BD Health Live Tips । অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • BD Health Live Tips । অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ

BD Health Live Tips ।  অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ Online Health Tips । অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ

বিডি স্বাস্থ্ সেবা লাইভ পরামর্শ পেতে (লাইক) দিয়ে সাথে থাকুন।
যেকোন শারীরিক সমস্যার পরামর্শ পেতে পারেন এখন অনলাইনেই এই পেইজে লাইক দিন এবং ইনবক্সে আপনার সমস্যার কথা জানান। সে সাথে নিয়মিত পাবেন বিভিন্ন সুস্বাস্থ্যের টিপস্‌। এই উদ্যোগটির কথা জানাতে নিজে লাইকদিন এবং অন্যদের জানাতে শেয়ার করুন।

হাতের নখ যদি অতিরিক্ত লম্বা রাখা হয়, তাহলে এর ফলে সাধারণত নিচের কয়েকটি সমস্যা দেখা দিতে পারে:1. **জীবাণু–বিস্তার ও স্বা...
23/05/2025

হাতের নখ যদি অতিরিক্ত লম্বা রাখা হয়, তাহলে এর ফলে সাধারণত নিচের কয়েকটি সমস্যা দেখা দিতে পারে:

1. **জীবাণু–বিস্তার ও স্বাস্থ্যঝুঁকি**

* নখের নিচে ধুলো, ময়লা এবং জীবাণু জমে যাবে, যা হাত ধুয়ে মুছলেও পুরোপুরি পরিষ্কার হয় না।
* এতে ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

2. **নখ ভেঙে বা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা**

* লম্বা নখ বারবার কোথাও আটকে গেলে বা চাপ পড়লে নখ ফেটে যেতে পারে, যা ব্যথাজনক এবং কখনো কখনো সংক্রমণের কারণও হয়ে দাঁড়ায়।

3. **দৈনন্দিন কাজের অসুবিধা**

* পরিধেয় সামগ্রী যেমন কাপড়, মোবাইল ফোন, কী-বোর্ড ইত্যাদি পরিচালনায় হাত আটকে যেতে পারে।
* লেখালেখি, রান্না, শিশুদের যত্ন নেওয়া–সবকিছুই একটু কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।

4. **আঘাত করা ও আঘাতগ্রস্ত হওয়া**

* নিজে বা অপরকে ভুলক্রমে আঁচড় দিতে পারে, বিশেষ করে ছোট শিশু বা বয়ানোদের ক্ষেত্রে।
* নিজের চোখ বা নরম ত্বকে আঘাত করতে পারে।

5. **এস্তেটিক ও যত্নের অতিরিক্ত খরচ**

* নখ সুস্থ ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত ম্যানিকিউর, ট্রিমিং, পোলিশ ইত্যাদি করতে হয়, যা সময় ও অর্থ নষ্ট করে।

6. **নখের গঠনগত পরিবর্তন**

* অতিরিক্ত লম্বা নখ বৃদ্ধির ফলে নখের আকারে অবনতি বা বিকৃতি (brittle nails, ridges) দেখা দিতে পারে।

সেজন্য সাধারণত পরিমিত দীর্ঘতা (প্রায় ২–৩ মিমি) বজায় রেখে নখকে পরিষ্কার, সঠিকভাবে ছেঁটে রাখা স্বাস্থ্যসম্মত ও সুবিধাজনক।

মেয়েদের স্তনের আকার বড় ও সুন্দর করার উপায় 🌺স্তনের আকার অনেকটাই নির্ভর করে বংশগত বৈশিষ্ট্য, হরমোনের মাত্রা, ওজন এবং বয়সের...
20/05/2025

মেয়েদের স্তনের আকার বড় ও সুন্দর করার উপায় 🌺

স্তনের আকার অনেকটাই নির্ভর করে বংশগত বৈশিষ্ট্য, হরমোনের মাত্রা, ওজন এবং বয়সের ওপর। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপায় ও অভ্যাস আছে যা স্তনের আকার কিছুটা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। নিচে কয়েকটি পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:

# ১. ব্যায়াম (Exercise)

নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করলে স্তনের নিচের পেশি (pectoralis major) শক্তিশালী হয়, ফলে স্তন কিছুটা উঁচু ও দৃঢ় দেখায়:

* পুশ-আপ (Push-ups)
* ওয়াল প্রেস (Wall press)
* ডাম্বেল ফ্লাই (Dumbbell fly)
* ডাম্বেল প্রেস (Dumbbell press)

# ২. পুষ্টিকর খাবার

এস্ট্রোজেন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। কিছু খাবারে প্রাকৃতিকভাবে ফাইটো-ইস্ট্রোজেন থাকে:

* সয়াবিন ও সয়াবিন জাতীয় খাবার
* সেদ্ধ ছোলা, মসুর ডাল
* দুধ ও দুধজাত খাবার
* বাদাম, যেমন: কাঠবাদাম, কাজু
* পেঁপে, পাকা কলা

# ৩. স্তনে ম্যাসাজ

নিয়মিত তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে, যা কিছুটা উন্নতি এনে দিতে পারে:

* অলিভ অয়েল বা ফেনুগ্রিক (মেথি) তেল দিয়ে দিনে ৫–১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন।

# ৪. হরমোনাল কারণ

যদি হরমোনের সমস্যা থাকে (যেমন: ইস্ট্রোজেন কম), তাহলে ডাক্তারের পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হতে পারে।

# ৫. আয়ুর্বেদিক বা হারবাল উপাদান

কিছু আয়ুর্বেদিক উপাদান স্তনের আকার বাড়াতে ব্যবহৃত হয়:

* মেথি গুঁড়ো
* শতাবরি চূর্ণ
* সাও পামেটো (saw palmetto)

তবে এগুলোর কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে প্রমাণিত নয় এবং ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত।

# সতর্কতা:

কোনো ধরনের কেমিক্যাল ক্রিম বা অপ্রমাণিত ওষুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন, কারণ এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

রোদের অনেক উপকারীতা আছে, বিশেষ করে মানুষের শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য। নিচে রোদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধর...
11/04/2025

রোদের অনেক উপকারীতা আছে, বিশেষ করে মানুষের শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য। নিচে রোদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

1. **ভিটামিন ডি উৎপাদন**: সূর্যালোক শরীরে ভিটামিন ডি তৈরিতে সহায়তা করে, যা হাড় শক্ত রাখতে এবং ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক।

2. **মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন**: রোদে থাকার ফলে সেরোটোনিন (এক ধরনের ‘ভালো লাগা’ হরমোন) উৎপন্ন হয়, যা ডিপ্রেশন ও উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে।

3. **ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে**: পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ফলে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীর সুরক্ষিত থাকে।

4. **ত্বকের কিছু রোগে উপকারী**: নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সূর্যালোক একজিমা, সোরিয়াসিস ও একনে কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

5. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: রোদের আলো শরীরের নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন বাড়ায়, যা রক্তনালীগুলোকে প্রশস্ত করে এবং রক্তচাপ হ্রাস করে।

6. **ঘুমের গুণমান উন্নত করে**: দিনের বেলা রোদে থাকলে শরীরের সার্কাডিয়ান রিদম ঠিক থাকে, ফলে রাতে ঘুম ভালো হয়।

তবে সবকিছুতেই মাত্রা জরুরি—অতিরিক্ত রোদে থাকা ত্বকের ক্ষতি করতে পারে, এমনকি স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে। তাই সঠিক সময়ে এবং পরিমাণমতো রোদ পোহানো উচিত (বিশেষ করে সকাল ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে)।

নারী দেহটাই একটা শিল্প!উপন্যাসের প্রতিটা পৃষ্ঠা যেভাবে মনযোগ দিয়ে পড়তে হয়, ঠিক তেমনি নারীদেহের প্রতিটা অঙ্গ প্রতিটা ভাঁজ...
10/04/2025

নারী দেহটাই একটা শিল্প!
উপন্যাসের প্রতিটা পৃষ্ঠা যেভাবে মনযোগ দিয়ে পড়তে হয়, ঠিক তেমনি নারীদেহের প্রতিটা অঙ্গ প্রতিটা ভাঁজে আলাদা ভাবে সময় নিয়ে আদর করতে হয়!

শরীরের সবখানে জিভ ছুঁইয়ে আদর করতে হয় পা থেকে কপাল পর্যন্ত। তলপেটে আলতো করে চেপে ধরতে হয়। নাভীর চারপাশে আলতো সুরসুরি এবং কিস করতে হয়। গলায়, ঘাড়ে গরম শ্বাস ফেলতে হয়। গলায় ও বুকে কিস করতে হয়!

পুরো পিঠে আলতো ছোঁয়া এবং নিতম্ব সহ সবখানে আলাদাভাবে আদর দিতে হয় সময় নিয়ে। কানের লতিতে আলতো কামড় দিতে হয়। লিকিং করতে হয়। ভগাঙ্কুরে জিভ দিয়ে নাড়া দিয়ে সাপের মতো মোচড় দিয়ে ছটফট করিয়ে তুলতে হয়। যোনীতে লৌহদণ্ড ঢুকানোর সময় আদর করতে হয়, কমলার কোয়ার মতো ঠোঁট চুষতে চুষতে ঢুকাতে হয় চোখে চোখ রেখে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে!

উপভোগ করতে হয় সময় নিয়ে নগ্ন শরীরের ঘ্রান নিয়ে!

একটি মেয়ের শরীরের প্রতিটি ভাজে আর ভাজে সুখ খুঁজে নিতে হয়। জিহ্বার লালসে শরীরের প্রতিটি ভাজ ভিজিয়ে দিতে হয়। পায়ের পাতা থেকে মাথার চুল পর্যন্ত প্রতিটা অঙ্গে আলাদা, আলাদাভাবে যথেষ্ঠ সময় দিয়ে আদর করে পাগল করে দিতে হয়। শরীরের প্রতিটা ইন্ঞ্চিতে বিদ্যুৎ খেলে যায় এমন ভাবে আদর দিতে হয়!

আদর শেষে উন্মুক্ত শরীর লেপ্টে জরিয়ে ধরে থাকতে হয়। দুজন দুজনকে পরিপূর্ণ তৃপ্তির সাথে উপভোগ করতে হয়!
সহবাস এবং আদরের মধ্যে পার্থক্য করা যায় যত্ন দিয়ে।
যে সহবাসের দাগ শরীর ছেড়ে গেলে মনে লেগে থাকে বছরের পর বছর, তাকে আদর বলে।
সংগৃহিত

মেয়েদের স্তন সুন্দর রাখার গোপনীয় ৮ টি টিপস 🫦মেয়েদের স্তন সুন্দর, সুগঠিত ও বড় রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। এতে স্তনে...
23/03/2025

মেয়েদের স্তন সুন্দর রাখার গোপনীয় ৮ টি টিপস 🫦
মেয়েদের স্তন সুন্দর, সুগঠিত ও বড় রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। এতে স্তনের আকৃতি ধরে রাখা ও স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়। নিচে কিছু কার্যকর টিপস দেওয়া হলো—

# # # **১. সঠিক মাপের ব্রা পরুন**
- খুব বেশি টাইট বা খুব বেশি ঢিলেঢালা ব্রা পরবেন না।
- সঠিক সাপোর্ট দেয় এমন ব্রা ব্যবহার করুন, বিশেষ করে স্পোর্টস ব্রা।
- ওয়্যারড ব্রা এড়িয়ে চলাই ভালো, কারণ এটি রক্ত চলাচল ব্যাহত করতে পারে।

# # # **২. স্তনের ব্যায়াম করুন**
- **পুশ-আপ**: বুকের পেশি শক্তিশালী করে, স্তন টোনড ও উন্নত রাখে।
- **দেয়ালে ধাক্কা (Wall Press)**: দেয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে হাত দিয়ে চাপ দিন, এটি স্তনের পেশি শক্তিশালী করে।
- **ডাম্বেল ফ্লাই ও প্রেস**: হালকা ওজনের ডাম্বেল দিয়ে ব্যায়াম করুন, এতে স্তন সুডৌল দেখাবে।

# # # **৩. পুষ্টিকর খাবার খান**
- স্তনের আকার প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে **প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট** সমৃদ্ধ খাবার খান, যেমন—
- বাদাম (আখরোট, কাজু, আমন্ড)
- দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
- ডিম
- সবুজ শাকসবজি
- সয়াবিন ও চিয়া সিড

# # # **৪. তেল মালিশ করুন**
- নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, অথবা বাদামের তেল দিয়ে প্রতিদিন হালকা ম্যাসাজ করুন।
- মালিশ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং ত্বক টানটান থাকে।

# # # **৫. পানি পান করুন**
- শরীর হাইড্রেটেড রাখলে স্তনের ত্বক সুস্থ ও টানটান থাকে।

# # # **৬. সোজা হয়ে বসুন ও হাঁটুন**
- সঠিক ভঙ্গিতে হাঁটাচলা করলে স্তনের আকৃতি সুন্দর দেখায়।
- সব সময় কুঁজো হয়ে বসলে স্তন ঝুলে যেতে পারে।

# # # **৭. হার্বাল উপাদান ব্যবহার করুন**
- মেথি বীজ ও ফেনেল বীজের গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে ম্যাসাজ করা যেতে পারে।
- এটি স্তনের কোষগুলোর কার্যকারিতা বাড়ায়।

# # # **৮. হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করুন**
- ইস্ট্রোজেন হরমোন স্তনের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- অতিরিক্ত স্ট্রেস এড়ান ও পর্যাপ্ত ঘুমান।

এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, তাই ধৈর্য ধরে নিয়ম মেনে চললে সুফল পাওয়া সম্ভব।

ওজন কমানোর জন্য কিছু কার্যকরী উপায় অনুসরণ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:   # # #...
20/03/2025

ওজন কমানোর জন্য কিছু কার্যকরী উপায় অনুসরণ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:

# # # **১. স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করুন:**
- প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
- চিনি ও অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কমান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান (ডিম, মাছ, মুরগি, ডাল, বাদাম ইত্যাদি)।
- আঁশযুক্ত খাবার খান (সবজি, ফল, চিয়া সিড, ওটস ইত্যাদি)।
- প্রচুর পানি পান করুন।

# # # **২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন:**
- প্রতিদিন অন্তত ৩০-৪৫ মিনিট হাঁটুন বা জগিং করুন।
- কার্ডিও এক্সারসাইজ (দৌড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার) করুন।
- ওয়েট ট্রেনিং বা ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করলে মেটাবলিজম বাড়বে।

# # # **৩. জীবনযাত্রার পরিবর্তন আনুন:**
- পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন (প্রতি রাত ৭-৮ ঘণ্টা)।
- স্ট্রেস কমান, কারণ স্ট্রেস ওজন বাড়াতে পারে।
- খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান, এতে অতিরিক্ত খাওয়া কমবে।

# # # **৪. কিছু বিশেষ কৌশল:**
- ক্ষুধা লাগলে পানীয় (জল, গ্রিন টি, ডিটক্স ড্রিংক) পান করুন।
- ছোট প্লেটে খাবার পরিবেশন করুন, এতে কম খেতে ইচ্ছা করবে।
- রাতে বেশি খাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং শোয়ার অন্তত ২-৩ ঘণ্টা আগে খাবার খান।

আপনার শরীরের অবস্থা ও লক্ষ্য অনুযায়ী ডায়েট ও ব্যায়াম পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি দ্রুত ওজন কমানোর প্রয়োজন হয়, তবে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

কিভাবে স্বামীকে আদর করবেন:-যৌন মিলনে সুখী হতে চাইলে সব দায়ভার কখনোই স্বামীর উপর ছেড়ে দিবেন না যদিও স্বভাবজাতভাবে স্বামী ...
16/03/2025

কিভাবে স্বামীকে আদর করবেন:-

যৌন মিলনে সুখী হতে চাইলে সব দায়ভার কখনোই স্বামীর উপর ছেড়ে দিবেন না যদিও স্বভাবজাতভাবে স্বামী মুখ্যভূমিকা পালন করে থাকে আর স্ত্রীর ভূমিকা গৌন। কিন্তু স্ত্রী যখন স্বামীর আবেগকে বুঝবে, নিজেকে শুধুমাত্র নিজের স্বামীর কাছেই যৌন আবেদনময়ী করে উপস্থাপন করবে, স্বামীকে উত্তেজিত করে তুলবে, চুপচাপ বিছানার এককোণে পরে থাকবে না আশা করা যায় যৌনমিলন ভরপুর একসুখের সীমানায় নিয়ে যাবে।

1. স্বামীর জন্য সাজুন, স্বামীকে ভালবাসুন, স্বামীর মেজাজকে বুঝতে চেষ্টা করুন।

2. স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে মাঝে মাঝে খোলামেলা পোশাক পড়ুন, স্বামীর সামনে নিজের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলুন।

3. লাজুকতা থাকবে, এটা নারীর সৌন্দর্য। তবে বিছানায় ঝেড়ে ফেলুন। উগ্রতা মাঝে মাঝে কামনীয়, রোমান্টিক কথা, স্ত্রীর চিৎকার স্বামীকে পাগল করে দেয়, স্বামীর যৌন অক্ষমতা থেকে হিফাজত করে, সেক্স হরমোন রিলিজ করে, লিঙ্গকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত দৃঢ়, মজবুত করে রাখে।

4. স্বামীকে দিয়েই আদর শুরু করুন, তার বিশেষ বিশেষ জায়গায় বিদ্যুৎ চমকায় দিন, তাকে গরম করে ছেড়ে দিন, যখন আপনার পালা আসবে তখন স্বামীর উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হয়ে যাবে যা দ্রুত বীর্যপাত কমিয়ে দিবে।

5. স্বামীর যৌন পার্ফমেন্সকে প্রশংসায় ভাসিয়ে দিন। স্পেশাল জিনিসটি নিজের প্রিয় জিনিস বানিয়ে নিন, আর স্বামীর কানে কানে সেটা জানিয়ে দিতে ভুলবেন না।

6. স্বামীর পোশাক খুলতে সহায়তা করুন, প্রয়োজনে আপনি নিজে খুলে দিন, আর আপনারটা যেন আপনার স্বামী খুলে দেয়, তাকে যৌনতার শুরে অনুরোধ করুন।

7. বডি মেসেজ করতে ভুলবেন না, প্রচুর পরিমানে করুন, পরস্পরের সেক্সের আনন্দ বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ। স্বামীর সেনসেটিভ জায়গায় ভালোমত মেসেজ দিলে আশা করি দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যাটা আস্তে আস্তে কমে যাবে।

8. হঠাৎ হঠাৎ স্বামীকে ঘুমের মধ্যে নিজে থেকে আদর করুন, উত্তেজিত করে, তার যৌনক্ষুধা বাড়িয়ে দিন।

9. মাঝে মাঝে উঠতে বসতে হালকা যৌনালাপ করুন, মন মেজাজ ফুরফুরে থাকবে, সারাদিনের একঘেয়েমি দূর হয়ে যাবে। যৌনতাকে পরস্পরের মধ্যে মনখুলে ভালোবাসুন। নিজেদের মধ্যে গোপন রাখুন, মাঝে মাঝে সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করুন, যা শুধু আপনারা ছাড়া দুনিয়ার কেউই যেন না বুঝে।

10. হঠাৎ হঠাৎ সেক্সুয়াল টেক্সট করুন, বলুন তাকে খুব মিস করছেন, কাছে পেতে খুব ইচ্ছে করছে।

11. স্বামীর চরম পুলক অর্থাৎ বীর্যপাতের সময় বেশি আপন করে নিন, শক্ত করে জড়িয়ে ধরুন।

16/03/2025

চলো না ঘুরে আসি অজানাতে....যেখানে নদী এসে থেমে গেছে ❤️

সানগ্লাস ব্যবহার করার অনেক উপকারিতা রয়েছে, বিশেষ করে চোখের সুরক্ষার জন্য। নিচে কিছু প্রধান উপকারিতা উল্লেখ করা হলো—   #...
10/03/2025

সানগ্লাস ব্যবহার করার অনেক উপকারিতা রয়েছে, বিশেষ করে চোখের সুরক্ষার জন্য। নিচে কিছু প্রধান উপকারিতা উল্লেখ করা হলো—

# # # **১. সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা**
সানগ্লাস UV (অতিবেগুনি) রশ্মি থেকে চোখকে সুরক্ষিত রাখে, যা চোখের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং চোখের রোগ যেমন ক্যাটার্যাক্ট ও ম্যাকুলার ডিজেনারেশন সৃষ্টি করতে পারে।

# # # **২. চোখের ক্লান্তি কমানো**
উজ্জ্বল আলো ও প্রতিফলিত সূর্যের আলো চোখের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা চোখের ক্লান্তি ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। সানগ্লাস এই চাপ কমাতে সাহায্য করে।

# # # **৩. ধুলাবালি ও দূষণ থেকে সুরক্ষা**
বাইরের ধুলাবালি, ধোঁয়া ও দূষণ চোখের সংক্রমণ বা অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। সানগ্লাস ব্যবহার করলে এসব দূষিত কণা থেকে চোখ নিরাপদ থাকে।

# # # **৪. তীব্র আলো থেকে চোখ রক্ষা**
সানগ্লাস চোখে সরাসরি আলো প্রবেশ করা কমায়, বিশেষ করে গাড়ি চালানোর সময়, সমুদ্র সৈকতে বা বরফাচ্ছাদিত স্থানে যেখানে সূর্যের প্রতিফলন খুব বেশি হয়।

# # # **৫. চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি**
সানগ্লাস শুধু চোখের সুরক্ষার জন্যই নয়, ফ্যাশনের অংশ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এটি মুখের সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্বকে আকর্ষণীয় করে তোলে।

# # # **৬. চোখের শুষ্কতা কমানো**
বাতাসে বেশি ধুলো বা শুকনো আবহাওয়ায় চোখ শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। সানগ্লাস চোখকে আর্দ্র রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

# # # **৭. চোখের চারপাশের ত্বককে রক্ষা**
UV রশ্মির কারণে চোখের চারপাশের সংবেদনশীল ত্বকে বলিরেখা বা অকাল বার্ধক্য দেখা দিতে পারে। সানগ্লাস এই সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

সুতরাং, শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়, চোখের সুস্থতার জন্যও সানগ্লাস ব্যবহার করা জরুরি।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BD Health Live Tips । অনলাইন স্বাস্থ্য পরামর্শ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram