Aroni Biswas

Aroni Biswas শিশুর যত্ন, পুষ্টি ও মানসিক উন্নয়ন নিয়ে সচেতনতামূলক কনটেন্টই মূল লক্ষ্য। আপনার শিশুর সুস্থ, নিরাপদ ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য পাশে আছি প্রতিদিন
(2)

শিশুর কান্না থামিয়ে দেওয়া যত সহজ, তার ভাঙা মন জোড়া দেওয়া তত কঠিন।”
05/08/2025

শিশুর কান্না থামিয়ে দেওয়া যত সহজ, তার ভাঙা মন জোড়া দেওয়া তত কঠিন।”

🌺“শিশুরা তখনই কষ্ট পায়, যখন তাদের অনুভবকে গুরুত্ব না দিয়ে, স্রেফ শাসন করা হয়।”
05/08/2025

🌺“শিশুরা তখনই কষ্ট পায়, যখন তাদের অনুভবকে গুরুত্ব না দিয়ে, স্রেফ শাসন করা হয়।”

একটা সময় আসবে, যখন তুমি বুঝবে—তোমার ব্যস্ততার চেয়ে তোমার সন্তানের একটি প্রশ্ন ছিল অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
05/08/2025

একটা সময় আসবে, যখন তুমি বুঝবে—তোমার ব্যস্ততার চেয়ে তোমার সন্তানের একটি প্রশ্ন ছিল অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

আজ তুমি যদি তার জন্য সময় না রাখো, কাল সে-ও তোমার জন্য সময় রাখবে না।
04/08/2025

আজ তুমি যদি তার জন্য সময় না রাখো, কাল সে-ও তোমার জন্য সময় রাখবে না।

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ৭টি খাবার১. ডিমপ্রোটিন, ভিটামিন ডি ও বি-১২ সমৃদ্ধ।🔸শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও রোগ প্রতির...
04/08/2025

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ৭টি খাবার

১. ডিম
প্রোটিন, ভিটামিন ডি ও বি-১২ সমৃদ্ধ।
🔸শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

২. ব্রোকলি ও অন্যান্য সবুজ শাকসবজি
ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।
🔸সর্দি-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৩. কমলালেবু ও অন্যান্য সাইট্রাস ফল
ভিটামিন C এর অন্যতম উৎস।
🔸ঠান্ডা-জ্বর প্রতিরোধে কার্যকর।

৪. মধু (১ বছর বয়সের পর)
প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে।
🔸গলা ব্যথা, কাশি কমাতে সাহায্য করে।

৫. মাছ (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ)
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন D সমৃদ্ধ।
🔸স্নায়ু ও ইমিউন সিস্টেম গঠনে সহায়ক।

৬. দুধ ও দই
ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ।
🔸হাড় মজবুত করে, হজমে সহায়ক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৭. বাদাম (যেমন: কাঠবাদাম, আখরোট – বয়স অনুযায়ী গুঁড়া করে দিন)
ভিটামিন E, জিঙ্ক ও ভালো চর্বিতে ভরপুর।
🔸শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাড়িয়ে দেয়।

৫টি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস যা আপনার শিশুকে শেখানো জরুরি ১. নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাসখাবার আগে ও পরে, টয়লেট ব্যবহারের পর, বাইরে...
04/08/2025

৫টি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস যা আপনার শিশুকে শেখানো জরুরি

১. নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস
খাবার আগে ও পরে, টয়লেট ব্যবহারের পর, বাইরে থেকে আসার পর।
🟩 কারণ: রোগ জীবাণু দূরে থাকে, সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়।

২. দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস
সকালে ঘুম থেকে উঠে ও রাতে ঘুমানোর আগে ব্রাশ করা শেখান।
🟩 কারণ: দাঁত ক্ষয় ও মুখের দুর্গন্ধ রোধে সহায়তা করে।

৩. নিয়মিত ঘুমের সময় মেনে চলা
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার ও জেগে ওঠার রুটিন গড়ে তুলুন।
🟩 কারণ: শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ও মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে।

৪. পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস
ফল, সবজি, ডাল, মাছ/মুরগি, দুধজাত খাবার খাওয়ার প্রতি উৎসাহ দিন।
🟩 কারণ: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, শরীর ও মন সুস্থ থাকে।

৫. শরীর হাইড্রেটেড রাখা (পর্যাপ্ত পানি পান করা)
খেলাধুলা বা ঘামার পর পানি খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দিন।
🟩 কারণ: শরীরের সব অঙ্গের কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সহায়ক।

প্রতিটি চুপ থাকা শিশু কিছু বলতে চায়
03/08/2025

প্রতিটি চুপ থাকা শিশু কিছু বলতে চায়

পেট ব্যথা বা গ্যাসের  ৫টি কার্যকারী ঘরোয়া  টিপস:১. জিরা পানিউপকরণ: ১ চা চামচ জিরা, ১ কাপ পানিপদ্ধতি: পানি ফুটিয়ে জিরা দি...
03/08/2025

পেট ব্যথা বা গ্যাসের ৫টি কার্যকারী ঘরোয়া টিপস:

১. জিরা পানি
উপকরণ: ১ চা চামচ জিরা, ১ কাপ পানি
পদ্ধতি: পানি ফুটিয়ে জিরা দিন, ৫ মিনিট ফুটিয়ে ছেঁকে খাওয়ান।
উপকারিতা: গ্যাস কমায়, হজমে সাহায্য করে।

২. আদা চা
উপকরণ: এক টুকরো আদা, ১ কাপ গরম পানি
পদ্ধতি: ফুটন্ত পানিতে আদা ভিজিয়ে রেখে ছেঁকে খেতে দিন (শিশুর জন্য হালকা দিন)।
উপকারিতা: পেটের গাঁটফাঁট দূর করে, ব্যথা কমায়।

৩. হলুদ-লবণ পানি
উপকরণ: আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়া, এক চিমটি লবণ, ১ কাপ গরম পানি
পদ্ধতি: ভালোভাবে মিশিয়ে হালকা গরম অবস্থায় খেতে দিন।
উপকারিতা: ইনফ্লেমেশন কমায়, গ্যাস হালকা করে।

৪. গরম পানি সেঁক
পদ্ধতি: গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে পেটের উপর কিছুক্ষণ ধরে রাখুন।
উপকারিতা: পেশির খিঁচুনি ও ব্যথা উপশম হয়।

৫. পুদিনা পাতা বা পুদিনা পানি
পদ্ধতি: কয়েকটি পুদিনা পাতা ফুটিয়ে পানি ছেঁকে পান করানো যায়।
উপকারিতা: হজমে সাহায্য করে, গ্যাস কমায়।

#পেটব্যথা #গ্যাস

পেট ব্যথা বা গ্যাসের ঘরোয়া চিকিৎসা২. আদা চাউপকরণ: এক টুকরো আদা, ১ কাপ গরম পানিপদ্ধতি: ফুটন্ত পানিতে আদা ভিজিয়ে রেখে ছেঁক...
03/08/2025

পেট ব্যথা বা গ্যাসের ঘরোয়া চিকিৎসা
২. আদা চা
উপকরণ: এক টুকরো আদা, ১ কাপ গরম পানি
পদ্ধতি: ফুটন্ত পানিতে আদা ভিজিয়ে রেখে ছেঁকে খেতে দিন (শিশুর জন্য হালকা দিন)।
উপকারিতা: পেটের গাঁটফাঁট দূর করে, ব্যথা কমায়।

শিশুরা যখন অবহেলিত হয়
02/08/2025

শিশুরা যখন অবহেলিত হয়

পাতলা পায়খানা হলে যা খাওয়াবেন না:১। দুধ (সরাসরি গরুর বা গুঁড়ো):হজমে সমস্যা বাড়াতে পারে২। মসলাদার ও তেলেভাজা খাবার:পেটের ...
02/08/2025

পাতলা পায়খানা হলে যা খাওয়াবেন না:

১। দুধ (সরাসরি গরুর বা গুঁড়ো):
হজমে সমস্যা বাড়াতে পারে

২। মসলাদার ও তেলেভাজা খাবার:
পেটের চাপ বাড়ায়

৩। ফলের জুস (বিশেষ করে আপেল/আঙুর):
চিনির মাত্রা বেশি, পানিশূন্যতা বাড়াতে পারে

৪। কাঁচা ফল বা সবজি:
সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা

শিশুর পাতলা পায়খানা হলে যা খাওয়াবেন:১। ৬ মাসের কম বয়সী শিশু (শুধু বুকের দুধ খায়):বারবার বুকের দুধ দিন। এটি ডায়রিয়ার সময়ও...
02/08/2025

শিশুর পাতলা পায়খানা হলে যা খাওয়াবেন:

১। ৬ মাসের কম বয়সী শিশু (শুধু বুকের দুধ খায়):
বারবার বুকের দুধ দিন। এটি ডায়রিয়ার সময়ও সবচেয়ে ভালো ও নিরাপদ খাবার।

৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু:
প্রথম ২৪ ঘণ্টায় খাওয়ানো উচিত:

২। ওরস্যালাইন (ORS):
প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর ওরস্যালাইন দিন।

শিশুর ওজন অনুযায়ী পরিমাণ নির্ধারণ করুন (প্রতি কেজি ওজনে ১০০-১৫০ মিলি ORS)।

যেমন: ১০ কেজি ওজন হলে দিনে প্রায় ১-১.৫ লিটার ORS প্রয়োজন হতে পারে।

৩। খিচুড়ি (পাতলা):
মসুর ডাল, ভাত, সামান্য লবণ ও হলুদ দিয়ে হালকা পাতলা খিচুড়ি।

৪। সিদ্ধ চালের মাড়:
হালকা গরম করে দিন, এতে দেহে শক্তি ও পানি বজায় থাকে।

৫। আলু সেদ্ধ বা ম্যাশ করা:
হালকা লবণ দিয়ে দিন।

৬। সেদ্ধ কলা:
ফাইবার ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা পায়খানা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

Address

Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aroni Biswas posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share