ইসলামী রুকইয়াহ রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • ইসলামী রুকইয়াহ রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ

ইসলামী রুকইয়াহ রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ জিন, যাদু, ব্ল্যাক ম্যাজিক, বদনজর ও বিভিন্ন শারীরিক মানসিক সমস্যার কুরআনী চিকিৎসা প্রদান!

24/05/2025

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبَادَةَ الْوَاسِطِيُّ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنْ ثَعْلَبَةَ بْنِ مُسْلِمٍ، عَنْ أَبِي عِمْرَانَ الأَنْصَارِيِّ، عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ، عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ إِنَّ اللَّهَ أَنْزَلَ الدَّاءَ وَالدَّوَاءَ وَجَعَلَ لِكُلِّ دَاءٍ دَوَاءً فَتَدَاوَوْا وَلاَ تَدَاوَوْا بِحَرَامٍ ‏"‏ ‏.‏

আবূ দারদা (রাঃ)
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ রোগ এবং ঔষধ অবতীর্ণ করেছেন এবং প্রতিটি রোগের ঔষধ সৃষ্টি করেছেন সুতরাং তোমরা ঔষধ গ্রহণ করো; তবে হারাম ঔষধ নয়।

দুর্বলঃ গায়াতুল মারাম(৬৬), মিশকাত(৪৫৩৭)।

যয়ীফ

সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৭৪

27/03/2025

আনাস রা. বলেন, রমযান এলে নবীজী বলতেন-
إِنّ هَذَا الشّهْرَ قَدْ حَضَرَكُمْ، وَفِيهِ لَيْلَةٌ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ، مَنْ حُرِمَهَا فَقَدْ حُرِمَ الْخَيْرَ كُلّهٗ، وَلَا يُحْرَمُ خَيْرَهَا إِلّا مَحْرُومٌ.

এই মহিমান্বিত মাস উপস্থিত। তাতে একটি রজনী রয়েছে, যা হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ ও বরকত থেকে বঞ্চিত হল, সে যেন সকল কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত হল। আর কেবল অভাগাই এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত থাকে।
-সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ১৬৪৪; সুনানে নাসায়ী, হাদীস ২১০৬

ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা জিন/যাদুতে আক্রান্ত হ‌ওয়ার অন্যতম একটি লক্ষন! ঘনঘন এমনটি ঘটতে থাকলে রুকইয়াহ করতে হবে৷ স্বপ্নের প্রকা...
20/03/2025

ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা জিন/যাদুতে আক্রান্ত হ‌ওয়ার অন্যতম একটি লক্ষন! ঘনঘন এমনটি ঘটতে থাকলে রুকইয়াহ করতে হবে৷
স্বপ্নের প্রকার ও মন্দ স্বপ্ন দেখলে তৎক্ষনাত করণীয় কি? হাদিসের নির্দেশনা তুলে ধরার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ!

রাসূল ﷺ বলেছেন -
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : " إِذَا اقْتَرَبَ الزَّمَانُ لَمْ تَكَدْ رُؤْيَا الْمُسْلِمِ تَكْذِبُ، وَأَصْدَقُكُمْ رُؤْيَا أَصْدَقُكُمْ حَدِيثًا، وَرُؤْيَا الْمُسْلِمِ جُزْءٌ مِنْ خَمْسٍ وَأَرْبَعِينَ جُزْءًا مِنَ النُّبُوَّةِ، وَالرُّؤْيَا ثَلَاثَةٌ : فَرُؤْيَا الصَّالِحَةِ بُشْرَى مِنَ اللَّهِ، وَرُؤْيَا تَحْزِينٌ مِنَ الشَّيْطَانِ، وَرُؤْيَا مِمَّا يُحَدِّثُ الْمَرْءُ نَفْسَهُ، فَإِنْ رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يَكْرَهُ فَلْيَقُمْ فَلْيُصَلِّ، وَلَا يُحَدِّثْ بِهَا النَّاسَ ". قَالَ : " وَأُحِبُّ الْقَيْدَ، وَأَكْرَهُ الْغُلَّ، وَالْقَيْدُ ثَبَاتٌ فِي الدِّينِ ¹
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:

"যখন কিয়ামত সন্নিকটবর্তী হবে, তখন মুসলিমের স্বপ্ন মিথ্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। এবং তোমাদের মধ্যে যার কথাবার্তা সবচেয়ে সত্যনিষ্ঠ, তার স্বপ্নও সবচেয়ে সত্যনিষ্ঠ হবে। মুসলিমের স্বপ্ন নবুয়তের পঁয়তাল্লিশ অংশের এক অংশ।"

"স্বপ্ন তিন প্রকার:
১) সৎ স্বপ্ন, যা আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ।
২) শয়তানের পক্ষ থেকে দুশ্চিন্তা সৃষ্টিকারী স্বপ্ন।
৩) এমন স্বপ্ন, যা মানুষ নিজের চিন্তা-ভাবনার প্রতিফলন হিসেবে দেখে।

"তোমাদের কেউ যদি কোনো অপছন্দনীয় স্বপ্ন দেখে, তবে সে যেন উঠে গিয়ে নামাজ আদায় করে এবং তা নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা না করে।"

তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আরও বলেছেন:
"আমি قيد (লাগাম) পছন্দ করি, কিন্তু غل (গলায় পরানো বেড়ি) অপছন্দ করি। قيد হলো দ্বিনের উপর দৃঢ়তার প্রতীক।"

ভয়ংকর বা খারাপ স্বপ্ন দেখলে করণীয় -
ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলে কি করতে হাদিসে কি নির্দেশনা দিয়েছে তা তুলে ধরার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ!
عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ ، عَنْ أَبِي قَتَادَةَ ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ : " الرُّؤْيَا الصَّالِحَةُ مِنَ اللَّهِ، وَالرُّؤْيَا السَّوْءُ مِنَ الشَّيْطَانِ، فَمَنْ رَأَى رُؤْيَا فَكَرِهَ مِنْهَا شَيْئًا ؛ فَلْيَنْفُثْ عَنْ يَسَارِهِ، وَلْيَتَعَوَّذْ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ، لَا تَضُرُّهُ، وَلَا يُخْبِرْ بِهَا أَحَدًا، فَإِنْ رَأَى رُؤْيَا حَسَنَةً، فَلْيُبْشِرْ، وَلَا يُخْبِرْ إِلَّا مَنْ يُحِبُّ ".²
আবু সালামা ইবন আব্দুর রহমান (রহঃ) আবু কাতাদা (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:

"সৎ স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে, আর খারাপ স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে। কেউ যদি কোনো স্বপ্ন দেখে এবং তাতে কোনো অপছন্দনীয় বিষয় থাকে, তবে সে যেন তিনবার বাম দিকে থুথু দেয় এবং শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তা তার কোনো ক্ষতি করবে না। আর সে যেন এটি কারো কাছে বর্ণনা না করে। কিন্তু যদি সে কোনো ভালো স্বপ্ন দেখে, তাহলে সে যেন এতে আনন্দিত হয় এবং শুধু যে তাকে ভালোবাসে তার কাছেই এটি প্রকাশ করে।"

অন্য রেওয়ায়েতে এসেছে -
وَلْيَتَحَوَّلْ عَنْ جَنْبِهِ الَّذِي كَانَ عَلَيْهِ³
আর সে যে পাশ ফিরে শুয়েছিল, তা পরিবর্তন করে যেন অন্য পাশে শোয়।

আরেক রেওয়ায়েতে এসেছে -
فَإِنْ رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يَكْرَهُ فَلْيَقُمْ فَلْيُصَلِّ⁴
যদি তোমাদের কেউ অপছন্দনীয় স্বপ্ন দেখে তাহলে সে যেন উঠে নামায পড়ে নেয়৷

হাদিস থেকে যে করণীয় পেলাম -
- পাশ পরিবর্তন করবে৷
- তিনবার বাম দিকে থুথু দিবে
- শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে৷
- উঠে নামায পড়বে৷
- কল্যাণকামী ছাড়া এটি কারো কাছে বর্ণনা করবে না।
__________________________
¹ - أخرجه مسلم في "صحيحه"، كتاب : الرؤيا (7/ 52) رقم (2264).
² - أخرجه مسلم في "صحيحه"، كتاب : الرؤيا (7/ 51) رقم (2261).
³ - أخرجه مسلم في "صحيحه"، كتاب : الرؤيا (7/ 52) رقم (2262).
⁴ - أخرجه مسلم في "صحيحه"، كتاب : الرؤيا (7/ 52) رقم (2263

13/03/2025

কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়া নজরের লক্ষ্মন৷

12/03/2025

জিন, যাদুর সমস্যার কারণে বিভ্রম, হতভম্বতা, প্রচণ্ড বিস্মৃতি ও কথায় ভুল করা এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে৷

রমজান দুয়ারে কড়া নাড়ছে৷ এই মাসে আসমানের দরজা সমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজা গুলো বন্ধ করে দেয়া হয়৷ এবং শয়তানদ...
28/02/2025

রমজান দুয়ারে কড়া নাড়ছে৷ এই মাসে আসমানের দরজা সমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজা গুলো বন্ধ করে দেয়া হয়৷ এবং শয়তানদেরকে বেড়ি পড়ানো হয়৷
হাদিসে এসেছে -
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " إِذَا دَخَلَ شَهْرُ رَمَضَانَ، فُتِّحَتْ أَبْوَابُ السَّمَاءِ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ جَهَنَّمَ، وَسُلْسِلَتِ الشَّيَاطِينُ

হাদিসে ব্যাখ্যায় হালীমি রহঃ বলেন:
সম্ভবত এখানে শয়তান বলতে সেইসব শয়তান বোঝানো হয়েছে, যারা আকাশ থেকে সংবাদ চুরি করে থাকে। আর তাদের আবদ্ধ করা কেবল রমজানের রাতগুলোতে ঘটে, দিনের বেলায় নয়। কারণ, কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার সময় তাদের জন্য আকাশ থেকে সংবাদ চুরি করা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, এরপর সেই ধারাবাহিকতা বৃদ্ধি করে এখনো তাদের আবদ্ধ করা হয়৷

ইমাম কুরতুবি (রহ.) বলেন:
যদি প্রশ্ন করা হয়—তাহলে কেন রমজানে এখনো অনেক মানুষ পাপ করে?

উত্তর হলো—শয়তানদের শৃঙ্খলিত করা হয়, কিন্তু কেবল তাদের জন্য, যারা রোজার শর্তগুলো পূরণ করে এবং এর আদবসমূহ রক্ষা করে।

অথবা, কেবল অধিক অবাধ্য (مردة - মারদ্দাহ) শয়তানদের বন্দী করা হয়, সব শয়তানদের নয়।

অথবা, উদ্দেশ্য হলো—রমজানে পাপের হার কমে যায়, যা বাস্তবে পরিলক্ষিত হয়। কেননা, অন্যান্য সময়ের তুলনায় রমজানে পাপ অনেক কম ঘটে।

কারণ, শুধু শয়তানই মানুষকে পাপ করায় না, বরং প্রবৃত্তির চাহিদা, মন্দ স্বভাব এবং মানুষ শয়তানরাও পাপের কারণ হতে পারে।

28/02/2025

ঘুমের মাঝে ঘনঘন ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখা জিন,যাদুগ্রস্থ হওয়ার অন্যতম লক্ষ্মন

ঈমানদারদের আধ্যাত্মিক শক্তি হচ্ছে তাক্ব‌ওয়া অবলম্বন।আল্লাহর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা ও আল্লাহর সাহায্য লাভ করা।পক্ষান্তর...
25/02/2025

ঈমানদারদের আধ্যাত্মিক শক্তি হচ্ছে তাক্ব‌ওয়া অবলম্বন।আল্লাহর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা ও আল্লাহর সাহায্য লাভ করা।
পক্ষান্তরে কাফেরদের আধ্যাত্মিক শক্তি হলো, কুফরী করা ও শয়তানের নৈকট্য ও সাহায্য লাভ করা।

যাদুকররা কুফরী কাজ কারবারের মাধ্যমে জিন-শয়তানদের খুশি করে তাদের সাহায্য কামনা করে।

এমনকি তারা যখন কাউকে জিনদের ক্ষতি থেকে বাঁচানোর তদবির করে সেটা মূলত তারা জিনদের কাছেই আশ্রয় প্রার্থনা করে নিরাপত্তা দেয়।

وَّاَنَّہٗ کَانَ رِجَالٌ مِّنَ الۡاِنۡسِ یَعُوۡذُوۡنَ بِرِجَالٍ مِّنَ الۡجِنِّ فَزَادُوۡہُمۡ رَہَقًا ۙ
এবং মানুষের মধ্যে কিছু লোক জিনদের কিছু লোকের আশ্রয় গ্রহণ করত। এভাবে তারা জিনদেরকে আরও বেশি আত্মম্ভরী করে তুলেছিল।
—আল জ্বিন - ৬
তাফসিরে মুয়াসসারে এর ব্যাখ্যায় এসেছে -
وأنه كان رجال من الإنس يستجيرون برجال من الجن، فزاد رجالُ الجنِّ الإنسَ باستعاذتهم بهم خوفًا وإرهابًا ورعبًا. وهذه الاستعاذة بغير الله التي نعاها الله على أهل الجاهلية، من الشرك الأكبر، الذي لا يغفره الله إلا بالتوبة النصوح منه. وفي الآية تحذير شديد من اللجوء إلى السحرة والمشعوذين وأشباههم.
আর কিছু মানুষ ছিল যারা জিনদের মধ্যে কিছু পুরুষের আশ্রয় চাইত, মানুষ জিনদের কাছে এই আশ্রয় চাওয়ার ফলে তারা মানুষদেরকে ভয়, আতঙ্ক ও ন্ত্রাস আরও বাড়িয়ে দিত। আল্লাহ যেটাকে তিরস্কার করেছেন, সেই আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে আশ্রয় চাওয়া—এটি বড় শিরক, যা সত্যিকারের তওবা ছাড়া আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। এই আয়াতে কঠোর সতর্কতা রয়েছে জাদুকর, তান্ত্রিক এবং তাদের মতো অন্যদের কাছে সাহায্য চাইতে নিষেধ করার ব্যাপারে।

জিন এবং জিব জন্তুর ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য জাহেলিয়াতের যুগে মানুষ জিনদের আশ্রয় প্রার্থনা করত। সেই জাহেলিয়াত এখনো মানুষ চর্চা করে। জিনের কাছে নিরাপত্তা প্রার্থনা করে।

23/02/2025
মৃত্যুর পর কি আত্ম ফিরে আসে? বাস্তবতা কি?বিভিন্ন ঘটনা থেকে শুনা যায়, কারো মৃত্যুর পর তার রূপ ধারণ করে কেউ আসে, কান্নাকা...
21/02/2025

মৃত্যুর পর কি আত্ম ফিরে আসে? বাস্তবতা কি?

বিভিন্ন ঘটনা থেকে শুনা যায়, কারো মৃত্যুর পর তার রূপ ধারণ করে কেউ আসে, কান্নাকাটি করে, গাছের নিচে বসে থাকে। ইত্যাদি কেউ কোন ঘটনা বানিয়ে বলতে পারে কিন্তু বাস্তবে এরকম হ‌ওয়াটাও অসম্ভব বা অবাস্তব কিছু না।

তবে এটা ঐ মৃত ব্যক্তির কোন আত্মা না। যা হি'ন্দু'রা বিশ্বাস করে। তাহলে এটা কি? এটা হচ্ছে, ক্বারীন জ্বীন। যা সবার সাথেই থাকে।

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " مَا مِنْكُمْ مِنْ أَحَدٍ إِلَّا وَقَدْ وُكِّلَ بِهِ قَرِينُهُ مِنَ الْجِنِّ ". قَالُوا : وَإِيَّاكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ ؟ قَالَ : " وَإِيَّايَ، إِلَّا أَنَّ اللَّهَ أَعَانَنِي عَلَيْهِ فَأَسْلَمَ، فَلَا يَأْمُرُنِي إِلَّا بِخَيْرٍ

অনুবাদ:

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

"তোমাদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যার সাথে একজন জিন নিয়োগ করা হয়নি।"

সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন: "হে আল্লাহর রাসূল! আপনার সাথেও?"

তিনি বললেন: "হ্যাঁ, আমার সাথেও, তবে আল্লাহ আমাকে তার ওপর সাহায্য করেছেন, ফলে সে ইসলাম গ্রহণ করেছে। তাই সে আমাকে কেবল ভালো কাজের নির্দেশই দেয়।"


আরো বিস্তারিত আসবে ইন শা আল্লাহ্!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামী রুকইয়াহ রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram