Sadia Sheikh Mim

Sadia Sheikh Mim Nursing education

07/05/2025

রোড ট্রাফিক অ্যাক্সিডেন্ট (RTA) বা সড়ক দুর্ঘটনার রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা (First Aid) সম্পর্কে নিচে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো :

---

1. প্রশ্ন: সড়ক দুর্ঘটনার শিকার রোগীকে প্রথমে কী করণীয়?
উত্তর:
প্রথমে সিন নিরাপদ (Scene safety) কিনা তা যাচাই করুন। নিজের এবং রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারপর রোগীর কাছে যান।

2. প্রশ্ন: প্রাথমিক মূল্যায়নের (Primary Survey) ধাপগুলো কী কী?
উত্তর:
প্রাথমিক মূল্যায়নে ABCDE মেনে রোগী মূল্যায়ন করতে হয়:

A – Airway (শ্বাসনালি খোলা আছে কিনা)

B – Breathing (শ্বাস নিচ্ছে কিনা)

C – Circulation (রক্তসঞ্চালন, রক্তপাত আছে কিনা)

D – Disability (চেতনা পরীক্ষা: AVPU স্কেল)

E – Exposure (সম্পূর্ণ দেহ পরীক্ষা করে আঘাত চিহ্ন খোঁজা)

3. প্রশ্ন: গুরুতর রক্তপাত হলে কী করবেন?
উত্তর:
গুরুতর রক্তপাত হলে পরিষ্কার কাপড়/গজ দিয়ে চাপ প্রয়োগ করুন, সম্ভব হলে আঘাতের স্থান উঁচু করে ধরুন এবং দ্রুত হাসপাতালে নিন।

4. প্রশ্ন: যদি রোগীর গলায় কিছু আটকে শ্বাস নিতে না পারে, কী করবেন?
উত্তর:
রোগী চেতনায় থাকলে Heimlich Maneuver দিন। যদি অচেতন হয়, তাহলে CPR শুরু করুন ও মুখে কিছু আছে কিনা দেখে সরিয়ে দিন।

5. প্রশ্ন: রোগী অচেতন হলে প্রাথমিক করণীয় কী?
উত্তর:

শ্বাস ও নাড়ি পরীক্ষা করুন

নাড়ি ও শ্বাস না থাকলে CPR শুরু করুন

শ্বাস থাকলে Recovery position এ রাখুন

6. প্রশ্ন: মাথায় আঘাত পেলে কোন লক্ষণগুলো বিপদজনক?
উত্তর:

বমি হওয়া

সচেতনতা হ্রাস

চোখের মণির আকারে তারতম্য

নাক বা কানে রক্ত/তরল বের হওয়া

7. প্রশ্ন: ভাঙ্গা অস্থির (fracture) ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসা কী?
উত্তর:

আঘাতপ্রাপ্ত স্থান নড়াচড়া না করানো

Splint (আতল) দিয়ে স্থির রাখা

ব্যান্ডেজ বা কাপড় দিয়ে বাঁধা

চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রেরণ

8. প্রশ্ন: RTA রোগীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার কী?
উত্তর:
Airway, Breathing, Circulation (ABC) রক্ষা করা ও জীবন রক্ষা করা।



07/05/2025

বিষক্রিয়া (Poisoning) রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

---

প্রশ্ন ১: বিষক্রিয়া রোগীকে সর্বপ্রথম কী করা উচিত?
উত্তর: রোগীকে বিষাক্ত পরিবেশ থেকে সরিয়ে নিতে হবে ও শ্বাস-প্রশ্বাস যাচাই করতে হবে। এরপর প্রয়োজনে কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (CPR) শুরু করতে হবে।

---

প্রশ্ন ২: বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে রোগীর বমি করানো কি সবসময় ঠিক?
উত্তর: না। অ্যাসিড, ক্ষার বা পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থ খেলে কখনোই বমি করানো উচিত নয় কারণ এতে খাদ্যনালী বা ফুসফুস পুড়ে যেতে পারে।

---

প্রশ্ন ৩: বিষক্রিয়ার রোগীকে কীভাবে আইডেন্টিফাই করা যায়?
উত্তর: রোগীর মুখে বা শরীরে গন্ধ, অচেতনতা, বমি, শ্বাসকষ্ট, খিঁচুনি, বা অস্বাভাবিক আচরণ দেখে অনুমান করা যায়। রোগীর আশেপাশে ওষুধ, রাসায়নিক দ্রব্য, বা বিষাক্ত পদার্থ থাকলে তা থেকে ধারণা পাওয়া যায়।

---

প্রশ্ন ৪: বিষক্রিয়া রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার আগে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
উত্তর:

