Khwaja Badrudduja Modern Hospital

Khwaja Badrudduja Modern Hospital Best Doctor, Best Hospital. Khwaja Badrudduja Modern Hospital

prides itself on providing the best possible care available for patients.

The dedication and commitment of our physicians and ancillary medical team are the reasons for our exceptional patient outcomes. We are committed to quality care. We welcome your feedback regarding our services so that we may build upon our history of excellent patient care. Khwaja Badrudduja Modern Hospital specializes in the field of long term acute hospitalization and acute rehabilitation.

 #শুক্রবারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার!  প্রতি শুক্রবারে খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে সকল রোগের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়মিত রোগী দে...
27/11/2025

#শুক্রবারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার!
প্রতি শুক্রবারে খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে সকল রোগের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়মিত রোগী দেখছেন।

শুক্রবারে রোগী দেখছেন #মেডিসিন বিশেষজ্ঞ #গাইনী ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ #নবজাতক ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ #অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ #নাক, কান, গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও হেড নেক সার্জন #মুখ ও দন্ত রোগ বিশেষজ্ঞ #চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন #ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ #চর্ম-যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞসহ একদল অভিজ্ঞ চিকিৎসক।

আপনার যেকোনো রোগের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন।

🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
📍 আজিজ ম্যানশন, সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

#যোগাযোগঃ
সিরিয়ালের জন্যঃ
📲 ০১৭৭৬-৬০৬২৬২
📲 ০ ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫
☎️ হটলাইনঃ ১০৬৬৮

বিশ্বস্ত  #গাইনী ও  #স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন এখন আপনার শহরে!🤰 গর্ভাবস্থা থেকে শুরু করে স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত সকল জটিল ...
27/11/2025

বিশ্বস্ত #গাইনী ও #স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন এখন আপনার শহরে!🤰 গর্ভাবস্থা থেকে শুরু করে স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত সকল জটিল সমস্যায় পাচ্ছেন অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের নির্ভরযোগ্য পরামর্শ ও সেবা।

✅ নরমাল ডেলিভারি
✅ সিজারিয়ান সেকশন
✅ অনিয়মিত মাসিক
✅ বন্ধ্যত্ব
✅ ইউটেরাসের সমস্যা
✅ অন্যান্য স্ত্রীরোগ সমস্যা

🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
📍 আজিজ ম্যানশন, সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

📞 সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
📲 ০১৭৭৬-৬০৬২৬২
📲 ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫

☎️ হটলাইন: ১০৬৬৮

ইপিআই টিকা দেয়া হচ্ছে।স্থান: খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল - Khwaja Badrudduja Modern Hospital
26/11/2025

ইপিআই টিকা দেয়া হচ্ছে।

স্থান: খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল - Khwaja Badrudduja Modern Hospital

অর্থোপেডিক্স, ট্রমা ও স্পাইন সার্জারির সম্পূর্ণ সমাধান এখন খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে। 👨‍⚕️ অধ্যাপক ডা. সেয়দ সহিদু...
19/11/2025

অর্থোপেডিক্স, ট্রমা ও স্পাইন সার্জারির সম্পূর্ণ সমাধান এখন খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে।
👨‍⚕️ অধ্যাপক ডা. সেয়দ সহিদুল ইসলাম
সুনামধন্য অর্থোপেডিক ও স্পাইন সার্জন,
প্রাক্তন অধ্যাপক ও একাডেমিক পরিচালক, পঙ্গু হাসপাতাল (নিটোর)

🕒 রোগী দেখার সময়:
➡️ প্রতি বুধবার বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত

🦴 যেসব সমস্যার উন্নত চিকিৎসা পাওয়া যাবে:

✔️ ঘাড় ও কোমরের ব্যথা
✔️ হাঁটু ও জয়েন্ট ব্যথা
✔️ ফ্রোজেন শোল্ডার
✔️ হাত-পা ভাঙ্গা বা ইনজুরি
✔️ স্পাইন/ডিস্ক সমস্যা
✔️ খেলাধুলাজনিত ব্যথা
✔️ বয়সজনিত হাঁটুব্যথা
✔️ আর্থ্রোস্কপি সার্জারি
✔️ হিপ জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট
✔️ লিগামেন্ট ইনজুরি
✔️ শিশুদের জন্মগত হাড় সমস্যা
✔️ যে কোনো ধরনের অর্থোপেডিক জরুরি সমস্যা

🎯 সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন:
📞 01776-606262, 01687625565

🌐 www.kbmhbd.com

❤️ সেরা ডাক্তার, সেরা হাসপাতাল
🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
আজিজ ম্যানশন, সাফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর
📞 হটলাইন: 10668

19/11/2025

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হলে করণীয় কী ?

#গর্ভকালীন মায়েদের সেবা #নরমাল ডেলিভারি সংক্রান্ত পরামর্শ #বন্ধ্যাত্ব #গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা #গর্ভাবস্থায় রক্তপাত #গর্ভাবস্থায় খিঁচুনি #অনিয়মিত মাসিক #মাসিক দেরিতে হওয়া #মাসিক বন্ধ পরবর্তী সমস্যা #সাদাস্রাব #মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালীন নানা সমস্যা #জরায়ু সংক্রান্ত সমস্যা এ ধরনের লক্ষন দেখা দিলে দ্রুত গাইনী বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে নিয়মিত চেম্বার করছেন অভিজ্ঞ গাইনী বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ডাঃ নারগীছ আক্তার
এমবিবিএস (ডি.ইউ), ডিজিও (অবস এন্ড গাইনী) কুম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতাল, ঢাকা
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, পিজিটি (রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং)
নিয়মিত চেম্বার করছেন খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতালে।

#চেম্বারঃ
🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
📍 আজিজ ম্যানশন, সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

#যোগাযোগঃ
📞 সিরিয়ালের জন্যঃ ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫
☎️ হটলাইনঃ ১০৬৬৮

সেরা ডাক্তার, সেরা হাসপাতাল
খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল।

⚠️ স্ক্যাবিস (খোসপাঁচড়া) নিয়ে সতর্ক হোন! ⚠️ (একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা আপনার অজান্তেই ছড়িয়ে পড়তে পারে!)আপনি কি রাতে ঘুম...
19/11/2025

⚠️ স্ক্যাবিস (খোসপাঁচড়া) নিয়ে সতর্ক হোন! ⚠️ (একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা আপনার অজান্তেই ছড়িয়ে পড়তে পারে!)

আপনি কি রাতে ঘুমানোর সময় অস্বাভাবিক চুলকানি অনুভব করেন? আপনার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যেও কি একই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে? যদি হ্যাঁ, তবে এটি হতে পারে স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া!

স্ক্যাবিস কী? এটি একটি ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা সৃষ্ট অত্যন্ত ছোঁয়াচে চর্মরোগ। এই মাইট ত্বকের নিচে বাসা বাঁধে এবং ডিম পাড়ে, যার ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ি দেখা দেয়।

লক্ষণগুলো কী কী?

তীব্র চুলকানি: বিশেষ করে রাতে বিছানায় উষ্ণতা পেলে চুলকানি অসহনীয় হয়ে ওঠে।

ত্বকে ফুসকুড়ি: ছোট ছোট লালচে দানা বা গুটি।

সাধারণত যেসব স্থানে হয়: আঙ্গুলের ফাঁকে, কব্জি, কনুই, বগল, কোমর এবং যৌনাঙ্গের আশেপাশে। শিশুদের ক্ষেত্রে মাথা ও মুখ বাদে শরীরের অন্যান্য অংশেও হতে পারে।

কেন এটি বিপজ্জনক? স্ক্যাবিস খুব সহজে একজন থেকে অন্যজনে ছড়িয়ে পড়ে। ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ, একই বিছানা বা পোশাক ব্যবহার করলে পরিবারের সকল সদস্য এবং আশেপাশের মানুষের মধ্যেও এটি দ্রুত সংক্রমিত হতে পারে। সময় মতো চিকিৎসা না করালে এটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

প্রতিরোধ ও প্রতিকার:

সচেতনতা: পরিবারের কোনো সদস্যের এই লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত সচেতন হোন।

চিকিৎসক দেখান: দেরি না করে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তিনি সঠিক ঔষধ ও মলম দেবেন।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত বিছানার চাদর, তোয়ালে, পোশাক গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকান।

একসাথে চিকিৎসা: পরিবারের সকল আক্রান্ত সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা করানো জরুরি, নয়তো রোগ বারবার ফিরে আসবে।

নিজের এবং প্রিয়জনদের সুরক্ষায় সচেতন হোন। স্ক্যাবিসকে অবহেলা নয়, সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিন!

, #স্বাস্থ্যসচেতনতা, , #চর্মরোগ,
#ত্বকেরযত্ন, #স্বাস্থ্যতথ্য, #খোসপাঁচড়া, #স্ক্যাবিস, #তীব্রচুলকানি, #ছোঁয়াচেরোগ #পরিষ্কারপরিচ্ছন্নতা, #চিকিৎসাপরামর্শ, , ,
#জনসচেতনতা

15/11/2025

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপঃ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে করণীয় 🤰🩺

প্রতিরোধের উপায়:
✅ ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন
✅ লবণ কম খান
✅ নিয়মিত ব্যায়াম করুন
✅ পর্যাপ্ত পানি পান করুন
✅ stress মুক্ত থাকুন

নিয়ন্ত্রণের:
🩸 রক্তচাপ মাপুন নিয়মিত
💊 ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খান
📋 নিয়মিত চেকআপ করুন
🍎 সুষম খাবার খান

জরুরি লক্ষণ:
⚠️ তীব্র মাথাব্যথা
⚠️ দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা
⚠️ পেটের উপরে ব্যথা
⚠️ হাত-পা ফুলে যাওয়া

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন:
👩‍⚕️ ডাঃ নারগীছ আক্তার
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ

খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল, গাজীপুর
📞 ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫ | ☎️ ১০৬৬৮

#গর্ভকালীন_উচ্চ_রক্তচাপ #গর্ভাবস্থা #প্রিক্ল্যাম্পসিয়া #ডাঃ_নারগীছ_আক্তার #গাইনী #খাজা_বদরুদদোজা #গাজীপুর #মাতৃত্ব_যত্ন

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও করণীয় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:🤒 ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলো সাধারণত ...
12/11/2025

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও করণীয় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

🤒 ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলো সাধারণত সংক্রমিত মশা কামড়ানোর ৪-১০ দিন পর দেখা যায়। এটি সাধারণ ফ্লু-এর মতো হালকা থেকে শুরু করে মারাত্মক রূপ নিতে পারে।

সাধারণ লক্ষণ:
আকস্মিক উচ্চ জ্বর: তাপমাত্রা ১০২°F থেকে ১০৬°F পর্যন্ত হতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে ছেড়ে যাওয়ার পর আবারও আসতে পারে।

প্রচণ্ড মাথাব্যথা।

চোখের পেছনে ব্যথা।

শরীরে, হাড়ে ও গাঁটে তীব্র ব্যথা (তাই একে 'ব্রেকবোন ফিভার' বা 'হাড় ভাঙা জ্বর' বলা হয়)।

ক্লান্তি ও দুর্বলতা।

বমি বমি ভাব বা বমি।

ত্বকে লালচে দাগ বা ফুসকুড়ি (২-৫ দিনের মধ্যে দেখা যেতে পারে)।

ক্ষুধা কমে যাওয়া।

⚠️ গুরুতর ডেঙ্গুর (Dengue Hemorrhagic Fever) সতর্কতা লক্ষণ:
জ্বর কমে যাওয়ার পর ২-৭ দিনের মধ্যে এই লক্ষণগুলি দেখা দিতে পারে, যা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এই লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে:

তীব্র পেট ব্যথা।

অবিরাম বমি।

মাড়ি বা নাক থেকে রক্তপাত।

ত্বকে নীলচে দাগ বা রক্তক্ষরণের চিহ্ন।

মল বা বমিতে রক্ত আসা।

দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস।

অত্যধিক ক্লান্তি বা অস্থিরতা (চটকা)।

লিভার বড় হয়ে যাওয়া।

রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া (শক)।

✅ ডেঙ্গু জ্বর হলে করণীয়
ডেঙ্গুর কোনো নির্দিষ্ট অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসা নেই। এর ব্যবস্থাপনা মূলত লক্ষণ উপশম এবং জটিলতা প্রতিরোধের উপর নির্ভরশীল।

১. বাড়িতে প্রাথমিক করণীয়:
পরিপূর্ণ বিশ্রাম: রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে।

পর্যাপ্ত তরল গ্রহণ (Hydration): উচ্চ জ্বর এবং বমির কারণে শরীর পানিশূন্য হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে তরলজাতীয় খাবার গ্রহণ করা জরুরি। যেমন:

ডাবের পানি।

খাবার স্যালাইন।

লেবুর শরবত/ফলের জুস (কম চিনিযুক্ত)।

পর্যাপ্ত পরিমাণে সাধারণ পানি।

জ্বর কমানো:

শুধুমাত্র প্যারাসিটামল (Paracetamol) সেবন করা যাবে।

প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি দিনে সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৮টি প্যারাসিটামল ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।

ব্যথানাশক ওষুধ (NSAIDs) যেমন - অ্যাসপিরিন (Aspirin) বা আইবুপ্রোফেন (Ibuprofen) কখনোই খাওয়া যাবে না, কারণ এগুলো রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া: ডেঙ্গু নিশ্চিত হলে নিয়মিত ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে থাকা এবং রক্তে প্লেটলেটের মাত্রা পরীক্ষা করানো আবশ্যক।

২. কখন হাসপাতালে যাবেন:
উপরে উল্লিখিত গুরুতর ডেঙ্গুর সতর্কতা লক্ষণগুলির মধ্যে যেকোনো একটি দেখা গেলেই এক মুহূর্ত দেরি না করে রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। গুরুতর ক্ষেত্রে শিরায় স্যালাইন (IV fluid) এবং প্রয়োজনে রক্তের প্রয়োজন হতে পারে।

🚫 প্রতিরোধই সর্বোত্তম:
ডেঙ্গু এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়, তাই মশা নিয়ন্ত্রণই প্রতিরোধের মূল চাবিকাঠি:

আপনার বাড়ি ও আশেপাশে কোনো পাত্রে (যেমন - টব, টায়ার, ডাবের খোলস, এসির নিচে জমা জল) যেন জল জমে না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এডিস মশা সাধারণত পরিষ্কার জলেই ডিম পাড়ে।

দিনের বেলায় এবং রাতে মশারির ব্যবহার করুন।

শরীর বেশিরভাগ অংশ ঢেকে রাখে এমন পোশাক পরিধান করুন।

ডেঙ্গু সংক্রান্ত যেকোনো সন্দেহে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

#ডেঙ্গুজ্বর #ডেঙ্গু #ডেঙ্গুসচেতনতা #মশাবাহিতরোগ #মশা_নিয়ন্ত্রণ #প্রতিরোধ #স্বাস্থ্যবার্তা #ডেঙ্গুরলক্ষণ #করণীয় #চিকিৎসা #প্লাটিলেট #জরুরী #স্বাস্থ্যপরামর্শ #জ্বরহলেকরণীয় #এডিসমশা #বর্ষারোগ

12/11/2025

বাচ্চার ডায়রিয়া হলে কখন চিন্তার বিষয়? 👶💧

বাচ্চার ডায়রিয়ায় জরুরি লক্ষণ: 🚨

• চোখ গর্তে ঢোকে
• প্রস্রাব কমে যায়
• অতিরিক্ত দুর্বলতা
• হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়
• রক্ত-পুঁজ মিশ্রিত পায়খানা
• সবুজ বমি
• জ্বর (১০১°F+)
• খিঁচুনি আসা

এসব লক্ষণ দেখলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন:
👨‍⚕️ ডাঃ মোঃ রাসেল ভূঁইয়া
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ঢাবি)
বিসিএস (ফ্যামিলি প্লানিং, টেকনিক্যাল-মেডিক্যাল)
এম.ফিল (বায়োকেমিস্ট্রি), এমডি (শিশু)
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল, গাজীপুর

📞 ০১৭৭৬-৬০৬২৬২ | ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫
☎️ হটলাইন: ১০৬৬৮

#বাচ্চার_ডায়রিয়া #ডায়রিয়া_জটিলতা #শিশু_বিশেষজ্ঞ #ডাঃ_রাসেল_ভূঁইয়া #খাজা_বদরুদদোজা #গাজীপুর #শিশুর_স্বাস্থ্য #জরুরি_চিকিৎসা

৯০ বছর পর্যন্ত কিডনি ভালো রাখতে শুধু এই কাজগুলো করুন।আজ আমি আপনাকে এমন একটি এক্সপার্ট-ব্যাকড অভ্যাস বোঝাবো, যা নিয়মিত কর...
10/11/2025

৯০ বছর পর্যন্ত কিডনি ভালো রাখতে শুধু এই কাজগুলো করুন।

আজ আমি আপনাকে এমন একটি এক্সপার্ট-ব্যাকড অভ্যাস বোঝাবো, যা নিয়মিত করলে কিডনিকে দীর্ঘদিন সুস্থ রাখা বাস্তবে সম্ভব। এই একটি কাজ হলো পানি পানের বৈজ্ঞানিক রুটিন তৈরি করা এবং সেটি প্রতিদিন মেনে চলা।
শুধু বেশি পানি নয়, আপনার ওজন, খাবার, আবহাওয়া ও শারীরিক পরিশ্রম অনুযায়ী সঠিক পরিমাণ এবং সঠিক সময়ে পানি। কারণ কিডনির প্রধান কাজই হচ্ছে রক্ত থেকে বর্জ্য ছেঁকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়া।

যখন পানি কম থাকে, রক্ত ঘন হয় এবং ছাঁকনির ওপর চাপ বাড়ে।
এর ফলে বর্জ্য ও ইউরিক এসিড জমা হতে থাকে এবং ক্রিস্টাল তৈরি করে পাথরের ঝুঁকি বাড়ায়। যখন পানি ঠিকভাবে পান করা হয়, কিডনির টিউবিউল দিয়ে প্রস্রাব স্বাভাবিক গতিতে প্রবাহিত থাকে। এতে বর্জ্য, লবণ এবং টক্সিন জমে থাকা কঠিন হয়। প্রস্রাবের প্রবাহ ভালো থাকলে ব্যাকটেরিয়া জমে সংক্রমণ করার সুযোগও কমে যায়। অনেকে ভাবে দিনে ৮ গ্লাস পানি সবার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু বাস্তবে এটি ব্যক্তিভেদে আলাদা। আপনি কতটা পানি খাবেন তা বোঝার সহজ উপায় হলো আপনার প্রস্রাবের রং পর্যবেক্ষণ করা।

হালকা খড়ের রঙ হলে বুঝবেন শরীর ঠিকভাবে হাইড্রেটেড।
গাঢ় হলুদ হলে বুঝবেন পানি বাড়াতে হবে। সাদা স্বচ্ছ প্রস্রাব সারাদিন ধরে থাকাও ভালো নয়, কারণ সেটি অতিরিক্ত পানি পানের ইঙ্গিত হতে পারে। প্রতিদিন লক্ষ্য রাখবেন আপনি ১.৫ থেকে ২ লিটার প্রস্রাব উৎপাদন করছেন কি না।
এটি নিশ্চিত করার জন্য বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কের ২.০ থেকে ২.৭ লিটার মোট ফ্লুইড লাগে, গরম ও ঘামে বেশি হলে আরও লাগতে পারে। ওজন বেশি, কাজের চাপ বেশি, রোদে কাজ বা ব্যায়াম করলে আপনার প্রয়োজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। শিশু, বৃদ্ধ, গর্ভবতী বা স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা আলাদা হয়, চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি। সকাল ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে আধা লিটার কুসুম গরম পানি দিয়ে দিন শুরু করুন।

এরপর দুপুরের আগে আরও ২ বার ২৫০ মিলি করে পানি নিন। দুপুরের খাবারের ৩০ মিনিট আগে ২০০ মিলি পানি নিন, খাওয়ার সময় অতিরিক্ত পানি নয়।
খাবারের ৩০ থেকে 45 মিনিট পরে আরেক গ্লাস পানি নেবেন। বিকেলে কাজের মাঝে ২ বার ২০০ থেকে ২৫০ মিলি করে পানি নেবেন। রাতে ঘুমানোর ১ থেকে ১.৫ ঘণ্টা আগে ২০০ মিলি পানি নিলে ভালো, তবে রাতভর বাথরুমে যেতে হয় এমন হলে কমান। এই রুটিন কিডনিকে ফ্লাশ করে এবং রক্তচাপ স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। অনেকে একসাথে অনেক পানি খেয়ে নেয়, এতে হঠাৎ সোডিয়াম ডাইলিউশনের ঝুঁকি থাকে। বরং ছোট ছোট ভাগে সারাদিনে পানি খাওয়া নিরাপদ। শুধু পানি নয়, প্রস্রাব না চেপে রাখার অভ্যাসও কিডনি সুরক্ষার অংশ। প্রস্রাব চেপে রাখলে মূত্রথলিতে চাপ বাড়ে এবং উল্টো দিকে সংক্রমণের ঝুঁকি তৈরি হয়।

দিনে ৪ থেকে ৭ বার টয়লেট হওয়া স্বাভাবিক ধরা যায়, কম হলে পানি বাড়ান।
পানি রুটিনের সঙ্গে কয়টি সূক্ষ্ম নিয়ম যোগ করলে ফল আরও শক্তিশালী হয়।
লবণ কমানো কিডনির দ্বিতীয় বড় সহায়তা, কারণ অতিরিক্ত সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়ায়।

রক্তচাপ 120 থেকে 129 এর মধ্যে রাখার চেষ্টা কিডনির ক্ষয় ধীর করে।
ডায়াবেটিস থাকলে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা কিডনি বাঁচানোর তৃতীয় স্তম্ভ।
উচ্চ রক্তশর্করা কিডনির ক্ষুদ্র রক্তনালীতে ধীরে ধীরে ক্ষতি করে।
প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটা রক্তচাপ, ওজন ও শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
তবে এই ভিডিওর মূল কাজ একটাই, পানি রুটিনকে অভ্যাসে বানানো।
ফ্লেভার্ড ওয়াটার ব্যবহার করতে পারেন, তবে চিনি ছাড়া।

লেবুর স্লাইস, শসা বা পুদিনা পাতা হালকা স্বাদ যোগ করতে পারে।
কিডনি স্টোনের ঝুঁকি থাকলে লেবুর সাইট্রেট সহায়ক হতে পারে।
চা বা কফি পান করতে পারেন, তবে পানির জায়গা যেন পুরোটা দখল না করে।
এসব ডায়ুরেটিক, তাই সাথে অতিরিক্ত পানি ধরুন।
সফট ড্রিংকস ও এনার্জি ড্রিংকস এড়িয়ে চলুন, ফসফরিক এসিড ও অতিরিক্ত চিনি কিডনির জন্য ক্ষতিকর।

প্রসেসড খাবারে লুকানো সোডিয়াম কিডনিকে নীরবে ক্ষতি করে।
প্যাকেটের লেবেল পড়ুন এবং সোডিয়াম ৫ শতাংশ দৈনিক মানের নিচে এমন আইটেম বেছে নিন। প্রোটিন প্রয়োজনীয়, তবে অতিরিক্ত প্রোটিন কিডনির ফিল্টারে বাড়তি চাপ তৈরি করতে পারে। বডিবিল্ডিং ডায়েটে গেলে পানি এবং ইলেক্ট্রোলাইট পরিকল্পনা করুন। বারবার ইউটিআই হলে পানি বাড়ানো এবং নিয়মিত খালি করা জরুরি। মহিলাদের ক্ষেত্রে টয়লেটের পর সামনে থেকে পেছনে মুছার নিয়ম সংক্রমণ কমায়। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে ইউটিআইয়ের ঝুঁকি বাড়তে পারে, তাই আঁশ ও পানি সমানতালে নিন।

বেশি ঘাম হলে শুধু পানি নয়, ইলেক্ট্রোলাইটও লাগতে পারে। তবে কিডনি রোগ থাকলে চিকিৎসকের বলা সীমার বাইরে ইলেক্ট্রোলাইট নেবেন না। ব্যথানাশক ওষুধ যেমন এনএসএআইডি দীর্ঘদিন নিয়মিত ব্যবহার কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বিকল্প ঠিক করুন।
হার্বাল সাপ্লিমেন্টে ভারী ধাতু বা অজানা উপাদান থাকতে পারে, কিডনিকে চাপ দেয়। অজানা উৎসের সাপ্লিমেন্ট বাদ দিয়ে খাদ্য থেকেই পুষ্টি নিন।
কিডনি সুস্থ রাখতে ঘুম প্রয়োজন, কারণ রাতে হরমোনাল ব্যালান্স কিডনির রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখে। ধূমপান কিডনির ক্ষুদ্র রক্তনালীগুলোতে অক্সিজেন কমায়, তাই ধূমপান ছাড়ুন।

অ্যালকোহল কমান, কারণ ডিহাইড্রেশন কিডনিকে শুকিয়ে দেয়। গরমে বাইরে কাজ করলে প্রতি ১৫ থেকে ২০ মিনিটে কয়েক চুমুক পানি নিন। হিট স্ট্রেসে কিডনি ইনজুরি বাস্তব সমস্যা, তাই আগেই পানি নিয়ে বের হোন। সকালে ওজন মেপে পানি পরিকল্পনা করা যায়, হঠাৎ ওজন কমে গেলে ডিহাইড্রেশন ভাবুন।
প্রস্রাবে ফেনা, রক্ত, জ্বালা, বেদনা বা রাতে বারবার প্রস্রাব হলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যান। পা ফুলে যাওয়া, চোখের নিচে ফুলে থাকা বা অস্বাভাবিক ক্লান্তি কিডনি সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।

প্রতি বছর অন্তত একবার ক্রিয়েটিনিন, ইউরিন রুটিন এবং প্রয়োজনে ইউএসি আর মাইক্রোঅ্যালবুমিন টেস্ট করুন। ডায়াবেটিস বা হাইপারটেনশন থাকলে বছরে দুইবার স্ক্রিনিং ভালো। কিশোর বা তরুণ বয়সেও পানি রুটিন দরকার, কারণ পাথর এখন কম বয়সীদের মধ্যেও বাড়ছে। বিদ্যালয়ে বা অফিসে পানি বোতল সাথে রাখলে অভ্যাস সহজ হয়। মোবাইল রিমাইন্ডার দিয়ে প্রতি ৬০ থেকে ৯০ মিনিটে কয়েক চুমুক পানি নিন। অনেকেই বলে ঠান্ডা পানি ক্ষতিকর, বাস্তবে কুসুম গরম পানি হজমে আরামদায়ক হলেও ঠান্ডা পানিও ক্ষতি করে না যদি অতিরিক্ত না হয়। খাবারের সময় অতিরিক্ত পানি হজম এনজাইম পাতলা করতে পারে, তাই ভারী খাবারের সময় সংযত থাকুন।

ফলমূল থেকে আসা পানি হাইড্রেশনে সহায়ক, তরমুজ, শসা, মাল্টা ভালো উৎস।
তবে ফলের জুসের বদলে গোটা ফল ভালো, আঁশ থাকবে। কিডনি বাঁচাতে শুধু পানি নয়, সোডিয়াম-পটাসিয়াম ভারসাম্য গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি রোগীদের জন্য পটাসিয়াম সীমা আলাদা, তাই নিজে থেকে কলা বা নারকেল পানি বেশি নেবেন না।

স্বাস্থ্যবান মানুষের ক্ষেত্রে পাতলা ডাবের পানি মাঝেমধ্যে নেওয়া যেতে পারে।
সকালে লেবু পানি ইউরিক এসিড ক্রিস্টাল গঠনে বাধা দিতে সহায়ক হতে পারে।
তবে বেশি লেবু খেলে এসিডিটি বাড়তে পারে, তাই শরীরের প্রতিক্রিয়া দেখুন।
গ্রিন টি মধ্যম পরিমানে ঠিক আছে, তবে কফেইন ডায়ুরেটিক, তাই সাথে পানি বাড়ান।

ঘুম কম হলে স্ট্রেস হরমোন বাড়ে, রক্তচাপ বাড়ে এবং কিডনির ওপর চাপ পড়ে।
প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা গুণগত ঘুম কিডনির রক্তপ্রবাহ স্থিতিশীল রাখে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ কিডনিকে সুরক্ষা দেয়, কারণ স্থূলতায় গ্লোমেরুলার ফিল্ট্রেশন চাপ বাড়ে।

প্রতিদিন ৭ থেকে ১০ হাজার পদক্ষেপ হাঁটা ভালো সূচনা।
অতিরিক্ত প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করে নিন।
অ্যান্টিবায়োটিক বা কনট্রাস্ট ডাই নেওয়ার আগে কিডনি ফাংশন দেখানো দরকার। সিজন বদলে গেলে পানি প্রয়োজনও বদলায়, শীতে তৃষ্ণা কমলেও কিডনির প্রয়োজন কমে না।

শীতে কুসুম গরম পানি রুটিন আপনাকে ট্র্যাকে রাখে।
শিশুদের কিডনি সুরক্ষায় মিষ্টি পানীয়ের বদলে পানি বা পাতলা লেবু পানি দিন।
খাদ্যে অতিরিক্ত প্রোটিন বা অতিরিক্ত লবণ শিশুদের কিডনির ওপরও চাপ ফেলে। বয়স্কদের তৃষ্ণা সিগন্যাল কমে যেতে পারে, তাই সময় ধরে পানি দিন।
থাইরয়েড, গাউট, পাথর বা কিডনি রোগ থাকলে নিজের ডায়েট চার্ট চিকিৎসকের সাথে ফাইন টিউন করুন। যদি আপনার প্রস্রাবের রং বারবার গাঢ় হয়, পানি রুটিন লিখে রাখুন এবং টার্গেট সেট করুন।

সকালে পানি, দুপুরে পানি, বিকেলে পানি এবং সন্ধ্যায় পানি, এই চারটি নোড ঠিক করলে সারাদিন কভার হয়। অফিসে প্রত্যেক মিটিং শেষেই কয়েক চুমুক পানি নিন, এতে আচরণগত রিমাইন্ডার তৈরি হয়। বাথরুমে গেলে পরে হাত ধোয়ার সময় কয়েক চুমুক পানি নেওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

দূরপাল্লার ভ্রমণে ছোট বোতল নয়, বড় বোতল বহন করুন যাতে পরিমাপ বোঝা যায়। একদিনের শেষে বোতল খালি হয়েছে কি না দেখে নিজের হাইড্রেশন চেক করুন। ডিহাইড্রেশন মাথাব্যথা, ক্লান্তি, মনোযোগ কমে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য তৈরি করে, তাই পানির জোগানই প্রথম সুরক্ষা। কিডনি ভালো রাখতে ভিটামিন সি যুক্ত ফল সহায়ক হলেও অতিরিক্ত সাপ্লিমেন্ট পাথরের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।খাদ্য থেকে ভিটামিন সি নিন, সাপ্লিমেন্টের ডোজ চিকিৎসক ঠিক করবেন। অক্সালেট বেশি এমন খাবার খেলে পানি বেশি নিন, যেমন পালং শাক বা বিট

খাওয়ার দিনে পানি পরিকল্পনা করুন।
কফি বা চা বেশি হলে প্রস্রাব বাড়বে, তাই সমপরিমাণ পানি যোগ করুন।
সকালের প্রথম প্রস্রাব濃 হওয়া স্বাভাবিক, তবে সারাদিন গাঢ় থাকলে পানি বাড়ান। প্রস্রাবে জ্বালা থাকলে পানি বাড়ান এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
গর্ভাবস্থায় পানি রুটিন না মানলে ইউটিআই বাড়তে পারে, তাই সময়মতো পানি ও টয়লেট জরুরি। স্তন্যদানে তরল চাহিদা বাড়ে, তাই প্রতিবার শিশুকে দুধ খাওয়ানোর পর ২০০ মিলি পানি নিন।

কিডনি রক্ষা কোনো ম্যাজিক নয়, অভ্যাসের বিজ্ঞান।
মূল কাজটি সারসংক্ষেপে হলো সঠিক পরিমানে, সঠিক সময়ে এবং সারা দিনে ভাগ করে পানি পান করা। এই এক অভ্যাস কিডনির রক্তপ্রবাহ, ফিল্টার, প্রস্রাব প্রবাহ এবং বর্জ্য বের করার ক্ষমতাকে স্থির রাখে। এর সঙ্গে একটু লো-সোডিয়াম ডায়েট, শর্করা-চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত হাঁটা যোগ করলে সুরক্ষা বহু গুণ। ৯০ বছর পর্যন্ত কিডনি ভালো রাখতে প্রতিদিনের পানি রুটিনকে আপনার লাইফস্টাইলে লিখে ফেলুন।আজ থেকেই আপনার পানি পরিকল্পনা কাগজে লিখে ফ্রিজে বা ডেস্কে লাগিয়ে দিন।

প্রস্রাবের রং, বারংবারতা এবং নিজের শক্তি পর্যবেক্ষণ করুন।
এক সপ্তাহ পরে দেখবেন শরীর হালকা লাগছে এবং প্রস্রাব স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে এসেছে। কিডনি বাঁচে ধারাবাহিকতায়, আজকের ছোট সিদ্ধান্তই ভবিষ্যতের বড় নিরাপত্তা।আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি এবং আশা করি আজ থেকেই আপনি পানি রুটিনকে নিজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যঅভ্যাস হিসেবে গ্রহণ করবেন।
যদি আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, পাথর বা ক্রনিক কিডনি রোগ থাকে, নিজের ডাক্তারের সঙ্গে আপনার পানি-পরিকল্পনা মিলিয়ে নেবেন।
কারণ ব্যক্তিগত অবস্থার ভিত্তিতে সীমা কমানো বা বাড়ানো লাগতে পারে।
সারা জীবনের জন্য মনে রাখুন, কিডনি সুস্থ রাখার সবচেয়ে শক্তিশালী কাজ হলো সঠিক পানি রুটিন।

আজ শুরু করুন, নিয়মে থাকুন, ৯০ বছর পর্যন্ত কিডনিকে কর্মক্ষম রাখুন।

09/11/2025

PCOS হলে মাসিক ও গর্ভধারণে জটিলতা কেন হয়, কী করণীয়

PCOS হলে যে সমস্যাগুলো হয়:
• অনিয়মিত মাসিক ❌
• গর্ভধারণে জটিলতা 🤰
• ওজন বৃদ্ধি ⚖️
• ত্বকের সমস্যা 🩹

সমাধানের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন:
👩‍⚕️ ডাঃ নারগীছ আক্তার
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ডি.ইউ), ডিজিও (অবস এন্ড গাইনী)

চেম্বার:
🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
📍 সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর

📞 সিরিয়াল: ০১৭৪২-৩২৪৫৭৫
☎️ হটলাইন: ১০৬৬৮

#পিসিওএস #মাসিক_সমস্যা #গর্ভধারণ #ডাঃ_নারগীছ_আক্তার #গাইনী #খাজা_বদরুদদোজা_হাসপাতাল #গাজীপুর #হরমোন_সমস্যা #বন্ধ্যত্ব

09/11/2025

শিশুর ডায়রিয়া দীর্ঘস্থায়ী হলে কী ঘটতে পারে? 👶💧আপনার শিশুর ডায়রিয়া যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, সতর্ক হোন এখনই! জেনে নিন সম্ভাব্য জটিলতাগুলো:

⚠️ বিপদচিহ্ন:
• পানিশূন্যতা ও দুর্বলতা
• ওজন হারানো ও অপুষ্টি
• কিডনিতে সমস্যা
• রক্তশূন্যতা
• শারীরিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত

🩺 কখন ডাক্তার দেখাবেন?
• ডায়রিয়া ৩+ দিন স্থায়ী হলে
• প্রস্রাব কমে গেলে
• চোখ গর্তে ঢুকলে
• জ্বর ও রক্ত পড়লে

বিশেষজ্ঞ শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ:
👨‍⚕️ ডাঃ সাব্বির আহমদ ভূঁইয়া
এমবিবিএস, এমডি (শিশু রোগ)
এনআইসিইউ ও নিউরোলজি ট্রেইন্ড

চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ:
🏥 খাজা বদরুদদোজা মডার্ন হাসপাতাল
📍 সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর

📞 সিরিয়াল: ০১৭৭৬-৬০৬২৬২ / ০১৭৪۲-৩২৪৫৭৫
☎️ হটলাইন: ১০৬৬৮

👉 শিশুর সুস্থতায় আজই পরামর্শ নিন!

#শিশুর_ডায়রিয়া #ডায়রিয়া_চিকিৎসা #শিশুর_স্বাস্থ্য #ডাঃ_সাব্বির_আহমদ #খাজা_বদরুদদোজা_হাসপাতাল #গাজীপুর #শিশু_রোগ_বিশেষজ্ঞ #বাংলাদেশ_স্বাস্থ্য #শিশু_যত্ন #ডায়রিয়া_জটিলতা

Address

Gazipur

Telephone

+8801776606262

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khwaja Badrudduja Modern Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khwaja Badrudduja Modern Hospital:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

খাজা বদরুদদোজা মডার্ণ হাসপাতাল

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং সঠিক রোগ নির্ণয়ের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে #গাজীপুরের_সফিপুরে দীর্ঘদিন ধরে মানুষের চিকিৎসার এক নির্ভরযোগ্য নাম #খাজা_বদরুদদোজা_মর্ডান_হাসপাতাল# �#ডিজিটাল_এক্স_রে �#১২_চ্যানেল_ইসিজি �#আল্ট্রাসনোগ্রাম �#প্যাথলজি �#ইকোকার্ডিওগ্রাম �#বিশেষজ্ঞ_চিকিৎসক �#ফিজিওথেরাপি �#জরুরী_বিভাগ �#অপারেশন �#চক্ষু_বিভাগ �#ইনডোর_ও_আউটডোর �#ফার্মেসী �#এ্যাম্বুলেন্স_সার্ভিস �#ই_পি_আই_(সরকারী_টিকাদান_কর্মসূচী) #খাজা_বদরুদদোজা_মর্ডান_হাসপাতাল# #আজিজ ম্যানশন,সফিপুর কালিয়াকৈর ,গাজীপুর #মোবাইল: ০১৭৭৬৬০৬২৬০