Nurse at home

29/11/2025

03/11/2025

হাসপাতালে একজন রোগিকে Inf-N/S 1000 ml এর সাথে Inj-KCL / KT 2ample or 1ample দেওয়া হয়।
আসুন জেনে নেই কেন দেওয়া হয় Injection -KT.

নিচে এর বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
👇

হাসপাতালে একজন রোগীকে Infusion N/S (Normal Saline) 1000 ml এর সাথে Inj. KCL (Potassium Chloride) দেওয়া হয় শরীরে পটাসিয়াম ঘাটতি পূরণ ও ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখার জন্য।

✅দেওয়ার উদ্দেশ্য:
১.শরীরে Potassium (K⁺) এর ঘাটতি পূরণ করা।
২.Electrolyte balance বজায় রাখা।
৩.Cardiac, muscle ও nerve function স্বাভাবিক রাখা।

✅প্রয়োজনীয়তা (Indications):
1. Hypokalemia – রক্তে পটাসিয়াম কম থাকা (যেমন বমি, ডায়রিয়া, diuretics ব্যবহার)
2. Cardiac protection – Arrhythmia প্রতিরোধ
3. Muscle & nerve function – দুর্বলতা বা পেশীর ক্র্যাম্প কমানো।

🚫 যাদের দেওয়া যাবে না:
১.Hyperkalemia (রক্তে পটাসিয়াম বেশি থাকলে)

২.Severe renal failure (কিডনি বিকল) — কারণ কিডনি পটাসিয়াম বের করতে পারে না।
৩.
Dehydration ছাড়া শুধুমাত্র cardiac problem থাকলে সতর্কভাবে ব্যবহার করতে হয়

✅সর্তকতা (Precautions):

১.Direct IV push দেওয়া যাবে না – মৃত্যু বা cardiac arrest ঘটতে পারে।
২.অবশ্যই Normal Saline বা অন্য IV fluid এর সাথে মিশিয়ে ধীরে ধীরে (slow infusion) দিতে হয়।
৩.Serum potassium level পরীক্ষা করতে হবে – over-correction এ hyperkalemia হতে পারে।

03/11/2025

চলুন জেনে নেই (ক্যাথেটার) কত প্রকার এবং কোন ক্যাথটার কোন কাজে ব্যবহার করা হয়?

(ক্যাথেটার) হচ্ছে এক ধরনের সরু, নরম নল যা শরীরের ভেতরে তরল পদার্থ বের করা, দেওয়া বা মাপার জন্য ব্যবহার করা হয়।

👉 এর ব্যবহার ও গঠন অনুযায়ী ক্যাথেটারের বিভিন্ন প্রকার আছে।
চলো ধীরে ধীরে দেখে নিই 👇

🩺 ১️⃣ Urinary Catheter (প্রস্রাবের ক্যাথেটার)

👉 Urin বের করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
এরও কয়েকটি ধরন আছে —

Foley’s Catheter: সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে; দীর্ঘসময় প্রস্রাব নিষ্কাশন করতে রাখা যায়।

Nelaton Catheter: অল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করা হয় (যেমন প্রস্রাব পরীক্ষা নেওয়ার সময়)।

Suprapubic Catheter: পেটের নিচ দিয়ে সরাসরি ব্লাডারে দেওয়া হয়।

💉 ২️⃣ Intravascular Catheter

👉 রক্তনালীতে প্রবেশ করানো হয় ওষুধ, স্যালাইন বা রক্ত দেওয়ার জন্য।
প্রধান ধরনগুলো হলো —

Peripheral IV Catheter (হাতে স্যালাইন দেওয়ার জন্য)

Central Venous Catheter (CVC)

Arterial Catheter (রক্তচাপ বা গ্যাস মাপার জন্য)

🫁 ৩️⃣ Cardiac Catheter

👉 হার্টের ভেতরে ঢুকিয়ে রক্তপ্রবাহ ও প্রেসার পরীক্ষা করা হয় (Cardiac catheterization এ ব্যবহৃত)।

🧠 ৪️⃣ Epidural বা Spinal Catheter

👉 মেরুদণ্ডের কাছে ওষুধ দেওয়ার জন্য (যেমন ডেলিভারির সময় পেইন রিলিফে)।

💧 ৫️⃣ Peritoneal বা Abdominal Catheter

👉 পেটের ভেতরের তরল (ascitic fluid বা dialysis fluid) বের করতে বা দিতে ব্যবহার হয়।

🧫 ৬️⃣ Feeding Catheter (Nasogastric Tube)

👉 নাক দিয়ে পাকস্থলীতে পৌঁছায়; খাবার বা ওষুধ দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

🧍‍♀️ সংক্ষেপে:

প্রস্রাবের জন্য Foley, Nelaton
রক্তনালীতে IV, CVC
হার্টে Cardiac
মেরুদণ্ডে Epidural
পেটে Peritoneal
খাবার দেওয়ার জন্য Feeding/Nasogastric

31/10/2025

Fibroid Uterus (জরায়ুর ফাইব্রয়েড)
জরায়ুর ভেতরে বা বাইরে বাড়তে থাকা অস্বাভাবিক মাংসপিণ্ডকে Fibroid বা Myoma বা Leiomyoma বলা হয়। এটি ক্যান্সার নয়, এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জীবন-ঝুঁকির কারণও নয়। তবে আকার, সংখ্যা ও অবস্থান অনুযায়ী সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

কেন ফাইব্রয়েড হয়?

ফাইব্রয়েডের সঠিক কারণ পুরোপুরি জানা নেই, তবে নিচের বিষয়গুলো যুক্ত:

শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের প্রভাব

বংশগত কারণ (মা বা বোনের থাকলে ঝুঁকি বেশি)

মোটা হওয়া / ওজন বৃদ্ধি

২০–৪৫ বছর বয়সে বেশি দেখা যায়

লক্ষণ (Symptoms)

সবসময় লক্ষণ নাও থাকতে পারে। তবে থাকলে দেখা যেতে পারে:

অত্যধিক মাসিক রক্তপাত

মাসিক দীর্ঘস্থায়ী হওয়া

পেট বা তলপেটে ভার অনুভব

পেট ফুলে যাওয়ার অনুভূতি

Back pain / কোমর ব্যথা

ঘন ঘন প্রস্রাব (ফাইব্রয়েড মূত্রাশয় চাপলে)

বন্ধ্যাত্ব বা গর্ভধারণে সমস্যা (কিছু ক্ষেত্রে)

ফাইব্রয়েডের ধরন

ধরন অবস্থান

Submucosal জরায়ুর ভেতরের লাইনিং এ
Intramural জরায়ুর দেয়ালের ভেতরে (সবচেয়ে সাধারণ)
Subserosal জরায়ুর বাইরের দিকে

ডায়াগনোসিস (কীভাবে ধরা পড়ে)

Ultrasound (USG) → সহজ ও প্রথম পরীক্ষা

MRI (বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে)

ডাক্তার পেলভিক পরীক্ষা করেন

চিকিৎসা

চিকিৎসা নির্ভর করে:

আকার (Fibroid Size)

সংখ্যা

লক্ষণ আছে কি না

রোগীর বয়স

ভবিষ্যতে গর্ভধারণের ইচ্ছা

1) ওষুধে নিয়ন্ত্রণ (ছোট ও উপসর্গ কম হলে):

Painkiller

Hormonal medicines

Injection (GnRH Analog) → কিছু সময়ের জন্য সাইজ কমায়

2) সার্জারি

পদ্ধতি উপযুক্ত পরিস্থিতি

Myomectomy (Fibroid কেটে বাদ, জরায়ু রাখা) গর্ভধারণ করতে চাইলে
Hysterectomy (জরায়ু তুলে ফেলা) বয়স বেশি/সন্তান আছে/লক্ষণ বেশি এবং সাইজ বড়
Uterine Artery Embolization রক্তনালী ব্লক করে ফাইব্রয়েড শুকানো

ফাইব্রয়েড কি ক্যান্সারে রূপ নেয়?

