A Tour To Heal

A Tour To Heal Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from A Tour To Heal, Medical and health, Faridpur.

This page Contains Health Related advises & discussion about common health problems

এই পেজে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ এবং সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, সাধারণ রোগের লক্ষ্মণগুলির সাথে আলোচনা করা হবে।আশা করি পেজটি তথ্যবহুল হবে।

11/01/2025

পেটের আলসার থেকে মুক্তি পান।

10/01/2025

প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস যা ঘটে।

সিজনাল ফ্লু (Seasonal Flu) এবং হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (Human Metapneumovirus বা HMPV) উভয়ই শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটাত...
07/01/2025

সিজনাল ফ্লু (Seasonal Flu) এবং হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (Human Metapneumovirus বা HMPV) উভয়ই শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটাতে পারে, তবে তাদের মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে।

কারণ:
১.সিজনাল ফ্লু: এটি ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের (Influenza Virus) কারণে হয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের প্রধানত চারটি টাইপ রয়েছে: A, B, C, এবং D। সাধারণত A এবং B টাইপ ফ্লু-এর প্রাদুর্ভাব ঘটায়।
২.হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (HMPV): এটি প্যারামাইক্সোভিরিডি (Paramyxoviridae) পরিবারের ভাইরাস। এটি ইনফ্লুয়েঞ্জার চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম পরিচিত।

সংক্রমণের পদ্ধতি:
১.সিজনাল ফ্লু: ফ্লু ভাইরাস সাধারণত হাঁচি-কাশি বা দূষিত পৃষ্ঠের মাধ্যমে ছড়ায়।
২.HMPV: HMPV-ও শ্বাসযন্ত্রের ফোঁটাসহ (Respiratory Droplets) ছড়ায়। তবে এটি মূলত শিশু, বয়স্ক এবং দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের ব্যক্তিদের আক্রান্ত করে।

লক্ষণ:
১.সিজনাল ফ্লু:
জ্বর
গলা ব্যথা
কাশি
সর্দি
পেশি ব্যথা
ক্লান্তি
কখনও কখনও বমি বা ডায়রিয়া (বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে)
২.HMPV:
কাশি
নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি
শ্বাসকষ্ট
শ্বাস নিতে কষ্ট (তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে)
ফুসফুসে প্রদাহ (প্যারাসিউডিয়া এবং নিউমোনিয়া)

গুরুতরতা এবং ঝুঁকি:
১.সিজনাল ফ্লু: যেকোন বয়সের মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে। তবে বয়স্ক, গর্ভবতী নারী, ছোট শিশু এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্তদের জন্য বেশি বিপজ্জনক।
২.HMPV: এটি প্রধানত শিশু, বয়স্ক, এবং যারা ইমিউনো-কম্প্রোমাইজড (ইমিউন সিস্টেম দুর্বল) তাদের জন্য বেশি বিপজ্জনক।

চিকিৎসা:
১.সিজনাল ফ্লু: অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ (যেমন ওসেলটামিভির বা জ়ানামিভির) এবং লক্ষণ নিরসনে সাধারণ ওষুধ ব্যবহার করা হয়। ফ্লু ভ্যাকসিন সিজনাল ফ্লু প্রতিরোধে কার্যকর।
২.HMPV: নির্দিষ্ট কোনো অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নেই। লক্ষণ নিরসনে সাপোর্টিভ কেয়ার (যেমন অক্সিজেন থেরাপি বা হাইড্রেশন) প্রদান করা হয়।

প্রতিরোধ:
১.সিজনাল ফ্লু: নিয়মিত ফ্লু ভ্যাকসিন নেয়া, হাত ধোয়া, এবং সংক্রমিত ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকা।
২.HMPV: কোনো ভ্যাকসিন নেই। হাত ধোয়া, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা, এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকা সবচেয়ে কার্যকর।

উপসংহার:
সিজনাল ফ্লু এবং হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস উভয়ই শ্বাসযন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এবং কিছু ক্ষেত্রে লক্ষণে মিল থাকতে পারে। তবে তাদের কারণ, ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠী এবং চিকিৎসার পদ্ধতিতে পার্থক্য রয়েছে। সঠিক নির্ণয়ের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি।

Image credit:Image by studiogstock on Freepik

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:১.বংশগত কারণ: পরিবারের কারও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এই সমস্যার ঝু...
31/12/2024

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

১.বংশগত কারণ: পরিবারের কারও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এই সমস্যার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
২.অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: অতিরিক্ত লবণ, চর্বি, বা প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
৩.স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন: দেহের অতিরিক্ত ওজন হৃদযন্ত্রের উপর বাড়তি চাপ ফেলে, যা রক্তচাপ বাড়ায়।
৪.শারীরিক কার্যকলাপের অভাব: নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবে হৃদযন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে এবং রক্তচাপ বাড়তে পারে।
৫.ধূমপান ও মদ্যপান: ধূমপান বা অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ রক্তচাপ বৃদ্ধির একটি বড় কারণ।
৬.মানসিক চাপ: দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চাপ বা উদ্বেগ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
৭.ক্রনিক রোগ: ডায়াবেটিস, কিডনির সমস্যা বা হরমোনজনিত রোগ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়।
৮.বয়স এবং লিঙ্গ: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তচাপ বাড়ার প্রবণতা থাকে। পুরুষদের ক্ষেত্রে কম বয়সে এবং নারীদের ক্ষেত্রে মেনোপজের পর ঝুঁকি বেশি।
নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অনুসরণ করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

ধনিয়া পাতা, যা কোরিয়ান্ডার পাতা নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্যের জন্য বেশ কিছু উপকারিতা প্রদান করে। এটি শুধু খাবারের স্বাদ বৃদ...
25/12/2024

ধনিয়া পাতা, যা কোরিয়ান্ডার পাতা নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্যের জন্য বেশ কিছু উপকারিতা প্রদান করে। এটি শুধু খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে না, বরং এতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। ধনিয়া পাতার কিছু উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. হজমশক্তি উন্নত করে
ধনিয়া পাতা হজমের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান হজমে সহায়তা করে এবং গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের সমস্যা কমায়।

২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
ধনিয়া পাতায় পটাসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য উপকারী।

৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
ধনিয়া পাতা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক। এটি ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

৪. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণসম্পন্ন
এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বক এবং শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এটি বার্ধক্য প্রতিরোধেও কার্যকর।

৫. ডিটক্সিফাইং প্রভাব
ধনিয়া পাতা শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। এটি লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়।

৬. ইমিউনিটি বা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ধনিয়া পাতায় ভিটামিন এ, সি এবং কে থাকে, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ঠান্ডা বা ফ্লু প্রতিরোধে কার্যকর।

৭. ব্রণ ও ত্বকের সমস্যার সমাধান
ধনিয়া পাতার রস বা পেস্ট ত্বকের জন্য উপকারী। এটি ব্রণ কমাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

৮. কিডনি সুস্থ রাখে
ধনিয়া পাতা মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি কিডনি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের ঝুঁকি কমায়।

ধনিয়া পাতা নিয়মিত খাবারে অন্তর্ভুক্ত করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি হতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

Photo credit:Image by freepik

ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) হল একটি অবস্থা যেখানে লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়। এটি সাধারণত দুটি ভাগে বিভক্ত: অ্যালকোহলি...
09/12/2024

ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) হল একটি অবস্থা যেখানে লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়। এটি সাধারণত দুটি ভাগে বিভক্ত: অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার (যা অ্যালকোহল সেবনের কারণে হয়) এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD), যা অন্যান্য কারণের জন্য হতে পারে। ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধ বা নিয়ন্ত্রণে নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

১. সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা:
চর্বিযুক্ত খাবার, প্রসেসড ফুড এবং অতিরিক্ত শর্করা পরিহার করুন।
তাজা শাকসবজি, ফল, গোটা শস্য এবং লিন প্রোটিন (যেমন মাছ, মুরগি, ডাল) খান।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার (যেমন: সবুজ চা, বেরি, কমলা) লিভারের জন্য উপকারী।
ট্রান্স ফ্যাট এবং ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণ:
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন কমানোর চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়মিত ব্যায়াম করুন। হাঁটাহাঁটি, সাঁতার কাটা, বা যোগব্যায়াম ভালো বিকল্প হতে পারে।
৩. অ্যালকোহল পরিহার করা:
অ্যালকোহল লিভারের ক্ষতি করে, তাই এটি সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত।
৪. চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া:
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।
যদি ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন হয়, চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রহণ করুন।
৫. পানি পান:
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এটি শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
৬. ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা:
ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সঠিক ওষুধ এবং খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন।
ফ্যাটি লিভারের গুরুতর সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বা বিশেষ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। সতর্কতা এবং সঠিক জীবনধারা এই রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

Photo credit :Image by brgfx on Freepik

অধিক স্থুলতা বা ওজনাধিক্য স্বাস্থ্যকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ ও সমস্যার ঝুঁক...
04/12/2024

অধিক স্থুলতা বা ওজনাধিক্য স্বাস্থ্যকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ ও সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। নিচে এর কিছু প্রধান প্রভাব দেওয়া হলো:

১. হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ
স্থুলতার কারণে হৃদপিণ্ডে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা উচ্চ রক্তচাপ, করোনারি আর্টারি ডিজিজ এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।

২. টাইপ-২ ডায়াবেটিস
স্থুলতা শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।

৩. অ্যাস্থমা ও শ্বাসকষ্ট
স্থুলতা ফুসফুসের কার্যক্ষমতাকে প্রভাবিত করে এবং শ্বাসতন্ত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যা অ্যাস্থমার মতো সমস্যার সৃষ্টি করে।

৪. অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও জয়েন্টের ব্যথা
অতিরিক্ত ওজনের কারণে শরীরের জয়েন্টে চাপ পড়ে, বিশেষত হাঁটু, কোমর ও পিঠের হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

৫. লিভারের সমস্যা
স্থুলতার কারণে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (নন-অ্যালকোহলিক) দেখা দিতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদে লিভারের ক্ষতি করতে পারে।

৬. স্লিপ অ্যাপনিয়া
স্থুল ব্যক্তি ঘুমের সময় শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগতে পারে, যা স্লিপ অ্যাপনিয়া নামে পরিচিত।

৭. মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি
স্থুলতার ফলে অনেকে ডিপ্রেশন, আত্মবিশ্বাসের অভাব এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতার মতো মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হন।

৮. ক্যান্সারের ঝুঁকি
স্থুলতা কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যেমন ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার এবং প্রোস্টেট ক্যান্সার।

প্রতিরোধের উপায়
সঠিক খাদ্যাভ্যাস: পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি এড়িয়ে চলা।
নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা।
জলপান: পর্যাপ্ত পানি পান করা।
মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন: স্ট্রেস কমানো এবং ইতিবাচক চিন্তা করা।
সতর্কতা ও সচেতনতার মাধ্যমে স্থুলতা প্রতিরোধ এবং এর ক্ষতিকর প্রভাব এড়িয়ে চলা সম্ভব।

Photo credit:Image by brgfx on Freepik

Common Allergy symptoms.Photo cresdit:Image by macrovector on Freepik
03/12/2024

Common Allergy symptoms.

Photo cresdit:
Image by macrovector on Freepik

Facts about Diarrhoea.
28/11/2024

Facts about Diarrhoea.

28/11/2024

পেটে ব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে সাধারণ কারণগুলো হলো:

১.গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি: পেটে গ্যাস জমা হওয়া বা অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণ হলে পেটে ব্যথা হতে পারে।
২.অতিরিক্ত খাওয়া: ভারী খাবার বা দ্রুত খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে।
৩.অতিরিক্ত মসলা বা ভাজাপোড়া খাওয়া: এসব খাবার পেটের জন্য ক্ষতিকর হয়ে ব্যথার কারণ হতে পারে।
৪.ফুড পয়জনিং: দূষিত বা নষ্ট খাবার খেলে পেটে ব্যথার পাশাপাশি ডায়রিয়া ও বমি হতে পারে।
৫.ইনফেকশন: পাকস্থলী বা অন্ত্রে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে ব্যথা হয়।
৬.অ্যাপেন্ডিসাইটিস: ডানপাশে নিচের দিকে তীব্র ব্যথা অ্যাপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ হতে পারে।
৭.পেটের আলসার: পাকস্থলীর আলসার থাকলে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, বিশেষত খালি পেটে।
৮.কোষ্ঠকাঠিন্য: মলত্যাগে অসুবিধা হলে পেট ব্যথা হতে পারে।
৯.পিত্তথলির পাথর (গলস্টোন): পিত্তথলিতে পাথর হলে পেটে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
১০..মেয়েদের ক্ষেত্রে: মাসিকের সময় বা জরায়ুর সংক্রান্ত সমস্যায় ব্যথা হতে পারে।

যদি পেটে ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অস্বাভাবিক তীব্র হয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক গঠন এবং বিকাশে পুষ্টি, যত্ন এবং পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্...
19/11/2024

শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক গঠন এবং বিকাশে পুষ্টি, যত্ন এবং পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়া হলো:

১. পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ করুন
শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে পুষ্টিকর খাদ্য অপরিহার্য।

গর্ভাবস্থায়: মায়েদের পর্যাপ্ত ফোলিক অ্যাসিড, আয়রন, এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড গ্রহণ করা উচিত।
শিশুদের জন্য:
প্রোটিন (ডিম, মাছ, মাংস, ডাল)।
স্বাস্থ্যকর চর্বি (বাদাম, বীজ, ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার)।
সবজি ও ফল (ব্রোকলি, ব্লুবেরি, গাজর)।
পূর্ণ শস্য (ওটস, ব্রাউন রাইস)।
২. নিয়মিত ঘুম নিশ্চিত করুন
শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নবজাতকের জন্য প্রতিদিন ১৪-১৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
বয়স অনুযায়ী এই সময় ধীরে ধীরে কমে আসে।
৩. খেলাধুলা এবং শারীরিক কার্যক্রম
খেলাধুলা শিশুর মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং নতুন স্নায়ুকোষ তৈরি করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা খেলার সুযোগ দিন।
৪. শিক্ষামূলক এবং সৃজনশীল কার্যক্রম
শিশুর মানসিক বিকাশে পাঠ্যক্রমিক এবং সৃজনশীল কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ।

গল্পের বই পড়া।
আঁকাআঁকি, গান, এবং শখের কাজ।
পাজল বা গেম খেলায় মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ে।
৫. ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ
অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

দিনে ১-২ ঘণ্টার বেশি ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন।
৬. আবেগগত যত্ন এবং সম্পর্ক
শিশুর মানসিক সুস্থতার জন্য ভালো পারিবারিক পরিবেশ এবং যত্ন অপরিহার্য।

শিশুর সাথে বেশি সময় কাটান।
ভালোবাসা এবং সমর্থনের মাধ্যমে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ান।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান করান
শিশুর মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে পানি পান খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৮. সতর্ক থাকুন টক্সিন থেকে
শিশুর আশেপাশে ধূমপান বা ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ থেকে দূরে রাখুন।

এই অভ্যাসগুলো মেনে চললে শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থ ও সঠিক বিকাশ নিশ্চিত করা সম্ভব।

Photo credit:Image by freepik

Address

Faridpur
7800

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A Tour To Heal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram