26/08/2025
জ্বিন-জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
১। শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
২। কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা..
৩। প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
৪। প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
৫। চেহারা ধুসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
৬। বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা।
৭। অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
৮। আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
৯। অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
১০। পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।
১১। বিভিন্ন সব অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি)
১২। হাত-পায়ে মাঝেমধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
১৩। ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
১৪। যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
১৫। স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা, মৃত মানুষ দেখা। অথবা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
১৬। নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রাম নেয়াই হয়, ঘুম হয়না
১৭। উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
১৮। বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া
১৯। ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা
২০। ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা
২১। স্বপ্নে পানি, পাহাড়া, অচেনা যায়গা ইত্যাদি দেখা।
২২। ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর দূর্বল থাকা এবং ব্যাথা থাকা।
২৩। স্বপ্নে যা দেখা হয় কিছুদিন পর সেটাই হওয়া।
২৪। ঘুমের মধ্যে শরীর ঝাকি দিয়ে ঘুম ভাঙ্গা।
২৫। দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিই)
২৬। ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া
২৭। মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
২৮। ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
২৯। মৃগীরোগ
৩০। শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিতসা করতে অপারগ হচ্ছে।
৩১। স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কু। কুর, বি।ড়া ল, ইঁ। দু। র, উট, সিংহ, শি।য়াল, সা। প (*)
৩২। প্রচন্ড অসুস্থ অথচ মেডিকেল টেস্টে ধরা না পড়া।
৩৩ । প্রচন্ড অরুচি। দিনদিন প্রচন্ড স্বাস্থ্যহানি ঘটা।
৩৪। মাঝে মাঝে শরীর ঝাকুনি বা খিচুনী দিয়ে সেন্সলেস হয়ে যাওয়া।
৩৫। পঞ্চইন্দ্রীয়ের কোনো একটি দুর্বল বা অকেজো হয়ে যাওয়া।
৩৬। শরীরের কোনো অ।ঙ্গে সর্বদা ব্য।থা থাকা।
৩৭। পুরো শরীর অশাড়/নিশ্চল হয়ে যাওয়া।
৩৮। কোনো অ।ঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া। ইত্যাদি।
এখান হতে যদি ৪-৫ টি লক্ষণ আপনার সাথে মেলে তবে বুঝতে হবে আপনি জ্বিন-জাদু দ্বারা আক্রান্ত। আপনার উচিত কোন রাকীর শরনাপন্ন হয়ে ডায়াগোনেসিস এবং ট্রিটমেন্ট করা। ..
কেন করাবেন হিজামা?
১. শরীরে প্রায় সকল প্রকার ব্যাথা প্রশমিত করতে দারুণ কাজ করে। যেমন: মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস)।
২. বিশেষভাবে শরীরের প্রধান অঙ্গগুলোকে ডিটক্স করে। যেমন: কিডনি, হার্ট, পাকস্থলী ইত্যাদি।
৩. হরমোনাল ইম্ব্যালেন্স সমস্যার সমাধান করে। যেমন: থাইরয়েড,
৪. হিজামা শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
৫. ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়, ফলে বডির প্রতিটা অর্গান প্রপারলি কাজ করে।
৬. হিজামা জ্বিন-জাদুর পেশেন্টদের বডি থেকে জ্বিন-জাদু ঘটিত টক্সিনকে বের করে দেয়। যেটাকে আরবিতে ইস্তিফরাগ বলা হয়।
৭. এজমা, এলার্জি সমস্যায় হিজামা ফলাফল যুগ যুগ ধরে পরিক্ষিত।
৮. হজমের সমস্যা সমাধানেও হিজামা সাহায্য করে।
৯.ঘুমের সমস্যা দূর করতে হিজামা চমৎকার কাজ করে।
১০.মাইগ্রেন হোক কিংবা সাইনোসাইটিস হিজামায় পাবেন দীর্ঘমেয়াদি উপকার।
১১.চুল পড়া কমাতে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
১২. হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, হার্ট ব্লক, হাইপ্রেশার, অতিরিক্ত ওজন এর সমস্যায় হিজামার উপকারীতা পরিক্ষিত।
১৩. ই।রেক্টা।ইল ডিসফাংশান, ই।জ্যাকু।লেটরি ডিসফাংশান, অন্যান্য যৌ।* ন সমস্যায়ও হিজামা চমৎকার কাজ করে।
এছাড়াও হিজামা বিভিন্ন রোগের উপশমের ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আপনার বডির অর্গানগুলোকে রিস্টার্ট রাখতে ৩ মাসে অন্তত একবার হিজামা করুন।
আমাদের লোকেশন: ত্রিমোহনী বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর - ১৭৩০ , মোবাইল : 01767469280