Dr Md Imran Hossen,ENT and Head Neck Specialist

  • Home
  • Dr Md Imran Hossen,ENT and Head Neck Specialist

Dr Md Imran Hossen,ENT and Head Neck Specialist well trained

18/10/2024
17/04/2024

" *Heat Wave" আসিতেছে?*
----------------------------------
*তাই সাবধান হোন।*
*সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.।*
--------------------------------
*স্বভাবিক পানি পান করুন।*
*ধীরে ধীরে।*

ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।

*বর্তমানে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরে এই HEAT WAVE চলছে।*

*করণীয় ও পরিত্যজ্য--------*

*১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন* চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।

*২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন।*

ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।

*৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন* ।

অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।

*৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন।জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন।*

স্বাভাবিক শরবত,ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে।তবে তাও স্বল্প পরিমানে।

*প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না,যদিও ওইসময়*

ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে।এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়।কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।

06/04/2024

"Heat Wave" আসিতেছে?
----------------------------------
তাই সাবধান হোন।
সম্ভবতঃ ৪০°-৪৫° সে.।
ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
--------------------------------

করণীয় ও পরিত্যজ্য -- -- --

১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।

২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন। ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।

৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন। অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।

৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন। Cola, Fanta, Sprite, 7-up বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন। স্বাভাবিক শরবত, ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে। তবে তাও স্বল্প পরিমানে।

★★★ প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না, যদিও ওইসময় ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে। এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়। কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।

09/01/2024

#শীতে বাচ্চার নাক দিয়ে রক্তপড়া #

নাক দিয়ে রক্ত পড়াকে ডাক্তারি পরিভাষায় এপিসটেক্সিস বলে।
বাচ্চাদের নাক দিয়ে রক্তপড়া খুবই কমন একটা বিষয়। বাচ্চাদের নাক দিয়ে রক্তপড়া সাধারণত খুব বেশী তীব্র হয় না। এই কারণে সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় না। কদাচিৎ হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়।

#বাচ্চাদের নাক দিয়ে রক্ত পড়ার পেছনে ২ টি কারণ বিশেষভাবে জড়িত-

১| স্বাভাবিকভাবে নাকের মধ্যে ব্লাডসাপ্লাই বেশী থাকে।
২| ঘন ঘন ঠান্ডা,সর্দি,কফ কাশি লেগে থাকে (URTI)।
বেশীরভাগ রক্তপড়া নিজে নিজেই বন্ধ হয়ে যায় এবং বাসাতেই ম্যানেজ করা যায় বা প্রাথমিক চিকিৎসাতেই ভাল হয়ে যায়।
বারবার নাক দিয়ে রক্ত পড়লে শিশু ও তার বাবা মা উদ্ধিগ্ন হয়ে পড়েন। বাচ্চার ঘুম, স্কুল ও খেলাধুলায় প্রভাব পড়তে পারে।

#বয়সের প্রভাব:

সাধারনত ১০ বছরের নিচের শিশুদের এপিসটেক্সিস বেশী হয়। মেয়ে শিশুর তুলনায় ছেলে শিশুর এই সমস্যা বেশি হয়। ৩ - ৮ বৎসরের শিশুদের এই রোগের প্রকোপ সবচাইতে বেশী।
সাধারণত দুই বছরের নিচে বাচ্চাদের নাক দিয়ে রক্ত পড়তে দেখা যায় না।বয়সন্ধিকালের পরবর্তী সময়ে এই সমস্যা প্রায় দেখা যায় না বললেই চলে।
এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ১০ বছর বয়সী ৬০ শতাংশ শিশুর কমপক্ষে একবার নাক দিয়ে রক্ত পড়েছে।

#ঋতুর প্রভাব: শীতকালে এই রোগের প্রকোপ বেশী দেখা যায় সম্ভবত দুই কারণে:-

১| এই সময় শ্বাসনালীর ইনফেকশন বেশী হয়। (URTI)
২| বায়ু শুষ্ক থাকে।

#নাকের কোন স্থান থেকে রক্ত পড়েঃ

বাচ্চা এবং বড় দুই গ্রুপেরই এপিসটেক্সিসের কমন জায়গা হলো নাকের পার্টিশনের অগ্রভাগ। নাকের পার্টিশনের এই অংশ পাতলা এবং শুষ্ক বাতাসের বেশী কাছে থাকে। এই জায়গাতে রক্তনালিকার একটি প্লেক্সাস থাকে যাকে কিজেলবাক্স প্লেক্সাস বা লিটিলস এরিয়া বলে এবং একটি ভেইন থাকে যাকে রেট্রোকলুমেলার ভেইন বলে।

#এপিসটেক্সিসের কারণঃ

বাচ্চাদের এপিসটেক্সিসের কারণ হিসাবে সবচেয়ে বেশি যে দুইটি জিনিসকে চিন্তা করা হয় তা হল নাকের অগ্রভাগের শুষ্কতা এবং চল্টা হওয়া (Crusting)।চল্টা সরানোর পরে নিচ থেকে রক্তপাত হয়।
আগে ধারণা করা হতো এপিসটেক্সিসের বেশীরভাগ কারণ অজ্ঞাত (Idiopathic) কিন্তু বর্তমানকালে এস. অরিয়াস নামক ব্যাকটেরিয়ার প্রদাহ সংক্রান্ত নতুন রক্তনালীর জন্ম হওয়াকে দায়ী করা হয়।

#এপিসটেক্সিসের কিছু কমন কারণ তুলে ধরা হলঃ

১| আঙ্গুল দিয়ে নাক খোচানো।
২| এলার্জি
৩| ইনফেকশন (ব্যাকটেরিয়াল/ভাইরাল)
৪| ফরেইন বডি (বাচ্চারা নাকের ভিতর পুতি,কাগজ,ফোম ইত্যাদি ঢুকিয়ে রাখে)।
৫| নাকের পার্টিশন/হাড় বাকা
৬| নাকে আঘাত লাগা
৭| টিউমার
৮| রক্তজমাট বাধা সংক্রান্ত সমস্যা
৯| ডেঙ্গুজ্বর
১০।ইত্যাদি

#করণীয়ঃ-

ক. হঠাৎ করে নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কি করণীয়?
খ. বারবার নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কি করণীয়?

#ক. হঠাৎ করে নাক দিয়ে রক্ত পড়লে করণীয়ঃ-
হঠাৎ করে রক্ত পড়লে নাকের অগ্রভাগ ১০-১৫ মিনিট যাবৎ আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। তাতে কাজ না হলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। সেক্ষেত্রে নাকে প্যাক দেয়া বা কটারি করা লাগতে পারে।

#খ. বারবার নাক দিয়ে রক্ত পড়লে করণীয়ঃ-
কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো-
১| নাকের মিউকোসাকে
আর্দ্র রাখার জন্য ডাক্তার নরমাল স্যালাইন ড্রপ অথবা নরমাল স্যালাইন স্প্রে দিতে পারেন।
২| পেট্রোলিয়াম জেলি নাকের ভিতর ব্যবহার করা।
৩| এন্টিসেপটিক মলম ব্যবহার করা (আমাদের দেশে নিওমাইসিন অয়েন্টমেন্ট, মিউপিরোসিন অয়েন্টমেন্ট পাওয়া যায়( ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত)।

এতে কাজ না হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা করবেন।
অনেক ক্ষেত্রে কেমিক্যাল কটারি বা ইলেকষ্ট্রোকটারির প্রয়োজন হতে পারে।
কখনো কখনো লিমিটেড সেপেটাপ্লাস্টি অপারেশন প্রয়োজন হতে পারে।

#প্রতিরোধঃ/উপদেশঃ

চিকিৎসা দেবার পর বাচ্চার বাবা মাকে প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে।
বাচ্চার হাতের নখ নিয়মিত কাটতে হবে এবং পরিষ্কার করতে হবে। যদি সর্দি, এলার্জি থাকে তবে এ সংক্রান্ত উপদেশ মেনে চলতে হবে এবং চিকিৎসা নিতে।

সাইনোসাইটিস হলো খুলির মধ্যে থাকা কিছু ফাঁকা জায়গা। চোখের পেছনে ও নাকের হাড়ের দুই পাশে এরকম ফাঁকা জায়গা থাকে। এই ফাঁকা জা...
09/11/2023

সাইনোসাইটিস হলো খুলির মধ্যে থাকা কিছু ফাঁকা জায়গা। চোখের পেছনে ও নাকের হাড়ের দুই পাশে এরকম ফাঁকা জায়গা থাকে। এই ফাঁকা জায়গায় সর্দি জমে সাইনোসাইটিস হয়। যাকে অনেকে সংক্ষেপে সাইনাসের ব্যথাও বলে থাকেন।

লক্ষণ ও উপসর্গ

মাথার সামনের অংশে ব্যথা। মুখে ব্যথা, মাথা ভার ভার অনুভব হওয়া। নাক ভার হয়ে থাকা, কিংবা নাক দিয়ে পানি পড়া, অথবা নাক বন্ধ মনে হওয়া। সর্দি, জ্বর, কাশি হওয়া। গাঢ়, হলদে রঙের ন্যাসাল ডিসচার্জ। ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়া। নিশ্বাসের সময় ব্যতিক্রমী ঘ্রাণ পাওয়া। সাইনাসগুলোর ঠিক ওপরেও চাপ চাপ ব্যথা থাকে। খাবারের স্বাদ বা রুচি নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় এর সঙ্গে জ্বর, গা ম্যাজম্যাজ করা। মানসিক অবসাদ।

চিকিৎসা ও প্রতিরোধ

১. ধুলো–বালি থেকে দূরে থাকুন। ঘন ঘন যেন ঠান্ডা না লেগে যায়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

২. পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন এবং প্রচুর ভিটামিনযুক্ত খাবার খান। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান।

৩. সরাসরি ফ্যানের নিচে বা এসি বরাবর থাকবেন না। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর সময় সতর্ক থাকুন।

৪. গরম ভাপ বা মেন্থলের ভাপ নিতে পারেন। এর মাধ্যমে দ্রুত শ্লেষ্মা বের হয়ে সাইনাসের সমস্যায় দ্রুত উপশম দেয়।

৫. ধূমপান থেকে দূরে থাকুন।

৬. ঠান্ডা খাওয়া যাবে না।

৭. অ্যারোসোল, মশার কয়েলের ধোঁয়া, এয়ারফ্রেশনারসহ যেকোনো ধরনের ধোঁয়া ও স্প্রে থেকে দূরে থাকুন।

৮. যাঁদের সাইনাসের সমস্যা আছে, তাঁরা বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।

৯.সাইনাসের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেয়ে রোগটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

Otitis Media with Effusion/ কান বন্ধ / কানে তালা লাগা / মধ্যকর্ণে পানি জমা হওয়ালক্ষণ:১. মধ্যকর্ণে পানি জমা হলে সর্দি কাশ...
22/10/2023

Otitis Media with Effusion/ কান বন্ধ / কানে তালা লাগা / মধ্যকর্ণে পানি জমা হওয়া

লক্ষণ:
১. মধ্যকর্ণে পানি জমা হলে সর্দি কাশির সঙ্গে হঠাৎ করে কান বন্ধ হয়ে যায়। অনেকে এক কানে তালি দেওয়া বলে অভিহিত করেন।
২. কানের মধ্যে ফড়ফড় করে এবং ভোঁ ভোঁ শব্দ হয় যাকে বলা হয় টিনিটাস ।
৩. কানে কম শোনা যায়।

কারন:
১) ঘন ঘন উর্দ্ধশ্বাসনালীর সংক্রমন ; যেমন: সর্দি-কাশি-নাক বন্ধ।
২) প্রায়ই এলার্জি জনিত নাকের প্রদাহ/এলার্জিক রাইনাইটিস
৩) ক্রনিক টনসিলের ইনফেকশন
৪) শিশুদের ক্ষেত্রে নাকের পিছনে এডিনয়েড নামক লসিকাগ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া
৫) নাকের হাড় বাকা/ক্রনিক সাইনোসাইটিস এর সমস্যা
৬) ভাইরাল ইনফেকশন।
৭) এছাড়া নাকের পিছনে ন্যাসোফ্যারিংস নামক স্থানে কোন টিউমার হলে।

চিকিৎসা :
সাধারণত ওষুধের মাধ্যমেই এই রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে ৩ মাসের বেশি সময় ধরে এরকম থাকলে অপারেশন এর প্রয়োজন হতে পারে। তাই দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে হবে।

Address

Anowar Hospital And Diagnostic Center

Telephone

+8801819968025

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Imran Hossen,ENT and Head Neck Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Md Imran Hossen,ENT and Head Neck Specialist:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram