DMF Md.Kamal Hossen

DMF Md.Kamal Hossen I am d.m.f md. kamal hossen.Jashore 250 bed General Hospita.About Medicine ,Skin & V.D Diseases trained.
(4)

আজকাল অনেক নারীই প্রশ্ন করেন আমার তো PCOS, আমি মা হতে পারবো তো? বর্তমানে এই প্রশ্নটি শুধু আতঙ্কের নয়, বরং চুপিচুপি অশ্র...
05/07/2025

আজকাল অনেক নারীই প্রশ্ন করেন আমার তো PCOS, আমি মা হতে পারবো তো? বর্তমানে এই প্রশ্নটি শুধু আতঙ্কের নয়, বরং চুপিচুপি অশ্রু ফেলারও এক বড় কারণ। চলুন মেডিকেল সাইন্সের আলোকে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

🔬 PCOS কী?

PCOS (Polycystic O***y Syndrome) হলো এক ধরনের হরমোনজনিত সমস্যা, যেখানে নারীদের ডিম্বাশয়ে একাধিক ছোট ছোট সিস্ট (follicle) তৈরি হয় এবং ডিম্বাণু নির্গত হতে (Ovulation) বাঁধা প্রদান করে। এর ফলে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং নানান উপসর্গের জন্ম দেয়।

যেমন:

অনিয়মিত মাসিক

অতিরিক্ত মুখে বা শরীরে লোম গজানো

ব্রণ

ওজন বৃদ্ধি

চুল পাতলা হয়ে যাওয়া

ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স

গর্ভধারণে জটিলতা ইত্যাদি।

🤰 PCOS ও গর্ভধারণের সম্পর্কটা কেমন?

স্বাভাবিক গর্ভধারণের জন্য প্রতি মাসে ডিম্বাণু নির্গত হওয়া (ovulation) শর্ত, কিন্তু PCOS থাকলে ওভুলেশন সময় মত হয় না বা বন্ধ থাকে। ফলে গর্ভধারণ কঠিন হয়ে পড়ে।

PCOS আক্রান্ত প্রায় ৭০% নারীর মধ্যে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয়, যা রক্তে শর্করার ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ওভারিতে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়, যা ওভুলেশন ব্যাহত করে।

যেহেতু PCOS নিয়মিত ওভুলেশন হতে দেয় না সুতরাংএন্ডোমেট্রিয়ামের (গর্ভাশয়ের আস্তরণ) যথাযথভাবে তৈরি হয় না, ফলে নিষিক্ত ডিম্বাণু পূর্ণতা লাভ করতে পারে না।

📝 তাহলে করণীয় কি?

সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনশৈলীর পরিবর্তন (Lifestyle modification),ওজন কমানো (মাত্র ৫-১০% ওজন কমালেই ওভুলেশন ফিরে আসতে পারে), ব্যায়াম (সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম), সুগার নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস (কম কার্ব, বেশি প্রোটিন ও আঁশযুক্ত খাবার)

ইত্যাদির মাধ্যমে PCOS নিয়ন্ত্রণ পরবর্তী স্বাভাবিকভাবেই গর্ভধারণ করা সম্ভব।

🌼 পরিশেষে বলবো

PCOS কোনো অভিশাপ নয়। এটা এমন একটি শারীরিক অবস্থা যা নিয়ন্ত্রণে রাখলে স্বাভাবিকভাবেই গর্ভধারণ করা এবং সুস্থ সন্তানের জন্ম দেয়া সম্ভব। সুতরাং আপনার যদি PCOS ধরা পড়েই থাকে তবে হতাশ না হয়ে একজন গাইনোকোলজিস্ট বা ফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

#স্বাভাবিক_গর্ভধারণ #নারী_স্বাস্থ্য #মা_হওয়া_সম্ভব

Vaccine কেন জরুরী ? মরচে পড়া লোহায় মরিচার সাথে আরও থাকতে পারে ময়লা আবর্জনা এবং বিভিন্ন ধরণের জীবাণু। এই জীবাণু গুলোই আমা...
04/07/2025

Vaccine কেন জরুরী ?

মরচে পড়া লোহায় মরিচার সাথে আরও থাকতে পারে ময়লা আবর্জনা এবং বিভিন্ন ধরণের জীবাণু। এই জীবাণু গুলোই আমাদের জন্য বেশি ক্ষতিকর।

একপ্রকার ব্যাকটেরিয়া Clostridium tetani যা সাধারণত মাটি, আবর্জনা ও নোংরা স্থানে পাওয়া যায়। এই ব্যাকটেরিয়ার স্পোর যখন তীক্ষ্ণ পেরেক বা ওইজাতীয় জীবাণু বাহিত বস্তু দ্বারা চামড়া ভেদ করে শরীরের মাংসপেশিতে প্রবেশ করে তখন সেগুলো বংশবিস্তারের মাধ্যমে এক প্রকার টক্সিন (tetanospasmin) তৈরি হয়। এ টক্সিন মানবদেহের মোটর নিউরনে আক্রমন করে যা মাংসপেশির সন্ঞ্চালন নিয়ন্ত্রণ করে।

সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল দাঁতকপাটি । এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি। শরীরের পেছনের মাংসপেশিগুলো সংকুচিত হয় বলে পুরো শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যায়। এই কারণে এই রোগকে (ধনুঃ + টঙ্কার) ধনুষ্টংকার বলে।

 #খামারস্কুল 🔎🔍আঁচড় দিয়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর কারণ:যদি প্রাণীর নখে লালা লাগা থাকে: 😨যখন সংক্রমিত কুকুর বা বিড়াল তাদের পায়ের নখ...
04/07/2025

#খামারস্কুল
🔎🔍আঁচড় দিয়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর কারণ:
যদি প্রাণীর নখে লালা লাগা থাকে:

😨যখন সংক্রমিত কুকুর বা বিড়াল তাদের পায়ের নখ চাটে।

সেই নখে থাকা লালা যদি আঁচড়ের মাধ্যমে ত্বকে ঢোকে, তাহলে Rabies virus শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

আঁচড় যদি রক্তপাত করে বা চামড়া কেটে যায়:

খোলা ঘা থেকে ভাইরাস সরাসরি নার্ভ সিস্টেমে প্রবেশ করতে পারে।

লালা মাখা নখ দ্বারা চোখ, মুখ বা নাক স্পর্শ করলে:

চোখ/নাক/মুখে মিউকাস মেমব্রেনের মাধ্যমে ভাইরাস ঢুকে যেতে পারে।
😵‍💫😵‍💫😵‍💫😵‍💫
📢করণীয় (আঁচড়ের পর):
সঙ্গে সঙ্গে ১৫–২০ মিনিট ধরে সাবান (অধিক ক্ষার যুক্ত উদাহরণ কাপড় কাঁচা সাবান) দিয়ে ধুতে হবে।

পানির নিচে ভালোভাবে পরিষ্কার করা।

জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করে Anti-Rabies Vaccine নিতে হবে।
🤔🤔🤔
,🥼‌প্রতিরোধ:
পোষা প্রাণীর নিয়মিত টিকাদান

বাচ্চাদের আঁচড়-কামড়ের গুরুত্ব বোঝানো

বন্য বা অচেনা প্রাণী এড়িয়ে চলা

 #মাথাব্যথা (Headache) একটি সাধারণ উপসর্গ যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। নিচে মাথাব্যথার ধরন, কারণ এবং প্রাথমিক করণীয় তুলে ধ...
04/07/2025

#মাথাব্যথা (Headache) একটি সাধারণ উপসর্গ যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। নিচে মাথাব্যথার ধরন, কারণ এবং প্রাথমিক করণীয় তুলে ধরা হলো:

🧠 মাথাব্যথার সাধারণ ধরন:

1. টেনশন হেডেক (Tension headache):

চাপ বা ভারী অনুভূতি

মাথার দুই পাশে বা কপালে

স্ট্রেস বা ক্লান্তিতে বেশি হয়

2. মাইগ্রেন (Migraine):

এক পাশে তীব্র ব্যথা

বমি বমি ভাব, আলো-আওয়াজে অস্বস্তি

কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত থাকতে পারে

3. সাইনাস হেডেক (Sinus headache):

কপাল, চোখ বা নাকের চারপাশে ব্যথা

সর্দি-কাশি বা সাইনাস ইনফেকশনের সাথে

4. ক্লাস্টার হেডেক:

চোখের এক পাশে তীব্র ব্যথা

স্বল্প সময় ধরে বারবার হয়

রাতে ঘুমের সময় শুরু হতে পারে

📌 মাথাব্যথার সম্ভাব্য কারণ:

মানসিক চাপ / স্ট্রেস

ঘুমের ঘাটতি

পানি কম খাওয়া (ডিহাইড্রেশন)

চোখের সমস্যা

সাইনুসাইটিস

উচ্চ রক্তচাপ

মাইগ্রেন

জ্বর বা ভাইরাল ইনফেকশন

মাথায় আঘাত

🩺 করণীয়:

বিশ্রাম নিন, চোখ বন্ধ করে অন্ধকার ঘরে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকুন

প্রচুর পানি পান করুন

ঠান্ডা বা গরম সেঁক দিন (ব্যথার ধরন অনুযায়ী)

যদি চাপজনিত হয়, হালকা ব্যায়াম বা মেডিটেশন করতে পারেন

প্যারাসিটামল বা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যায়

⚠️ কখন ডাক্তার দেখানো উচিত?

ব্যথা হঠাৎ খুব তীব্র হয়ে যায়

চোখে ঝাপসা দেখা বা কথা বলায় সমস্যা হয়

বারবার বমি হয়

জ্বরের সাথে ঘাড় শক্ত হয়ে যায়

মাথায় আঘাতের পর মাথাব্যথা শুরু হয়

নিয়মিত বা দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা

ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করুন ধন্যবাদ

🦟 ডেঙ্গু থেকে সাবধান! জানুন লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় 🦟বর্ষাকালে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বাড়ে। এডিস মশার কামড়ে এই রোগ ছড়ায়। ত...
02/07/2025

🦟 ডেঙ্গু থেকে সাবধান! জানুন লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় 🦟
বর্ষাকালে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বাড়ে। এডিস মশার কামড়ে এই রোগ ছড়ায়। তাই ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং এর প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।

ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান লক্ষণসমূহ:
✅ তীব্র জ্বর: সাধারণত ১০২-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর হতে পারে।
✅ শরীরে তীব্র ব্যথা: বিশেষ করে মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, মাংসপেশিতে ও হাড়ে তীব্র ব্যথা অনুভব হওয়া।
✅ ত্বকে ফুসকুড়ি: জ্বরের ২-৩ দিন পর সারা শরীরে লালচে দানা বা ফুসকুড়ি দেখা যেতে পারে।
✅ বমি বমি ভাব বা বমি: খাবারে অরুচি এবং বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
✅ পেটে ব্যথা: কারো কারো ক্ষেত্রে পেটে হালকা বা তীব্র ব্যথা হতে পারে।
ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায়:
✅ মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করুন: বাড়ির আশেপাশে ফুলের টবে, টায়ারে, বালতিতে বা অন্য কোনো পাত্রে জমা জল ফেলে দিন। নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন।
✅ মশার কামড় থেকে বাঁচুন: দিনের বেলা ও রাতে ঘুমানোর সময় মশারী ব্যবহার করুন। লম্বা হাতা ও পায়জামার মতো পোশাক পরিধান করুন।
✅ মশা তাড়ানোর স্প্রে ব্যবহার করুন: ত্বক এবং কাপড়ের উপর মশা তাড়ানোর স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।
✅ ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখুন: নিয়মিত ঘরদোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন যাতে মশা আশ্রয় নিতে না পারে।
✅ জ্বর হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন: ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

🟢 সচেতনতাই পারে ডেঙ্গু থেকে আমাদের রক্ষা করতে।
🟢 এই তথ্যগুলো সকলের সাথে শেয়ার করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সাহায্য করুন।

#

✅ শরীরে আয়রনের ঘাটতির অর্থ হল লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ কমে যাওয়া। যা সমস্ত অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করতে কাজ করে। যদিও যে ক...
02/07/2025

✅ শরীরে আয়রনের ঘাটতির অর্থ হল লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ কমে যাওয়া।
যা সমস্ত অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করতে কাজ করে।
যদিও যে কেউ আয়রনের ঘাটতিতে ভুগতে পারে,
তবে গর্ভবতী এবং মাসিক কালীন মহিলাদের মধ্যে আয়রনের ঘাটতির ঝুঁকি বেশি।

কীভাবে বুঝবেন শরীরে আয়রন কমে গেছে?

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ অনুসারে , আয়রনের ঘাটতির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে √√ক্লান্তি,
√√মাথাব্যথা,
√√অস্থিরতা,
√√অস্থির পায়ের সিন্ড্রোম,
√√ হার্টের সমস্যা,
√√গর্ভাবস্থার জটিলতা
√√ শিশুদের ধীর বৃদ্ধি।
ইত্যাদি।
যে সমস্ত খাবারে অধিক পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় :-
√√কুমড়োর বীজ
√√ব্রকলি
√√পালং শাক
√√ছোলা
√√ডার্ক চকলেট

আয়রন সমৃদ্ধ কিছু ওষুধের তালিকা :-
Zif CI
Zefol CI
FBC
Alneed
Aritone ZI
Bicozin I
Zif A
Hemofix FZ
Feglo FZ
ইত্যাদি।
আয়রন সম্পৃক্ত ঔষধ গুলো খাওয়ার নিয়ম দৈনিক একবার।
স্বাভাবিক নিয়মে খেলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
তবে পায়খানার রং কালো হতে পারে।

আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তথ্য মূলক। যে কোন ঔষধ গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🖐️🦶হাত-পা ঝিনঝিন, অবস???? অবহেলা নয়, হতে পারে ভেতরের ভয়ংকর সংকেত! ⚠️আপনার কি মাঝে মাঝেই হাত বা পা ঝিনঝিন করে, যেন সূচ বি...
01/07/2025

🖐️🦶হাত-পা ঝিনঝিন, অবস????

অবহেলা নয়, হতে পারে ভেতরের ভয়ংকর সংকেত! ⚠️
আপনার কি মাঝে মাঝেই হাত বা পা ঝিনঝিন করে, যেন সূচ বিঁধছে? 😵
এটা সামান্য মনে হলেও অনেক সময় হতে পারে গুরুতর রোগের প্রাথমিক লক্ষণ!
চলুন জেনে নিই হাত-পা ঝিনঝিন করার ১০ টি সম্ভাব্য কারণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার।

🔍 ১. স্নায়ু চাপে পড়া (Nerve Compression)
উদাহরণ :
কার্পাল টানেল সিনড্রোম , সেটারডে নাইট সিনডোম ইত্যাদি
⏩ কারণ: দীর্ঘক্ষণ ভুল ভঙ্গিতে বসা বা ঘুমানো।
💊 চিকিৎসা: বিশ্রাম, হালকা ব্যায়াম, ফিজিওথেরাপি।
🛡️ প্রতিরোধ: সঠিক ভঙ্গিমায় বসা ও চলাফেরা।

🧂 ২. ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি
⏩ কারণ: রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া।
💊 চিকিৎসা: মেটফর্মিন, গ্যাবাপেন্টিন, বিটা ভিটামিন
🩺 ডাক্তার দেখানো জরুরি।

🧠 ৩. ঘাড় বা কোমরের ডিস্ক স্লিপ
⏩ কারণ: স্নায়ু রুটে চাপ পড়া।
💊 চিকিৎসা: ব্যথানাশক, ফিজিওথেরাপি, প্রয়োজনে সার্জারি।
🛌 এক্স-রে / MRI করে নিশ্চিত হতে হবে।

🩸 ৪. রক্তস্বল্পতা বা Iron-Deficiency Anemia
⏩ কারণ: শরীরে পর্যাপ্ত রক্ত না থাকা।
💊 চিকিৎসা: আয়রন ট্যাবলেট, স্বাস্থ্যকর খাদ্য।
🥬 খাবারে শাকসবজি, লিভার, বিটরুট রাখা দরকার।

🧬 ৫. ভিটামিন B12 এর অভাব
⏩ কারণ: নার্ভের সুরক্ষার জন্য B12 অপরিহার্য।
💊 চিকিৎসা: Neurobion, Methylcobalamin ইনজেকশন।
🥚 🧀 দুধ, ডিম ও মাছ বেশি খান।

💊 ৬. ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
⏩ কারণ: কেমোথেরাপি, এন্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ।
💊 চিকিৎসা: ওষুধ পরিবর্তন করা দরকার হতে পারে।
⚠️ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কিছুই বন্ধ করবেন না।

🦠 ৭. ইনফেকশন/ ভাইরাস (যেমন: হারপিস)
⏩ কারণ: ভাইরাসের কারণে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত।
💊 চিকিৎসা: Antiviral ওষুধ যেমন অ্যাসাইক্লোভির।
🩺 ত্বকে ফুসকুড়ি বা ব্যথা থাকলে দ্রুত ডাক্তার দেখান।

❤️ ৮. স্নায়ু প্রদাহ বা নিউরাইটিস
⏩ কারণ: অটোইমিউন বা ভাইরাল কারণে।
💊 চিকিৎসা: স্টেরয়েড, নিউরোটনিকস।
🧘 মানসিক চাপ কমানো দরকার।

⚖️ ৯. ব্লাড সার্কুলেশন কমে যাওয়া
⏩ কারণ: ধূমপান, উচ্চ কোলেস্টেরল, রক্তনালীর রোগ।
💊 চিকিৎসা: এসপিরিন, ভাসোডাইলেটর ওষুধ।
🚶 হালকা হাঁটাহাঁটি ও ব্যায়াম খুব উপকারী।

⚠️ ১০. রোগ গ্রাসে ধরলে (Guillain-Barré Syndrome বা Multiple Sclerosis)
⏩ কারণ: ইমিউন সিস্টেমের ত্রুটি।
💊 চিকিৎসা: হাসপাতাল ভিত্তিক চিকিৎসা ও মনিটরিং।
🏥 অপারেশন নয়, তবে ইনটেনসিভ কেয়ার লাগে।

🏥 কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
✔️ ঝিনঝিন ভাব যদি ঘন ঘন হয়
✔️ চলাফেরায় সমস্যা হয়
✔️ শক্তি কমে যায়
✔️ মুখ বা চোখ ঝিনঝিন করে

🛑 প্রতিরোধের উপায়:
✅ পরিমিত ব্যায়াম
✅ পর্যাপ্ত পানি পান
✅ ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া
✅ ওজন নিয়ন্ত্রণ
✅ ধূমপান পরিহার

🏡 ঘরোয়া উপায়:
🦶 গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখা
💆 হালকা ম্যাসাজ
🌿 আদা ও হলুদের পানি
🧘 ধ্যান ও প্রণায়াম

🔪 কখন অপারেশন প্রয়োজন?

🧠 যদি ডিস্ক স্লিপ বা টিউমার প্রেসার দেয়
🦴 লিগামেন্ট/হাড়ে চেপে বসে স্নায়ু নষ্ট হলে

🔖 #হাত_পা_ঝিনঝিন #স্নায়ুরোগ #ডায়াবেটিক_নিউরোপ্যাথি #ভিটামিন_বি১২ #ডিস্ক_স্লিপ #রক্তস্বল্পতা #নিউরাইটিস #ঘরোয়া_চিকিৎসা #স্বাস্থ্য_সচেতনতা

চোখে দেখার আগেই সমস্যাকে বুঝুন! 🧠
শেয়ার করুন পোস্টটি 👉 যাতে অন্যরাও সচেতন হতে পারে। 💬 এ ধরনের পোস্ট প্রতিদিন পেতে পেজে ফলো দিয়ে রাখুন।

আজ আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস(Intercourse) করা উচিত? সে সম্পর্কে। গর্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্...
01/07/2025

আজ আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস(Intercourse) করা উচিত? সে সম্পর্কে। গর্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ(Pregnancy) হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ হয়ে গেলে আর সহবাস করা উচিত নয় আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস করা যায়, ভয়ের কিছু নেই! এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন(Confusion)থাকে।
গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস(Intercourse) করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন। আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ(Safe) তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত, আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন(Sexual) মিলন করা যাবে না।এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে, বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি করে না।
কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের(Infection)হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না।তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse) কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে, যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে এবং সেটি পরীক্ষায় ধরা পড়ে, বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে সহবাস করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ(Twins) সন্তানের জন্ম হয়, তাহলে সহবাস করা উচিত নয়।

২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত(Abortion) করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন থেকে বিরত থাকুন।

৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের সম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস থেকে বিরত থাকা উচিত।

এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ(Vagina) থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে, বা আপনি খুবই ব্যথা পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন।

সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
(সংগৃহীত)

   .Successful outcome by topical and systemic immunosuppresive therapy. Though she is now okay; her treatment will be c...
28/06/2025

.
Successful outcome by topical and systemic immunosuppresive therapy. Though she is now okay; her treatment will be continued for a longer period. Wishing her complete recovery. Finally thanks to the Almighty.

Anterior Uveitis is the most common form of uveitis and refers to inflammation of the anterior uveal tract, mainly the i...
28/06/2025

Anterior Uveitis is the most common form of uveitis and refers to inflammation of the anterior uveal tract, mainly the iris and ciliary body. It's also called iritis or iridocyclitis depending on the extent.

🔍 Causes
Anterior uveitis can be:
Non-infectious (most common):
★HLA-B27 associated (e.g., ankylosing spondylitis, reactive arthritis, psoriatic arthritis, IBD)
★Juvenile idiopathic arthritis
★Sarcoidosis
★Behçet's disease

Infectious:
★Herpes simplex virus (HSV)
★Herpes zoster (shingles)
★Tuberculosis
★Syphilis
★Lyme disease

👁️ Symptoms
★Pain (aching eye)
★Redness (especially around the limbus - ciliary flush)
★Photophobia (light sensitivity)
★Blurred vision
★Tearing
★Small or irregular pupil (posterior synechiae)

🔬 Signs (on slit-lamp exam)
★Cells and flare in the anterior chamber
★Keratic precipitates (KPs) on the corneal endothelium
★Posterior synechiae (adhesion between iris and lens)
★Hypopyon (layered pus in the anterior chamber in severe cases)
★Elevated intraocular pressure (sometimes)

🧪 Investigations
★Clinical diagnosis via slit-lamp
★Blood tests for underlying autoimmune or infectious causes:
★HLA-B27 typing
★ESR, CRP
★ANA, RF
★VDRL/TPHA (syphilis), PPD (TB)
★Imaging: Chest X-ray, Mantoux test (for TB, sarcoidosis)

💊 Treatment
★Topical corticosteroids (e.g., prednisolone acetate)
★Cycloplegic agents (e.g., atropine) to:
★Relieve pain
★Prevent posterior synechiae
★Treat underlying cause (e.g., antivirals, antibiotics, immunosuppressants if systemic disease)
★In severe/refractory cases: systemic steroids or immunomodulators

⚠️ Complications
★Posterior synechiae
★Cataract
★Glaucoma
★Cystoid macular edema
★Vision loss if untreated

 Contract me for treatment  Inbox
27/06/2025


Contract me for treatment
Inbox

🛑 ঘাড়, বুক, পেট কিংবা হাত-পা হঠাৎ চুলকায়? তারপর সেখানে ফুলে ওঠে লালচে দাগ? কিছুক্ষণ পর আবার গায়েব? ভাবছেন গরম লেগেছে? খা...
27/06/2025

🛑 ঘাড়, বুক, পেট কিংবা হাত-পা হঠাৎ চুলকায়? তারপর সেখানে ফুলে ওঠে লালচে দাগ? কিছুক্ষণ পর আবার গায়েব? ভাবছেন গরম লেগেছে? খাবার ভুল ছিল?

সতর্ক হোন—এটা হতে পারে Urticaria (হাইভস)।
এ রোগ নিঃশব্দ, কিন্তু বারবার ফিরে আসে।
উপেক্ষা করলে একসময় হতে পারে শ্বাসকষ্ট, এমনকি লাইফ-থ্রেটেনিং Angioedema।

---

🔍 আরটিকেরিয়া (Urticaria) কী?
চামড়ার উপর হঠাৎ করে চুলকানি দিয়ে ফুলে ওঠা লালচে দানা বা চাকা – যা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায়, কয়েক ঘন্টার মধ্যে মিলেও যায়। কখনো কখনো মুখ, চোখ বা গলা ফুলে যেতে পারে।

---

🎯 কেন হয়?

চিংড়ি, ইলিশ, গরুর মাংস ইত্যাদি খাবারে অ্যালার্জি

ব্যথার ওষুধ, অ্যান্টিবায়োটিক

ধুলো, গরম-ঠান্ডা, সূর্যের আলো

মশার কামড়, পোকার আক্রমণ

মানসিক চাপ বা ঘুম কম

কখনো কারণ না জেনেই (Idiopathic)

---

📌 উপসর্গ:

হঠাৎ চুলকানি ও ফুলে ওঠা দাগ

একই জায়গায় বা সারা গায়ে বারবার ফিরে আসা

জ্বালা বা হালকা জ্বর

চোখ, ঠোঁট বা গলা ফুলে যাওয়া (ঝুঁকিপূর্ণ)

শ্বাস নিতে কষ্ট হলে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন!

---

💊 চিকিৎসা ও করণীয়:

1. ⛔ ট্রিগার (খাবার/ওষুধ/ধুলো) এড়িয়ে চলুন

2. 💊 হালকা অ্যান্টিহিস্টামিন (সিট্রিজিন/লোরাটাডিন) – ডাক্তারের পরামর্শে

3. ❄️ বরফ দিন – আক্রান্ত স্থানে

4. 🛏️ ঘাম কমান, ঠান্ডা রাখুন

5. 💆 স্ট্রেস কমান – মানসিক চাপেই অনেক সময় বেড়ে যায়

6. 🔄 নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে ফলোআপ – বিশেষ করে যদি ৬ সপ্তাহের বেশি চলে

---

🌿 একটি স্পেশাল টিপস:
প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান (triggers) সহজে বের হয়ে যাবে।

---

❤️ মনে রাখবেন:
উরটিকারিয়া শুধু বাইরের সমস্যা নয়।
আপনার দেহ ভেতর থেকে সাহায্য চাইছে।
উপেক্ষা না করে সচেতন হোন, সঠিক চিকিৎসা নিন।

📢 আপনি যদি এই পোস্টটা পড়ে সচেতন হন, তাহলে শেয়ার করুন—কারণ এই রোগে ভোগে এমন অনেকেই আছে, যারা এখনও জানেই না, এটা আসলে কী!

সিরিয়াল নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করুন
01925-610907

Address

Jessore
7440

Telephone

+8801516527664

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DMF Md.Kamal Hossen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category