শিশু বিকাশ কেন্দ্র Child Developmental Center

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • শিশু বিকাশ কেন্দ্র Child Developmental Center

শিশু বিকাশ কেন্দ্র Child Developmental Center স্পেশাল শিশুদের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার পাশা-পাশি অভিবাভকদের শিশুর বিকাশ সংক্রান্ত ব্যাপারে সচেতন করাই শিশু বিকাশ কেন্দ্রের উদ্দেশ্য।

🚻বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করে আসছে শিশু বিকাশ কেন্দ্রসমূহ। যাতে শিশুদের বয়সের সাথে শারিরীক বিকাশ, বুদ্ধির বিকাশের মাধ্যমে সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করতে পারে।🚻

🟥সাবধান!
30/10/2025

🟥সাবধান!

07/10/2025

✅শিশুর ভিটামিন ডি -এর অভাব হলে করনীয় ও লক্ষনঃ

শিশুর শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা, কারণ এটি হাড়, দাঁত, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নিচে বিস্তারিতভাবে বলা হলো 👇

🧠 ভিটামিন ডি-এর কাজ

ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে — যা হাড় ও দাঁতের গঠনকে মজবুত রাখে।
এছাড়া এটি ইমিউন সিস্টেম, পেশী, মস্তিষ্ক ও স্নায়ু সুস্থ রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

⚠️ শিশুর ভিটামিন ডি-এর অভাবে দেখা দিতে পারে যে সমস্যা গুলো

👶 ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে:

১. রিকেটস (Rickets):
হাড় নরম, বাঁকা বা বিকৃত হয়ে যায় (বিশেষ করে পা, কবজি, বুকে)।

২. বৃদ্ধিতে বিলম্ব:
দাঁত উঠতে দেরি, হাটতে শেখায় দেরি হয়।

৩. পেশী দুর্বলতা:
সহজে ক্লান্তি আসে, বসা বা দাঁড়াতে কষ্ট হয়।

৪. হাড়ে ব্যথা বা কোমলতা:
শিশুকে ধরলে কাঁদে বা ব্যথা অনুভব করে।

৫. ঘন ঘন অসুখে পড়া:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

৭. মাথার পেছনের চুল পড়ে যাওয়া (Hair loss patch):
কখনও দেখা যায় মাথার এক জায়গায় টাকের মতো ফাঁকা হয়ে যায়।

🌞 ভিটামিন ডি অভাবের কারণঃ

👉পর্যাপ্ত রোদে না থাকা

👉মায়ের বুকের দুধে কম ভিটামিন ডি থাকা

👉ঘরে থাকা অভ্যাস (সূর্যালোকের অভাব)

👉গা কালো ত্বক (সূর্যের আলোতে কম ভিটামিন ডি তৈরি হয়)

👉খাদ্যে অভাব — মাছ, ডিমের কুসুম, দুধ ইত্যাদি না খাওয়া

🩺 #করণীয়ঃ

🧒 ১. রোদে নেওয়া

সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সূর্যের আলো শিশুর ত্বকে লাগতে দিন।

প্রতিদিন অন্তত ১৫–২০ মিনিট রোদে রাখা ভালো (বিশেষ করে হাত-পা ও মুখে আলো লাগা উচিত)।

🍳 ২. খাদ্যাভ্যাসে ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার

ডিমের কুসুম 🥚

ছোট মাছ ও তেলযুক্ত মাছ (ইলিশ, টুনা, সার্ডিন) 🐟

দুধ ও দই 🥛

মাখন, চিজ 🧈

ভিটামিন ডি-ফর্টিফায়েড দুধ বা সিরিয়াল

💊 ৩. ডাক্তারের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট

শিশুর বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি ড্রপস বা সিরাপ দেওয়া হয়।

সাধারণত নবজাতক থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্ত দৈনিক ৪০০ IU ভিটামিন ডি দেওয়া হয় (বিশেষ করে যারা শুধু মায়ের দুধ খায়)।

১ বছর বয়সের পর থেকে ৬০০ IU পর্যন্ত প্রয়োজন হতে পারে — ডাক্তার ঠিক করে দেবেন।

🧾 #যখন ডাক্তার দেখাবেন

↙️শিশু যদি দুর্বল দেখায়
↙️হাড় বাঁকা বা বুকে অস্বাভাবিক উঁচু দেখায়
↙️দাঁত উঠতে দেরি হয়
↙️অতিরিক্ত ঘাম, ক্লান্তি, বা ঘন ঘন অসুখ হয়

05/10/2025

#রাতে_বাচ্চা_ঘুমানো_মায়ের_যত্নঃ

রাতে বাচ্চারা ঘুমানোর সময় মায়ের কিছু বিশেষ যত্ন ও করণীয় বিষয় রয়েছে — যা বাচ্চার #নিরাপত্তা, #আরাম এবং #মানসিক শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। নিচে ধাপে ধাপে উল্লেখ করা হলো 👇

💤 ১️⃣ ঘুমানোর আগে প্রস্তুতি:

#নরম ও #পরিষ্কার বিছানা: বিছানার চাদর পরিষ্কার ও ধুলোবালি মুক্ত রাখুন। বালিশ নরম ও আরামদায়ক হোক।

#ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: বেশি গরম বা ঠান্ডা যেন না হয়। ঘর হালকা বাতাস চলাচলযোগ্য রাখুন।

#বাচ্চার পোশাক: ঘুমানোর সময় ঢিলা, সুতি ও আরামদায়ক পোশাক পরানো উচিত।

#ঘুমানোর আগে হালকা খাবার: দুধ বা হালকা কিছু খাওয়াতে পারেন, কিন্তু অতিরিক্ত খাবার না।

🌙 ২️⃣ ঘুমানোর সময়ের পরিবেশ

#হালকা আলো: পুরো ঘর অন্ধকার না রেখে ছোট নাইট লাইট জ্বালিয়ে রাখুন।

#নিরব পরিবেশ: টিভি, মোবাইল বা জোরে কথা বলার শব্দ এড়িয়ে চলুন।

#ঘড়ির সময় নির্দিষ্ট করা: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চাকে ঘুমাতে দিন, এতে ঘুমের অভ্যাস গড়ে উঠবে।

🤱 ৩️⃣ শারীরিক ও মানসিক যত্ন

#আলতো করে দোয়া ও আদর: ঘুমানোর আগে বাচ্চার কপালে বা মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া করুন — এতে তারা নিরাপদ ও ভালোবাসা অনুভব করে।
যেমন:

🤲 > “আল্লাহুম্মা বিইসমিকা আহইয়া ওয়া বিইসমিকা আমুত”🤲
(অর্থ: হে আল্লাহ, তোমার নামেই আমি বেঁচে থাকি ও তোমার নামেই মৃত্যুবরণ করি।)

#গল্প বা নরম লোরি: ছোটদের জন্য হালকা গল্প বা মিষ্টি লোরি মনকে শান্ত করে, ঘুম দ্রুত আসে।

#শরীরের অবস্থান ঠিক রাখা: বিশেষ করে ছোট শিশুদের চিত হয়ে ঘুমাতে দিন; মুখ নিচু করে যেন না থাকে।
---

🧸 ৪️⃣ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

#মশারি বা মশা প্রতিরোধ: মশা ও পোকামাকড় থেকে রক্ষা করুন।

#বাচ্চা যদি ছোট হয়: বিছানায় বালিশ, খেলনা বা মোটা চাদর দিয়ে ঢেকে রাখবেন না — এতে শ্বাসরোধের ঝুঁকি থাকে।

#বিদ্যুৎ সংযোগ ও ধারালো জিনিস: বাচ্চার নাগালের বাইরে রাখুন।

💗 ৫️⃣ ঘুমের সময় পর্যবেক্ষণ

মাঝে মাঝে বাচ্চার ঘুম চেক করুন — ঘামছে কি না, কোনো শব্দ করছে কি না।

অসুস্থ বা জ্বর থাকলে ঘুমের মধ্যে শরীরের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন।

🌼 অতিরিক্ত পরামর্শ

#ঘুমানোর আগে টয়লেট করিয়ে দিন।

দুধ খাওয়ানো শিশু হলে, ঘুমের মধ্যে মাথা একটু উঁচু রাখুন যেন বমি হলে শ্বাসনালীতে না যায়।

সকালে নিয়মিত সময়েই ঘুম থেকে উঠতে দিন, যাতে ঘুমের রুটিন ঠিক থাকে।
#শিশু_যত্ন #মা_ও_শিশুর_যত্ন

20/09/2025

অভিনন্দন 🌹
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে।

20/09/2025

#শিশু_বিকাশ_কেন্দ্র : বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে এক অনন্য উদ্যোগ

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় “শিশু বিকাশ কেন্দ্র” অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ২০০৯ থেকে সারাদেশে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেলা সদর হাসপাতালে এ কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু হয়।

যেসব শিশু নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার বা স্নায়ুবিক সমস্যায় ভুগছে— যেমন কথা বলতে না পারা, হাঁটতে না পারা, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতা, মানসিক সমস্যা, অটিজম, ডাউন সিন্ড্রোমসহ বিকাশজনিত নানা জটিলতা— তাদের নিয়মিত চিকিৎসা ও সেবা দেওয়া হচ্ছে এসব কেন্দ্রে।

আগে অনেক অভিভাবক দিশেহারা হয়ে কবিরাজ বা অপচিকিৎসার শরণাপন্ন হতেন, যার ফলে শিশুর অবস্থা আরও জটিল হয়ে যেত। অথচ বর্তমানে শিশু বিকাশ কেন্দ্র আধুনিক চিকিৎসা ও সেবার মাধ্যমে এসব শিশুদের সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের পথে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করছে। ফলে অভিভাবকেরা সন্তানের উন্নত চিকিৎসা পেয়ে আনন্দিত ও আশ্বস্ত।

এ ধরনের উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে এক ইতিবাচক পরিবর্তন। ভবিষ্যতে এ কেন্দ্রগুলো আরও অত্যাধুনিক সেবা প্রদানের সুযোগ পাবে— এ আশায় আমরা সরকারের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। একই সঙ্গে এ শিশু বিকাশ কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত সকল চিকিৎসক, থেরাপিস্ট ও কর্মীদের যথাযথ বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য সুদৃষ্টি কামনা করছি।

শিশু বিকাশ কেন্দ্রে কর্মরত সকল জনবল

19/09/2025

🧒 #বাচ্চাদের_টাইফয়েড_হলে_করণীয়

1. #ডাক্তারের কাছে যাওয়া জরুরি

টাইফয়েড একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (Salmonella Typhi) থেকে হয়।

সঠিকভাবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য রক্ত পরীক্ষা (Widal test, Blood culture ইত্যাদি) দরকার।

2. #অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা

ডাক্তার রোগ নির্ণয়ের পর উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক লিখে দেন।

অবশ্যই পুরো কোর্স শেষ করতে হবে, মাঝপথে বন্ধ করা যাবে না।

3. #খাবার ও যত্ন

হালকা ও তরল খাবার যেমন স্যুপ, খিচুড়ি, ডাবের পানি।

বেশি পানি ও ওরস্যালাইন খাওয়ানো।

পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন খাবার খাওয়াতে হবে।

4. #বিশ্রাম

বাচ্চাকে যথেষ্ট বিশ্রাম দিতে হবে।

জ্বর বেশি হলে ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী জ্বরের ওষুধ (Paracetamol) ব্যবহার করা যায়।

💉 #টাইফয়েড টিকা দেওয়ার সময়

বর্তমানে দুটি ধরনের টাইফয়েড টিকা প্রচলিত:

1. Vi capsular polysaccharide (ViCPS) ভ্যাকসিন – ২ বছরের বেশি বয়সে দেওয়া যায়।

প্রতি ২–৩ বছর পর পর বুস্টার দেওয়া দরকার।

2. Typhoid conjugate vaccine (TCV) – WHO সুপারিশকৃত।

৬ মাস বয়স থেকে দেওয়া যায়।

একবার দিলে দীর্ঘমেয়াদী সুরক্ষা দেয়।

✅ বাংলাদেশে সাধারণত ৯ মাস–২ বছর বয়সের মধ্যে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু করা হয়।
✅ কোন ভ্যাকসিনটি দেওয়া হবে সেটা ডাক্তার/টিকা কেন্দ্রের পরামর্শে নিতে হবে।

16/09/2025

#বাড়িতে_শিশুর_সেবা_যত্নে_নিরাপত্তার_বিষয়টি_নজর_দিতে_হবে

বাড়িতে বা বাসায় বাচ্চার সেবা–যত্নে নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ ছোটরা কৌতূহলী, অজান্তে বা খেলার ছলে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজে জড়িয়ে পড়ে। তাই সতর্কতা অবলম্বন করলে দুর্ঘটনা অনেকটাই রোধ করা যায়। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক দেওয়া হলো:

🔹 #ঘরের_সাধারণ_নিরাপত্তা

#বিদ্যুৎ: সকেটগুলোতে সেফটি কভার ব্যবহার করুন, খোলা তার যেন না থাকে।

#ফার্নিচার: ভারী জিনিস (আলমারি, টিভি, ফ্রিজ) দেয়ালে ফিট করে রাখুন, যাতে বাচ্চা টানলে বা উঠতে চাইলে উল্টে না পড়ে।

#ফ্লোর: মেঝে শুকনা রাখুন, যাতে পা পিছলে না যায়।

🔹 #রান্নাঘর_ও_আগুনের_নিরাপত্তা

চুলা, গরম পানি, ছুরি ইত্যাদি বাচ্চার নাগালের বাইরে রাখুন।

রান্না করার সময় বাচ্চাকে রান্নাঘরে যেতে না দেওয়া ভালো।

ম্যাচ, লাইটার, গ্যাস সিলিন্ডার বাচ্চার থেকে দূরে রাখুন।

🔹 #বাথরুম_নিরাপত্তা

বাথরুমের দরজা সবসময় ভেতর থেকে লক না হয়, এমন ব্যবস্থা রাখুন।

বালতি, টব বা পানিভর্তি পাত্রে শিশু একা থাকুক না।

বাথরুমে অ্যান্টি-স্লিপ ম্যাট ব্যবহার করুন।

🔹 #ওষুধ_ও_রাসায়নিক_দ্রব্য

সব ওষুধ, ডিটারজেন্ট, ফেনাইল, কসমেটিকস ইত্যাদি তালাবদ্ধ আলমারিতে রাখুন।

কখনোই বোতলজাত কেমিক্যাল পানির বোতলে রাখবেন না।

🔹 #জানালা_ও_বারান্দা

জানালা ও বারান্দায় গ্রিল/নেট ব্যবহার করুন।

বারান্দায় চেয়ার বা টেবিল রাখবেন না যাতে বাচ্চা উঠে বাইরে ঝুঁকে যেতে পারে।

🔹 #ঘুম_ও_খেলার_সময়

বাচ্চাকে উঁচু বিছানায় একা শোয়াবেন না।

খেলনা নিরাপদ ও বয়স উপযোগী হোক; ছোট ছোট জিনিস যেন গলায় না যায়।

ধারালো বা ভারী খেলনা এড়িয়ে চলুন।

🔹 #জরুরি_প্রস্তুতি

বাসায় প্রথম চিকিৎসা বক্স (First Aid Box) রাখুন।

জরুরি নাম্বার (ডাক্তার, হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স) হাতের কাছে রাখুন।

বড়দের সবসময় বাচ্চাকে পর্যবেক্ষণে রাখা উচিত।

👉 মূলত, “বাচ্চাকে একা ফেলে রাখা নয়, নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করা” – এই নীতিই সবচেয়ে জরুরি।

16/09/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

11/09/2025

শিশু বিকাশ কেন্দ্র
২০০৯ সাল থেকে ধাপে ধাপে সারাদেশে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেলা সদর হাসপাতালে ৩৫ টি শিশু বিকাশ কেন্দ্র চালু আছে।

Address

Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শিশু বিকাশ কেন্দ্র Child Developmental Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to শিশু বিকাশ কেন্দ্র Child Developmental Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Our Story

স্পেশাল শিশুদের চিকিৎসাসেবা দেওয়ার পাশা-পাশি অভিবাভকদের শিশুর বিকাশ সংক্রান্ত ব্যাপারে সচেতন করাই শিশু বিকাশ কেন্দ্রের উদ্দেশ্য।