Medico Pharma Health Care

Medico Pharma Health Care Welcome to my page! Please follow this page to get information about HEALTH and HEALTHY lifestyle.

07/08/2024

স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য আমাদের আরো সতর্ক থাকতে হবে, অযোগ্য ও প্রাক্তন কারও হাতে যেন দেশে না যায় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য নতুন, যোগ্য, সর্বোজন গ্রহনযোগ্য এবং মেধাবী কাউকে সুযোগ দেয়া হোক। চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য এই বাংলাদেশ পরিচালিত হতে হবে মেধাবী দেশপ্রেমিকদের মাধ্যমে।

ছবিতে যে অনিন্দসুন্দর বীজগুলো দেখতে পাচ্ছেন এর নাম কুঁচ। বাংলা গান, কবিতা ও সাহিত্যে 'কুঁঁচবরণ কন্যা' কথাটি বিভিন্নভাবে ...
24/02/2024

ছবিতে যে অনিন্দসুন্দর বীজগুলো দেখতে পাচ্ছেন এর নাম কুঁচ। বাংলা গান, কবিতা ও সাহিত্যে 'কুঁঁচবরণ কন্যা' কথাটি বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়েছে বা এসেছে সেটা এই কুঁচবীজের রূপের জন্যই। এর হিন্দি নাম 'রত্তি' যা এর আরেকটি বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। এর প্রতিটি বীজের মাপ এক রতি, এর কমও না বেশিও না। তাই সোনা বা রূপা মাপার একক হিসেবে এই বীজের ব্যবহার ছিলো এককালে। (৬ রতিতে ১ আনা, ১৬ আনায় ১ ভরি) এছাড়াও এর আছে নানাবিধ ঔষধী ব্যবহার।

পাইলস কি?পাইলস, যাকে অর্শ্বরোগও বলা হয়, আপনার নিচের মলদ্বার এবং মলদ্বারে ফুলে যাওয়া বা প্রসারিত শিরা। এই ফুলে যাওয়া শ...
31/12/2023

পাইলস কি?

পাইলস, যাকে অর্শ্বরোগও বলা হয়, আপনার নিচের মলদ্বার এবং মলদ্বারে ফুলে যাওয়া বা প্রসারিত শিরা। এই ফুলে যাওয়া শিরাগুলি মলদ্বার এবং মলদ্বারে রেখাযুক্ত ঝিল্লিগুলির প্রসারিত এবং জ্বালা সৃষ্টি করে। পাইলস হল সাধারণ অভ্যাসে দেখা সবচেয়ে সাধারণ অ্যানোরেক্টাল অবস্থার মধ্যে একটি।

পাইলস রোগের লক্ষণঃ
১। পায়ূ অঞ্চলে ব্যথা এবং চুলকানি।
২। মল বা মলত্যাগের পর রক্ত।
৩। মলদ্বারের চারপাশে একটি শক্ত গলদা।
৪। মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত।
৫। যদি পাইলস প্রল্যাপস, ব্যথা এবং জ্বালা হয়।
৬। মলদ্বারের চারপাশে চুলকানি।
৭। মলদ্বারের কাছে বেদনাদায়ক মাংসল গলদ।
৮। বসার সময় ব্যথা বা অস্বস্তি।
৯। মলদ্বারে রক্তক্ষরণ।

ঝুঁকির কারণঃ

বয়সঃ 45 বছরের বেশি বয়সীদের পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ মলদ্বার এবং মলদ্বারের শিরাগুলিকে সমর্থনকারী টিস্যুগুলি বয়সের সাথে দুর্বল হয়ে যায়।

জীনতত্ত্বঃ কিছু লোকের এই রোগের পারিবারিক ইতিহাসের কারণে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

গর্ভাবস্থাঃ বিকাশমান ভ্রূণের ওজন মলদ্বার এবং মলদ্বারের উপর চাপ বাড়ায়, যা পাইলসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

স্থূলতাঃ অতিরিক্ত ওজন মলদ্বার এবং মলদ্বারে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে পাইলস তৈরি হয়।

ক্রমাগত কোষ্ঠকাঠিন্যঃ মলত্যাগের সময় স্ট্রেনিং মলদ্বার এবং মলদ্বারে বর্ধিত এবং জ্বালাময় শিরা তৈরি করতে পারে।

ডায়রিয়াঃ বারবার ডায়রিয়া মলদ্বার এবং মলদ্বারকে জ্বালাতন করতে পারে, যার ফলে পাইলস তৈরি হয়।

দীর্ঘ সময়ের জন্য বসা বা দাঁড়ানোঃ দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার ফলে মলদ্বার এবং মলদ্বারে চাপ তৈরি হতে পারে, যার ফলে পাইলস হতে পারে।

পাইলস এর চিকিৎসাঃ

পায়ুদ্বার সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা হলে প্রথমেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এ ধরনের অসুখের ক্ষেত্রে অনেকেই চেপে যান প্রথমে, যা অসুখের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়। চিকিৎসকেরা রোগ নির্ণয় করে প্রক্টোস্কোপির মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা শুরু করতে পারেন।
প্রথম পর্যায়ে মলম, ইনজেকশন বা রাবার ব্যান্ড লাইগেশনের সাহায্যেই রোগ নিরাময় করা সম্ভব। অসুখের মাত্রা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেলে অবশ্য শল্যচিকিৎসা ছাড়া উপায় নেই।
পাইলস বা পায়ুদ্বার সংক্রান্ত যে কোনো অসুখের জন্য পরোক্ষভাবে দায়ী অনিয়মিত লাইফস্টাইল। এজন্য খাওয়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে ক্যাফিন জাতীয় পানীয়, তেল-ঝাল মশলাযুক্ত রান্না। পাইলসের রোগীদের পক্ষে শুকনো লঙ্কা বিষতুল্য। ভারী জিনিস তোলাও কিন্তু বারণ।
পাইলস থেকে ক্যান্সার হওয়ার পূর্বেই এর চিকিৎসা করা জরুরি।

স্বাস্থ্য বিষয়ক আরও প্রয়োজনীয় এবং অজানা তথ্য জানার জন্য নিচের
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটনটি প্রেস করে আমাদের সাথেই থাকুন।
https://www.youtube.com/channel/UCws6fvBSeflsxO5I_-D8sDw

#পাইলস
#অশ্ব


সাইনুসাইটিসঃসাইনুসাইটিস অতি পরিচিত একটি রোগের নাম। মুখমন্ডল তথা মাখার খুলির চারিদিকে চার জোড়া বায়ুভর্তি কুঠুরি থাকে। এই...
23/12/2023

সাইনুসাইটিসঃ

সাইনুসাইটিস অতি পরিচিত একটি রোগের নাম। মুখমন্ডল তথা মাখার খুলির চারিদিকে চার জোড়া বায়ুভর্তি কুঠুরি থাকে। এই কুঠুরিগুলোকেই বলা হয় সাইনাস।সাইনাসগুলোর বিভিন্ন নাম আছে। সাইনাসের অভ্যন্তরীন আবরণ হিসাবে থাকে এক ধরণের ঝিল্লি। এই ঝিল্লির প্রদাহকেই বলা হয় সাইনোসাইটিস। সাইনোসাইটিস সাধারণত ঠাণ্ডা ও ভেজা, ধোঁয়া, ধূলোবালি ইত্যাদি পরিবেশই এ রোগ হওয়ার জন্য উপযুক্ত।

রোগের লক্ষণ ও উপসর্গঃ

* সাইনোসাইটিস রোগে প্রচন্ড মাথাব্যথা হয়। সকালে কম থাকে, দুপুরের দিকে ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায় আবার বিকেলের দিকে সামান্য কমে যায়।

* মাথা নাড়াচাড়া করলে, হাঁটলে বা মাথা নিচু করলে ব্যথার তীব্রতা আরো বেড়ে যায়।

* জ্বর জ্বর ভাব থাকে, কোনো কিছুতেই ভালো লাগে না এবং অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যায়।

* নাক বন্ধ থাকে। পরীক্ষা করলে নাকের ভেতর পুঁজ পাওয়া যেতে পারে।

* সাইনাস এক্স-রে করলে তা ঘোলাটে দেখায়।

* নাকের এলার্জি থাকলে, নাকের হাড্ডি বাঁকা থাকলে, নাকের ভেতর বাইরের কিছু ঢুকলে এবং এডিনয়েড (নাকের পেছনের টনসিল) বড় হলে।

* দাঁতের ইনফেশন থেকে বা দাঁত তুলতে গিয়েও সাইনাসে ইনফেকশন হতে পারে।

* সাইনাসের হাড্ডি ফেটে গেলেও এরূপ হতে পারে

* ময়লা পানিতে ঝাঁপ দিলে ঐ পানি নাকের ভেতর দিয়ে সাইনাসে ঢুকেও এ ধরণের সমস্যা তৈরি করতে পারে।

* এছাড়াও অপুষ্টি, আবহাওয়া দূষণ এবং ঠান্ডা স্যাঁতসেতে আবহাওয়ায় এই রোগ বেশি হয়। সাইনোসাইটিস-এর জটিলতা সাইনাসগুলো চোখ এবং ব্রেইনের পাশে থাকে বলে সাইনাসের ইনফেকশন হলে তা চোখ এবং মস্তিষ্কেরও জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

* অরবিটাল সেলুলাইটিস এবং এবসেস বা চোখের ভেতরের ইনফেকশন।

* মেনিনজাইটিস বা ব্রেইনের পর্দার প্রদাহ।

* এক্সট্রাডুরাল এবং সাবডুরাল এবসেস।

* অস্টিওমায়েলাইটিস (মাথার অস্থির প্রদাহ)।

* কেভেরনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস প্রভৃতি।

কাজেই দেখা যাচ্ছে, সাইনোসাইটিসের কারণে চোখের ভেতরে ইনফেকশন ঢুকে চোখটি নষ্ট করে দিতে পারে, আবার মাথার ভেতর ইনফেকশন ঢুকে মেনিনজাইটিস এমনকি ব্রেইন এবসেসের মতে মারাত্মক জটিল রোগের জন্ম দিতে পারে।

চিকিৎসা বা আরোগ্য লাভের উপায়ঃ

সাইনোসাইটিসের কারণে মাথব্যথা হয়েছে বলে মনে হলে যতদ্রুত সম্ভব একজন নাক, কান, গলারোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

প্রাথমিক পর্যায়ে এ রোগের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক, এন্টিহিস্টামিন, নাকের ড্রপ এবং ব্যথানাশক ওষুধ ব্যবহার করা হয়। যদি ওষুধপত্রে এই রোগ নিরাময় না হয় তবে সাইনাসের ওয়াশ বা আরো বড় ধরনের অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে।

স্বাস্থ্য বিষয়ক আরও প্রয়োজনীয় এবং অজানা তথ্য জানার জন্য নিচের
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটনটি প্রেস করে আমাদের সাথেই থাকুন।
https://www.youtube.com/channel/UCws6fvBSeflsxO5I_-D8sDw
#মাথা_ব্যাথা
#ব্যাথা
#মাথা_ধরা
#মাইগ্রেন
#মাইগ্রেনের_ব্যাথা
#সাইনোসাইটিস
#সাইনোসায়টিস
#সাইনাস
#হাসপাতাল
#চিকিতসা
#ডাক্তার

হিপনিক জার্কঃহিপনিক জার্ক দ্রুত হৃৎস্পন্দন, দ্রুত শ্বাস, ঘাম এবং কখনও কখনও "শক" বা শূন্যে পড়ে যাওয়ার মতো এক অদ্ভুত সংব...
13/08/2023

হিপনিক জার্কঃ

হিপনিক জার্ক দ্রুত হৃৎস্পন্দন, দ্রুত শ্বাস, ঘাম এবং কখনও কখনও "শক" বা শূন্যে পড়ে যাওয়ার মতো এক অদ্ভুত সংবেদনশীল অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত। এটি কোনো স্বচ্ছ স্বপ্নের অভিজ্ঞতা বা হ্যালুসিনেশনও হতে পারে। অনিয়মিত শিডিউলে ঘুমায় এমন ব্যক্তিদের মধ্যে হিপনিক জার্ক অধিকহারে ঘটতে দেখা যায়।

হিপনিক জার্ক থেকে বাচার উপায়ঃ

প্রতিকার নিকোটিন বা ক্যাফিন জাতীয় উদ্দীপক গ্রহণ কমিয়ে দেওয়া, ঘুমানোর আগে শারীরিক পরিশ্রম এড়ানো এবং পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করে হিপনিক জার্ক হ্রাস করা যায়। কিছু ওষুধ হিপনিক জার্ক হ্রাস করতে বা দূর করতে সহায়তা করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শোবার সময় অল্পপরিমাণ ক্লোনাজেপাম গ্রহণ।

স্বাস্থ্য বিষয়ক আরও প্রয়োজনীয় এবং অজানা তথ্য জানার জন্য নিচের
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটনটি প্রেস করে আমাদের সাথেই থাকুন।
https://www.youtube.com/channel/UCws6fvBSeflsxO5I_-D8sDw

#হাসপাতাল
#চিকিতসা
#হিপনিক জার্ক
#ঘুম
#ঘুমের_সমস্যা
#ঘুম_ভাঙ্গা
#হঠাৎ_ঘুম_ভাঙ্গা

Address

Gazipur, Dhaka, Bangladesh
Joydebpur
1740

Telephone

+8801924461126

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medico Pharma Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medico Pharma Health Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram