PinkAsia Pani

15/11/2025

Welcome to the Bangladesh - German Film Festival

Our Motto : 'Cinema Beyond Borders'

The aim of this festival is to build a cultural and creative bridge between Bangladesh and Germany, where stories of friendship, thought, and humanity are shared through the language of cinema.

Our mission is to inspire independent filmmakers who portray real stories of society, culture, and life on the silver screen.

This is a unique platform where filmmakers, artists, and audiences come together to celebrate new ideas, creativity, and diversity in the world of cinema.

📅 Festival Date & Venues

🗓️ 23, 24 & 25 July 2026

🟡 Bangladesh Shilpakala Academy, Dhaka
🟡 Jagannath University
🟢 Goethe-Institut Bangladesh

The 1st Bangladesh–German Film Festival will be held on 23, 24 & 25 July 2026 in Dhaka. This year’s theme is — “Cinema Beyond Borders.”

Preparatory work has already begun. The festival will feature the following sections:

★ Bangladesh Panorama
★ German Cinema
★ Women & Young Filmmakers (Bangladesh & Germany)
★ Short & Independent Films (Bangladesh & Germany)
★ Children’s Films (Bangladesh & Germany)
★ Documentary & Animated Films (Bangladesh & Germany)

📜 Rules & Terms

Only films from Bangladesh and Germany are eligible.

All films must include English subtitles if not originally in English.

Short films must not exceed 40 minutes; feature films may be up to 120 minutes.

Submitted films must be the filmmaker’s original creation.

No entry fee is required for submissions.

The festival reserves the right to use submitted materials (trailers, posters, stills) for promotional purposes.

Selected filmmakers will be notified via email.

🌟 Why Participate ?

🎥 International exposure in Bangladesh and Germany 🌍 Networking opportunities with global filmmakers and producers 🏅 Official certificates 📢 International media and online promotion 🎬 In-person screenings and celebrations

--------

Willkommen beim Bangladesh–German Film Festival

Ziel dieses Festivals ist es, eine kulturelle und kreative Brücke zwischen Bangladesch und Deutschland zu bauen, auf der Geschichten über Freundschaft, Gedanken und Menschlichkeit durch die Sprache des Kinos geteilt werden.

Unsere Mission ist es, unabhängige Filmemacher zu inspirieren, die reale Geschichten über Gesellschaft, Kultur und Leben auf der Leinwand darstellen.

Dieses Festival bietet eine einzigartige Plattform, auf der Filmemacher, Künstler und Zuschauer zusammenkommen, um neue Ideen, Kreativität und Vielfalt in der Welt des Kinos zu feiern.

📅 Festivaldatum & Veranstaltungsorte

🗓️ 23., 24. & 25. Juli 2026

🟡 Bangladesh Shilpakala Academy, Dhaka
🟡 Jagannath University
🟢 Goethe-Institut Bangladesch

Das 1st Bangladesh–German Film Festival findet am 23., 24. & 25. Juli 2026 in Dhaka statt. Das diesjährige Thema lautet — „Cinema Beyond Borders“ (Kino über Grenzen hinweg).

Die Vorbereitungsarbeiten haben bereits begonnen. Das Festival umfasst folgende Sektionen:

★ Bangladesh Panorama
★ Deutsches Kino
★ Frauen- & junge Filmemacher (Bangladesch & Deutschland)
★ Kurz- & Independent-Filme (Bangladesch & Deutschland)
★ Kinderfilme (Bangladesch & Deutschland)
★ Dokumentar- & Animationsfilme (Bangladesch & Deutschland)

📜 Regeln & Teilnahmebedingungen**

Zugelassen sind ausschließlich Filme aus Bangladesch und Deutschland.

Alle Filme müssen englische Untertitel enthalten, sofern sie nicht auf Englisch sind.

Kurzfilme dürfen eine maximale Länge von 40 Minuten haben; Spielfilme bis zu 120 Minuten.

Eingereichte Filme müssen die originale Schöpfung des jeweiligen Filmemachers sein.

Für die Einreichung wird keine Teilnahmegebühr erhoben.

Das Festival behält sich das Recht vor, eingereichtes Material (Trailer, Poster, Stills) zu Werbezwecken zFFestivaden.

Ausgewählte Filmemacher werden per E-Mail benachrichtigt.

🌟 Warum teilnehmen ?

🎥 Internationale Sichtbarkeit in Bangladesch und Deutschland 🌍 Netzwerkgelegenheiten mit globalen Filmemachern und Produzenten 🏅 Offizielle Zertifikate 📢 Internationale Medien- und Online-Promotion 🎬 Präsenzvorführungen und Festivalfeiern

---

CONTACT

Bangladesh-German Film Festival
Dhaka, Bangladesh
E-mail : bangladeshgermanfilmfestival@gmail.com
Hotmail / WhatsApp : +88 01615-088818

Organised By : PinkAsia Limited

Festival Partner : PinkAsia Film Society

10/09/2025

10/09/2025

27/08/2025

আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা...

10/08/2025

22/07/2025

মাইলস্টোন কলেজের মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি PinkAsia পরিবার গভীর সহানুভূতি ও প্রার্থনা।

16/06/2025

রাসায়নিক ও ভৌত ধর্ম
___________________

পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O: পানির একটি অণুতে দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণু একটি অক্সিজেন পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। পদার্থের তিনটি অবস্থাতেই পৃথিবীতে পানির অস্তিত্ব বিদ্যমান। পানীয় বাষ্প ও মেঘ হিসেবে আকাশে, সমুদ্রের পানি হিসেবে মহাসাগরে, হিমশৈল হিসেবে মেরু অঞ্চলের মহাসাগরে, হিমবাহ ও নদী হিসেবে পর্বতে এবং ভূগর্ভে পানির অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

মনে করা হয় বৃহদাকার গ্রহগুলির অভ্যন্তরে উচ্চ চাপ ও তাপমাত্রায়, পানি আয়নিত অবস্থায় থাকে। ওই অবস্থায় পানির অণুগুলি ভেঙ্গে গিয়ে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন আয়নের একটি মাধ্যম তৈরী করে। আরো বেশি চাপে অক্সিজেন কেলাসিত হয়ে গেলেও হাইড্রোজেন আয়নগুলি মুক্তভাবে অক্সিজেন আয়নের কেলাসের সজ্জার মধ্যে ভেসে বেড়ায়। এই বিশেষ অবস্থাকে পানির অতিআয়নিত অবস্থা বলে।

পানির মুখ্য ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মগুলি হল:

স্বাভাবিক চাপ ও তাপমাত্রায় পানি তরল পদার্থ। পানি স্বাদ ও গন্ধহীন। পানি ও বরফের নিজস্ব বর্ণ সামান্য নীল হলেও, কম পরিমাণে উপস্থিত থাকলে উভয়ই বর্ণহীন মনে হয়। পানীয় বাষ্পও বর্ণহীন, ফলে অদৃশ্য।

দৃশ্যমান তড়িচ্চুম্বকীয় বর্ণালীতে স্বচ্ছ হওয়ায় পানিতে সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে, যা জলজ উদ্ভিদের জীবনধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও অতিবেগুনী এবং অবলোহিত রশ্মিসমূহের প্রায় সম্পূর্ণ অংশই পানিতে শোষিত হয়।

অক্সিজেন পরমাণুর তড়িৎ-ঋণাত্মকতা হাইড্রোজেনের তুলনায় বেশি হওয়ায় তাতে সামান্য ঋণাত্মক তড়িৎআধান থাকে এবং হাইড্রোজেন পরমাণুগুলি সামান্য পরিমাণে ধনাত্মক তড়িৎধর্মী হয়। এরফলে পানির অণুতে একটি দ্বিমেরু ভ্রামকের সৃষ্টি হয়। এই ধর্মের জন্যে পানির অণুগুলি তার আকারের তুলনায় অস্বাভাবিক রকমের বেশি সংখ্যক আন্তঃআণবিক হাইড্রোজেন বন্ধনী তৈরী করতে পারে। এইসব কারণে পানির অণুগুলির মধ্যে সংসক্তি বল অত্যন্ত দৃঢ় হয়। যে কারণে পানির পৃষ্ঠটান[১৯] এবং কৈশিকীয় বলের মান বেশি হয়। অত্যন্ত সরু নল (কৈশিকীয় নল) দ্বারা মাধ্যাকর্ষণের বিপরীতে পানির ওপরে উঠে যাওয়ার প্রবণতাকে কৈশিকীয় ক্রিয়া বলে। পানির এই ধর্মের জন্যেই মাটি থেকে পানি শোষণ করে বেঁচে থাকা উদ্ভিদেরা তা করতে পারে।

পানির নিজস্ব দ্বিমেরু ভ্রামক থাকায় পানি প্রায় সব তড়িৎযোজী পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও বহু সমযোজী পদার্থও পানিতে দ্রবীভূত হওয়ায় পানি রাসায়নিক পরীক্ষাগারে খুব ভালো দ্রাবক হিসেবে কাজ করে। একারণে পানিকে কখনো কখনো সর্বজনীন দ্রাবক বলা হয়ে থাকে। পানিতে দ্রবীভুত হয় এরকম কিছু পদার্থ হলঃ লবণ, চিনি, অম্ল, ক্ষারক, বেশ কিছু গ্যাস বিশেষত- অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ইত্যাদি। এছাড়াও কিছু পদার্থ আছে যারা বিশেষ করে পানিতে দ্রবীভূত হয়না; যেমন- তেল, গ্রিজ ইত্যাদি।

16/06/2025

পানি

দুটি হাইড্রোজেন ও একটি অক্সিজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত রাসায়নিক যৌগ

পানি বা জল হলো একটি অজৈব, স্বচ্ছ, স্বাদহীন, গন্ধহীন এবং প্রায় বর্ণহীন এক রাসায়নিক পদার্থ, যা পৃথিবীর বারিমণ্ডলের ও যে কোন প্রাণী - কোষ বা উদ্ভিদ-কোষের একটি প্রধান উপাদান। যদিও পানি কোন প্রাণী বা উদ্ভিদকে কোন রকমের শক্তির বা জৈব পরিপোষকের যোগান দেয় না, তবু এখনও পর্যন্ত আমরা যা জানি, তাতে সমস্ত ধরনের প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। এই জন্য মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বহির্বিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজার আগে প্রথমে সেখানে পানির অস্তিত্ব খোঁজেন। কারণ, এখনও মোটামুটিভাবে মনে করা হয় যে, পানি যদি না থাকে, তাহলে সেখানে প্রাণ থাকতে পারে না।

পানির তিনটি অবস্থা: তরল, কঠিন (বরফ), এবং বাতাসে মিশ্রিত (অদৃশ্য) জলীয় বাষ্প। মেঘ হল জলীয় বাষ্প সম্পৃক্ত বাতাসে ঘনীভূত পানিবিন্দুর সমষ্টি।
পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O। ইউপ্যাক (IUPAC) নিয়ম অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড। অর্থাৎ পানির একেকটি অণু একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনে গঠিত। এই H2O যৌগটির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো - অপেক্ষাকৃত অল্প তাপমাত্রার পরিসরের মধ্যে এর তিনটি বিভিন্ন অবস্থা— কঠিন, তরল ও বায়বীয় পরিলক্ষিত হয়। হাইড্রোজেন পরমাণু 104.45° কোণে অক্সিজেন পরমাণুর সাথে সংযুক্ত থাকে।[১] এক বায়ুমণ্ডলীয় চাপে ০°‌–১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে H2O তরল অবস্থায় থাকে। ০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি জমে কঠিন বরফে পরিণত হয় এবং ১০০° সেলসিয়াসে পানি বায়বীয় অবস্থা জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়। এই জন্য ০° সেলসিয়াসকে বলা হয় পানির গলনাঙ্ক এবং ১০০° সেলসিয়াসকে বলা হয় পানির স্ফুটনাঙ্ক। গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কের এই মান (যথাক্রমে, ০° ও ১০০° সেলসিয়াস) এক বায়ুমণ্ডলীয় চাপেই পরিলক্ষিত হয়। বলা বাহুল্য, বায়ু-চাপের পরিবর্তনের সংগে সমস্ত পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কের মানের পরিবর্তন হয়। জলীয় বাষ্প ঊর্ধ বায়ুমণ্ডলে ঠাণ্ডা হয়ে যখন সূক্ষ্ম পানি-কণা ও বরফ-কণায় রুপান্তরিত হয়, তখন তাকে আমরা বলি মেঘ। যখন পানি-কণাগুলো আকারে বৃদ্ধি পেয়ে পৃথিবীর ওপর নেমে আসে, তখন তাকে বলি বৃষ্টি। যখন বরফ-কণাগুলো আকারে বৃদ্ধি পেয়ে পৃথিবীর ওপর নেমে আসে, তখন তাকে বলি তুষারপাত। এখানে আরও বলা যেতে পারে, পৃথিবীতে তরল স্ফটিক রূপেও পানির অস্তিত্ব দেখা যায়।[২][৩] রাসায়নিক যৌগের নামকরণ প্রক্রিয়া অনুসারে পানির বিজ্ঞানসম্মত নাম হলো ডাইহাইড্রোজেন মনোক্সাইড।[৪]

ভূপৃষ্ঠের ৭০.৯% অংশ জুড়ে পানির অস্তিত্ব রয়েছে[৫] এবং পৃথিবীর প্রায় সমস্ত জীবের জীবনধারণের জন্যই পানি একটি অত্যাবশ্যক পদার্থ।[৬] পৃথিবীতে প্রাপ্ত পানির ৯৬.৫% পাওয়া যায় মহাসাগরে, ১.৭% ভূগর্ভে, ১.৭% হিমশৈল ও তুষার হিসেবে, একটি ক্ষুদ্র অংশ অন্যান্য বড় জলাশয়ে এবং ০.০০১% বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত মেঘ, জলীয় বাষ্প হিসেবে ও বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ইত্যাদিরূপে।[৭][৮] পৃথিবীর পানির মাত্র ২.৫% হল বিশুদ্ধ পানি এবং বাকি ৯৮.৮% হল ভূগর্ভস্থ পানি ও বরফ। বিশুদ্ধ পানির ০.৩%-এরও কম অংশ পাওয়া যায় নদীতে, হ্রদে ও বায়ুমণ্ডলে এবং তার চেয়েও ন্যূনতর অংশ পাওয়া যায় বিভিন্ন জীবের শরীর ও উৎপাদিত পণ্যে।[৭] পৃথিবীতে পানি বা জল প্রতিনিয়তই বাষ্পীভবন, ঘনীভবন, বাষ্পত্যাগ, ইত্যাদি বিশিষ্ট পানিচক্র মাধ্যমে ঘূর্ণমান। বাষ্পীভবন ও বাষ্পত্যাগের কারণেই পৃথিবীতে বৃষ্টিপাত, তুষারপাত ইত্যাদি ঘটে।

মানব জাতি সহ অন্যান্য প্রাণীর জীবনধারণের জন্য সুপেয় পানি অপরিহার্য। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর প্রায় সকল প্রান্তেই সুপেয় পানির সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তবুও প্রায় একশ কোটি মানুষ নিরাপদ পানি ও প্রায় আড়াইশ কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার থেকে বঞ্চিত।[৯] নিরাপদ পানির ব্যবহারের সাথে মাথাপিছু মোট দেশজ উৎপাদনের সুস্পষ্ট পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে।[১০] কয়েকজন পর্যবেক্ষক অনুমান করেছেন যে ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যার অর্ধেকাংশেরও বেশি পানি সংক্রান্ত সঙ্কটের সম্মুখীন হবে।[১১] নভেম্বর, ২০০৯-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুসারে ২০৩০ সালের মধ্যে কয়েকটি উন্নয়নশীল অঞ্চলে যোগানের তুলনায় পানির চাহিদা ৫০% ছাড়িয়ে যাবে।[১২] বিশ্ব অর্থনীতিতে পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কারণ পানি বহু রাসায়নিক পদার্থের দ্রাবক হিসেবে কাজ করে এবং বিভিন্ন শিল্পে শীতলীকরণ এবং পরিবহনের কাজে সহায়তা করে। মানুষের ব্যবহৃত বিশুদ্ধ পানির প্রায় ৭০% ব্যবহৃত হয় কৃষিকার্যে।

16/06/2025

19/04/2025

আবার এলো বৈশাখ নতুন সম্ভাবনার বার্তা নিয়ে। নতুন বছর সবার জীবনে বয়ে আনুক সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি, ক্রাউন সিমেন্ট- এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই নববর্ষ এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ ১৪৩২!

#শুভনববর্ষ #পহেলাবৈশা