Raqi Muhammad Ali

Raqi Muhammad Ali Giving to treatment in quranic way Jinn,Black magic,Evil eye,Eye hasad or physical or mental disease

25/10/2025

ইমাম নববী হাদীস নিয়ে এসে হাদীস থেকে আল্লাহর নাম 'আন নূর ' সাব্যস্ত করেছে এবং উক্ত হাদীসকে হাসান বলেছে:-

قال الله تعالى: ﴿وَلِلَّهِ الْأَسْمَاءُ الْحُسْنَى﴾ [الأعراف: ١٨٠] .
٥٤٩- وعن أبي هريرة -رضي الله عنه- أن رسول الله -ﷺ- قال: «إنَّ لِلَّهِ تَعالى تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا، مائة إِلاَّ وَاحِدًا، مَنْ أحْصَاها دَخَلَ الجَنَّةَ، إنه وترٌ يحبُ الوتر. هُوَ اللَّهُ الَّذي لا إِلهَ إِلاَّ هُوَ، الرَّحْمَنُ، الرَّحِيمُ، المَلِكُ، القُدُّوسُ، السلامُ، المؤمنُ، المهيمنُ، العَزِيزُ، الجَبَّارُ، المُتَكَبِّرُ، الخالِقُ، البارئ، المُصَوّرُ، الغفارُ، القهارُ، الوهابُ، الرزاقُ، الفتاحُ، العليمُ، القابضُ، الباسطُ، الخافضُ، الرافعُ، المُعِزُّ، المذلُ، السميعُ، البَصِيرُ، الحكمُ، العدلُ، اللطيفُ، الخبيرُ، الحليمُ، العظيمُ، الغفورُ

আল্লাহ তায়ালা বলেন:- এবং আল্লাহর জন্যই রয়েছে নির্দিষ্ঠ সুন্দর নামসমূহ। আারাফ :-১৮০।
এবং আবু হুরায়রা রা: হতে বর্ণিত যে, রাসূল স তিনি বলেন:- নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালার রয়েছে ৯৯ টি নাম, ও ১০০ টি নাম তবে একটি কম(মূলত ৯৯ টি না রয়েছে) যে ব্যক্তি তা(আল্লাহর নামগুলো কংকর জাতীয় কিছু দিয়ে) গননা করবে সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে। নিশ্চয় তিনি(আল্লাহ) বিজর এবং তিনি(আল্লাহ) বিজরকে পছন্দ করেন।
তিনি আল্লাহ যিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই তবে তিনি (আল্লাহ ব্যতীত)। আর রহমান, আর রাহিম, আল মালিক, আল কুদ্দুস, আস সালাম, আল মুমিন, আল মুহায়মিন,আল আযিয,আল জাব্বার,আল মুতাকাব্বির,আল খালিক,আল বারিউ,আল মুসাউবির,আল গফ'ফার,আল কহ'হার,আল ওয়াহ'হাব,আর রায'যাক,আল ফাত্তাহ,আল আলিম,আল কাবিদ্ব,আল বাসিত্ব,আল খাফিদ্ব,আর রাফিউ,আল মুয়িয্যু,আল মুযিল্লু, আস সামিউ, আল বাসির,চল হুকমু,আল আদলু,আল লাতিফ,আল খাবির,আল হালিম,আল আযিম,আল গাফুর।

، الشكورُ، العليُ، الكبيرُ، الحفيظُ، المغيثُ، الحَسِيبُ، الجليلُ، الكريمُ، الرقيبُ، المجيبُ، الواسعُ، الحكيمُ، الودودُ، المجيدُ، الباعثُ، الشهيدُ، الحقُ، الوكيلُ، القويُ، المتينُ، الوَليُّ، الحميدُ، المحصي المبدئُ، المعيدُ، المُحْيِي، المميتُ، الحيُ، القَيُّومُ، الوَاجِدُ، الماجدُ، الواحدُ، الصمدُ، القادرُ، المقتدرُ، المقدمُ، المؤخرُ، الأولُ، الآخرُ، الظاهرُ، الباطنُ، الوَالي، المتعالِ، البَرُّ، التوابُ، المنتقمُ، العفوُ، الرؤوفُ، مالكُ الملكِ، ذُو الجلالِ وَالإِكْرَامِ، المقسطُ، الجامعُ، الغَنِيُّ، المُغْنِي، المانعُ، الضَّار، النافعُ، النورُ، الهَادِي، البديعُ، الباقِي، الوَارِثُ، الرشيدُ، الصَّبُورُ».

আশ শাকুর,আল আলী,আল কাবির,আল হাফিয,আল মুগি'ছ,আল হাসিব,আল জালিল,আল কারিম,আর রাকিব,আল মুজিব,আল ওয়াসিয়ু,আল হাকিমু,আল ওয়াদুদ,আল মাজিদ,আল বায়িছ,আশ শাহিদ,আল হাক্কু,আল ওয়াকিল,আল কাবি,আল মাতিন,আল ওয়ালিউ,আল হামিদ,আল মুহছিল মুবদিউ,আল মুয়িদ,আল মুহইউ,আল মুমিত,আল হাইয়্যু,আল কাইয়্যুম,আল ওয়াজিদ,আল মাজিদ,আল ওয়াহিদ,আস সামাদ,আল কাদির,আল মুকতাদির,আল মুকাদ্দিম,আল মুয়াখ্খির,আল আওয়াল,আল আখির, আয যাহির,আল বাতিন,আল ওয়ালি,আল মুতআল,আল বার্রু,আত তাওয়াব,আল মুনতাকিম, আল আফুউ,আর রুউফ,মালিকুল মুলক,যুল জালালি ওয়াল ইকরা'ম,আল মুকস্বিত,আল জামিউ,আল গানিউ,আল মুগনী,আল মানিউ,আদ দ্বার,আন নাফেউ,আন নূর,আল হাদিউ,আল বাদিউ,আল বাকিউ,আল ওয়ারিছ,আর রাশিদ,আস সাবুর।

هذا حديث [رواهُ] البخاري [رقم: ٦٤١٠]، ومسلم [رقم: ٢٦٧٧] إلى قوله: «يحبّ الوتر»، وما بعده حديثٌ حسنٌ، رواهُ الترمذي [رقم: ٣٥٠٧] وغيره [كابن ماجه، رقم: ٣٨٦١] .
قوله: «المغيثُ»، رُوي بدلهُ: «المقيتُ» بالقاف والمثناةِ، وروي:

এই হাদীসটি বুখারী বর্ণনা করেছে (পৃষ্ঠা :-৭৪১০) এবং মুসলিম বর্ণনা করেছে(পৃষ্ঠা :-২৬৭৭) সেই কথার দিকে তারা বলেছেন (তিনি(আল্লাহ) বেজর পছন্দ করেন) এবং যেটি সম্পর্কে পরবর্তীতে এই হাদীসকে হাসান বলেছেন। তিরমিজি বর্ননা করেছেন (পৃষ্ঠা :- ৩৫০৭) এবং ছাড়াও ইবনে মাজাহ বর্ণনা করেছেন:- পৃষ্ঠা :-৩৮৬১ পৃষ্ঠায়)। তিনি তার মুগিছে বলেন :- তিনি বর্ণন করেন তা(হাদীসকে)পরিবর্তন করে (আল মুকিত এ) বর্ণনা করলেন ক্বফ দ্বারা ও দুই সংখ্যার(হাদীসটিই বর্ণনা করা হয়েছে) এবং তিনি বর্ণনা করেন :-

القريبُ» بدل: «الرقيب»، وروي: «المبين» بالموحدة بدل: «المتين» بالمثناة فوق، والمشهور: «المتين».
ومعنى «أحصاها»: حفظها، هكذا فسره البخاري والأكثرون، ويؤيده أن في رواية في «الصحيح» [عند مسلم، رقم: ٥٦٧٧]: «مَنْ حَفِظَهَا دَخَلَ الجَنَّةَ».

আল ক্বারিব গ্রন্থে - পরবর্তন করেন (আর রাকিব) গ্রন্থে এরপর তিনি বর্ণনা করেন:- (আল মুবিন এ) একক বর্ণনাকারীর দ্বারা তা (হাদীসটি) পরিবর্তন করে(বর্ননা করা হয়) 'আল মুতিন এ' যেখানে দুইটি বর্ণনা পাওয়া যায় বইয়ের উপরের দিকে এবং আরো একটি হচ্ছে বিখ্যাত বর্ণনা যেটি রয়েছে (আল মাতিন গ্রন্থে)।
এবং সেটার অর্থ হচ্ছে তা(আল্লাহর)নামগুলো যারা সংরক্ষণ করে পাথরের কংকর দ্বারা গননা করতে থাকে এর মূল অর্থ হচ্ছে (মুখস্থ করা) এই ব্যপারে তাফসীর করেছেন আল বুখারী এবং আরো অসংখ্য উলামা এবং তাকে(বর্ণনাকে) শক্তিশালী করেছে যে, উক্ত বর্ণনাটি সহীহ মুসলিমে (পৃষ্ঠা :-৫৬৭৭)রয়েছে :- সংশ্লিষ্ট যে ব্যক্তি তা(আল্লাহর) নাম মুখস্থ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

وقيل: معناه من عرف معانيها، وآمن بها، وقيل: معناه: من أطاقها١ يُحسن الرعاية لها، وتخلَّق بما يمكنه من العمل بمعانيها؛ والله أعلم٢.
١ في نسخة: «أحصاها».
এবং সে ব্যক্তিরা বলে:- তার(বর্ননাকারীর) অর্থ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট পরিচিত একটি বিষয় যেটা তার অর্থ চর্চাকারীদের স্পষ্ট একটি বিষয়, এবং সেসকল ব্যক্তিরা তা(বর্ণনা)বিশ্বাস করে। এবং সেসব ব্যক্তিরা আরো বলে থাকে যে:- তার(বর্ণনাকারীর)অর্থ হচ্ছে:- সংশ্লিষ্ট তা(বর্ননা)শক্তিশালী একটি বর্ননা, যেখানে সেসকল নির্দিষ্ঠ বর্ননাগুলো সুন্দর ও বর্ণনাকারীরাও উত্তমতার অধিকার রাখে। এবং তোমরা এমন কিছু সৃষ্টি করেছো অনবরত যেই(বর্ণনার)বিষয়ে তা(সম্ভবপর)হয়ে উঠে ক্রমধারায় আমলের অন্তর্ভুক্ত এর মাধ্যমে তার নির্দিষ্ঠ(বর্ননার) অর্থ দ্বারা। আল্লাহ ভালো জাবে। ২)
১) উক্ত বর্ননার শব্দটি নুসখাতে বর্ণনা আছে (আহসাহা)।

كنت طبعت كتاب «المقصد الأسنى في شرح أسماء الله الحسنى» لحجة الإسلام أبي حامد محمد بن محمد الغزالي، ومختصر له ليوسف بن إسماعيل النبهاني، اسمه «مختصر المقصد الأسني»؛ وكلاهما من منشروات الجفان والجابي للطباعة والنشر، لماسول، قبرص؛ فراجعهما فإنهما مفيدان.

আর আমি কিতাবটি ছাপিয়েছি (আল মাকসাদুল উছ'না ফি শারহি আসমায়িল্লাহি আল হুসনা 'নামে)। এরজন্য ইসলামের প্রমান রয়েছে যেমনটা আবি হামিদ মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ আল গাযা'লী বলেন। এবং সংক্ষিপ্ত (কিছু আলোচনা করেছে) তার(আল্লাহর নামগুলোর বর্ননার ব্যপারে)এর জন্য (সেই আলোচনাগুলো করেছে) ইউসুফ বিন ইসমাঈল আন নাবহানি, তার (বইটির) নাম হচ্ছে:-
'মুখতাসারুল মাকসাদ আল উ'ছনা - এবং তারা দুইজন উভয়ে প্রকাশ করেছেন আল জিফান প্রকাশক। এবং এবং সংগ্রহ করেছেন (বর্ণনাগুলো) বই আকারে ছাপানোর জন্য এবং প্রকাশ করেছেন(বই)। এবং তারা সাজিয়ে কথা বলেছেন এই(কিতাবে) এবং ব্যপকভাবে এমনকি সাইপ্রাস দ্বীপেও এটা ছড়িয়ে গিয়েছিলো মানুষের নিকট।অত:পড তারা দুজনই ফিরে আসেন তখন তারা দুজনই এই দুইটি উপকারী কাজ করেন (মানুষের জন্য)

১৯২

الكتاب: الأذكار للنووي
المؤلف: أبو زكريا محيي الدين يحيى بن شرف النووي (ت ٦٧٦هـ)
الناشر: الجفان والجابي - دار ابن حزم للطباعة والنشر
الطبعة: الطبعة الأولى ١٤٢٥هـ- ٢٠٠٤م
عدد الصفحات: ٤٣٠
[ترقيم الكتاب موافق للمطبوع]

কিতাব:- আল আযকার লিলনাওওয়াবী
লেখক:- আবু যাকারিয়া মুহইয়া আদ দ্বীন ইয়াহিয়া বিন শারফুন নববী। (মৃ,ত্যু:-৬৭৬ হিজরী)।
প্রকাশক:- আল জিফান ওয়াল জাবি - ইবনে হাযম তার উক্ত প্রতিষ্ঠানে বইটি ছাপিয়েছে এবং প্রকাশ করেছে।
মুদ্রন:- প্রথম ছাপানো হয়েছে -, ১৪২৫ হিজরী - ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ।

🖋️Muhammad Ali

24/10/2025

আল্লাহর সিফাতি ও যাতি ' নাম হচ্ছে ' আহাদ': এব্যপারে জুযায বলেন:-

وقال الزجاج في "تفسير أسماء الله الحسنى": " المنفرد بوحدانيته في ذاته وصفاته تعالى الله علوا كبيرا".

আজ জুযায তার তাফসীরে বলেন:- আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের মধ্যে অন্যতম নাম হচ্ছে :- যেটা নির্দিষ্ঠভাবে তার(আল্লাহর) একত্ববাদ (আহাদ)এর পরিচয় দিয়ে থাকে তার(আল্লাহর) যাত এর ব্যপারে এবং তার(আল্লাহর) সিফাতের ব্যপারে। তিনি আল্লাহ সর্বোচ্চ বড় (সকল কিছুর উর্ধ্বে তিনি মহা বড়ত্বের অধিকারী)

🖋️Muhammad Ali

22/10/2025

সাহাবী বিলাল বিন রাবাহ রা: তাকে যখন মু*শরিকরা কষ্ট দিচ্ছিল তখন তিনি আল্লাহর একক নাম যিকির করতেছিলো আল্লাহর একক নাম দ্বারা যিকির জায়েয রয়েছে :-

وكان إذا اشتد عليه المشركون في التعذيب والتنكيل به يقول: أحد أحد، فيستريح قلبه بذكر الله، وينسى العذاب الذي هو فيه، فيقول له المشركون قل كما نقول نحن فيقول لهم بلسان المؤمن الثابت في إيمانه، القوي في عقيدته: أن لساني لا يحسنه: يعني كلمة الكفر بالله وبرسوله محمد صلى الله عليه وسلم، وذلك ما طلبوه منه ليقلعوا عن تعذيبه.

এবং সেসব ব্যক্তিদের মধ্যে (বিলাল রা:) যখন কঠিনভাবে আক্রান্ত ছিলো মূলত তার উপর মুশ*রিকরা টেনে হেঁচড়ে কষ্ট দিতে থেকেছে শা,স্তির মাধ্যমে এবং কঠোর শা,স্তি অনবরত দিয়ে যাচ্ছিলো তাকে(বিলাল রা:) এর উপর তখন তিনি(বিলাল রা:) বললেন ' আহাদ ' আহাদ। অত:পর তিনি(বিলাল রা:) সহজ ও সাবলীলতার সাথে তার অন্তর থেকে আল্লাহর যিকিরে করতে থাকলে(আহাদ আহাদ বলার মাধ্যমে)। এবং সেসময় তিনি(বিলাল রা:) ভুলে যেতে থাকলেন নির্দিষ্ঠ ক,ষ্টের মুহুর্তগুলো যারা তাকে কষ্ট দিচ্ছিলো আর সে(বিলাল রা:) তাদের কষ্টের মধ্যে ছিলো( সেই কষ্ট ভুলে যেতে থাকলেন আল্লাহর একক নাম যিকির করার মাধ্যমে)। তখন তিনি(বিলাল রা:) তাদের মুশ*রিকদের উদ্দেশ্য করে বলেন যে, বলো যেমনটা আমরা বলতে থাকি আর আমরা তখন এর সাথে সেসব ব্যক্তিরাও(মুমিনরা) তাদের(মু*শিরকদের) উদ্দেশ্য বলতে থাকেন মুমিনদের জিহবা দিয়ে যা নির্দিষ্ঠ ভাবে প্রমানিত হয় তাদের ঈমানের ব্যপারে যে, সেসব(মুমিন ব্যক্তি ও বিলাল রা:) এর ঈমান ছিলো শক্তিশালী যা তার আকিদার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। আর আরো যে, আমি জিহবা দিয়ে ভালো করে বলতে পারি না একাধারে মূলত এর অর্থ হচ্ছে সেটা হচ্ছে কু*ফরী শব্দ যা দিয়ে আল্লাহ ও তার রাসূলের সাথে কুফরী করা হয়(মূলত এসব কু*ফরী বাক্য আমি বিলাল ভালো করে ও সুন্দর করে কখনোই বলতে পারি না)। এবং সেই(ঈমানের বিষয় সহ) যেটা তিনি(বিলাল রা:) দোয়া করেছিলেন তার অন্তর্ভুক্ত (আল্লাহর নাম এককভাবে পড়ে দোয়ার মাধ্যমে তিনি যিকর করতেছিলো) অবশ্যই তখন (মুশ*রিকরা সকলেই অপসারিত হয়েছিলো) সাথে তাদের আযাব(কষ্টগুলোও) অপসারিত হয়েছিলো (বিলাল রা: এর যিকিরের দোয়ার কারনে)

আল আকিদাতু আল ইসলামিয়্যাতি (২৫৯/১৩৩)

🖋️Muhammad Ali

22/10/2025

যারা আল্লাহর নাম ও সিফাতকে খারাপ কোনো সৃষ্টির গুনের সাথে সম্পৃক্ত করে আল্লাহর সাথে শিরক করে আল্লাহকে ডাকতে থাকে মূলত এসব ব্যক্তিকে শায়খুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়াহ(মৃত্যু :-৭২৮ হিজরী) রহ. বড় জা,লেম বলেছে:-

ﻭﻫﻮ اﻟﻘﺪﻭﺱ اﻟﺴﻼﻡ اﻟﻤﺘﻨﺰﻩ ﺃﻥ ﻳﻤﺎﺛﻠﻪ ﺷﻲء ﻓﻲ ﻧﻌﻮﺕ اﻟﻜﻤﺎﻝ ﺃﻭ ﻳﻠﺤﻘﻪ ﺷﻲء ﻣﻦ اﻵﻓﺎﺕ، ﻓﺴﺒﺤﺎﻧﻪ ﻭﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻤﺎ ﻳﻘﻮﻝ اﻟﻈﺎﻟﻤﻮﻥ ﻋﻠﻮا ﻛﺒﻴﺮا اﻟﺬﻱ ﺧﻠﻖ اﻟﺴﻤﺎﻭاﺕ ﻭاﻷﺭﺽ ﻭﻟﻢ ﻳﺘﺨﺬ ﻭﻟﺪا ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﺷﺮﻳﻚ ﻓﻲ اﻟﻤﻠﻚ ﻭﺧﻠﻖ ﻛﻞ ﺷﻲء ﻓﻘﺪﺭﻩ ﺗﻘﺪﻳﺮا

এবং তিনি(আল্লাহ) পবিত্র ও শান্তিময় ও নির্দিষ্ঠভাবে(আল্লাহ) পবিত্রতার অধিকারী। এই বিষয়ের ব্যপারে যে তারা সে ব্যক্তিরা উদাহরন তৈরি করে এমন ব্যপক বিষয়ের যেখানে সেসব ব্যক্তিরা সম্পূর্ণ চিৎকার করে ডাকতে থাকে অথবা তারা সেসব ব্যক্তিরা(আল্লাহর নাম সিফাতের গুনগুলোকে) এমন বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করতে থাকে যেখানে নষ্টভাবে/খারাপের বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত করে থাকে সেসব ব্যক্তিরা(আল্লাহর নাম সিফাতগুলোর গুনগুলোকে)। অত:পর তিনি(আল্লাহ) পবিত্র এবং আল্লাহ যেটির(আল্লাহর নাম ও সিফাতকে খারাপ বিষয়ের সাথে অন্তর্ভুক্তকারীদের) ব্যপারে তিনি বলতে থাকেন যে, তারা সকলেই জা,লেম ও বড় মাপের সর্বোচ্চ জা,লেম। যিনি(আল্লাহ) সৃষ্টি করেছেন আকাশ ও জমিন এবং তিনি (আল্লাহ)গ্রহন করেননি কোনো সন্তান এবং কোনো কিছুই এমনটা হবে না তার(আল্লাহর) জন্য কোনো শরীক(অংশীদার) সাব্যস্ত করা তার(আল্লাহর) ক্ষমতার মধ্যে এবং তিনি(আল্লাহ) প্রত্যেক বিষয় সৃষ্টি করেছেন (সেই সৃষ্টির মধ্যেও কোনো অংশীদার সাব্যাস্ত করা যাবে না)। অত:পর তিনি(আল্লাহ) নির্ধারন করে দেন সবকিছু ও ব্যপকভাবে সেসব (ব্যপক বিষয়গুলো) নির্ধারিত আকারে চলমান থাকে।

মাজমু ফাতওয়া (১/১)।

🖋️Muhammad Ali

-

22/10/2025

🔴সূরা কামার ০২ নম্বর আয়াত দিয়ে সমাজের অসংখ্য প্রবৃত্তির অনুসরণকারীরা দলিল দেয় যে, রুকইয়াহ করার পাশাপাশি নাকি মানুষের শরীরে বারবার যাদু রিনিউ হয় ' অথচ সিকাহ তাবেঈ কাতাদাহ হতে উক্ত আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন এবং' চলমান যাদু বলতে কি বুঝানো হয়েছে মুতাকাদ্দিমীন শ্রেষ্ঠ তাবেঈ যারা সাহাবীদের রা: এর সাক্ষাৎ পেয়েছেন তাদের তাফসীর পড়ুন ' প্রচলিত প্রবৃত্তির অনুসরণকারীদের পরিত্যাগ করুন যারা বলে বারবার যাদু রিনিউ হয়:-

عن قتادة بن دعامة -من طريق سعيد- قوله: ﴿وإنْ يَرَوْا آيَةً يُعْرِضُوا ويَقُولُوا سِحْرٌ مُسْتَمِرٌّ﴾، قال: إذا رأى أهلُ الضّلالة آيةً مِن آيات الله قالوا: إنّما هذا عمل السّحر، يوشك هذا أن يستمرّ ويذهب(٦). (ز

কাতাদাহ বিন দিয়ামাহ হতে বর্ণিত তিনি সাইদ হতে বর্ণনা করেন তিনি বলেন:- এবং যদিও তারা(সকলে) ব্যপক সেই নির্দশন দেখে থাকে তবে তারা (সকলেই) মুখ ফিরিয়ে নেয় বা ব্যক্তিগত কথা বলে এবং তখন তারা(সকলে) বলতে থাকে যে এটা তো চলমান যাদু। (আল কামার ০২ নম্বর আয়াত)। তিনি বলেন, এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে:- যখন সেসব নির্দিষ্ঠ পথভ্রষ্ট অধিবাসীরা দেখতে থাকে এমন নিদর্শন যেটা আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। তখন তারা (সকলে)বলে যে:- নিশ্চয় এটা হচ্ছে সিহরের(যাদুর) কর্মসমূহ। তখন সেসকল(ব্যক্তিরা) এমন পথে বের হওয়া বা চলে থাকে।এমনটা আরো হই যে 'সেসকল(মানুষেরা এমন কথা) বারবার বলে থাকে এবং তারা প্রস্থান করে সেখান থেকে অথবা অতীতের দিকে চলে যায়।

মাওসুয়াতুত তাফসীরি আল মাছূর (সূরা কামার ২ নম্বর আয়াতের তাফসীর)

🖋️Muhammad Ali

21/10/2025

🔴জিন দ্বারা আক্রান্ত বলতেই সমাজের প্রবৃত্তির অনুসারীরা সাহাবীদের রা: এর বুঝকে অনুসরণ না করে 'নিজেদের মনমতো ব্যাখ্যা করে এটা মনে করে যে জিন রোগীর মুখ দিয়ে কথা বলবে এটাকেই জিনের রোগী বলা হয় মূলত এই প্রবৃত্তির অনুসরণকারীদের এই উক্ত কথাটি ভুল বুঝ,নিচের সালাফদের তাফসীরটি দেখে নিন(জিন দ্বারা আক্রান্ত বলতে কি বুঝানো হয়েছে) তাফসীরটি দেখে নিন:-

তাফসীরে আস সাদী তে সূরা বাকারার ২৭৫ নম্বর আয়াতের তাফসীরে তাফসীরকারক স্পষ্ট বলেছে ' জিন তার স্পর্শের মাধ্যমে রোগ তৈরি করে যেভাবে মানুষকে ধীরে ধীরে পা,গল করার দিকে নিয়ে যায়:-

يخبر تعالى عن أكلة الربا وسوء مآلهم وشدة منقلبهم، أنهم لا يقومون من قبورهم ليوم نشورهم ﴿إلا كما يقوم الذي يتخبطه الشيطان من المس﴾ أي: يصرعه الشيطان بالجنون، فيقومون من قبورهم حيارى سكارى مضطربين، متوقعين لعظيم النكال وعسر الوبال، فكما تقلبت عقولهم

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সংবাদ দিয়েছে সূদ খাওয়া ব্যক্তিদের সম্পর্কে এবং তাদের(সূদখো,রদের) সম্পদের অনিষ্ঠ সম্পর্কে এবং কঠিনতমভবে তাদের অন্তর পরিবর্তনকারী ব্যপারে সংবাদ জানানো হয়েছে। নিশ্চয় তারা দাড়াবে না তাদের কবর থেকে সেই দিনের জন্য যেদিন তাদের সকলকে আমরা(আল্লাহ) একত্রিত করবো। তবে হুবহু সেভাবে সে ব্যক্তিরা(সূদ খাওয়া ব্যক্তিরা)দাড়াবে যাদেরকে আঘাত করা হয়েছে ক্রমাগত নির্দিষ্ঠ শ,য়তান তার স্পর্শের অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো দিয়ে।
এর অর্থ হচ্ছে:- তাদের(মানুষদেরকে) আছড় করে/ধরাশায়ী করে আছাড় দিয়ে ফেলে দিয়ে থাকে শ,য়তান পা,গল করার দ্বারা। তখন তারা (সকল সূদ খাওয়া ব্যক্তিরা) দাঁড়াবে তাদের কবর থেকে দিশেহারা হয়ে ও নেশাগ্রস্ত মাতাল হয়ে ও আ,ঘাতপ্রাপ্ত হয়ে। এটা সংঘটিত হবে বড়ভাবে যে, সে ব্যক্তিরা(সূদ খাওয়া ব্যক্তিরা) নির্দিষ্ঠভাবে শা,স্তি পাবে। এবং কঠিনভাবে সে ব্যক্তিরা(সূদ খাওয়া ব্যক্তিরা) ক্ষয়প্রাপ্ত হবে। অত:পর যেমনটা পরিবর্তন হয়ে যাবে তাদের (সূদ খাওয়া ব্যক্তিদের) জ্ঞানগুলো।
[অর্থাৎ, জিন মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পর অনেকগুলো বিষয় প্রকাশ পায় আর উক্ত আয়াতে সূদখো,র ব্যক্তিরা কিয়ামতের ময়দানে নরমাল মানুষের মত দাঁড়াবে না বরং জিন তার স্পর্শের মাধ্যমে মানুষকে যেরকম পা,গল বানিয়ে দিয়ে থাকে হুবহু এভাবে সূদখো,র ব্যক্তিরা কিয়ামতের ময়দানে দাঁড়াবে। আর এই আয়াত থেকেই তাফসীরকারক এটা প্রমান করেছে যে, জিন মানুষের শরীরে প্রবেশ করে কত পদ্ধতিতে পা,গল বানাতে পারে মূলত সেই পাগল বাননাের ধরনগুলো তাফসীরকারক বর্ননা করেছে। জিন যখন কোনো মানুষের শরীরে প্রবেশ করে রোগ তৈরি করে তখন কোনো রোগীর এমন অবস্থা হয় যে, রোগী হঠাৎ মাটিতে পড়ে যায় আর এই পড়াটা রোগী ইচ্ছাকৃত ভাবে পড়ে না বরং রোগীর শরীরে জিন কন্ট্রোল নিয়ে রোগীকে ফেলে দিয়ে থাকে দাঁড়ানো অবস্থা থেকে এবং জিন তার স্পর্শে মানুষকে এতটা বেশি পা,গলের মত করে ফেলে যে, তখন মানুষ আছার খেলে যেরকম মাটিতে পড়ে যায় এরকম (অজ্ঞান) হয়ে পড়ে যেতে থাকে জিনের করা রোগের প্রভাবে। এছাড়াও জিন রোগীদের শরীরে এমন রোগ তৈরি করে যার প্রভাবে রোগী পুরোপুরি দিশেহারা হয়ে যায় এবং তখন রোগীর মাথায় নিজের কন্ট্রোল না থাকায় রোগী দিশেহারার মত উল্টাপাল্টা আচরন করা শুরু করে থাকে, এছাড়াও জিন তার স্পর্শ দিয়ে রোগীর শরীরে এমন রোগ তৈরি করে ফলে রোগী নেশাগ্রস্ত মাতাল হয়ে পড়ে আর এটা জানা কথা যে, একজন ব্যক্তি যখন নেশাগ্রস্ত হবে তখন ব্যক্তির বুদ্ধি বিবেক কিছুই কাজ করে না তখন ব্যক্তির মস্তিষ্ক নিজের কন্ট্রোলে থাকে না ফলে তখন ব্যক্তি মাতাল ব্যক্তির ন্যয় অনিয়ন্ত্রিত আচরন করা শুরু করে থাকে তথা জিন এমন রোগ তৈরি করে যে, রোগী নেশার এডিকশনে পড়ে যায় আর দীর্ঘ দিন নেশার এডিকশনে জড়িয়ে থাকতে থাকতে একটা পর্যায়ে ব্যক্তি এতটাই মাতাল হয়ে যায় যে, তখন রোগীর মস্তিস্ক আর নিজের কন্ট্রোলে থাকে না। এছাড়াও জিন মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এমন রোগ তৈরি করে যে, সেটা রোগী এমনভাবে এটা অনুভব করে থাকে যে, রোগীকে অদৃশ্য ভাবে কেউ শরীরে আঘাত করতেছে কিন্তু কে আঘাত করতেছে এটা দেখা যায় না!আর এটা জানা কথা যে, অনেক জিনের রোগী এটা অনুভব করে থাকে যে, রোগীকে কেউ আঘাত করতেছে বা রোগীর শরীরে আঘাতের মত চিহ্ন পাওয়া যায় মূলত জিন তার স্পর্শ দিয়ে রোগীর শরীরে এমন রোগ তৈরি করা যেটার প্রভাবে রোগী এটা অনুভব করে থাকে যে, রোগীকে অদৃশ্য ভাবে কেউ তার শরীরে আঘাত করতেছে]

لا يقومون إلا كما يقوم الذي يتخبطه الشيطان من المس﴾ أنه لما انسلبت عقولهم في طلب المكاسب الربوية خفت أحلامهم وضعفت آراؤهم، وصاروا في هيئتهم وحركاتهم يشبهون المجانين في عدم انتظامها وانسلاخ العقل الأدبي عنهم، قال الله تعالى رادا عليهم ومبينا حكمته العظيمة

তারা(সকল মানুষ) দাঁড়াবে না তবে হুবহু সেভাবে তারা(সকলে) দাঁড়াবে যাদেরকে পা,গল করে দেওয়া হয়েছে শয়তান উক্ত তার মাছ(স্পর্শ) দ্বারা।নিশ্চয় তা(শয়তান এর স্পর্শ) যখন ছিনিয়ে নিতে থাকে তাদের(মানুষদের) জ্ঞান গুলো, উক্ত এই চর্চা করার মধ্যে লাভকারীরা(জিন তার স্পর্শ দিয়ে) এগুলো করে থাকে তার(শয়তান এর) কর্তৃত্বের মাধ্যমে যা ক্ষিপ্রভাবে প্রকাশ পায় তাদের(জিন স্পর্শকৃত রোগীদের) স্বপ্নে। এবং সে ব্যক্তিরা দুর্বল হতে থাকে তাদের(জিনের রোগীদের) সৌন্দর্যগুলো ও লাবন্যগুলো। এবং তারা (জিনের রোগীরা) বাঁধা(ক্ষতির স্বীকার হয়) পেতে থাকে তাদের আকৃতির মধ্যে এবং তারা(জিনের রোগীরা) নড়াচড়া করতে থাকে তাদের(জিনের রোগীরা) হুবহু সাদৃশ্য ধারন করার মত করে ক্রমাগত সেই নির্দিষ্ঠ পাগ,ল রোগীর মত যেটা(জিনগুলো) অনুপস্থিতে থাকা অবস্থায় তার(জিনের) কাজগুলো সুবিন্যাস্ত আকারে করতে থাকে। এবং সে ব্যক্তিদের(জিনের রোগীদের) নির্দিষ্ঠ জ্ঞানে খুলে আসে/ জ্ঞান দূর হয়ে যায় ও তাদের(জিনের রোগীদের) আদব শিষ্টাচারগুলোও দূর হয়ে যায় (জিনের স্পর্শের কারনে হওয়া রোগের প্রভাবে)। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেন, তিনি তাদের উপর (জিনদেরকে) নিবারনকারী৷ এবং স্পষ্ঠ তার(আল্লাহর) হুকুম রয়েছে যা বড়ত্বপূর্ণ এক হুকুমের অন্তর্ভুক্ত জিনদের ব্যপারে।
[অর্থাৎ, জিন একজন মানুষকে পা,গল বানাতে চাইলে তার রোগ তৈরি করার ধরনগুলোর অনেকগুলো পয়েন্ট নিয়ে তাফসীরে সাদী তে আলোচনা করা হয়েছে। জিন তার স্পর্শ দিয়ে মানুষের শরীরে প্রবেশ করার এমন রোগ তৈরি করে থাকে যে, মানুষের যেই মাত্রায় জ্ঞানগুলো ছিলো সেই জ্ঞানগুলো ধীরে ধীরে মাথা থেকে মুছে যেতে থাকে আর এটা জানা কথা যে, প্রত্যেক জিনের রোগীদের মস্তিষ্ক দুর্বল হতে হতে এতটা দুর্বল হয় যে, কখন কি বলেছে সেটাই ভুলে যেতে থাকে। আর জিনগুলো তার স্পর্শের মাধ্যমে রোগ তৈরি করার পর, রোগীর জ্ঞানগুলো যখন চলে যায় তার মস্তিষ্ক থেকে তখন রোগীকে পূর্ণ কর্তৃত্ব করে থাকে উক্ত জিনগুলো এছাড়াও রোগীর স্বপ্নে দ্রুততার সাথে রোগীকে স্বপ্নে উল্টাপাল্টা অনেক দৃশ্য দেখিয়ে থাকে যেটা দ্বারাও রোগীকে কর্তৃত্ব করার চেষ্টা করে থাকে এবং রোগীকে স্বপ্নে দুর্বল করে দেয়, বোবা জিন নামে প্রচলিত বিষয়টি যে বোবা জিন রোগীর বুকে শক্তভাবে অনুভব হবে মূলত ঘুমের মধ্যে এই অনুভব হওয়াটাও জিনের কর্তৃতের বা কন্ট্রোলের আলামত। এছাড়াও জিন তার স্পর্শ দিয়ে এমন রোগ তৈরি করে যার প্রভাবে রোগীদের চেহারাগুলো পরিবর্তন হয়ে যায় চেহারার সৌন্দর্য এতভাবে নষ্ট হয় যে, যা রোগীকে পা,গলের মত দেখতে মনে হয় এছাড়াও চেহারার লাবন্যতাও এতটাই কমে যেতে থাকে যে, রোগীকে দেখতে পা,গলের মত মনে হয়ে থাকে। এছাড়াও জিন তার স্পর্শ দিয়ে রোগীদের পুরো শরীরের আকৃতির মধ্যে এতটা বেশি রোগ তৈরি করে যে তখন রোগীর পুরো শরীর শুধু রোগ আর রোগ।এছাড়াও জিন তার স্পর্শ দিয়ে রোগীর শরীরে এমন রোগ তৈরি করে ফলে,রোগী নড়াচড়া করতে থাকে তথা রোগী নিজে থেকে কাঁপুনি বা নড়াচড়া করে না বরং রোগী অটোমেটিক অনিয়ন্ত্রিত হয়ে নড়াচড়া করতে থাকে আর এটা জানা কথা যে,বাস্তবেও জিনের জটিল রোগীরা জোড়েজোড়ে হাত পা কাপাকাপি করে থাকে রুকইয়াহ করার সময় রিয়্যাকশন হওয়ার মাধ্যমে। আর এভাবেই রোগীর শরীরে একটার পর একটা রোগ তৈরি হওয়ার পর রোগী পা,গলের মত আকৃতিতে পৌঁছে যায় তথা একজন পা,গল যেমন অনিয়ন্ত্রিত ভাবে শরীর নড়াচড়া করে থাকে এছাড়া উল্টাপাল্টা আচরন করে হুবহু একি কাজ জিনের রোগীরা তাদের শরীরে দীর্ঘদিন রোগ বাড়তে বাড়তে একটা পর্যায়ে গিয়ে জিনের রোগী পাগলের মত হয়ে যায় আর জিন এগুলো তার নিয়মের আলোকে করে থাকে। এছাড়াও জিন তার স্পর্শে রোগীদের মাথায় এমন রোগ তৈরি করে ফলে, রোগীর মস্তিষ্ক থেকে নির্দিষ্ঠ বিভিন্ন ধরনের জ্ঞানগুলো চলে যেতে থাকে আর এটা জানা কথা জিনের রেগীদের ব্রেন ধীরে ধীরে এতটাই দুর্বল হয় যে, একটা পর্যায়ে গিয়ে অল্পতেই সব ভুলে যেতে থাকে। এছাড়াও জিন তার স্পর্শ দিয়ে রোগীদের মানসিক আচরনের জায়গায় এমন রোগ তৈরি করে যার ফলে রোগীর ব্যবহার শিষ্টাচার এগুলো সব চলে যায় ফলে রোগী তখন বাজে ব্যবহার করা শুরু করে থাকে সকলের সাথে]

তাফসীরে আস সাদী( সূরা বাকারাহ ২৭৫ নম্বর আয়াত)

🖋️Muhammad Ali

20/10/2025

বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম।
🔴 সেটা(জিন) কি গাঁ,ধা/শূ,করছানা হিসেবে বলা যায়(জিন বলতে কি এসব প্রানীকেই বুঝায়? এবং সেগুলো জিন হলে তাদের বৈশিষ্ট্য কি কি? এবং এবং সেটা ও সেসব জিনদের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি? এবং জিনরা কি কি খেয়ে থাকে এবং সেসব জিনরা তাদের গাঁ,ধা হওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট হলে 'জিনদের কি গা,ধা/শূক,রছানা হওয়া প্রয়োজন হয় তাদের ক্ষেত্রে?

بسم الله الرحمن الرحيم
ما هي دواب الجن؟ وما هي مواصفاتها؟ وما هي مواصفات الجن؟ وماذا يأكل الجن ودوابهم لماذا يحتاج الجن الدواب؟
وشكرا

الحمد لله، والصلاة والسلام على رسول الله، وعلى آله وصحبه، أما بعد:
فقد ذكر ابن حجر في الفتح في باب ذكر الجن وثوابهم وعقابهم عن أبي يعلى بن الفراء أنه قال: الجن أجسام مؤلفة، وأشخاص ممثلة، يجوز أن تكون رقيقة وأن تكون كثيفة.

وذكر عن وهب بن منبه أنه قال: الجن أصناف مخالعهم ريح لا يأكلون ولا يشربون ولا يتوالدون وجنس منهم يقع منهم ذلك

আলহামদুলিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহি ওয়া আলা আলিহি ওয়াসহাবিহি আম্মা বায়াদ।
অত:পর নিশ্চয় ইবনে হাজার আলোচনা করেছেন তার ফাত'হ তে জিনদের আলোচনা শীর্ষক অধ্যায়ে এবং জিনদের কাপড় সম্পর্কে ইবনে হাজার আলোচনা করেছে এবং তাদের(জিনদের) শাস্তি সম্পর্কেও আলোচনা করেছে ইবনে হাজার রহ. আবি ইয়লা বিন আল ফুরায়া নিশ্চয় তিনি বলেন, নির্দিষ্ঠ জিনের শরীর হচ্ছে পেঁচানো/ভাজ করার মত তৈরি, এবং সেসব(জিনদের)আকৃতি অনুরুপ তাদের নারী জিনদের আকৃতিও হুবহু অনন্য জিনদের আকৃতির মতই। আর এটা জায়েয হবে যে, তাদের সকলের(জিনরা) ব্যপকভাবে পাতলা/হালকা রকমের এবং এই যে সেসব জিনরা ঘন জমাট বাঁধার মতে হয়ে যেতে থাকে।
এবং সে ব্যক্তিরা আলোচনা করে ওয়াহহাব বিন মুনাব্বাহ হতে নিশ্চয় তিনি বলেন, নির্দিষ্ঠ জিনদের অধিকতরও বৈশিষ্ট্য রয়েছে তারা( কিছু জিনরা আছে তারা) নিজেদের সরিয়ে সরিয়ে চলতে থাকে বাতাসের মধ্যে, সেসব জিনরা কোনো কিছু খেতে থাকে না, এবং সেসব জিনরা কোনো কিছু পান করতে থাকে না, এব সেসব জিনদের কোনো সন্তান নেই এবং পুরুষ জিন ও নারী জিনদের মধ্যে যৌনকর্ম তাদের(জিনদের মধ্যে) সংঘটিত হয়ে থাকে তাদের(জিনদের মাঝে) সেসব(যৌন কর্মের বিষয়ে)।

ومنهم السعالي والغول والقطرب، ثم قال ابن حجر: ويؤيد هذا ما رواه ابن حبان والحاكم أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: الجن ثلاثة أصناف صنف لهم أجنحة يطيرون في الهواء، وصنف حيات وعقارب، وصنف يحلون ويظعنون. والحديث صححه الحاكم ووافقه الذهبي والألباني

এবং তারা(জিনরা)অন্তর্ভুক্ত রয়েছে নির্দিষ্ঠ যারা রা,ক্ষসী বা পি,শাচীদের অন্তর্ভুক্ত এবং আরেক শ্রেনীর নির্দিষ্ঠ জিন রয়েছে যারা ভূতের অন্তর্ভুক্ত এবং নির্দিষ্ঠ আরেক শ্রেনীর জিন রয়েছে যারা নেকড়ে বা কু,কুরের অন্তর্ভুক্ত।অত:পর ইবনে হাজার বলেন, এবং এসব(বর্ণনাকে)আরো শক্তিশালী করে থাকে যা বর্ণনা এসেছে ইবনে হিব্বানে এবং হাকিমে যে, রাসূল স বলেন, নির্দিষ্ঠ জিনরা হচ্ছে তিনটি প্রকারের এর একটি প্রকার হচ্ছে(তাদের জিনদের জন্য) সেসব জিনদের ডানা রয়েছে যাদেরকে পাখি জিন বলা হয় যারা ডানা দিয়ে চলতে থাকে বাতাসের সাথে, এবং আরেকটি প্রকার হচ্ছে সাপ জিন এবং আরেকটি প্রকার হচ্ছে যারা বিচ্ছু বা প্রানী জিন এবং আরেকটি প্রকারের জিন হচ্ছে তারা সকলেই সুন্দর হয়ে চলতে থাকে ও মিষ্টতাপূর্ণ হয়ে চলতে থাকে এবং আরেক শ্রেনীর জিন হচ্ছে তারা সকলেই প্রস্থান ও চলে গিয়ে থাকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। (এবং উক্ত হাদিসটি হচ্ছে সহীহ তাকে সহীহ বলেছে হাকিম এবং যাহাবী ও আলবানী সহীহ বলে সম্মতি দিয়েছে হাদীসটির ব্যপারে।

وقد ذكر أهل العلم أن الجن يتشكلون بأشكال مختلفة فيتصورون بصور الكلاب، ففي صحيح مسلم الكلب الأسود شيطان، قال شيخ الإسلام ابن تيمية في الفتاوى: الكلب الأسود شيطان الكلاب والجن تتصور بصورته كثيراً، وكذلك بصورة القط الأسود، لأن السواد أجمع للقوى الشيطانية من غيره وفيه قوة الحرارة .

এবং নিশ্চয় আহলুল ইলমরা আলোচনা করেছে যে, নির্দিষ্ঠ জিনরা হচ্ছে তারা(জিনরা) সকলেই আকৃতি ধারন করে থাকে(নিজেদের আকৃতি) পরিবর্তন হওয়ার হওয়ার মাধ্যমে অত:পর তাদের একশ্রেনীর সকল(জিনদের) আকৃতি হচ্ছে কুকুরের ন্যায় অত:পর এই ব্যপারে সহীহ মুসলিমে হাদীস রয়েছে নির্দিষ্ঠ কালো কু,কুর হচ্ছে শ,য়তান। শায়খুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়াহ রহ. তার ফতওয়াতে বলেন, নির্দিষ্ঠ কালো কু,কুর হচ্ছে কালো শ,য়তান এবং নির্দিষ্ঠ জিনরা আকৃতি ধারন করে থাকে ব্যপক অসংখ্য আকৃতির মাধ্যমে আর এভাবেই (জিনদের) আকৃতি শুধুমাত্র কালো হয়ে থাকে। এরজন্য নিশ্চয় জিনদের কালো হওয়ার ব্যপারে অধিকভাবে (ইজমা সংঘটিত হয়েছ)একত্রিত হয়েছে শক্তিশালী ভাবে নির্দিষ্ঠ শয়তান হওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট তাদের বাহিরেও অনেক শয়তান রয়েছে যারা কালো আকৃতির এবং তাদের(জিনদের) মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী রকমের তেজ ও উষ্ণতা ও উত্তাপতা।

وقد يتصور الجن أحياناً بشكل بني آدم كما في حديث البخاري في قصة السارق الذي أخذه أبو هريرة ثلاث مرات ثم أطلقه، فقال له النبي صلى الله عليه وسلم: تعلم من تخاطب منذ ثلاث يا أبا هريرة ذلك شيطان.وقد ذكر الطبري والقرطبي وابن كثير عن ابن عباس أن إبليس تمثل لقريش يوم بدر في صورة سراقة بن مالك المدلجي وجاءهم بجيش وزعم أنه أراد نصرهم، فلما رأى الملائكة فر وهرب.

এবং নিশ্চয় সেসব জিনরা আকৃতি ধারন করে থাকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকমের ( সেসব জিনদের)আকৃতি ধারনের মধ্যে রয়েছে বনি আদম(মানুষের) আকৃতি ধারন করা' যেমনটা সহীহ বুখারীর হাদীসে এসেছে আস সারিকের ঘটনার বিষয়ে 'যিনি(জিন ছিলো) তাকে আবু হুরায়রা ধরেছিলো তৃতীয়বার অত:পর তাকে(জিনকে)মুক্ত করে দিলো তখন তিনি বললেন এই ঘটনা সম্পর্কে তখন নবী স. তাকে(আবু হুরায়রা রা:)কে বললেন সে (মানুষের বেশধারনকারী জিন)শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছিলো সংশ্লিষ্ট তার কথা বলার মাধ্যমে তিনদিন ধরে 'হে আবু হুরায়রা সেটি মূলত শয়তান ছিলো। এবং নিশ্চয় ত্ববারী, কুরতুবী এবং ইবনে কাছির আলোচনা করেছেন ইবনে আব্বাস হতে যে, ই,বলিস সে অনুরূপ সে ব্যক্তির মত হয়ে যায় কুরাইশদের জন্য তাদের যেই বদরের দিন ছিলো সেদিন(ইবলিস) সুরাকা বিন মালিক আল মাদলাযি আকৃতির মত রুপ ধারন করেছিলো 'এবং তারা(ই,বলিস)আসলো একজন সেনাসদস্য হিসেবে এবং সেই(ই,বলিস)দাবি করলো যে, নিশ্চয় তিনি চায় তাদেরকে সাহায্য করতে ' অত:পর যখনি সেসব(ইব,লিসরা) ফেরেশতাকে দেখলো তখন (সেসব ইব,লিসরা) পলায়ন করলো এবং পালিয়ে চলে যেতে থাকলো(ফলে তখন ওই মানুষের আকৃতি ধরা ইব,লিসকে আর দেখা যায়নি)

وأما أكل الجن فإنهم يشاركون الناس في طعامهم إذا تيسر لهم دخول بيوت الناس، ولم يسم الناس عند الطعام، ففي الحديث الذي رواه مسلم وغيره قال صلى الله عليه وسلم: إذا دخل الرجل بيته فذكر الله عند دخوله وعند طعامه قال الشيطان: لا مبيت لكم ولا عشاء. وإذا دخل فلم يذكر الله عند دخوله قال الشيطان: أدركتم المبيت، وإذا لم يذكر الله عند طعامه قال: أدركتم المبيت والعشاء.

এবং এমনকি নির্দিষ্ঠ জিনরা খেয়ে থাকে অত:পর নিশ্চয় তারা(জিনরা) তাদের সকল মানুষের সাথে অংশীদার হয়ে থাকে তাদের (মানুষের) খাবারের মাঝে যখন সেসব(জিনদের) সহজ হয়ে যেতে থাকে তাদের জন্য মানুষের বাড়িতে ঘরে প্রবেশ করা, এবং মানুষ যখন (আল্লাহর) নাম উচ্চারণ করে না খাবারের নিকটে থাকাকালীন সময়ে(তখন শয়,তানগুলো খাবারে শরীক হয়ে থাকে) 'অত:পর হাদীসে এসেছে যা বর্ণনা এসেছে মুসলিমে এবং তার বাহিরেও অসংখ্য বর্ণনা আছে অনন্য গ্রন্থে ' রাসূল স বলেন, যখন কোনো ব্যক্তি প্রবেশ করবে তার ঘরে তখন সে ব্যক্তি আল্লাহর স্বরন করবে তার(বাসায়)প্রবেশের সময়ে এবং যখন খাবারের নিকটবর্তী হয়ে তা খাবে তখনও আল্লাহকে স্বরন করবে। ' তখন শয়তন বলে যে, উক্ত বাসাটিতে অবস্থান করা তোমাদের জন্য নয় এবং রাতেও সেসব জিনরা থাকার মত কোনো সুযোগ পাবে না( মানুষ যখন আল্লাহর স্বরন করবে এর কারনে)।এবং যখন সেসব ব্যক্তিদের কেউ ঘরে প্রবেশ করল তখন সেসব ব্যক্তিরা আল্লাহকে স্বরন করল না তাদের ঘরে প্রবেশ করার সময় 'তখন তিনি শয়তান বলেন, তোমরা(জিনরা) বাসায় অবস্থান করার মত জায়গা পেয়েছো এবং যখন সেসব ব্যক্তিদের কোনো ব্যক্তি আল্লাহকে স্বরন করে না তার খাবার খাওয়ার সময়ে তখন তিনি (জিন) বলেন তোমরা (জিনরা) থাকার জন্য বাসাও পেয়েছো এবং রাতে থাকার জন্যেও একটি জায়গা পেয়েছো।

ويأكلون أيضاً من اللحوم التي يجعلها الله على العظم بعد انتهاء الإنس منها، ففي صحيح مسلم أن الجن سألوا رسول الله صلى الله عليه وسلم الزاد، فقال: لكم كل عظم ذكر اسم الله عليه يقع في أيديكم أوفر ما يكون لحماً، وكل بعرة علف لدوابكم.

ولا مانع من أن يأكلوا مما خلق الله من نبات الأرض في الصحاري.

এবং সেসব(জিনরা) খেয়ে থাকে অন্যত্ত সংশ্লিষ্ট মাংসগুলো যেগুলোকে(মাংসগুলোকে)আল্লাহ তৈরি করে দিয়ে থাকে নির্দিষ্ঠ হাড়গুলো তৈরির উপর পরবর্তীতে মানুষ মাংস খেয়ে(মাংস খেয়ে ফেললে) শেষ করে দিলে তখন তার (মাংসের শেষ) শেষ হাড়গুলো জিনরা খেয়ে থাকে।অত:পর সহীহ মুসলিমে এসেছে যে, নির্দিষ্ঠ জিন তারা সকলেই রাসূল স. কে প্রশ্ন করলো তাদের নির্দিষ্ঠ খাদ্য সম্পর্কে? তখন তিনি(নবী স.)বললেন, তোমাদের জন্য রয়েছে প্রত্যেক এমন ব্যপক হাড়গুলো(মাংসসহ) যেগুলোতে সেসব ব্যক্তিরা আল্লাহর নাম স্বরন করে খেয়েছিলো তার(হাড়গুলো)। 'সেসব (জিনদের) প্রভাব বা ছাপ হিসেবে তোমাদের(জিনদের) হাত হাড়ের উপর পড়লে তখন প্রচুরভাবে বৃদ্ধি পেয়ে যাবে যা মাংস হিসেবে বৃদ্বি পেয়ে যাবে। এবং প্রত্যেক সেসব লজ্জাজনক বস্তু বা অসম্মানজনক বস্তু যেগুলো গবাদিপ,শুদের খাদ্য ও তোমাদের শূ,কর অথবা গাঁ,ধার খাদ্য এসব খাদ্যগুলো(তোমাদের জিনদের খাবার)

ولا مانع من أن يأكلوا مما خلق الله من نبات الأرض في الصحاري.

وأما مأكل دوابهم فقد ذكر في حديث مسلم السابق أن البعر علف لدواب الجن، ولا مانع أن تأكل من نبات الأرض في الصحراء، وأما الدواب نفسها فلم نعثر على دليل يوضح ماهيتها، إلا أنه ثبت في الحديث ما يدل على ركوبهم الإبل، ففي الحديث: على ذروة كل بعير شيطان فامتهنوهن بالركوب فإنما يحمل الله رواه ابن خزيمة والحاكم وصححه الألباني.

এবং এটা নিষেধকৃত বিষয় নয় সংশ্লিষ্ট তারা(জিনরা) সকলেই খেতে থাকে যেগুলো হতে আল্লাহ সৃষ্টি করেন তৃণ ঘাসগুলো নির্দিষ্ঠ জমিনে যেগুলো(ঘাস উদ্ভিদগুলো)গা,ধারা খেয়ে থাকে। এবং এমনকি যেসব জিনরা খেয়ে থাকে তাদের গা,ধাগুলোর(খাবার) অত:পর নিশ্চয় আলোচনা এসেছে মুসলিমের হাদীসে পূর্বে বর্ণনা এসেছে যে, প,শুর মলত্যাগ করা যেই লাদাগুলো আছে এবং পশুদের খাবারগুলো যা গাধা অথবা শূ,কর জিনদের খাবার। আর এটা নিষেধকৃত বিষয় নয় যে, সেসব (জিনরা) তৃণ ঘাসগুলো খাবে এবং (সেসব জিনরা) গাধার খাবার অথবা নির্জন প্রান্তরে থাকা বা রান্না করা খাবারও খেয়ে থাকে। এবং এমনকি নির্দিষ্ঠ গাধাগুলো তাদের নিজেদের জন্য(খাবারের বিষয়গুলো সম্পর্কে) তখন আমরা এমনটা সন্ধান পায়না ওসব দলিলের উপরন্ত বিষয়গুলো যেখানে সেসব(দলিলগুলো) স্পষ্ট হয়ে এসে থাকে(তাদের গাধাদের খাবারের বিষয়ে)। তবে নিশ্চয় তা প্রমানিত হয় হাদীসের মধ্যে যা দলিল বহন করে তাদের আরোহনকারী উটের বিষয়গুলোর মাধ্যমে, অত:পর হাদীসে এসেছে, এমন উচ্চতম স্থানের উপর প্রত্যেক (চলাচলকারী)উট হচ্ছে শ,য়তান 'অত:পর তারা(নারী উট জিনরা( অপদস্ত ও খারাপভাবে) আরোহন করে থাকে অত:পর নিশ্চয় সেগুলোকে(জিন নারী উটগুলোকে) আল্লাহ আক্রমণ করে থাকে। [ইবনে খুযায়মা ও হাকিম উক্ত হাদীস বর্ণনা করেছে এবং উক্ত হাদীসকে আলবানী সহীহ বলেছে]

وذكر بعض الباحثين استناداً إلى بعض الأشعار المعزوة إلى الجن أنهم يركبون الفئران والثعالب، والله أعلم بصحة ذلك. ولا مانع من كون الجن يركبون السيارات والطائرات.وأما حاجتهم إلى الدواب فهي كحاجة الإنس إلى الدواب فهم يظعنون ويحلون كما في حديث الحاكم السابق.
ثم إننا ننبه إلى أن أهم ما يعتني به المسلم هو التحصن من الشيطان حتى لا يغويه أو يؤذيه، ودفع ما يلقيه على الناس من الشبهات والشهوات.

এবং নির্দিষ্ঠ কিছু আলোচনাকারী আলোচনা করেছেন (জিন) ভর করার ব্যপারে নির্দিষ্ঠ সেই চিহ্ন বা সংকেত এর কিছু অংশের দিকে যা নির্দিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ততা তৈরি হয় জিনদের দিকে নিশ্চয় তারা (জিনরা) আরোহন করে বা সওয়ার হয় নির্দিষ্ঠ ভাইরাস হওয়ার মাধ্যমে এবং জিনরা শিয়ালের মাধ্যমে আরোহন বা চলতে থাকে। আল্লাহই ভালে জানে সত্যাতার ব্যপারটি সম্পর্কে যেটি(সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে)। আর এটা নিষেধকৃত বিষয় নয় যে, 'জিনরা সংশ্লিষ্ট আরোহন করতে থাকবে চলাচলাকরী গাড়ীতে বা চলাচলকারী যেকোনো বস্তুতে এবং জিনরা নির্দিষ্ঠ পাখি হয়ে উড়তে থাকে। এবং আরো ব্যপার হচ্ছে, তাদের (জিনদের) প্রয়োজনে তারা (জিনরা) শূ,কর বা গা,ধা হয়ে যায় তখন সেটা হচ্ছে অনুরুপ মানুষের প্রয়োজনে যেমন গাধার উপরে চড়তে হয় তখন তারা(জিনরাও) এভাবে সকলেই রওয়ানা করে থাকে (মানুষ তার প্রয়োজনে গাড়িতে বা আরোহন করতে থাকে বিভিন্ন গাড়িতে বা প্রানীর মধ্যে হুবহু জিনরাও আরোহন করে থাকে বিভিন্ন গাড়িতে), ' এবং তারা(জিনরা) মিষ্টি খেতে থাকে। যেমনটি হাদীসটি নিয়ে এসেছে পূর্বে হাকিম। অত:পর নিশ্চয় আমরা ও আমরা সকলেই তাদের সাথে বুদ্ধিমান এর মত কথা বলি এছাড়াও আমরা চিন্তিত হয়ে যায় যেটি আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্থ করে তুলে তাদের মুসলিমদের বিষয়ে আর সেটা হচ্ছে শ,য়তান থেকে সুরক্ষা হওয়া এমনকি তারা ভ্রষ্টতার স্বীকারও নয় এবং তারা আঘাতের স্বীকারও হয়না। এবং সে ব্যক্তিরা(মিলিত হওয়া জিনগুলো) বিতাড়িত হয় যা তাদেরকে নিক্ষেপ করতে থাকে মানুষের উপর সংশ্লিষ্ট মানুষের সাদৃশ্যগুলোর উপর এবং মানুষের প্রবৃত্তিগুলোর উপর(তথা জিনরা মানুষের উপর ভর করলে বা জিনগুলো যখন এমন জায়গাগুলো ত্যাগ করে যেখানে জায়গা ত্যাগ করার পর অবশেষে মিলিত হয় মানুষের সাদৃশ্য বৈশিষ্ট্যের উপর এবং মানুষের প্রবৃত্তির উপর জিন মিলিত হয়)

والله أعلم

islam web ফতওয়া বোর্ড থেকে ফতওয়াটি নেওয়া।

🖋️Muhammad Ali

Address

Gazipur
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Muhammad Ali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram