Dr. Md. Rezwanul Haque- Kidney Specialist

Dr. Md. Rezwanul Haque- Kidney Specialist Dedicated for the patients with kidney diseases

19/08/2025

Alport Syndrome কী?

Alport syndrome একটি জেনেটিক (বংশগত) রোগ, যেখানে কিডনি, কান (শ্রবণ), আর চোখ প্রভাবিত হয়।
মূল সমস্যা হলো কোলাজেন টাইপ–IV (একটা বিশেষ প্রোটিন) তৈরির জিনে defect → এতে glomerular basement membrane (GBM) দুর্বল হয়ে যায়।



কারণ (Cause):
• সাধারণত X-linked inheritance (অধিকাংশ কেস), মানে ছেলেরা বেশি আক্রান্ত হয়।
• কিছু ক্ষেত্রে autosomal recessive বা dominant ভাবে হতে পারে।



ক্লিনিক্যাল বৈশিষ্ট্য (Symptoms & Signs):

1. Kidney involvement
• ছোটবেলায়ই hematuria (প্রসাবে রক্ত) দিয়ে শুরু হয়।
• ধীরে ধীরে proteinuria → chronic kidney disease (CKD) → শেষে renal failure।

2. Ear involvement
• Sensorineural hearing loss (ধীরে ধীরে কমে যাওয়া শ্রবণশক্তি, বিশেষ করে high-frequency sound শুনতে সমস্যা)।

3. Eye involvement
• Anterior lenticonus (লেন্স সামনের দিকে ফুলে যায় → দৃষ্টির সমস্যা)
• Retinal flecks
• Corneal abnormalities



Investigation:
• Urine test → microscopic hematuria, proteinuria
• Audiometry → hearing loss
• Eye exam → lenticonus / retinal change
• Renal biopsy → electron microscopy তে GBM thin, split বা basket-weave appearance
• Genetic test



Treatment:

🔹 Specific cure নেই (কারণ genetic disorder)।
🔹 Supportive treatment:
• ACE inhibitor / ARB → proteinuria কমানো
• Dialysis → CKD হলে
• Renal transplant → শেষ পর্যায়ে

⚠️ তবে transplant এর পরে কিছু ক্ষেত্রে anti-GBM nephritis (graft failure) হতে পারে।

09/07/2025

যাঁরা এবারে MBBS Final Prof-এ সফল হতে পারেননি — এই স্ট্যাটাসটি তাঁদের জন্য।

সবাই একসাথে দৌড় শুরু করলেও সবাই একসাথে শেষ করে না। কেউ কেউ একটু ধীরে শুরু করে, কিন্তু শেষটা করে আরও দৃঢ় হয়ে।
এই ব্যর্থতা আপনার গল্পের শেষ নয়, বরং এটি আপনার ফিরে আসার সূচনা।

আপনারা জীবনে আরেকটা সুযোগ পেয়েছেন — এমন একটি সুযোগ, যেটি হয়তো আপনাকে আপন লক্ষ্যের সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দেবে।

মন যখন ভেঙে পড়ে, ঠিক তখনই মানুষ নিজেকে নতুন করে চিনে।
হেরে যাওয়ার ভয় নয় — না থেমে লড়ে যাওয়ার সাহসই আপনাকে একদিন গন্তব্যে পৌঁছে দেবে।

সাহস রাখুন। অধ্যবসায় অব্যাহত রাখুন। পরেরটা হোক আপনার গল্পের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়।
আমার শুভকামনা সবসময় আপনাদের সঙ্গে।❤️

08/06/2025

আসসালামু আলাইকুম!
আগামীকাল (০৯.০৬.২৫) পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, দিনাজপুরে চেম্বার খোলা থাকবে।
সময়সূচি: সকাল ৯.০ টা হতে বিকেল ৩.০ টা।
ধন্যবাদ।

02/06/2025

🌿 ভালো থাকার ১০টি সেরা টিপস (জীবনযাপন ও মনোজগতের জন্য)

১. 🛏️ পর্যাপ্ত ঘুম
• প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম দরকার।
• ঘুম ঠিক না হলে মন-মেজাজ খারাপ, শরীর দুর্বল হয়ে যায়।



২. 🥗 সুস্থ খাবার খান
• বেশি পানি পান করুন।
• প্রক্রিয়াজাত খাবার কমিয়ে ফল, শাক-সবজি, প্রোটিনে ভরপুর খাবার খান।
• কম চিনি ও কম লবণ খাওয়ার চেষ্টা করুন।



৩. 🚶‍♀️ নিয়মিত হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম
• প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম মনকে শান্ত রাখে।
• রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।



৪. 🌤️ সূর্যের আলো গ্রহণ করুন
• সকালে কিছুক্ষণ রোদে থাকুন, ভিটামিন ডি পাবেন।
• রোদ মন ভালো রাখে (Serotonin হরমোন বাড়ায়)।



৫. 🙏 নিয়মিত মেডিটেশন বা নামাজ
• মন শান্ত হয়, টেনশন কমে।
• নিজের সাথে সংযোগ তৈরি হয়।



৬. 📴 ডিজিটাল ডিটক্স করুন
• একটানা ফোন/সোশ্যাল মিডিয়ায় না থেকে মাঝে মাঝে বিরতি নিন।
• বাস্তব জীবনে সময় কাটান — পরিবার, প্রকৃতি, বইয়ের সঙ্গে।



৭. 🧠 নেতিবাচক চিন্তা কমান
• অতীত নিয়ে পড়ে থাকবেন না, ভবিষ্যৎ নিয়ে ভয়ে থাকবেন না।
• “এখন”–এ বাঁচতে শিখুন। (Mindfulness)



৮. 💬 মনের কথা কাউকে বলুন
• পরিবার, বন্ধু কিংবা কাউন্সেলরের সাথে খোলামেলা কথা বলুন।
• মনের ভিতরে চাপ জমিয়ে রাখবেন না।



৯. 🎯 নিজের লক্ষ্য ঠিক করুন
• ছোট হলেও একটা লক্ষ্য রাখুন — শেখা, কাজ, হবি হোক।
• জীবন অর্থপূর্ণ লাগবে।



১০. ❤️ নিজেকে ভালোবাসুন
• নিজেকে দোষ না দিয়ে, বোঝার চেষ্টা করুন।
• আপনি “অপরের চেয়ে কম নন” — এটা বিশ্বাস করুন।



✨ বিশেষ কথা:

“ভালো থাকা মানে শুধু হাসি নয়, শান্তি খুঁজে পাওয়া — নিজের সাথে, নিজের চারপাশে।”

Systemic Lupus Erythematosus (SLE) হলো একটি অটোইমিউন রোগ, যার ফলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজেরই টিস্যু ও অঙ্গগুলোর উপর আক্...
02/06/2025

Systemic Lupus Erythematosus (SLE) হলো একটি অটোইমিউন রোগ, যার ফলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজেরই টিস্যু ও অঙ্গগুলোর উপর আক্রমণ করে। এটি ধীরে ধীরে এবং বিভিন্নভাবে শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে।



🧬 SLE-এর কারণ

সুনির্দিষ্ট কারণ জানা না গেলেও কিছু ঝুঁকিপূর্ণ কারণ রয়েছে:
• জেনেটিক (পরিবারে এই রোগ থাকলে)
• হরমোন (মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়)
• পরিবেশগত (সূর্যালোক, ভাইরাস, ওষুধ ইত্যাদি)



🩺 সাধারণ লক্ষণসমূহ
1. Butterfly rash (গালের উপর প্রজাপতির মতো লাল চিহ্ন)
2. গাঁটের ব্যথা ও ফোলাভাব
3. জ্বর ও ক্লান্তি
4. চুল পড়া
5. রক্তে অস্বাভাবিকতা (e.g. অ্যানিমিয়া)
6. কিডনি সমস্যা – Lupus Nephritis
7. হৃদযন্ত্র, ফুসফুস, স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব পড়া



🧪 নির্ণয় পদ্ধতি
• ANA (Antinuclear Antibody) টেস্ট
• Anti-dsDNA, Anti-Smith antibody
• রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা
• বায়োপসি (বিশেষ করে কিডনির)



💊 চিকিৎসা

SLE নিরাময়যোগ্য নয়, কিন্তু নিয়ন্ত্রণযোগ্য। লক্ষণ অনুযায়ী ওষুধ দেওয়া হয়:
• Steroids (e.g. Prednisolone)
• Immunosuppressants (e.g. Azathioprine, Mycophenolate)
• Hydroxychloroquine (Plaquenil) – সবচেয়ে কমন ওষুধ
• NSAIDs – ব্যথা ও জ্বরের জন্য



⚠️ জীবনযাপন ও পরামর্শ
• রোদ এড়ানো
• পর্যাপ্ত বিশ্রাম
• স্বাস্থ্যকর খাবার
• মানসিক চাপ কমানো
• নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

নেফরোটিক সিনড্রোম (Nephrotic Syndrome) হলো একটি ক্লিনিকাল অবস্থা, যেখানে কিডনির গ্লোমেরুলাস (glomerulus) এর ফিল্টারিং ক্...
31/05/2025

নেফরোটিক সিনড্রোম (Nephrotic Syndrome) হলো একটি ক্লিনিকাল অবস্থা, যেখানে কিডনির গ্লোমেরুলাস (glomerulus) এর ফিল্টারিং ক্ষমতার গণ্ডগোলের কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবে বের হয়ে যায় (proteinuria)। এটি শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয়েই দেখা যেতে পারে।

---

🔍 মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ (Clinical Features):

1. প্রোটিনুরিয়া (Proteinuria):
প্রতিদিন ৩.৫ গ্রাম বা তার বেশি পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবে নির্গত হয়।

2. হাইপোঅ্যালবুমিনেমিয়া (Hypoalbuminemia):
রক্তে অ্যালবুমিনের পরিমাণ কমে যায় (

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) বিস্তারিতকিডনির কাজ কি?কিডনি দুটি বীণাকৃতির অঙ্গ, যা শরীরের পেছনে মেরুদণ্ডের দুই পাশে অবস্থিত। ...
29/05/2025

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) বিস্তারিত

কিডনির কাজ কি?

কিডনি দুটি বীণাকৃতির অঙ্গ, যা শরীরের পেছনে মেরুদণ্ডের দুই পাশে অবস্থিত। এর প্রধান কাজ হলো:
• রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ফিল্টার করা
• রক্তের অ্যাসিড-বেজ ভারসাম্য বজায় রাখা
• রক্তে ইলেক্ট্রোলাইট ও মিনারেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা হরমোন তৈরি করা
• রক্তে লোহিত কণিকা তৈরির জন্য ইরিথ্রোপোয়েটিন হরমোন উৎপাদন করা

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ কীভাবে হয়?

কিডনির ক্ষতি ক্রমাগত বাড়তে থাকে, ফলে তার কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। সাধারণত যখন কিডনির কার্যক্ষমতা ৩০% এর নিচে নেমে আসে, তখন রোগীর লক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

CKD এর ধাপসমূহ (Stages):

১. স্টেজ ১: কিডনির কার্যক্ষমতা ৯০% বা তার বেশি, কিন্তু ক্ষতি বা সমস্যা আছে।
২. স্টেজ ২: কার্যক্ষমতা ৬০-৮৯%, হালকা সমস্যা।
৩. স্টেজ ৩: কার্যক্ষমতা ৩০-৫৯%, মাঝারি সমস্যা।
৪. স্টেজ ৪: কার্যক্ষমতা ১৫-২৯%, গুরুতর সমস্যা।
৫. স্টেজ ৫: কার্যক্ষমতা ১৫% বা তার কম, যা কিডনি ফেলিওর বা শেষ ধাপ।

কারণসমূহ (বিস্তারিত):
• ডায়াবেটিস: দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তে গ্লুকোজ কিডনির ফিল্টারগুলো ক্ষতিগ্রস্ত করে।
• উচ্চ রক্তচাপ: কিডনির ছোট রক্তনালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফিল্টারিং ক্ষমতা কমে যায়।
• মূত্রনালীয়ের সমস্যাঃ সংক্রমণ বা পাথর কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
• জেনেটিক কারণ: পরিবারে কিডনি রোগ থাকলে ঝুঁকি বেশি থাকে।
• অন্যান্য রোগ: যেমন লুপাস, গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস ইত্যাদি।

লক্ষণগুলো:

শুরুতে লক্ষণগুলো অস্পষ্ট বা অনুপস্থিত থাকে। রোগ বাড়ার সাথে সাথে:
• শরীরের ফোলা, বিশেষ করে পা ও চোখের চারপাশ
• ক্লান্তি ও দুর্বলতা
• ঘুমে বিঘ্ন
• মূত্রের পরিমাণ কমে যাওয়া বা পরিবর্তন
• মুখে ধাতব স্বাদ
• পেটে বা পিঠে ব্যথা
• উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি
• ত্বকে চুলকানি
• অস্বাভাবিক রক্তাক্ততা বা যন্ত্রণার অনুভূতি

নির্ণয়:
• রক্ত পরীক্ষা: ক্রিয়েটিনিন, ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন (BUN)
• ইউরিন পরীক্ষা: প্রোটিন বা রক্তের উপস্থিতি
• ইমেজিং: আলট্রাসাউন্ড ইত্যাদি
• গ্লোমেরুলার ফিল্টারেশন রেট (GFR) নির্ণয় করা হয় কিডনির কার্যক্ষমতা বুঝতে।

চিকিৎসা:
• মূল কারণ নিয়ন্ত্রণ: ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত জরুরি।
• জীবনযাত্রার পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম, ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার।
• ওষুধ: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও প্রোটিন ইউরিয়ার জন্য ওষুধ।
• ফলো-আপ: নিয়মিত ডাক্তারি পরামর্শ ও পরীক্ষা।
• শেষ ধাপে: ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপন প্রয়োজন হতে পারে।

প্রতিরোধ:
• নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো, বিশেষ করে যারা ঝুঁকিতে আছেন (ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ রোগী)
• স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা (কম লবণ, কম প্রোটিন, পর্যাপ্ত পানি)
• ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়ানো
• ওষুধ সঠিকভাবে খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা...

27/05/2025

রোগীর সেরাম ক্রিয়েটিনিন ২.৬ এবং চার বছর ধরে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) থাকলেও, কিডনির সাইজ এখনো নরমাল — এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কিডনি বায়োপসি করার উপযোগিতা বা ঝুঁকি এই বিষয়গুলো বিবেচনা করে নির্ধারণ করা হয়:

কখন কিডনি বায়োপসি করা যেতে পারে:

1. কিডনির সাইজ যদি নরমাল থাকে এবং ফাইব্রোসিস খুব বেশি না হয় — তাহলে বায়োপসি করা সম্ভব।

2. রোগ নির্ণয়ের জন্য যদি এখনো নিশ্চিত হওয়া না যায় (উদাহরণস্বরূপ, যদি এটা গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস, আইজিএ নেফ্রোপ্যাথি, বা অন্য কোন treatable কন্ডিশন হতে পারে বলে সন্দেহ থাকে)।

3. রোগীর প্রস্রাবে proteinuria, hematuria ইত্যাদি যদি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

4. যদি কিডনি ফাংশনের হঠাৎ অবনতি ঘটে বা নন-ডায়াগনস্টিক ক্লিনিক্যাল ছবি থাকে।

কখন বায়োপসি না করার দিক থাকে:

কিডনি যদি ছোট হয়ে যায় (শ্রিঙ্কড), তখন সাধারণত বায়োপসি করা ঝুঁকিপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ হয় না।

যদি CKD স্পষ্টভাবে ডায়াবেটিক বা হাইপারটেনসিভ নিফ্রোপ্যাথির মত চিহ্নিত কারণ দ্বারা হয় এবং বায়োপসি ফল চিকিৎসা বদলাবে না, তাহলে প্রয়োজন নাও হতে পারে।

কিডনির সাইজ নরমাল, তাই টেকনিক্যালি বায়োপসি সম্ভব।

তবে বায়োপসি করার সিদ্ধান্ত রোগীর সামগ্রিক ক্লিনিক্যাল কন্ডিশন, পরীক্ষার রিপোর্ট, ও সম্ভাব্য রিস্ক/বেনিফিট বিবেচনা করে নিতে হবে।

সেরা পদক্ষেপ: একজন নেফ্রোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। তাঁরা মূল্যায়ন করে বলবেন বায়োপসি প্রয়োজন কিনা এবং করলে কেমন ফল পাওয়া যেতে পারে।

08/05/2025

কিডনি রোগের লক্ষণগুলি প্রাথমিক অবস্থায় খুব স্পষ্ট নাও হতে পারে, তবে কিছু সাধারণ লক্ষণ হলো:

1. মূত্রে পরিবর্তন: মূত্রের পরিমাণ বা রঙের পরিবর্তন, অতিরিক্ত ফেনা, ঘন ঘন প্রস্রাব বা মূত্র আটকে থাকা।

2. ফোলা: মুখ, হাত, পা বা পায়ের গোড়ালিতে ফোলা।

3. ক্লান্তি: অতিরিক্ত দুর্বলতা বা অলসভাব।

4. বমি ভাব ও ক্ষুধামান্দ্য: বমি বমি ভাব, ক্ষুধা কমে যাওয়া।

5. চামড়ায় চুলকানি: রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমে গেলে চুলকানি হতে পারে।

6. মাংসপেশিতে খিঁচুনি: ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় খিঁচুনি হতে পারে।

7. রক্তচাপ বৃদ্ধি: কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে।

8. ঘুমের সমস্যা: শরীরে বর্জ্য পদার্থ জমে গেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে।

এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।।।

18/04/2025
দীর্ঘমেয়াদি কিডনি বিকল (CKD) রোগের প্রধান কারণ Glomerulonephritis (GN) (লক্ষ্মণ: শরীর ফোলা, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি). এই রো...
10/02/2024

দীর্ঘমেয়াদি কিডনি বিকল (CKD) রোগের প্রধান কারণ Glomerulonephritis (GN) (লক্ষ্মণ: শরীর ফোলা, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি). এই রোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার নাম কিডনি বায়োপসি (Renal biopsy)। Biopsy ছাড়া এই রোগের সঠিক চিকিৎসা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দিনাজপুরে নূন্যতম খরচে নিয়মিতভাবে কিডনি বায়োপসিসহ পরবর্তী চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
কিডনি রোগ জীবন নাশা
প্রতিরোধই বাঁচার আশা!

04/08/2023

🩺 ✪✪✪🩺
কি সমস্যা জিজ্ঞাসায় রোগি একখানা কাগজ হাতে দিয়া বলিলেন, প্রশ্রাবের সমস্যা, প্রোটিন লিক করিতেছে। তাকাইয়া দেখিলাম, Protein-Trace! প্রশ্নোত্তরে জানিলাম, উনার শারীরিক কোনই উপসর্গ নাই। এইবার আরেকখানা কাগজ হাতে দিয়া বলিতে লাগিলেন, ইউটিউবে ভিডিও দেখিয়া আমার ওষ্ঠাগতপ্রাণ, তাই রিপোর্ট করিয়াই আসিয়াছি। দেখিলাম, প্রশ্রাবে প্রোটিনের পরিমাণ ☞24 h UTP: 0.1 gm (100mg). উনি বলিলেন, স্যার, আমার প্রোটিনের পরিমাণ শূন্য করিয়া দেন। বারংবার আশ্বস্তে উনাকে ক্লান্ত হইতে শান্ত করিতে পারিলাম।

★ একজন সুস্থ মানুষের প্রস্রাবে দৈনিক ১৫০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন যেতে পারে।
★ শুধুমাত্র সোশাল মিডিয়া/ইউটিউব দেখে নিজের কিংবা পরিবারের উপর চাপ বাড়াবেন না।

Address

Dinajpur

Opening Hours

Monday 15:00 - 21:00
Tuesday 15:00 - 21:00
Wednesday 15:00 - 21:00
Thursday 15:00 - 21:00
Saturday 15:00 - 21:00
Sunday 15:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Rezwanul Haque- Kidney Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Rezwanul Haque- Kidney Specialist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category