রোগীর এয়ারওয়ে খোলা রাখা

শ্বাস-প্রশ্বাস ও রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ

যদি জানা যায় কী ধরনের বিষ খেয়েছে, তাহলে সেই তথ্য ও বস্তুর নমুনা সঙ্গে নেওয়া

সক্রিয় কয়লা (Activated Charcoal) ব্যবহার, যদি উপযুক্ত হয় ও ডাক্তার পরামর্শ দেয়

---

প্রশ্ন ৫: সক্রিয় কয়লার ভূমিকা কী বিষক্রিয়ায়?
উত্তর: সক্রিয় কয়লা বিষাক্ত পদার্থকে শোষণ করে, যাতে তা রক্তে শোষিত না হয়। এটি কেবল নির্দিষ্ট ধরনের বিষে কার্যকর এবং খাওয়ার ১ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হয়।

---

প্রশ্ন ৬: ইনহেলড (শ্বাসের মাধ্যমে গৃহীত) বিষক্রিয়ায় করণীয় কী?
উত্তর: রোগীকে দ্রুত খোলা বাতাসে নিয়ে আসতে হবে, অক্সিজেন দিতে হবে (যদি পাওয়া যায়), ও জরুরি বিভাগে পাঠাতে হবে।

---

প্রশ্ন ৭: বিষক্রিয়ায় কি সবসময় এন্টিডোট দরকার?
উত্তর: না, সব বিষের নির্দিষ্ট এন্টিডোট নেই। তবে কিছু বিষে যেমন অপিয়েড, প্যারাসিটামল বা সাপের কামড়ে এন্টিডোট কার্যকর।

---

প্রশ্ন ৮: শিশু যদি ভুল করে বিষাক্ত কিছু খেয়ে ফেলে, কী করবেন?
উত্তর:

মুখ ধুয়ে দিন

কিছু খাওয়ানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

দ্রব্যের প্যাকেটসহ হাসপাতালে যান

কখনোই বমি করাবেন না

শিশুদের ব্লাড ট্রান্সফিউশনের সময় Inj. Lasix (Furosemide) কেন দেওয়া হয়?Lasix (Furosemide) একটি Loop Diuretic, যা শরীর থেক...
14/03/2025

শিশুদের ব্লাড ট্রান্সফিউশনের সময় Inj. Lasix (Furosemide) কেন দেওয়া হয়?

Lasix (Furosemide) একটি Loop Diuretic, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল ও সোডিয়াম বের করতে সাহায্য করে। শিশুদের Blood Transfusion চলাকালীন বা পরবর্তীতে এটি সাধারণত fluid overload এবং pulmonary edema প্রতিরোধের জন্য দেওয়া হয়।

কারণ ও প্রয়োজনীয়তা:

1️⃣ Fluid Overload প্রতিরোধ:

শিশুর দেহের তরল সামঞ্জস্য (Fluid Balance) খুব নাজুক থাকে।

দ্রুত ব্লাড ট্রান্সফিউশন দিলে অতিরিক্ত তরল জমে গিয়ে হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

Lasix দিয়ে কিডনির মাধ্যমে অতিরিক্ত তরল বের করে তরল ভারসাম্য ঠিক রাখা হয়।

2️⃣ Pulmonary Edema প্রতিরোধ:

অতিরিক্ত তরল ফুসফুসে জমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট (Respiratory Distress) বা ফুসফুস ফুলে ওঠা (Pulmonary Edema) হতে পারে।

Lasix দ্রুত প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত তরল বের করে দিয়ে ফুসফুসের উপর চাপ কমায়।

3️⃣ Hypertension (উচ্চ রক্তচাপ) নিয়ন্ত্রণ:

ব্লাড ট্রান্সফিউশনের পর কিছু নবজাতক বা শিশুদের Blood Pressure বেড়ে যেতে পারে, যা হৃদযন্ত্রের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে।

Lasix রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

4️⃣ Heart Failure বা PDA (Patent Ductus Arteriosus) ঝুঁকি কমানো:

নবজাতকদের মধ্যে বিশেষ করে প্রিম্যাচিউর বাচ্চাদের PDA বেশি দেখা যায়।

Fluid overload হলে PDA-এর ঝুঁকি বেড়ে যায়, যা হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে।

Lasix দিয়ে অতিরিক্ত তরল বের করে হৃদযন্ত্রের উপর চাপ কমানো হয়।

কখন ও কীভাবে দেওয়া হয়?

✅ ডোজ:

সাধারণত ১ mg/kg IV slow push বা infusion আকারে দেওয়া হয়।

কিছু ক্ষেত্রে ব্লাড ট্রান্সফিউশনের অর্ধেক বা শেষে দেওয়া হয়।

✅ কোন শিশুদের বেশি প্রয়োজন?

প্রিম্যাচিউর বাচ্চা (যাদের কিডনির কার্যক্ষমতা কম থাকে)।

Congenital Heart Disease বা PDA থাকা শিশু।

কিডনি বা হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা রয়েছে এমন শিশু।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

⚠ Hypokalemia (পটাশিয়ামের ঘাটতি) → এর ফলে Heart Arrhythmia হতে পারে, তাই ইলেক্ট্রোলাইট মনিটর করা জরুরি।
⚠ Hypotension (অত্যধিক রক্তচাপ কমে যাওয়া) → ধীরে ধীরে প্রয়োগ করা হয়।
⚠ Dehydration (পানিশূন্যতা) → অতিরিক্ত ডায়ুরেসিস হলে IV Fluids দিয়ে ঠিক করতে হয়।

বাচ্চাদের Blood Transfusion চলাকালীন বা পরে Lasix ব্যবহার করা হয় Fluid Overload, Pulmonary Edema, এবং Hypertension প্রতিরোধের জন্য। তবে এটি সতর্কতার সাথে ও রোগীর অবস্থা বুঝে প্রয়োগ করা হয়।

🔹বাচ্চাদের জন্মের পর  k-one injection কেন দেওয়া হয়:K- Injection (Vitamin K1 বা Phytomenadione) মূলত নবজাতক শিশুদের রক্তক...
14/03/2025

🔹বাচ্চাদের জন্মের পর k-one injection কেন দেওয়া হয়:

K- Injection (Vitamin K1 বা Phytomenadione) মূলত নবজাতক শিশুদের রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে দেওয়া হয়। এর প্রধান কারণ হলো Vitamin K Deficiency Bleeding (VKDB) প্রতিরোধ করা।

কেন দেওয়া হয়?

১. Vitamin K এর অভাব: নবজাতক শিশুদের অন্ত্রে স্বাভাবিকভাবে পর্যাপ্ত ভিটামিন K তৈরি হয় না, কারণ তাদের অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া এখনও এটি উৎপাদন করতে পারে না।
২. রক্ত জমাট বাঁধার জন্য জরুরি: ভিটামিন K রক্তের ক্লটিং ফ্যাক্টর (Factor II, VII, IX, X) তৈরি করতে সাহায্য করে, যা রক্তপাত বন্ধ করতে প্রয়োজন হয়।
3. VKDB প্রতিরোধ:

Early VKDB: জন্মের প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যদি মা কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ (যেমন—antiepileptic, anti-tuberculosis drugs) গ্রহণ করে থাকেন।

Classic VKDB: ২-৭ দিনের মধ্যে হতে পারে, সাধারণত নবজাতকের নাভি, পাকস্থলী বা ইনজেকশনের স্থানে রক্তপাতের মাধ্যমে প্রকাশ পায়।

Late VKDB: ১ সপ্তাহ থেকে ৬ মাস বয়সে হতে পারে এবং এটি অনেক সময় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (Intracranial hemorrhage) ঘটিয়ে মারাত্মক পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে।

কোন শিশুদের বেশি প্রয়োজন?

প্রি-ম্যাচিউর (সময় হওয়ার আগে জন্ম নেওয়া) শিশুরা।

যেসব শিশু জন্মের পরপরই কেবলমাত্র বুকের দুধ পাচ্ছে (কারণ বুকের দুধে Vitamin K কম থাকে)।

মায়ের যদি লিভারের সমস্যা থাকে বা কিছু ওষুধ গ্রহণ করা হয়।

ডোজ ও ব্যবস্থাপনা

Intramuscular (IM) injection: জন্মের পরপরই (০.৫-১ mg) একবার দেওয়া হয়।

কিছু দেশে ওরাল ডোজের ব্যবস্থাও আছে, তবে ইনজেকশন বেশি কার্যকর।ওরাল ডোজ তিনটি নিতে হবে -
▫️প্রথম ডোজ জন্মের চার ঘন্টার মধ্যে , দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

খুবই বিরল। কিছু ক্ষেত্রে ইনজেকশনের স্থানে লালচে ভাব বা সামান্য ফোলাভাব হতে পারে।

Vitamin K1 ইনজেকশন নবজাতকদের জন্য একটি জীবন রক্ষাকারী প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা যা মস্তিষ্কে বা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ থেকে তাদের রক্ষা করে। তাই এটি নবজাতকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: একজন গর্ভবতী মাকে ডেলিভারি জন্য মিডওয়াইফ/নার্স  কিভাবে প্রসবের প্রস্তুত করবে ? ✅প্রসবকালীন নার্সিং ব্যবস্থাপনা হ...
12/03/2025

প্রশ্ন: একজন গর্ভবতী মাকে ডেলিভারি জন্য মিডওয়াইফ/নার্স কিভাবে প্রসবের প্রস্তুত করবে ?

✅প্রসবকালীন নার্সিং ব্যবস্থাপনা হল প্রসব প্রক্রিয়ার সময় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য পর্যবেক্ষণ, সহায়তা এবং চিকিৎসা প্রদানের একটি কাঠামোগত পদ্ধতি। এটি ৪টি পর্যায়ে বিভক্ত, এবং প্রতিটি পর্যায়ে বিশেষ যত্ন ও নজরদারির প্রয়োজন হয়।

❎ লেবার রোগীর ম্যানেজমেন্ট :
🔻রোগী প্রস্তুত করা- iv cannula open করা
🔻অক্সিজেন থেরাপি দেওয়া যদি প্রয়োজন হয়
🔻ডায়াবেটিক রোগী হলে রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান চেক করা।
🔻iv fluid, Anti ulcer, anti emetic Drug দেওয়া।
🔻personal hygiene maintain করা

🟨 First Stage: Onset of Regular Contractions to Full Cervical Dilation (0-10 cm)

✅এই পর্যায়ে জরায়ুর প্রসার ঘটে এবং শিশুর জন্মের প্রস্তুতি শুরু হয়। এই পর্যায়টি দীর্ঘতম এবং এটি তিনটি ভাগে বিভক্ত:
🔸Latent Phase: ধীরে ধীরে জরায়ুর প্রসারণ।
🔸Active Phase: জরায়ু দ্রুত প্রসারিত হয়।
🔸Transition Phase: প্রসবের তীব্র সংকোচন।

◾ Nursing Care :
1. Assessment :

🔸মায়ের শারীরিক লক্ষণ: মায়ের Vital Signs check and recoded.
🔸Uterine Contractions : Uterine contractions এর frequency, duration, এবং intensity পরিমাপ করা।
🔸Fetal Heart Rate: Doppler বা Cardiotocography (CTG) ব্যবহার করে প্রতি ৩০ মিনিট পর পরে চেক করা।
🔸Vaginal Examination: এর মাধ্যমে Cervical dilation, effacement এবং শিশুর অবস্থান নির্ণয় করা।

2. Physical Care :

🔸Labour progression ত্বরান্বিত করতে ambulation এবং আরামদায়ক অবস্থান পরিবর্তনের নির্দেশনা।
🔸হালকা পানীয় বা clear fluids দিয়ে hydration এবং nutrition নিশ্চিত করা (যদি অনুমতি থাকে)।
🔸ব্যথা কমানোর জন্য Breathing এবং Relaxation techniques শেখানো।
🔸প্রয়োজনে Pain relief medication (e.g. Epidural, Analgesics) প্রদান।

3. Emotional Support :

🔸মানসিক চাপ কমাতে Emotional support এবং আশ্বস্ত করা।
🔸মাকে মানসিক সান্ত্বনা প্রদান এবং সঠিকভাবে প্রসবের প্রস্তুতি নেওয়া।

🔷 Second Stage: Full Cervical Dilation to Delivery of the Baby -

✔️এই পর্যায়ে মাকে সাহায্য করা হয় প্রসবের সময় সক্রিয়ভাবে চাপ দিতে।

◾ Nursing Care :

1. Assessment :

🔸Contractions এর সময় এবং পরে FHR পর্যবেক্ষণ।
🔸শিশুর মাথার অবস্থান এবং নীচে নামার (Descent) লক্ষণ নির্ণয়।

2. Physical Care :

🔸মাকে Effective pushing techniques শেখানো।
🔸আরামদায়ক Birthing Position প্রদান।
🔸প্রসবের সময় জীবাণুমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা।
🔸Perineal support দিয়ে tearing প্রতিরোধ করা।
🔸Neonatal Resuscitation এর জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি প্রস্তুত রাখা।

3. Neonatal Care :
☑️suction দিয়ে airway ক্লেয়ার করা
☑️নবজাতককে জন্মের পরপরই পরিষ্কার করে Umbilical cord clamp এবং কাটা। নাবিতে হেক্সিকর্ড দেওয়া
✅শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাস নিশ্চিত করা।
☑️নবজাতককে মায়ের কাছে দেওয়া এবং Skin-to-Skin Contact করানো।

🔷 Third Stage: Delivery of the Baby to Expulsion of the Placenta -

✔️এই পর্যায়ে Placenta বের করা হয় এবং মায়ের Postpartum Hemorrhage (PPH) প্রতিরোধ করা হয়।

◾ Nursing Care :

1. Assessment :

🔸Placental separation এর লক্ষণ দেখা (Umbilical cord এর দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি, রক্তের প্রবাহ)।
🔸মায়ের Vital Signs ও Uterine Contractions পরীক্ষা।

2. Intervention :

🔸প্লাসেন্টা বের করতে Controlled Cord Traction ব্যবহার করা।
🔸Uterine contraction ত্বরান্বিত করতে Uterine Massage করা।
🔸রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে প্রয়োজনে Oxytocin বা Uterotonics প্রদান।
🔸Retained fragments প্রতিরোধে প্লাসেন্টার সম্পূর্ণতা পরীক্ষা।

🔷 Fourth Stage: Immediate Postpartum (First 1-2 Hours After Placenta Expulsion)

✔️এটি প্রসব-পরবর্তী সময় যেখানে মা ও নবজাতকের শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়।

◾ Nursing Care :

1. Mother's Care :

🔸মায়ের Vital signs, Uterine tone, এবং Lochia (vaginal discharge) পর্যবেক্ষণ।
🔸PPH বা যেকোনো জটিলতার লক্ষণ নির্ণয়।
🔸মাকে বিশ্রাম ও ব্যথা প্রশমনের জন্য সঠিক সেবা প্রদান।

2. Newborn Care :

🔸নবজাতকের Vital Signs (Temperature, Pulse, Heart Rate, Respiration) পর্যবেক্ষণ।
🔸শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য উৎসাহিত করা।
🔸Bonding এর জন্য skin-to-skin contact নিশ্চিত করা।

3. শিক্ষা ও পরামর্শ:

🔸মাকে প্রসব-পরবর্তী যত্ন সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
🔸নবজাতকের যত্ন এবং Early breastfeeding উৎসাহিত করা Uterine Contractions উদ্দীপিত করতে।

◼️ Additional Nursing Responsibilities During Labour -

1. Documentation:

🔸সমস্ত observation, intervention, এবং ফলাফল সঠিকভাবে নথিভুক্ত করা।

2. Communication:

🔸Prolonged labour বা fetal distress এর মতো জটিলতা সমাধানে obstetric টিমের সাথে সমন্বয়।

3. Emergency Management:

🔸Shoulder dystocia, cord prolapse, বা eclampsia এর মতো জরুরি অবস্থায় প্রস্তুত থাকা।

4. Psychosocial Support দেওয়া।

✅একজন নার্স/ মিডওয়াইফ প্রসবকালীন সময়ে রোগীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সমর্থন করা। সঠিক পর্যবেক্ষণ, যত্ন, এবং প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে মা ও নবজাতকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই নার্সিং ব্যবস্থাপনার মূল লক্ষ্য।

12/03/2025

🔺 প্রসব প্রস্তুতির প্রক্রিয়া :

একজন মিডওয়াইফ বা নার্স যখন গর্ভবতী মাকে প্রসবের জন্য প্রস্তুত করেন, তখন তাঁকে শারীরিক, মানসিক এবং পরিবেশগতভাবে প্রস্তুত করতে হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি কয়েকটি ধাপে বিভক্ত:

১. প্রসবের লক্ষণ ও অবস্থা মূল্যায়ন

প্রসবের লক্ষণ নিশ্চিত করতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো পরীক্ষা করা হয়:

True Labor vs. False Labor: ব্যথার ধরন, ফ্রিকোয়েন্সি ও ইন্টেন্সিটি পর্যবেক্ষণ করা

Cervical dilation & effacement: সার্ভিক্স কতটুকু প্রসারিত হয়েছে তা নির্ণয়

Fetal position & descent: বাচ্চার মাথার অবস্থান ও নেমে আসার অবস্থা পর্যবেক্ষণ

Amniotic fluid status: পানি ভাঙা হয়েছে কিনা এবং রঙ ও গন্ধ কেমন

২. প্রসবের শারীরিক প্রস্তুতি

বয়স ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা: প্রসবকালীন কোনো জটিলতা হতে পারে কিনা তা মূল্যায়ন

Vital Signs Monitoring: রক্তচাপ, পালস, তাপমাত্রা ও শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা

IV Line Establishment (প্রয়োজনে): শরীরে ফ্লুইড বা ওষুধ দেওয়ার জন্য

Fetal Heart Rate (FHR) Monitoring: বাচ্চার হার্টবিট পর্যবেক্ষণ

Bladder Care: প্রসবের সময় পূর্ণ ব্লাডার যাতে না থাকে, সে জন্য মূত্রত্যাগ করানো

৩. মানসিক ও আবেগিক প্রস্তুতি

সান্ত্বনা ও মানসিক সমর্থন: মাকে আশ্বস্ত করা ও আতঙ্ক দূর করা

শ্বাস-প্রশ্বাস ও রিলাক্সেশন টেকনিক শেখানো: ব্যথা নিয়ন্ত্রণের জন্য লামাজ বা ব্রিদিং টেকনিক

ডেলিভারির প্রক্রিয়া সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়া: কী কী হতে পারে, সেটি মাকে বুঝিয়ে বলা

৪. প্রসবকক্ষের প্রস্তুতি

সঠিক সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ: গ্লাভস, মাস্ক, স্টেরাইল ড্রেপ ও ইনস্ট্রুমেন্ট প্রস্তুত রাখা

ডেলিভারি কিট ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম:

স্টেরাইল গজ, কাঁচি, কোর্ড ক্ল্যাম্প

অক্সিটোসিন ইনজেকশন (প্রয়োজনে)

নিউনেটাল রিসাসিটেশন ইকুইপমেন্ট (যদি বাচ্চার শ্বাস-প্রশ্বাস সমস্যা হয়)

পর্যাপ্ত আলো ও উষ্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা

৫. প্রসবের অবস্থান নির্ধারণ

মায়ের আরামদায়ক অবস্থান নির্বাচন (Lying down, Squatting, Water birth ইত্যাদি)

৬. প্রসবের সময় পর্যবেক্ষণ ও সহায়তা

Uterine Contraction পর্যবেক্ষণ

Perineal Support দেওয়া: যাতে টিয়ার কম হয়

Controlled Pushing গাইড করা: বাচ্চার সুরক্ষিত বের হওয়া নিশ্চিত করতে

৭. ডেলিভারির পর যত্ন (Postpartum Care)

Placenta ডেলিভারি ও পর্যবেক্ষণ

Uterine Contraction নিশ্চিত করা (Oxytocin প্রয়োগ করে)

Blood Loss পর্যবেক্ষণ করা

মাকে ও নবজাতককে Skin-to-Skin Contact দেওয়া

এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে মা এবং শিশুর সুস্থ ও নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত করা সম্ভব।

12/03/2025

Hypertonic & hypotonic saline

Hypertonic এবং Hypotonic Saline আসলে intravenous (IV) fluids, যা শরীরের কোষ ও রক্তনালীর মধ্যে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়। এগুলোকে tonicity অনুযায়ী ভাগ করা হয়, যা নির্ভর করে তরলে দ্রবীভূত সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) এর ঘনত্বের উপর।

1️⃣ Hypertonic Saline (হাইপারটনিক স্যালাইন)

এটি এমন একটি IV fluid, যার NaCl ঘনত্ব ০.৯% (Normal Saline - NS) এর চেয়ে বেশি।

🔹 উদাহরণ:

3% NaCl

5% NaCl

৭.৫% বা ২৩.৪% NaCl (খুব বেশি ঘন)

🔹 কাজ ও প্রয়োগ:

Severe hyponatremia (রক্তে সোডিয়ামের ঘাটতি)

Brain swelling বা cerebral edema কমাতে

Traumatic brain injury (TBI) তে ব্যবহৃত হয়

🔹 কীভাবে কাজ করে?
Hypertonic saline রক্তনালীতে জল শোষণ করে কোষ থেকে বের করে আনে, ফলে সেলুলার এডিমা কমে।

---

2️⃣ Hypotonic Saline (হাইপোটনিক স্যালাইন)

এটি এমন একটি IV fluid, যার NaCl ঘনত্ব ০.৯% (Normal Saline) এর চেয়ে কম।

🔹 উদাহরণ:

0.45% NaCl (Half Normal Saline - ½ NS)

0.225% NaCl (Quarter Normal Saline - ¼ NS)

D5W (5% Dextrose in Water, এটি রক্তে গেলে কার্যত Hypotonic হয়)

🔹 কাজ ও প্রয়োগ:

Dehydration (শরীরের পানিশূন্যতা) চিকিৎসায়

Hypernatremia (রক্তে বেশি সোডিয়াম) থাকলে

Diabetic ketoacidosis (DKA) এবং Hyperosmolar Hyperglycemic State (HHS) এর সময়

🔹 কীভাবে কাজ করে?
Hypotonic saline কোষের ভেতরে পানি প্রবেশ করায়, ফলে ডিহাইড্রেটেড সেলগুলো ফুলে ওঠে এবং স্বাভাবিক আকার ফিরে পায়।

---

সতর্কতা

Hypertonic Saline দ্রুত দিলে fluid overload, pulmonary edema বা brain herniation হতে পারে।

Hypotonic Saline বেশি দিলে cellular swelling, cerebral edema বা hyponatremia হতে পারে।

⚡ সংক্ষেপে:

Hypertonic saline কোষ থেকে পানি টেনে নেয় (ব্যবহৃত হয় cerebral edema, hyponatremia তে)।

Hypotonic saline কোষের ভেতর পানি প্রবেশ করায় (ব্যবহৃত হয় dehydration, hypernatremia তে)।

12/03/2025

The Glasgow Coma Scale (GCS) is a neurological scale used to assess a patient's level of consciousness after a head injury or other medical emergencies. It evaluates three key components:

1. Components of GCS:

Eye Opening Response (E)

4 – Spontaneous

3 – To voice

2 – To pain

1 – No response

Verbal Response (V)

5 – Oriented

4 – Confused conversation

3 – Inappropriate words

2 – Incomprehensible sounds

1 – No response

Motor Response (M)

6 – Obeys commands

5 – Localizes pain

4 – Withdraws from pain

3 – Abnormal flexion (decorticate)

2 – Abnormal extension (decerebrate)

1 – No response

2. GCS Interpretation:

Mild head injury: GCS 13–15

Moderate head injury: GCS 9–12

Severe head injury: GCS ≤8 (indicates coma)

3. Clinical Importance:

GCS < 8 → Intubation is required (airway protection).

Used in trauma, stroke, poisoning, infections, and post-cardiac arrest assessment.

Helps in triaging patients and monitoring neurological status over time.

10/03/2025

Some essential life-saving drugs and their uses in emergency medical situations:

Cardiac Emergencies

1. Epinephrine (Adrenaline) – Used in cardiac arrest (asystole, PEA), anaphylaxis, and severe asthma attacks.

2. Atropine – Treats severe bradycardia and organophosphate poisoning.

3. Amiodarone – Used for ventricular fibrillation (VF) and ventricular tachycardia (VT).

4. Lidocaine – Alternative antiarrhythmic for VF/VT when amiodarone is unavailable.

5. Dopamine – Treats shock and severe hypotension.

Respiratory Emergencies

6. Salbutamol (Albuterol) – Bronchodilator for acute asthma and COPD exacerbations.

7. Ipratropium Bromide – Used with salbutamol for severe asthma/COPD.

8. Dexamethasone/Hydrocortisone – Steroids used for severe asthma, anaphylaxis, and cerebral edema.

Anaphylaxis & Allergic Reactions

9. Epinephrine (IM/IV) – First-line treatment for anaphylactic shock.

10. Diphenhydramine (Benadryl) & Ranitidine – Used to control allergic reactions.

Severe Infections & Sepsis

11. Ceftriaxone & Meropenem – Broad-spectrum antibiotics for sepsis and meningitis.

12. Vancomycin – Used for MRSA and serious infections.

Diabetic Emergencies

13. Dextrose 50% (D50) – Given IV in severe hypoglycemia.

14. Glucagon – Used when IV access is unavailable in hypoglycemia.

15. Insulin (Regular Insulin IV) – Treats diabetic ketoacidosis (DKA).

Severe Pain & Trauma Management

16. Morphine & Fentanyl – Opioids for severe pain relief in trauma and MI.

17. Ketamine – Used for pain management and sedation.

Stroke & Neurological Emergencies

18. Alteplase (tPA) – Thrombolytic used in ischemic stroke (within 4.5 hours).

19. Mannitol – Used to reduce cerebral edema in brain injuries.

Poisoning & Overdose Management

20. Activated Charcoal – Used for drug/toxin ingestion if given early.

21. Naloxone (Narcan) – Opioid overdose antidote.

22. Flumazenil – Reverses benzodiazepine overdose.

23. Sodium Bicarbonate – Used in TCA overdose and metabolic acidosis.

Obstetric Emergencies

24. Magnesium Sulfate – Used for eclampsia and severe preeclampsia.

25. Oxytocin – Controls postpartum hemorrhage.

Would you like case scenarios or dosage guidelines for any specific drugs?

গ্রোথ এবং সিস্ট (Growths and Cysts) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যমানবদেহে বিভিন্ন ধরনের গ্রোথ (Growth) এবং সিস্ট (Cyst) তৈরি হ...
08/03/2025

গ্রোথ এবং সিস্ট (Growths and Cysts) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের গ্রোথ (Growth) এবং সিস্ট (Cyst) তৈরি হতে পারে। এগুলো সাধারণত ত্বক, অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা টিস্যুতে গঠিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে এগুলো ক্ষতিকর নয়, আবার কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।

গ্রোথ (Growth) কী?

গ্রোথ বলতে শরীরের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা অতিরিক্ত টিস্যু গঠনের প্রক্রিয়াকে বোঝায়। এটি দুই ধরনের হতে পারে—

1. বিনাইন (Benign) বা নিরীহ গ্রোথ: এটি ক্যান্সারজনিত নয় এবং সাধারণত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে না। যেমন—

লিপোমা (Lipoma) – চর্বিযুক্ত গ্রোথ

ফাইব্রোমা (Fibroma) – আঁশযুক্ত টিস্যুর গ্রোথ

2. ম্যালিগন্যান্ট (Malignant) বা ক্যান্সারজনিত গ্রোথ: এটি ক্যান্সারের কারণে হয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

সিস্ট (Cyst) কী?

সিস্ট হলো একটি তরল বা আধা-ঠাসা পদার্থে ভরা থলির মতো গঠন যা শরীরের বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। সাধারণত এটি নিরীহ, তবে কখনো কখনো সংক্রমিত হয়ে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

সিস্টের কিছু সাধারণ ধরন:

এপিডারময়েড সিস্ট (Epidermoid Cyst): এটি চামড়ার নিচে ছোট গোলাকার গুটি হিসেবে দেখা যায়।

সেবাসিয়াস সিস্ট (Sebaceous Cyst): এটি ত্বকের তৈলাক্ত গ্রন্থির ব্লক হয়ে যাওয়ার ফলে তৈরি হয়।

ডারময়েড সিস্ট (Dermoid Cyst): এতে চুল, চামড়া বা দাঁতের উপাদান থাকতে পারে এবং এটি জন্মগতভাবে হতে পারে।

পলিসিস্টিক ওভারি সিস্ট (Polycystic O***y Syndrome - PCOS): এটি মহিলাদের ডিম্বাশয়ে একাধিক সিস্ট তৈরি করে এবং হরমোনজনিত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

কিডনি সিস্ট (Kidney Cyst): কিডনির ভেতরে বা বাইরে তরলপূর্ণ থলি তৈরি হতে পারে।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

সিস্ট বা গ্রোথ যদি দ্রুত বড় হয়

ব্যথা, সংক্রমণ বা প্রদাহ দেখা দেয়

ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়

এটি কঠিন বা অনিয়মিত আকৃতির হয়ে যায়

চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনা

নিরীহ সিস্ট বা গ্রোথ: সাধারণত চিকিৎসার দরকার হয় না, তবে বড় হয়ে গেলে বা সমস্যা হলে সার্জারির মাধ্যমে অপসারণ করা হয়।

সংক্রমিত সিস্ট: এন্টিবায়োটিক বা সার্জারি লাগতে পারে।

ক্যান্সারজনিত গ্রোথ: কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন বা সার্জারি দরকার হতে পারে।

যদি শরীরে কোনো অস্বাভাবিক গ্রোথ বা সিস্ট দেখা যায়, তবে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Here are some relevant hashtags you can use:

08/03/2025

APGAR স্কোর কি?

উত্তর :জন্মের পর পরই নবজাতকের সার্বিক অবস্থা অনুধাবনের জন্য যে পর্যবেক্ষন করা হয় তার সংখাবাচক প্রকাশই হলো APGAR স্কোর।

*একটি দ্রুত মূল্যায়ন পদ্ধতি, যা ড. ভার্জিনিয়া অ্যাপগার ১৯৫২ সালে নবজাতকের অবস্থা মূল্যায়নের জন্য তৈরি করেন। এটি জন্মের ১ মিনিট ও ৫ মিনিট পরে নবজাতকের স্বাস্থ্যের অবস্থা নির্ণয় করতে ব্যবহার করা হয়।

---

APGAR স্কোরের পুরো অর্থ

A – Appearance (ত্বকের রঙ)
P – Pulse (হৃদস্পন্দন)
G – Grimace (রিফ্লেক্স প্রতিক্রিয়া)
A – Activity (পেশির টোন)
R – Respiration (শ্বাস-প্রশ্বাস)

---

APGAR স্কোরিং টেবিল

---

APGAR স্কোরের ব্যাখ্যা

APGAR স্কোরের মোট মান ০ থেকে ১০ পর্যন্ত হতে পারে।

৭-১০: নবজাতক সুস্থ

৪-৬: মাঝারি শ্বাসকষ্ট বা হালকা সমস্যা থাকতে পারে

০-৩: জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন (নবজাতকের অবস্থা সংকটজনক)

গুরুত্বপূর্ণ:

১ মিনিটের স্কোর দেখায় নবজাতক জন্মের পরপরই কেমন আছে।

৫ মিনিটের স্কোর দেখায় নবজাতক কতটা মানিয়ে নিতে পারছে।

প্রয়োজনে ১০ মিনিটের স্কোরও নেওয়া হতে পারে।
*বিশেষ দ্রষ্টব্য নবজাতকের এর ওজন দেখা
আবগার স্কোর নয়।

Address

Board Bazar
Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadia Sheikh Mim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category