SPAA Life Care Center

SPAA Life Care Center Welcome to SPAA Life Care Center on fb page.(স্পা লাইফ কেয়ার সেন্

07/05/2021
জাতি ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সমাজের প্রতিটি স্তরের দুস্থ্য-অসহায়, অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়াঁবার অঙ্...
11/04/2021

জাতি ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সমাজের প্রতিটি স্তরের দুস্থ্য-অসহায়, অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়াঁবার অঙ্গিকারে আর্তমানবতার সেবা,সমাজ ও জনকল্যাণমুখী এবং যুব-উদ্যোক্তা উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নে উদ্দেশ্যে আত্মপ্রত্যয়ী স্বপ্নবাজ তরুন-তরুনীদের উদ্যোগে রাজধানী ঢাকা শাহজাদপুরে ২০১৯ইং সালে এই সংগঠন গঠিত হয়।
গত দুই বছর ধরে এই সংগঠন নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন সামাজিক সেবা মূলক কার্যক্রম করিয়া আসিতেছে।উপরোক্ত কার্যক্রম গুলোকে আরো বস্তুনিষ্ঠ ও শক্তিশালী ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সারাদেশ ব্যাপী ব্যাপকভাবে প্রচার এবং প্রসারের জন্য সারাদেশ ব্যাপী স্বেচ্ছাসেবক কর্মী/ভলান্টিয়ার সদস্য নিবন্ধন চলছে।পরবর্তীতে স্বেচ্ছাসেবক সদস্যদের মধ্য থেকে সক্রিয় সদস্যদের বিভাগীয়, জেলা, থানা ও ইউনিয়ন ভিত্তিক কমিটি গঠন করা হবে।
#সংস্থার_স্বেচ্ছাসেবী_সদস্য_হওয়ার_শর্ত_ও_নিয়মাবলীঃ
১.সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য’র সাথে একমত পোষনকারী এবং বাংলাদেশ এবং বিশ্বের যে কোন দেশের নাগরিক সর্বনিম্ম ১৪ বৎসর বয়স জীবনে সৎ, চরিত্রবান, নৈতিক গুনসম্পন্ন, সুস্থ্য মস্তিস্ক, আদর্শবান, চিন্তাশীল ও জনকল্যাণে নিবেদিত ব্যক্তি নিম্মে বর্নিত শর্তে নির্ধারিত আবেদন ফরম অথবা গুগোল ফরম পূরনের মাধমে সংস্থার নিবার্হী পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা সাধারন সম্পাদক বরাবর আবেদন করে এর সদস্য হতে পারবে।
২.কোন রুপ স্বাধীনতা বিরোধী, রাষ্ট্রদোহী বা দেশ দ্রোহী অথবা অনৈতিক কার্যকলাপের সাথে জড়িত এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত হতে পারবেনা।
৩.সংস্থা কর্তৃক অপির্ত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। নিজেদের মেধার সব্বোর্চ বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সমাজ সেবা, জনকল্যাণমুখী এবং স্বনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে আগ্রহী। সংস্থার প্রতি নিবেদিত প্রাণ হতে হবে
৫.সংগঠনের কোন প্রকার কোন তথ্য সংস্থার অনুমোদন ব্যতীত প্রচার বা প্রকাশ করা যাবেনা।
#স্বেচ্ছাসেবক_সদস্যদের_সুযোগ_সুবিধাঃ
উক্ত সদস্যরা সংস্থা আয়োজিত যে কোন সমাজসেবামূলক স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে অংশগ্রহন, রক্তদান কর্মসূচির আওতায় রক্তদান ও রক্তগ্রহণ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন মূলক সেমিনার, ট্রেনিং এ অংশ নিতে পারবে।
স্বেচ্ছাসেবক সদস্যদের মধ্যে এক্টিভ সদস্যদের “ভলান্টিয়ার ফোরাম” এর সদস্য পদ প্রদান এবং সংস্থার নীতিমালা আওতাধীন সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
আপনি যদি সাৎগঠনিক মন মানসিকতা সম্পন্ন ও মানবিকতার উদাত্ত আহবানে নিজ এলাকার দুস্থ অসহায় মানুষের পাশে দাড়াতে চান, সমাজের জন্য কিছু করতে চান তাহলে আমরা আছি আপনার পাশে যে কোন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে।
✔✔✔ সংগঠনের কাজের প্রথম শর্ত প্রতিদিন ভাল কাজ করবো, মানুষের উপকার করবো এবং অন্যকে উৎসাহিত করবো।
আমাদের কার্যক্রম গুলোর প্রচার কোন আত্নপ্রচার নয়, বরং প্রতিযোগিতার আহবান।
#স্বেচ্ছাসেবক_সদস্য_নিবন্ধন_লিংক: https://forms.gle/fqmGPZHtSMAgHS9TA
অনলাইন ফরমটি পূরন করে সাবমিট করুন।
আসুন একটি জনকল্যাণমুখী সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন মূলক সংস্থার আহবানে স্বেচ্ছাসেবক হয়ে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে একজন সু- নাগরিক হিসেবে জনকল্যাণে নিজেকে মেলে ধরুন।
ধন্যবাদ।
www.facebook.com/DreamBangladesh.org

30/05/2020

🌿আপনি ভাবছেন মহামারী (করোনা ভাইরাস) ছড়িয়ে পড়েছে আপনি মারা যাবেন,বাসা থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দিচ্ছেন অথচ-

🌿পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক বলছেনঃ-

কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মউত,

অর্থাৎ,

প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।

-মৃত্যু থেকে বাঁচার সকল রাস্তা বন্ধ

🌿আপনি ভাবছেন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের জন্য শহর ছেড়ে পালাবেন কিন্তু-

🌿হাদীসে বলা হয়েছেঃ-

যখন মহামারী ছড়িয়ে পড়বে,আর তুমি সেখানেই রয়েছো,তখন সেখানেই অবস্থান করবে।মহামারী এলাকা থেকে পলায়ন করা জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করার মতোই অপরাধ।
(মিশকাতুল মাসাবীহ-৬১)।

🌿আপনি বলছেন মহামারীতে(করোনা ভাইরাসে)
আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে আপনি জানাযা পাবেন না আর-

🌿রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেনঃ-

মহামারীতে মারা যাওয়া প্রত্যেক ব্যাক্তিই শহীদ।
(মিশকাতুল মাসাবীহ-১৫৪৬)

🌿আপনি খাদ্য সংগ্রহ করছেন করোনা ভাইরাসের ভয়ে, যেন পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে গেলে আপনাকে খাদ্যের অভাবে মারা যেতে না হয় কিন্তু-

🌿কুরআনে পাকে বলা হয়েছেঃ-

"যমীনের উপর বিচরণশীল এমন কোনো জাতি নেই,যার রিযিক আল্লাহ পাক নির্ধারণ করেন নি।"
(সূরাঃহূদ-৬)

🌿আপনার ঘর ভর্তি খাবার মজুদ আছে অথচ-

সেদিন মৃত্যুর ফেরেশতা(মালাকুল মউত) এসে হাজির হয়ে বলবেঃ-
তোমাদের জন্য নিযুক্ত ফেরেশতাগণ বলবে এখন

ওহে আমি পুরো পৃথিবী সন্ধান করে আপনার জন্য এক ফোটা পানির ব্যবস্থা করতে পারি নি,এক টুকরো রুটি পর্যন্ত সংগ্রহ করতে আমি ব্যর্থ হয়েছি,সুতরাং আমাকে এখন আপনার জান কবজ করতেই হবে।

🌿অতঃপর-
ধৈর্য্য ধারণ করুন।🙂♥️

মৃত্যু যেমনই হোক প্রস্তুত থাকুন ঈমানের সাথে,পবিত্রতার সাথে আল্লাহ পাকের ডাকে সাড়া দেওয়ার জন্য।♥️

আমিন♥️🥀

14/02/2017

#দুই_মিনিট_সময়_নিয়ে_পড়ুন
-
#হার্ট_এ্যাটাক!!
শব্দ শুনলেই বুক ধড়পড় করে।
যারা একটু সাহসী বলতে পারেন আমার এসব হয়না।
-
নিম্নে উল্লেখিত কিছু বিষয় পড়ে দেখেন, আপনার বুক ধড়পড় করবেই।
নিজে সচেতন হোন এবং অন্যকেও সচেতন হতে উপদেশ দিন।
-
আমরা সবাই জানি বুকে ব্যাথা মানেই হার্ট-এ্যাটাক।
আসলে তা নয় অনেক সময়
আপনি ঠিক বুঝে উঠার আগেই সব শেষ
হয়ে যাবে।
আসুন জেনে নেই কিছু গুরত্তপূর্ণ তথ্যঃ
-
#যে_কারনে_হার্ট_এট্যাক_হতে_পারে
-
→ প্রধান এবং অন্যতম কারন হল ধূমপান,
→ ডায়াবেটিস এবং মেলিটাস ও কোলেস্টেরল এর মাত্রা
→ উচ্চমাত্রায় দুশ্চিন্তা
→ জেনেটিক এবং বংশগত কারনেও এই
রোগ হয়
→ উচ্চমাত্রায় রক্তচাপ
→ অতিমাত্রায় তৈলাক্ত খাবার
→ স্থূলতা
-
#হার্ট_এট্যাকের_লক্ষণ_সমুহ
-
→ হার্ট-এ্যাটাক হলে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট
হতে পারে এবং আপনার মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা দেখা দিবে।
শরীর দুর্বল লাগতে পারে।
বেশিরভাগ হার্ট-এ্যাটাক হয় ৪৫ বছর বা
তারও বেশি বয়সী মানুষের।

→ মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের হার্ট
এ্যাটাকের ঝুকি ২ থেকে ৩ গুন বেশি।
শুধুমাত্র হার্ট এ্যাটাকের কারনেই ২৫
ভাগ মৃত্যু হয়।
→ মহিলাদের জানা উচিৎ যে সব সময় হার্ট-
এ্যাটাক হলে বুকের বাম পাশেই ব্যাথা
হবে এমনটি নয়।
চোয়ালের ব্যাথা সম্পর্কে সচেতন
হোন।

→ হার্ট এ্যাটাকের সময় আপনার প্রথমে
বুকে ব্যাথা নাও হতে পারে।
হার্ট এ্যাটাকের সময় বমি বমি ভাব এবং
ঘামানো স্বাভাবিক লক্ষন।

→ ৬০% হার্ট-এ্যাটাক মানুষের ঘুমের
মধ্যেই হয় এবং তারা আর জাগ্রত হয়না।
চোয়ালের ব্যাথার কারনে হঠাৎ ঘুম
ভেঙ্গে যেতে পারে। এ ব্যাপারে
সতর্ক হোন। আমরা যত জানবো ততই
বাচার সম্ভাবনা বেশি।
→ শোয়া অবস্থায় শ্বাস-প্রশ্বাসে
বেশী কষ্ট হওয়া
-
এক জন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ বলেছেন
যে যত বেশি সচেতনতা বাড়ানো যাবে
ততই মানুষের বেচে থাকার সম্ভাবনা
বাড়বে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে
যে হার্ট-এ্যাটাক হওয়া প্রতি ৪ জনের
মধ্যে ১ জন মারা যায় শুধু সচেতনতার
অভাবে।
-
#ঘরোয়া_প্রতিকারঃ
-
#রসুনঃ রসুন আপনার
হৃৎপিণ্ডে করোনারি হৃদরোগের প্রবনতা
কমাবে, এছাড়াও যে কোন হৃদরোগের
ঝুঁকি থেকে আপনাকে রক্ষা করবে।
আপনি প্রতিদিন খাবারের সাথে কিছুটা রসুন
মিশিয়ে নিন, এটাকে অভ্যাসে পরিনত করুন
মনে করুণ আপনি একটা সাপ্লিমেন্ট
খাচ্ছেন। এটি আপনার ধমনীকে পরিষ্কার
করবে, ধমনীতে ব্লক হওয়া ও বুকের
ব্যাথা থেকে রক্ষা করবে।
-
#জাম্বুরাঃ জাম্বুরা কার্ডিওভাস্কুলার হৃদরোগ
জনিত প্রবণতা থেকে রক্ষা করবে।
এছাড়াও যে কোন হৃদরোগের ঝুঁকি
কমাবে।
-
#মুরগিঃ মুরগির মাংসে ভিটামিন বি-৬ আছে যা
আপনার হৃদপিণ্ড কে ভালো রাখবে।
প্রতিদিন ৩ আঊন্স মুরগির মাংস খেলে
আপনার ভিটামিন বি-৬ এর চাহিদা পূরণ হবে।
-
#সামন মাছঃ যদি আপনি খুব বেশি হৃদরোগ এর
ঝুঁকিতে থাকেন তাহলে খাবারে সামন মাছ ই
আপনার সঠিক পছন্দ হওয়া উচিত। এতে
আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যেটা
ট্রাইগ্লিসারাইড এর পরিমান কমাতে সাহায্য
করে এতে আপনার ধমনিতে ব্লক হওয়ার
ঝুঁকি কমে।
-
#পটাশিয়ামঃ পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
এবং আপনার হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করলে
করোনারি হৃদরোগ কে নিয়ন্ত্রণ করতে
পারবেন। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে
আলু, সয়াবিন, স্ট্রবেরি, কমলা, বাদাম,
এপ্রিকট ও পেস্তা বাদাম অন্যতম।
-
#শরীরচর্চাঃ শরীরচর্চার মধ্যে পড়ে
এমন কোন কাজ করেন সপ্তাহে অন্তত
১৫০ মিনিট। প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ মিনিট
শরীরচর্চা করার অভ্যাস করুন। এটা হতে
পারে সাইক্লিং, সাতার কাটা, দ্রুত গতিতে হাটা,
যোগ ব্যায়াম ইত্যাদি।
-
#বর্জনীয়_বিষয়ঃ
ধূমপান এবং চর্বি জাতীয় খাবার।
কলেস্টরলের মাত্রা বেশি এমন
খাবার।
-
#বিশেষ_দ্রষ্টব্য
ঘরোয়া প্রতিকার আর চিকিৎসা এক
জিনিস নয়। যে কোনো রোগের
ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ
নিতে হবে।
-
#সচেতনতায় স্পা লাইফ কেয়ার সেন্টার

14/02/2017

আজকের বিষয় :- ডায়বেটিকস।
ডাক্তার :আনিসুর রহমান

ডায়বেটিস একটি অত্যন্ত কমন রোগ। ঘরে ঘরে ডায়বেটিস রোগী রয়েছে। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে গেলে ডায়বেটিস রোগের শিকার হই আমরা। ইনসুলিন হরমোনের উৎপাদন রক্তে কমে গেলে ডায়বেটিস জাঁকিয়ে বসে শরীরে ।

টাইপ ১ ডায়বেটিস খুব কমবয়সে হতে পারে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর তা কিছুটা নির্ভর করে। অন্যদিকে টাইপ ২ ডায়বেটিস সাধারণত চল্লিশের কোঠা পেরনোর পর হয়ে থাকে।

২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ডায়বেটিস বা মধুমেয় রোগে আক্রান্ত। আর এর মধ্যে ৯০ শতাংশই আক্রান্ত টাইপ ২-তে। আসুন নিচের স্লাইডে দেখে নিন ডায়বেটিসের নানা পূর্ব লক্ষণ।

ঘনঘন প্রস্রাব পাওয়া:-

যদি দেখেন দিনের মধ্যে বারেবারে আপনাকে বাথরুমে যেতে হচ্ছে প্রস্রাবের জন্য তাহলে সাবধান হোন। কিডনি তখন চেষ্টা করে রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজকে বের করে দিতে।

অতিরিক্ত তৃষ্ণা:-

ডায়বেটিসে আক্রান্ত হলে গলা বারবার শুকিয়ে আসে। প্রস্রাবের সময়ে শরীর থেকে বেশি পরিমাণে জল বেরিয়ে যাওয়ার তেষ্টা পায়।
খিদে বেড়ে যাওয়া:-

হঠাৎ করে কিছুদিনের মধ্যে ক্ষিদে বেড়ে গেলে সাবধান হোক। ডায়বেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ এটি।

মুখ শুকিয়ে যাওয়া:-

মধুমেয় রোগে মুখের ভিতরের অংশ বারবার শুকিয়ে যায়। ডায়বেটিসের ফলে শুকনো মুখ হলে তা আরও নানা সমস্যা তৈরি করে। দাঁত ও মাড়ির সমস্যা হয় শুকনো মুখে।

ওজন কমা বা বেড়ে যাওয়া:-

কোনও কারণ ছাড়াই যদি দেখেন ওজন কমে গিয়েছে বা বেড়েছে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ক্লান্তি
ডায়বেটিস হলে অল্পতেই অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়বেন আপনি। এছাড়া ঘুমের মধ্যে বারবার বাথরুমে যাওয়া, ঠিকমতো ঘুম না হওয়াও আপনাকে ক্লান্ত করে দেবে।

দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা:-

রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে তা চোখেরও ক্ষতি করে। দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, ঝাপসা দেখতে শুরু করবেন আপনি।

মাথাব্যথা:-

ডায়বেটিসের ফলে মাথাব্যথার সমস্যাও হতে পারে। রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে গেলে মাথাব্যথা সঙ্গী হতে পারে। গ্লুকোজের পরিমাণ যত বাড়বে, ততই মাথাব্যথা তীব্র হবে।

কাটা-পোড়া সহজে শুকোবে না:-

ডায়বেটিস হলে কোন জায়গায় কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে সহজে তা শোকাবে না।
সহজেই সংক্রমণ হবে শরীরে
মধুমেয় রোগে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কমে যায়। ফলে যেকোনও রোগের সংক্রমণ সহজেই হতে পারে শরীরে।

হাত-পায়ে অসাড়তা:-

ডায়বেটিসের ফলে আমাদের নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে হাত-পা বা শরীরের নানা অঙ্গে অসাড়তা দেখা দিতে পারে।

চামড়ার রঙ বদলে যায়:-

গলা, কুঁচকি, বগল ইত্যাদি জায়গার চামড়ার রঙ গাঢ়় হয়ে যায়। ডায়বেটিস হলে নিম্নাঙ্গে, কুঁচকিতে চুলকানি অনুভব হয়।

যৌন অক্ষমতা:-

ডায়বেটিসে আক্রান্ত রোগীর যৌন অক্ষমতা তৈরি হয়। তিন-চতুর্থাংশ ক্ষেত্রে ডায়বেটিক পুরুষরা সন্তানের জন্ম দিতে অক্ষম হন।

সচেতন হ ই,ডায়াবেটিস নি য় ন্ত্র নে রাখি।

13/12/2016

#মানবতার_কাছে_পরাস্ত_হোক_শীত ==================
আসছে ধেয়ে শীত। সুবিন্যস্ত দালানে বসে অতটা অনুভব করতে না পারলেও অনেক জায়গায়-ই কিন্তু শীত প্রচণ্ড রূপ ধারণ করেছে। প্রচণ্ড শীতের প্রকোপে শুরু হয়ে গিয়েছে, অসহায়দের করুণ আর্তনাদ। জ্বল জ্বল চোখে তাকিয়ে আছে দয়াময়ের কাছ থেকে আসে যদি কোন সাহায্য। তাই #মানবতার_কাছে_শীত_হোক_পরাস্ত" এই স্লোগান নিয়ে #স্পা_গ্লোবাল_ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আত্বনিবেদিত এক ঝাকঁ তরুণ-তরুণী #এনজিএফ_ট্রেড_ইন্টারন্যাশনাল ও #এবিসি_টিমের সহযোগিতায় হতাশাগ্রস্থদের শীতার্ত মানুষের মুখে এক চিলতে উষ্ণতার হাসি ফোটাবার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের হৃদয় নিঙ্গড়ানো ভালোবাসার সবটুকু।এই মানবতাকর্মীদের সাথে যুক্ত হতে পারি কিন্তু আমিও। হতে পারি আর্তমানবতার সেবায় নিবেদিত এই তরুণ-তরুণীদের একজন। পৌছে দিতে পারি, তাদের মাধ্যমে পর্যাপ্ত উষ্ণ পোশাকহীন অসহায় মানুষদের প্রতি আমার হৃদয় নিঙ্গড়ানো ভালোবাসার সবটুকু।

তার জন্য খুব কষ্ট করতে হবে না। বাসার ওয়াড্রোবে পরে থাকা ঐ পুরোনো কম্বলগুলো আমাদের কোনই কাজে আসে না, সেগুলো দিয়েই কিন্তু আমরা মেটাতে পারি তাদের প্রয়োজন। যাদের, এই প্রচণ্ড শীতেও নেই গা ঢাকার পর্যাপ্ত কাপড়। দাড়াতে পারি তাদের পাশে।করুণ চাহনিতে আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকা ঐ লোকগুলোর পাশে। প্রচণ্ড শীতে হুঁ হুঁ করে কাঁপা, নিঃস্ব-অসহায়দের পাশে।

তাই আমরা গোছানো শুরু করেছি আমাদের পুরনো অথবা নতুন কম্বল গুলো। গোছাতে পারেন আপনিও আপনারগুলো। আসুন না উদ্যোগী হয়ে উঠি সকলে। হাসি ফোঁটাই দুঃখীজনের হৃদয়াতলে। সকলে মিলে গাই সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।

মানবতার সেবায় যেভাবে আপনি ও এগিয়ে আসতে পারেনঃ
==================
১। ঘরে পড়ে থাকা পুরনো কম্বল বা সামর্থনুযায়ী শীতবস্ত্র কিনে আমাদের কাছে পাঠাতে পারেন বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

২। ফোনে যোগাযোগ করে বা প্রদত্ত ঠিকানানুযায়ী এসে এ মহৎ কাজের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হতে পারেন।

৩। সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা তা হল আপনার মেন্টাল সাপোর্ট। কিছু দিতে পারি আর না পারি অন্তত উৎসাহ তো সবাই দিতে পারবো। আপনার একটা কথাই হয়তো বা বদলে দেবে একটা জীবন। তাই আমরা সবসময়ই আপনাকে পাশে আশা করবো আমরাই আমাদের আরো সুন্দর করে গড়ে তুলতে পারি, মায়া-মমতায় ভালোবেসে পরস্পরে। তাই আর দেরী নয় আসুন এক হই। আমরাই গড়ি আমাদের সমৃদ্ধশীল দেশ। যেখানে থাকবে না কোন অসহায় অভাগা। তাহলে শুরুটা হোক এখনি আজই।

সাহায্য পাঠাবার ঠিকানাঃ
২৪৮/৬, নবীনবাগ,বনশ্রী সংলগ্ন, খিলগাঁও, ঢাকা-১২১৯।
মোবাইলঃ 01712042986,
01923226131

Spaa Global Foundation
Dutch Bangla Bank ltd
Account Number:148.110.11728

অথবা,
মু.হাসান আল-মামুন(সাধারণ সম্পাদক)
বিকাশ নম্বর:01854307526
মোক্তার আরেফিন(চেয়ারম্যান)
বিকাশ নম্বরঃ01950936419
বিস্তারিত জানতেঃ
তানভীর আহম্মেদ-01911190013
স্বর্নালী নীলা-01991333691
সানজিদ-01799258470

আপনার সহায়তায় তারা পাবে উষ্ণতায় বেচেঁ থাকার আশার আলো।

ধন্যবাদান্তে
স্পা গ্লোবাল ফাউন্ডেশন
এবিসি সেচ্ছা সেবক টিম।

বিস্তারিত জানতে
https://m.facebook.com/spaaglobal24/

07/12/2016

মাত্র ৪ দিন খালি পেটে কিশমিশের পানি খান ! কেন
খাবেন জানলে এখনই খাওয়া শুরু করবেন?
রক্তস্বল্পতায় কিশমিশ যে উপকারী, সেটা
অনেকেই জানেন। কারণ, কিশমিশ শরীরে নতুন
রক্ত তৈরি করে। কিন্তু, এটা জানা আছে কি, আপনার
লিভার বা যকৃত্ পরিষ্কার করতেও কিশমিশের জুরি
নেই? হ্যাঁ, নিয়মিত কিশমিশের পানি লিভার সাফ হয়।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিশমিশের পানি খেলে
লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। যার দরুন
শরীরের অভ্যন্তরে দ্রুত রক্ত পরিশোধন
হতে থাকে। অন্তত টানা চার দিন কিশমিশের পানি পান
করলে, পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে।
পেটের গন্ডগোল থাকবে না। সেইসঙ্গে
ভরপুর এনার্জি পাবেন।
অনেক ডাক্তারও রোগীকে ওষুধের পাশাপাশি
কিশমিশ প্রেসক্রাইব করেন। কারণ, কিশমিশ হার্টকে
ভালো রাখে। সেইসঙ্গে শরীরের পক্ষে
ক্ষতিকারক যে কোলেস্টেরল রয়েছে, তা দূর
করে।
কিশমিশে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল।
কিশমিশ না-খেয়ে শুধু কিশমিশের পানি খেলেও
সেই ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে ঢোকে।
পানিতে ভেজানোর আর একটা কারণ শর্করার মাত্রা
কমে।
রক্ত পরিষ্কার করতে কিডনির পাশাপাশি লিভারকেও
ভালোভাবে কাজ করতে হবে। তাই লিভার ও কিডনির
সমস্যা হলে, ক্ষতিকারক পদার্থ শরীরে জমতে
শুরু করে আমাদের অসুস্থ করে তোলে। তাই
লিভার ও কিডনিকে সবসময় চাঙ্গা রাখতে হবে। কিশমিশ
ভেজানো পানি সেই কাজটাই ভালোভাবে করে।
যার দরুণ হজমশক্তিও বাড়ে।
যেভাবে কিশমিশের পানি তৈরি করবেনঃ
২ কাপ পানি (৪০০ এমএল) ও ১৫০ গ্রাম কিশমিশ লাগবে।
কী ধরনের কিশমিশ কিনছেন, সেটা খুব
গুরুত্বপূর্ণ। খুব চকচক করছে, এমন কিশমিশ
কিনবেন না। তাতে কেমিক্যাল মেশানো থাকে।
চেষ্টা করুন গাঢ় রঙের কিশমিশ কিনতে। তা-ও এমন
কিশমিশ নিতে হবে, যা খুব শক্তও না আবার একদম
নরম তুলতুলেও না। কিশমিশগুলোকে ভালো করে
কয়েক বার ধুয়ে নিন। এরপর একটি পাত্রে দু-কাপ
পানি দিয়ে রাতভর কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে
কিশমিশ ছেকে নিয়ে, সেই পানিটা হালকা গরম করে
সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। ৩০ থেকে ৩৫
মিনিট অন্য কিছু খাবেন না।

07/12/2016

► প্রতিদিন
একটা পাকা টমেটো খেলে শরীরের
রক্তকণিকা বাড়ে, ফলে ত্বক পরিষ্কার
হয়।
•► ছোট এলাচ, খেজুর আর আঙ্গুর
একসঙ্গে পিষে মধু
মিশিয়ে খেলে হাঁপানির কষ্ট কমে।
•► কাঁচা হলুদ গরম করে গন্ধ
শুকলে সর্দি-
কাশিতে উপকার পাওয়া যায়।
•► ডায়াবেটিস কমাতে কাঁচা ঢেঁড়স
পানিতে ভিজিয়ে এর
আঠালো পানি সকালে খান।

লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন ।

কিডনি সুরক্ষায় নিয়মিত খানআমরা সবাই জানি সুষম খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য কতোটা প্রয়োজন। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়তই নিত্যন...
17/10/2016

কিডনি সুরক্ষায় নিয়মিত খান

আমরা সবাই জানি সুষম খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য কতোটা প্রয়োজন। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়তই নিত্যনতুন খাদ্যের বিভিন্ন দিক উন্মোচন করে চলেছেন। কিডনি সুরক্ষায় এমন কিছু খাবারকে চিহ্নিত করা হয় যেগুলো স্বাস্থের জন্যও উপকারী।

বিশেষ এই খাদ্যগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট।

এগুলো হলো:

আপেল
বলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়। নিয়মিত আপেল খাওয়ার অভ্যাস করলে তা কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে, হৃদরোগ এবং ক্যানসার প্রতিরোধেও এর ভূমিকা অনন্য।

লাল আঙুর
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফ্লাভনয়েড, যা আপনার কিডনিকে রাখবে সদা তরুণ। এটি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

ডিমের সাদা অংশ
আমরা অনেকেই স্বাস্থ্যে কথা চিন্তা করে ডিমকে খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেই। কিন্তু আপনি কি জানেন ডিমের সাদা অংশই হচ্ছে বিশুদ্ধ প্রোটিন, যা আপনার কিডনির জন্য খুবই প্রয়োজন।

মাছ
মাছকে বলা হয়ে থাকে নিরাপদ প্রোটিনের উৎস। দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে মাংসের চেয়ে মাছের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পাশাপাশি মাছে রয়েছে ওমেগা৩ যা কিডনি, হার্ট এবং লিভারের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধী। এছাড়াও কোলেস্টেরল কমাতে এর ভূমিকা তো রয়েছেই।

ক্যাপসিকাম
আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে ক্যাপসিকাম হতে পারে প্রথম পছন্দ। সালাদ এবং যে কোনো রান্নাকে সুস্বাদু করতে এর জুড়ি নেই। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি৬, ফলিক এসিড এবং ফাইবার। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এন্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিনের প্রধান উপাদান, যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধেও সহায়ক।

পেঁয়াজ
পেঁয়াজের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ফ্লাভনয়েড, যা রক্তনালীতে চর্বি জমা প্রতিহত করে। এর এন্টিঅক্সিডেন্ট কিডনি জনিত উচ্চরক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এর ভমিকা রয়েছে।

রসুন
রসুনের গুণের কথা আমাদের সবারই জানা। এটি কিডনি প্রদাহ উপশম করার পাশাপাশি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। কিডনি রোগীদের জন্য এর কোনো বিকল্প নেই।

বাধাকপি
বাধাকপিকে এন্টিঅক্সিডেন্টের খনি বললেও ভুল হবে না। এরা শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে কাজ করে আপনার কিডনিকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি ক্যান্সার এবং হৃদরোগ প্রতিরোধেও কাজ করে। এতে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি৬, ফলিক এসিড, প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ বাধাকপি রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়।

ফুলকপি
বাধাকপির মতো ফুলকপিও পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। ফুলকপির একটি বিশেষগুণ হলো এটি শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান দূর করতে সহায়তা করে।

অলিভ ওয়েল
গবেষণায় দেখা গেছে যেসব দেশে অন্যান্য তেলের চেয়ে অলিভ ওয়েল বা জলপাই এর তেল ব্যবহার করা হয় সেসব দেশে কিডনি রোগ, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি তুলনামূলক কম হয়। অলিভ ওয়েলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পলিফেনল যা এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে চমৎকার কাজ করে। রন্নায় অথবা সালাদে অলিভ ওয়েল ব্যবহার বাড়তি স্বাদ যোগ করে।

কিছু খাবার আছে যা সব কিডনি রোগীকেই না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন: ডাল, কোল্ড ড্রিংকস, আঁচার, গরু, খাসীর মাংস, ভাজাপোড়া খাবার, কফি, চানাচুর, পাপড়, বাইরের কেনা খাবার ও বাসি খাবার।

16/10/2016

কতটুকু ভরসা করা যায় স্বাস্থ্যবিষয়ক অ্যাপে?
এই স্মার্টফোনের যুগে অনেক সমস্যার সমাধানই দিয়ে দিচ্ছে স্মার্টফোন অ্যাপ। স্বাস্থ্যবিষয়ক নানা অ্যাপ, ট্র্যাকার সফটওয়্যার ও আধুনিক অনেক টেকনোলজি বের হওয়ার পর রোগনির্ণয়ে চিকিৎসকেরাই অনেকটা এগিয়ে গিয়েছেন। ব্যবহারকারীরাও স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিয়মিত আপডেট থাকতে পারছেন। কিন্তু কতটুকু ভরসা করা যায় এইসব অ্যাপের উপর?
সম্প্রতি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী একটি গবেষণা চালিয়েছে। গবেষণার বিষয় ‘অ্যাপ বনাম ডাক্তার’। গবেষণায় ২৩৪ জন চিকিৎসককে ৪৫টি কেস স্টাডি করে রোগ নির্ণয় করতে বলা হয়। এ ক্ষেত্রে রোগের পরিচিত-অপরিচিত নানা উপসর্গ ও তীব্রতার বিভিন্ন মাত্রা তাদের জানানো হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রে ২০ জন চিকিৎসক রোগ নির্ণয় করেন। এরপর বহুল ব্যবহৃত ২৩টি স্বাস্থ্যবিষয়ক অ্যাপ ব্যবহার করে ওই চিকিৎসকদের পাওয়া ফলের সঙ্গে তুলনা করা হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোগনির্ণয়ে অ্যাপ বা সফটওয়্যারের তুলনায় চিকিৎসকেরাই ভালো করেছেন।
‘জেএএমএ ইন্টারনাল মেডিসিন’এ প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা–সংক্রান্ত একটি বই। বইটিতে বলা হয়েছে, চিকিৎসকদের ক্ষেত্রে নিখুঁত রোগনির্ণয়ের হার ৭২ শতাংশ আর অ্যাপের ক্ষেত্রে এর হার ৩৪ শতাংশ। সম্ভাব্য তিনটি রোগের মধ্যে নিখুঁতভাবে রোগনির্ণয়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের সফলতা ৮৪ শতাংশ আর অ্যাপের ৫১ শতাংশ। তাই অ্যাপের উপর ভরসা করে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই ভাল।

09/10/2016

প্রশ্ন: গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা কি দুধ খেতে পারবেন?

উত্তর: দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেলে অনেকের পেটে গ্যাস হয় বা বদহজম হয়। যদি কোনো সমস্যা না হয়, তবে গ্যাস্ট্রিকের রোগীর দুধ খেতে কোনো নিষেধ নেই। অনেকে আবার ঠান্ডা দুধ বা দই ভালো হজম করতে পারেন। সেটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

ডা. আ ফ ম হেলালউদ্দিন
মেডিসিন বিভাগ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ।

09/10/2016

জেনে নিন স্বাস্থ্য রক্ষায় "মধু"র গুনাগুনঃ
১) হাজারো গুণে ভরা মধুতে গুকোজ ও ফ্রুকটোজ আছে যা শরীরে শক্তি যোগায়। এর অন্যান্য উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২) প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়।
৩) মন ভালো করতে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। সঙ্গে একটু দারুচিনির গুঁড়াও ছিটিয়ে নিতে পারেন।
৪) প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে যায় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
৫) মধুর সাথে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।
৬) মধু ও দারুচিনির মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
৭) হজমের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
৮) যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
৯) সকালে ত্বকে মধু লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে মধুর বেশ কিছু উপাদান ত্বক শুষে নেয়। ফলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর হয়।
১০) ত্বকে নিয়মিত মধু ব্যবহার করলে ত্বকের দাগও চলে যায়।

বিশ্বের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মধূ ফরএভার এর মধূ।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SPAA Life Care Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram