Career Nest

Career Nest Career Nest...!!!

আপনার সম্ভাবনার সঠিক ঠিকানা।
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের যাত্রায়, শিক্ষা থেকে কর্মজীবন -সব এক প্লাটফর্মে। Career Nest..!!! Subscribe now.

"A safe launchpad for your career." This isn’t just a channel about landing a job — it’s about discovering your strengths, planning with purpose, and building a meaningful profession. Here you'll find:
🔹 BCS & government job preparation
🔹 Career counseling on global professions
🔹 Skill-building, productivity, and self-growth tips
🔹 Real-world inspiration and planning guides

Through our signature series
“Career Spotlight”,
we explore careers across the globe —
what they demand, how to start, and how to thrive.

🎯 Don’t just chase jobs — craft a career that defines you. Let’s build your future, together.

30/06/2025
 #ফেসিয়াল_পেলসী   ◻️এটা এক রকম স্নায়ু প্রদাহজনিত রোগ। মুখমন্ডলের চোয়ালের ধারে ষ্টাইলোমাষ্টয়েড ফোরামিনের (Stylomastoi...
08/10/2023

#ফেসিয়াল_পেলসী


◻️এটা এক রকম স্নায়ু প্রদাহজনিত রোগ। মুখমন্ডলের চোয়ালের ধারে ষ্টাইলোমাষ্টয়েড ফোরামিনের (Stylomastoid Foramen) স্নায়ুতে আক্রমনে এরোগ দেখা যায়।

#কারণ (Cause) :
◻️মুখমন্ডলের স্নায়ুর শোথ জনিত কারণে এরোগ হয়ে থাকে।
এক কথায় মুখমন্ডলের এক পাশের মাংসপেশী দূর্বল ও অবশ হয়ে পড়ে। সিফিলিস রোগ বা হঠাৎ তীব্র ঠান্ডার কারণে এরোগ হতে পারে।

#লক্ষণ/চিহ্ন (Sign/Symtom) :

🔸আক্রান্ত হবার আগে কানের পিছনের দিকে (Stylomastoid Foramen) ব্যাথা হয়।
🔸মুখমন্ডলের যে পার্শ্বে আক্রান্ত হয় তার বিপরীত পার্শ্বে বাকা হয়ে থাকে। আক্রান্ত পার্শ্বের চক্ষু বন্ধ হয়ে যায় না।
🔸যখন রোগী খেতে বসে খাদ্যবস্তুর চাবানোর সময় আক্রান্ত পার্শ্বের গাল ও দাঁতের মাঝখানে জমা হয়।
🔸আক্রান্ত পার্শ্বে ভার বোধ করে এবং ইচ্ছামত গাল নাড়াতে পারে না।
🔸অনেক সময় মুখ থেকে লালা এবং তরল খাদ্য আক্রান্ত পাশ দিয়ে গড়িয়ে পড়ে।
🔸রোগী আক্রান্ত পার্শ্বের হাত কপালে বা মাথার উপর বা পিঠের দিকে কাজ (যেমন চুলকানো) করতে পারে না।

#প্রাথমিক_চিকিৎসাঃ

এ সমস্যার জন্য ফিজিওথেরাপি সবথেকে কার্যকরী। থেরাপী হিসাবে আক্রান্ত স্থানে প্রতিনিয়ত উষ্ণ গরম ও ঠান্ডার প্রলেপ দিলে ভালো কাজ করে। এক্ষেত্রে দু'টি তোয়ালে দরকার হয়। বাড়িতে এ চিকিৎসা অত্যন্ত
ফলপ্রসূ।

#উপদেশ : খাদ্য ও পথ্য (Food & Diet) :

🔹 স্বাভাবিক সকল পথ্যই খাওয়া যায়। তবে ফলমূল বেশি উপকারী।
🔹 ফিজিওথেরাপী উপকারী বাজারেও M (কোন্ড হট প্যাক) পাওয়া যায়। এটার সাহায্যে
সেঁক দিলে উপকার হয়।
🔹সরিষার তৈল ম্যাসেজ করলে উপকার হয়।
🔹রোগীকে চিন্তামুক্ত ও ধূমপান বর্জনের অভ্যাস করতে হবে।
🔹হালকা ব্যায়াম করলে উপকার হয়।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

 #মানসিক_রোগ ◻️স্বাস্থ্য বলতে শুধু দৈহিক সুস্থতাই বুঝায় না। একজন লোকের স্বাস্থ্য বলতে তার ▪️শারীরিক ▪️মানসিক ▪️ও সামাজি...
03/10/2023

#মানসিক_রোগ


◻️স্বাস্থ্য বলতে শুধু দৈহিক সুস্থতাই বুঝায় না। একজন লোকের স্বাস্থ্য বলতে তার
▪️শারীরিক
▪️মানসিক
▪️ও সামাজিক সুস্থতা বুঝায়।
শারীরিক অসুস্থতায় যেমন মানসিক অশান্তি ঘটে, মানসিক অশান্তির জন্য তেমনি শারীরিক অসুস্থতা হয়ে থাকে।
স্বাস্থ্য বলতে তাই শরীর ও মন উভয়ের সুস্থতা বুঝায়, কেননা শরীর ও মন মূলত অভিন্ন।

◻️বিভিন্ন রোগের মতই মানসিক রোগগুলোও যে কোন বয়সের লোকের হতে পারে। বিভিন্ন রোগ এবং পরিবেশের স্ত্রী কিংবা পুরুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
সমাজে মানসিক রোগাক্রান্ত ব্যক্তির প্রতি বিরূপ ধারণা পোষন করা হয়। এর কারণ সামাজিক কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা।
অন্যান্য রোগের মতই বিভিন্ন মানসিক রোগেরও চিকিৎসা আছে এবং অনেকাংশে রোগ প্রতিরোধ করাও সম্ভব। সময়মত চিকিৎসা ও পরামর্শ গ্রহণ করলে রোগ নিরাময় হয় এবং রোগীর পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর কষ্ট দূর হয়।

#মানসিক_সমস্যার_কারণ:
👉 মানসিক রোগের কারণ সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ধারণা :
প্রচলিত ধারণায় যতক্ষণ কোন লোক অস্বাভাবিক বা খাপছাড়া আচার-আচরণ না করে ততক্ষণ তাকে মানসিক রোগী বলে মনে করা হয় না।
কিন্তু খুব কম রোগীর বেলাই অস্বাভাবিক ব্যবহার দেখা যায়। বেশির ভাগ রোগী সুস্থ মানুষের মতই স্বাভাবিক আচার-আচরণ করে।

সমাজে ব্যাপকভাবে বিশ্বাস আছে জ্বিন, পরী, ভূত-প্রেতের খারাপ নজর পড়া বা আছর হওয়া, বাণ মারা, টোনা করা, খারাপ হাওয়া লাগা, বায়ুর দোষ, তাবিজ করা, যাদু করা, প্রতিবেশীর দ্বারা খারাপ কিছু খাওয়াইয়া নষ্ট করা প্রভৃতির দ্বারা মানসিক ব্যাধির সৃষ্টি হয়। এই ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন।
দেশে ও বিদেশে জরিপ এবং বৈজ্ঞানিক | পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে যে এসব আদি ভৌতিক বিশ্বাসের সঙ্গে মানসিক রোগের সম্পর্ক নাই।
◻️মানসিক রোগের বিজ্ঞানসম্মত কারণ বলে মনে করা হয় :
🔹দ্বন্দ্ববহন কলহময় পারিবারিক অশান্তি সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা প্রভৃতি কারণে
মানসিক রোগ হতে পারে।

🔹 ব্যক্তিগত মানসিক সমস্যা : বিভিন্ন ধরণের দুশ্চিন্তা এবং দ্বিধা-দ্বন্দ্ব হতেও মানসিক রোগের উৎপত্তি হয়।

🔹বংশগত প্রভাব :যদিও মনে করা হয়ে থাকে যে বংশগত প্রভাবে মানসিক ব্যাধি হয়, তথাপি দেখা গিয়েছে যে বেশির ভাগ রোগের ক্ষেত্রেই এই বংশগত প্রভাব অন্যান্য কারণের সঙ্গে একযোগে কাজ করে।

🔹দৈহিক কারণ :বিভিন্ন দৈহিক কারণে মানসিক রোগ হতে পারে।
যেমন-
(ক) অল্প বয়সে পুষ্টিহীনতা,ভিটামিনের অভাব.
(খ) শারীরিক অসুস্থতা যেমন-টাইফয়েড, সিফিলিস, মস্তিষ্কের প্রদাহ, মস্তিষ্কে আঘাত ইত্যাদি
(গ) বিভিন্ন বিষক্রিয়ার প্রভাবে মানসিক রোগ হতে পারে।

🔹রোগ ভীতি (Hypo Ondreasis):- অনেক সুস্থ মানুষ এমনটি ভাবে যে আমার ক্যান্সার হয়েছে। যে কোন কারণে বা তার শরীরের যে কোন রোগে সে ক্যান্সার বা অন্য রোগ মনে করে এবং এটা প্রতিনিয়ত চলতে থাকলে মানসিক রোগ।

🔹শোক (Bereavement) :- হঠাৎ প্রিয়জন বিয়োগ অথবা অপ্রত্যাশিত কোন বিশেষ ব্যক্তিকে খোয়ানোও একটি মস্তবড় কারণ। আবার কাছে পেয়েও কিছু হারানোর মত অবস্থায় এটা বেশ দেখা যায়।

🔹নেশাগ্রস্ততা (Dependency) :- বিশেষ বিশেষ নেশার পরবর্তী অবস্থায় মানসিক ভারসাম্য অনেকাংশে লোপ পায় এবং বিকারগ্রস্ত রোগীর মত আচরণ করে।

#লক্ষণ/চিহ্ন_(Sign/Symtom) :
মানসিক রোগের কতিপয় প্রধান লক্ষণ :
🔸অতি- উত্তেজনা (Agetation) : চঞ্চলতা, প্রলাপ বকা, বিক্ষুদ্ধ ও আক্রমণাত্মক আচরণ প্রভৃতি উপসর্গ হতে পারে, জিনিস পত্র নষ্ট কিংবা ক্ষতি করতে পারে।

🔸উদাসীনতা (Reterdation) : চুপ হয়ে যাওয়া, ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া না করা, একা একা বিড় বিড় করে কথা বলা কিংবা অকারণে নিজে নিজে হাসা ইত্যাদি উপসর্গ | একসঙ্গে থাকতে পারে।

🔸 অশাস্তি (Depression Crices Intervention): বিষণ্ণ ভাব, কিছু ভাল না লাগা, অস্থিরতা, অনিদ্রা, হাত-পা ও মাথায় জ্বালা-পোড়া, নিজেকে অসহায় ও ছোট মনে করা, আত্মহত্যার চিন্তা কিংবা প্রবণতা, বুক ধরফড় করা এবং অন্যান্য শারীরিক উপসর্গ হতে পারে। অনেক সময় যৌন দূর্বলতাও থাকে।

🔸অতি উদ্বেগ (Thoyght Disorde) : অস্থিরতা, বুক ধরফড় করা, বদ হজম বা অরুচি, অকারণ ভীতি, দূর্বলতা, ঘুম কম হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ হতে পারে।

🔸যৌন দুর্বলতা ( Sexual Inability) :- বিভিন্ন যৌন দুর্বলতা অনেক অশান্তির কারণ হয় এবং এই সম্পর্কে ভীতি সমস্যাকে আরও জটিল করে। কুসংস্কার ও ভুল ধারণা হতে উদ্বেগের জন্যই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই রোগের সৃষ্টি হয়।

🔸সংজ্ঞাহীনতা (ফিট হওয়া):- দুই ধরণের রোগের জন্য ফিট হতে পারে।
🔻মানসিক রোগঃ- হিষ্টিরিয়ার জন্য ফিট হতে পারে। এই ক্ষেত্রে সাধারণত কোন মানসিক অশান্তির কারণে এবং কোন ঘটনা বা অশান্তিকে কেন্দ্র করে ফিট হয়। এই ধরণের ফিট জাগ্রত অবস্থায় এবং অন্য লোকের উপস্থিতিতে হয়ে থাকে। ফিটের সময় রোগী শরীরে কোন রকম আঘাত পায় না। প্রসাব হয় না। লোক থাকলে আরও বেশি ফিট হয়। বন্ধ করার জন্যে শক্তি প্রয়োগ করলে আরও জোর করে।
🔻স্নায়বিক কারণঃ- স্নায়বিক কারণে ফিট হয় এবং মৃগীরোগ নামে এটা পরিচিত। এই রোগী ফিট হলে তার শরীরে খিঁচুনী হতে পারে। রোগী সাধারণত অজ্ঞান হয়ে যেখানে সেখানে পড়ে যায় এবং শরীরে আঘাত পায়। ফিটের সময় প্রসাব হতে পারে। অনেকের মুখে ফেনা গড়ায়। জিহবা কাটে। কোন কোন ক্ষেত্রে খিঁচুনী ছাড়াও অজ্ঞান হতে পারে।

🔸জিনের আছরঃ হাওয়া লাগা কিংবা বাণ মারা ইত্যাদিতে যারা ভুগছে বলে মনে করা হয় তারাও আসলে মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত। এসব রোগীর বেলায় উপরে বর্ণিত লক্ষণ সমূহ থাকে।

🔸অঙ্গ-প্রতঙ্গের অস্বাভাবিক আচরণ (Motor disorder):- হঠাৎ শরীরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গের অপ্রত্যাশিত নড়াচড়া, মুদ্রাদোষ এবং একটু হেঁটে থামা এগুলোও মানসিক রোগের পর্যায়।

🔸আত্মহত্যার প্রবণতা (Suicidal Tendency) :হঠাৎ কোন ভাবে একটু দুঃখ ব্যথায় বারবার আত্মহত্যার প্রবণতা জাগলে মানসিক রোগ।

🔸বেশি বা অনর্গল কথা বলে (Pressure of Speech) :অনর্গল কথা বলা দেখা যায় কথা বলার বিষয়ের সাথে কোন মিল নেই, একটা থেকে অন্যটায় চলছে। সমাজে এরকম মানুষ প্রায়ই দেখা যায়।

🔸সন্দেহ প্রবণতা (Pressure of Speech): এটার সংখ্যা অনেক এবং উভয় প্রকার স্ত্রী ও পুরুষের ভেতর দেখা যায়। যদি স্ত্রী কোন প্রয়োজনে অন্য পুরুষের সাথে কথা বলে, তাহলে স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়। এমনকি স্ত্রীকে মারধরও বিচিত্র নয়। পক্ষান্তরে স্বামীকে অপরিচিত কোন মহিলার বা তার সন্দেহাহিত মহিলার সাথে কথা বলে থাকলে স্ত্রী | সন্দেহে ভোগেন। প্রচন্ড মারামারি পর্যন্ত হতে পারে। সংসার বা ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সম্পর্কও নষ্ট হতে পারে। খুন করা পর্যন্ত দেখা গিয়েছে।

#প্রাথমিক_চিকিৎসাঃ-
মানসিক রোগের চিকিৎসায় ঔষধ এবং পরামর্শ সমভাবে প্রয়োজনীয়। অনেক ক্ষেত্রেই পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত সমস্যা মানসিক ব্যাধির মূল কারণ হিসেবে থাকতে পারে। অন্যদিকে অস্বাভাবিক ব্যবহারের জন্য তার আত্মীয়-স্বজন ভীতিগ্রপ্ত হয়।
যে কোন মানসিক ব্যাধিতে সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত কারণ সমূহ খুঁজে বের করার চেষ্টা করা প্রয়োজন, অনেকের ধারণা বিবাহ দিলে রোগ ভাল হবে। এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মারাত্মক ভুল ধারণা। এতে সমস্যা আরও জটিল হয়।
উপরের লক্ষ্মণ গুলো প্রকাশ পেলে দ্রুত একজন মানসিক ডাক্তারের সরনাপন্ন হয়।

#মানসিক_সমস্যা_সমাধানে_আপনি_যে_কাজগুলো_করতে_পারেন:
🔸সোজা হয়ে চলুন
গবেষণায় প্রমাণ হয়ে গিয়েছে যে যখন আপনি মাথা উঁচু করে সোজাভাবে মেরুদন্ড সোজা রেখে চলবেন, তখন আপনার শরীরে পজিটিভ এনার্জি প্রবাহিত হবে। এই কারণে আপনাকে তখন সোজা হয়ে চলতে হবে।

🔸শরীরের ঘাম ঝরিয়ে ফেলুন
যখন আপনি মানসিকভাবে তোলপাড় অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তখন আপনি শারীরিক চর্চা করুন। আপনার সুবিধামতো সকাল-বিকেল একটা সময় বেছে নিয়ে শরীরচর্চায় ঘাম ঝরিয়ে নিন। নেতিবাচক প্রভাব শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে।

🔸সম্পর্ক বুঝে দূরে থাকুন
টানাপোড়েনের সম্পর্ক যাদের সঙ্গে, তাদের কাছ থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখুন। যাদের সঙ্গে আপনার মূল সমস্যা বা যাদের নিয়ে আপনার চিন্তা, তাদের চেয়ে কিছুদিন একটু দূরত্ব বজায় রাখুন। খুব জরুরি কথাবার্তা ছাড়া বাকি কথা এড়িয়ে চলুন।

🔸সময় মতো ঘুমিয়ে পড়ুন
ঘুম ঠিকমতো না হলে এই মানসিক চাপ আরও বাড়তে থাকে এবং তার শরীরে প্রভাব ফেলে। তাই প্রয়োজন হলে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ১০ মিনিট আগেই বিছানায় চলে যান এবং উল্টো গুনতি করতে করতে মানসিক স্থিরতা নিয়ে আসুন। ঘুম তো আসবেই এবং আপনার শরীরের এবং মানসিক চাপ অনেকটাই কমিয়ে আনবে।

🔸হারিয়ে যাওয়া শখ- অনুশীলন করুন
যখন আপনি পারিপার্শ্বিক-এ ব্যতিব্যস্ত হয়ে নিজে বিধ্বস্ত হয়ে পড়বেন, তখন আপনি নিজের ভালোলাগা গুলিকে কয়েকটি বেছে নিয়ে তাতে সময় দিন। সিনেমা দেখা, গান শোনা, খেলাধুলা বা অন্য কোনও উপায়ে যদি আপনি নিজেকে রিফ্রেশ করতে পারেন, বা আপনার হবি যা রয়েছে, যেগুলো নিয়মিত চর্চা করা হয় না, সেগুলিতে মনোযোগ দিন।

🔸ডিজিটাল ডিভাইস থেকে একটু দূরত্ব রাখুন
ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল ডিভাইস থেকে একটু দূরত্ব রাখতে হবে। ফেসবুক-টুইটার-ইনস্টাগ্রামের মত সোশ্যাল সাইটে বেশি মনোযোগ দেবেন না। যদি ডিজিটাল ডিভাইস এর উপর আপনার কর্মজীবন জড়িয়ে থাকে তাহলে সেটুকু বাদ দিয়ে বাকি সময়ে তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

🔸একসঙ্গে একটিই কাজ করুন
দৌড়ঝাঁপ এর মধ্যে কাজ করতে হলেও একসঙ্গে একটিই কাজ করুন। দু'তিনটে কাজ নিয়ে বসবেন না এবং একটি কাজ শেষ করে আরেকটি কাজ ধরুন। অফিসের কাজ একসঙ্গে একাধিক থাকলে তা বুদ্ধি করে একের পর এক সাজিয়ে ফেলুন।

এই টিপগুলি প্রত্যেকের জীবন অনুযায়ী আলাদাভাবে কার্যকর হতে পারে। তবে সবগুলি অনুশীলন করতে পারলে, সাতদিনে পার্থক্য নজরে আসবে।

সর্বোপরি একটা কথা নিয়মিত নামাজ আদায় করুন ও ধার্মিক জীবন যাপন করুন।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :22 #স্বপ্নদোষ ◻️স্বপ্নদোষ নিয়ে উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েদের মধ্যে একটা কৌতূহল বিরাজ করে।তাই এ সম্পর্কে সঠিক ও স...
02/10/2023

Disease part :22
#স্বপ্নদোষ


◻️স্বপ্নদোষ নিয়ে উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েদের মধ্যে একটা কৌতূহল বিরাজ করে।তাই এ সম্পর্কে সঠিক ও স্বচ্ছ ধারনা থাকা উচিত।চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বপ্ন দোষ সম্পর্কে....
একজন মানুষ যখন তার শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ না রেখে বা ঘুমিয়ে থাকে তখন বীর্যপাত হতে পারে। একে নাইট ডিসচার্জ বা রাত্রিকালিন স্রাব বলা হয়। যাইহোক, তাকে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই কারণ এটি সারা বিশ্বের বেশ কয়েকটি পুরুষের মধ্যে সাধারণ। প্রকৃতপক্ষে, বয়ঃসন্ধি এবং কিশোর বয়সে এর হার বেশ বেশি। কিন্তু কিছু প্রাপ্তবয়স্করাও এটি অনুভব করে। বলা হয় যে পুরুষরা বিবাহিত নন বা যারা যৌনভাবে নিষ্ক্রিয় তাদের রাতের বেলা বেশি হয়। এটি একটি সমস্যা নয় যতক্ষণ না এটি ঘন ঘন হয়ে ওঠে এবং আপনাকে বিরক্ত করে।
▪️প্রতিমাসে ২/৩ বার স্বপ্নদোষ কোন রোগ নয়।
▪️কিন্তু প্রতিমাসে যদি অস্বাভাবিক ভাবে স্বপ্ন দোষ হয় তাহলে আপনার একজন চিকিৎসকের পরামর্শ ও ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন।
মূলতঃ শুক্রথলিতে সঞ্চিত শুক্রের চাপ এবং স্বপ্নের মাঝে একজন তরুণী সুন্দরী নারীর প্রতি দুর্বল হওয়ার ফলে কামভাবে বেশী হয়ে বীর্যপাত ঘটে।
আবার কখনও কখনও সারা রাত্রের মূত্র মুত্রথলিতে জমে শুক্রথলীতে চাপ সৃষ্টি করে, ফলে লিঙ্গ শক্ত হয়ে উত্তেজনা বেড়ে গিয়ে স্বপ্নদোষ হয়।

#কারণ:
🔸যে সব পুরুষের মনে কামভাব বেশি থাকে।
🔸 মদ বা অতিরিক্ত নেশা সেবনে অভ্যস্থ পুরুষ।
🔸হরমোনের বেশি প্রভাব সৃষ্টি হলে।
🔸 উত্তেজক খাদ্য বেশি গ্রহণ করলে।

#লক্ষণ/চিহ্ন :
🔹শরীর দুর্বল দেখা যায়।
🔹অস্তিরতা বিরাজ করে।
🔹ঘুমহীনতা
🔹শরীরে ব্যথা
🔹স্মৃতিশক্তি হ্রাস
🔹 পুরুষত্বহীনতা
🔹 হাঁটুর ব্যথা ইত্যাদির ফলাফলও করে।
এটি একজনের জীবনযাত্রার উপর বিপজ্জনক প্রভাব ফেলতে পারে এবং শারীরিক ক্লান্তি সৃষ্টি করতে পারে এবং আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্লান্ত করে তুলতে পারে।

#উপদেশ:
🔶ধ্যান এবং শিথিলকরণ পদ্ধতি জড়তা এবং চাপ কমাতে সাহায্য করে।
🔶পর্ণ ভিডিও দেখা এড়িয়ে চলুন।
🔶আপনার দৈনন্দিন জীবনে জড়িত একটি স্বাস্থ্যকর রুটিন থাকা উচিত যার অর্থ আপনি স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করবেন।
🔶ঘুমাতে যাওয়ার আগে উষ্ণ স্নান করু।
🔶বেশী মসলা যুক্ত খাবার খাইবে না।
🔶গুরুপাক খাদ্য পরিহার করিবে।
🔶 কুগ্রন্থ পাঠ, কুচিন্তা না করা উত্তম।
🔶মন শক্ত এবং কঠিন করিলে এই রোগ অনেকাংশ কমিয়া যায়।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :21 #অতিরিক্ত_কামভাব ◻️অতিরিক্ত_কামভাব হল অতিমাত্রার বারংবার যৌন আকাঙ্ক্ষার বৃদ্ধি এবং তা পূরণে যৌন কর্মকান...
29/09/2023

Disease part :21
#অতিরিক্ত_কামভাব


◻️অতিরিক্ত_কামভাব হল অতিমাত্রার বারংবার যৌন আকাঙ্ক্ষার বৃদ্ধি এবং তা পূরণে যৌন কর্মকান্ড করা। এ রোগটি মানসিক স্বাস্থ্য গবেষকগণ এবং বিশেষজ্ঞদের দ্বারা চিকিৎসাবিদ্যায় নির্ণীত একটি রোগ যার সাধারণ অর্থ হল "হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া যৌন চাহিদা"। বর্তমানে এটিকে ক্লিনিক্যাল রোগনির্ণয়ের অর্ন্তভূক্ত করা হবে কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। নারীদের ক্ষেত্রে এটি নিমফোমেনিয়া এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি সেটিরিয়াসিস নামে পরিচিত।

#কারণ:
🔹শারিরিক ও মানসিক কারণে হতে পারে।
অতিরিক্ত কামচিন্তা এবং মানসিক অপ্রকৃতিস্থিতা।
🔹 পুরুষ মানুষের অতিরিক্ত কামভাবের জন্য পুংহরমান নিঃসরণ দায়ী। অতিরিক্ত হরমন নিঃসরণে পুরুষের কামভাব জাগে।
🔹 জটিল রোগ যেমন বুক ও পেটের রোগের তীব্র অবস্থায় কামভাব প্রবল হয়।
🔹 অতিরিক্ত নেশার প্রভাবে বারবার কামভাব জাগে।
🔹মনের পারিপার্শ্বিকতায় হঠাৎ সুন্দরী নারী সঙ্গ লাভের জন্য ঘন ঘন কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
🔹হস্ত মৈথুনে অভ্যস্ত ব্যক্তির মনের সুরসুরির কারণে অতিরিক্ত কামভাব জাগে।

#লক্ষণ/চিহ্ন :
🔹সব সময় রাগ রাগ ভাব লাগে।
🔹অস্তিরতা বিরাজ করে।

#উপদেশ:
🔸কামনা বাসনা যাই বলি না কেন সবকিছুর উৎস হচ্ছে মন।
এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে।

🔸সার্বক্ষণিক উল্ঠা পাল্ঠা চিন্তা তখনই মাথার ঘুরপাক খাবে ঘখন আপনি অবসর থাকবেন, তাই প্রতিনিয়ত ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন।।
🔸পড়াশুনা বা অন্য যে পেশাতেই থাকেন না কেন সেই কাজে মন দিন,ক্যারিয়ার গড়তে চেষ্টায় থাকুন।
🔸মন সব সময় পবিত্র রাখুন,খারাপ কাজ সঙ্গ থেকে বিরত থাকুন।এই রকম মনোভাবের ফলে আপনি যে কোন অসৎ বা অপরাধ মূলক কাজে লিপ্ত হয়ে যেতে পারেন,তাই আপনি যদি বিবাহের যোগ্য হয়ে থাকেন তবে পরিবারের সম্মতিতে বিবাহে করে নিতে পারেন।।
🔸গায়রে মাহরাম নারীদের সাথে দেখা করা কথা বলা থেকে বিরত থাকুন ।
🔸অশ্লিল ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকুন
🔸নিয়মিত সকালে ৩কোয়া রসুন খান কারন রসুন সেক্সের ভারসম্য ঠিক রাখে অর্থাৎ অতিরিক্ত হলে নিয়ন্ত্রনে আনে ।
🔸ধর্ম চর্চা করুন এবং নিয়মিত ইবাদতে মসগুল থাকুন।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :20 #ধ্বজভঙ্গ ◻️সঙ্গমে বা স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ বা আংশিক অক্ষমতাকে ধ্বজভঙ্গ(Impotency) বলে।কৃত্রিম  যৌন সং...
13/09/2023

Disease part :20
#ধ্বজভঙ্গ


◻️সঙ্গমে বা স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ বা আংশিক অক্ষমতাকে ধ্বজভঙ্গ(Impotency) বলে।

কৃত্রিম যৌন সংগ্রব বা হস্ত মৈথুন, অতিরিক্ত বীর্যপাত, বেশী পরিশ্রম ও পুষ্টির অভাব আবার কারো ক্ষেতে হরমন অর্থাৎ পুরুষোচিত গুণাবলীর অভাব এবং দীর্ঘদিন যৌনরোগে আক্রান্ত হয়ে ভুগলে ধ্বজভঙ্গ হয়ে থাকে। সাধারণত আমাদের দেশের মানুষের (১৮ - ৫৫) বছর পর্যন্ত যৌন সুখের উচ্ছা এবং শক্তি বলবৎ থাকে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এর ব্যতিক্রম হতে দেখা যায়।

#কারণ:
🔶রক্তবাহী রোগ(Vascular Disease):- যদি কোনো পুরুষের লিঙ্গের
মধ্যে ঠিক মতো রক্ত চলাচল না করে বা লিঙ্গের কোনো খাদে রক্ত জমা হয়ে গেলে একটি পুরুষ
ধ্বজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

🔶স্নায়ুজনিত সমস্যা(Nerve Damage):- স্নায়ুতন্ত্র হলো একটি মানুষের
শরীরের বিষেশ একটি অঙ্গ।কোনো কিছু অনুবব করা থেকে শুরু করে হাত পা কাপা, ব্যথা বা অতিরিক্ত
ঘামানো ও যৌন অনুভূতির অভাবের কারণও হতে পারে কোনো স্নায়ু জনিত রোগ।তবে স্নায়ুরোগ নানান
কারণে হতে পারে।যেমন:- জন্মগত কারণে, প্রস্টেট র্সাজারি, মেরুদন্ডের সমস্যা বা ডায়াবেটিস,
অতিরিক্ত নেশা করা ইত্যাদি।

🔶মানসিক সমস্যা(Psychological Factor):- যদি কোনো মানুষ
মানসিক ভাবে ঠিক না থাকে।অতিরিক্ত চিন্তা, উদ্দ্যেগ বা ভয়ের কারণে অনেক সময় পুরুষের
যৌন রোগ দেখা দেয়।

🔶ঔষুধের কারণে(Medicine Side-effects):- অনেক ঔষুধ আছে
যেগুলো পুরুষের যৌন সমস্যা সৃস্টি করতে পারে।যেমন:- উচ্চ-রক্তচাপের ঔষুধ, মানসিক রোগের
ঔষুধ, হৃদরোগের ঔষুধ ও প্রস্টেট ক্যান্সারের ঔষুধ।

🔶হরমোনের সমস্যা(Hormonal Problem):- র্নিদিষ্ট কোনো হরমোনের মাত্রা কম বা বেশি হওয়ার কারণেও অনেক সময় পুরুষের মধ্যে যৌন সমস্যা দেখা দেয়।তবে পুরুষের
প্রধান সেক্স হরমোন হলো টেস্টোসটেরন। যদি কোনো কারণে পুরুষের টেস্টোসটেরন হরমোন কমে যায় তাহলে সেই পুরুষের যৌন চাহিদা বলতে কিছু থাকে না।প্রতিটি পুরুষের বয়স ৩০ পার হওয়ার পরে থেকে প্রতি বছর ০.০১% করে টেস্টোসটেরন হরমোন কমতে থাকে।

#লক্ষণ/চিহ্ন :
🔹উত্তেজনা আনলে লিঙ্গ দৃঢ় ও উত্থান হয় না।
🔹বীর্যপাত হতে চাই না হলেও ২/১ ফোটা হয়।
🔹অনেক চেষ্টার পর উত্তেজনা আনলেও অনুভুতি জাগে না।

#উপদেশ:
🔹অতিরিক্ত কামচিন্ত, কামশীল মনোভাব,অসৎ চিন্তা দূর করতে হবে।
🔹রাত্রি জাগরণ, অধিক পরিশ্রম পরিহার করতে হবে।
🔹মানষিক শান্তি ও দঃশ্চিতা মুক্ত থাকতে হবে। 🔹 পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস ও নেশা ত্যাগ করিতে হইবে।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :19 #ফাইমোসিস ◻️পুরুষাঙ্গের সম্মুখে ঝুলতে থাকা বাড়তি চামড়াটুকু (Prepuceal skin) অনেক সময় লিঙ্গের শীর্ষদেশের...
12/09/2023

Disease part :19
#ফাইমোসিস


◻️পুরুষাঙ্গের সম্মুখে ঝুলতে থাকা বাড়তি চামড়াটুকু (Prepuceal skin) অনেক সময় লিঙ্গের শীর্ষদেশের (G***s p***s) সাথে আটকে গিয়ে যে সমস্যা করে তার নামই ফাইমোসিস। বিশেষ করে ছোট্ট ছেলেদের বাবা-মা অনেক সময়ই এই নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় ভোগেন। প্রচলিত ভাষায় একে বলা হয় লিঙ্গ না ফোটা।
মনে রাখতে হবে শিশুর ৬ বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষাঙ্গ প্রাপ্ত বয়স্কদের মতো নাও ফূটে উঠতে পারে তাই এ নিয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তার প্রয়োজন নেই তবে প্রসাব করার সময় যদি ঐ বাড়তি চামড়া সহ লিঙ্গের শীর্ষ ফুলে উঠে বা চামড়া ফেটে যাবার উপক্রম হয় কিংবা শিশুর মূত্রত্যাগ এ কষ্ট হয় তবে ধরে নিতে হবে সেটা স্বাভাবিক নয়।
বড়দের ও ফাইমোসিস হয়ে থাকে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যালানাইটিস (Balanitis) রোগের কারনে হয়ে থাকে। বড়দের এমনটি হলে লিঙ্গ নিয়মিত পরিস্কার করা সম্ভব হয়না এবং তা থেকে অনেক সময় পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। ছোটো অথবা বড় যারই ফাইমোসিস হোকনা কেনো এর একমাত্র চিকিৎসা হলো পুরুষাঙ্গের বাড়তি চামড়া টুকু ফেলে দেয়া বা খাতনা করে নেয়া।

হিন্দু গোত্রের অনেককেই এই রোগে ভোগার পর মুসলমানি করাইয়া নেন। লিঙ্গের অগ্রভাগের চামড়াকে প্রোপিউস (Prepuce) বলে। | কারো এই প্রোপিউস ধরে পিছন দিকে টানলে গ্ল্যান্স পেনিস চর্মমুক্ত হয় না ফলে যৌন ইন্দ্রিয়ের অসংশ্রব থেকে যায়।

#কারণ:
▪️যখন ফাইমোসিস জন্মগত কারণে হয় তখন এই রোগ শিশুর জন্মের সময়ই দেখা যায় এবং এটি পুরুষাঙ্গের প্রান্তীয়ভাগে ত্বকের সাথে চামড়া জোড়া লেগে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও যে সব কারণে এই রোগ হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ
🔹অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্নতা
🔹ব্যালানাইটিস অথবা ব্যালানোপস্থাইটিসের পুনরাবৃত্তি ঘটা। এই ইনফেকশন থেকে পুরুষাঙ্গের ত্বকে ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং এর থেকে প্যাথোলজিক ফাইমোসিস হয়ে থাকে।
🔹পুরুষাঙ্গের প্রান্তীয়ভাগের চামড়া জোরপূর্বক পিছনের দিকে টানলে ক্ষত বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র এবং ফাইমোসিস দেখা দিতে পারে।
🔹 প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষদেরও এই রোগ হতে পারে যদি তাদের পুরুষাঙ্গের স্থিতিস্থাপকতা এবং ইরেকশন কমে আসে।

#লক্ষণ/চিহ্ন :
চর্মধরে টান দিলে গ্ল্যান্স পেনিস বাহির হয় না। বেশী জোর প্রয়াগ করলে গ্লাম্মপেরিসে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয় এবং পরীক্ষা করলে দেখা যায় উক্তচর্মে শুধুমাত্র মূত্র নিঃসরণের জন্য সামান্য ছিদ্র রহিয়াছে।

#চিকিৎসা :অভিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা অপারেশন করা ও অগ্রচ্ছদা কিছুটা মক্ত করে দেওয়া।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে অথবা স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :18আজকের আলোচনার বিষয় (পুরুষ প্রজননতন্ত্রের রোগ) #আংশিক_অঙ্গশিথিল_ও_পুরুষত্বহীনতা ◻️সাধারনত পুরুষাঙ্গ উত্তে...
11/09/2023

Disease part :18
আজকের আলোচনার বিষয় (পুরুষ প্রজননতন্ত্রের রোগ)
#আংশিক_অঙ্গশিথিল_ও_পুরুষত্বহীনতা


◻️সাধারনত পুরুষাঙ্গ উত্তেজনায় দৃঢ় ও শক্ত হয় কিন্তু সঠিকভাবে স্থায়ী ও দৃঢ় হয় না আবার খুব দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় এ অবস্থাকে আংশিক অঙ্গ শিথিল ও পুরুষত্বহীনতা বলে।এটি একটি অসুস্থতা ছাড়া আর কিছুই নয় যা সময়মত চিকিৎসা সহায়তা নিলে সহজেই নিরাময় করা যায়।

#পুরুষত্বহীনতার_তিনটি_প্রধান_কারণ_রয়েছে:

১.জীবনধারা
২. চিকিৎসা সম্বন্ধীয়
৩.মনস্তাত্ত্বিক।

🔅জীবনধারা সংক্রান্ত পুরুষত্বহীনতার কারণ:

🔶ধূমপান:
ধূমপানের ফলে আপনার ধমনীতে প্লাক (চর্বিযুক্ত পদার্থ জমে) তৈরি হতে পারে। এটি ডাক্তারি ভাষায় এথেরোস্ক্লেরোসিস নামে পরিচিত। এই প্লাগটি শীঘ্রই রক্ত ​​​​প্রবাহকে বাধা দিতে শুরু করে, যা একটি দৃঢ়তা লাভের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কম রক্ত ​​প্রবাহ মানে লিঙ্গ শৈথিল্য।

🔶অ্যালকোহল বা পদার্থের অপব্যবহার:
ঘন ঘন অ্যালকোহল সেবনের ফলে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কম হতে পারে, যা সময়ের সাথে সাথে আপনার যৌনচ্ছাকে হ্রাস করতে পারে। ক্রমাগত অ্যালকোহল সেবন হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণও হতে পারে।

🔶মানসিক উদ্বেগ: পুরুষদের মধ্যে আংশিক অঙ্গ শিথিল ও পুরুষত্বহীনতাএর অন্যতম প্রধান কারণ হল মানসিক উদ্বেগ। মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের সংমিশ্রণ আপনার লিঙ্গে সঠিক পরিমাণে রক্ত ​​​​প্রবাহের অনুমতি দেওয়ার জন্য আপনার মস্তিষ্কের সংকেতগুলিকে বাধা দেয়। এটি এমন একটি চক্র যেখানে স্ট্রেস বা উদ্বেগজনিত কারণে আংশিক অঙ্গ শিথিল ও পুরুষত্বহীনতা হতে পারে, যার ফলস্বরূপ আবার স্ট্রেস বা উদ্বেগেরও ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে।

🔶দীর্ঘদিন যৌন ব্যাধিতে ভূগলে এবং যথাসময়ে চিকিৎসা না করলে।

🔶অল্প সময়ে বার বার স্ত্রী সঙ্গম করলে কিছুক্ষণের জন্য এমন হতে পারে।কারো ক্ষেতে প্রথম দিকে আবার কারো ক্ষেত্রে শেষের দিকে এমন হতে পারে।

🔶প্রায়ই স্বপ্নদোষ,হস্তমৈথুন,লিঙ্গের অগ্রভাগে আঠাল পদার্থ বের হওয়ায় দীর্ঘ দিন চিন্তা ভাবনা করলে ধীরে ধীরে যৌন অঙ্গে আংশিক শিথিল ভাব দেখা দিতে পারে।

🔅পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা সম্বন্ধীয় কারণ:

🔶কার্ডিয়াক ব্যাধি
🔶 এথেরোস্ক্লেরোসিস (সংকীর্ণ রক্তনালী)
🔶উচ্চ রক্তচাপ
🔶ডায়াবেটিস
🔶হাইপারলিপিডেমিয়া (উচ্চ কোলেস্টেরল)
🔶 স্থূলতা
🔶পারকিনসন সিন্ড্রোম
🔶একাধিক স্ক্লেরোসিস বা মেরুদণ্ডের আঘাত
🔶অস্ত্রোপচারের জটিলতা
🔶পেলভিক অঞ্চলে আঘাত
🔶স্নায়ুবিক ক্লান্তি ও অবসাদের জন্য এমন হতে পারে।
🔶(Vitamin-E)এর অভাবে এমন হইতে পারে।
🔶(Calcium ) এর অভাবের জন্যও হইতে

🔅পুরুষত্বহীনতার মানসিক কারণ সমূহ:

▪️একাধিক মনস্তাত্ত্বিক কারণ একজন পুরুষের মধ্যে ইডির উদ্রেক ঘটাতে পারে। তার মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ:
🔶অপরাধবোধ: যে সমস্ত পুরুষ যৌন মিলনের সময় নিজেকে দোষী বোধ করেন, তাদের প্রায়শই লিঙ্গের দৃঢ়তা অর্জন করতে সমস্যা হয়ে থাকে। এটি ইডি এর সবচেয়ে সাধারণ মানসিক কারণগুলির মধ্যে একটি।

🔶ঘনিষ্ঠ হওয়া নিয়ে নিরাপত্তাহীনতা বোধ: যাদের জীবনে খুব বেশি ঘনিষ্ঠতামূলক সম্পর্ক ছিল না তারা প্রথমবার সহবাস করার সময় নিরাপত্তাহীনতা বোধ করতে পারে। তা থেকে বিচলিত হওয়া, ভয় এবং উদ্বেগের অনুভূতি আসতে পারে। এই নিরাপত্তাহীনতা এবং মানসিক চাপ লিঙ্গে রক্তের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে দেয় যার ফলে অপর্যাপ্ত উত্থান ঘটে।

🔶বিষণ্নতা বা উদ্বেগ: বিষণ্নতা বা উদ্বেগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিরা ইডি অনুভব করতে পারে। দুটি মানসিক ব্যাধি অর্থাৎ আত্মবিশ্বাস নিম্ন পর্যায়ে থাকার কারণে যেমন এটা হতে পারে আবার কিছু ক্ষেত্রে, প্রথমবার ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময় পুরুষদের মধ্যে আতঙ্কের জন্যও দুর্বল উত্থান হয়।

🔶অবৈধ কাজে মনে ভীতি ধরে গেলে।যেমন(দুর্নাম,দ্রুত বীর্যপাত,গর্ভসঞ্চার ইত্যাদি চিন্তায় মনে ভীতি সঞ্চার হয়)।

🔶স্ত্রীর বিরাট দেহ দেখে নিজেকে দুর্বল ভাবা, এই ধরনের চিন্তা দীর্ঘদিন হলে শেষ পর্যায়ে বিরাট ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দেয়।

#লক্ষণ/চিহ্ন :
🔶 শরীর দুর্বল থাকে।
🔶 খাবারে অরুচি থাকে।
🔶যৌন মিলনের সময় লিঙ্গ দৃঢ়তা অর্জন এবং বজায় রাখার ক্রমাগত অসুবিধাই পুরুষত্বহীনতার প্রধান লক্ষণ।
🔶যৌন উদ্যম বা যৌন ইচ্ছার অভাব দেখা যায়।
আরেকটি পরিচিত চিহ্ন হল যে রোগীরা প্রায়ই হতাশা এর পাশাপাশি মানসিক উদ্বেগ অনুভব করে থাকেন।

#পুরুষত্বহীনতা_কী_কী_জটিলতা_সৃষ্টি_করতে_পারে?

পুরুষত্বহীনতা বেশ কিছু সমস্যার কারণ হতে পারে যেমন....
🔹অসন্তোষজনক যৌন জীবন
🔹 কম যৌন ইচ্ছা
🔹সম্পর্কে সমস্যা,
🔹সঙ্গীনীকে গর্ভবতী করার অক্ষমতা
🔹আত্মমর্যাদা কমে যাওয়া
🔹 কম আত্মবিশ্বাসের মাত্রা,
🔹চাপ
🔹বিষণ্নতা এবং উদ্বেগ।

◻️আংশিক অঙ্গ শিথিল ও পুরুষত্বহীন
রোগীকে মানসিক দিক দিয়ে ভয়ানক বিপর্যস্ত করে দিতে পারে। যেহেতু এই বিষয়ে সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা এবং জনসাধারণের মধ্যে আলোচনার অভাব রয়েছে, তাই রোগী নিজেকে একা মনে করতে পারে। বেশিরভাগ রোগীদের সাহায্য না নেওয়ার একটি কারণ হল পুরুষত্বহীনতা। এটি ওষুধের মাধ্যমে বা পরিবর্তিত জীবনধারা দ্বারা নিরাময়যোগ্য। কিন্তু এটি শুধুমাত্র চিকিৎসা ক্ষেত্রে পেশাদারদের দ্বারা সঠিক নির্দেশনার ফলেই ঘটতে পারে, যারা আপনার সম্পূর্ণ ইতিহাস নিয়ে অবগত থাকবেন।

#পুরুষত্বহীনতার_প্রতিরোধমূলক_ব্যবস্থা_কী_কী?
▪️পুরুষত্বহীনতা প্রতিরোধ করার জন্য লোকেরা অনেক পদক্ষেপ নিতে পারে। তার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত কিছু হল:
🔶নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ করা: নিয়মিত আপনার ডাক্তারের কাছে যাওয়া শুধুমাত্র সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে না বরং আপনার শরীরের যে কোনো অন্তর্নিহিত সমস্যা সম্পর্কেও আপনাকে সচেতন করে।পুরুষত্বহীনতার নিয়ে শুধুমাত্র তখনই জানা যায় যখন মানুষটি উত্তেজিত হয় এবং একটি পূর্ণ লিঙ্গ উত্থান অর্জন করতে পারে না। পুরুষরা যৌন মিলন ছাড়াই সপ্তাহের পর সপ্তাহ কাটিয়ে যেতে পারে এবং তখনও পুরুষত্বহীনতার সম্পর্কে কিছু জ্ঞান নাও থাকতে পারে।

🔶ধূমপান, মদ্যপান, বা ড্রাগ অপব্যবহার বন্ধ করুন:
আপনি যদি পুরুষত্বহীনতার এর উপসর্গগুলি লক্ষ্য করেন, তাহলে সর্বোত্তম পরামর্শ হল একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা এবং আপনার অ্যালকোহল, ড্রাগ এবং সিগারেট খাওয়া বন্ধ করা। আপনার শরীরকে আপনি যে ক্ষতির শিকার হয়ে পড়েছেন তা থেকে নিরাময়ের সুযোগ দিতে হবে।

🔶ব্যায়াম:
পুরুষত্বহীনতার রোগীদের মধ্যে দেখা একটি পরিচিত জীবনধারার ধরণ হল ব্যায়ামের অভাব। ব্যায়াম এমন একটি জিনিস যা শরীরের নিয়মিতভাবে প্রয়োজন। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং আপনার সমস্ত শিরা, ধমনী এবং পেশীগুলিকে সক্রিয় অবস্থায় রাখে।

🔶আপনার মানসিক উদ্বেগের মাত্রা কমান: আপনি যদি ব্যাপক উদ্বেগের মধ্যে থাকাকালীন পুরুষত্বহীনতার সম্মুখীন হন, তাহলে আপনার উদ্বেগের মাত্রা কমানোর উপায় খুঁজুন এবং সেগুলি কম রাখার জন্য কাজ চালিয়ে যান।

🔶একজন থেরাপিস্টের সাথে দেখা করুন: আপনি যদি বিষণ্নতা, উদ্বেগ বা অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে একজন থেরাপিস্টের সাথে দেখা করা হল সর্বোত্তম পদক্ষেপ। আপনি যা যা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তা মোকাবেলায় সহায়তা করার জন্য তারা যেমন আপনাকে সঠিক ওষুধ সরবরাহ করতে পারবে, তার সাথে এটি আপনার পুরুষত্বহীনতার পরিস্থিতির উন্নতিতেও সহায়তা করবে।

#সতর্কতা:আংশিক অঙ্গশিথিল পুরুষত্বহীনতা আক্রান্ত ব্যক্তিরা ক্যানভাসের মোহে পড়ে বিভিন্ন ঔষধ সেবন করে নিজেদের ক্ষতিগ্রস্থ করে।
ভুল করেও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক ব্যতীত অন্য কোন জায়গা থেকে ঔষধ সেবন করবেন না। এক শ্রেনীর লোক এসব রোগিদের থেকে সুযোগ গ্রহন করে নিয়মিত প্রতারনা করছে সুতরাং সাবধান থাকবেন।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :17আজকের আলোচনার বিষয় (পুরুষ প্রজননতন্ত্রের রোগ) #স্পারমেটরিয়া  ◼সাধারণত অনেকের সামান্য উত্তেজনাইতেই যৌনাঙ্...
08/09/2023

Disease part :17
আজকের আলোচনার বিষয় (পুরুষ প্রজননতন্ত্রের রোগ)
#স্পারমেটরিয়া


◼সাধারণত অনেকের সামান্য উত্তেজনাইতেই যৌনাঙ্গের মাথায় আঠাল জাতীয় পাতলা একপ্রকার পদার্থ বের হতে দেখা যায়। কেউ কেউ উহাকে ধাতু মনে করে চিন্তাযুক্ত হয়ে পড়ে এবং অনেকে এই কারণে বাজারের ক্যানভাসারের মোহে পড়ে ঔষধ খাওয়া শুরু করে। প্রকৃতপক্ষে উহা ধাতু নয় এবং উহার জন্য চিন্তা করার প্রয়োজন নাই।

#কেন_এমন_হয়:-
🔹যৌন উত্তেজনায় এমন হয় বা হতে পারে।
🔹প্রস্রাব করবার শেষে এবং পায়খানা করবার সময় চাপ পড়িয়া দুধের মত এক প্রকার পদার্থ বের হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে উহা খুব জোরে অর্থাৎ নীচের দিকে চাপ দেওয়ার জন্য হইতে পারে।
🔹 যৌন আবেদনমূলক ছবি দেখলে ও অশ্লীল গ্রন্থ পাঠ করলে উত্তেজনায় লিঙ্গের অগ্রভাগে আঠাল পদার্থ দেখা যেতে পারে।
🔹ঘন ঘন যৌন উত্তেজনা হলে এবং পরিপূর্ণ তৃপ্তি না হলে।
🔹প্রসাবে অধিক ক্যালসিয়াম অক্ষালেট ও ফসফেট থাকলে প্রস্রাবের তলানী নীচে পড়ে বা প্রস্রাবের শেষ দিকে ঘোলাটে তরল পদার্থ থাকিতে পারে।

▪️প্রকৃতপক্ষে, এগুলি কোন বীর্য নয় বা কোন রোগ নয়। কেননা পরীক্ষা করলে দেখা যায়,
উহাতে কোনও শুক্রকীট নাই। বীর্য হইলে শুক্রকীট থাকবেই। যৌন দুর্বলতা বা পুরুষত্বহীনতার সাথে এটার কোন সম্পর্ক নাই।

#কারণ:
🔹শরীরে দুর্বলতা কারনে হয়।
🔹প্রসাবের কোন রোগ থাকলে হতে পারে।

#লক্ষণ:
🔹প্রসাবের জ্বালা যন্ত্রণা থাকে।

#উপদেশ/অন্যান্য :
▪️খারাপ গ্রন্থ পাঠ, খারাপ চিন্তা ইত্যাদি পরিহার করতে হবে।
▪️সদ্য গণোরিয়া বা ঐ জাতীয় কোন রোগ থাকলে কারণ অনুসারে চিকিৎসা করতে হইবে।

▪️প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে। ইসবগুলোর ভূষি:- প্রত্যহ রাত্রে ঘুমানোর সময় ১ চামচ ভুষি নিয়ে পানির সাথে গ্লাসের মধ্যে নেড়ে খেতে হয়।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, Oxford Academy ,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :16আজকের আলোচনার বিষয় (যৌন রোগ)STD #শ্যাংক্রয়েড  ◼️শ্যাংক্রয়েড হল একটা অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ যার ফলে যৌনাঙ্গে...
07/09/2023

Disease part :16
আজকের আলোচনার বিষয় (যৌন রোগ)STD
#শ্যাংক্রয়েড


◼️শ্যাংক্রয়েড হল একটা অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ যার ফলে যৌনাঙ্গে ঘা-এর সৃষ্টি হয়। ব্যাক্টেরিয়া বা রোগজীবাণু হ্যামোফিলাস ডুক্রেয়ি শ্যাংক্রয়েড হওয়ার জন্য দায়ী। এটি যৌন অথবা অযৌন সংসর্গেও হতে পারে। এটা সাধারণত লিঙ্গাগ্রচর্মছেদন না করা পুরুষদের মধ্যে অধিক দেখা যায় চর্মছেদন করানো নারী ও পুরুষদের তুলনায় এবং বিশেষত উন্নয়নশীল দেশে ও যৌন কর্মীদের মধ্যে বেশী দেখা যায়। হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (HIV) সংক্রমণের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কারণগুলির মধ্যে শ্যানক্রয়েড একটি।

#কারণ:
🔹Hemophylus Ducraji (হেমোফাইলাস ডুক্রোজ) নামক এক ধরনের জীবাণুৰ আক্রমণে শ্যাংক্রয়েড রোগ হয়।
🔹উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তির সাথে যৌন সহবাস,যেমন ব্যবসায়িক যৌন কর্মীরা
🔹চ্যানক্রয়েড আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোনি,পায়ু অথবা মৌখিক যৌন সহবাস

#লক্ষন:
🔹ছোট ছোট লাল (Pimple) আকারে যৌনাঙ্গে দেখা দেয়।
🔹পরে এই ফুসকুরি ভেঙ্গে যায় ও আলচার বা ক্ষত হয়।
🔹অনেক সময় যৌনাঙ্গে বা পুরুষের অন্ডকোষে ছোট ছোট নরম ফোড়ার মত বের হয়।
🔹 চিকিৎসা না করলে এগুলি পেকে যায়, পরে পুঁজ বা কষ বের হয়। এ স্থানে ডেটল দিয়ে পরিষ্কার করে মলম বা পাইডার লাগালে সেরে যায়। তবে ঔষধ না খেলে রোগজীবাণু ধ্বংস
হয় না।
🔹Secondary হইলে প্রথমে যৌনাঙ্গে ঘা হয় এবং তাতে পুঁজ থাকে।
🔹 এরোগে গনোরিয়ার মত প্রস্রাবে জ্বালা যন্ত্রণা হয় না।

#উপদেশ/অন্যান্য :
🔹পুষ্টিকর ও রক্তবর্ধক খাবার খাওয়া উচিত।
🔹ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে এরকম হয় না।
🔹দীর্ঘদিন ভালো থাকার জন্য ঐসব অসৎ কাজে যাওয়া উচিত নয়।
🔹 চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, webmd,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Disease part :15আজকের আলোচনার বিষয় (যৌন রোগ)STD #ননস্পেসিফিক_ইউরিথ্রাইটিস ◼️সাধারণত মূত্রনালীর প্রদাহের জন্য গনোকক্কাস অ...
06/09/2023

Disease part :15
আজকের আলোচনার বিষয় (যৌন রোগ)STD
#ননস্পেসিফিক_ইউরিথ্রাইটিস


◼️সাধারণত মূত্রনালীর প্রদাহের জন্য গনোকক্কাস অধিকাংশ ক্ষেত্রে দায়ী। কিন্তু পরীক্ষার মাধ্যমে জানা গিয়েছে যে, গনোকক্কাস জীবাণু ছাড়াই রোগীর মুত্রনালীর প্রদাহ হয় যার নাম ননস্পেসিফিক ইউরিথ্রাইটিস। অনেকের সন্দেহ এটি ভাইরাস নামক জীবাণু ঘটিত রোগ। এই রোগে গনোরিয়ার মত লক্ষণ প্রকাশ পায়। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত এমন স্ত্রীলোকের সাথে সংগম করলে সহজেই ইহা সংক্রামিত হয়। এবং ১০/১২ দিনের মধ্যে প্রসাবে সামান্য লক্ষণ প্রকাশ পায়। প্রস্রাবে জ্বালা যন্ত্রণা হয় এবং পুঁজ থাকিতে পারে। এটি নিরাময় হয় তবে সময়েই প্রয়োজন হয়।
◼️নিঃসন্দেহে এই কথা বলা যায়, গনোকক্কাস জীবাণু ছাড়াই ই - কোলাই, ষ্টেপটোক্কাস, | ষ্টেফাইলোকক্কাস, ট্রাইকোমোনাস ভেজাইনালীস প্রভৃতি জীবাণু পাওয়া যাইতে পারে বা নাও পারে।

#কারণ:
▪️কিছু জীবাণু, যেমন—ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস অথবা ছত্রাক দিয়ে অনির্দিষ্ট মূত্রনালির প্রদাহ হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ক্লামাইডিয়া, মাইকোপ্লাজমা ও হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস। একই সময়ে একাধিক জীবাণু আপনার মূত্রনালির প্রদাহ ঘটাতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংক্রমণের জন্য দায়ী জীবাণুটিকে খুঁজে পাওয়া যায় না। অরক্ষিত যৌন সঙ্গমের মাধ্যমে আপনি এ সংক্রমণে সংক্রমিত হতে পারেন। যৌন সংক্রমণকে তখনই অরক্ষিত বলা হয়, যখন কনডম ব্যবহার করা না হয়।
▪️আপনার যৌনসঙ্গীর গোসলের সাবান, শুক্রনাশক পদার্থ ইত্যাদি দিয়েও আপনার মূত্রনালির প্রদাহ হতে পারে। এসব দ্রব্য আপনার মূত্রনালিতে ঢুকে জ্বালাপোড়া করতে পারে এবং মূত্রনালি ফুলে যেতে পারে। কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত পেলে বা দুর্ঘটনাজনিত কারণে মূত্রনালির প্রদাহ ঘটাতে পারে।
#লক্ষন:
🔶সাধারণের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি হওয়া
🔶জ্বর
🔶পেটেব্যথা
🔶প্রস্রাব করার সময় ব্যথা অথবা জ্বালাপোড়া
🔶লিঙ্গে ব্যথা অথবা চুলকানি
🔶যৌন সঙ্গমের সময় ব্যথা করা
🔶লিঙ্গ দিয়ে পাতলা ও সামান্য ঘোলা অথবা ঘন হলুদ সবুজ রস বের হওয়া

#চিকিৎসা:
🔹চিকিৎসার মাধ্যমে আপনার উপসর্গ কমে যেতে পারে। যদি জীবাণুর কারণে সংক্রমণ ঘটে, তাহলে অ্যান্টিবায়োটিক দিলে উপকার পাওয়া যায়। কিছু পুরুষের চিকিৎসা ছাড়াই অনির্দিষ্ট মূত্রনালির প্রদাহের উপসর্গ চলে যায়। যদি এমনটি ঘটে, তাহলেও চিকিৎসা করত হবে। কারণ, তখনো আপনার মধ্যে জীবাণু অবস্থান করে, যা আপনার মাধ্যমে অন্যের মধ্যে ছড়াতে পারে। মূত্রনালির প্রদাহ প্রতিরোধ করার জন্য অবশ্যই আপনার এবং আপনার যৌনসঙ্গিনীর দুজনেরই চিকিৎসা করতে হবে। আঘাতজনিত কারণে মূত্রনালির প্রদাহ হয়, তাহলে দৈনিক কমপক্ষে দুবার ১৫ মিনিট করে হট বাথ নেবেন।

তথ্যসুত্র:principles and practice of medicine,Wikipedia, webmd,time of india,Britannica,Sellular health.

বিঃদ্রঃ স্বাস্থ্যগত যেকোন প্রয়োজনে ঘরে বসে অনলাইনে ডাক্তার দেখাতে ইনবক্স করুন
এর পেজে।

Address

Jhenaidah

Opening Hours

09:00 - 17:00

Telephone

+8801618260095

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Career Nest posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Career Nest:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram