Alom Diagnostic Center

Alom Diagnostic Center মানসম্মত চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিতে আপনাকে স্বাগতম

আজকে শুক্রবার  ছুটির দিনে সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর রেসিডেন্ট ডাক্তার, ...
24/07/2025

আজকে শুক্রবার ছুটির দিনে সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর রেসিডেন্ট ডাক্তার, মেডিসিন, কিডনি, পুরুষপ্রজননতন্ত্র, ইউরোলজি, যৌন ও মুত্রনালীর রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ ইস্তিয়াক আহমেদ দীপ্ত
এমবিবিএস, সিসিডি, #এমএস (ইউরোলজি)।
গাইনী প্রসূতি ও স্ত্রী রোগীদের চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান করবেন ডাঃ সাদিয়া জাহান এমবিবিএস, পিজিটি(গাইনি & অবস), সিএমইউ (আল্ট্রা) এবং বিকেলে রোগী দেখবেন ডাঃ নাজিদা আক্তার
এমবিবিএস, পিজিটি(গাইনী & অবস)

#ইউরোলজী #পুরুষপ্রজননতন্ত্র #যৌনরোগ #মেডিসিন #সার্জারী #বাতজ্বর #স্ত্রীরোগ #গাইনী #প্রসুতী #গর্ভকালীনসেবা #প্রসবোত্তর #মা #শিশু

21/07/2025

উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল ট্রাজেডিতে গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি। আল্লাহ প্রতিটি বাচ্চাকে হেফাজত করুন। শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি রইল আন্তরিক সহানুভূতি। আল্লাহ তাদের এই কঠিন সময় পার করার তাওফিক দিন। আমিন।

শুক্রবার সকাল ৯:৩০ থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন  #ইউরোলজিস্ট,   #পুরুষ প্রজননতন্ত্র,   #যৌন রোগ,  #মেডিসিন বিশেষজ্ঞ...
17/07/2025

শুক্রবার সকাল ৯:৩০ থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন #ইউরোলজিস্ট, #পুরুষ প্রজননতন্ত্র, #যৌন রোগ, #মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও #সার্জন #ডাঃ মোঃ ইস্তিয়াক আহমেদ দীপ্ত, এমবিবিএস, সিসিডি, এম এস (ইউরোলজি)
#রেসিডেন্ট ডাক্তার - ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ও #স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ নাজিদা আক্তার
এমবিবিএস, পিজিটি (গাইনী & অবস)
গনস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। #সার্জারী #যৌনরোগ #ব্যাথা #বাতজ্বর #পুরুষপ্রজননতন্ত্র #মেডিসিন #গাইনী #প্রসবকালীন #গর্ভকালীনসেবা

আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও সার্জন ডাঃ সাবিনা সিদ্দিকা,  এ...
16/07/2025

আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও সার্জন ডাঃ সাবিনা সিদ্দিকা, এমবিবিএস, এম আর সিওজি -2(লন্ডন) এম আর সিপিআই (আয়ারল্যান্ড), এক্স রেজিস্টার মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং কনসালটেন্ট জনস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মোঃ শাকিল হোসেন
এমবিবিএস, ডিসিএইচ শ্যামলী শিশু হাসপাতাল
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মোঃ জিয়াদ আল হোসাইন এম বি বি এস, পিজিটি (ইএনটি)
এক্স রেজিস্ট্রার - মুনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
ডাঃ নাজিদা আক্তার এমবিবিএস, পিজিটি (গাইনী এন্ড অবস) #শিশু #নবজাতক #স্ত্রীরোগ #গাইনী #বন্ধ্যাত্ব #নাককানগলা #ইএনটি #ডাক্তার

আজকে স্ত্রী রোগ ও গাইনি  রোগী দেখবেন ডাঃ সাদিয়া জাহান (এম বি বি এস)  পিজিটি (গাইনি & অবস) ও বাত ব্যাথা প্যারালাইসিস  , ভ...
15/07/2025

আজকে স্ত্রী রোগ ও গাইনি রোগী দেখবেন
ডাঃ সাদিয়া জাহান (এম বি বি এস) পিজিটি (গাইনি & অবস) ও বাত ব্যাথা প্যারালাইসিস , ভাঙা মচকা ও অর্থোপেডিক্স রোগীদের চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান করবেন #ডাঃ মোঃ আহসান আহমেদ শোভন,
#এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর সিনিয়র মেডিকেল অফিসার (সার্জারী বিভাগ) ও
সাবেক সিনিয়র মেডিকেল অফিসার (অর্থোপেডিক্স বিভাগ)
#অর্থোপেডিক #বাতব্যাথা #প্যারালাইসিস #ভাঙা #ডাক্তারচেম্বার #গাইনী #গর্ভবতী #প্রসবকালীন #প্রসবোত্তরপরামর্শ
যোগাযোগ করুন ঃ 01898492458

এখন ভাইরাল জ্বরের সময় চলছে এই সময়ের জন্য ২ টা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ। ১. নাপা বা যে কোন প্যারাসিটামল খাওয়ার পর খাওয়া উত্তম...
15/07/2025

এখন ভাইরাল জ্বরের সময় চলছে এই সময়ের জন্য ২ টা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।

১. নাপা বা যে কোন প্যারাসিটামল খাওয়ার পর খাওয়া উত্তম। তবে জরুরী সময় খালি পেটে নাপা খাওয়া যাবে। বাচ্চা খাচ্ছে না বিধায় নাপা না খাইয়ে উচ্চমাত্রার জ্বর সহ্য করতে দেয়া উচিত হবে না। এছাড়া এই সময় সাপজিটরী দেয়া বেশি যুক্তিযুক্ত। সাপজিটরী খালি পেটে দিলে কোন সমস্যা নাই।

২. বাচ্চারা এই জ্বরের সময় একদম খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে। অনেক বাচ্চার বমি বমি ভাব হচ্ছে এবং কয়েকবার বমিও হচ্ছে। এরকম অবস্থায় বমির ঔষধ দিলে বাচ্চাদের একদম খাওয়া বন্ধ করে দেয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা উন্নতী আনতে পারে।

এডিশনাল নোট: ভাইরাল জ্বরের সময় বলে সব বাচ্চার ভাইরাল জ্বরই হচ্ছে না। ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও অন্যান্য জ্বর আগের মতই চলমান আছে। তাই ৩-৪ দিন হয়ে গেলে, আপনি বাসায় বসে জ্বর কমে যাবে তার অপেক্ষা করতে পারেন না। এরকম বেশ কিছু কেইস পাচ্ছি যে ভাইরাল জ্বর ভেবে বাসায় বসে ছিল, ৭ দিন পর টেষ্ট করে দেখা যাচ্ছে রক্তে ইনফেকশন অনেক বেড়ে গেছে, যা বাচ্চাকে জীবন সংকটে ফেলে দিচ্ছে।
#জ্বর #ডেঙ্গু #টাইফয়েড #ভাইরাস #চিকুনগুনিয়া #ডাক্তার #ডায়াগনস্টিক ** এই ভাইরাল জ্বর গুলো উচ্চ মাত্রার হচ্ছে এবং নাপা বা অন্য প্যারাসিটামল দেয়ার পরও ছেড়ে যাচ্ছে না। ৩-৪ ঘন্টা একটু কম থেকে আবার উচ্চমাত্রায় ফিরে আসছে। এরকম ক্ষেত্রে ১-২ দিন ৪ ঘন্টা পর পর নাপা দিতে পারেন এবং অপেক্ষা করতে পারেন। কুসুম গরম পানি দিয়ে বার বার গা মুছিয়ে দিবেন। এতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

 #বিশেষজ্ঞ  #মেডিসিন  #গাইনী  #চর্ম  #যৌনরোগ  #ইউরোলজি  #নাকের  #কানের  #গলার  #শিশু
05/07/2025

#বিশেষজ্ঞ #মেডিসিন #গাইনী #চর্ম #যৌনরোগ #ইউরোলজি #নাকের #কানের #গলার #শিশু

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চেম্বার   #ডাক্তার  #চর্মরোগ  #সুরক্ষা  #গাইনি  #সুলতানমার্কেট  #কাশিমপুর  #গাজিপুর  #সারদাগঞ্জ
04/07/2025

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চেম্বার
#ডাক্তার #চর্মরোগ #সুরক্ষা #গাইনি #সুলতানমার্কেট #কাশিমপুর #গাজিপুর #সারদাগঞ্জ

 #টিকা  #ভ্যাক্সিন  #সুরক্ষা
03/07/2025

#টিকা #ভ্যাক্সিন #সুরক্ষা

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
07/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

অনেক কমবয়সী মেয়েরা স্তনের আকার নিয়ে অনেক বিব্রত থাকেন, মানসিক সমস্যায় ভোগেন, আসুন জেনে নিই কোন বিষয়গুলি স্তনের আকার নির্...
24/04/2025

অনেক কমবয়সী মেয়েরা স্তনের আকার নিয়ে অনেক বিব্রত থাকেন, মানসিক সমস্যায় ভোগেন, আসুন জেনে নিই কোন বিষয়গুলি স্তনের আকার নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ করে।

মহিলাদের স্তনের আকার জেনেটিক্স, হরমোন এবং খাদ্যাভাসের দ্বারা প্রভাবিত হয়। জেনেটিক্স স্তনের টিস্যু এবং আকারের মৌলিক দিকগুলি নির্ধারণ করে, যা তাদের পিতামাতার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া। বয়ঃসন্ধি, গর্ভাবস্থা বা মেনোপজের মতো পর্যায়ের দ্বারা প্রভাবিত হরমোনের পরিবর্তনগুলির কারণে স্তনের আকার ওঠানামা করতে পারে। শরীরের ওজনও স্তনের আকারকে প্রভাবিত করে কারণ স্তনে ফ্যাটি টিস্যু থাকে, যার অর্থ ওজনের পরিবর্তনের ফলে আকারের তারতম্য হতে পারে। উল্লেখযোগ্য যে, স্তনের গ্রন্থিময় টিস্যু, সহায়ক টিস্যুগুলি ছাড়াও স্তনের আকার নির্ধারণে ফ্যাট বা চর্বি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কিছু ওষুধ হরমোনের ভারসাম্যকে প্রভাবিত করে স্তনের আকারকে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে ইস্ট্রোজেনের সাথে সম্পর্কিত ওষুধগুলি। জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে হোক বা চিকিৎসার মাধ্যমে, স্তনের আকার নিয়ন্ত্রণ করতে চাওয়া যে কারও জন্য এই বিষয়গুলি বোঝা অপরিহার্য।

জেনেটিক্স;

তোমার জিনগত বৈশিষ্ট্য তোমার শারীরিক গঠনকে আকার দেওয়া বড় ভূমিকা পালন করে, যার মধ্যে তোমার স্তনের আকারও অন্তর্ভুক্ত।

স্থূলতা;

শরীরের চর্বির সঞ্চয় স্তনের আকারের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, উল্লেখযোগ্য যে স্তনের আয়তনের ৭% থেকে ৫৬% শুধু চর্বিই হতে পারে,

ঔষধ;

কিছু ওষুধ স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে পারে, সাধারণত কারণ এগুলি সামগ্রিক ওজন বৃদ্ধি করে। হরমোনাল জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিগুলি এর একটি সাধারণ উদাহরণ। গর্ভনিরোধক বড়ি, ইনজেকশন এবং হরমোনাল আইইউডি ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো হরমোনগুলি স্তন বড় করতে পারে। কারণ এই হরমোনগুলি শরীরকে জল ও ফ্যাট ধরে রাখায় সহায়তা করে, এই প্রভাবটি সাধারণত অস্থায়ী।

স্তনের আকার কমানোর জন্য অচিকিৎসকীয়, ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো হল;

সুষম খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়াম বা শারিরীক সক্রিয়তা;

ব্যায়াম শরীরের চর্বি কমাতে এবং স্তনের নিচের পেশীগুলিকে শক্ত করতে সাহায্য করতে পারে, যার ফলে তাদের সামগ্রিক আকার হ্রাস পায়। পাওয়ার ওয়াকিং, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা এবং সাইক্লিংয়ের মতো কার্ডিও ব্যায়াম আপনার বিপাক বৃদ্ধি করতে পারে এবং আপনার শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করতে পারে। পুশআপের মতো ব্যায়াম করলে বুকের পেশীগুলি টোনড হতে পারে। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে চারবার কমপক্ষে ৩০ মিনিটের ব্যায়াম করার টার্গেট রাখতে হবে।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে, যার মধ্যে ইস্ট্রোজেনও রয়েছে, যা স্তনের আকারকে প্রভাবিত করতে পারে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, মাছ, চিংড়ি, বিভিন্ন বিনস, সয়াবিন, তিল, তিসি বা ফ্ল্যাক্সসিড ইত্যাদি।

নিজের পরিশ্রম ও শরীরে গড়ন অনুযায়ী খাদ্য ক্যালরি নিয়ন্ত্রণের জন্য ডায়েটেশিয়ানদের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
#গাইনি #মায়েরচিকিৎসা #কৈশর

05/04/2025

📌প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর আল্ট্রাসনোগ্রাম জরুরি কেন? শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে প্রায়ই এই কেসটি পাচ্ছি। রোগীকে কাউন্সিলিং করাটা কস্টসাধ্য, তাদের যতোই বুঝাই শুধু কান্না আর কান্না।

এটা স্বাভাবিক, একজন মা ৪-৫ বা ৬মাসের সময় আল্ট্রা করতে এসে যদি শুনে বাচ্চার হাত-পা-হার্টবিট সব ঠিক আছে, মেশিনে দেখা যাচ্ছে শিশুটি নড়াচড়া করছে কিন্তুু মাথার (খুলির) স্ক্যাল অংশ নাই +ব্রেইন তৈরি হয় নাই তখন সেই মা অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকে আর চোখ থেকে জল গড়িয়ে পরে।

#তাদের_অনেক_প্রশ্নঃ
কেন এমনটা হলো?
কোনো বাতাস লাগে নাইতো, আমি কি এমন পাপ করলাম, আল্লাহ আমার উপর নারাজ কেন ইত্যাদি?
এখন তাহলে কি হবে? এটা কি ভালো হবে? ট্রীটমেন্ট কি?

#আসুন_বিষয়টা_একটু_জানিঃঃ------------------------
এই সমস্যাকে Anencephaly বলা হয়। এটা সাধারণত নিউরাল টিউব ডিফেক্টে হয়। এই নিউরাল টিউব কনসিভের পর ৪-৫ সপ্তাহ বা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। যদি কোনোক্ষেএে টিউবের কোনো অংশ বন্ধ না হয় তখনই নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়ে জন্মগত এই ত্রুটি Anencephaly হয়।
আর এই নিউরাল টিউব ডিফেক্টের কিছু কারন যেমনঃ মা-বাবার জীনগত কিছু সমস্যা, আরো ফলিক এসিড এর ঘাটতি, কিছু এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস, ওপিয়ড ঔষধ যা গর্ভকালীন সময়ের প্রথম ২মাসে খেলে ইত্যাদি।

#ডায়াগনোসিস_বা_কিভাবে_এই_সমস্যা_বুঝা_যাবে?
১২-১৪ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলেই ডায়াগনোসিস করা সম্ভব। এছাড়াও মায়ের Serum Alpha-fetoprotein(elevated), MRI, Amniocentesis ইত্যাদি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব।

িকিৎসা_কি?
এর কোনো চিকিৎসা এখন পর্যন্ত নাই।

#কোনো_প্রতিরোধ_ব্যবস্থা??
অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কনসিভ করার পর থেকে প্রথম ৩মাস ফলিক এসিড সেবন করতে হবে। এমনকি যারা কনসিভ করতে চাচ্ছেন তাদেরকেও কনসিভের আগে থেকেই ফলিক এসিড খেতে হবে। প্রথম দুইমাস কোনো প্রকার ওপিয়ড মানে ব্যথানাশক ঔষধ খাবেন না, এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস খাওয়া যাবেনা।

িশু_কি_জন্মের_পর_বেঁচে_থাকবে?
এরা অনেক সময় গর্ভেই নস্ট হয়ে যায় অথবা মারা যায়।
আর জন্মের সাথে সাথে বা কয়েক ঘন্টা/দিন/সপ্তাহের মধ্যেই মারা যায়। বিভিন্ন রিপোর্টের মাধ্যমে এটা প্রমানিত এই ধরনের শিশুরা জন্মের পর ১বছরের মধ্যে ১০০% ক্ষেএে মারা যায়। এরা হয় অন্ধ নয়তো বধির আর এদের কনসাসনেস থাকে না।

#কেন_এই_পোস্ট?
সচেতনতা বৃদ্ধি।
অনেকেই অনেক কথা বলেনঃ আগেকার যুগের মানুষতো ডাক্তার দেখাতোনা, আমারতো এখন কোনো সমস্যা নাই তাহলে কেন ডাক্তার দেখাবো, আমি ঔষধ খেতে পারিনা বমি আসে, ৬মাসে আল্ট্রা করবো এতো আগে আল্ট্রা করে কি লাভ, আবার অনেকে বলেন হয় ৮মাসে আল্ট্রা করবো অথবা আল্ট্রাই করবোনা।
আশা করি যারা পোস্টটি ভালোভাবে পড়েছেন তারা বুঝতে পেরেছেন কেন প্রথমদিকে একটা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে হয় আর কেন সবসময় ডাক্তারের চেকআপে থাকতে হয়।

সংগৃহীত। আল্লাহ আমাদের সকলকে সুস্থ ও ভালো রাখুন।
©️

Address

ইদ্রিস টাওয়ার, সুলতান মার্কেট, সারদাগঞ্জ, ০৪ নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন।
Gazipur
1346

Telephone

+8801920875123

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alom Diagnostic Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Alom Diagnostic Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram