Health & Wellness

Health & Wellness Health & Wellness

ডাক্তারের কাছে যাবার আগে, ভুয়া ডাক্তার কিনা যাচাই করুন খুব সহযেই।এই লিংকে রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে চেক করুন -https://ww...
27/06/2023

ডাক্তারের কাছে যাবার আগে, ভুয়া ডাক্তার কিনা যাচাই করুন খুব সহযেই।
এই লিংকে রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে চেক করুন -
https://www.bmdc.org.bd/search-doctor

ডাক্তারের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার কোথায় পাবেন?
ডাক্তারের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার প্রেশক্রিপশন, ভিজিটিং কার্ড অথবা চেম্বারের সাইনবোর্ডে পাওয়া যায়।

হেদায়াতের পর অন্তরের বক্রতা হতে মুক্তি চাওয়া [৩:৮-৯]رَبَّنَا لاَ تُزِغْ قُلُوْبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا...
14/06/2023

হেদায়াতের পর অন্তরের বক্রতা হতে মুক্তি চাওয়া [৩:৮-৯]

رَبَّنَا لاَ تُزِغْ قُلُوْبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَّدُنْكَ رَحْمَةً إِنَّكَ أَنْتَ الْوَهَّابُ

হে আমাদের রব, আপনি হিদায়াত দেয়ার পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদেরকে রহমত দান করুন।

رَبَّنَا إِنَّكَ جَامِعُ النَّاسِ لِيَوْمٍ لَّا رَيْبَ فِيْهِ ۚ إِنَّ اللّٰهَ لَا يُخْلِفُ الْمِيْعَادَ

হে আমাদের রব, নিশ্চয় আপনি মানুষকে সমবেত করবেন এমন একদিন, যাতে কোন সন্দেহ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।

সূরা আলে ইমরান - ৩:৮-৯
Collected From: https://dua.gtaf.org/bn

Copied from Muslims Day Android App
Download Link: https://play.google.com/store/apps/details?id=theoaktroop.appoframadan

Authentic Du'a and Zikr for a muslim's daily life. It contains islamic duas for daily day to day activities, from day to night.

কোন ডিম ফ্রিজে রাখবেন, কোনটা বাইরে?সাধারণ মুদিদোকানে ডিম খোলা জায়গায় রেখেই বিক্রি করা হয়। সুপারশপে দেখা যায় দুটোই। কিছু ...
11/06/2023

কোন ডিম ফ্রিজে রাখবেন, কোনটা বাইরে?

সাধারণ মুদিদোকানে ডিম খোলা জায়গায় রেখেই বিক্রি করা হয়। সুপারশপে দেখা যায় দুটোই। কিছু ডিম থাকে খোলা জায়গায়। কিছু রেফ্রিজারেটরে। কেন এমন দুই রকম ব্যবস্থা? জেনে নিন তার কারণ। সঙ্গে জেনে নিন বাসায় আনার পর ডিম কীভাবে সংরক্ষণ করা উচিত।

👉কারণ #সালমোনেলা

দুইভাবে ডিম সংরক্ষণের কারণ একটাই। সালমোনেলা। এটা একধরনের ব্যাকটেরিয়া। এর সংক্রমণে হতে পারে পেট খারাপ, জ্বর, পেটব্যথা। আরও গুরুতর সমস্যাও হতে পারে। এই সালমোনেলা মূলত ছড়ায় হাঁস-মুরগি থেকে। আক্রান্ত হাঁস বা মুরগির মাংস খেলে যেমন হতে পারে, তেমনি ছড়াতে পারে ডিমের মাধ্যমেও। সে জন্যই প্রয়োজন ডিমের সঠিক সংরক্ষণ।

👉ধোয়ার সুবিধা-অসুবিধা

এ জন্য #ডিম সংরক্ষণের আগে পরিষ্কার করে নেওয়া জরুরি। কারণ, ডিমে অনেক সময় মুরগির বিষ্ঠাও লেগে থাকে। তাতে থাকতে পারে এই ব্যাকটেরিয়া। ধুয়ে নিলে সে আশঙ্কা দূর হলেও তৈরি হয় আরেক ঝুঁকি। ডিমের খোলসের ওপর প্রাকৃতিক একটা প্রতিরক্ষা স্তর থাকে। ধোয়ার ফলে ময়লা-জীবাণুর সঙ্গে সেই স্তরটাও ধুয়ে যায়। খোলসে আবার অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুটো থাকে। স্তরটা উঠে যাওয়ায় তাই সালমোনেলাসহ সব জীবাণুর জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায় ডিমের ভেতরটা।

👉কখন ফ্রিজে রাখবেন?

এসব কারণে দুইভাবেই ডিম সংরক্ষণ করতে দেখা যায়। মানে যেটা ধোয়া হয়নি, সেটা সংরক্ষণ করা যেতে পারে খোলা জায়গায় রেখেই। তবে ফ্রিজে রাখার আগে ধুয়ে নিতে হবে। আর একবার ধুয়ে ফেললে সেটা আর খোলা জায়গায় রাখা নিরাপদ নয়। রাখতে হবে ফ্রিজেই। এর মধ্যে কোনটা বেশি ভালো, তার সহজ উত্তর নেই। ধুয়ে ফ্রিজে রাখাটা ব্যয়সাপেক্ষ। ঠিকমতো সংরক্ষণ না করলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের আশঙ্কাও থাকে। অন্যদিকে এর সুবিধাও আছে। প্রতিটি ডিম ধোয়া হয় বলে খারাপ ডিম আলাদা করতে পারারও সুযোগ থাকে। সেই সঙ্গে কিছু হলেও বেশি সময় সংরক্ষণ করা যায়।

👉ফ্রিজের কোথায় রাখবেন?

এখন আপনি যদি ফ্রিজে রাখা ডিম কেনেন, তাহলে রাখতে হবে ফ্রিজেই। খোলা জায়গায় রাখা ডিম রাখতে পারেন যে কোনোভাবেই। তবে এমন জায়গায় রাখবেন না, যেখানে তাপমাত্রার তারতম্য অনেক বেশি হয়। তাই ফ্রিজে রাখাই সুবিধাজনক। সেখানে তাপমাত্রা সারা দিন একই থাকে। এ ক্ষেত্রে একটা ভুল ধারণাও আছে। ডিম রাখা উচিত ফ্রিজের সবচেয়ে ঠান্ডা স্থানে। মানে একদম ভেতরের দিকে। তাপমাত্রা থাকা উচিত ১-৪ ডিগ্রির মধ্যে। অথচ সাধারণত ফ্রিজে ডিম রাখার জায়গা থাকে দরজায়। সেখানে তাপমাত্রা থাকে বেশি। তার ওপর বারবার ফ্রিজ খোলার কারণে সেখানে তাপমাত্রার তারতম্য হয় প্রায়ই।

👉 #বরফ করে সংরক্ষণ

দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে ডিম ঠান্ডায় জমিয়ে বা বরফ করেও রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ডিম ভেঙে ফেটে রাখতে হবে। কারণ, ডিমের ভেতরের কিছু অংশ তরল, কিছু কঠিন। আর খোলসটা পুরোটাই কঠিন। জমাট বাঁধার সময় তরল অংশের আয়তন বাড়বে। এর ফলে ডিম ফেটে একটা বিচ্ছিরি পরিস্থিতি দাঁড়াবে।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো

11/06/2023

প্রচণ্ড গরমে তৃষ্ণা নিবারণের জন্য সোডা ড্রিংস (কোক, ফানটা, স্প্রাইট, সেভেনাপ ইত্যাদি) পান করিলে ডিহাইড্রেশন উল্টো বেড়ে যাবে এবং কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এই ড্রিংসগুলো মিষ্টি করার জন্য যে ফ্রুক্টোজ-গ্লুকোজ দ্রবণ থাকে তা ওসমোলারিটি এবং কোপেপ্টিন বাড়িয়ে দিয়ে শরীর থেকে আরো বেশি পরিমাণে পানি বের করে দেয়। উপরন্তু, এল্ডোজ রিডাক্টেজ এবং ফ্রুক্টোকাইনেজ অ্যাকটিভেট করে দিয়ে কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে (রেফারেন্স কমেন্টে)।

এই গরমে চা, কফি এবং সোডা ড্রিংক্স পরিহার করুন। শশা, টমেটো, আপেল, তরমুজ ইত্যাদি পানি-যুক্ত ফল-সব্জির উপর নির্ভরশীল হতে পারেন।

তথ্য সংগ্রহীত

11/06/2023

#লিচুর_বিচি গলায় আটকে মারা যাচ্ছে শিশু

লিচু বা জামের বিচি গলায় আটকে শিশুমৃত্যুর প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। যত্রতত্র এসব ফলের বিচি ফেলা যাবে না। শিশুর গলায় বিচি আটকে গেলে, না ঘাবড়ে করণীয় ঠিক করতে হবে।

গলায় খাবার বা অন্য কিছু আটকে দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে এমন পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় ‘চোকিং’ বলে। প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় এক কোটি মানুষ গলায় খাবার বা অন্য কিছু আটকে শ্বাসপ্রশ্বাসের আটকে যাওয়ার মতো ভয়ানক পরিস্থিতির শিকার হয়।

গলায় খাবার আটকে যাওয়ার মতো ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে শিশু ও প্রবীণদের ক্ষেত্রে। ৫ বছরের কম ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে তাড়াহুড়ো করে খাবার খেতে গিয়ে দম আটকে খুব কষ্টকর পরিস্থিতির শিকার হতে দেখা যায়। আমাদের দেশে লিচুর বিচি, জামের বিচি তাতে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

👉শিশুর গলায় কিছু আটকেছে, কীভাবে বোঝা যাবেঃ

খাবার হোক বা অন্য কিছু—শ্বাসনালিতে আটকে গেলে প্রথমেই শ্বাসপ্রশ্বাসে কষ্ট হবে। কাশি হবে, বুকের মধ্যে হাওয়ার মতো শব্দ, বমি বমি ভাব, কথা বলতে না পারা, ঠোঁট নীল হওয়া বা জ্ঞান হারানোর মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, প্রবীণ আর ছোট শিশুদের গলার গ্যাগ রিফ্লেক্স (এটা মুখগহ্বরে একধরনের স্নায়ু ব্যবস্থাপনা) কম থাকে। ফলে গলায় খাবার আটকে যেতে পারে। শ্বাসনালির মুখে খাবার আটকে গেলে ফুসফুসে অক্সিজেন সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। শরীরে অক্সিজেন চলাচল কমে যায়। এমনকি পুরোপুরি বন্ধও হয়ে যেতে পারে। শ্বাসনালি একেবারে বন্ধ হয়ে গেলে অক্সিজেনের অভাবে হৃদ্‌যন্ত্র ও মস্তিষ্ক কাজ করতে পারে না। অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে আটকে যাওয়া বস্তুটি দ্রুত বের না করে দিলে রোগীকে বাঁচানো যায় না।

👉তাৎক্ষণিক করণীয়ঃ

কোনো মানুষকে হঠাৎ এ রকম পরিস্থিতিতে পড়তে দেখলে অসুস্থ ব্যক্তিকে পেছন থেকে জড়িয়ে দুহাত দিয়ে পেটের ওপরের দিকে জোরে জোরে চাপ দিলে আটকে যাওয়া বস্তুটি দ্রুত বের হয়ে যাবে। খুব ছোট শিশুকে কোলে নিয়ে হাতের ওপর উপুড় করে পিঠে চাপড় দিতে হবে। অ্যাম্বুলেন্স ডেকে কাছের হাসপাতালে নিতে হবে। বস্তুটি বের না হওয়া বা হাসপাতালে চিকিৎসা না শুরু হওয়া পর্যন্ত পদ্ধতিটি চালিয়ে যেতে হবে। পুরোটা সময় সতর্কভাবে খেয়াল রাখতে হবে রোগীর জ্ঞানের মাত্রা কমে যাচ্ছে কি না, রোগীর হার্ট বন্ধ বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে যাচ্ছে কি না। তাহলে দ্রুত বুকে চাপ তথা সিপিআর শুরু করতে হবে।

👉প্রতিরোধঃ

#দেড়_দুই বছরের শিশু বাড়িতে থাকলে তার হাতের নাগালে ছোটখাটো জিনিস রাখা যাবে না। খাওয়ানোর সময় বেশি তাড়াহুড়া করা যাবে না, জোর করে শিশুর মুখে খাবার গুঁজে দেওয়া অনুচিত। অসুস্থ ও বয়স্ক রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার দেওয়া উচিত।

👉সতর্ক থাকতে যেসব ব্যবস্থা নিতে হবে—

✅মাঝেমধ্যে আপনিও নিজেকে শিশু হিসেবে ভাবতে পারেন। একটা শিশু তার চারপাশের কোন কোন জিনিস মুখে পুরতে পারে, তা খুঁজে বের করুন এবং সেগুলো হাতের নাগালের বাইরে নিয়ে যান। সবচেয়ে বিপজ্জনক হলো—ছোট ব্যাটারি, বোতাম, গয়না, পুঁতি, পিন, ফলের বিচি (লিচু বা জামের বিচি), কাগজের ক্লিপ, ট্যাপ, স্ক্রু, পেরেক বা মার্বেল ইত্যাদি।

✅লিচু বা জাম খাওয়ার পর বিচিগুলো সংগ্রহ করে শিশুর নাগালের বাইরে রাখতে হবে।

✅পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের শক্ত দানার কোনো খাবার এমনকি লজেন্স দেওয়াও উচিত নয়, এগুলো গলায় আটকে সংকটের সৃষ্টি করতে পারে।

✅লিচু বা জাম কম বয়সী শিশুদের বিচি ছাড়িয়ে খাওয়াতে হবে। বড়দের তত্ত্বাবধান ছাড়া তাদের এগুলো দেওয়া বা খেতে দেওয়া ঠিক নয়।

✅রেফ্রিজারেটরে চুম্বক রাখবেন না বা দেয়াল বা বোর্ডে কাগজপত্র সেঁটে রাখার জন্য পেরেক বা পিন ব্যবহার করবেন না।

✅বিশেষ করে খাবার টেবিল ও শিশুর ঘুমানোর জায়গার চারপাশে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।

✅আপনার তত্ত্বাবধানে না রেখে শিশুর মুখে রাবার বেলুন দেবেন না। বেলুন শ্বাসরোধের ঝুঁকি বাড়ায়। ফিতা বা গোলাকার রাবারও শ্বাসরোধের ঝুঁকি তৈরি করে।

✅আপনার পার্স ও ডায়াপার ব্যাগ নাগালের বাইরে রাখুন। এবং নিশ্চিত করুন, ঘরের অন্য সদস্যরাও যেন একই কাজ করে।

✅আপনি যখন অন্য কারও বাড়িতে যাচ্ছেন, তখনো শিশুর দিকে বিশেষ সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।

✅খেয়াল রাখুন, যেন আপনার শিশু শুধু তার বয়স উপযোগী খেলনা দিয়ে খেলে। যেমন অনেক খেলনা ৩ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুর জন্য নিরাপত্তাঝুঁকি তৈরি করে। কারণ, এসব খেলনার ছোট অংশ থাকে, যা ছিটকে যেতে পারে এবং শ্বাসরোধের কারণ হতে পারে। শিশুকে অবশ্যই বয়স উপযোগী খেলনা দিন।

11/06/2023
11/06/2023

অতিরিক্ত ঘাম হলে কী করবেন?

বিস্তারিত পড়ুন - https://pulse.ly/yd5masam6p

11/06/2023

প্রচণ্ড গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার ১০টি উপায়

প্রচণ্ড দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত। তাপমাত্রা কমার কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এই তাপমাত্রায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকেন শিশু ও বৃদ্ধরা, তবে এটা যেকোনো মানুষের জন্যই বিপজ্জনক হতে পারে। তাই কিছু বিষয়ে সতর্কতা মেনে চলা জরুরি।

১. প্রচুর পানি পান করুন। তৃষ্ণাবোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর পানি পান করুন। সব সময় সঙ্গে বিশুদ্ধ পানি রাখুন। ঘরে বিদ্যমান তাপমাত্রায় থাকা পানি ধীরে ধীরে পান করুন। ঠান্ডা পানি ও বরফপানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এই সময়ে খুব বেশি ঠান্ডা পানি খেলে মানবদেহের ছোট রক্তনালিগুলো ফেটে যেতে পারে।

২. যদি বাইরে থাকার সময় হাত-পা রোদের সংস্পর্শে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই তড়িঘড়ি হাত-পা ধোবেন না। এ ক্ষেত্রে গোসল বা হাত-পা ধোয়ার আগে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন।

৩. এই সময়ে যতটা সম্ভব বাইরে বের না হওয়াই ভালো। বিশেষ করে বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। শিশুদের এ সময় বাইরে খেলাধুলা বা দৌড়ঝাঁপ করতে দেওয়া যাবে না। বাইরে বের হলে বেশিক্ষণ রোদে থাকবেন না। পেশাগত কারণে রাস্তায় রোদে যাঁদের থাকতেই হবে, তাঁরা কিছু সময় অন্তর ছায়া বা ঠান্ডায় বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন।

৪. বাইরে বের হতে হলে ছাতা, টুপি সঙ্গে রাখুন। পা ঢাকা জুতা ও হালকা, ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন। আঁটসাঁট বা সিনথেটিক কিছু পরবেন না। সানগ্লাস ও সানব্লক ব্যবহার করুন।

৫. শরীরে অস্বস্তি হলে ওরস্যালাইনে পান করতে পারেন। বাড়িতে শরবত, ফলের রস, লেবুপানি, লাচ্ছি বানিয়েও পান করতে পারেন। প্রচুর ফলমূল খান যাতে পানির পরিমাণ বেশি। এভাবে শরীরকে সব সময় হাইড্রেটেড রাখতে হবে।

৬. প্রচণ্ড গরম থেকে এসে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে ঢোকার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার এসি থেকে বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

৭. হিটস্ট্রোক ও হিট ক্র্যাম্প (গরমের কারণে পেশিতে টান) এড়াতে শরীর ঠান্ডা রাখতে হবে। খুব গরম লাগলে চোখেমুখে পানির ঝাপটা দিন। পারলে ঠান্ডা পানিতে গা স্পঞ্জ করে নিন।

৮. প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করুন।

৯. বাতাস শুষ্ক ও গরম থাকলে দিনের বেলা জানালা বন্ধ রেখে বিকেলে খুলে দিতে পারেন। এতে করে ঘরের ভেতর ঠান্ডা থাকবে। ঘরের জানালায় ভারী পর্দা ব্যবহার করলে বাইরের রোদ তাতিয়ে তুলবে না।

১০. বাড়ির আঙিনায়, বারান্দায় অথবা ছাদে গাছ লাগান। পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে সবুজ পরিবেশ তৈরি করা দরকার।

👉হিটস্ট্রোক

প্রচণ্ড দাবদাহে হঠাৎ করে কোনো ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন, একে বলে হিটস্ট্রোক।

কীভাবে বুঝবেন? প্রচণ্ড ক্লান্তি ভাব, মাথা ঝিমঝিম, মাথাব্যথা, ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, হাত ও পায়ের মাংসপেশিতে অস্বস্তি, বুক ধড়ফড়, অতিরিক্ত তৃষ্ণা, শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া, দুর্বলতা ইত্যাদি হতে থাকে। তারপর এক সময় রোগী অচেতন হয়ে পড়তে পারেন।

👉কী করবেন?

✅ দ্রুত আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঠান্ডা বা শীতল কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হবে।

✅শরীরের অতিরিক্ত কাপড়চোপড় সরিয়ে ফেলতে হবে।

✅ প্রচুর পানি, ফলের জুস অথবা শরবত, খাবার স্যালাইন পান করতে হবে।

✅সমস্ত শরীর ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে।

✅শরীর ঠান্ডা করতে কুলিং ফ্যান ব্যবহার করতে হবে।

✅বগলের নিচে আইস প্যাক কাপড়ে জড়িয়ে দিয়ে রাখা যায়।

✅রোগী অচেতন হলে মুখে পানি জোর করে দেওয়ার চেষ্টা না করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে
যেতে হবে।

ডা. ইয়াসমিন আক্তার: কনসালট্যান্ট, মেডিসিন, আলোক হেলথ কেয়ার অ্যান্ড হাসপাতাল, ঢাকা

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health & Wellness posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

All Education Club

All Education Club Facebook Like page....