Online Homeo Health Care

Online Homeo Health Care Dr.A.T.M.Rezaul Karim khan
D.H.M.S (BHB)Dhaka
B.H.M.S(on course)Dhaka University
Reg no:43395

20/01/2025

বিশ্ব ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের মাঝে বিনামূল্য চিকিৎসা সেবা দিতে প্রতিবারের ন্যায় এবারও হোমিও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
গাজীপুরসহ আশেপাশের সকল হোমিও চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কামনা করছি।

15/12/2024

Our new page

Pls,,Follow this page

Dr.A.T.M.Rezaul Karim khan
D.H.M.S (BHB)Dhaka
B.H.M.S(on course)Dhaka University
Expert on Acute and chronic disease
Reg no:43395
Hijama therapist

01/11/2024

কোলেস্টেরল চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
ডা.এ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।

দিন দিন কোলেস্টেরল এর সমস্যা বেড়েই চলেছে। কোলেস্টেরল হলে নানা সমস্যা দেখা দেয় এবং জীবনের ঝুঁকি থাকে। তাই কোলেস্টেরল দেখা দিলে অবহেলা না করে সঠিক চিকিৎসা এবং খাদ্যভাস মেনে চলা উচিৎ। সেইসাথে লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে।

❇️কোলেস্টেরল হল হাইড্রকার্বন কোলেস্টেন থেকে উৎপন্ন যৌগ।
মানুষের রক্তে ৩ ধরনের কোলেস্টেরল থাকতে পারে।

১) LDL- low density lipo protein
২) HDL-high density lipo protein)
৩) Triglycerides

১) এলডিএলঃ রক্তে এলডিএল এর মাত্রা বেড়ে গেলেই মূলত সেটাকে কোলেস্টেরল সমস্যা ধরা হয় । পূর্ণ বয়স্ক মানুষের
রক্তে ১.৬৮-১.৪৩ গ্রাম/ ডেসি লিটার এলডিএল থাকে।

২)এইচডিএলঃ এইচডিএল আমাদের দেহ কে সুস্থ রাখে, শারীরিক বৃদ্ধি ঘটায়।আমাদের রক্তে .৯০-১.৬০ গ্রাম / ডেসি লিটার এইচডিএল থাকে। সহজ ভাষায় বলা যায়, এইচডিএল
আমাদের বন্ধুর মত।

৩)ট্রাইগ্লিসারাইডঃ আমাদের শরীরে মেদ/ চর্বি হিসেবে যা জমে তাই ট্রাইগ্লিসারাইড। তাই যারা মোটা হয়ে যাচ্ছেন তাদের রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যাচ্ছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

✳️যাদের কোলেস্টেরল বেশি হয়ঃ- কোলেস্টেরল সমস্যা যেকোনও বয়সেই হতে পারে।কিন্তু আপনার বয়স যদি ৩৫/তার বেশি হয় আপনি সহজেই কোলেস্টেরল সমস্যায় পড়তে পারেন।আমাদের দেশে মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি বেশি।যারা বসে বসে কাজ করেন সারাদিন তারা বেশি আক্রান্ত হতে পারেন।

❇️কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণঃ
* ফাস্ট-ফুড বেশি খাওয়া।
* রেড মিট , চিংড়ি মাছ , চকলেট বেশি খেলে।
* আমাদের গৃহীত খাদ্য পরিশ্রমে ব্যয় না হলে, অতিরিক্ত খাবার দেহে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়,ফলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়।
* খাবার পরপরই ঘুমাল।
* তৈলাক্ত খাবার বেশি খেলে।
* শারীরিক পরিশ্রম (যেমন, হাঁটা ) কম করলে ইত্যাদি।

✳️কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে যেভাবে বুঝবেনঃ
* অল্প পরিশ্রমেই ঘেমে যাওয়া ও হাঁপিয়ে ওঠা।
* মাথা ও ঘাড়ে ব্যথা।
* বুক ধরফর করা।
* দুর্বল বোধ করা।
* দেহের ওজন ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা ইত্যাদি।

