Physiciansbd

Physiciansbd Better Doctors. Better Care.

03/03/2025

আলহামদুলিল্লাহ

একজিমা কি?একজিমা, বা এটোপিক ডার্মাটাইটিস, একটি সাধারণ ত্বকের ব্যাধি যা চুলকানি, স্ফীত দাগ সৃষ্টি করে। এটি প্রায়শই শিশুদ...
26/12/2024

একজিমা কি?

একজিমা, বা এটোপিক ডার্মাটাইটিস, একটি সাধারণ ত্বকের ব্যাধি যা চুলকানি, স্ফীত দাগ সৃষ্টি করে। এটি প্রায়শই শিশুদের মুখে দেখা যায় কিন্তু শিশু, কিশোর এবং প্রাপ্তবয়স্কদের বিভিন্ন উপায়ে প্রভাবিত করতে পারে। এই দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পেতে পারে এবং হাঁপানি বা খড় জ্বরের সাথে যুক্ত হতে পারে।

1) ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দেওয়ার আগেও বেশিরভাগ চুলকানি হয়। চুলকানি সংবেদন সহ ত্বকের শুকনো প্যাচ এবং ক্রাস্ট সহ খোলা ঘা হতে পারে। স্ক্র্যাচ করলে, এই ঘাগুলি সংক্রমিত হতে পারে।

2) চুলকানি, লাল, ঘন বা ফাটা শুষ্ক ত্বকের দাগগুলি প্রায় হাত, মুখ, ঘাড় এবং পায়ে দেখা যায়। হাঁটু এবং কনুই এর ভিতরের creases প্রায়ই ছোট শিশুদের জড়িত হয়. শিশুদের মধ্যে, মুখও প্রভাবিত হতে পারে।

3) বিভিন্ন ধরণের একজিমা বিভিন্ন উপসর্গের কারণ হয়ে থাকে তবে সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গগুলি
স্কেলিং: ত্বকের উপরিভাগ রুক্ষ, আঁশযুক্ত চেহারা যেমন ত্বকের ফ্লেক্স থাকে।

চুলকানি: একজিমার সময়, ত্বকের ক্ষতি প্রায়ই ঘামাচির কারণে হয় এবং এটি তীব্র হতে পারে।

ত্বকে তরল-ভরা এবং পুঁজ-ভরা ফোস্কা যা ক্ষরণ করতে পারে এবং ক্রাস্ট তৈরি করতে পারে।

আক্রান্ত ত্বকে লালভাব লক্ষ্য করা যায়। এতে রক্তপাত হতে পারে এবং দাগ দেখা দিতে পারে।

ফাটল: মাঝে মাঝে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত ত্বকে বেদনাদায়ক, গভীর ফাটল দেখা দিতে পারে, যাকে ফিসারও বলা হয়।

নিউমুলার একজিমায়, মুদ্রার আকৃতির (গোলাকার) ফুসকুড়ি ত্বকের পৃষ্ঠের এক বা একাধিক স্থানে দেখা যায় এবং সাধারণত ছত্রাকের সংক্রমণে বিভ্রান্ত হয়।

ডিশিড্রোটিক একজিমায়, ত্বকে লাল বা পরিষ্কার তরল-ভর্তি বাম্প তৈরি হয় যা “বুদবুদ” দেখায়। স্ক্র্যাচ করলে, তরল বেরিয়ে যায় এবং ত্বকে ভেজা চেহারা দেয়।

স্টেটোটিক একজিমায়, রোগীদের পাতলা, শুকনো, ফাটল দেখা যায়। এটি সাধারণত নীচের পায়ে প্রদর্শিত হয়।

পায়ের তালু এবং তলায় জড়িত হওয়া স্বাভাবিক নয় এবং এটি অ্যালার্জিক কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস এবং স্ক্যাবিসের মতো ছত্রাক সংক্রমণের পরামর্শ দিতে পারে। চোখের পাতা প্রায়ই ফোলা, লাল এবং চুলকায়
কারণসমূহ

এটি একটি অত্যধিক সক্রিয় ইমিউন সিস্টেম দ্বারা সৃষ্ট, যা, যখন বিরক্তিকর সংস্পর্শে আসে, তখন আক্রমণাত্মকভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়।

শরীরের অংশ প্রোটিনের একটি অনিয়মিত প্রতিক্রিয়াও একজিমা সৃষ্টি করে। ইমিউন সিস্টেম সাধারণত মানবদেহের অংশ প্রোটিন প্রত্যাখ্যান করে এবং পরিবর্তে আক্রমণকারীদের প্রোটিনকে লক্ষ্য করে, যেমন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস।

ইমিউন সিস্টেম একজিমাতে দুটির মধ্যে পার্থক্য বলার ক্ষমতা হারায়, যা প্রদাহকে প্ররোচিত করে। ত্বকে একজিমার এক বা একাধিক লক্ষণ দেখা দিলে একজিমা ফ্লেয়ার-আপ হয়।

একজিমা ফ্লেয়ার-আপের সাধারণ ট্রিগারগুলি হল:

সিনথেটিক কাপড়

শরীরের তাপমাত্রা বেড়েছে

ঘাম

তাপমাত্রা পরিবর্তন হয়

আর্দ্রতা হঠাৎ কমে যাওয়া

জোর

খাবারে এ্যালার্জী

পশুর ক্রোধ

উপরের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ

ডিটারজেন্ট এবং ক্লিনারে ব্যবহৃত রাসায়নিক যা ত্বককে শুষ্ক করে

With VitaHealthbd – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
04/12/2024

With VitaHealthbd – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

শীত এলেই শরীরের যেসব সমস্যা বাড়েঢাকা: শীত এলেই শরীরে রোগশোক জেঁকে বসে। ঠাণ্ডা-কাশিসহ সব সমস্যায় যেন শীতকালে বেড়ে যায়...
27/11/2024

শীত এলেই শরীরের যেসব সমস্যা বাড়ে

ঢাকা: শীত এলেই শরীরে রোগশোক জেঁকে বসে। ঠাণ্ডা-কাশিসহ সব সমস্যায় যেন শীতকালে বেড়ে যায়।

সাধারণ ঠাণ্ডা শীতের দিনে সাধারণ একটি রোগ হলো ঠাণ্ডা।

ফ্লু সাধারণ ফ্লুর কারণে শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

গলা ব্যথা ...

জয়েন্টে ব্যথা ...

হার্ট অ্যাটাক ...

শুষ্ক ত্বক ...

শীতে হাড় কাঁপুনি

চুল নিয়ে সমস্যায় অনেকে কমবেশি ভুগে থাকেন। এর মধ্যে প্রধান সমস্যা হলো চুল পড়া। চুল পড়া স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে, প্রতিদিন...
30/10/2024

চুল নিয়ে সমস্যায় অনেকে কমবেশি ভুগে থাকেন। এর মধ্যে প্রধান সমস্যা হলো চুল পড়া। চুল পড়া স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে, প্রতিদিন এ চুল পড়ার পরিমাণ যদি একশ থেকে দেড়শর বেশি হয়ে থাকে, সেই ক্ষেত্রে এটি অস্বাভাবিক। বিভিন্ন কারণে চুল পড়ে থাকে।

যেমন- পুষ্টির অভাব, ক্রনিক কোমরবিড কন্ডিশন (দীর্ঘদিন ধরে রোগে আক্রান্ত), হরমোনের সমস্যা, মাথার ত্বকের সমস্যা, বংশগত কারণ, কেমোথেরাপি গ্রহণ করলে, গর্ভকালীন, অপর্যাপ্ত বিশ্রাম, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও অতিরিক্ত প্রসাধনীর ব্যবহার। চুল পড়ার ধরন নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। অ্যান্ড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়ায় পুরুষদের ক্ষেত্রে প্যাটার্ন হেয়ার লস হয়। অর্থাৎ কপালের দুই পাশে চুল পড়ে যেতে থাকে। নারীদের ক্ষেত্রে কপালের ঠিক মাঝ বরাবর চুল পড়ে যেতে পারে
জেসমিন মেডিকেল হল
শ্রীরামপুর,রেলগেইট, রায়পুরা, নরসিংদী।
০১৯০৪৪৫০৫৭৮

26/10/2024

Jesmin medical hall
01904450578

চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায়– এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে 'হারসুটিজম' বলা হয়। মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে এন্ড্রোজেন বা পুরুষ...
16/10/2024

চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায়– এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে 'হারসুটিজম' বলা হয়। মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে এন্ড্রোজেন বা পুরুষ হরমোনের পরিমাণ খুব অল্প। কিন্তু কখনও ডিম্বাশয় বা এডরেনাল গ্রন্থি থেকে এই এন্ড্রোজেন বেশি পরিমাণে তৈরি হলে বা এন্ড্রোজেনের অধিক কার্যকারিতার কারণে এই 'হারসুটিজম' দেখা দিতে পারে।

26/08/2024

ডাঃ মোশতাক আহমেদ ও ডাঃ ফারহানা আনাম.........................................................................................
বাংলাদেশে বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার ক্ষেত্রে ২০০০ সাল থেকেই অগ্রণী ভুমিকা রেখে চলেছেন ডাঃ মোশতাক আহমেদ এবং ডাঃ ফারহানা আনাম। আইভিএফ এবং সহায়ক প্রজনন ক্ষেত্রে তাদের অবদান উল্লেখযোগ্য। অসংখ্য পরিবারের জীবন বদলে দিয়েছেন। হাসি ফুটিয়েছেন। উনাদের হাত ধরে ২০০৩ সালে প্রথম ICSI বেবির জন্ম হয় । তারা ২০০৫ সালে প্রথম ফ্রোজেন ভ্রূণ ট্রান্সফার করেন। এখন পর্যন্ত ১৫০০ শ এর বেশি ICSI বেবির জন্ম উনাদের হাত ধরে হয়েছে।

ডাঃ মোশতাক আহমেদকে দেশের অন্যতম সফল ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস শেষ করে নটিংহ্যাম ইউনিভার্সিটি ইংল্যান্ড থেকে এসিস্টেড রিপ্রোডাকশনের উপর মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন।বিশ্ববিখ্যাত রিপ্রোডাকশন সাইন্টিস্ট ডাঃ সাইমন ফিশেলের সরাসরি ছাত্র ছিলেন তিনি। তার প্রাথমিক প্রশিক্ষণের মধ্যে ১৯৯৫ সালে জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজনন চিকিৎসায় স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা জেনেভা ফাউন্ডেশন ফর মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (জিএফএমইআর) এর প্রধান অধ্যাপক আলডো ক্যাম্পানার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়েছিলো। তিনি বাংলাদেশে আইভিএফ, আইসিএসআই, ক্রায়োপ্রিজারভেশন, পুরুষ বন্ধ্যত্ব ব্যবস্থাপনা এবং ফ্রোজেন ভ্রূণ স্থানান্তরে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন।

তিনি ২০০৩ সালে “হার্ভেস্ট ইনফার্টিলিটি কেয়ার” নামে বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তুলেন।

ডাঃ ফারহানা আনাম বাংলাদেশে স্যালাইন সোনোহিস্টেরোগ্রামকে (এসএইচজি) জনপ্রিয় করার অন্যতম একজন। ব্যথামুক্ত ও সাশ্রয়ী পদ্ধতিটি ফ্যালোপিয়ান টিউব পরীক্ষা করার জন্য প্রচলিত হিস্টেরোসালপিঙ্গোগ্রাম (এইচএসজি) এবং ল্যাপারোস্কোপির জনপ্রিয় বিকল্প হয়ে উঠেছে। এছাড়াও, ডাঃ ফারহানা আনাম বেশ কয়েকজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকে নিরাপদ ডিম্বাণু সংগ্রহ কৌশলের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। নিরাপদ ডিম্বাণু সংগ্রহ যা IVF এর অপরিহার্য অংশ।

উনাদের হাতের উসিলায় যারা জন্মগ্রহন করেছেন তাদের মধ্যে কয়েকজন শিশুর ছবি নিয়ে দেওয়া হলো।

সন্তান হচ্ছে না ?-----------------বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সন্তান ধারণের চেষ্টা করার পর টানা এক বছর সময়কাল যদি কেউ ...
22/08/2024

সন্তান হচ্ছে না ?
-----------------
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সন্তান ধারণের চেষ্টা করার পর টানা এক বছর সময়কাল যদি কেউ সফল না হন তাহলে তাকে ইনফার্টাইল বা সন্তান ধারণে অক্ষম হিসেবে গণ্য করা হয়।বাংলাদেশে কত শতাংশ দম্পতি বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভুগছেন, তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে বন্ধ্যাত্ব নারী ও পুরুষ উভয়েরই হতে পারে। চিকিৎসকেরা বলছেন, সন্তান ধারণে অক্ষম নারী ও পুরুষের সংখ্যা একই রকম। পারিবারিক ও সামাজিকভাবে বাংলাদেশে নারীদেরই এজন্য নিগ্রহের শিকার হতে হয় বেশি। নারীরা প্রধানত কি কারণে সন্তান ধারণে অক্ষম হয়ে থাকেন সে সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন চিকিৎসকরা :

✅প্রেগন্যান্সির জন্য জরুরি পলিসিস্টিক ওভারি, যার মাধ্যমে একটা করে ওভাম আসার কথা, সেটা আসে না।
✅জরায়ুর কিছু সমস্যা থাকে যা জন্মগত হতে পারে আবার অসুখের কারণে হতে পারে।
✅জন্মগত সমস্যার কারণে হয়ত ডিম আসছে না, তার টিউব ব্লক, জরায়ু যেটা আছে সেটা বাচ্চাদের মতো।
✅আরও কিছু অসুখ আছে, যেমন: ওভারিয়ান চকলেট সিস্ট, এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণে হতে পারে।
✅হরমোনের কারণেও হতে পারে। যেমন থাইরয়েডের সমস্যার কারণে হতে পারে।
✅আর যৌনবাহিত রোগের কারণে মেয়েদের প্রজনন অঙ্গগুলোর ক্ষতি করে। সেজন্য বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।

পুরুষের কিছু সমস্যার কথা চিকিৎসকরা জানিয়েছেন-
✅একটা কারণ এজোস্পার্মিয়া, অর্থাৎ বীর্যের মধ্যে শুক্রাণু নেই। তার নালির কোথাও বাধা সৃষ্টি হয়েছে তাই শুক্রাণু মিলতে পারছে না। শুক্রাণু তৈরি হওয়ার যে স্থান অণ্ডকোষ, কোন কারণে সেটি তৈরিই হয়নি।
✅অনেক সময় শুক্রাণু থাকে কিন্তু পরিমাণে কম থাকে।
✅আবার শুক্রাণুর পরিমান ঠিক আছে কিন্তু মান ঠিক নেই। যার ফলে সে ডিম ফার্টিলাইজ করতে পারে না।
✅এছাড়া টেস্টোস্টেরন হরমোনও ‘সিক্রেশন’ হতে হবে।
✅প্রজনন অঙ্গে কোন ধরনের আঘাত
✅অস্ত্রোপচারের কারণে সৃষ্ট বাধা
✅প্রজনন অঙ্গে যক্ষ্মা
✅ডায়াবেটিস
✅ছোটবেলায় মাম্পস
✅এমনকি মাথায় চুল গজানোর ঔষধও পুরুষদের সন্তান ধারণের অক্ষমতার উৎস।

বাংলাদেশে সন্তান ধারণে অক্ষম দম্পতিরা সামাজিক ও পারিবারিক নিগ্রহের শিকার হন। সমাজে সন্তানহীনদের বাঁজা, আটকুঁড়ে এসব নামে ডাকা হয়। এসব শোনা অনেক কষ্টকর ও বেদনাদায়ক।

বাংলাদেশে বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার ক্ষেত্রে ২০০০ সাল থেকেই অগ্রণী ভুমিকা রেখে চলেছেন ডাঃ মোশতাক আহমেদ এবং ডাঃ ফারহানা আনাম। আইভিএফ এবং সহায়ক প্রজনন ক্ষেত্রে তাদের অবদান উল্লেখযোগ্য। অসংখ্য পরিবারের জীবন বদলে দিয়েছেন। হাসি ফুটিয়েছেন। উনাদের হাত ধরে ২০০৩ সালে প্রথম ICSI বেবির জন্ম হয় । তারা ২০০৫ সালে প্রথম ফ্রোজেন ভ্রূণ ট্রান্সফার করেন। এখন পর্যন্ত ১৫০০ শ এর বেশি ICSI বেবির জন্ম উনাদের হাত ধরে হয়েছে।

ডাঃ মোশতাক আহমেদকে দেশের অন্যতম সফল ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস শেষ করে নটিংহ্যাম ইউনিভার্সিটি ইংল্যান্ড থেকে এসিস্টেড রিপ্রোডাকশনের উপর মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন।বিশ্ববিখ্যাত রিপ্রোডাকশন সাইন্টিস্ট ডাঃ সাইমন ফিশেলের সরাসরি ছাত্র ছিলেন তিনি। তার প্রাথমিক প্রশিক্ষণের মধ্যে ১৯৯৫ সালে জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজনন চিকিৎসায় স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা জেনেভা ফাউন্ডেশন ফর মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (জিএফএমইআর) এর প্রধান অধ্যাপক আলডো ক্যাম্পানার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়েছিলো। তিনি বাংলাদেশে আইভিএফ, আইসিএসআই, ক্রায়োপ্রিজারভেশন, পুরুষ বন্ধ্যত্ব ব্যবস্থাপনা এবং ফ্রোজেন ভ্রূণ স্থানান্তরে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন।

তিনি ২০০৩ সালে “হার্ভেস্ট ইনফার্টিলিটি কেয়ার” নামে বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তুলেন।

ডাঃ ফারহানা আনাম বাংলাদেশে স্যালাইন সোনোহিস্টেরোগ্রামকে (এসএইচজি) জনপ্রিয় করার অন্যতম একজন। ব্যথামুক্ত ও সাশ্রয়ী পদ্ধতিটি ফ্যালোপিয়ান টিউব পরীক্ষা করার জন্য প্রচলিত হিস্টেরোসালপিঙ্গোগ্রাম (এইচএসজি) এবং ল্যাপারোস্কোপির জনপ্রিয় বিকল্প হয়ে উঠেছে। এছাড়াও, ডাঃ ফারহানা আনাম বেশ কয়েকজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকে নিরাপদ ডিম্বাণু সংগ্রহ কৌশলের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। নিরাপদ ডিম্বাণু সংগ্রহ যা IVF এর অপরিহার্য অংশ।

চেম্বারঃ প্রতি রবি ও মঙ্গলবার বিকেল ৪ টা থেকে রাত ৮ টা।

উত্তরা জেনারেল হাসপাতাল।
বাসা-৬৫, রোড-১৩, সেক্টর ১০, উত্তরা, ঢাকা।

সিরিয়াল নিতে যোগাযোগঃ ০১৫৩১১৮১৪৪৮

15/08/2024

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সন্তান ধারণের চেষ্টা করার পর টানা এক বছর সময়কাল যদি কেউ সফল না হন তাহলে তাকে ইনফার্ট...

10/03/2024

Human Immune System মানে মানব দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা । দেহের একটি অলৌকিক ব্যাপার। ক্ষতিকর সব কিছুই এইটা প্রতিরোধ করে। এই ব্যাবস্থাটা কিভাবে কাজ করে সেটা ভিডিওটাতে এনিমেশন আকারে দেখানো হয়েছে। সময় থকলে দেখতে পারেন ।

এন্ডোথেলিয়াম ও  পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যাএন্ডোথেলিয়াম হলো রক্তনালীর ভিতরে একক কোষের  স্তর। রক্তের প্রবাহ নিয়ন্ত্...
06/08/2023

এন্ডোথেলিয়াম ও পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যা

এন্ডোথেলিয়াম হলো রক্তনালীর ভিতরে একক কোষের স্তর। রক্তের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, রক্তনালীর টোন বজায় রাখা এবং রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে এন্ডোথেলিয়াম কোষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।এন্ডোথেলিয়াল কোষগুলি নাইট্রিক অক্সাইড নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকেত অণু উৎপন্ন করে, যা ভাসোডাইলেশন (রক্তনালীর প্রসারণ) এবং পুরুষের যৌন ক্রিয়াকলাপ, বিশেষ করে পুরুষাঙ্গের উত্থান(erectile function)-এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রক্তনালীর প্রসারণ তখনই কাজ করে না, যখন এন্ডোথেলিয়াল কোষগুলি বিকল হয়ে যায়।

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিনের এক জরিপে দেখা যায়, আমেরিকাতে ৩০ মিনিয়ন পুরুষ উত্থান জনিত সমস্যায় ভুগছে। এই মধ্যে ৩০% পুরুষের হাইপারটেনশন আছে এবং সাথে সাথে উত্থান জনিত সমস্যা আছে। এন্ডোথেলিয়াল কোষ বিকল যাদের হয়ে যায়, তাদের হার্টে সমস্যা, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও পুরুষের উত্থান জনিত সমস্যা ইত্যাতি হতে পারে।

তবে এখন জানতে হবে এন্ডোথেলিয়াল কোষ বিকল হয় কেন ?

প্রসেসড ফুড , ফাস্ট ফুড, পেস্ট্রি এবং ভাজা খাবারে ট্রান্স ফ্যাট এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এসব নিয়মিত খেলে এন্ডোথেলিয়াল কোষ বিকল হয়ে যায়। এক সপ্তাহের পুরনো তেলে ভাজা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেলে রক্তনালীতে (Artery) কি ধরনের প্রভাব ফেলে তা নিউজিল্যান্ডের একদল ফ্যাট বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন। পুরনো তেলে ভাজা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেলে রক্তনালী (Artery)এক পার্সেন্ট প্রসারিত হয়। যা স্বাভাবিক অবস্থায় সাত পার্সেন্ট প্রসারিত হয়।

এখানে এক সাপ্তাহের পুরনো তেল নিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে । কিন্তু হোটেলগুলোতে একই তেল এক সাপ্তাহের বেশি ব্যবহৃত হয়। নিয়মিতে হোটেলের খাবার খেলে এন্ডোথেলিয়াল কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। যা পুরুষের উত্থান সমস্যাকে ব্যাপক করে তুলে । ফলে একটা সময় ঔষধ খেলেও কাজ করে না ।

এন্ডোথেলিয়াল ডিস্ফাংশন জীবনযাপনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন করে, খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার যোগ করে এন্ডোথেলিয়াল কোষকে সক্রিয় রাখতে পারি।


ফল ও সবজি প্রচুর পরিমাণে খানঃ ফল ও সবজিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা এন্ডোথেলিয়ামকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ফ্রি র‍্যাডিকেলগুলিকে নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে, যা কোষ এবং ডিএনএ-কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

মাছ, মুরগী এবং ডাল জাতীয় খাবারে থাকা প্রোটিন খানঃ এই প্রোটিনগুলিতে ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা প্রদাহ কমাতে এবং এন্ডোথেলিয়াল ফাংশন উন্নত করতে পারে।

স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণ সীমিত করুনঃ স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটগুলি এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা ধমনীতে জমা হয়ে এন্ডোথেলিয়ামকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুনঃ প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলিতে প্রায়শই স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট থাকে, তাই এগুলি এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়াও, প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলিতে প্রায়শই চিনির পরিমাণ বেশি থাকে, যা প্রদাহ বাড়াতে পারে।

চিনির পরিমাণ সীমিত করুনঃ চিনি প্রদাহ বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা এন্ডোথেলিয়ামকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এছাড়াও, চিনি সরাসরি এন্ডোথেলিয়ামকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, ফ্রি র‍্যাডিকেল উৎপাদন বৃদ্ধি করে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুনঃ পানি এন্ডোথেলিয়ামকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে পারে।

এসব নিয়মিত গ্রহণ করার পরও যদি ভালো ফলাফলা না আসে। তাহলে পাশাপাশি ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট গ্রহন করা যেতে পারে। নাইট্রিক অক্সাইড বাড়ায় এমন অনেক সাপ্লিমেন্ট বাজারে পাওয়া যায়। যা যৌন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে।

খাবার নিয়ে সচেতন থাকলে যৌন স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে। আর এন্ডোথেলিয়াম ক্ষতিগ্রস্ত হলে ডায়াবেটিস, হার্টে সমস্যা সহ যেসব সমস্যা হয় তা থেকে মুক্ত থাকা যাবে।

মেডিসিন,বাতব্যথা, যৌন, চর্ম ও এলার্জি
ডা. এবিএম সাদিকুল্লাহ
এমবিবিএস (শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ), বিসিএস(স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (মেডিসিন- এফপি) ।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Physiciansbd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram