07/01/2025
⬛⬛⬛আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব-বিকৃতি
(Narcissistic Personality Disorder)⬛⬛⬛
দয়িতার বিয়ে হল এক বছর।ওর স্বামী মেহেদি।প্রথম প্রথম বোঝা না গেলেও দুমাস ধরে স্ত্রীর প্রতি মেহেদির অসন্তুষ্টি,অনাদর,অবহেলা পদে পদে টের পাচ্ছে দয়িতা।দয়িতা প্রানবন্ত ও হাসি-খুশি মেয়ে।প্রথম প্রথম স্বামীর সাথে ওর ভালোই বনেছিল।তারা দুজনে একে অপরের কাজে সর্বদাই সাহায্য করে এসেছে। কিছুদিন ধরে তার মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে।আজকাল দয়িতার রান্নায় স্বাদ হয়না,কাপড় কিনলে তা পছন্দ হয় না,সাজগোজ করলেও দয়িতাকে ভালো লাগে না এরুপ নানা অভিযোগ করে চলেছে মেহেদি। অপরদিকে মেহেদি তার নিজের প্রশংসায়,তার কাজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।দয়িতা যদি কখনো মেহেদিকে নেগেটিভ কিছু বলে,তাতেই সে অতি মাত্রায় ক্ষুব্ধ হয়ে পড়ে।এছাড়া দয়িতা যদি তার নিজের কোন পজিটিভ দিক নিয়ে কিছু বলে,তাতে মেহেদি সাড়াতো দেয়ই না বরং এমনভাবে তাকায় যেন সে ঈর্ষায় ফেটে পড়ছে।লক্ষণ গুলো তো আগে ছিল না। হঠাৎ কেন এত আমূল পরিবর্তন? চিন্তা করে দয়িতা।সামনে মেহেদির চাকরিতে প্রমোশনের কথা চলছে। তার বিশ্বাস তার মত এত স্মার্ট আর এত নিখুঁত কাজ করবে- তার অফিসে এমন অফিসার আর কে আছে? বস ও নিশ্চয়ই তার কাজের প্রতি সন্তুষ্ট রয়েছে ।প্রমোশন পূর্ববর্তী সময়ে সে তার স্মার্টনেস আরো বাড়িয়ে দেয়।তাকে দেখে কলিগরা প্রতিদিন প্রশংসা করতে থাকে।এদিকে দয়িতাকে তার আগের মত আর ভালো লাগে না।অবশেষে সে এক নারী কলিগের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে যায় এবং টাকা পয়সা উড়াতে থাকে। এ কথা অফিসের সকলের মাঝে জানাজানি হয়ে যায়। তার প্রমোশন আর হলোনা। এরপরও সে যখন দয়িতার কাছে তার নিজেকে শ্রেষ্ঠ ও সফল পুরুষ হিসেবে দাবি করে,দয়িতা তা নাকচ করে দেয়।অত:পর দয়িতার প্রতি তার আরো ক্ষোভ জন্মায় ।এদিকে সে যে অফিস কলিগের সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়েছিল, সে মেহেদির প্রচুর প্রশংসা করে।মেহেদিও এতে অনেক খুশি হয়।সে সময় দয়িতার কোলে ফুটফুটে এক বছরের ছেলে সন্তান। মেহেদির আত্মগরিমা, অবহেলা ও স্বার্থপরতার জন্য দয়িতা তার সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে যায়।এভাবে বাচ্চার বয়স হয় তিন বছর।এত ঐশ্বর্যের পরও কি যেন এক নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে মেহেদির মনের কোটরে।যদিও এরুপ অবস্থায় সে তার মা-বাবাকে আগেই সাথে নিয়ে এসেছিল, এবার সে তার ছেলে সন্তানটিকেও কাছে রাখতে চায়।দয়িতাও তাকে সন্তানের দায়িত্ব দিয়ে দেয় এবং দেশের নামকরা একটি কোম্পানিতে চাকরি নেয়।তবে সন্তানকে কাছে পেয়েও মেহেদির মনের কোটরে থাকা নিরাপত্তাহীনতা ও শূন্যতা একেবারে দূর হয় না।ছেলেটি বড় হতে থাকে আর এদিকে দয়িতার নামে যতসব মিথ্যা কথা,যত বদনাম সব কিছু ছেলেটির কানে দিতে থাকে মেহেদি।তার উদ্দেশ্য মায়ের প্রতি সন্তানের খারাপ ধারণা সৃষ্টি করা।ছেলেটিকেও সে যতটুকু সম্ভব মায়ের আড়ালে রাখতে চেষ্টা করে। এভাবেই জীবন কাটতে লাগলো।
আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব (Narcissistic Personality Disorder) নামটি এসেছে গ্রীক পুরানের নার্সিসাস (Narcissus)-নামক চরিত্রটি থেকে। নার্সিসাস একটি হ্রদের পানিতে তার নিজের প্রতিবিম্য দেখে তার প্রেমে পড়ে যায় এবং প্রেমের আকাঙ্খায় তার শরীর ক্ষয় হয়ে যায় এবং সে একটি ফুলে পরিণত হয়। সেই ফুলটির নাম নার্সিসাস যাকে আজকাল ড্যাফোডিল নামে আমরা চিনি।
⬛⬛⬛⬛আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্বের লক্ষণঃ⬛⬛
√যাদের এরুপ ব্যক্তিত্ব রয়েছে,তারা তাদের নিজেদের সম্মন্ধে অত্যন্ত উচ্চ ধারণা পোষণ করে।
√নিজের এবং অন্যদের প্রতি তাদের অবাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি থাকে।
√তারা মনে করে তারা অনন্য, অসাধারণ এবং সাফল্য সম্পর্কে দিবাস্বপ্নে মষ্গুল থাকে।
√তারা হয় আত্মকেন্দ্রিক, কম সহানুভূতি সম্পন্ন ব্যক্তি, একান্তই অহংকারী এবং অন্যের প্রতি ঈর্ষান্বিত।
√তাদের মধ্যে সর্বোত্তম পার্থিব সম্পদের অধিকারী হওয়ার বাসনা থাকে।
√তারা চায় যে অন্যেরা তার প্রতি মনোযোগ দিক এবং অতিরিক্ত প্রশংসা করুক। অর্থাৎ অন্যের মনোযোগ আকর্ষণ করার চাহিদা এবং স্বীকৃতির চাহিদা তাদের মধ্যে প্রবল।
√তারা সমালোচনা সহ্য করতে পারে না।
√ তাছাড়া তারা মনে করে তারা অন্যের কাছ থেকে সব কিছু পাওয়ার অধিকারী এবং সবারই তাদের জন্য বিশেষ কিছু করা উচিত কিন্তু তাদের প্রতিদান দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
√তাদের উদ্বিগ্নতা নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা হয়।
√তারা বিষণ্ণতা বোধ করে, যখন তাদের মধ্যে নিখুঁত ব্যাপারের ঘাটতি থাকে,তখন তাদের আবেগ পরিবর্তন হয়ে যায়।
√নিরাপত্তাহীনতা বোধ, বিব্রত বোধ এবং অপমানের প্রতি দুর্বল থাকে তারা।
√ তারা প্রচুর অহংকারী প্রকৃতির হয় বিধায় অন্যদের নেতিবাচকভাবে বিচার করে।
√তাদের মাঝে আধিপত্য বা একচেটিয়া কথোপকথন হয়ে থাকে।
√ তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বেশি থাকে।
⬛⬛⬛⬛⬛⬛আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব-বিকৃতির কারণ (Etiology of Narcissistic Personality Disorder)⬛⬛⬛⬛⬛⬛⬛
আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্বের প্রতি আধুনিক যুগের মনোবিজ্ঞানীদের আগ্রহের উপর ভিত্তি করে হেইনজ কহোট (Heinz Kohut) এর দুটি গ্রন্থ।যথা-
1.The Restoration of the self (1977)
2.The Analysis of the self (1981)
এই দুটি গ্রন্থে Kohut মনোসমীক্ষণের একটি নূতন সংস্করণ প্রতিষ্ঠিত করেছেন-যাকে বলা হয় আত্ম-মনোবিজ্ঞান (self psychology)।
কহোট মনে করেন একজন মানুষের নিজের সম্পর্কে ধারণা শৈশবেই বিকাশ লাভ করে এবং এর দুটি প্রান্ত থাকে। একটি মেরুতে থাকে অপরিপক্ব মহানুভবতা যা অনির্ভরশীল(immature grandiosity), অন্য প্রান্তে থাকে একটি নির্ভরশীল সত্তা যা অন্য মানুষের মধ্যে আদর্শ খুঁজে কিংবা অন্য মানুষকে আদর্শ হিসাবে মনে করে।
অনেক শিশুই শৈশবে একটি সুস্থ আত্ম-মর্যাদা বোধ (self esteem) গঠন করতে ব্যর্থ হয়। কারণ শিশুরা যখন পিতামাতার কাছে কোন কাজের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতাকে প্রদর্শন করে, তখন তাদের প্রতি ইতিবাচকভাবে সাড়া দেওয়া হয় না। অর্থাৎ শিশুটি তার সাফল্য ও ক্ষমতার জন্য উপযুক্ত মূল্যায়ন পায় না বরং সে তার পিতামাতার আত্ম-মর্যাদাবোধ কিভাবে বৃদ্ধি করল সেই মানদণ্ডেই তাকে মূল্যায়ন করা হয়।অথচ পিতামাতা যদি শিশুর প্রতি উষ্ণ ভালবাসা, সহমর্মীতা, এবং সম্মান নিয়ে প্রতিক্রিয়া করে, তখন তা শিশুটির মধ্যে স্বাভাবিক আত্মমর্যাদাবোধ এবং সুস্থ আত্মমূল্যায়ন গঠনে সাহায্য করে।কিন্তু পিতামাতা যদি শিশুদের সরাসরি সমর্থন না করে শিশুর মাধ্যমে নিজেদের চাহিদা পূরণ করতে চান, তাহলে শিশুর মধ্যে আত্মপ্রেমিক বা স্বার্থপর ব্যক্তিত্ব-বিকৃতি দেখা দিবে।
উদাহরণ হিসেবে কহোট বলেছেন ঃ
একটি ছোট মেয়ে স্কুল থেকে ফিরেই তার মাকে তার বিরাট সাফল্য সম্পর্কে বলার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। কিন্তু তার মা গর্বভরে তা না শুনে, তাদের আলাপ-আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুকে শিশুটির উপর থেকে সরিয়ে নিজের উপরে নিয়ে আসে এবং তার নিজের সাফল্য সম্পর্কে বলতে শুরু করে- যাতে করে ছোট্ট কন্যাটির সাফল্যগুলো আড়ালে পড়ে যায়।
এভাবে শিশুদের অবহেলা করা হলে, তাদের মনের ভিতরে বা অস্তিত্বের ভিতরে সুস্থ আত্ম-মর্যাদা বোধ গড়ে উঠেনা এবং তারা নিজেদের দোষ ত্রুটিগুলো সহজে গ্রহণ করতে পারে না। এভাবেই তারা আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে এবং তাদের আত্ম মর্যাদাবোধ বৃদ্ধি করার জন্য অন্যের ভালবাসা জন্য অবিরাম প্রচেষ্টা চালায়।
তবে মনোসমীক্ষণবাদী মনোচিকিৎসক মনে করেন আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব আমাদের আধুনিক যুগের আধুনিক মূল্যবোধসমূহের ফসল। আত্মপ্রেমিক ব্যক্তিত্বরা সর্বদা মনোযোগ আকর্ষণ ও প্রশংসা পাওয়ার জন্য উদগ্রীব, সমালোচনার প্রতি অতি-সংবেদনশীল এবং ব্যর্থতা সম্পর্কে ভীত। অনেক সময় তারা এমন একজনকে খুঁজে পেতে চায় যাকে আদর্শস্থানীয় ভাবা যায়। কারণ তারা নিজেদের নিয়ে অসন্তুষ্ট থাকে। কিন্তু সাধারণতঃ তারা কাউকে নিজেদের সাথে ঘনিষ্ট হতে দেয় না। তারা খুব কম লোকের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং এসব সম্পর্ক খুব ভাসা ভাসা, যখন কেউ তাদের অবাস্তব প্রত্যাশা পূরণে অবশ্যম্ভাবীভাবে ব্যর্থ হয়, তখন তারা ক্রুদ্ধ হয় এবং তাকে পরিত্যাগ করে।
🟧 Narcissistic Personality Disorder
এর প্রধান কারণ কী কী---
1. বংশগতি:
উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।
2. পরিবেশ:
এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তদের এমন বাবা-মা আছেন যারা তাদের হয় অত্যধিক ভালোবাসা দেন বা অত্যধিক সমালোচনা করেন।
3.ত্রুটিপূর্ণ অভিভাবকত্ব:
নিম্নে ত্রুটিপূর্ণ অভিভাবকত্বের কিছু উদাহরণ দেওয়া হল :
√তীব্র অভিভাবকত্ব ফলানো,
√কৃতিত্বের জন্য অতিরিক্ত প্রশ্রয় দেওয়া,
√ব্যাপক প্রশংসা করা,
√তাদের চেহারাকে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া,
√শিশুর যত্নে অবহেলা করা,
√অভিভাবকত্বেও ব্যাপক অবহেলা করা,
√খারাপ ব্যবহার বা ট্রমা,
√সন্তানের উপর উচ্চ প্রত্যাশা চাপিয়ে দেওয়া।
4. নিউরোবায়োলজি: মস্তিষ্ক, চিন্তাভাবনা এবং আচরণের মধ্যে সংযোগ।
আত্মপ্রেমিক বাক্তিত্ব-বিকৃতি সংক্রান্ত ব্যাধির ঝুঁকির কারণ :
অহংবোধের কারণে এরুপ ব্যক্তিরা প্রায়শই অন্যদের কাছ থেকে অবাস্তব প্রত্যাশা করে এবং নিজের সম্পর্কেও অনুপোযুক্ত মূল্যায়ন তাদের ভিন্ন দিকে নিয়ে যেতে পারে। আত্মপ্রেমিক বাক্তিত্ব ব্যক্তির শক্তি শেষ করে দেয় কারণ সে ক্রমাগত রাগ প্রকাশ করতে থাকে যা তার কর্ম, ব্যক্তিগত এবং সামাজিক স্তরে তার সম্পর্কগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
অন্যরা ধরিয়ে দিলেও ব্যক্তি তার আচরণ সংশোধন করতে পারে না এবং নিজের সম্পর্কে বিশ্বাস আছে বলেই মনে হয় এদের পক্ষে অন্যের অনুভূতি বোঝা কঠিন।
DSM-5 অনুসারে এটি একটি মানসিক রোগ হিসেবে বিবেচিত। সাধারনত নারীদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে এ রোগটি বেশি দেখা যায়। এধরনের ব্যক্তিরা অভদ্র হয়ে থাকে কারণ তাঁরা তাদের সঙ্গীর কাছ থেকে অনেক কিছু আশা করে থাকে এবং তাদের একটি একতরফা দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। তাঁদের অহংকারের কারণে তারা তাদের সঙ্গীর সাথে যথাযথভাবে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারেনা। তারা বিবেকবান না হওয়ায় অন্যের কথা না ভেবেই যা চায় তা অর্জন করে নিতে চায়।
নিজেদের প্রতি অত্যধিক গর্ব থাকার কারণে তাদের মধ্যে প্রায়শই মানবতার অভাব দেখা যায়।তাদের শ্রেষ্ঠত্ববোধের কারণে কোনো অপরাধবোধ ছাড়াই তারা অন্যদের উপর নির্বিচারে শোষণ করতে শুরু করে।তারা সর্বদাই তাদের অবদান এবং কৃতিত্বের কথা বলে কিন্তু অন্যদের অনুভূতির প্রতি সহানুভূতি দেখাতে পারে না।
আপনি কীভাবে আত্মরতিমূলক ব্যক্তিত্ব সংক্রান্ত ব্যাধি ঠিক করবেন?
আত্মরতিমূলক ব্যক্তিত্ব সংক্রান্ত ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ভাবতে চান না যে কিছু ভুল হতে পারে, তাই তাদের কোনো থেরাপি/চিকিৎসা নেওয়ার সম্ভাবনা কম। একজন মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসক রোগীকে সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা/থেরাপি প্রদান করে এই ব্যাধি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারেন।
⬛⬛⬛⬛⬛আত্মপ্রেমিক বাক্তিত্ব-বিকৃতির চিকিৎসা:⬛⬛⬛⬛⬛⬛⬛⬛⬛
আত্মপ্রেমিক বাক্তিত্ব-বিকৃতি সংক্রান্ত ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা মনে করেন না যে, তাদের কিছু ভুল হতে পারে, তাই তাদের কোনো থেরাপি/চিকিৎসা নেওয়ার সম্ভাবনা কম।
তবে একজন মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে রেখে রোগীকে সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা/সাইকোথেরাপি/রিল্যাক্সেশন প্রদান করে এই ব্যাধি কাটিয়ে উঠা সম্ভব।অবস্থা সংকটময় হলে মেডিসিন দিতে হবে।
⬛⬛⬛⬛⬛⬛সতর্কতাঃ⬛⬛⬛⬛⬛
তাদের মানসিকভাবে সমর্থন করুন এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরির বিষয়ে তাদেরকে পরামর্শ দিন যা তাদের জীবনে ইতিবাচকভাবে দৃষ্টিভঙ্গি তৈরিতে প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
---ফৌজিয়া শারমীন হোসেন
কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট এন্ড সাইকোথেরাপিস্ট
অনার্স (সাইকোলজি), এম.এস(কাউন্সেলিং সাইকোলজি), সাইকোথেরাপি (ডি.এম.সি.এইচ,এন.আই.এম.এইচ,টি.এ)
★★প্রধান শাখাঃ
মাইন্ডসেট সাইকোথেরাপি এন্ড কাউন্সেলিং সেন্টার।
ঠিকানা -৬৯/বি গ্রীনরোড, পূর্ব পান্থপথ,মনোয়ারা প্লাজা-৫ তলা(নাদিয়া ফার্নিচারের বিল্ডিং ও পানি ভবনের ঠিক উল্টো পাশে এবং সুবাস্তু টাওয়ারের পাশের বিল্ডিং) ঢাকা-১২০৫.
★★দ্বিতীয় শাখাঃ
৫১/এফ হামিদ উদ্দিন রোড(কলেজ রোড)
কাচিজুলি, ময়মনসিংহ।
মোবাইল:01711345291,01991333503