✳️কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ ও সুস্থ জীবনের জন্য করনীয় ঃ-
* ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভাত না খাওয়া। গরুর মাংস একেবারেই কম পরিমাণে খাওয়া। মোট কথা সবকিছু পরিমিত পরিমাণে খাওয়া।
* শারীরিক পরিশ্রমঃ অতিরিক্ত না ঘুমানো।হাঁটার অভ্যাস করা।
বসে বসে কাজ করলেও আমরা শুধু পা নাড়িয়েই অতিরিক্ত ফ্যাট কিছুটা হলেও কমাতে পারি।
* ফাস্ট – ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করা।পেস্ত্রি, চকলেট জাতীয় খাবার কম খাওয়া।
* চিনাবাদাম, সামুদ্রিক মাছ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
বেশি বেশি খাওয়া।
* রাতের খাবার ঘুমানোর বেশ কিছুক্ষণ আগে খেলে
ভালো। এসব কথা আমরা প্রায় সবাই জানি,কিন্তু
জানলেও মানতে চাইনা। তাই, কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি কমাতে আপনার লাইফস্টাইল ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
আনুন । কেননা আমাদের সুস্বাস্থ্য, আমদের সুন্দর
ও গোছানো লাইফস্টাইল এর উপর অনেকাংশেই
নির্ভরশীল।

❇️হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা মাধ্যমে খুব কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করা যায় ।

ডাঃএ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।
ডি,এইচ,এম,এস,(বি,এইচ,বি)ঢাকা
বি,এইচ,এম,এস,(অন কোর্স) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন ও পুরাতন রোগে অভিজ্ঞ
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান
গভঃ রেজিঃ৪৩৩৯৫
হিজামা স্পেশালিস্ট
.......….....…………………………………………
☎️বিস্তারিত জানতে
01963516221
এই নাম্বারে কলে / হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগাযোগ করতে পারেন ।

★ভালো লাগলে শেয়ার করুন★

#হোমিও

29/10/2024
28/10/2024

করোনা ভেক্সিন দিছিলেন যারা তারা কি সবাই এলার্জী রোগে ভুগতেছেন 🙂

10/10/2024

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করে... কোন কোন খাবার?

 #কিডনীতে_পাথর_হওয়ার_কারণ_লক্ষণ_ও_প্রতিকারআমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনিয়মিত কিছু খাদ্যাভাসের জন্য নিজেরাই নিজেদের অজা...
15/06/2024

#কিডনীতে_পাথর_হওয়ার_কারণ_লক্ষণ_ও_প্রতিকার

আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনিয়মিত কিছু খাদ্যাভাসের জন্য নিজেরাই নিজেদের অজান্তেই রোগ বাধিয়ে নেই। অস্বাস্থ্যকর খাবার, অনিয়মিত ঘুম ও শরীর চর্চার অভাবে অনেক সময় আমরা জটিল রোগের সম্মুখীন হই।

বর্তমান সময়ে আমাদের জীবনের সাধারণ কিছু সমস্যার মতই কিডনিতে পাথর হওয়া যুক্ত হয়েছে। চারপাশের কেউ না কেউ এই সমস্যায় ভুক্তভোগী। নারী পুরুষ উভয়ই এ সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন এবং যার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

কিডনীর ভেতরে মিনারেল জমে ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের মতো পদার্থ তৈরি করে যাকে আমরা কিডনী পাথর বলে জানি।
অর্থাৎ ক্যালসিয়াম ও অক্সালেটের ডিপোজিশন হলে এই রোগের উৎপত্তি হয় যা কিডনীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে।

চিকিৎসা না করলে ধীরে ধীরে কিডনীর কার্যক্ষমতা কমতে থাকে এবং একসময় একেবারেই অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। কিডনীর কার্যক্ষমতা কমতে থাকা নির্ভর করে কিডনীতে পাথরের ধরন, অবস্থান, আকৃতি উপর এবং পরবর্তীতে সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ওপর। অনেক সময় রোগীর মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়ায় এই পাথর।

আমাদের শরীরের রক্ত পরিশোধনের অঙ্গ হলো এই কিডনী। শরীরে জমে থাকা অনেক রকম বর্জ্যও পরিশোধিত হয় কিডনির মাধ্যমেই। তাই কিডনী ভাল রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিৎ। তাহলে আসুন জেনে নেই কিডনীতে পাথর হওয়ার কারণ এবং প্রতিকারে করণীয়তা নিয়ে কিছু জরুরি তথ্য -

সাধারণত আমরা কিডনীর খেয়াল রাখা বা যত্ন নেয়া বলতে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পানি পান, মূত্রজনিত কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না সে খেয়াল রাখা কিংবা তলপেটে বা কোমরে একটানা ব্যথা থাকলে তা নিয়ে সতর্ক থাকা এতটুকুই জানি।

কিন্তু কিডনীর নানা সমস্যা বিশেষ করে রেনাল স্টোনে আক্রান্ত হওয়া মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। আধুনিক জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি রেনাল স্টোনের অন্যতম কারণ।

পাথর নানা আকারের হয়ে থাকে। সাধারণত, পাথরের সংখ্যা কম ও আকার খুব ছোট হলে তা কোনো রকম উপসর্গ ছাড়াই শরীরে থেকে যেতে পারে।

✳️কিডনীতে পাথর হওয়ার কারণঃ
কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ জানার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে এবং আজও চলছে কিন্তু কিডনীতে পাথর জমা হওয়া বা তৈরি হওয়ার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে কিছু কিছু বিষয় রয়েছে যা কিডনীতে পাথর তৈরির হওয়ার কারণ হলো-

★খাবারে অধিক লবণ।
★দৈনিক অল্প পানি পান।
★কম ফলফলাদি ও শাকসবজি খাওয়া।
★বেশি বা খুব কম ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া।
★কিডনীতে বারবার সংক্রমণ এবং যথোপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ না করা।
★অনেক সময় যাবৎ প্রস্বাব আটকিয়ে রাখা।
★যারা ক্যালসিয়াম জাতীয় ট্যাবলেট প্রচুর পরিমাণে খেয়ে থাকে তাদেরও পাথর হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
★যেসব লোকের ইনফ্লামেটরি বাওয়েল রোগ থাকে, তাদের কিডনীর রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
★কিডনীতে পাথর হওয়ার অন্যতম কারণ হলো লাল মাংস যেমন-গরু ও খাসির মাংস এবং পোলট্রির মাংস বেশি বেশি খাওয়া।
★অনিয়ন্ত্রিত উচ্চরক্তচাপ অথবা মূত্রাশয়ে প্রদাহ কিংবা বাতের ব্যথার উপযুক্ত চিকিৎসা না করালে কিডনিতে পাথর হতে পারে।
★টপিরামেট জাতীয় (এটা টোপাম্যাক্স হিসেবে পাওয়া যায়) ওষুধ কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। এগুলো সাধারণত মাইগ্রেনের রোগে ব্যবহার করা হয়।
★অতিরিক্ত অক্সালেট জাতীয় শাকসবজি যেমন- পুঁই শাক, পালং শাক, বিট ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

✳️কিডনীতে পাথর হলে যে সমস্ত লক্ষ্মণ দেখা দিতে পারেঃ

অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের উপসর্গ না-ও থাকতে পারে। তবে-

★কাঁপুনি দিয়ে জ্বর।
★ঘোলাটে এবং দূর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব।
★ব্যথার সাথে সাথে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।
★মাঝে মাঝে প্রস্রাবের সঙ্গে ছোট ছোট পাথর যেতে পারে।
★রক্তবর্ণের লাল প্রস্রাব, ব্যথা, জ্বালাপোড়া থাকতে পারে।
★ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া বা অল্প একটু প্রস্রাব হয়েই আর না হওয়া।
★হঠাৎ তলপেটে বা পেটের নিচের দিকের দুই পাশে বা কোমরে তীব্র ব্যথা হওয়া।
★কিডনীর অবস্থানে (কোমরের পিছন দিকে) ব্যথা। এই ব্যথা তীব্র তবে সাধারণত খুব বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয় না। ব্যথা কিডনীর অবস্থান থেকে তলপেটেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে আকস্মিকভাবে পেট বা পিঠে ব্যথা অনুভব করা কিংবা প্রস্রাবের সময় ব্যথা অনুভব করা মানেই কিডনীতে পাথরের লক্ষণ নয়, তবে এসব ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
কারণ হতে পারে এটি মারাত্নক কোন রোগের লক্ষণ। এসব উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নিন আসলেই কিডনীতে পাথরের জন্য এমন হচ্ছে কিনা।

✳️কিডনি পাথরের চিকিত্‍সাঃ
কিডনির অবস্থানে ব্যথা এবং রক্তবর্ণের প্রসাব হলে চিকিৎসকরা সাধারণত দুটো সম্ভাবনার কথা চিন্তা করেন। একটি হল কিডনির ইনফেকশন, অন্যটি কিডনিতে পাথর। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মাধ্যমে কিডনী পাথরী থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ডা.এ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।
ডি,এইচ,এম,এস(বি,এইচ,বি)
বি,এইচ,এম,এস(অন কোর্স)ঢাবি
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসার্টেন্ট
হিজামা থেরাপিষ্ট
রেজি নংঃ৪৩৩৯৫

চেম্বারঃরিফাত হোমিও ক্লিনিক
বরমী রোড,পল্লী বিদ্যুৎ(অবদার)মোড়,
মাওনা,শ্রীপুর গাজীপুর
মোবাইলঃ01963516221

18/03/2024

মেটাবলিক রােগের অন্যতম কারণ
“রক্ত গাঢ় হয়ে যাওয়া এবং রক্ত দূষিত হওয়া”
......ডা: লিউপন্ড

এই আঁচিলগুলোকে Filiform warts বলে।
25/02/2024

এই আঁচিলগুলোকে Filiform warts বলে।

  Dropsসাধারনভাবে বলতে গেলে যখন এই কোষগুলো কোনও কারণে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে তখনই ত্বকের নিচে মাংসের দলা অথবা চাকা...
21/02/2024

Drops

সাধারনভাবে বলতে গেলে যখন এই কোষগুলো কোনও কারণে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে তখনই ত্বকের নিচে মাংসের দলা অথবা চাকা দেখা যায়,একেই টিউমার বলে।

❇️এই টিউমার থেকে মুক্তি পেতে অত্যন্ত কার্যকরী ইন্ডিয়ান হোমিওপ্যাথি ঔষধ হলো Tumorin Drops

্রকার_টিউমারের_জন্য_প্রযোজ্য।

✴️যেমন:
শক্ত টিউমার, নরম টিউমার,ব্যথাযুক্ত টিউমার। যেকোনো ধরনের নতুন ও পুরাতন টিউমার কে দ্রুত নিরাময় করে।
লিম্ফনোড ও টনসিল বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে।
গলগন্ড দূর করে, স্তনবৃন্ত ফাটল দূর করে।

অডার করতে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন :👇👇

https://zatiqeasy.com/shop/7223?product=68165

Hemorrhoid/ Piles/অর্শ✴️মলদ্বারের অনেক ধরনের রোগ আছে। তবে সাধারণ মানুষ মলদ্বারের যে কোনো সমস্যাকেই পাইলস মনে করে। এটি সম...
15/02/2024

Hemorrhoid/ Piles/অর্শ

✴️মলদ্বারের অনেক ধরনের রোগ আছে। তবে সাধারণ মানুষ মলদ্বারের যে কোনো সমস্যাকেই পাইলস মনে করে। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। পাইলস ছাড়াও অনেক রোগ আছে।
যেমন: মলদ্বারের ক্যান্সার, ফিসার, আলসার ইত্যাদি। যেখানে একই রকম লক্ষণ দেখা যায়।

#পাইলস
মূলত মলদ্বারের মুখে রক্তনালী ফুলে ফেটে গিয়ে রক্তপাত হওয়াকেই অর্শ বা Piles বা Hemorrhoids বলে।
তবে,বাংলায় এই রোগ "অর্শ"নামে পরিচিত।

#কিভাবে হয়?
আমাদের মলদ্বারে সাধারণত ৩টি এনালকুশন (রক্তনালির মাংসপিণ্ড) থাকে যা মলদ্বারের মুখ বন্ধ রাখে, যাতে বাতাস বা নরম পায়খানা যখন তখন বের হতে না পারে। যখন এই এনালকুশন (রক্তনালীর মাংসপীণ্ড গুলো) স্বাভাবিকের তুলনায় বড়ো হয়ে কিছু উপসর্গ দেখা দেয়।
#যেমন: মলদ্বার দিয়ে রক্ত যাওয়া বা মলদ্বার দিয়ে মাংসপিণ্ড বের হয়ে আসা ইত্যাদি তৈরি করে তখনই আমরা একে পাইলস বলি। কারণ, এনালকুশন বা রক্তনালীর মাংসপিণ্ডগুলো স্বাভাবিকের তুলনায় বড় হয়ে গেলে,এতে সামান্য চাপ পড়লে এটা ফেটে যায়। আর তখনই রক্তপাত হয়।

❄️কোন বয়সে হয়?
যে কোনো বয়সে পাইলস হতে পারে। তবে সাধারণত যুবক ও বয়স্ক মানুষের এটা বেশি হয়। এই সমস্যা বাচ্চাদের হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

♦️পাইলস এর কারণসমূহঃ
*দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাতলা পায়খানা।
*শাকসবজি ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া এবং পানি কম পান করা।
*মাংসজাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, বেশি মসলাযুক্ত, ঝাল ও চর্বিজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া ।
* শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
*গর্ভাবস্থা।
*মলত্যাগের সময় বেশি চাপ দেওয়া।
*ঘনঘন পায়খানা নরম কারক ওষুধ ব্যবহার করা।
*টয়লেটে প্রয়োজনের অধিক সময় ব্যয় করা।
* বংশগত পাইলস থাকা।
* ভারী কাজ করা
* বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে থাকা।
* নিয়মিত মলত্যাগ না করা।
* লিভার সিরোসিস রোগে ভোগা।
* অতিরিক্ত ঔষধ স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ গ্রহন।
* গ্যাসট্রাইটিস
*

পাইলসের লক্ষণসমূহঃ
* মলত্যাগের সময় ব্যথাবিহীন রক্তপাত।
* পায়ুপথ চুলকানো।
* অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া।
* পায়ুপথ এবং বাইরের অংশ ফুলে যাওয়া।
* পায়ুপথে চাকা অনুভব করা।
* ব্যথা হওয়া।
* কাঁচ ভাঙ্গা ন্যায় খুঁচানো অনুভব।
* গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়।
*টাটানি ও যন্ত্রণা।
*কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি।
*উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা ও মলদ্বারে ভার বোধ। *কোমরব্যথা অনুভব এবং সেই সাথে কোষ্ঠবদ্ধতা।

[হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন, পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ ]

❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️
ডা.এ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।
ডি,এইচ,এম,এস (বি,এইচ,বি)ঢাকা।
বি,এইচ,এম,এস (অন কোর্স) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার
হিজামা থেরাপিস্ট
মোবাইলঃ01963516221

[কুরিয়ারের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে ওষুধ পাঠানো হয় ]

23/01/2024

✳️আয়রনের ঘাটতি পূরণে শিশুকে
বাদাম, কিসমিস, সবুজ শাক-সবজি, ব্রকলি, পালংশাক দিন।

Address

Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Online Homeo Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Online Homeo Health Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category