25/05/2023
#হিজামা কি?
#হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বিদ্যমান রয়েছে।এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, হুজুর (সঃ) বলেছেন, জিবরাঈল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে,তন্মধ্যে হিজামা ই হলো সর্বোত্তম। (আল-হাকিম : ৭৪৭০)
হযরত আব্দু্ল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্নিত: রসুলু্ল্লাহ (স) বলেছেন, হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে। (সুনানে তিরমিযী,২০৫৩)
হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত ; হুজুর (স) এরশাদ করেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (আল- হাকিম :৭৪৮২)
#সুন্নাহ_হিজামা বা ওয়েট কাপিং ঃ হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।
★★এই পদ্ধতিতে হিজামার দ্বারা যেসব রোগের উপকার হয়ঃ
১। রক্ত দূষন।
২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথাব্যাথা।
৩। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যাথা।
৪। অস্তি সন্ধির ব্যাথা / গেটেবাত।
৫। উচ্চ রক্তচাপ।
৬। কোমর ব্যাথা।
৭। হাটু ব্যাথা।
৮। মাংস পেশীর ব্যাথা।
৯। ঘাড়ে ব্যাথা।
১০। স্পোর্টস ইনজুরী।
১১। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি।
১২। শরীরের অর্গান সমুহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
১৩।অনিদ্রা
১৪। থাইরয়েড গ্রন্থীর সমস্যা।
১৫। হাপানি।
১৬। হৃদরোগ।(শুরু অবস্থায়)
১৭। মুটিয়ে যাওয়া।
১৮। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমণ।
১৯। চর্মরোগ।
২০। ডায়াবেটিস।
২১। সাইনুসাইটিস।
২২। চুল পড়া।
২৩। ব্রেইন ডিজেজ।
২৪। কোলেষ্টরেল।
২৫। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিস্কাসন।
২৬। মানসিক সমস্যা।
২৭। পারকিনসন্স ডিজিজ।
২৮। কিডনির সমস্যা।(শুরু অবস্থায়)
২৯। লিভার ডিজিজ।
৩০। অনিয়মিত মাসিক ওমেয়েদের অন্যান্য
সমস্যা।
৩১। মাদকাসক্তি।
৩২। প্যরালাইসিস।
৩৩। মাথা ঘোরা।
৩৪। যাদু টোনা
৩৫। পাইলস
এবং আরো অনেক রোগের উপকার হয়।
**যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**
আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা: বর্ণনা করেন ।রাসুলূল্লাহ সা: যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন। (বুখারী ৫৭০১)
সালমা রা: বলেন.যখন কেউ রাসুলুল্লাহ সা: এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলত.তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)
কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম রহ:মন্তব্য করেন.রাসুলুল্লাহ সা:যখন যাদু দ্বারা পীড়ীত হন তখন তিনি মাথায় শিঙ্গা লাগান।এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয়।
(যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)
**মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।
(আমাদের উন্নত মেশিন রয়েছে তাই চুল নাকেটেও হিজামা করা যায়)
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।
#ড্রাই_কাপিং ঃ এটা একধরনের ড্রাই কাপিং ম্যাসাজ। যারা রক্ত বের করতে চান না তাদের জন্য এই থেরাপি।
এই থেরাপির দ্বারা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও মাংস পেশী সতেজ হয়, ব্যাথা- বেদনা দূর হয় যা আপনাকে দিবে এক আনন্দদায়ক অনুভূতি।
#ফেসিয়াল_কাপিং: এটা একধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ, যা ভ্যাকিউয়াম কাপ দ্বারা করা হয়, ফলে চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায় ও ত্বক মসৃন হয়।
# #হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ।
১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।
# #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #
১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-01988901150
বিদ্রঃঢাকা সিটির ভিতরে হোম সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে।
হিজামা সেন্টার যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা ।
বিস্তারিত জানতে কল করুনযারা জানতে চেয়ে ছিলেন, #হিজামা কি?
#হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বিদ্যমান রয়েছে।এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, হুজুর (সঃ) বলেছেন, জিবরাঈল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে,তন্মধ্যে হিজামা ই হলো সর্বোত্তম। (আল-হাকিম : ৭৪৭০)
হযরত আব্দু্ল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্নিত: রসুলু্ল্লাহ (স) বলেছেন, হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে। (সুনানে তিরমিযী,২০৫৩)
হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত ; হুজুর (স) এরশাদ করেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (আল- হাকিম :৭৪৮২)
#সুন্নাহ_হিজামা বা ওয়েট কাপিং ঃ হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।
★★এই পদ্ধতিতে হিজামার দ্বারা যেসব রোগের উপকার হয়ঃ
১। রক্ত দূষন।
২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথাব্যাথা।
৩। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যাথা।
৪। অস্তি সন্ধির ব্যাথা / গেটেবাত।
৫। উচ্চ রক্তচাপ।
৬। কোমর ব্যাথা।
৭। হাটু ব্যাথা।
৮। মাংস পেশীর ব্যাথা।
৯। ঘাড়ে ব্যাথা।
১০। স্পোর্টস ইনজুরী।
১১। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি।
১২। শরীরের অর্গান সমুহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
১৩।অনিদ্রা
১৪। থাইরয়েড গ্রন্থীর সমস্যা।
১৫। হাপানি।
১৬। হৃদরোগ।(শুরু অবস্থায়)
১৭। মুটিয়ে যাওয়া।
১৮। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমণ।
১৯। চর্মরোগ।
২০। ডায়াবেটিস।
২১। সাইনুসাইটিস।
২২। চুল পড়া।
২৩। ব্রেইন ডিজেজ।
২৪। কোলেষ্টরেল।
২৫। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিস্কাসন।
২৬। মানসিক সমস্যা।
২৭। পারকিনসন্স ডিজিজ।
২৮। কিডনির সমস্যা।(শুরু অবস্থায়)
২৯। লিভার ডিজিজ।
৩০। অনিয়মিত মাসিক ওমেয়েদের অন্যান্য
সমস্যা।
৩১। মাদকাসক্তি।
৩২। প্যরালাইসিস।
৩৩। মাথা ঘোরা।
৩৪। যাদু টোনা
৩৫। পাইলস
এবং আরো অনেক রোগের উপকার হয়।
**যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**
আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা: বর্ণনা করেন ।রাসুলূল্লাহ সা: যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন। (বুখারী ৫৭০১)
সালমা রা: বলেন.যখন কেউ রাসুলুল্লাহ সা: এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলত.তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)
কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম রহ:মন্তব্য করেন.রাসুলুল্লাহ সা:যখন যাদু দ্বারা পীড়ীত হন তখন তিনি মাথায় শিঙ্গা লাগান।এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয়।
(যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)
**মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।
(আমাদের উন্নত মেশিন রয়েছে তাই চুল নাকেটেও হিজামা করা যায়)
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।
#ড্রাই_কাপিং ঃ এটা একধরনের ড্রাই কাপিং ম্যাসাজ। যারা রক্ত বের করতে চান না তাদের জন্য এই থেরাপি।
এই থেরাপির দ্বারা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও মাংস পেশী সতেজ হয়, ব্যাথা- বেদনা দূর হয় যা আপনাকে দিবে এক আনন্দদায়ক অনুভূতি।
#ফেসিয়াল_কাপিং: এটা একধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ, যা ভ্যাকিউয়াম কাপ দ্বারা করা হয়, ফলে চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায় ও ত্বক মসৃন হয়।
# #হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ।
১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।
# #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #
১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-01747876792
বা আমাদের ইনবক্স করুন।💬