খুবই বিরল (কম ১% ক্ষেত্রে)।
প্রায় সব ফাইব্রয়েড benign (non-cancerous)।

কখন অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে

মাসিক রক্তপাত খুব বেশি ও অ্যানিমিয়া হচ্ছে

পেট দ্রুত বড় হচ্ছে

গর্ভধারণে সমস্যা হচ্ছে

ব্যথা সহ্য করা যাচ্ছে না

জীবনযাপন পরামর্শ

ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন

নিয়মিত হাঁটাচলা

Vitamin D ও Iron সমৃদ্ধ খাবার

Fast food ও উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার কমান

যদি চান, আমি ফাইব্রয়েডের চিকিৎসা প্ল্যান আপনার বয়স, সাইজ ও উপসর্গ অনুযায়ী ঠিক করে দিতে পারি।
শুধু বলুন:

1. আপনার বয়স

2. USG-তে ফাইব্রয়েডের Size ও সংখ্যা

3. সন্তান নেওয়ার ইচ্ছা আছে কি না

21/10/2025

♦ ১ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে নিন-হঠাৎ কেউ স্ট্রো'ক করলে আপনার করণীয়।
♦ প্রথম কাজ হবে ওই ব্যক্তির বিশ্রামের ব্যবস্থা করা।
♦ রো'গীকে নড়াচড়া করা যাবে না। কারণ, ম'স্তিষ্কে র'ক্তক্ষরণ বি'স্ফোরিত হতে পারে।
♦ যদি আ'ক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বি'কৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করতে হবে। এমনভাবে ম্যাসেজ করতে হবে যাতে রো'গীর কান লাল হয়ে যায়। লাল হলে বুঝতে হবে কানে র'ক্ত পৌঁছেছে।
♦ এরপর দুই কান থেকে দুই ফোঁটা র'ক্ত পড়ার জন্য কানের নরম অংশে সু'চ ফুটাতে হবে। কয়েক মিনিট পর দেখবেন মুখ আর বি'কৃত হবে না।
♦ সবাইকে জানাবেন।হয়তো আপনার জানানো টাই পৃথিবীতে আরেকটা মানুষকে বাঁ'চিয়ে তুলতে পারে।
♦ এরপর অবশ্যই নিকটবর্তী চিকিৎসা কেন্দ্রে বা হসপিটালে বা কোনো নিকটবর্তী ডাক্তারের কাছে অবশ্যই নিয়ে যাবেন।
♦ আমি আপনার কাছে পৌঁছে দিয়েছি, আপনি আরও একজন সচেতন মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দিয়ে সহায়তা করুন।

02/10/2025

আসুন শান্তির সমাজ গড়ি, যেখানে সবাই নিরাপদে থাকবে। থাকবেনা কোন রেষারেষি,হানাহানি, কাটাকাটি। বাঘ ও হরিন এক ঘাটে পানি পান করবে। একটা বার একটা বার ইসলামের শাসন দেখুন, কোন দুঃখ কষ্ট থাকবে না ইনশাআল্লাহ।

10/09/2025

🧑‍🍼@ #নবজাতককে (newborn) শান্ত করার জন্য কোলে নিয়ে আস্তে আস্তে দোলানো বা ঝুলানো অনেক বাবা-মা করেন। তবে এটি কতটা নিরাপদ আর কতটা ক্ষতিকর—সে বিষয়ে কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার:

✅ নিরাপদ দিক

হালকা দোলানো: আস্তে আস্তে দোলালে বাচ্চা আরাম পায়, মায়ের গন্ধ ও হৃদস্পন্দন শোনে—যা তাকে নিরাপত্তা দেয়।

শান্ত করার প্রাকৃতিক উপায়: কান্নাকাটি কমায়, দ্রুত ঘুমাতে সাহায্য করে।

বন্ডিং: মা-বাবার সাথে শিশুর সম্পর্ক দৃঢ় হয়।

⚠️ ঝুঁকির দিক

জোরে ঝাঁকানো (Shaken Baby Syndrome): বাচ্চাকে জোরে ঝাঁকানো বা তীব্রভাবে নড়াচড়া করানো মস্তিষ্ক ও চোখের রক্তনালীতে ক্ষতি করতে পারে। এতে স্থায়ী স্নায়বিক সমস্যা এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।

অতিরিক্ত দোলানো: ক্রমাগত ঝুলিয়ে ঘুম পাড়ানোর অভ্যাস হলে পরে বাচ্চা শুধু দোল ছাড়া ঘুমাতে না চাইতে পারে।

গলার সাপোর্টের অভাব: নবজাতকের গলা ও মাথার পেশি দুর্বল থাকে। কোলে নিয়ে দোলানোর সময় যদি মাথা ঠিকমতো সাপোর্ট না দেওয়া হয়, তাহলে আঘাত লাগতে পারে।

✅ করণীয়

সবসময় হালকা ও আস্তে আস্তে দোলান, যেন নড়াচড়া কোমল হয়।

বাচ্চার গলা ও মাথা ভালোভাবে সাপোর্ট দিন।

শিশুকে দোলানোর সময় হঠাৎ তীব্র গতি বা ঝাঁকুনি এড়িয়ে চলুন।

দোলানোর পাশাপাশি লালন-পালনের অন্য উপায় ব্যবহার করুন (হালকা গান শোনানো, বুকের দুধ খাওয়ানো, পিঠে আস্তে চাপড়ানো)।

10/09/2025

✅@ #কাটা জায়গায় সেলাই দেওয়া কেন প্রয়োজন?

1. রক্তক্ষরণ বন্ধ করার জন্য – সেলাই করলে কাটা জায়গার ধমনী বা শিরা চেপে ধরে রক্তক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ হয়।

2. চামড়া ও টিস্যু ঠিকভাবে জোড়া লাগানোর জন্য – এতে ক্ষত দ্রুত সারে এবং দাগ কম থাকে।

3. সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য – খোলা ক্ষত থাকলে জীবাণু ঢোকার সম্ভাবনা বেশি, সেলাই দিলে ঝুঁকি কমে।

4. অতিরিক্ত টিস্যু ক্ষতি রোধে – ক্ষত এক জায়গায় স্থির থাকে, নতুন টিস্যু তৈরি সহজ হয়।

🩸 রক্তপাত (Bleeding) বন্ধ করার জন্য তৎক্ষণাৎ করণীয়:

1. চাপ প্রয়োগ করা – পরিষ্কার কাপড়, গজ বা রুমাল দিয়ে কাটা জায়গায় সরাসরি চাপ দিন।

2. উঁচুতে তুলে ধরা – কাটা হাত বা পা হলে হৃদপিণ্ডের চেয়ে উঁচুতে তুলে ধরলে রক্তপাত কমে।

3. চাপ দিয়ে বেঁধে দেওয়া (Pressure Bandage) – যদি বেশি রক্তপাত হয়, পরিষ্কার কাপড় বা ব্যান্ডেজ দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রাখুন।

4. ঠান্ডা প্রয়োগ (Cold compress) – বরফের টুকরো কাপড়ে মুড়ে আশেপাশে ধরলে রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে রক্তপাত কমে।

5. তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের কাছে যাওয়া – যদি রক্তপাত বন্ধ না হয় বা ক্ষত গভীর হয়, দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সেলাই/চিকিৎসা করাতে হবে।

08/09/2025

@ #চিকনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এটি মূলত এডিস মশার (Aedes aegypti ও Aedes albopictus) কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।

🦠 চিকনগুনিয়া রোগ কী?

এটি চিকনগুনিয়া ভাইরাস দ্বারা হয়।

নামের অর্থ হলো “যে রোগে শরীর কুঁকড়ে যায়”, কারণ এতে জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।

ডেঙ্গুর মতো হঠাৎ জ্বর হয়, তবে সাধারণত মৃত্যুঝুঁকি কম।

📌 কেন হয়?

এডিস মশা দিনে কামড়ালে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে।

মশার প্রজননস্থল যেমন— জমে থাকা পানি, ড্রাম, টব, পুরোনো টায়ার ইত্যাদিতে এডিস মশা জন্মায়।

শহুরে এলাকায় এ রোগ বেশি ছড়ায়।

🤒 উপসর্গ:

হঠাৎ জ্বর

জয়েন্টে ব্যথা ও ফোলা (বিশেষ করে হাত-পা ও আঙুলের গিঁটে)

মাথাব্যথা

চোখে ব্যথা বা লাল হওয়া

শরীরে লালচে দাগ

প্রচণ্ড ক্লান্তি

🛡️ প্রতিকার ও করণীয়:

চিকনগুনিয়ার নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন নেই। মূলত উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করাই চিকিৎসা।

✅ করণীয়:

প্রচুর পানি ও তরল খাবার খেতে হবে

বিশ্রামে থাকতে হবে

ব্যথা কমাতে প্যারাসিটামল খাওয়া যায় (ডাক্তারের পরামর্শে)

জয়েন্টে গরম পানির সেঁক দেওয়া যেতে পারে

মশার কামড় থেকে বাঁচতে মশারি, রিপেলেন্ট, লম্বা জামা ব্যবহার করা

❌ করণীয় নয়:

এসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন জাতীয় ব্যথানাশক না খাওয়াই ভালো (কারণ এতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি থাকে)

👉 সবচেয়ে জরুরি হলো মশা নিয়ন্ত্রণ এবং মশার কামড় এড়ানো।

03/09/2025

🩺 গেস্ট্রিকের ঔষধ সেবনের ---🩺

⚠️ সতর্কবার্তা:

👉 আপনার স্বাস্থ্য আপনার হাতে – সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।

29/08/2025

@ #আল্ট্রাসনোগ্রাফি (Ultrasonography) কী?
আল্ট্রাসনোগ্রাফি হলো একটি পরীক্ষা যেখানে উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ (sound waves) ব্যবহার করে শরীরের ভেতরের ছবি তৈরি করা হয়। এতে কোনো রেডিয়েশন থাকে না, তাই এটি নিরাপদ। গর্ভাবস্থায় মায়ের গর্ভের ভেতরে বেড়ে ওঠা শিশুর অবস্থা ও জরায়ু সম্পর্কিত তথ্য জানতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।

প্রেগন্যান্সির সময় কখন কখন আল্ট্রাসনোগ্রাফি করা হয়?

👉 গর্ভাবস্থায় সাধারণত ৩–৪ বার আল্ট্রাসনোগ্রাফি করা হয় (চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজন হলে আরও বেশি হতে পারে):

1. প্রথম ট্রাইমেস্টার (৬–১২ সপ্তাহে)

গর্ভ নিশ্চিত করতে

শিশুর সংখ্যা (এক বা একাধিক) জানতে

শিশুর অবস্থান (জরায়ুর ভেতরে ঠিক আছে কিনা) দেখতে

প্রাথমিকভাবে শিশুর বয়স (gestational age) নির্ধারণ করতে

2. দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার (১৮–২২ সপ্তাহে) – Anomaly Scan

শিশুর শারীরিক গঠন স্বাভাবিক কিনা

হার্ট, ব্রেইন, কিডনি, হাত-পা ইত্যাদি সঠিকভাবে গঠিত হচ্ছে কিনা

প্লাসেন্টার অবস্থান

3. তৃতীয় ট্রাইমেস্টার (২৮–৩২ সপ্তাহে)

শিশুর বৃদ্ধি (growth) ঠিক আছে কিনা

শিশুর ওজন অনুমান করা

পানি (amniotic fluid) পরিমাণ স্বাভাবিক আছে কিনা

নাভির তারের রক্ত সঞ্চালন

4. শেষ পর্যায়ে (৩৬–৩৮ সপ্তাহে, প্রয়োজনে)

শিশুর মাথা নিচের দিকে আছে কিনা

নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কি না

প্লাসেন্টা ও শিশুর অবস্থার চূড়ান্ত মূল্যায়ন।



Tanni Islam 🕊️

29/08/2025

@ #আপনার নিজ বাড়িতে নার্সিং সেবা, আপনার বৃদ্ধ/অসুস্থ পিতা-মাতা বা প্রিয়জনের পরিচর্যার প্রয়োজনে। আমরা আপনার কর্ম ব্যস্ত সময়ে আপনার প্রিয়জনকে নিজ পিতা-মাতার মত আদর স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে সেবা/ পরিচর্যা করে থাকি। আপনার পরিবারের সেই সকল প্রিয় মানুষ, যারা এক কথায় বলতে গেলে নিজের খেয়াল নিজে রাখতে পারেনা। যারা অন্যের সাহায্য ছাড়া নড়তে পারে না ঠিক তাদের জন্যই আমাদের এই হোম সার্ভিস। আপনার ঘরের সেবিকা,,,

কেনো আমাদের সার্ভিস নিবেন??

✅ ২৪/৭ কাস্টমার সাপোর্ট
✅ ১০০% ভেরিফাইড হেল্থ সার্ভিস প্রোভাইডার
✅ অর্থ ও সময় সাশ্রয়ী
✅ ১০০% স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোম সার্ভিস
✅আমরাই ১০০% সিকিউরিটি দিয়ে থাকি।

যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে,,,,