Know Your Meds

Know Your Meds Empowering you with essential medicine knowledge. Understand your prescriptions, common medications, and how to use them safely and effectively.

Your health, simplified.

A new study has found that even short-term sleep loss can seriously damage heart health. Researchers discovered that get...
22/08/2025

A new study has found that even short-term sleep loss can seriously damage heart health. Researchers discovered that getting only 4.25 hours of sleep per night for three consecutive nights triggered a sharp increase in 90 inflammatory proteins in the blood—many directly linked to heart failure, coronary artery disease, and atrial fibrillation. Alarmingly, even young and otherwise healthy individuals were shown to be at risk.

While most people associate sleep loss with fatigue or brain fog, the findings reveal how quickly it can strain the heart. Long-term sleep deprivation compounds the damage, raising stress hormones, disrupting blood sugar, and interfering with appetite control—all of which raise the risk of overeating, obesity, and type 2 diabetes.

The consequences go beyond heart health. Lack of sleep also weakens the immune system and undermines mental health, affecting mood, memory, and decision-making. This study underscores that sleep isn’t a luxury—it’s a vital component of cardiovascular and overall well-being. Making rest a priority may be one of the simplest yet most powerful ways to protect your body from long-term harm.

©

এবছর মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া। এটি পরজীবীজনিত অত্যন্ত ছোঁয়াচে চর্মরোগ। নবজাতক শিশু থেকে বৃদ...
20/06/2025

এবছর মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া। এটি পরজীবীজনিত অত্যন্ত ছোঁয়াচে চর্মরোগ। নবজাতক শিশু থেকে বৃদ্ধ মানুষ যে কেউ স্ক্যাবিসে আক্রান্ত হতে পারেন।

✅ কিভাবে ছড়ায়?
স্ক্যাবিস আক্রান্ত কারো সরাসরি সংস্পর্শ, সংক্রমিত ব্যক্তির জামা-কাপড়, বিছানা, তোয়ালেসহ ব্যবহৃত জিনিসপত্রের মাধ্যমে স্ক্যাবিসের পরজীবী ছড়ায়।
পরিবার, হোস্টেল, মেসে কেউ একজন আক্রান্ত হলে বাকি সদস্যরাও আক্রান্তের ঝুঁকিতে থাকেন। অপরিচ্ছন্ন ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশ, হোস্টেল, মাদ্রাসা, মেস যেখানে অনেকে একসঙ্গে থাকেন সেখানে স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া খুব দ্রুত ছড়ায়।

✅ লক্ষণগুলো কি?
▪️শরীরে তীব্র চুলকানি ও চামড়ায় প্রদাহ সৃষ্টি হয়।
▪️সারা শরীর বিশেষ করে আঙুলের ফাঁকে, কবজি, কনুই, বুকের নিচে, বগলের নিচে, পেটে, নাভির চারপাশে, পায়ের দুই পাশে চুলকানি বেশি অনুভূত হয়।
▪️চুলকানি রাতে বেশি হয়।
▪️আক্রান্ত স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র র‌্যাশ বা ফুসকুঁড়ি হয়। সঠিক চিকিৎসা না হলে এগুলো ঘা দেখা যায়।
🚩জটিলতা
🔺সঠিক সময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা না হলে স্ক্যাবিসের কারণে বাচ্চাদের কিডনিতে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
🔺অনুজীব সংক্রমণের ফলে শরীরে ব্যাথা, জ্বর অনূভুত হতে পারে। আক্রান্ত স্থানে ঘা হয়ে যায়।

✅ প্রতিরোধ
🔸পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে। নিয়মিত গোসল করতে হবে।
🔸স্ক্যাবিস আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে হবে। সংক্রমিত ব্যক্তির বিছানা, তোয়ালে, পোশাক ও ব্যবহৃত যে কোন জিনিস ব্যবহার করা যাবে না। স্ক্যাবিস আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র আলাদা করে দিতে হবে।
🔸ঘনবসতিপূর্ণ, সংক্রমণপ্রবণ এলাকায় বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে এবং প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
🔸পরিবারের কেউ সংক্রমিত হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিতে হবে। একইসাথে লক্ষণ না থাকলেও পরিবারের বাকি সবার চিকিৎসা নিতে হবে।

✅ চিকিৎসাঃ
লক্ষণ ও আক্রান্ত ব্যক্তির অবস্থাভেদে স্ক্যাবিসের নানা ধরনের চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে। সাধারণত গায়ে মাখা
পারমিথ্রিন ৫% ক্রিম অথবা পারমিথ্রিন + ক্রোটামিটন লোশন এবং খাবার ঔষধ দেয়া হয়ে থাকে।
এটির চিকিৎসা খুব সহজ হলেও নিরাময় পেতে চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসরণ করে সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করার বিকল্প নেই। সঠিক নিয়মে ও নির্ধারিত সময় পর্যন্ত চিকিৎসা না নিলে রোগ পুনরায় ফিরে আসতে পারে।

🚩বিশেষ সতর্কতা:
শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

✅বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারণ ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।
আপনার আদরের সন্তান বা পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে যতো দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Collected

করোনা ভাইরাসের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট এর লক্ষণ--
18/06/2025

করোনা ভাইরাসের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট এর লক্ষণ--

The saying "an apple a day keeps the doctor away" is a popular proverb suggesting that eating apples regularly contribut...
09/06/2025

The saying "an apple a day keeps the doctor away" is a popular proverb suggesting that eating apples regularly contributes to good health and can prevent the need for frequent doctor visits.

08/06/2025

গরু বা ছাগলের পায়ার মধ্যে ক্যালসিয়াম থাকে বলে একটা খুব খুব বড় ভুল ধারণা আছে আমাদের।

মূলত হাড়ের যে অংশটা আমরা ফেলে দেই, শক্ত, সাদা অংশ, ওটা ক্যালসিয়ামের লবণ দিয়ে তৈরি। আর যে জিনিসটা আমরা নেহারিতে খাই, সে জিনিসটা পুরোটাই চর্বি। ওতে ক্যালসিয়ামের ছিঁটেফোঁটাও নেই। থাকলেও খুবই অল্প। এতে অন্যান্য নিউট্রিয়েন্ট, ভিটামিন আছে কিন্ত চর্বির তুলনায় নগণ্য।

তাই ক্যালসিয়ামের দোহাই দিয়ে বয়স্ক মানুষ বিশেষত দাদু,নানুদের নেহারি বেশি খাওয়া একদমই উচিৎ নয়। শুধু বয়স্ক ব্যক্তিগণ নন, আমাদেরও উচিত এই চর্বি খেতে সতর্কতা অবলম্বন করা।

পায়া খেলে ক্যালিসিয়ামের অভাব তো পূরণ হয়ই না বরং হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি বেড়ে যায় বয়স্কদের।

©

 # # ওষুধের ব্যবহার: একজনের জন্য যা সঠিক, আরেকজনের জন্য তা নাও হতে পারে!"এক মাপ সবার জন্য নয়" - এই কথাটা যেমন পোশাকের ক্...
04/06/2025

# # ওষুধের ব্যবহার: একজনের জন্য যা সঠিক, আরেকজনের জন্য তা নাও হতে পারে!

"এক মাপ সবার জন্য নয়" - এই কথাটা যেমন পোশাকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, তেমনি ওষুধের ক্ষেত্রেও। প্রায়শই দেখা যায়, পরিচিত কারো কোনো একটি ওষুধে উপকার হয়েছে শুনে আমরা নিজেরাও সেই ওষুধটি ব্যবহার করতে শুরু করি। কিন্তু এটা মোটেও ঠিক নয় এবং এতে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকতে পারে।

**কেন এই সতর্কতা?**

* **শরীরের ভিন্নতা:** প্রতিটি মানুষের শরীর ভিন্নভাবে কাজ করে। লিঙ্গ, বয়স, ওজন, জেনেটিক গঠন, এবং অন্যান্য শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে একই ওষুধ বিভিন্ন মানুষের শরীরে বিভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।
* **রোগের ভিন্নতা:** একই উপসর্গে একাধিক রোগ থাকতে পারে। সঠিক রোগ নির্ণয় না করে ওষুধ খেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
* **ওষুধের মিথস্ক্রিয়া:** আপনি যদি অন্য কোনো ওষুধ বা সম্পূরক গ্রহণ করেন, তাহলে নতুন ওষুধটি তার সাথে বিক্রিয়া করে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
* **পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:** কিছু ওষুধ সবার জন্য সহনশীল নাও হতে পারে। কোনো একটি ওষুধ যা একজনের জন্য নিরাপদ, তা অন্যজনের জন্য গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

**করণীয়:**

* যেকোনো শারীরিক সমস্যায় প্রথমেই একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
* চিকিৎসকের দেওয়া ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন।
* অন্যের উপদেশে বা নিজের অনুমান থেকে কোনো ওষুধ গ্রহণ করবেন না।
* ওষুধ সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকলে চিকিৎসকের কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।

মনে রাখবেন, আপনার স্বাস্থ্য আপনার অমূল্য সম্পদ। সঠিক চিকিৎসার জন্য সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং নিরাপদে থাকুন।

  medicinal myth-3**এন্টিবায়োটিক: সব রোগের সমাধান নয়!**  অনেকেই মনে করেন, **এন্টিবায়োটিক** যেকোনো অসুখ নির্মূল করতে পারে...
02/06/2025

medicinal myth-3

**এন্টিবায়োটিক: সব রোগের সমাধান নয়!**

অনেকেই মনে করেন, **এন্টিবায়োটিক** যেকোনো অসুখ নির্মূল করতে পারে। তবে এটি একটি **ভুল ধারণা**, যা স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

# # # **এন্টিবায়োটিক শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের জন্য কার্যকর**
এন্টিবায়োটিক মূলত ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। কিন্তু **ভাইরাসজনিত রোগ**, যেমন—সাধারণ সর্দি, ফ্লু, কোভিড-১৯-এর ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক কার্যকর নয়।

# # # # **ভুল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক:**
- **এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স:** অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করলে ব্যাকটেরিয়া ধীরে ধীরে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে যায়, ফলে ভবিষ্যতে সংক্রমণ হলে কার্যকর ঔষধ পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
- **পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:** অতিরিক্ত ব্যবহারে ডায়রিয়া, এলার্জি, এমনকি কিডনি ও যকৃতের সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।
- **উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতি:** শরীরে কিছু ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। অযথা এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করলে এসব ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হতে পারে।

# # # # **কীভাবে এন্টিবায়োটিক সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন?**
✅ **ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করবেন না।**
✅ **সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করুন, মাঝপথে ছেড়ে দেবেন না।**
✅ **নিজে থেকে এন্টিবায়োটিক বেছে নেওয়া থেকে বিরত থাকুন।**

সঠিক সচেতনতা রোগ প্রতিরোধের মূল চাবিকাঠি। তাই এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন, সুস্থ থাকুন!

  medicinal myth 2
01/06/2025

medicinal myth 2

  medicinal myth -1
31/05/2025

medicinal myth -1

মাথাব্যথার যত ধরন....
29/05/2025

মাথাব্যথার যত ধরন....

26/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

Copy post

Address

Niketon
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Know Your Meds posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram