" ، الشاملة (10/29) .

راجع جواب السؤال رقم : (110494) .

والله تعالى أعلم .

11/07/2025

নিয়মিত স্বপ্নে খাবার খাওয়ার পর পেট খারাপ হলে জিন দ্বারা খাওয়ানোর যাদুতে আক্রান্ত

10/07/2025

যারা আল্লাহর নাম ও সিফাতকে খারাপ কোনো সৃষ্টির গুনের সাথে সম্পৃক্ত করে আল্লাহর সাথে শিরক করে আল্লাহকে ডাকতে থাকে মূলত এসব ব্যক্তিকে শায়খুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়াহ(মৃত্যু :-৭২৮ হিজরী) রহ. বড় জা,লেম বলেছে:-

ﻭﻫﻮ اﻟﻘﺪﻭﺱ اﻟﺴﻼﻡ اﻟﻤﺘﻨﺰﻩ ﺃﻥ ﻳﻤﺎﺛﻠﻪ ﺷﻲء ﻓﻲ ﻧﻌﻮﺕ اﻟﻜﻤﺎﻝ ﺃﻭ ﻳﻠﺤﻘﻪ ﺷﻲء ﻣﻦ اﻵﻓﺎﺕ، ﻓﺴﺒﺤﺎﻧﻪ ﻭﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻤﺎ ﻳﻘﻮﻝ اﻟﻈﺎﻟﻤﻮﻥ ﻋﻠﻮا ﻛﺒﻴﺮا اﻟﺬﻱ ﺧﻠﻖ اﻟﺴﻤﺎﻭاﺕ ﻭاﻷﺭﺽ ﻭﻟﻢ ﻳﺘﺨﺬ ﻭﻟﺪا ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﺷﺮﻳﻚ ﻓﻲ اﻟﻤﻠﻚ ﻭﺧﻠﻖ ﻛﻞ ﺷﻲء ﻓﻘﺪﺭﻩ ﺗﻘﺪﻳﺮا

এবং তিনি(আল্লাহ) পবিত্র ও শান্তিময় ও নির্দিষ্ঠভাবে(আল্লাহ) পবিত্রতার অধিকারী। এই বিষয়ের ব্যপারে যে তারা সে ব্যক্তিরা উদাহরন তৈরি করে এমন ব্যপক বিষয়ের যেখানে সেসব ব্যক্তিরা সম্পূর্ণ চিৎকার করে ডাকতে থাকে অথবা তারা সেসব ব্যক্তিরা(আল্লাহর নাম সিফাতের গুনগুলোকে) এমন বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করতে থাকে যেখানে নষ্টভাবে/খারাপের বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত করে থাকে সেসব ব্যক্তিরা(আল্লাহর নাম সিফাতগুলোর গুনগুলোকে)। অত:পর তিনি(আল্লাহ) পবিত্র এবং আল্লাহ যেটির(আল্লাহর নাম ও সিফাতকে খারাপ বিষয়ের সাথে অন্তর্ভুক্তকারীদের) ব্যপারে তিনি বলতে থাকেন যে, তারা সকলেই জা,লেম ও বড় মাপের সর্বোচ্চ জা,লেম। যিনি(আল্লাহ) সৃষ্টি করেছেন আকাশ ও জমিন এবং তিনি (আল্লাহ)গ্রহন করেননি কোনো সন্তান এবং কোনো কিছুই এমনটা হবে না তার(আল্লাহর) জন্য কোনো শরীক(অংশীদার) সাব্যস্ত করা তার(আল্লাহর) ক্ষমতার মধ্যে এবং তিনি(আল্লাহ) প্রত্যেক বিষয় সৃষ্টি করেছেন (সেই সৃষ্টির মধ্যেও কোনো অংশীদার সাব্যাস্ত করা যাবে না)। অত:পর তিনি(আল্লাহ) নির্ধারন করে দেন সবকিছু ও ব্যপকভাবে সেসব (ব্যপক বিষয়গুলো) নির্ধারিত আকারে চলমান থাকে।

মাজমু ফাতওয়া (১/১)।

🖋️Muhammad Ali

-

10/07/2025

কারকার ভুলে যাওয়ার সমস্যা আছে,এমনটা কারকার হচ্ছে?

10/07/2025

♦️রোগীর শরীরে থাকা জিনের সাথে রাক্বির কথা বলা সালাফ থেকে প্রমানিত নয় এবং রাসূল স. এর হাদীস থেকেও প্রমানিত নয় এবং জিন হ,ত্যার বিষয়টিও সালাফ ও রাসূল স থেকে প্রমানিত নয়, বরং রাক্বি কুরআন তেলাওয়াত করা ও রাসূল স এর সুন্নাহ অনুসরণ করে রুকইয়াহ করবে :-

🔴এটার হুকুম কি জিন হ,ত্যার ব্যপারে যেখানে তারা(জিন শরীর থেকে বের হতে প্রত্যাহার করেছিলো এবং ভঙ্গ করেছিলো পরবর্তী সেই অঙ্গীকার এর মুহূর্তে, যেটার মাধ্যমে (তারা রাক্বিরা যে জিনকে বের করার দিকে নিয়ে যায় এবং যখন জিন বের হয়না তখন কি সে জিনকে হ,ত্যা করতে পারবে?

ما حكم قتل ((الجن)) بعد نقضهم العهد بأن يخرجوا وإذا لم يخرج فالقتل

هذا راقي يسأل .... ؟؟!
يقول: إني أعاهد الجني أو الجنية إذا قرأت على المريض وإذا رجع فسوف أقتله!
وكيفيت القتل؟ يقول: أقرأ و أكرر من الآيات التي فيها عذاب وإحراق ... ثم يموت،،،
ويقول: وهل فيه فرق بين المسلم والكافر؟؟
أفتونا مأجورين

এটা মূলত রাক্বি প্রশ্ন করতেছিলো?
তিনি বলেন, নিশ্চয় আমি জিনরা যখন রোগীদের শরীরে থেকে যেতে অঙ্গীকার এর মুহুর্তে অথবা যখন জিনদের সামনে তেলাওয়াত করা হয় যেটা মূলত রোগীর উপর করা হয়(কারন রোগীর শরীরের মধ্যেই জিন থাকে) এবং যখন এই জিনগুলো রোগীর শরীর থেকে অঙ্গিকার এর কথা বলে পুনরায় আবার রোগীর শরীরে ফিরে আসে তখন কি আমি জিনকে হ,ত্যা করতে পারবো দ্রুত?

এবং জিন যে হ,ত্যার স্বীকার হবে সেই হ,ত্যার ধরন বলতে কেমন? তারা(রাক্বি) বলল সেটা হলো তেলাওয়াত করা এবং বারবার পড়া যেটা তেলাওয়াত এর অন্তর্ভুক্ত যেসব তেলাওয়াত গুলো জিনকে কষ্টের মধ্যে ক্রমাগত অবস্থান করে দেয় এবং শাস্তিও চলমান করে দেয়,এবং আ,গুনে পুড়ি,য়ে ফেলতে থাকে ' অত:পর এভাবে রোগীর শরীরে থাকা জিন মা,রা যায়। [অর্থাৎ, রাকি যখন প্রশ্ন করেছিলো এক আলেমকে যে, জিন হ,ত্যার ব্যপারটা এটা জায়েয কিনা ইসলামে তখন আলেমরা বলেছিলো জিন যে, হ,ত্যার স্বীকার হয় সেই হ,ত্যার ধরন কেমন? রোগীর শরীরে জিন কিভাবে হ,ত্যার স্বীকার হয়েছে এটা প্রশ্ন করায় রাকি বলল 'কুরআন এর আয়াত তেলাওয়াত এর মাধ্যমে, আযাব সংক্রান্ত আয়াত এবং যেসব আয়াত পড়লে জিনরা কষ্ট পায় এবং কষ্ট পেতে পেতে আ,গুনে পুড়ে যায় মূলত এভাবে জিনরা মা,রা যায়]

ويقول: وهل فيه فرق بين المسلم والكافر؟؟
أفتونا مأجورين،،،،،،،
এবং তারা বলল আর তার মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে যেটা মুসলিম আর কা,ফেরের মাঝে পার্থক্য তৈরি করে? আর এ বিষয়ে কি ফতওয়া রয়েছে সেটা সম্পর্কে আমাদের বলুন যেই বিষয়ে জানা জরুরি একটি বিষয়। [অর্থাৎ,জিন হ,ত্যার বিষয়টি এটা তাদের কাছে ঘটমান একটি বিষয় অতএব এটার মাধ্যমে মুসলিম আর কা,ফিরের মাঝে মূলত কি পার্থক্যগুলো তৈরি করে সে বিষয়ে জানা প্রয়োজনীয় একটি বিষয়]

أمور الجن مما غيب عنا، والقول إن الراقي الفلاني قتل الجن الفلاني أو إنه أحرقه حتى شم رائحة الحرق!! هذا كله مما لا دليل عليه، وما يدريه أنه قتله أو أحرقه؟!!

জিনের আদেশ বা নির্দেশের ব্যপকতা যেটা মূলত গায়েবের(অদৃশ্যের অন্তর্ভুক্ত) আমাদের নিকট। এবং রাক্বি যদি বলে এই বিষয়ে এবং অমুক আরো অনেক রাক্বিও যদি বলে যে, জিনকে হ,ত্যা করা হয়েছে আর সেটা করেছে অমুক ব্যক্তি অথবা যদি এমন ব্যক্তি যে নিজেকে রাক্বি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে সেও যদি এই কথা বলে যে, জিনকে পু,ড়ানো হয়েছে, এবং পুড়ানোর পর সেই ঘ্রানশক্তি পাওয়া যায় 'সেই আগুনের প্রকাশ হওয়ার মাধ্যমে '। মূলত এই প্রত্যেকটা কথা যেগুলোর কোনো দলিলের অন্তর্ভুক্ত নয় তাদের(রাক্বিদের জিন পুড়া,নোর বা হ,ত্যার বিষয়ের উপর) আর তারা রাক্বিরা এই জিনের হ,ত্যার বিষয় সম্পর্কে জানেই না এবং সেটা জিনের পুড়ানো সম্ভব এই ব্যপারেও তারা জানে না যে, জিনকে পু,ড়ানো যায় এ স্বপক্ষে কুরআন ও হাদীসে কোনো দলিল নেই। [অর্থাৎ জিনদের কথা বলা,জিনরা যেই বিষয়ে রোগীদের শরীরে অবস্থান করে রাক্বিকে এমন বিষয়ে নির্দেশ করল আর রাক্বি জিনের সেই কথাকে বিশ্বাস করল তখন রাক্বির করা বিশ্বাস করার এই কর্মটা মূলত অদৃশ্য গায়েবে থাকা জিনের কথা, আদেশকে সেই রাক্বি মেনে নিলো। রোগীর শরীরে থাকা জিন রাক্বিকে বলল রোগীর এই সমস্যা, সেই সমস্যা, অমুক সমস্যা, এরকম বিভিন্ন নির্দেশমূলক কথা বলে রোগীর শরীরে থাকা জিন রাক্বিকে এসব কথা বলল আর রাক্বি জিনের কথা বিশ্বাস করে সেটাকে সত্যা হিসেবে বিশ্বাস করল তখন এই রাক্বির এই বিশ্বাস করার প্রবনতার ব্যপারে কোনো দলিল নেই কুরআন ও হাদীসে। রোগীর শরীরে থাকা জিন বলল 'আমরা শতশত জিন,আমরা অমুক জিন,রুকইয়াহ করার ফলে এতএত জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়েছে,অথবা আমাদের বংশের অনেক জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়েছে,এবং অনেক জিন পু,ড়ে গিয়েছে, যখন রোগীর শরীরে থাকা জিনগুলো রাক্বিকে এসব কথা বলল আর রাক্বি জিনগ্রস্ত রোগীর শরীরে থাকা জিনের কথা বিশ্বাস করল তখন মূলত ওই রাক্বি এমন কর্ম করেছে জিনদের কথা বিশ্বাস করে যেটার স্বপক্ষে মূলত কুরআন ও হাদীসের কোথায়ও কোনো দলিল নেই]

وهذا من الأمور التي لم يفعلها السلف ولم تثبت عن النبي صلى الله عليه وسلم، والمشروع فقط أن يقرأ القرآن أو الرقى السنية ولا يكثر الحديث مع

আর এই বিষয়টি যেটা জিনদের বলা কথার আদেশ বা নির্দেশের সাথে সম্পর্কিত মূলত। সেসকল কর্মগুলো(জিন হ,ত্যার বিষয়গুলো) সঠিক নয় এবং সালাফরা এমন কর্ম করেননি কোনোক্রমেই এবং তা (জিন হ,ত্যার)বিষয়টি রাসূল সাঃ থেকে প্রমানিত কোনোক্রমেই হয়না এবং প্রসিদ্ধ হিসেবে শুধু এটাই করা যায় যে, কুরআন তেলাওয়াত করা জিনগ্রস্ত রোগীর উপর যেটা রাক্বি করবে এবং রাক্বি এই কাজও করবে যেটা সুন্নাহের মধ্যে বর্ণনা রয়েছে। এবং অধিকাংশ হাদীসে বর্ণনা নেই জিন হ,ত্যা ব্যপারে(জিন হ,ত্যার বিষয়টি হাদীসে এমন কোনো বর্ণনা নেই যেটা দ্বারা প্রমানিত হয় জিনগ্রস্থ রোগীর শরীরে থাকা জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়) [অর্থাৎ, জিনদের কোনো কথা, আদেশ নিষেধ যেটা রোগীর শরীরে থাকা জিনগুলো বলে থাকে রাক্বিকে উদ্দেশ্য করে মূলত জিনদের ওসব কর্মগুলো কোনো রাক্বি যদি বিশ্বাস করে, তবে রোগীর শরীরে থাকা জিনদের কথা বিশ্বাস করার বিষয়টি সালাফ(পূর্বসূরী উলামা) থেকে প্রমানিত নয় এবং আরো বড় ব্যপার হচ্ছে রাসূল সাঃ থেকেও এই বিষয়টি প্রমানিত নয়। তথা জিনগ্রস্ত রোগীর শরীরে থাকা 'জিন যেকোনো ধরনের কথা বলবে যেটা আদেশ এবং ব্যপক কথার অন্তর্ভুক্ত থাকবে' আর রাক্বি যদি সেই জিনদের কথাগুলো বিশ্বাস করে, রাক্বি যদি বিভিন্ন অদ্ভুত সব কথাবার্তা বলে। যেমন : জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়েছে,জিন আ,গুনে পু,ড়ে গিয়েছে মূলত রোগীর শরীরে থাকা জিনরা যদি এমনটা বলেও যে, আমি ম,রে গেলাম আমার অনেক বংশ রুকইয়াহ এর মাধ্যমে মা,রা গিয়েছে তবুও ওসব জিনদের কোনো কথা বিশ্বাস করা যাবে না। আর যেসব রাক্বি জিনদের কোনো কথা বিশ্বাস করবে মূলত ওসব রাক্বিদের কর্মগুলোর ব্যপারে 'কুরআন ও হাদীসে কোনো দলিল নেই, সালাফ থেকেও দলিল নেই এবং রাসূল সাঃ থেকেইও কোনো দলিল নেই।

আহমাদ আল ইউসুফ।

বুঝার জন্য সংযুক্তি:-
সুরত(আকৃতি) সহ জিনের প্রকাশ হওয়ার পর জিনকে 'হ,ত্যার কথা এক বিষয় আর মানুষের শরীরে জিন বসবাস কারী সুরত না দেখা যাওয়ার পরেও 'জিনকে হ,ত্যা করা যায় এটা বলা আরেক বিষয়।

-মাসসুশ জিন (জিন শরীরে প্রবেশ করে রোগ তৈরি করার জন্য, জিন রোগীর শরীরে প্রকাশ ঘটানো এক বিষয় আর সাহাবীরা রা: সাপের সুরতে প্রকাশ পাওয়া বাহিরের পরিবেশে উপস্থিতি জানান দেওয়ার জিনকে হ,ত্যা করা সেটা আরেকটি বিষয়। কারন সাপের সুরতে প্রকাশ হওয়া জিন যাকে সাহাবী হ,ত্যা করেছিল সেই 'জিন সাহাবীর বিছানায় অবস্থান করেছিলো সেই জিন মোটেও কোনো কাউকে পজেসড করেনি বরং সাহাবীর রা: এর ঘরে বিছানায় অবস্থান করেছিলো,ফলে যেই সাপ সুরত প্রকাশ পেয়েছিলো, ওই সুরত প্রকাশ পাওয়া জিনকে সাহাবী হ,ত্যা করেছিল।

বায়তুল মালের পাহাড়া দেওয়া খাদ্য চুরি করা সেই জিনের সুরত ছিলো মানুষের মত, তাই আবু হুরাইরা রা: তাকে দুইদিন ধরার পড়েও শেষ তৃতীয় দিন ধরে ফেলেছিল এবং শেষ ওটা জিন ছিলো এটা সনাক্ত করে ছে রাসূল সাঃ। এছাড়া বাহিরে চলাচলকারী জিন তার সুরত(আকৃতি) ধারন করলে, সেটা তখন জিনগ্রস্ত রোগীর সাথে সম্পৃক্ত বিষয় নয় বরং ওই জিন বাহিরে চলাচলকারী জিন 'বাহিরে চলাচল কারী ' জিনের আকৃতি ধারন করাকে 'মাস'সুছ জিন তথা জিন দ্বারা আক্রান্ত রোগীর শরীরে থাকা যেই জিন রয়েছে যার আকৃতি প্রকাশ পায় না ' তো সেখানে জিনের রোগীদের শরীরে থাকা জিনদের আকৃতি দেখা যায় না তবুও সেই জিনকে 'হ,ত্যা করা যায় ' সেক্ষেত্রে দলিল হিসেবে টানা হয় 'আকৃতি থাকা জিনের ওসব হাদীস যেসব ঘটনায় জিনের আক্রান্ত রোগীদের উপর এরকম কোনো বর্ণনা নেই হাদীসে' বরং আমভাবে, বাহিরে চলাচল কারী জিনের আকৃতি সহ যেই হাদীসগুলোতে সুরাত সাব্যস্ত হয়েছে 'সেই আকৃতি থাকার পর 'সাহাবী রা: জিনকে হ,ত্যা করেছে এরকম হাদিস পাওয়া যায় ।

কিন্তু যেখানে 'মানুষের শরীরের ভিতর জিনের সুরত(আকৃতি প্রকাশ পায় না) জিনের কোনো চেহারা সাব্যস্ত হয়না জিনের রোগীর উপর, সেখানে জিন হ,ত্যা করা সম্ভব এই দাবি প্রমান করার জন্য 'জিন পজেসড এর হাদীস না এরকম জিনের সুরত(আকৃতি ধরা) হাদীসগুলো সামনে এনে 'জিন দ্বারা আক্রান্ত রোগী মানুষের ভিতরে থাকা জিনের সুরত(আকৃতি) বুঝা যায় না 'তবুও নাকি রুকইয়াহ তে জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়।

এজন্য পূর্বের রুকইয়াহতে জিন হ,ত্যার মাসয়ালায় 'একজন উলামা বলেছিল রুকইয়াহ তে জিন হ,ত্যার স্বাকীর হয়? এই হ,ত্যা কিভাবে সংঘটিত হয় এটা রাকিরা কেউই জানে না।মানে জিন কিভাবে মা,রা গেলো,জিনের সুরত প্রকাশ পেলো না অথচ জিন হ,ত্যার স্বীকার হয়েছে এটা কিভাবে হয়েছে 'এই বিষয়টাই জানে না একজন রাক্বি'।

আরশীফ মুলত্বাকা আহলুল হাদীস (৬৯/৪০০ পৃষ্ঠা)

🖊️Muhammad Ali

09/07/2025

রুকইয়াহ শুরু করলে রিয়্যাকশন হবে মাথা ব্যথা প্রকাচ পাবে,চোখে ঘুম পাবে তকন এটার মানে হচ্ছে রুকইয়াহ কাজ করতেছে আর রিয়্যাকশন হয়ে অতীতের সকল সিমটমসগুলো একের পর এক প্রকাশ পাবে আর শরীর থেকে বের হওয়া শুরু করবে। তাই রুকইয়াহ করার পর যত বেশি রিয়্যাকশন হয়ে অতীতের রোগগুলো প্রকাশ পাবে তখন বুঝে নিবেন আপনার রুকইয়াহ এর গাইডলাইন ঠিক আছে। সঠিক উপায়ে রুকইয়াহ করতে করতেই স্থায়ী সুস্থতার মুখ দেখতে পারা যাবে ইনশাআল্লাহ

🖋️Muhammad Ali

09/07/2025

উম্মতে মোহাম্মদী কন্টিনিউসলি যাদু করে এটা সমাজে প্রচলিত একটি ভুল কথা। মূলত শরীরে জিন থাকলে আর সঠিক গাইডলাইনে রুকইয়াহ করতে না পারলে তখন ওসব রোগীদের শরীরে শারীরিক ও মানসিক দীর্ঘ মেয়াদি জিনের করা যেই রোগগুলো আছে সেগুলো শরীর থেকে ঠিকমতো বের হয়না বরং প্রতিটা রোগের পরিমান আরোও বাড়তে থাকে। আর এই বাড়তি থাকাকেই ' রুকইয়াহ সম্পর্কে নাজানা অনেক যাদু,কর, কবিরাজরা রোগীদের এমনটা বলে থাকে যে, আপনাকে যাদু করা হয়েছে।

মূলত এই কথাকে অনুসরণ করে মানুষ ধোঁকার স্বীকার হয়ে থাকে।

কেননা রাসূল স তার সাহাবীদের শরীর থেকে জিনের করা রোগ একবার রুকইয়াহ করে বের করূর পর দ্বিতীয়বার সেই সাহাবী পুনরায় জিন দ্বারা আক্রান্ত হয়ে শরীরে রোগের স্বীকার হয়েছে এরকম কোনো ঘটনা পাওয়া যায় না

🖋️Muhammad Ali

09/07/2025

শ*ক্র যখন আপনাকে বারবার কষ্ট দিবে তখন ভয়া*বহ অবস্থা করে দিন

সূরা ফাতির ২৬ নম্বর আয়াতটা প্রচুর বেশি তেলাওয়াত করবেন। নিয়ত ইয়া আল্লাহ আমাকে কষ্টদান কারী এই জালে*ম শ*ক্রকে ভয়া*বহ অবস্থা করে দিন এবং কৌশল করে যত ক্ষ,তি আমাকে করেছে সকল কৌশল ঘুরিয়ে এই শ*ক্রর লাইফস্টাইলে পৌছিয়ে দিন।
(আয়াতের উচ্চারন:- ছুম্মা আখা'যতুল লাযিনা কাফারু ফা'কায়ফা কানা নাকির)

আয়াত প্রতিদিন ৫ মিনিট করে পড়ুন

🖊️Muhammad Ali

07/07/2025

জিন দ্বারা আক্রান্ত বলতে (সূরা বাকারার ২৭৫ নম্বর আয়াতের 'মাছ- স্পর্শ করার ব্যাখ্যায়) সাহাবী ও তাবেঈরা ' পাগল হওয়া' বুঝিয়েছে:-

فسر المس المذكور في الآية وهو قوله: {ويتخطبه الشّيطان من المس} بالجنون. وهكذا فسره الفراء ومجاهد والضّحّاك وابن أبي نجيح وابن زيد.

মাস(স্পর্শ বা আক্রান্ত করার) তাফসীরে আলোচনা করা হয়েছে উক্ত আয়াতটির ব্যপারে:- তাফসীরকারক বলেন( শয়তান তাদের(মানুষদের) পাগল বানিয়ে দিতে থাকে তার স্পর্শ দিয়ে)।

এর মূল অর্থ হচ্ছে:- জুনুন(পাগল করে দেওয়া)।

এবং হুবহু একই তাফসীর তখন আরো যারা করেছে তারা হলো ' আল ফার্রায়ু, এবং মুজাহিদ এবং দহহাক এবং ইবনে আবি নাজিহ এবং ইবনে যায়েদ (মাস- শয়তা৷ স্পর্শ করে এর ব্যাখ্যায় পাগল হওয়াকে বুঝিয়েছ)

🖋️Muhammad Ali

Address

Gazipur
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Muhammad Ali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share