Dr. MD. Abdus Salam

Dr. MD. Abdus Salam সেবা নিন সুস্থ থাকুন।

Allah is the best planer.
16/11/2022

Allah is the best planer.

24/09/2022
23/08/2022

সর্প দংশনের মৌসুম শুরু
সতর্ক হোন সকলে: যা জানা থাকা জরুরি

ভাদ্র-আশ্বিন মাস আমাদের দেশে সাপের প্রজনন মৌসুম
হওয়ায় এসময় এখানে সাপের উপদ্রব সবচেয়ে বেশি। বর্ষা পরবর্তী এইসময় সাপ উচু জমি, জমির আইল, রাস্তার পাশের ঝোপঝাড় ও বাড়ির আঙিনায় এসে আশ্রয় নেয়। ফলে আমরা দেখি—অসংখ্য কৃষক, দিনমজুর, মাঠেঘাটে কর্মরত খেটে খাওয়া মানুষ ও শিশু সর্পদংশনে মারা যায়। শুধু সচেতনতায় পারে এই সকল অপমৃত্যুগুলো রোধ করতে।

মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে এন্টিভেনম ইনজেকশনের সংরক্ষণ থাকার পরও গ্রামের সাধারণ মানুষ আজও সাপে কামড়ালে শেকড়বাকড়, ঝাড়ফুঁক বা ওঝা বদ্যির চিকিৎসার উপর নির্ভরশীল রয়েছে। এক্ষেত্রে মানুষকে সচেতন করতে হবে— সচেতনতা মানুষকে হসপিটাল মুখী করবে। স্থানীয় পর্যায়ে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মাইকিং করে এখনই মানুষকে সজাগ করতে হবে— সাপে কামড়ালে কোনো কালক্ষেপণ নয়, সাথে সাথে রোগীকে নিয়ে হসপিটালে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে কোনো ওঝা-বদ্যি আসলে সর্পদংশনের চিকিৎসা দিতে পারে না। যে-সমস্ত সাপের বিষ নেই—সেই সাপে কামড়ালেই কেবল ওঝা-বদ্যির টোটকায় রোগী সুস্থ হয়।

বাংলাদেশের অনেক প্রকারের সাপ থাকলেও বিষাক্ত সাপের সংখ্যা খুবই কম। সাধারণত পদ্ম গোখরো (জাত সাপ) নামক এই বিষাক্ত সাপের কামড়েই আমাদের বৃহত্তর খুলনা বিভাগের (যশোর-কুষ্টিয়া-খুলনা) অঞ্চলের মানুষ বেশি মারা যায়। এছাড়াও রয়েছে কেউটে, কালাচ ও চন্দবোড়া (রাসেল ভাইপার) এই সমস্ত বিষাক্ত সাপে কামড়ালে খুব দ্রুত বিষক্রিয়ার লক্ষণগুলো শুরু হয়ে যায়। যে লক্ষণ দেখে বুঝতে পারা যায় রোগীর ভয়ানক অবস্থা। যেমন-

১. ক্ষত স্থান ফুলে যেতে থাকে
২. রোগীর চোখের উপরের পাতা নেমে আসে
৩. মাথা ও কপাল ব্যথা শুরু করে
৪. কথা আওড়ে যেতে থাকে
৫. কথা বলতে কষ্ট হয়
৬. কথা নাকে উঠে যায়
৭. রোগীর ঘুম ঘুম আসে
৮. খিচুনি ও বমিও হতে পারে এবং
৯. রোগী অজ্ঞান হয়ে যায়।

বিষ প্রয়োগের মাত্রা বেশি হলে একঘণ্টার মধ্যেই রোগী মারা যেতে পারে। তাই কামড়ানোর প্রথম ১০০ মিনিট চিকিৎসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ—এই সময়ের মধ্যেই এন্টিভেনমের বেশ কয়েকটি ডোজ সম্পন্ন করতে হয়। তাই অযথা আতঙ্কিত না হয়ে, সময় ক্ষেপণ না করে, দ্রুত রোগীকে মানসিক অভয় দিয়ে আশ্বস্ত করে হাসপাতালে নিতে হবে।

যে সমস্ত সাপের বিষ নেই বা কম বিষাক্ত বা কামড়ালে বিষ নিঃসরণ হয় না, সেইসব ক্ষেত্রেই কেবল ওঝার ঝাড়ফুঁক ও শেকড়বাকড়ে রোগী সুস্থ হয়ে যায়। কিন্তু প্রকৃত বিষাক্ত সাপে কামড়ালে ওঝার ঝাড়ফুঁকে শেষ রক্ষা হয় না। রোগীর এক থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যু ঘটে। শেষ পর্যায়ে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েও রোগীকে আর বাঁচানো যায় না।

অথচ যত বড় বিষাক্ত সাপই দংশন করুক না কেন এক ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছতে পারলে যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে সাপের বিষ নিরাময় করে রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব। তাই আমাদের গ্রামীণ জনপদের সাধারণ মানুষদেরকে ব্যপকভাবে সচেতনতা করতে হবে। তারা যাতে সাপে কামড়ানো সাথে সাথেই রোগীকে খুব দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়।

29/07/2022

যারা শারিরীক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করে, তারা বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনে কম ভোগে।

শারিরীক পরিশ্রম বা ব্যায়ামে ব্রেনের নিউরনগুলোতে mechanical stimulation হয়, হয়ে serotonin নিঃসৃত হয়। Serotonin বিষন্নতা বা depression দূর করে।

( 'ব্রেন ওয়েভস' বই থেকে)

25/07/2022
13/07/2022

দীর্ঘ আয়ু আর সজীব জীবনের জন্য :

খাবেন অর্ধেক
হাঁটবেন দ্বিগুণ
হাসবেন তিনগুণ
ভালবাসবেন অপরিমেয়

তিব্বত প্রবাদ

30/04/2022

গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করলে চেহারা সুন্দর হয়।

গভীর মনোযোগ --> ব্রেনে আলফা ওয়েভ তৈরি --> মেলাটোনিন নিঃসরণ --> চেহারা সতেজ ও সুন্দর।

( 'ব্রেন ওয়েভস' বই থেকে)

22/04/2022

🍂 দেহের সব ক'টা সেল এ মাইটোকন্ড্রিয়া ( Mitochondria) দেয়া হয়েছে;দেয়া হলোনা শুধু RBC(আরবিসি)তে! কারণ, আরবিসি যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়ার মালিক হয়ে যেতো, তাহলে ফুসফুস থেকে যে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তাঁকে প্রতিটি টিস্যুতে, গন্তব্যে যাবার আগেই সে নিজে এটা খরচ করে ফেলতো (কারণ, কারো কাছে যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে, তবে সে এটার সাহায্যে অক্সিজেন পুড়িয়ে এটিপি অর্থাৎ শক্তি তৈরি করে ফেলতে পারবে। এটা হচ্ছে একধরণের ইঞ্জিনের মতো)। আমাদের টিস্যুগুলো তখন আর অক্সিজেন পেতোনা।

- তুমি কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইনগুলো।

সেন্ট্রিয়োল দেয়া হল সবখানে। শুধু দেয়া হলোনা নিউরন আর গ্লিয়াল সেল এ। যদি আমাদের ব্রেইনের সেল গুলোতে সেন্ট্রিওল থাকতো, তাহলে এই সেন্ট্রিওল প্রতিটি কোষকে বিভাজিত করে নতুন কোষ তৈরী করে ফেলতো। ফলস্বরূপ, আমরা যা তথ্য সঞ্চয় করে রেখেছি আমাদের মেমোরিতে, সব এক প্রেসে কেল্লাফতে!! পাওনাদারের টাকা পাওনাদারও ভূলে যেতো দেওনাদারও ভূলে যেতো!😁

- তুমি কেমন ডিজাইনার? এতো যৌক্তিক তোমার ডিজাইন।

আমি যখন পোস্টেরিওর থোরাসিক ওয়ালের (বক্ষপিঞ্জরের পিঠের দিকের দিকের অংশ) ব্লাড সাপ্লাই ধরলাম, আমি জানতে পারলাম- এখানে ডিসেন্ডিং থোরাসিক এওর্টা মোটাদাগে সবাইকে সাপ্লাই দিচ্ছে। কিন্তু ২ মিনিটের একটা খটকা আমার লাগলো। কারণ আমি জানি, লেফট হার্ট থেকে এওর্টা বের হয়ে কার্ভ করে শেষে যখন ডিসেন্ড করতে শুরু করেছে, ততক্ষণে উপরের দু'টি রিবস (পাঁজর) মিস হয়ে গেছে। আবার এটাও ভাবলাম যে, কেউ তো দিয়েছে নিশ্চই। না হয় ব্লাড ছাড়া কিভাবে চলবে রিবস দু'টি। না, কেউ এসে দিয়েছে। জেনে গেলাম। 'কস্টোসারভাইকাল ট্রাঙ্ক' নামের একজন নেমে এসে ঠিকই দিয়েছে! যে 'সাবক্ল্যভিয়ান আর্টারি' তাঁরতাঁর চলে যাচ্ছিল, কি দরকার পড়লো ঐখানে দুটো ব্রাঞ্চ ছেড়ে দেবার!
আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম এক মুহুর্তের জন্য! তখনকার অনুভুতি কি যে ছিলো, বলে বোঝাতে পারবোনা।

-তুমি কেমন ডিজাইনার? তোমার ডিজাইন এত জ্যামিতিক।

টেবিলের এক কোণায় একটি বই রেখে দিলে তিন থেকে চার দিন পর সেখানে ১ সেন্টিমিটার ধূলোর আস্তর পরে। অথচ প্রতিটা অবচেতন মনে টেনে নেয়া শ্বাসে আধা লিটারের মত বাতাস টেনে নিচ্ছি প্রতি মুহূর্তে। একটু জোরে টান দিলেতো এক লিটারই ঢুকে পড়ে। বাতাসে এত ধূলিকণা আর জীবাণু! তবু কি আশ্চর্য্য!! কেকের মত স্পঞ্জি আর সফট ফুসফুসটার কিছু হয়না। আস্তরও পড়েনা। পড়বে কি করে? পুরো ট্রাকিয়া আর নাসাল এয়ার ওয়ে জুড়ে রয়েছে সিলিয়ারি বিট! প্রাকৃতিক ঝাড়ুদার। প্রতিনিয়ত ঝাড়ুদিচ্ছে ধূলিকণাগুলোকে।

-তুমি এ কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল, নিখুঁত আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইন!

"হে মানুষ সকল, তোমাদের কি এমন জিনিস যেটা তোমার রব থেকে তোমাকে গাফিল করে রেখেছে? অথচ তিনি তোমাকে কত সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন আর সামঞ্জস্য করে দিয়েছেন।"
-সূরা ইনফিত্বার (৫-৬)
Collected :
#সুন্দর
#শুকরিয়া মহান ডিজাইনার!!
🌹🌹🩺🩺💊💊🌹🌹

18/04/2022

এই ডাক্তারি পরামর্শটির বাস্তব উদাহরণ আমি নিজে!!!
গত মার্চের ৬ তারিখের গভীর রাতে আমার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল! দ্রুত ওঠে বাথরুমে পেসাব করে বোতলে পানি খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। তার দুইদিন পর সিমটম শুরু হলে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে যাই। যথারীতি সিটিস্ক্যান! ধরা পড়ে মাইনর স্ট্রোক!
পরামর্শঃ-
যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:

আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি, যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।

হুট্ করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে স্ট্রোক, হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।

ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।

এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।

হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।

১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।

২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।

৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।

এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার স্ট্রোক ,হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।

খুবই গুরুত্তপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি‌ ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার, বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।

মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। সুতরাং সবাই নিয়মটি মানতে চেষ্টা করবেন ।
বিদ্রঃ সংগৃহীত, জনসচেতনতার জন্যে প্রচারিত।

Address

রাণীশংকৈল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
Dinajpur

Telephone

+8801751324540

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. MD. Abdus Salam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. MD. Abdus Salam:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category