Dr. Mejbah Uddin Robin

Dr. Mejbah Uddin Robin You Can contact us for any kind of health-related issue. We will try to give you the best advice.

ডাঃ মেজবাহ উদ্দিন ভূঁঞা (রবিন)বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)এক্স-হাউজ ফিজিশিয়ানসরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাত...
30/10/2025

ডাঃ মেজবাহ উদ্দিন ভূঁঞা (রবিন)

বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
এক্স-হাউজ ফিজিশিয়ান
সরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল- মিরপুর-১৪
গভঃ রেজিঃ এইচ-1462, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী।

রোগী দেখবেন- প্রতি মঙ্গলবার
সকাল- ১০টা - ১টা
বিকাল- ৪টা -৮টা
আলম হোমিও হল। মেইন রোড, পশ্চিম বাজার, সোনাগাজী, ফেণী।

বিস্তারিত জানতে কল করুনঃ
01817734211
হোয়াটসঅ্যাপঃ 01796581907

ক্যা/ন্সা/র হতে পারে বাইরের রুটি, বিস্কুট, কেক খেলে! কিভাবে?কমার্শিয়াল রুটি, পাউরুটি, কেক, বিস্কুট বানানোর সময় পটাসিয়াম ...
02/09/2025

ক্যা/ন্সা/র হতে পারে বাইরের রুটি, বিস্কুট, কেক খেলে!
কিভাবে?
কমার্শিয়াল রুটি, পাউরুটি, কেক, বিস্কুট বানানোর সময় পটাসিয়াম ব্রোমেট নামক বি/ষা/ক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়!
এদেশে ছোট কারখানা, বেকারি থেকে শুরু করে বড় ব্র‍্যান্ড, বলতে গেলে প্রায় ৯৯% ই পটাসিয়াম ব্রোমেট ব্যবহার করে!

পটাসিয়াম ব্রোমেট (Potassium Bromate) একটি কৃত্রিম ফুড অ্যাডিটিভ। বেকিং ইন্ডাস্ট্রিতে পাউরুটি, রুটি, বিস্কুট, কেক ইত্যাদির ডো বা মাখা ময়দার টেক্সচার, ভলিউম এবং স্পঞ্জিনেস বাড়ানোর জন্য Potassium Bromate ব্যবহার করা হয়।

এটি এক প্রমাণিত ক্যান্সারজনক পদার্থ (carcinogenic)!
মানে এটি প্রাণীর দেহে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে তা গবেষণায় প্রমাণিত!
ল্যাবে গবেষণায় দেখা গেছে, পটাসিয়াম ব্রোমেট প্রাণীদের মধ্যে কিডনি, থাইরয়েড এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টে ক্যান্সার সৃষ্টি করে!
International Agency for Research on Cancer - IARC এটিকে "Group 2B–Possibly carcinogenic to humans" হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে!

এক ধরনের ক্যান্সার কিডনির মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, যার নাম রেনাল সেল কার্সিনোমা (Renal Cell Carcinoma - RCC)।
পটাসিয়াম ব্রোমেট খাদ্যের মাধ্যমে নিয়মিত গ্রহণ করলে কিডনির ক্ষতি হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে RCC সৃষ্টি করতে পারে!

ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন, ভারতসহ আরও অনেক দেশে পটাসিয়াম ব্রোমেটের ব্যবহার নিষিদ্ধ।
ভারতে ২০১৬ সালে গবেষণায় ক্যান্সারের ঝুঁকি নিশ্চিত পাওয়ায় এটিকে নিষিদ্ধ করে FSSAI (Food Safety and Standards Authority of India)।

কিন্তু বাংলাদেশের বেকারি, কারখানা, হোটেলগুলোয় বেকড ফুড যেমন ব্রেড, কেক, বার্গার বান, পিজ্জা, নান ইত্যাদিতে ব্যাপকভাবে পটাসিয়াম ব্রোমেট ব্যবহার হয়!
কারণ বাংলাদেশে পটাসিয়াম ব্রোমেটের ব্যবহার নিষিদ্ধ নয়!

এমনিতে Bangladesh Food Safety Authority - BFSA খাদ্যে অনুমোদিত এডিটিভস এর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে পটাসিয়াম ব্রোমেটের কথা উল্লেখ নেই। যার মানে এটা অনুমোদিত নয়।
কিন্তু বাস্তবে ছোট-বড় বেকারি, ফ্যাক্টরি, দোকানগুলোয় পটাসিয়াম ব্রোমেট খাদ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা কর্তৃপক্ষ তা কি মনিটরিং করছে?

নিজে ভালো থাকতে চাইলে, প্রিয়জনদের ভালো রাখতে চাইলে বাইরের সস্তা কমার্শিয়াল খাবার বাদ দিন শিগগির!
যদি কিছু খেতেই হয় নিজে বানিয়ে খান, ঘরে তৈরি খাবার খান।
লোভীরা জনগণের সর্বনাশ করতে মরিয়া হয়ে আছে!
নিজের ভালো নিজে না বুঝলে কারো ঠেকা পড়েনি আপনাকে ভালো রাখার।

আপনার শিশু কথা বলছে না? দেরি না করে জেনে নিন কোন বয়সে কীভাবে কথা শেখে!সব শিশু একসাথে কথা বলা শুরু করে না—এটাই স্বাভাবিক!...
13/05/2025

আপনার শিশু কথা বলছে না? দেরি না করে জেনে নিন কোন বয়সে কীভাবে কথা শেখে!

সব শিশু একসাথে কথা বলা শুরু করে না—এটাই স্বাভাবিক!
তবে বয়স অনুযায়ী কিছু ধাপ থাকে, যা দেখে বুঝতে পারবেন আপনার শিশুর ভাষার বিকাশ ঠিকঠাক হচ্ছে কি না।

বয়সভিত্তিক ভাষা বিকাশের ধাপগুলো একনজরে:

🛑০-৬ মাস:

শব্দ শুনে প্রতিক্রিয়া

হাসে ও কাঁদে

🛑৬-১২ মাস:

“মামা”, “বাবা”, “দাদা” বলার চেষ্টা

নিজের নাম শুনে সাড়া

মাথা নাড়ানো, হাত ইশারা

🛑১২-১৮ মাস:

৫-১০টি শব্দ বলতে পারে

ইশারা দিয়ে বোঝাতে পারে

🛑১৮-২৪ মাস:

২০-৫০টি শব্দ শেখে

২টি শব্দে বাক্য (যেমন: "মা পানি")

🛑২-৩ বছর:

২০০-৪৫০টি শব্দ

৩টি শব্দে বাক্য (যেমন: "আমি বাইরে যাবো")

🛑৩-৪ বছর:

৯০% সময় স্পষ্ট কথা

গল্প বলা, প্রশ্ন করা শুরু

বাবুর ভাষার বিকাশ ঠিকঠাক হচ্ছে তো? সময়মতো লক্ষ রাখুন!

🌍 শিশুদের "দেরিতে কথা বলা" (Speech delay) একটি সাধারণ বিষয়, তবে এর পিছনে নানান কারণ থাকতে পারে—যেমন:

শোনার সমস্যা

মানসিক বা বিকাশজনিত দেরি (developmental delay)

অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার

পারিবারিক ইতিহাস

আবেগজনিত বা পরিবেশগত কারণ

যদি কোন প্রকার অস্বাভাবিক কিছু মনে হয় তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

⚠️ যারা শিশুকে ঘনঘন অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন, তাদের জন্য জরুরি কিছু কথা!অ্যান্টিবায়োটিক শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে কয়ে...
26/04/2025

⚠️ যারা শিশুকে ঘনঘন অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন, তাদের জন্য জরুরি কিছু কথা!
অ্যান্টিবায়োটিক শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণে:

১. গাট ফ্লোরা নষ্ট করে 😞
অ্যান্টিবায়োটিক শুধু খারাপ ব্যাকটেরিয়া নয়, উপকারী ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলে।
👉 অন্ত্রে থাকা এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজম ও ইমিউন সিস্টেম গঠনে ভূমিকা রাখে।

২. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল করে 😞
👉 ঘনঘন অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ালে শিশুর শরীর নিজে থেকে জীবাণুর সঙ্গে লড়ার ক্ষমতা হারায়।
👉 ফলে সাধারণ অসুখেও শিশুর সেরে উঠতে সময় লাগে।

৩. ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয় 😞
👉 অপ্রয়োজনে বা অসম্পূর্ণ ডোজে অ্যান্টিবায়োটিক দিলে ব্যাকটেরিয়া সেই ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
👉 ফলে ভবিষ্যতে মারাত্মক সংক্রমণে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ নাও করতে পারে!

৪. পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে 😞
👉 যেমন: ডায়রিয়া, বমি, অ্যালার্জি, ত্বকে র‍্যাশ ইত্যাদি।
👉 কোনো কোনো শিশুর ক্ষেত্রে মারাত্মক রিঅ্যাকশনও হতে পারে।

৫. ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে প্রভাব 😞
👉 গবেষণায় দেখা গেছে, জীবনের শুরুতে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে
মনোযোগের ঘাটতি ও আচরণগত সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে।

✅ কী করণীয়?
👶 শুধুমাত্র ডাক্তার পরামর্শ দিলে অ্যান্টিবায়োটিক দিন।
👶 ভাইরাল ইনফেকশনে (সর্দি, কাশি, জ্বর) সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক দরকার হয় না।
👶 ডাক্তারের পরামর্শমতো পুরো কোর্স শেষ করুন, মাঝপথে বন্ধ করবেন না।

🛡️ মনে রাখুন:
আপনার সচেতনতা = আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ। 🌟

#হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিকের তুলনায়
নরমাল (কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া) প্রাকৃতিক এবং শরীরের নিজস্ব ইমিউন সিস্টেমকে সহায়তা করে কাজ করার চেষ্টা করে।

👉 তাই অনেক ক্ষেত্রে, বিশেষ করে হালকা অসুখ, ভাইরাল ইনফেকশন, ইমিউন সিস্টেম বুস্ট করতে —
হোমিওপ্যাথি অনেক বেশি নিরাপদ মনে করা হয়, বিশেষ করে ছোট শিশুদের জন্য।

হোমিওপ্যাথির চিকিৎসক যদি সঠিকভাবে শিশুর সমস্যা বিশ্লেষণ করে ওষুধ দেন, তাহলেই ফল ভাল হয়।

বাংলাদেশের মুরগির দোকানে বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগির মাংসে Escherichia albertii নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গিয়ে...
20/04/2025

বাংলাদেশের মুরগির দোকানে বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগির মাংসে Escherichia albertii নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গিয়েছে। নামটি নতুন মনে হলেও এটি E. coli-এর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, আর এর প্রভাব মোটেই কম নয়।
জাপানে ইতিমধ্যেই এই জীবাণুর কারণে একাধিক খাদ্য বিষক্রিয়ার ঘটনা ঘটেছে, যেখানে শতাধিক মানুষ একসাথে আক্রান্ত হয়েছে। যদিও আধসিদ্ধ মুরগির মাংসকে এর সংক্রমণের সম্ভাব্য উৎস হিসেবে ধরা হয়। তবে এবার বাংলাদেশের মুরগির মাংসেও এই ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন জাপানের ওসাকা মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা।
গবেষকেরা দেশের চারটি জেলার ১৭টি খুচরা ব্রয়লার মুরগির দোকান থেকে নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করেছেন। দেখা গেছে, এই ব্যাকটেরিয়া শুধু মাংসেই নয়, কর্মীদের হাত এবং প্রক্রিয়াজনিত যন্ত্রপাতি (যেমন ব্লেড, ব্লিডিং কন)-তেও পাওয়া গিয়েছে। অর্থাৎ সংক্রমণের একটি বড় অংশ ঘটছে প্রসেসিং এর সময়েই।
আরও আশঙ্কাজনক তথ্য হলো—এই জীবাণুর ৯৪% নমুনা অন্তত একটি অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী, এবং প্রায় ৫০% নমুনা ছিল মাল্টিড্রাগ-প্রতিরোধী। অর্থাৎ, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওষুধও এই ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করতে পারছে না।
তাই এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের জন্য করণীয় হলো—দোকান থেকে জ*বাই করে কাটা মাংস না আনা এবং জীবাণু নিষ্ক্রিয় করার জন্য মুরগির মাংস অবশ্যই ভালোভাবে রান্না করা, অন্তত ৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়।
তাছাড়া গবেষকেরা বলেছেন—এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে এই জীবাণু ভবিষ্যতে বড় ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তাই পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে সচেতনতা, এবং নিয়মিত মনিটরিং চালুর ওপর জোর দিয়েছেন তাঁরা।
এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফুড মাইক্রোবায়োলজি-তে।

>> অটিজম বা অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিসঅর্ডার (ASD)এটি এক ধরনের মানসিক বিকাশগত সমস্যা। যা সবচেয়ে বেশি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে সা...
18/04/2025

>> অটিজম বা অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিসঅর্ডার (ASD)
এটি এক ধরনের মানসিক বিকাশগত সমস্যা। যা সবচেয়ে বেশি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে সামাজিক কার্যকলাপ, আচরণ, যোগাযোগ ও পারস্পারিক মিথিষ্ক্রিয়া বা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে।

অটিজমের আক্রান্ত শিশু মায়ের গর্ভ থেকেই বৈশিষ্ট্য গুলো নিয়ে জন্ম নেয়। অর্থাৎ অটিজম একটা জন্মগত ব্যাপার। তাই শিশুর বয়স একটু একটু করে বাড়ার সাথে সাথে প্রকাশ পেতে থাকে এই লক্ষণ গুলো।
মা-বাবা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারেন অন্য শিশুদের সঙ্গে তার নিজের বাচ্চার আচরণগত সমস্যা।

>> অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার বা এএসডি একটি সারাজীবনের প্রতিবন্ধকতা যার দ্বারা বাকি বিশ্বের সাথে কোন ব্যক্তির যোগাযোগ স্থাপন এবং সম্পর্ক তৈরি বাধাগ্রস্ত হয়।
ASD আক্রান্ত মানুষদের বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যকারিতা স্তর-ভেদে ভিন্ন হয়, এবং তা গভীর মাত্রা থেকে উচ্চতর মাত্রায় প্রসার লাভ করে।
অটিজম, এই শব্দটি বলতে অনেকে মানসিক রোগ বুঝলেও এটি মূলত এক ধরণের স্নায়ুবিক বিকাশ-জনিত সমস্যা।
অটিজম আক্রান্তদের অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ ও সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা থাকে।
শিশুদের এক থেকে তিন বছর বয়সের মধ্যেই অটিজমের লক্ষণ গুলো ধরা যায়।

@@ চিকিৎসা ও প্রতিকারঃ-

শিশুর মাঝে অটিজমের প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। দ্রুত রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা শুরু করলে অটিজমের অনেক জটিলতাই এড়ানো সম্ভব।

যোগাযোগ ও আচরণগত থেরাপি, অ্যাপ্লায়েড বিহেভিয়ারেল এনালাইসিস, অকুপেশনাল থেরাপি, স্পিচ থেরাপি, সেনসরি ইন্টিগ্রেশন থেরাপি... এগুলো অটিজম চিকিৎসার অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ঢাকায় “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটির” Institute for Paediatric Neurodisorder & Autism এ অটিজম আক্রান্ত শিশুদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

CRP Bangladesh (মিরপুর, সাভার, চট্টগ্রাম, বরিশাল, ময়মনসিংহ, সিলেট) এ অটিজম আক্রান্ত শিশুদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

অটিস্টিক শিশুদের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির সফলতা এবং ঝামেলামুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতিতে আকৃষ্ট হয়ে ক্রমেই এই চিকিৎসার প্রতি রুগীদের আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

থেরাপির পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিশুর মানসিক ও শারিরীক গঠনে অনেক কার্যকরী।

ফাইব্রোস্ক্যান (FibroScan) বুঝার সহজ উপায়:------------------------------------------ফাইব্রোস্ক্যান হল একটি বিশেষ ধরনের আ...
01/04/2025

ফাইব্রোস্ক্যান (FibroScan) বুঝার সহজ উপায়:
------------------------------------------

ফাইব্রোস্ক্যান হল একটি বিশেষ ধরনের আলট্রাসাউন্ড টেস্ট, যা লিভারের কঠোরতা (stiffness) বা ফাইব্রোসিস (fibrosis) পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সিরোসিস (cirrhosis) বা লিভারের ক্ষতির মাত্রা নির্ধারণে সাহায্য করে।

📊 ফাইব্রোস্ক্যান রিপোর্ট বুঝার সহজ ফর্মুলা
ফাইব্রোস্ক্যান রিপোর্ট সাধারণত kPa (kilopascal) এককে প্রকাশ করা হয়।

0 - 5.5 kPa ➜ স্বাভাবিক লিভার (No Fibrosis) ✅

5.6 - 7.0 kPa ➜ মৃদু ফাইব্রোসিস (Mild Fibrosis - F1) 🟡

7.1 - 9.5 kPa ➜ মাঝারি ফাইব্রোসিস (Moderate Fibrosis - F2) 🟠

9.6 - 12.5 kPa ➜ উচ্চমাত্রার ফাইব্রোসিস (Severe Fibrosis - F3) 🔴

12.6+ kPa ➜ সিরোসিস (Cirrhosis - F4) ⚠️

👉 CAP Score (Controlled Attenuation Parameter):
এটি লিভারে ফ্যাট (Fatty Liver) আছে কিনা তা বোঝায় এবং dB/m (decibels per meter) এককে প্রকাশ করা হয়।

260 - 290 dB/m ➜ মৃদু ফ্যাটি লিভার

290 - 310 dB/m ➜ মাঝারি ফ্যাটি লিভার

310+ dB/m ➜ তীব্র ফ্যাটি লিভার

🚦 ফলাফল দেখে করণীয়
✅ 5.5 kPa-এর কম হলে চিন্তার দরকার নেই।
✅ 7-9.5 kPa হলে নিয়মিত ফলোআপ ও ডায়েট মেইনটেইন করুন।
✅ 9.6+ kPa হলে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিন এবং ওষুধ লাগতে পারে।
✅ 12.6+ হলে সিরোসিসের সম্ভাবনা থাকে, দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।

🩺 কাদের ফাইব্রোস্ক্যান করা উচিত?
✔️ হেপাটাইটিস বি বা সি রোগীদের
✔️ ফ্যাটি লিভার বা অ্যালকোহলযুক্ত লিভার ডিজিজ রোগীদের
✔️ ডায়াবেটিস ও ওবেসিটি রোগীদের
✔️ লিভারের এনজাইম (ALT, AST) বাড়তি থাকলে

💡 ফাইব্রোস্ক্যান ব্যথাহীন ও দ্রুত প্রক্রিয়া – এটি লিভারের বায়োপসির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Address

পশ্চিম বাজার, মেইন রোড সোনাগাজী, ফেণী
Feni
3990

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mejbah Uddin Robin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Mejbah Uddin Robin:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category