Dr-Mamun Sheikh BHMS DU

Dr-Mamun Sheikh BHMS DU মানব সেবাই পরম ধর্ম

29/04/2025

াঃ_মোঃ_মামুন_শেখ
বি. এইচ. এম. এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
্রভাষক, ফরিদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ফরিদপুর।
ূর_জাহান_হোমিও_ক্লিনিক
োগী_দেখার_সময়ঃ
শনি,রবি,মঙ্গল,বুধ,বৃহঃবার
ালঃ ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত।
্থানঃ াঁচমান_সিটি, ্যাংকের নিচতলা, মুজিব সড়ক, ফরিদপুর।
িরিয়ালঃ 01516770679,01768683332

20/08/2023
To Day Collection by Homoeopathic Books
23/12/2021

To Day Collection by Homoeopathic Books

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও কিছু সতর্কবার্তাস্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও কিছু সতর্কবার্তাবিডিলাইভ রিপোর্ট: স্বামী-স্ত্রী...
12/08/2021

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও কিছু সতর্কবার্তা

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও কিছু সতর্কবার্তা
বিডিলাইভ রিপোর্ট: স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার।

প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।
তাহলে ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve.

যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে?

যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারনত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে যার ফলে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এর কারনে অনেক সমস্যা হবে। যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO incompatibility.

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকার?

স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর ব্লাডগ্রুপ ও নেগেটিভ হতে হবে।

যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?

যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন) তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেধ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে।

যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয়। তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেধ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙ্গে যাবে। একে মেডিকেল টার্ম এ “Rh incompatibility” বলে।

09/08/2021

প্রতিদিন সকালে ঘুম হতে উঠেই পানি পান কুরুন,
শরীরের দূষিত পদার্থ বের করুন,
ত্বক সুন্দর ও উজ্জল করুন।

08/08/2021

নিজের লিভারের যত্ন নিতে চান....?

তাহলে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করুন
এবং মাদক কে নাহ্ বলুন।

08/08/2021

নিজের মস্তিষ্কের যত্ন নিতে চান..?

তাহলে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমান।

08/08/2021

★ পেটের চর্বি থেকে মুক্তি ★
১. এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু ও একটু লবণ দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন সকালে খাবেন।
২. সকালে দুই বা তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে। লেবুর শরবত পান করার পরই এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ গতিতে করবে। একই সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
৩. সকালের নাশতায় অন্য খাবারের পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান করে দিতে হবে ফলের। প্রতিদিন সকালে এক বাটি ফল খেলে পেটে চর্বি জমার হাত থেকে অনেকটা রেহাই পাওয়া যাবে।
৪. পেটের চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব। কেননা পানি আপনার শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব কিছু বের করে দিতে সাহায্য করে।
৫. সাদা চালের ভাত থেকে দূরে থাকুন। এর পরিবর্তে আটার তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা, কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন আপনার খাবার। এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে
১. এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু ও একটু লবণ দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন সকালে খাবেন।
২. সকালে দুই বা তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে। লেবুর শরবত পান করার পরই এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ গতিতে করবে। একই সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
৩. সকালের নাশতায় অন্য খাবারের পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান করে দিতে হবে ফলের। প্রতিদিন সকালে এক বাটি ফল খেলে পেটে চর্বি জমার হাত থেকে অনেকটা রেহাই পাওয়া যাবে।
৪. পেটের চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব। কেননা পানি আপনার শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব কিছু বের করে দিতে সাহায্য করে।
৫. সাদা চালের ভাত থেকে দূরে থাকুন। এর পরিবর্তে আটার তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা, কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন আপনার খাবার। এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে

শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃদিনের পর দিন যদি শিশুর পায়খানা না হয় অথবা তার পায়খানা যদি অস্বাভাবিক শক্ত, শুষ্ক ...
08/08/2021

শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ

দিনের পর দিন যদি শিশুর পায়খানা না হয় অথবা তার পায়খানা যদি অস্বাভাবিক শক্ত, শুষ্ক ও নিষ্কাশনে কষ্ট হয়, তবে বুঝতে হবে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে।
আপনি যদি লক্ষ্য করেন যে আপনার শিশুটি সঠিকভাবে মলত্যাগ করতে সক্ষম নয় বা মলত্যাগে অসুবিধা হয়, তবে আপনার শিশু কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগতে পারে। শিশুর প্রায়ই কোষ্ঠবদ্ধতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেখা যায়।

#ইহার_কারন :
১. পিতামাতার কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থাকলে শিশুও উক্ত রোগের প্রবণতা দেখা যায়।
২. স্তন্যদায়িনী মাতার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে শিশুর উক্ত রোগ প্রবণতা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়।
৩. শিশুকে কৌটার দুধ খাওয়ালে এবং তা সঠিকভাবে তৈরি করতে না পারলে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
৪. শাকসবজি, ফলমূল এসব খাবার থেকে বঞ্চিত থাকলে বা এসব খাবার না খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
৫. শিশুকে পানি কম খাওয়ালে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগবে।
৬. শিশুকে প্রতিদিন সময়মতো মলত্যাগের অভ্যাস করানো ভালো। নইলে অনিয়মিত মলত্যাগের ফলে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
৭. কিছু অসুখ - বিসুখের কারনে কোষ্ঠকাঠিন্য ঘটে থাকে। যেমন : মলদ্বারে ফিশার বা ক্ষত, মলদ্বারের বা মল নালীর অস্বাভাবিক গঠন, অন্ত্রের আবদ্ধতা প্রভৃতি।
৮. কিছু কিছু ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারনে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

#করণীয় :
১. শিশুকে বেশী করে পানি এবং তরল খাবার খাওয়াতে হবে।
২. শিশুকে বেশী করে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়াতে হবে।
৩. শিশুর নিয়মিত মল ত্যাগের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
৪. সঠিক প্রণালীতে দুধ তৈরী করে খাওয়াতে হবে।
৫. শিশুকে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলায় উৎসাহিত করতে হবে।
৬. শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে তাকে বিরেচক ঔষধাদি বা জোলাপ দেওয়া যাবে না কারন এতে সাময়িক উপকার পরবর্তীতে কোষ্ঠবদ্ধতা স্থায়ী হয় এবং যকৃতের ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়ে নানা প্রকার রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
৭. স্তন্যপায়ী শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে স্তন্যদায়িনীর রাত্রি জাগরন, অনিয়মিত আাহার এবং চা,কফি বড় মাছ, মাংস, ডিম প্রভৃতি বর্জন করতে হবে।
৮. শিশুকে ইসবগুলের ভুসি ও ফলের রস খাওয়ানো যেতে পারে।

★শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতা রোধে হোমিওপ্যাথিতে অনেক ঔষধ আছে।এর মধ্যে লক্ষণানুসারে নিম্ন লিখিত ঔষধ গুলো সব চেয়ে বেশী ব্যবহার হয়ে থাকে—

এলুমিনা
গ্রাফাইটিস
ক্রিয়োজোট
নাক্স ভমিকা
ব্রায়োনিয়া,
ক্যালকেরিয়া কার্ব,
লাইকোপোডিয়াম,
ম্যাগনেশিয়া মিউর,
নেট্রাম মিউর, ওপিয়াম, প্লাটিনাম, পডোফাইলাম, প্লাম্বাম, সিপিয়া, সাইলেসিয়া, সালফার সহ আরও অসংখ্য ঔষধ লক্ষন সাদৃশ্যে ব্যবহার করা হয়........

বি: দ্র: হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষন ভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাই একজন রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরার্মশ নিয়ে ঔষধ খাওয়াবেন।

Address

Godhadhor Gangi
Faridpur
7821

Telephone

+8801768683332

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr-Mamun Sheikh BHMS DU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr-Mamun Sheikh BHMS DU:

Share

Category