Dr. Imran Choudhury

  • Home
  • Dr. Imran Choudhury

Dr. Imran Choudhury ডাঃ ইমরান চৌধুরী
MBBS, FCPS (Plastic & Reconstructive Surgery)
For any reconstructive plastic surgery please call 01706401952 for help.

প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসার কিছু প্রয়োজনীয় সুফল নিয়ে কিছু কথা। • প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতে জীবনটা কেটে য...
15/07/2025

প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসার কিছু প্রয়োজনীয় সুফল নিয়ে কিছু কথা।
• প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতে জীবনটা কেটে যায়। নানা রকম ইঞ্জুরি, জন্মগত ত্রুটি, শারীরিক বিকৃতি আমরা প্রায়শই এসবের মুখোমুখি হই। একটু সচেতন হয়ে যদি আমরা এগুলিকে মোকাবেলা করি তবে জীবনটা আরও সুন্দর হতে পারে। রিকন্সট্রাক্টিভ সার্জারি তেমনি এক ধরনের সার্জারি। অনেক বড় সমস্যার ছোট সমাধান হতে পারে এটি।
• হাত ও পায়ের সার্জারি – হাতে এবং পায়ে কোন রোগের কারনে কর্মক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেলে তা পুনরায় ফিরিয়ে আনতে সার্জারি করা যায়। যেমন carpal tunnel syndrome, অতিরিক্ত আংগুল বা জোড়া আংগুল, webbed toes বা আংগুল।
কোন ক্ষত ঠিক করা- পুড়ে গেলে, কেটে গেলে, স্কিন গ্রাফট সহ অন্যান্য টেকনিক রয়েছে।
মাইক্রো সার্জারি বা ফ্ল্যাপ প্রসিডিওর – আঘাতে বা কোন রোগে শরীরের এক অংশ হতে অন্য অংশে replace এর মাধ্যমে করা হয়।
• ব্রেস্ট রিকন্সট্রাকশন – এই পদ্ধতি নারী , পুরুষ উভয়ের জন্য। যে নারীরা mastectomy (ব্রেস্ট অপসারণের জন্য সারজিক্যাল অপারেশন) করিয়েছেন বা abnormal large breast যার কারনে পিঠে সমস্যায় আক্রান্ত সহ অন্যান্য সমস্যা আছে তাদের জন্য ব্রেস্ট রিকন্সট্রাকশন বা রিডাকশন পদ্ধতি রয়েছে। পুরুষেরাও এই ধরনের সার্জারি করে থাকেন।
ফেশিয়াল সার্জারি করা হয় কোন defect সংশোধনের জন্য। যেমন তালু কাটা, ঠোঁট কাটা, শ্বাস- প্রশ্বাস জনিত সমস্যা, দীর্ঘ স্থায়ী সংক্রমণ।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




02/07/2025

Celebrating my 10th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

আমরা রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির কাজে নিযুক্ত একদল পেশাদার চিকিৎক। যেকোনো জটিল রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারির জন্য আমরা...
02/07/2025

আমরা রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির কাজে নিযুক্ত একদল পেশাদার চিকিৎক। যেকোনো জটিল রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারির জন্য আমরা অংগীকার বদ্ধ। আমাদের বিশেষত্ব হলোঃ

1. Any physical deformity arises due to flame burn, hot water burn & electrical burn (গরম পানি বা আগুনে পোড়া রোগীদের তাৎক্ষণিক এবং পোড়াজনিত কারণে শারীরিক বিকৃতি)
2. Any physical deformity through accident or trauma (আঘাত বা দুর্ঘটনা জনিত শারীরিক ক্ষত)
3. Skin tumor malignant or non malignant (ত্বকের টিউমার/ক্যান্সার)
4. Any outgrouth on skin or birth spots (অবাঞ্ছিত আঁচিল অপসারণ)
5. Reconostructive breast surgery followed by tumor operation (ব্রেস্ট তিউমার/ক্যান্সার এর চিকিৎসা এবং পরবর্তীতে ব্রেস্ট পুনর্গঠন)
6. Reconstructive rhinoplasty (জন্মগত, আঘাত জনিত বা অপারেশনের পর বসে বা বেকে যাওয়া নাক পুনর্গঠন)
7. Deformity arises during birth like split lips, joint fingers, split palms (জন্মগত ত্রুটি যেমন জোড়া আঙ্গুল, অতিরিক্ত আঙ্গুল, জন্মদাগ, ঠোঁটকাটা, তালুকাটা ইত্যাদি)
8. Ge****ls surgery (মহিলা বা পুরুষের জননাঙ্গ পুনর্গঠন)
9. Liposuction (শরীরের অতিরিক্ত চর্বি অপসারন)
10. Abdominoplasty (মহিলা বা পুরুষের ঝুলে পরা তলপেট অপারেশনের মাধ্যমে পুনর্গঠন)
11. Pressure sore (বেড সোর)
12. Tumor on blood vessels (রক্তনালীর টিউমার)
13. Tendons & nerve repair (টেনডন ও নার্ভ কেটে যাওয়া)
14. Removal of keloid (কিলয়েড অপসারণ)
15. Hernioplasty (হার্নিয়া অপারেশন)
16. Circumcission (মুসলমানি)
17. Fat graft, skin grafts
18. Diabetic foot (ডায়াবেটিক ফুট)
*** ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ের বিভিন্ন সমস্যা যেমন –
১. আঙ্গুল বা নখে ইনফেকশন।
২. ফোসকা পরা।
৩. পায়ের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষত।
৪. হাত বা পায়ের অনুভূতি ও রক্ত চলাচল কমে যাওয়া ইত্যাদি।
টিম লিডার হিসেবে আছি আমি ডাঃ ইমরান চৌধুরী, অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন।
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




ব্রেস্ট অগমেনটেশান, রিডাকসন ও লিফটিং স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে  বিষয়টিকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবো। সংক্ষেপে বলা যেতে পারে...
24/05/2025

ব্রেস্ট অগমেনটেশান, রিডাকসন ও লিফটিং
স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে বিষয়টিকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবো।

সংক্ষেপে বলা যেতে পারে ব্রেস্ট অগমেনটেশান, রিডাকসন ও লিফটিং হলো একধরনের অ্যাসথেটিক প্লাস্টিক সার্জারি যা কিনা স্তনের ছোট খাটো অসংগতি দূর করে প্রায় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। এটি কেবল আমরা সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যই করা হয়ে থাকে। ব্রেস্টকে বড় করা বা প্রয়োজনে ছোট করা অথবা টান টান করা, এই কাজগুলো এর আওতায় পড়ছে।
ব্রেস্ট অগমেন্টেশন একটি অতি প্রচলিত, খুব জানাশোনা একটি শব্দ। এটি হলো ব্রেস্ট বড় করা। ব্রেস্ট এর আকার শরীরের সাথে মানানসই ভাবে বড় করে দেওয়া।
আবার অনেকের ব্রেস্ট অনেক বড়, অস্বস্তিকর অবস্থা হয় সেই সাথে স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরী করে। সেই ক্ষেত্রে ব্রেস্টকে প্রয়োজনে ছোট করে দেওয়া হয়। এটাই হলো ব্রেস্ট রিডাকসন।
আরেকটি শব্দ খুব প্রচলিত। সেটি হলো ব্রেস্ট লিফ্ট। সেটি হলো মা হওয়ার পর ব্রেস্টের চামড়া ঢিলে ঢালা হয়ে পড়ে বা স্তন ঝুলে যাচ্ছে, এই ক্ষেত্রে ব্রেস্ট লিফ্টের মাধ্যমে আগের অবস্থাটা এনে দেওয়া সম্ভব।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




ডায়াবেটিক ফুট কেয়ার। একটি জনসচেতনা মূলক পোষ্ট। আমাদের শরীরের অতিপ্রয়োজনীয় অঙ্গ পা। এটি ছাড়া মানুষ অচল। তাই সব সময় পায়ের...
21/05/2025

ডায়াবেটিক ফুট কেয়ার। একটি জনসচেতনা মূলক পোষ্ট।

আমাদের শরীরের অতিপ্রয়োজনীয় অঙ্গ পা। এটি ছাড়া মানুষ অচল। তাই সব সময় পায়ের যত্ন নিতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীকে পায়ের আরও বেশি যত্ন নিতে হবে সঙ্গত কারণেই।

‘ডায়াবেটিক ফুট : এটি একটি ডায়াবেটিস রোগজনিত পায়ের রক্তনালির জটিলতা। এ রোগে আক্রান্ত ১৫ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দিতে পারে। পৃথিবীতে যত রোগীর পা কাটার প্রয়োজন হয়, তার মধ্যে ৮৪ শতাংশ হলো ডায়াবেটিক পা। ডায়াবেটিস রোগীর পায়ে আঘাত লাগলে বা ক্ষত হলে সেখানে ক্ষুদ্র রক্তনালির বিকাশ, এক্সট্রাসেলুলার ম্যাট্রিক্স, ত্বক ইত্যাদির বৃদ্ধি ধীরগতিতে হয়। ফলে ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয় এবং ক্ষত শুকাতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্ষতস্থানে দুর্গন্ধযুক্ত পচন (গ্যাংগ্রিন) ধরে যায়। রোগীর জীবন রক্ষার্থে অনেক সময় পা বা পায়ের কিছু অংশ কেটে বাদ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।

ঝুঁকি : ডায়াবেটিস রোগীর পায়ে ক্ষত তৈরিতে প্রধান কারণগুলো হলো
ক. ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি;
খ. কম রক্ত চলাচল এবং
গ. জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা।


ঝুঁকিপূর্ণ পা : পায়ে আগের কোনো ক্ষত বা পায়ের কোনো অংশের অঙ্গ ছেদ থাকলে। মোটা নখ, পায়ের হাড়ের জোড়ার সীমিত নড়াচড়া, হাড়ের অঙ্গবিকৃতি থাকলে। পায়ে জীবাণুর সংক্রমণ বা অন্যান্য সমস্যা, যেমন লাল চাকা, গরম হওয়া, কড়া পরা বা কড়ার নিচে রক্ত জমাট বাঁধা থাকলে। পায়ের বিভিন্ন রক্তনালির পালস বা ধমনির গতি না পাওয়া গেলে। পায়ের স্পর্শ অনুভূতি না থাকলে। পায়ের তাপ অনুভূতি না থাকলে। পায়ের কম্পন অনুভূতি না থাকলে। এ ছাড়াও পায়ের অঙ্গবিকৃতির কারণেও পা ঝুঁকিপূর্ণ হয়। যেমন পায়ের কোনো আঙুলের সামনের অংশ নিচের দিকে বেঁকে থাকা, পায়ের মেটা-টারসাল হাড় উঁচু হয়ে থাকা, পায়ের বৃদ্ধাঙুল দ্বিতীয় আঙুলের দিকে বেঁকে থাকা, পায়ের কনিষ্ঠ আঙুলের গোড়া ফুলে লাল হয়ে থাকা, পায়ের ছোট ছোট ওজনবাহী হাড়ের ক্ষয়জনিত পদবিকৃতি ইত্যাদি।

চিকিৎসা: সংক্রমণ ছাড়া পায়ের ছোটখাটো ক্ষত থাকলে অ্যান্টিসেপটিক সলিউশন, নিয়মিত ড্রেসিং ও পায়ের বিশ্রাম দিতে হবে। সংক্রমিত ক্ষত থাকলে তা চিকিৎসা কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ, জীবাণুমুক্ত গজ ও যন্ত্রপাতির সাহায্যে ক্ষতস্থানের ড্রেসিং ও মৃত টিস্যু কেটে ফেলে দিতে হবে। পায়ের ক্ষত বেশি খারাপ হলে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট অংশ কেটে বাদ দিতে হবে। পায়ের ওপর থেকে যে কোনো ধরনের চাপ কমাতে হবে। প্রয়োজন হলে ভাস্কুলার সার্জারি (পায়ের রক্তনালির অপারেশন) করাতে হবে। একই সঙ্গে ডায়াবেটিস পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ওজন কমাতে হবে। ডায়াবেটিক পায়ের চিকিৎসা চলাকালীন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ইনসুলিন নিলে ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে যায়।
ওয়াগনারের শ্রেণীবিভাগ (০-৫) অনুযায়ী ডায়াবেটিক রোগীর পায়ের ক্ষত পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা শুরু করা হয়।

গ্রেড ০ = নিখুঁত চামড়া, কোনও ক্ষত নেই তবে ঝুঁকিপূর্ন পা

গ্রেড ১ = চামড়া বা চামড়ার নীচের টিস্যুর ক্ষত

গ্রেড ২ = গভীর ক্ষত কিন্তু হাড় অনাক্রান্ত, কোনও ফোঁড়া/পুঁজ হয়নি

গ্রেড ৩ = অস্থির প্রদাহ সঙ্গে গভীর ক্ষত, বা ফোড়া/পুঁজ হয়েছে

গ্রেড ৪ = পচা ঘা (পায়ের আঙ্গুল ও পায়ের সামনের অংশ)

গ্রেড ৫ = পচা ঘা (সম্পূর্ণ পা)

চিকিৎসা

– সংক্রমন ছাড়া পায়ের ছোটখাট ক্ষত থাকলে এন্টিসেপটিক সলিউশন, নিয়মিত ড্রেসিং ও পায়ের বিশ্রাম দিতে হবে।

– সংক্রমিত ক্ষত থাকলে তা চিকিৎসা কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনীয় এন্টিবায়োটিক ঔষধ, জীবাণু মুক্ত গজ ও যন্ত্রপাতীর সাহায্যে ক্ষতস্থানের পরিচর্যা ও মৃত টিস্যু কেটে ফেলে দিতে হবে, পায়ের ক্ষত বেশী খারাপ হলে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট অংশ কেটে বাদ দিতে হবে।

– পায়ের উপর থেকে যে কোনও ধরণের চাপ কমাতে হবে।

– প্রয়োজন হলে ভাস্কুলার সার্জারী (পায়ের রক্ত নালীর অপারেশন) করাতে হবে।

– একই সাথে ডায়াবেটিস পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ওজন কমাতে হবে।

– ডায়াবেটিক পা এর চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ইনসুলিন নিলে ক্ষত সাধারনতঃ দ্রুত শুকায়।

ডায়াবেটিক রোগীর পায়ের যত্নঃ (Foot care for Diabetic Patients)

– অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন না, এতে পায়ের পাতা বা কোনও অংশ পুড়ে গেলে বা ফোস্কা পড়লেও পায়ের অনুভুতি কম থাকার কারনে বোঝা যায় না। তাই গরম পানি ব্যবহার করার সময় নিজে না দেখে ডায়াবেটিস নেই এমন কাউকে দিয়ে দেখতে হবে পানি বেশী গরম কিনা।

– হিটার বা আগুনের খুব কাছে বসবেন না, এতে অজান্তে পা পুড়ে যেতে পারে।

– পায়ে বেশী গরম পানির সেক দিবেন না, এতে ফোস্কা পড়তে পারে।

– ঘুমানোর সময় বিছানায় গরম পানির বোতল, বৈদ্যুতিক কম্বল ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।

– পায়ে যে কোনও ধরনের আঘাতের সম্ভাবনা এরিয়ে চলবেন। যে সব খেলা ধুলায় পায়ে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে, সে সব খেলা ধুলা পরিহার করতে হবে। এবড়ো-থেবড়ো রাস্তা দিয়ে না হেঁটে ভালো রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে চেষ্টা করবেন। ভিড়ের মধ্যে হাঁটার সময় খেয়াল রাখবেন যাতে আপনার পায়ের উপর অন্য কারও পায়ের পাড়া না পরে।

– ঘরে সবসময় কাপড়ের জুতা বা নরম রাবারের জুতা পড়বেন। নরম স্পঞ্জের স্যান্ডেল পড়তে পারেন। তবে স্যান্ডেল না পড়াই ভালো, কারণ, ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের অনুভুতি কম থাকার ফলে পা থেকে স্যান্ডেল খুলে গেলেও তারা বুঝতে পারেন না।

– বাইরে বের হলে অবশ্যই ডায়াবেটিক জুতা-মোজা পরে বের হবেন। জুতা পড়ার সময় জুতার ভিতর ঝেড়ে নিতে হবে যেন ভিতরে কোন ইট, লোহা বা কোন কিছুর টুকরা না থাকে।

– গোসলের পর নখ কাটবেন, এসময় নখ নরম থাকে এবং সহজে কাটা যায়।

– নখ সব সময় সোজা করে কাটবেন, গভীর করে নখ কাটবেন না, নখের কোণা কাটবেন না।

– শেভিং ব্লেড দিয়ে নখ না কেটে নেইল কাটার দিয়ে সব সময় নখ কাটবেন। না হলে নখ বেশী কাটা হয়ে যেতে পারে এবং আঙ্গুলের চামড়া বা মাংশে ক্ষত সৃস্টি হতে পারে।

– পায়ের উপর পা রেখে বসা বা ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতে পায়ে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

– পায়ের কড়া বা নখকুনী থাকলে নিজে নিজে তা কাটতে যাবেন না। আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

– ধাতব কোনও বস্তু দিয়ে নখের নীচ পরিস্কার করবেন না।

– নখ কাটতে ব্যথা অনুভব করলে অথবা রক্ত বের হলে আপনার চিকিৎসকের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন।

– সম্ভব হলে প্রতিদিন আপনার পায়ের তলা, পায়ের আঙ্গুল, আঙ্গুলের ফাঁক পরীক্ষা করুন। এজন্য আয়না ব্যবহার করতে পারেন অথবা অন্য কাউকে দেখে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করুন।

– পায়ে নিয়মিত ভালো কোনও ময়েশ্চারাইজার মাখতে পারেন। কিন্তু পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে মাখবেন না।

– বৃস্টির পানিতে পা ভেজাবেন না।

– শীত কালে রাতে ঘুমানোর সময় ঢিলা মোজা পরে ঘুমান।

– পা ফাটা থাকলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, নিজে নিজে কোনও চিকিৎসা করবেন না।

– দীর্ঘ সময় জুতা-মোজা পড়ার প্রয়োজন হলে ২ ঘণ্টা পর পর কিছু সময়ের জন্য জুতা-মোজা খুলে আবার পড়বেন। সম্ভব হলে কয়েক জোড়া জুতা-মোজা কিনে রাখবেন। প্রতিদিন একই জুতা না পরা ভালো।

– ভেজা পায়ে জুতা-মোজা পড়বেন না। ভেজা মোজা পড়বেন না।

– ভেজা পা আলাদা তোয়ালে দিয়ে চাপ দিয়ে চাপ দিয়ে মুছবেন, কখনই ঘষে ঘষে মুছবেন না।

ডায়াবেটিক জুতা ও মোজাঃ

সঠিক আকার ও সাইজের চামড়ার জুতা কিনতে হবে, যাতে জুতা টাইট বা বেশী ঢিলা না হয়। সম্ভব হলে অর্ডার দিয়ে জুতা বানিয়ে নিতে পারেন। সমান তল ও মোটা সোল বিশিষ্ট জুতা সব চেয়ে ভালো। জুতার সামনের অংশ চওড়া হতে হবে যাতে পায়ের আঙ্গুলগুলোর উপর চাপ না পরে। সামনের অংশ চিকন – এ ধরণের জুতা পড়বেন না। উঁচু হিলের জুতা বর্জন করুন। জুতা কিনবেন বিকাল বা সন্ধ্যার সময়। কারন এ সময় পায়ের মাপ সর্বোচ্চ থাকে। মোজা কিনবেন সুতী দেখে। মোটা মোজা পরিধান করা উচিৎ। মোজা পড়ার সময় খেয়াল রাখবেন যেন মোজা কোথাও ছেঁড়া না থাকে। প্রতিদিন ধোয়া ও শুকনা মোজা পড়বেন।

সব শেষে আবারও মনে করিয়ে দেই, ডায়াবেটিস রোগীদের পা কেটে ফেলার সম্ভাবনা সাধারণ রোগীর তুলনায় ২০ গুন বেশী। তাই ডায়াবেটিস পূর্ন নিয়ান্ত্রনে রাখতে হবে, ওজন কমাতে হবে, ধুমপান, সাদাপাতা/জর্দা দিয়ে পান খাওয়া বা মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে তা পরিত্যাগ করতে হবে। না হলে এত কষ্ট করে পায়ের যত্ন নিয়েও কোনও লাভ হবে না। ছবি ও তথ্য সূত্র ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

ডাঃ ইমরান চৌধুরী

অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




ফেসবুক এর রেষ্ট্রিকটকশন এর কারনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারির পূর্ব অবস্থার ছবি প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। স...
18/05/2025

ফেসবুক এর রেষ্ট্রিকটকশন এর কারনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারির পূর্ব অবস্থার ছবি প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। সার্জারি পূর্ব ও বর্ধমান ছবি পাশাপাশি দেখলে বুঝতে পারবেন এই রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারি কতটা ফলপ্রসূ। একটা পুরাতন ছবি শেয়ার করছি হঠাত মনে পড়ে গেলো এই ছবিটা দেখার পরে মিশরের একজন প্লাস্টিক সার্জারি বিষয়ের প্রফেসর মন্তব্য করেন ডাক্তারের প্রতি পেশেন্ট এর কতটা আস্থা থাকলে ফলাফল না দেখেই সার্জারির জন্য রাজি হয়ে গেছে। আপনার আশেপাশে যেকোনো জন্মগত অসংগতি পুড়ে যাওয়া পুরাতন ক্ষতচিহ্ন অথথা দূর্ঘটনা জনিত আঘাত এর পূনর্গঠনের দরকার হলে যোগাযোগ করতে পারেন।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




শরীরের দৃশ্যমান স্থানে গভীর পুরাতন ক্ষতচিহ্ন আগুনে পোড়া দাগ এবং স্কিনের কিছু সমস্যা দূর করার সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা হলো বি...
15/05/2025

শরীরের দৃশ্যমান স্থানে গভীর পুরাতন ক্ষতচিহ্ন আগুনে পোড়া দাগ এবং স্কিনের কিছু সমস্যা দূর করার সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা হলো বিভিন্ন ধরনের স্কিন গ্রাফটিং এর মাধ্যমে শল্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয়। আপনার পরিবারের অথবা পরিচিত কেউ থাকলে অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করতে পারেন।

ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515





অনেক শিশু কিছু কিছু অসংগতি নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে। এই সব অসংগতি মাতৃগর্ভে থাকাকালীন দেখা দেয়। উপযুক্ত সময়ে রিকনস্ট্রাকটি...
14/05/2025

অনেক শিশু কিছু কিছু অসংগতি নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে। এই সব অসংগতি মাতৃগর্ভে থাকাকালীন দেখা দেয়। উপযুক্ত সময়ে রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে এই সব ত্রুটি দূর করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে। আপনার নিকট জনের মধ্যে অথবা জানাশোনা থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515





ট্রিগার ফিঙ্গার (Trigger Finger) এটা হাতের আঙুলের খুবই কষ্টদায়ক একটি অবস্থা। আঙ্গুল বা বৃদ্ধাংগুলকে বাঁকা অবস্থায় আটকে দ...
11/05/2025

ট্রিগার ফিঙ্গার (Trigger Finger) এটা হাতের আঙুলের খুবই কষ্টদায়ক একটি অবস্থা। আঙ্গুল বা বৃদ্ধাংগুলকে বাঁকা অবস্থায় আটকে দেয়। খুবই ব্যথা হয় যখন আঙ্গুলটাকে বাঁকা করা বা সোজা করার চেষ্টা করা হয়।
Flexor tendon এটি হাতের সব আংগুলের নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করে। ফ্লেক্সর টেন্ডন যখন বাধাগ্রস্ত হয় তখন ট্রিগার ফিঙ্গার দেখা দেয়। ক্ষতিগ্রস্ত টেন্ডনে ছোট ছোট nodule বা স্ফীতি ঘটতে পারে। এসবই হাতের smooth movement কে প্রতিরোধ করে। আঙ্গুল হঠাৎ আটকে যাওয়ার পর মনে হতে পারে কিছু তাকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে।
উপসর্গ
আঙ্গুল সোজা করার সময় মনে হয় আঙ্গুল ভেঙ্গে যাচ্ছে
কোন কিছু ধরতে গেলে আঙ্গুল lock হয়ে যায়
সকালের দিকে আংগুলে শক্ত ভাবটা বেশি থাকে।
যাদের বেশি হয়
রিউমাটয়েড আথ্রাইটিস
গাউট
ডায়াবেটিস
এ ধরনের সমস্যা যাদের আছে তাদের ট্রিগার ফিঙ্গার হয়। নারীরা এতে বেশি ভুগে থাকেন। ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সীদের বেশি হয়। আঙ্গুলটাকে বিশ্রামে রাখা, splint ব্যবহার করা যায়। ঔষধ ও অন্যান্য চিকিৎসা যদি ব্যর্থ হয় তখন সার্জারির মাধ্যমে মুক্তি মিলবেএই কষ্টদায়ক স্বাস্হ্য সমস্যা থেকে।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি, রোড নং ৮, ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 ও 01806420515




রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে দূর্ঘটনায় মাথার খুলির হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াতে হার্ড ফ্লাফ গ্রাফটিং এর মাধ্য...
10/05/2025

রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে দূর্ঘটনায় মাথার খুলির হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াতে হার্ড ফ্লাফ গ্রাফটিং এর মাধ্যমে রুগী সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। এমন একটি পেশেন্ট এর সুস্থতা পরবর্তী অবস্থা এই ছবিতে দেখানো হয়েছে। যে কোনো রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারির প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,
ধানমন্ডি, রোড নং ৮,
ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 এবং 01806420515



"প্রেশার সোর বা ডায়াবেটিস জনিত আলসার "প্রথম ধাপে প্রেশার সোর এর চিকিৎসা শুরু করলে তা খারাপ পর্যায়ে যেতে পারেনা। ঐ স্থান...
10/05/2025

"প্রেশার সোর বা ডায়াবেটিস জনিত আলসার "
প্রথম ধাপে প্রেশার সোর এর চিকিৎসা শুরু করলে তা খারাপ পর্যায়ে যেতে পারেনা।
ঐ স্থানটা পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখা ও নরম ভবে মুছে দেয়া। পাউডার ব্যবহার করা ভেজা ভাবটা দুর করার জন্য। শুষ্ক ত্বকে লোশন ব্যবহার করা যায়। বিছানার চাদর, পরিধেয় কাপড় ঘন ঘন বদলাতে হবে। কাপড় কুঁচকে থাকা বা বোতাম সমস্যা করছে কিনা তা খেয়াল রাখা।
দৈনিক কয়েকবার করে ত্বক পরীক্ষা করা উচিৎ। এতে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গাটার ক্ষতি সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্কতা বজায় রাখা যাবে।
ইনকন্টিনেন্স থাকলে তার চিকিৎসা নিতে হবে কারণ ত্বকে যেন সবসময় ভেজা ভাব না থাকে। মল মুত্র উভয় ক্ষেত্রে ইনকন্টিনেন্স থাকলে ত্বক যেন ব্যাক্টেরিয়া ও আদ্রতা মুক্ত থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখা অবশ্যই জরুরি।
ত্বক সুরক্ষার ক্রীম এর সঠিক ব্যবহার, ঘন ঘন ডায়াপার পরিবর্তন বা সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ, পস্রাব নির্গমনের জন্য কেথেডার বা রেক্টাল টিউব ব্যবহার এসবে সতর্কতা ও পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।

স্বাস্থ্য ঝুঁকি – যে সব কারনে প্রেশার আলসার বা সোর হয় যেমন,

- টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস- রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে গেলে সাধারন রক্ত প্রবাহ বাধা পায়,
- পেরিফেরাল আরটারী ডিজিজ- (peripheral arterial disease (PAD) এর ফলে আরটারীতে মেদ জমে পায়ে রক্ত প্রবাহ সঙ্কুচিত হয়,
- হৃদযন্ত্র বিকল হতে শুরু করলে হৃদপিন্ড যথাযথ রক্ত পাম্প করতে পারে না।
- কিডনী যখন তার সকল কার্যকারিতা হারায় তখন রক্তে বিষাক্ত দূষিত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ে, ফলে টিস্যু ক্ষতি হয়।
- ফুসফুসে কোন অসুখ থাকলে, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকলে ঝুঁকি বেড়ে যায়।
- বৃদ্ধ বয়সে প্রেশার আলসার বা সোর হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। এসময় ত্বক বেশি নাজুক ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে। ত্বক তার টান টান অবস্থা হারায়, রক্ত প্রবাহ কমে যায়, ত্বকের নীচে ফ্যাট বা চর্বি কমে যায়।
- যারা ধূমপান করে তাদের রক্তে অক্সিজেন প্রবাহ কমে যায়, তাই এটা ঝুঁকিপূর্ণ।
প্রেশার সোরে বারে বারে ঘন ঘন অবস্থান পরিবর্তন করাটা খুব জরুরি। এতে চামড়ার উপর কম চাপ পড়বে। পুষ্টিকর খাবার, ত্বকের বিশেষ যত্ন, ধূমপান এর অভ্যাস থাকলে তা ছাড়ানো, হালকা ব্যায়াম করানো এসবই উপকার বয়ে আনবে। তথ্য সূত্র ও ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী,
অধ্যাপক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,
ধানমন্ডি, রোড নং ৮,
ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: জনাব মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 01951293201



"প্রেশার সোর বা ডায়াবেটিস জনিত আলসার "প্রথম ধাপে প্রেশার সোর এর চিকিৎসা শুরু করলে তা খারাপ পর্যায়ে যেতে পারেনা। ঐ স্থান...
06/11/2024

"প্রেশার সোর বা ডায়াবেটিস জনিত আলসার "
প্রথম ধাপে প্রেশার সোর এর চিকিৎসা শুরু করলে তা খারাপ পর্যায়ে যেতে পারেনা।
ঐ স্থানটা পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখা ও নরম ভবে মুছে দেয়া। পাউডার ব্যবহার করা ভেজা ভাবটা দুর করার জন্য। শুষ্ক ত্বকে লোশন ব্যবহার করা যায়। বিছানার চাদর, পরিধেয় কাপড় ঘন ঘন বদলাতে হবে। কাপড় কুঁচকে থাকা বা বোতাম সমস্যা করছে কিনা তা খেয়াল রাখা।
দৈনিক কয়েকবার করে ত্বক পরীক্ষা করা উচিৎ। এতে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গাটার ক্ষতি সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্কতা বজায় রাখা যাবে।
ইনকন্টিনেন্স থাকলে তার চিকিৎসা নিতে হবে কারণ ত্বকে যেন সবসময় ভেজা ভাব না থাকে। মল মুত্র উভয় ক্ষেত্রে ইনকন্টিনেন্স থাকলে ত্বক যেন ব্যাক্টেরিয়া ও আদ্রতা মুক্ত থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখা অবশ্যই জরুরি।
ত্বক সুরক্ষার ক্রীম এর সঠিক ব্যবহার, ঘন ঘন ডায়াপার পরিবর্তন বা সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ, পস্রাব নির্গমনের জন্য কেথেডার বা রেক্টাল টিউব ব্যবহার এসবে সতর্কতা ও পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।

স্বাস্থ্য ঝুঁকি – যে সব কারনে প্রেশার আলসার বা সোর হয় যেমন,

- টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস- রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে গেলে সাধারন রক্ত প্রবাহ বাধা পায়,
- পেরিফেরাল আরটারী ডিজিজ- (peripheral arterial disease (PAD) এর ফলে আরটারীতে মেদ জমে পায়ে রক্ত প্রবাহ সঙ্কুচিত হয়,
- হৃদযন্ত্র বিকল হতে শুরু করলে হৃদপিন্ড যথাযথ রক্ত পাম্প করতে পারে না।
- কিডনী যখন তার সকল কার্যকারিতা হারায় তখন রক্তে বিষাক্ত দূষিত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ে, ফলে টিস্যু ক্ষতি হয়।
- ফুসফুসে কোন অসুখ থাকলে, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকলে ঝুঁকি বেড়ে যায়।
- বৃদ্ধ বয়সে প্রেশার আলসার বা সোর হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। এসময় ত্বক বেশি নাজুক ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে। ত্বক তার টান টান অবস্থা হারায়, রক্ত প্রবাহ কমে যায়, ত্বকের নীচে ফ্যাট বা চর্বি কমে যায়।
- যারা ধূমপান করে তাদের রক্তে অক্সিজেন প্রবাহ কমে যায়, তাই এটা ঝুঁকিপূর্ণ।
প্রেশার সোরে বারে বারে ঘন ঘন অবস্থান পরিবর্তন করাটা খুব জরুরি। এতে চামড়ার উপর কম চাপ পড়বে। পুষ্টিকর খাবার, ত্বকের বিশেষ যত্ন, ধূমপান এর অভ্যাস থাকলে তা ছাড়ানো, হালকা ব্যায়াম করানো এসবই উপকার বয়ে আনবে। তথ্য সূত্র ও ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডাঃ ইমরান চৌধুরী
সহযোগী অধ্যাপক,
রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জন
আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,
ধানমন্ডি, রোড নং ৮,
ব্লক - এফ, রুম নং- ৬৩০৫, ৩য় তলা।
কনট্যাক্ট পারসন: মিজান
এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন এই মোবাইল নম্বর গুলোতে: 01706401952 01951293201
-plastic-surgson

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Saturday 19:30 - 22:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801706401952

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Imran Choudhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Imran Choudhury:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share