midwife munni

midwife munni মিডওয়াইফ সবসময় মায়ের পাশে
I am proud to be a midwife 💕
pabna nursing College, pabna💕
💕please follow & stay with💕

গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতায়  যেসব খাবার খাওয়া উচিত ;আয়রন সমৃদ্ধ খাবার, কলিজা, ডিমের কুসুম, শুটকি মাছ, ছোট মাছ,পালং শাক...
19/07/2025

গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতায়
যেসব খাবার খাওয়া উচিত ;
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার, কলিজা,
ডিমের কুসুম, শুটকি মাছ, ছোট মাছ,
পালং শাক, লাল শাক, কচু শাক,
কালোজিরা ও তিল মসুর ডাল, সয়াবিন, ছোলা।
🍁ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (আয়রনের শোষণ বাড়ায়)
👉টিপস ;আয়রন যুক্ত খাবারের সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে শরীর আয়রন ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।
👉ফলেট সমৃদ্ধ খাবার ;
পালং শাক,,
ব্রকলি
ডাল, কলা, কলাই শাক,
আয়রন সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ খেলে ;
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে
দুধ বা কফির সঙ্গে খাওয়া যাবেনা (শোষণ কমে যায়)
পানি বা লেবুর সঙ্গে খেলে ভালো।।
👉যা এড়িয়ে চলবেন ;
দুধ বা দুগ্ধ জাত খাবার আয়রনের শোষণে বাধা দিতে পারে,তাই আয়রন খাওয়ার সময় এগুলো এড়িয়ে চলুন।
👉চা বা কফি বেশি খাওয়া যাবেনা
নিজে থেকে আয়রন ওষুধ খাওয়া যাবে না ডাক্তার দেখিয়ে খেতে হবে
গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতা হলে মা দুর্বল হয়ে পড়ে। বাচ্চার সঠিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। তাই আয়রন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার ও ফলেট প্রতিদিন খাওয়া উচিত।।।।
midwife munni

01/06/2025

🧠 শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে উপকারী খাবার:

১. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড (Omega-3 Fatty Acids)
• উৎস: সামুদ্রিক মাছ (বিশেষ করে স্যালমন, টুনা), চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড, আখরোট।
• কারণ: শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

২. ডিম (Eggs)
• উপাদান: কোলিন (Choline)
• কারণ: স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের গঠন ভালো হয়।

৩. দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
• উপকারিতা: প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন B12।
• কারণ: স্নায়ুতন্ত্র ও হাড়ের গঠনে সহায়তা করে।

৪. পাতাযুক্ত সবজি (Leafy Greens)
• উদাহরণ: পালং শাক, কলমি শাক, মেথি শাক।
• উপাদান: ফলেট (Folate), আয়রন, ফাইবার।
• কারণ: নিউরাল টিউব ডিফেক্ট প্রতিরোধ করে ও মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে।

৫. বেরি জাতীয় ফল (Berries)
• উদাহরণ: ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, আমলকি।
• উপাদান: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
• কারণ: কোষকে রক্ষা করে এবং ব্রেইনের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

৬. বাদাম ও বীজ
• উদাহরণ: আখরোট, কাজু, পেস্তা, ফ্ল্যাক্স সিড।
• উপাদান: ওমেগা-৩, ভিটামিন E।
• কারণ: ব্রেইনের কোষ রক্ষায় সহায়তা করে।

৭. হোল গ্রেইন (Whole Grains)
• উদাহরণ: ব্রাউন রাইস, ওটস, আটার রুটি।
• উপকারিতা: গ্লুকোজ ধীরে সরবরাহ করে, যা মস্তিষ্কের শক্তি যোগায়।

৮. ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ ফলমূল
• উদাহরণ: কলা, আপেল, কমলা, পেঁপে।
• উপকারিতা: ব্রেইনের সঠিক কার্যক্রম বজায় রাখতে সহায়ক।

🥛 বাড়তি টিপস:
• পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
• কফি ও বেশি ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন।
• ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ফোলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।

01/06/2025
31/05/2025

🤰 গর্ভধারণের সময় টিটি ভ্যাকসিন কেন জরুরি?
গর্ভকালীন সময়টিতে মা ও গর্ভস্থ শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিকাদান কার্যক্রম রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো টিটি ভ্যাকসিন (Tetanus Toxoid Vaccine)।

🦠 টেটানাস কী?

টেটানাস একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ, যা শরীরে কেটে যাওয়া বা কোনো ঘা থেকে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে হতে পারে। এটি পেশি শক্ত হয়ে যাওয়া, খিঁচুনি ও এমনকি মৃত্যুও ঘটাতে পারে। নবজাতকের ক্ষেত্রে এটি নবজাতক টেটানাস (Neonatal Tetanus) নামে পরিচিত, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রসবকালীন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে হয়ে থাকে।

💉 টিটি ভ্যাকসিন কবে ও কত ডোজ দিতে হয়?

গর্ভবতী মায়েদের সাধারণত ২টি ডোজে টিটি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়:

1. TT1 (প্রথম ডোজ):
গর্ভাবস্থার ৪-৫ মাসে (বা যত দ্রুত সম্ভব গর্ভধারণ নিশ্চিত হওয়ার পর)।

2. TT2 (দ্বিতীয় ডোজ):
প্রথম ডোজের ৪ সপ্তাহ পরে।

বি.দ্র.: যদি মা গত ৩ বছরের মধ্যে পুরো TT ডোজ নিয়ে থাকেন, তবে শুধুমাত্র TT Booster ডোজ দিলেই যথেষ্ট।

❓ আগে টিটি ভ্যাকসিন দেওয়া থাকলে গর্ভাবস্থায় আবার দিতে হবে কি?

✅ যদি গত ৩ বছরের মধ্যে টিটি ভ্যাকসিনের দুইটি ডোজ (TT1 ও TT2) সম্পূর্ণ নেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে শুধু ১টি Booster ডোজ নিলেই যথেষ্ট।

✅ যদি ৫ বছরের বেশি সময় হয়ে যায় অথবা টিটি ভ্যাকসিন আগে না নিয়ে থাকেন, তাহলে আবার TT1 ও TT2 নেওয়া দরকার।

📌 নিরাপত্তার জন্য টিকাদান ইতিহাস মনে না থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নতুন করে শুরু করাই ভালো।

👶 শিশুর জন্য উপকার:

✅ নবজাতক টেটানাস থেকে সুরক্ষা
✅ মা থেকে শিশুর শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা পৌঁছে যায়
✅ নিরাপদ ও সংক্রমণমুক্ত প্রসব নিশ্চিত করে

🤱 মায়ের জন্য উপকারিতা:

✅ প্রসবের সময় যেকোনও ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে
✅ দীর্ঘমেয়াদী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে

⚠️ টিটি ভ্যাকসিন সাধারণত নিরাপদ। ইনজেকশনের স্থানে সামান্য ব্যথা, ফোলা বা হালকা জ্বর হতে পারে — যা কয়েকদিনে সেরে যায়।

📌 গর্ভবতী মায়েদের অবশ্যই সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সময়মতো টিটি ভ্যাকসিন নিতে হবে। এটি মা ও শিশুর জীবন বাঁচাতে পারে।

🔖 আপনার পরিচিত গর্ভবতী মা বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এই তথ্যটি শেয়ার করুন। সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন।

📍 নার্স পয়েন্ট – স্বাস্থ্য ও সেবার বিশ্বস্ত ঠিকানা।

#নার্সপয়েন্ট #টিটিভ্যাকসিন #গর্ভধারণ #মা_ও_শিশু #টেটানাস #হেলথ_টিপস #স্বাস্থ্য_শিক্ষা #মায়ের_সচেতনতা #নতুন_মা #জনসচেতনতা #নিরাপদ_প্রসূতি

Newborn Reflexes
27/12/2024

Newborn Reflexes


আয়রনের অভাব জনিত কতিপয় লক্ষণ ⬇️        #জেনে
23/06/2024

আয়রনের অভাব জনিত কতিপয় লক্ষণ ⬇️



#জেনে




♀️গর্ভবতী নারীদের বেশ কিছু শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হতে দেখা যায়। এর মাঝে একটি হলো পায়ে পানি আসা বা পা ফুলে যাবার সমস্যা...
20/06/2024

♀️গর্ভবতী নারীদের বেশ কিছু শারীরিক সমস্যার
মুখোমুখি হতে দেখা যায়। এর মাঝে একটি হলো পায়ে পানি আসা বা পা ফুলে যাবার সমস্যাটি।

এই সমস্যাটি এড়াতে অনেকেই হাঁটাচলা কমিয়ে দেন, কেউ কেউ পানি পান করা কমিয়ে দেন, কেউবা পা উঁচু করে বসেন। অনেক ক্ষেত্রেই এসব কিছুই কাজে আসে না। আজ জেনে নিন গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাবার সমস্যাটি কমে আনার কিছু উপায়।

❇️গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণ পানি পান করলে তা শরীর থেকে সব টক্সিন পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। এটি বাথরুম যাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানিও বের হয়ে যায়। এতে শুধু পা-ই নয় শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন: মুখের ফোলাভাবও কমে যায়।

❇️একই অবস্থানে একইভাবে অনেক সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এতে শরীরের নিচের দিকে জলীয় অংশ বেশি প্রবাহিত হতে থাকে, যার ফলে পা ফুলে ওঠে।

❇️গর্ভাবস্থায় পা ফোলা থেকে রেহাই পেতে লবণ খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে। কারণ লবণ শরীরে পানি ধরে রাখে। তাই বলে একেবারেই লবণ খাবেন না তা কিন্তু নয়, কারণ শরীর সঠিকরূপে চালনা করতে লবণের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের প্রয়োজন রয়েছে।

❇️গর্ভাবস্থায় সুষম খাদ্যও পা ফোলা কমাতে সাহায্য করে। এটি এমন একটি বিষয় যা শুধু গর্ভাবস্থায় নয় সবাইকে মেনে চলা উচিৎ।

❇️গর্ভাবস্থায় টাইট পোশাক পরা এড়িয়ে চলুন।

❇️গর্ভাবস্থায় একই জায়গায় একইভাবে অনেক সময় ধরে শুয়ে থাকবেন না। তাহলে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে পানি জমে সেই অংশটা ফুলিয়ে দিতে পারে। একইভাবে শুয়ে বা বসে না থেকে মাঝে মাঝে স্থান পরিবর্তন করুন।

❇️গর্ভাবস্থায় পা ফুলা কমাতে মাসাজ করুন। এ সময়ে নিজেই নিজের পা মাসাজ করা যায় না সুতরাং পরিবারের কাউকে অনুরোধ করুন প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট পায়ের পাতা এবং গোড়ালি মাসাজ করে দিতে।





20/06/2024

**MIDWIFE**
M= moral modest meck and mannerly ( professionalism)
I= Intelligent and intellectual ( midwifery knowledge and clinical skill)
D= Dodgy and decision Maker (decision making skill)
W= Worthy to any emergency case management ( critical thinking skill)
I= Ideal leader ( leadership - accountable, Communicable, advocacy)
F= Faithful and friendly fellowship ( partnership)
E= Expert, Efficient and experienced ( competency)



15/06/2024

গর্ভাবস্থায় জন্ডিস সব চেয়ে ভয়াবহ রোগ এবং তার থেকে প্রতিকার.....
🤰
গর্ভাবস্থায় জন্ডিস হলে তা অনেক সময় মা এবং বাচ্চা উভয়ের জন্য অনেক বড় ক্ষতির কারন হতে পারে। প্রতি বছর গর্ভাবস্থায় যত বাচ্চা মারা যায় তার ৪০% কারন থাকে গর্ভাবস্থায় মায়ের জন্ডিস। তাই গর্ভাবস্থায় যত রোগ বালাই হোক না কেন মা কে খুব সাবধানে থাকতে হবে এই জন্ডিসের হাত থেকে।

⭕কীভাবে বুঝবেন যে আপনি জন্ডিসে আক্রান্ত

✳️জন্ডিসের উপক্রম গুলো আপনি সহজেই কিছু লক্ষন থেকে বুঝে ফেলতে পারবেন। চোখ বা প্রসাবের রং হলুদ হয়ে যাবে। মাঝে মাঝে জন্ডিসের মাত্রা যদি খুব বেশি হয়ে যায় তাহলে শরীরের চামড়াও হলুদ হয়ে যাবে। এছাড়া জন্ডিসে আক্রান্ত রোগীর বমি বমি ভাব, ক্ষুধা মন্দা, গলা-বুক জ্বালা এবং সারা শরীর চুলকাতে থাকে।

✳️অধিকাংশ ক্ষেত্রে, গর্ভধারণের সাথে জন্ডিসের কোন সম্পর্ক নেই কিন্তু এই রোগটি গর্ভবতী মায়ের শরীরে প্রবেশ করে পানি অথবা বিভিন্ন বাহনের মাধ্যমে। সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারনেই এই রোগ টি ছড়ায়। এর মধ্যে হেপাটাইটিস “বি” এবং হেপাটাইটিস “সি” ভাইরাস দূষিত পানি আর খাবারের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। আর এই ২ টি ভাইরাস সাধারণত ছড়ায় রক্ত, অনিরাপদ সূচ এই গুলোর মাধ্যমে। তবে গর্ভাবস্থায় হেপাটাইটিস “ই” সব চেয়ে ক্ষতিকর।

⭕গর্ভকালীন জন্ডিস এড়াতে করনীয়

❇️ফোটানো বা বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। খাবার ঢেকে রাখতে হবে। পচা- বাসি খাবার খাওয়া যাবে না।
রক্ত পরিক্ষার জন্য রক্ত দেবার সময় পুরনো বা ব্যবহারিত সূচ বা সিরিঞ্জ ব্যবহার করা যাবে না। প্রতিবার নতুন সূচ বা সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে হবে
যদি কখন এমন কিহু জেনে না যান যে গর্ভবতীর শরীরে হেপাটাইটিস “বি” পাওয়া গেছে বা আগে যে ব্লাড ডনেট করেছে তার “বি” ভাইরাস ছিল তাহলে দেরি না করে খুব দ্রুত “বি” ভাইরাসের টিকা নিয়ে নিতে হবে।
গর্ভাবস্থায় যদি জন্ডিসের লক্ষন গুলো দেখা যায় তাহলে দেরি না করে আগে ডক্টরের সাথে যোগাযোগ করতে হবে, যদি ডক্টর মনে করেন আপনাকে কিছু টেস্ট করাতে হবে তাহলে দেরি না করে সেই গুলো করিয়ে নিয়ে ডক্টরের কথা মত চলুন।
রক্তে অতিরিক্ত বিলিরুবিন থাকলে, অতিরিক্ত বমি হলে রোগী কে হসপিটালে ভর্তি করানো লাগতে পারে।
হেপাটাইটিস “বি” এ আক্রান্ত মায়ের সন্তান জন্মের পর বাচ্চার ও “বি” ভাইরাসের টিকা দিয়ে দিতে হবে।
ধন্যবাদ





15/06/2024

#জেনে রাখুন,,
কেউ স্ট্রোক করলে তা বোঝার সহজ উপায়
FAST শব্দটা মনে রাখবেন।
F= face মুখ বেকে যাওয়া
A=arms হাত/ বাহু অবশ হয়ে যায়।
S=speech কথাবরতে সমস্যা হবে।
T=time,জরুরি সময়।
এই লক্ষ্মণ গুলো দেখলে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া জরুরি।

15/06/2024

পোস্ট পড়েন, জেনে রাখুন কাজে লাগবে।

বেশিরভাগ গর্ভবতী মায়েরা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে আসেন ৮মাস/৯ মাসের সময়। এতো দেরিতে কেন আসলেন প্রশ্ন করলে উত্তর আসে,"কি বাবু সেটা তো এখনই ভালো বুঝা যাবে।"
নিয়মিত ফলোআপে আসা রোগীকে যদি ৩মাসের সময় বলি একটা আল্ট্রা করে ফেলেন।উত্তর আসবে,"এখন না ম্যাডাম।৭/৮ মাসের সময় করাবো।"
ব্যপারটা এমন হয়ে দাড়িয়েছে আল্ট্রাসনোগ্রামের একমাত্র লক্ষ্য গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ জানা। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এতো কষ্ট করে এতো বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম করে আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন তৈরি কি শুধুই ছেলে না মেয়ে জানার জন্য?
ডাক্তাররা যে কয়েকবার আল্ট্রা করায় সেটার কি সত্যিই দরকার আছে? নাকি সব টাকা খাওয়ার ধান্দা?!!!

♣♣♣♣♣♣♣♣♣♣♣♣♣♣
আজকে জানবো গর্ভকালীন সময়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্য। অন্তত ৩ বার আল্ট্রাসনোগ্রাম করা উচিত।

♦♦ ১ম আল্ট্রাসনোগ্রাম করাতে হবে ৩মাসের মধ্যে। ২য় মাসে করানোই সবচেয়ে ভালো। এসময় আমরা জানতে পারবো-

~রোগী আসলেই গর্ভবতী কিনা।
অনেক সময় দেখা যায় প্রস্রাব টেস্টে পজিটিভ দেখালেও আসলে গর্ভে সন্তান নেই। অনেক সময়ই শুধুমাত্র বাচ্চার থলি আসে কিন্তু বাচ্চা থাকেনা।

~বাচ্চা জরায়ুতে আছে নাকি অন্য কোথাও। জরায়ুতে না থেকে অন্য কোথাও থাকাকে বলে এক্টপিক প্রেগন্যান্সি। এ ক্ষেত্রেও প্রস্রাব টেস্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু বাচ্চা বেশিদিন বাঁচে না।

~ বাচ্চা কি গর্ভে একটি নাকি একের অধিক

~অনেকে মাসিকের তারিখ মনে রাখতে পারেনা। এসময়ই বাচ্চার বয়স জানা যায়।

~মায়ের জরায়ুতে কোন সমস্যা আছে কিনা। সমস্যা থাকলে অনেক সময় গর্ভপাত হয়ে যায়।

♦♦২য় বার করাতে হবে ৫ম মাসে। এসময় জানা যাবে-

~ বাচ্চার কোন জন্মগত ত্রুটি আছে কিনা। আগে থেকে জানা থাকলে সে অনুযায়ী বাচ্চার ডেলিভারির পরপরই চিকিৎসার ব্যবস্থা কিরা যায়।

~ প্লাসেন্টা যেটা অনেকেই ফুল নামে জানে তার অবস্থান কোথায়। প্লাসেন্টার অবস্থানের উপর ডেলিভারি কতটা নিরাপদ হবে বুঝা যায়। অনেক মা ই ডেলিভারির পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায়। তার কারণ হলো আগে থেকে প্লাসেন্টার অবস্থান না জেনে ব্যবস্থা নিতে না পারা।

~ ডেলিভারির ডেট কবে তা জানা যায়।

~বাচ্চা জীবিত কিনা

♦♦ শেষ আল্ট্রা করতে হয় ৮/৯ মাসে।এ সময় জানতে পারবে-

~ বাচ্চার ওজন

~ জরায়ুতে পানি কতটা আছে। পানি কম থাকলে বাচ্চা প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও অক্সিজেন পায়না।
ধন্যবাদ ❤️

⭕থাইরয়েড সমস্যাঃ নারীর জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলতে পারে❇️বলা হয়ে থাকে যে, প্রতি ৮ জন নারীর মধ্যে ১ জন কোন না কোন ভাবে থাই...
15/06/2024

⭕থাইরয়েড সমস্যাঃ নারীর জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলতে পারে

❇️বলা হয়ে থাকে যে, প্রতি ৮ জন নারীর মধ্যে ১ জন কোন না কোন ভাবে থাইরয়েড সমস্যায় আক্রান্ত!! নারী জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময় এবং ঘটনায় থাইরয়েড হরমোন অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এ কারনে হরমোনজনিত কোন সমস্যা দেখা দিলে তার খুব বিরুপ প্রভাব পড়তে পারে নারীর জীবনে। সেজন্য নারীদের ক্ষেত্রে থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা রুটিনমাফিক করা উচিত।

⭕যে সময় এবং ঘটনায় থাইরয়েড সমস্যা ভয়াবহ হয়ে আসতে পারেঃ👇

❇️মিন্সট্রুয়েশন থেকে মেনোপোজ পর্যন্তঃ

থাইরয়েড হরমোনের নানা ভারসাম্যহীনতা নারীর মিন্সট্রুয়েশন থেকে মেনোপোজ পর্যন্ত সময়ে নানান অসুবিধার সৃষ্টি করতে পারে। থাইরয়েড সমস্যার লক্ষণ হতে পারেঃ

👉অনিয়মিত মাসিক,
👉মাসিকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ,
👉কখনো মাসিক মাসের পর মাস বন্ধ থাকা
👉কিশোরীর মাসিক শুরু হতে অনেক দেরি হওয়া বা
👉খুব অল্প বয়সে সময়ের আগেই মাসিক শুরু হয়ে যাওয়া,
👉মধ্যবয়সী নারীর সময়ের আগেই মেনোপজ হয়ে যাওয়া অথবা
👉বেশি বয়স পর্যন্ত অতিরিক্ত মাসিক হতে থাকা

থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে এই সমস্ত রকমের গোলমালই হতে দেখা যায়।😳🧐

❇️সন্তান ধারনের সময়ঃ

নারীর রিপ্রোডাকটিভ হেলথ এর উপর হাইপো ও হাইপার থাইরয়েড দুই সমস্যারই এত ব্যাপক প্রভাব রয়েছে যে প্রত্যেক নারীর উচিত সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করলে একবার থাইরয়েড পরীক্ষা করে নেওয়া। আর বারবার গর্ভপাত কিংবা সন্তান ধারণে সমস্যা হলে তো তা অবশ্য পালনীয় এবং করণীয়।

থাইরয়েড সমস্যার কারনে যেসব জটিলতা হতে পারেঃ

👉বন্ধ্যাত্ব,
👉বারবার গর্ভপাত,
👉গর্ভে সন্তানের মৃত্যু,
👉গর্ভস্থ শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশে সমস্যা,
👉সময়ের আগেই সন্তান প্রসব,
👉গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ,
👉প্রি একলাম্পসিয়া,
👉একলাম্পসিয়া ইত্যাদি

❇️সন্তান লালন পালনের সময়েঃ

আপাতদৃষ্টে সুস্থ সন্তান জন্ম দিলেও গর্ভকালীন মায়ের সামান্য থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতা পরবর্তী সময়ে সন্তানের যেসব বিকাশজনিত ঝামেলার সৃষ্টি করতে পারেঃ

👉বাচ্চার কথা বলতে বা দাঁড়াতে দেরি হওয়া,
👉কগনিটিভ ডেভেলপমেন্ট,
👉মেধা ও বৃদ্ধির সঠিক বিকাশ না হওয়া,
👉স্কুলে ফলাফল খারাপ হওয়া অথবা
👉মনোদৈহিক বৃদ্ধিতে পিছিয়ে পড়া

এ কারনে মায়ের থাইরয়েড সমস্যা থাকলে ভূমিষ্ঠ শিশুরও থাইরয়েড পরীক্ষা করা প্রয়োজন।👩‍⚕️🧑‍⚕️




Address

Joypur
COX'SBAZAR

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when midwife munni posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram