New Expert Physiotherapy Center and Home service Gulshan,Dhaka

New Expert Physiotherapy Center and Home service Gulshan,Dhaka public figure

PLID কি  এবং চিকিৎসা কি?PLID( Prolapse Lumbar Intervertebral Disc) অর্থ হলো মেরুদণ্ডী ডিস্কের প্রলাপস, যেখানে মেরুদণ্ডের...
18/06/2025

PLID কি এবং চিকিৎসা কি?
PLID( Prolapse Lumbar Intervertebral Disc) অর্থ হলো মেরুদণ্ডী ডিস্কের প্রলাপস, যেখানে মেরুদণ্ডের দুটি কশেরুকার মাঝে অবস্থিত নরম ডিস্ক বাইরের দিকে সরে আসে.
এটি একটি সাধারণ মেরুদণ্ডী সমস্যা যা কোমর এবং পায়ে ব্যথা, অসাড়তা বা দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে।
PLID কি?
Pr*****ed Lumbar Intervertebral Disc। মেরুদণ্ডী ডিস্কগুলো হলো দুটি কশেরুকার মাঝে অবস্থিত নরম, জেলি-এর মতো অংশ। পিএলআইডিতে এই ডিস্কের ভেতরের নরম নিউক্লিয়াস (nucleus) কোনো এক দিকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করে বা বের হয়ে নার্ভে মধ্যে চাপ দেয়।
PLID এর কারণ?

১. আঘাত:
হঠাৎ আঘাত বা ভারী জিনিস তোলার অথবা পড়ে গিয়ে ডিস্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

২. ক্ষয়:
বয়স বাড়ার সাথে সাথে কিংবা প্যাথলজিকাল কারনে ডিস্কের বাইরের আবরণ (anulus fibrosus) ক্ষয় হতে পারে.

৩. জন্মগত ত্রুটি:
কিছু ক্ষেত্রে, জন্মগত ত্রুটিও পিএলআইডি-এর কারণ হতে পারে.

এর লক্ষণ?

#কোমর এবং পায়ে ব্যথা।
পায়ের অসাড়তা, দুর্বলতা বলা প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়া
# প্রস্রাব ও পায়খানার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা কমে যাওয়া অথবা বন্ধ হয়ে যাওয়া।

PLIDএর চিকিৎসা?

১. বিশ্রাম: ১/২ সপ্তাহ পরিপূর্ণ বিশ্রামে থাকা।
২. ব্যথানাশক ঔষধ খাওয়া।
৩. ফিজিওথেরাপি: ফিজিওথেরাপিই একমাত্র কার্যকারী চিকিৎসা। যার মাধ্যম ৭০_৮০% রোগীকে ভাল করেতোলা সম্ভব।
তাছাড়া অপারেশনে আগে ও পরে রিহ্যাব করার জন্যও ফিজিওথেরাপির ভূমিকা অপরিসীম।
৪. অপারেশন :
PLID রোগীর ৩ টি লক্ষ্মণ দেখা দিলে অবশ্যই অপারেশন করা লাগবে।
ক. নিচের অংশ অবশ বা প্যারালাইসিস হয়ে যাওয়া।
খ. পায়খানা বন্ধ হয়ে যাওয়া কিংবা পায়খানা না বুঝা।
গ. প্রোসাব বন্ধ হয়ে যাওয়া কিংবা কন্ট্রোল না থাকা।

বি:দ্র: অপারেশন পরবর্তী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বাধ্যতামূল।
অপারেশন পরবর্তী কিছু ব্যথানাশক ঔষধ দেওয়া হয়,তবে ঔষধ ব্যথাকাটাতেই সাহায্য করে মূল সমস্যা সমাধান করে না। অপারেশনের পর মাংসপেশির শক্তি বৃদ্ধি ও রিহ্যাব এর জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার আবশ্যক।.

৫. পরামর্শ:

ক. অতিরিক্ত ওজন থাকলে তা কমাতে হবে।
খ. নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে।
গ. Posture সঠিক করতে হবে।
ঘ. অতিরিক্ত ওজন বহন করা যাবে না।
ঙ. অধিক নরম বিছানায় ঘুমানো যাবেনা।
চ. দূরের যাতায়াতের সময় সামনে কিংবা মাঝে সিটে বসতে হবে।
ছ. বাকা হয়ে ভারী কোন জিনিস তুলা যাবে না
ঝ. নিচে বসে মাছ কাটা কাপড় কাছা যাবে না।
সর্বোপরি নিয়মিত ব্যায়াম, ও পরিমিত সুষম খাবার গ্রহনের মাধ্যমেই সুস্থ থাকা সম্ভব।

ফিজিও মজিবুল শেখ
বিপিটি অন কোর্স
ডিপিটি IHT Jhenaidah

স্ট্রোকের পরবর্তী করণীয় বিষয়গুলো রোগীর পুনর্বাসন এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে স্ট্রোকের পরে প্রয়োজনীয় ...
02/01/2025

স্ট্রোকের পরবর্তী করণীয় বিষয়গুলো রোগীর পুনর্বাসন এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে স্ট্রোকের পরে প্রয়োজনীয় কিছু করণীয় বিষয় উল্লেখ করা হলো:

১. চিকিৎসা নিন:
স্ট্রোকের প্রকার এবং ক্ষতির মাত্রা নির্ধারণ করে সঠিক চিকিৎসা শুরু করুন।
ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করুন, যেমন ব্লাড থিনার, প্রেসার কন্ট্রোলার বা কোলেস্টেরল-নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ।
২. পুনর্বাসন থেরাপি:
ফিজিওথেরাপি: প্যারালাইসিস বা দুর্বল পেশির কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য।
অকুপেশনাল থেরাপি: দৈনন্দিন কাজগুলো পুনরায় শেখার জন্য।
স্পিচ থেরাপি: কথা বলার ক্ষমতা হারালে।
৩. জীবনধারা পরিবর্তন:
খাদ্যাভ্যাস: লবণ এবং চর্বি কমিয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহন।
ব্যায়াম: নিয়মিত হালকা ব্যায়াম রক্তচলাচল উন্নত করতে সাহায্য করে।
ধূমপান ও মদ্যপান বর্জন।
৪. রোগ প্রতিরোধ:
উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা হার্টের রোগ থাকলে সেগুলোর সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করুন।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন।
৫. মানসিক সহায়তা:
ডিপ্রেশন বা উদ্বেগ থেকে মুক্তি পেতে কাউন্সেলিং বা সাপোর্ট গ্রুপে যোগ দেওয়া যেতে পারে।
পরিবার এবং বন্ধুদের কাছ থেকে মানসিক সমর্থন নিন।
৬. ফলো-আপ:
নিয়মিত ডাক্তার দেখানো এবং প্রোগ্রেস পর্যবেক্ষণ করা।
Call: 01747-876792
হোম সার্ভিস পেতে এখুনই কল করুন

01/06/2023

যে সকল রোগের ফিজিওথেরাপি সেবা নিবেন :-

১)স্ট্রোক পরবর্তী প্যারালাইসিস।
২)পারকিনসন্স ডিজিজ।
৩)সেরিব্রাল পালসি বা প্রতিবন্ধী।
৪)ঘাড়ে ব্যথা।
৫) হাঁটু ব্যথা।
৬)PLID বা কোমর ব্যথা।
৭)ফ্রোজেন শোল্ডার বা কাঁধে ব্যাথা।
৮)বেলস পালসি বা মুখ বাঁকা হয়ে যাওয়া।
৯) অটিজম।
১০)অস্টিওআর্থ্রাইটিস বা বাত ব্যথা।
১১) হাত পা অবশ বা ঝিনঝিন হওয়া।
১২)মাংস পেশিতে ব্যথা।
১৩)জিবিএস ভাইরাসে আক্রান্ত।
১৪) নিউরোলজিক্যাল ফিজিওথেরাপি।
১৫)অর্থোপেডিক ফিজিওথেরাপি।
১৬) Tenis elbow বা কনুই ব্যাথা।
১৭)Upper back pain বা পিঠে ব্যাথা।
১৮) Cervical Spondolosis বা ঘাড়ে ব্যথা।
১৯)Planter Fascitis বা পায়ের গোড়ালি ব্যাথা।
২০)Cervicogenic Headeach বা মাথায় ব্যাথা।
২১)Ankylosing Spondolytis।
২২)MND বা মোটর নিউরন ডিজিজ।
২৩)CTS বা Carpal Tunnel Syndrome।
২৪) মাংসপেশীতে টান পড়া।
২৫) লিগামেন্ট ইনজুরি।
২৬) স্পোর্টস ইনজুরি।
২৭) ডিএমডি (ডুচেন মাসকুলার ডিস্ট্রোফি)
২৮) ডায়ালাইসিসের পর ফিজিওথেরাপি
২৯) COPD
৩০) বুকের ফিজিওথেরাপি যাদের গুরুতর হাঁপানি আছে
৩১) Golfers elbow
৩২) ট্রান্সভার্স মাইলাইটিস বা প্যারাপ্লেজিয়া
৩৩.Scoliosis
৩৪. অপারেশনের পর কনুই শক্ত হওয়া
৩৫. অপারেশনের পর হাঁটুর জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া।
৩৬.Motor Delay
৩৭.ADHD
৩৮.অটিজম
৩৯. পেশী দুর্বলতা
৪০. পেশী ব্যথা।
৪১.- প্লাষ্টার জনিত কারতে হাত বা পায়ের
জয়েন্ট ভাজ করতে না পারা।
৪২.মহিলাদের সিজারিয়ান পরবর্তী সময়ের
ফিজিওথেরাপী চিকিৎসা।

বিশেষদ্রষ্টব্য;

ব্যাথার ওষুধ কে না বলুন,
ফিজিওথেরাপি নিয়ে সুস্থ থাকুন।
ওষুধে কিডনি ক্ষতি হয় !

কোমরের ব্যাথা সাধারনত কমন একটা জিনিস বর্তমান সময়ে। অনেক সময় কোমরের যেকোন পাশে ব্যাথা অনুভব হয় কখনও দুই পাশের মাংসপেশিতে।...
29/05/2023

কোমরের ব্যাথা সাধারনত কমন একটা জিনিস বর্তমান সময়ে। অনেক সময় কোমরের যেকোন পাশে ব্যাথা অনুভব হয় কখনও দুই পাশের মাংসপেশিতে। যেটা সাধারন বেক পেইন হিসেবে ধরা হয়। মাংসপেশিতে ব্যাথা,নড়াচড়া করতে গেলে ব্যাথা, সামনের দিকে ঝুঁকলে ব্যাথা বেশি লাগা, এগুলো সাধারন বেক পেইনের লক্ষন। PLID( Pr*****ed lumber Intervertebral dics) শব্দটার সাথে আমরা সবাই পরিচিত না কিন্তুু অনেকেই এই সমস্যায় ভুগছেন
কখন বুঝবেন আপনি এই সমস্যায় ভুগছেনঃ
১. পা ঝিনঝিন করা
২, অবশ অবস ভাব
৩. হাঁটুর নিচের মাংসপেশিতে ব্যাথা
৪. দাড়িয়ে পায়ের আঙ্গুল নাড়াতে না পারা
৫. বাটকের মাংসে ব্যাথা
৬. হাটতে গেলে কোমরসহ পায়ে টান লাগা
সাধারনত এগুলো PLID লক্ষন হিসেবে ধরা হয়
যেগুলো মেনে চললে এই রোগ সমূহথেকে এড়িয়ে চলা যায়ঃ
১. দীর্ঘ সময় বসে বা দাড়িয়ে না থাকা
২. ভারী জিনিস বহন না করা
৩. সমনে ঝুকে ভারী জিনিস না তোলা
৪. একপাশে হেলে দাড়ানো বা বসা থেকে বিরত থাকা
৫.সঠিক ভাবে বসার পজিশন মেনে চলা
উপরের কোন লক্ষন দেখা দিলে দ্রুত ডাঃ পরামর্শ অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা গ্রহন করুন। ফিজিওথেরাপি নিলে সম্পুর্ন নিরাময় সম্ভব হয়।
# রাজিবুল শেখ
মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ( ফিজিওথেরাপি)
চেম্বার: নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার। শাহজাদপুর,গুলশান ২,ঢাকা ১২১২
মোবাঃ 01747-876792

 #হিজামা কি? #হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বি...
25/05/2023

#হিজামা কি?
#হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বিদ্যমান রয়েছে।এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, হুজুর (সঃ) বলেছেন, জিবরাঈল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে,তন্মধ্যে হিজামা ই হলো সর্বোত্তম। (আল-হাকিম : ৭৪৭০)
হযরত আব্দু্ল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্নিত: রসুলু্ল্লাহ (স) বলেছেন, হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে। (সুনানে তিরমিযী,২০৫৩)
হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত ; হুজুর (স) এরশাদ করেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (আল- হাকিম :৭৪৮২)

#সুন্নাহ_হিজামা বা ওয়েট কাপিং ঃ হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।

★★এই পদ্ধতিতে হিজামার দ্বারা যেসব রোগের উপকার হয়ঃ

১। রক্ত দূষন।
২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথাব্যাথা।
৩। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যাথা।
৪। অস্তি সন্ধির ব্যাথা / গেটেবাত।
৫। উচ্চ রক্তচাপ।
৬। কোমর ব্যাথা।
৭। হাটু ব্যাথা।
৮। মাংস পেশীর ব্যাথা।
৯। ঘাড়ে ব্যাথা।
১০। স্পোর্টস ইনজুরী।
১১। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি।
১২। শরীরের অর্গান সমুহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
১৩।অনিদ্রা
১৪। থাইরয়েড গ্রন্থীর সমস্যা।
১৫। হাপানি।
১৬। হৃদরোগ।(শুরু অবস্থায়)
১৭। মুটিয়ে যাওয়া।
১৮। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমণ।
১৯। চর্মরোগ।
২০। ডায়াবেটিস।
২১। সাইনুসাইটিস।
২২। চুল পড়া।
২৩। ব্রেইন ডিজেজ।
২৪। কোলেষ্টরেল।
২৫। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিস্কাসন।
২৬। মানসিক সমস্যা।
২৭। পারকিনসন্স ডিজিজ।
২৮। কিডনির সমস্যা।(শুরু অবস্থায়)
২৯। লিভার ডিজিজ।
৩০। অনিয়মিত মাসিক ওমেয়েদের অন্যান্য
সমস্যা।
৩১। মাদকাসক্তি।
৩২। প্যরালাইসিস।
৩৩। মাথা ঘোরা।
৩৪। যাদু টোনা
৩৫। পাইলস
এবং আরো অনেক রোগের উপকার হয়।

**যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**

আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা: বর্ণনা করেন ।রাসুলূল্লাহ সা: যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন। (বুখারী ৫৭০১)
সালমা রা: বলেন.যখন কেউ রাসুলুল্লাহ সা: এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলত.তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)
কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম রহ:মন্তব্য করেন.রাসুলুল্লাহ সা:যখন যাদু দ্বারা পীড়ীত হন তখন তিনি মাথায় শিঙ্গা লাগান।এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয়।
(যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)

**মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।
(আমাদের উন্নত মেশিন রয়েছে তাই চুল নাকেটেও হিজামা করা যায়)

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।

#ড্রাই_কাপিং ঃ এটা একধরনের ড্রাই কাপিং ম্যাসাজ। যারা রক্ত বের করতে চান না তাদের জন্য এই থেরাপি।
এই থেরাপির দ্বারা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও মাংস পেশী সতেজ হয়, ব্যাথা- বেদনা দূর হয় যা আপনাকে দিবে এক আনন্দদায়ক অনুভূতি।

#ফেসিয়াল_কাপিং: এটা একধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ, যা ভ্যাকিউয়াম কাপ দ্বারা করা হয়, ফলে চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায় ও ত্বক মসৃন হয়।

# #হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ।

১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।

# #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-01988901150
বিদ্রঃঢাকা সিটির ভিতরে হোম সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে।
হিজামা সেন্টার যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা ।
বিস্তারিত জানতে কল করুনযারা জানতে চেয়ে ছিলেন, #হিজামা কি?
#হিজামা হচ্ছে এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরীক, মানসিক ও আধ্যাত্নিক সুস্থ্যতা বিদ্যমান রয়েছে।এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, হুজুর (সঃ) বলেছেন, জিবরাঈল (আ) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে,তন্মধ্যে হিজামা ই হলো সর্বোত্তম। (আল-হাকিম : ৭৪৭০)
হযরত আব্দু্ল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্নিত: রসুলু্ল্লাহ (স) বলেছেন, হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে। (সুনানে তিরমিযী,২০৫৩)
হযরত আনাস (রা) হতে বর্নিত ; হুজুর (স) এরশাদ করেন, গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারন, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (আল- হাকিম :৭৪৮২)

#সুন্নাহ_হিজামা বা ওয়েট কাপিং ঃ হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় যা শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।

★★এই পদ্ধতিতে হিজামার দ্বারা যেসব রোগের উপকার হয়ঃ

১। রক্ত দূষন।
২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথাব্যাথা।
৩। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যাথা।
৪। অস্তি সন্ধির ব্যাথা / গেটেবাত।
৫। উচ্চ রক্তচাপ।
৬। কোমর ব্যাথা।
৭। হাটু ব্যাথা।
৮। মাংস পেশীর ব্যাথা।
৯। ঘাড়ে ব্যাথা।
১০। স্পোর্টস ইনজুরী।
১১। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি।
১২। শরীরের অর্গান সমুহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি।
১৩।অনিদ্রা
১৪। থাইরয়েড গ্রন্থীর সমস্যা।
১৫। হাপানি।
১৬। হৃদরোগ।(শুরু অবস্থায়)
১৭। মুটিয়ে যাওয়া।
১৮। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমণ।
১৯। চর্মরোগ।
২০। ডায়াবেটিস।
২১। সাইনুসাইটিস।
২২। চুল পড়া।
২৩। ব্রেইন ডিজেজ।
২৪। কোলেষ্টরেল।
২৫। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিস্কাসন।
২৬। মানসিক সমস্যা।
২৭। পারকিনসন্স ডিজিজ।
২৮। কিডনির সমস্যা।(শুরু অবস্থায়)
২৯। লিভার ডিজিজ।
৩০। অনিয়মিত মাসিক ওমেয়েদের অন্যান্য
সমস্যা।
৩১। মাদকাসক্তি।
৩২। প্যরালাইসিস।
৩৩। মাথা ঘোরা।
৩৪। যাদু টোনা
৩৫। পাইলস
এবং আরো অনেক রোগের উপকার হয়।

**যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**

আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রা: বর্ণনা করেন ।রাসুলূল্লাহ সা: যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন। (বুখারী ৫৭০১)
সালমা রা: বলেন.যখন কেউ রাসুলুল্লাহ সা: এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলত.তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)
কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম রহ:মন্তব্য করেন.রাসুলুল্লাহ সা:যখন যাদু দ্বারা পীড়ীত হন তখন তিনি মাথায় শিঙ্গা লাগান।এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয়।
(যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)

**মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।
(আমাদের উন্নত মেশিন রয়েছে তাই চুল নাকেটেও হিজামা করা যায়)

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।

#ড্রাই_কাপিং ঃ এটা একধরনের ড্রাই কাপিং ম্যাসাজ। যারা রক্ত বের করতে চান না তাদের জন্য এই থেরাপি।
এই থেরাপির দ্বারা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও মাংস পেশী সতেজ হয়, ব্যাথা- বেদনা দূর হয় যা আপনাকে দিবে এক আনন্দদায়ক অনুভূতি।

#ফেসিয়াল_কাপিং: এটা একধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ, যা ভ্যাকিউয়াম কাপ দ্বারা করা হয়, ফলে চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায় ও ত্বক মসৃন হয়।

# #হিজামার পুর্বে করনীয় বিষয়সমূহ।

১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।

# #হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ # #

১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবেনা।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-01747876792
বা আমাদের ইনবক্স করুন।💬

যত্রতত্র ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার নামে কিছু মেশিন ব্যাবহার করাতে আপনার ব্যথা কিছুটা কমে গেলেও কিছুদিন পর সে ব্যথায় আবার ভোগা...
22/05/2023

যত্রতত্র ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার নামে কিছু মেশিন ব্যাবহার করাতে আপনার ব্যথা কিছুটা কমে গেলেও কিছুদিন পর সে ব্যথায় আবার ভোগার জন্য প্রস্তুত থাকুন।

ফিজিওথেরাপি মানেই কিছু মেশিন নয়, গরম-ঠান্ডা শেক মানেই ফিজিওথেরাপি নয়, ট্র্যাকশন দিয়ে টানা দেওয়া মানেই ফিজিওথেরাপি নয়।

ফিজিওথেরাপি এক বিশাল ক্ষেত্র। ম্যানুয়েল থেরাপি + ইলেকট্রোথেরাপি + একটিভিটি মডিফিকেশনের কম্বিনেশনে একজন মানুষের যে ইমব্যালেন্স এবং ডিজএবিলিটি তৈরী হয় তা কারেকশন না করে, কিছু মেশিন দিয়ে আপনাকে সাময়িক আরাম দিয়ে দেওয়া মানেই ফিজিওথেরাপি নয়।

আপনি বাসায় গরম বা ঠান্ডা পানির ব্যাগ ব্যাবহার করলেও তো কিছু আরাম পাবেন, তাই না??

আপনার শরীর, আপনার সচেতনতা জরুরি। একজন একজন করে সচেতন হতে হতে এক সময় বেশীরভাগরাই সচেতন হয়ে যাবে, তো আর দেরী কেন??

সচেতন হোন, সুস্থ ও সচল থাকুন।
নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার, শাহজাদপুর, গুলশান -২

03/05/2023

এইযে রোগীরা একটু সুস্থ হলেই বলে বাবা আপনার জন্য নামায পড়ে, রোযা রেখে দোয়া করি।

আলহামদুলিল্লাহ। আর কি লাগে?

স্ট্রোক হলো একটি রোগ যেখানে মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহের বিঘ্নতার জন্য কোষের মৃত্যু ঘটে। প্রধানত দুই ধরনের স্ট্রোক রয়েছে: ম...
02/05/2023

স্ট্রোক হলো একটি রোগ যেখানে মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহের বিঘ্নতার জন্য কোষের মৃত্যু ঘটে। প্রধানত দুই ধরনের স্ট্রোক রয়েছে: মস্তিষ্কের রক্তসংরোধজনিত ও অন্তকরোটি রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক। উভয় কারণেই মস্তিষ্কের কিছু অংশ ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।স্ট্রোকের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে অর্ধ-পক্ষাঘাত বা শরীরের একপাশ নড়াতে অক্ষম হওয়া বা অনুভূতিহীন হওয়া, কথা বুঝতে বা বলতে না পারা, মাথা বা গা ঝিমঝিম করা, একপাশের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া।স্ট্রোক ঘটার পরপরই সাধারণত উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়। যদি উপসর্গ এক বা দুই ঘন্টার কম থাকে তাহলে একে ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ বলে যা ছোট স্ট্রোক নামেও পরিচিত। রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক বিশেষ করে উপ-অ্যারাকনয়েড রক্তক্ষরণে তীব্র মাথাব্যথা হয়। স্ট্রোকের লক্ষণসমূহ স্থায়ী হয়।দীর্ঘমেয়াদি জটিলতার মধ্যে অন্যতম হলো নিউমোনিয়া ও মূত্রথলির নিয়ন্ত্রণ হারানো।

যে লহ্মনসমূহ দেখা যায়--
অর্ধ-পক্ষাঘাত বা শরীরের একপাশ নড়াতে অক্ষম হওয়া বা অনুভূতিহীন হওয়া, কথা বুঝতে বা বলতে না পারা, মাথা বা গা ঝিমঝিম করা, একপাশের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা --চিকিৎসা ও বিভিন্ন ওষুধ রোগীর জীবন বাঁচানোসহ স্থিতিশীল করতে পারলেও তাঁর শরীরের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘদিন লেগে যায়। এই ক্ষেত্রেই শুরু ফিজিওথেরাপি। একজন ফিজিওথেরাপিস্টের মূল লক্ষ্যই হলো স্ট্রোক-পরবর্তী সমস্যাগুলো নির্ণয় করে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে নিয়ে আসা। এর জন্য দরকার সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা। তাই কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে অতি দ্রুত কাছাকাছি হাসপাতালে নিয়ে যাবেন এবং রোগী কিছুটা স্ট্যাবল হলে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু করবেন। মনে রাখবেন স্ট্রোকের পর যত তাড়াতাড়ি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু করা যাবে, রোগীর কার্যক্ষমতা ফিরে আসার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে।

ভুল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা রোগীর জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। বর্তমানে অত্যাধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

যথাযথ ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে পক্ষাঘাতগ্রস্ত অঙ্গের নড়াচড়া, মুখ বেঁকে যাওয়া ও গিলতে পারার সমস্যা দূর করা হয়। ফিজিওথেরাপি না করা হলে ক্ষতিগ্রস্ত অঙ্গ শক্ত হয়ে যেতে পারে। স্পিচ থেরাপির মাধ্যমে কথা বলার ক্ষমতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার, গুলশান শাহজাদপুর ঢাকা

আলহামদুলিল্লাহ ❤️হিজামা নিন সুস্থ থাকুন ❤️
04/02/2023

আলহামদুলিল্লাহ ❤️
হিজামা নিন সুস্থ থাকুন ❤️

 # #অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis) হল ডিজেনারেটিভ বোন ডিজিজ। অর্থাৎ এই রোগে আক্রান্ত মানুষের জয়েন্টে মূলত সমস্যা দেখ...
04/12/2022

# #অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis) হল ডিজেনারেটিভ বোন ডিজিজ। অর্থাৎ এই রোগে আক্রান্ত মানুষের জয়েন্টে মূলত সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে জয়েন্টে ভীষণ ব্য়থা হয়। ব্যক্তিকে সাধারণ কাজকর্ম করতেও বেগ পেতে হয়। এবার অস্টিওআর্থ্রাইটিস সাধারণত বয়সকালেই দেখা যেত।
** আসলে আমাদের দুটি হাড়কে ঘিরে থাকে একটি কার্টিলেজ (Cartilage)। এবার বয়সের সঙ্গে এই কার্টিলেজে নানা কারণে ক্ষয় ধরে। এবার কার্টিলেজের এই ক্ষয়ের সমস্যাকেই বলে অস্টিওআর্থ্রাইটিস। হাত, পা সহ শরীরের নানা জায়গায় দেখা দিতে পারে এই সমস্যা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগে বেশিরভাগ সময়ই এই রোগ ৫৫ থেকে ৬০ বছর বয়সিদের মধ্যে দেখা দেয়
ফিজিওথেরাপি মাধ্যমে জয়েন্টের ব্যাথা কমে যায়
ফিজিওথেরাপি নিন সুস্থ থাকুন❤️

আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰আরো একটি ভাই হিজামা নিয়েছেন শারীরিক সুস্থতার জন্য 💝💝আমাদের ঠিকানা ঃ নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার, ...
25/11/2022

আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰
আরো একটি ভাই হিজামা নিয়েছেন শারীরিক সুস্থতার জন্য 💝💝
আমাদের ঠিকানা ঃ নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার, শাহজাদপুর, গুলশান ঢাকা।।।।।। হিজামা নিতে আজই যোগাযোগ করুন মোবাইল ঃ +880 1747-876792

স্ট্রোক হলো একটি রোগ যেখানে মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহের বিঘ্নতার জন্য কোষের মৃত্যু ঘটে। প্রধানত দুই ধরনের স্ট্রোক রয়েছে: ম...
12/10/2022

স্ট্রোক হলো একটি রোগ যেখানে মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহের বিঘ্নতার জন্য কোষের মৃত্যু ঘটে। প্রধানত দুই ধরনের স্ট্রোক রয়েছে: মস্তিষ্কের রক্তসংরোধজনিত ও অন্তকরোটি রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক। উভয় কারণেই মস্তিষ্কের কিছু অংশ ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।স্ট্রোকের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে অর্ধ-পক্ষাঘাত বা শরীরের একপাশ নড়াতে অক্ষম হওয়া বা অনুভূতিহীন হওয়া, কথা বুঝতে বা বলতে না পারা, মাথা বা গা ঝিমঝিম করা, একপাশের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া।স্ট্রোক ঘটার পরপরই সাধারণত উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়। যদি উপসর্গ এক বা দুই ঘন্টার কম থাকে তাহলে একে ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ বলে যা ছোট স্ট্রোক নামেও পরিচিত। রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক বিশেষ করে উপ-অ্যারাকনয়েড রক্তক্ষরণে তীব্র মাথাব্যথা হয়। স্ট্রোকের লক্ষণসমূহ স্থায়ী হয়।দীর্ঘমেয়াদি জটিলতার মধ্যে অন্যতম হলো নিউমোনিয়া ও মূত্রথলির নিয়ন্ত্রণ হারানো।

যে লহ্মনসমূহ দেখা যায়--
অর্ধ-পক্ষাঘাত বা শরীরের একপাশ নড়াতে অক্ষম হওয়া বা অনুভূতিহীন হওয়া, কথা বুঝতে বা বলতে না পারা, মাথা বা গা ঝিমঝিম করা, একপাশের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা --চিকিৎসা ও বিভিন্ন ওষুধ রোগীর জীবন বাঁচানোসহ স্থিতিশীল করতে পারলেও তাঁর শরীরের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘদিন লেগে যায়। এই ক্ষেত্রেই শুরু ফিজিওথেরাপি। একজন ফিজিওথেরাপিস্টের মূল লক্ষ্যই হলো স্ট্রোক-পরবর্তী সমস্যাগুলো নির্ণয় করে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে নিয়ে আসা। এর জন্য দরকার সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা। তাই কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে অতি দ্রুত কাছাকাছি হাসপাতালে নিয়ে যাবেন এবং রোগী কিছুটা স্ট্যাবল হলে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু করবেন। মনে রাখবেন স্ট্রোকের পর যত তাড়াতাড়ি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু করা যাবে, রোগীর কার্যক্ষমতা ফিরে আসার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে।

ভুল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা রোগীর জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। বর্তমানে অত্যাধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

যথাযথ ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে পক্ষাঘাতগ্রস্ত অঙ্গের নড়াচড়া, মুখ বেঁকে যাওয়া ও গিলতে পারার সমস্যা দূর করা হয়। ফিজিওথেরাপি না করা হলে ক্ষতিগ্রস্ত অঙ্গ শক্ত হয়ে যেতে পারে। স্পিচ থেরাপির মাধ্যমে কথা বলার ক্ষমতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
নিউ এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপি সেন্টার, গুলশান শাহজাদপুর ঢাকা

Address

Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 10:00 - 22:00
Wednesday 10:00 - 22:00
Thursday 10:00 - 22:00
Friday 15:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 10:00 - 22:00

Telephone

+8801747876792

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when New Expert Physiotherapy Center and Home service Gulshan,Dhaka posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to New Expert Physiotherapy Center and Home service Gulshan,Dhaka:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram