এস এ হিজামা থেরাপী সেন্টার

এস এ হিজামা থেরাপী সেন্টার হিজামা বা কাপিং থেরাপি কি সুন্নাহসম্মত চিকিৎসা

হিজামা ------------------_-----------------নবীজি (সাঃ) বিভিন্ন সময়ে হিজামা করতেন এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস ...
19/06/2025

হিজামা ------------------_-----------------
নবীজি (সাঃ) বিভিন্ন সময়ে হিজামা করতেন এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস পাওয়া যায়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নিচে উল্লেখ করা হলো:
নবীজি (সাঃ) কর্তৃক হিজামা:
বিভিন্ন হাদিসে উল্লেখ আছে যে, নবীজি (সাঃ) নিজ শরীরের বিভিন্ন অংশে হিজামা করতেন, যেমন - মাথার মাঝখানে এবং কাঁধের মাঝখানে।
হিজামার উপকারিতা:
নবীজি (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি নিজ দেহের এ অংশ থেকে রক্তমোক্ষণ করাবে, সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও তার কোন ক্ষতি হবে না।"
অন্যান্য চিকিৎসাপদ্ধতির চেয়ে হিজামা শ্রেষ্ঠ:
নবীজি (সাঃ) বলেন, "তোমরা যে সব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও শিংগা লাগানো তার মধ্যে অতি উত্তম ব্যবস্থা" (সহীহ মুসলিম: ৩৮৯৪)।
হিজামা করার জন্য উপযুক্ত সময়:
ইসলামে প্রচলিত আছে যে, হিজামা করার জন্য সতেরো, উনিশ বা একুশ তারিখ (চন্দ্র মাসের) অথবা সোমবার, মঙ্গলবার বা বৃহস্পতিবার এই দিনগুলো

মারাঠা জাতি ভারত উপমহাদেশের সর্বপ্রথম জঙ্গিগোষ্ঠী। আওরঙ্গজেব না থাকলে ভারতবর্ষে শান্তি-শৃঙ্খলার কোনো অস্তিত্বই থাকত না। ...
30/04/2025

মারাঠা জাতি ভারত উপমহাদেশের সর্বপ্রথম জঙ্গিগোষ্ঠী। আওরঙ্গজেব না থাকলে ভারতবর্ষে শান্তি-শৃঙ্খলার কোনো অস্তিত্বই থাকত না।

দুজন মুসলিম শাসক ভারতবর্ষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন হলো আলাউদ্দিন খিলজী, যিনি কমপক্ষে ৬ বার মোঙ্গল আক্রমণ ঠেকিয়ে ভারতবর্ষকে রক্ষা তো করেছেনই, পাশাপাশি পাল্টা আক্রমণ করে মোঙ্গলদের তাড়িয়ে দিয়েছেন এই অঞ্চল থেকে।

আরেকজন সম্রাট আওরঙ্গজেব। যিনি ভারতবর্ষের যাবতীয় বিশৃঙ্খলাকে নির্মূল করে সাধারণ জনগণের শান্তি নিশ্চিত করেছেন। মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা হিন্দু জঙ্গিগোষ্ঠী মারাঠা জাতিকে এমন ভাবে দমন করেছেন যে ৫০ বছর ভারতবাসী শান্তিতে ঘুমাতে পেরেছে।

রক্তে যাদের বেইমানি এবং গোলামীর ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে আছে তারাই এই দুজনকে অপমানজনক কথা বলে। আসলে ওই নিকৃষ্ট গোলামের জাতের ইতিহাসে তারা কখনোই স্বাধীন থাকেনি। অভিশপ্ত ইহুদীদের মত হিন্দুরাও অভিশপ্ত হয়ে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দীর কারো না কারো গোলামী করেছে। এই অশিক্ষিত অভিশপ্ত জাতি তাদের গোলামি থেকে মুক্তিদাতা মুসলিম শাসকদেরই নিষ্ঠুর হিসেবে আখ্যায়িত করছে। এই বন্যদের কাছে অন্য জাতির গোলামি করাই স্বাধীনতা, আর গোলামী থেকে মুক্তি দেওয়া হলো নিষ্ঠুরতা!

মুসলিম শাসনের পতনের পর হিন্দুরা ব্রিটিশদের গোলামী করেছিল। মুসলিমরা যখন 'পরিপূর্ণ স্বাধীনতার' আন্দোলন করতো, তখন এরা স্বায়ত্তশাসনের কথা বলে মুসলিমদের পিঠে ছুরি মারতো।

মুসলিমরা যখন স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য এতটাই মরিয়া যে তাদেরকে সবদিক থেকে কোণঠাসা করতে তাদের ভাষাকেও পর্যন্ত বয়কট করেছে। তখন হিন্দুরা ব্রিটিশদের যাবতীয় সুবিধা ভোগ করে একদম অনুগত ভৃত্যে পরিণত হয়েছিল।

ব্রিটিশ শাসনের পরও তারা আজও ব্রিটিশদের গোলামী করছে। এক অসভ্য জাতি আরেক অসভ্য পশ্চিমাদের গোলামী করছে।

অবশ্য অসভ্য জাতি কখনো সভ্য জাতির গোলামী করার উপযুক্ত নয়। এক অসভ্য জাতি আরেক অসভ্য জাতির গোলামী করবে, এটাই তো ইতিহাস। সভ্য জাতি কখনো কোনো জাতিকে গোলাম বানায় না। মুসলিমরা তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

27/04/2025

আমরা যখনই নিজেকে জ্ঞানী মনে করি,
তখনই জ্ঞান অর্জনের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

Dr. Md. Faijul Huq - ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক

27/04/2025
27/04/2024

এই গরমে উত্তরা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
হিজামা করুন।
📞01703242842
হিজামা করার সুন্নাহ তারিখ হচ্ছে
আরবী মাসের 17,19,21.
ইংরেজি মাসের হিসাব 27,29,01.
শনিবার, সোমবার, বুধবার।

22/04/2024

উচ্চ রক্তচাপ কমাতে হিজামা করুন
যোগাযোগ 01703-242842

22/04/2024
 #উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে হিজামাই সর্বোত্তম চিকিৎসা।⏩গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও, কারণ কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে...
20/04/2024

#উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে হিজামাই সর্বোত্তম চিকিৎসা।
⏩গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও, কারণ কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে
(আলহ হাকিম ৭৪৮২)
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,”নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময়
(বুখারীঃ৫২৯৪)
⏩মানুষ চিকিৎসার জন্য যেসব উপায় অবলম্বন করে তন্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম
(আল হাকিমঃ৭৪৭০)
⏩খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম, এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়(ইবনে মাজাহঃ৩৪৮৭)

✅হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়ঃ-
*মাইগ্রেন
*মাথা ব্যথা
*বাত ব্যথা
*পেট ব্যথা
*কোমর ব্যথা
*পায়ে ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*ঘাড়ে ব্যথা
*মাংস পেশির ব্যথা
*দীর্ঘ মেয়াদি মাথা ব্যথা
*মেরুদন্ড ব্যথা
*গোড়ালি ব্যথা
*স্পোর্টস ইঞ্জুরি
*হাই ব্লাড প্রেশার
*গেটে বাত
*চুল পড়া সমস্যা
*কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা
*থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
*কাশি,কফ ও ফুসফুসের সমস্যা
*রিউমাটয়েড আর্থ্রাটিস
*সায়েটিকা
*ঘুমের সমস্যা
*মানসিক সমস্যা
*হতাশা/অবসাদ/দুঃশ্চিন্তা
*স্মরন শক্তির দূর্বলতা
*চর্মরোগ
*আমাশয়
*প্যারালাইসিস
*হাত পা অবশ
*ইউরিক এসিড
*কোলেস্টেরল
*হরমোনাল সমস্যা
*সাইনোসাইটিস
*লিভারের সমস্যা
*গ্যাষ্টিক
*আলসার
*হাড় ক্ষয়
*বডি ডিটক্স ইত্যাদি।

01703-242842

আলহামদুলিল্লাহ শীতে হিজামা চলমান, রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে ও সুস্থ থাকতে হিজামা গ্রহণ করুন। খালিশপুর খুলনা
06/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ শীতে হিজামা চলমান, রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে ও সুস্থ থাকতে হিজামা গ্রহণ করুন।
খালিশপুর খুলনা

👉শীত অফার দিবো আপনাদের সাড়া পেলে ইনশা আল্লাহ। শীত ও কাজের চাপে বেশ কিছুদিন যাবত কোমরে ব্যথা সহ বিভিন্নভাবে অসুস্থতা বোধ ...
29/12/2023

👉শীত অফার দিবো আপনাদের সাড়া পেলে
ইনশা আল্লাহ।

শীত ও কাজের চাপে বেশ কিছুদিন যাবত কোমরে ব্যথা সহ বিভিন্নভাবে অসুস্থতা বোধ করছিলাম।
তো আল্লাহর নেয়ামত হিজামা চিকিৎসা গ্রহণ করলাম।

এই শীতে শরীরকে চাঙ্গা রাখতে ব্যথার সমস্যাকে দূর করতে এবং রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখতে হিজামা গ্রহণ করুন।
এস এ হিজামা থেরাপি তে চলে আসুন।

Dr Shahjalal আমার এস এ হিজামা থেরাপী সেন্টার এ এসে হিজামা দিয়েছেন। আল্লাহ উত্তম জাঝায়ে খায়ের দান করুন।

   🇧🇩হিজামা চলমান আলহামদুলিল্লাহ।
22/12/2023


🇧🇩

হিজামা চলমান আলহামদুলিল্লাহ।

07/12/2023

ঊষাপান

প্রত্যুষে ঘুম থেকে উঠে শয্যাত্যাগের আধাঘন্টা বা একঘণ্টা পর যদি তিনবারে আধঘণ্টা অন্তর আধাগ্লাস করে শীতল পানি পান করা যায় তবে কোষ্ঠ পরিত্যাগে তা হয় সবিশেষ সহায়ক। আর্যঋষিরা একে বলতেন ঊষাপান। সেই সূত্রে ঊষাকালে অর্থাৎ সূর্যোদয়ের আগে পানি পান করাকে ঊষাপান বলা হয় আয়ুর্বেদশাস্ত্রে।

প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করলে তবেই প্রকৃতি দেহের যথেষ্ট দূষিত পদার্থ মূত্রের মাধ্যমে বের করে দিতে সমর্থ হয়। এজন্য পানি পানই সর্বরোগের অন্যতম প্রধান চিকিৎসা। কোষ্ঠ পরিস্কার করতেও জলের ক্ষমতা অসাধারণ।

মাঝে মাঝে দেহের মধ্যে এমন এক একটা লক্ষণ দেখা যায় যার কারণ আমরা সহজে ঠিক ধরতে পারি না। শরীরটা যেন কেমন কেমন করছে। কেন খারাপ লাগছে বোঝা যাচ্ছে না। তবুও অস্বস্তি, বমি বমি ভাব, অম্বল-ঢেকুর ওঠে, পেটভার হয়ে থাকে ইত্যাদি। দেহের অবসাদ নষ্ট করতে জলের বিকল্প নেই। অনেক সময় এমনও হয় যে, শরীর যেন ভেঙে আসে, মুখের হাসি নিভে যায়, রাগ-ক্ষোভ বাড়তে থাকে খুব সামান্য কারণে। এমন অস্বস্তিকর অবস্থায় এক গ্লাস শীতল পানি পান করে নিলে পাঁচ মিনিটের মধ্যে অবসাদ দূর হয়ে মনটা প্রফুল্ল হয়ে ওঠে।

স্টিম ইঞ্জিন চালাতে হলে মাঝে মাঝে যেমন কয়লা ও পানির প্রয়োজন হয় তেমনই আমাদের শরীররক্ষার জন্যও খাদ্য ও পানি প্রয়োগ করতে হয়। যারা স্টিম ইঞ্জিন চালিত রেলগাড়ি দেখেছেন তারা নিশ্চয় এও লক্ষ্য করেছেন যে, রেলগাড়ি চলতে চলতে মাঝে মাঝে ইঞ্জিনে কয়লা দিতে হয় আর Watering Station এ এলে ইঞ্জিনে নতুন পানি দিতে হয়। সেই রকম রাতে খাওয়াদাওয়ার পর ঘুমাতে যাবার আগে আমরা যে পানি পান করে ঘুমাই সেই পানি শরীরের উত্তাপে দেহের ভেতরেই শুকিয়ে যায়। সেজন্য ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা পরে ঘুম থেকে উঠে প্রথম শয্যাত্যাগের পরপরই পানি তথা ঊষাপান আমাদের শরীরকে সতেজ এবং কর্মক্ষম করে তোলে, যা দেহের ভেতরের স্টিমকে কার্যকর অবস্থায় নিয়ে আসে।

প্রতিদিন ঝাড়ুদারেরা পানির সাহায্যে ভোরবেলায় যেভাবে শহরের নালা নর্দমা পরিষ্কার করে তদ্রূপ ঊষাপানের ফলে দেহপ্রকৃতি ও শরীরের অনিষ্টকারী বিষাক্ত পদার্থসহ অপ্রয়োজনীয় পদার্থগুলোকে মলমূত্রের সাথে শরীর থেকে নিষ্কাষিত করে দেয়।

আমাদের দেহ প্রতিনিয়ত ক্ষয় হচ্ছে। যেসব জীবকোষ নষ্ট হয়ে যায় রক্ত তা ধুয়ে নিয়ে দেহ থেকে বের করে দেয়। সারারাতে যেসব জীবকোষ নষ্ট হয় তা দূষিত হয়ে শরীরে জমা হয়ে থাকে। যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করা হয় তাহলে মূত্রের সাহায্যে তা বের হয়ে যায়। যদি সকালবেলায় পানি পান না করা হয় তাহলে রক্তে জলীয় অংশের অভাবে ঐ নষ্ট জীবকোষগুলো কিছু কিছু দেহের ভেতর থেকেই যায় এবং দূষিত বর্জ্যের পরিমাণ বাড়িয়ে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি করে। ঊষাপানের ফলে নতুন এবং পুরানো বহু প্রাণঘাতী রোগের আক্রমণ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। ঊষাপানকে নিয়ে জাপানের 'সিকনেস এসোসিয়েশন' গবেষণা চালিয়ে দেখেছে যে,

ঊষাপানের ফলে বহুরোগ সহজে নিরাময় হয়ে ওঠে;
যেমন: ১. মূত্রকে নিয়মিত করে এবং কিডনিসংক্রান্ত রোগ নিরাময় হয়।
২. কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোষ্ঠবদ্ধতা নিরসনে মন্ত্রের মতো কাজ করে। তাই ঊষাপানকে প্রাকৃতিক জোলাপও বলা হয়।
৩. পেটে জমে থাকা গ্যাস, পেটব্যথা, ক্ষুধামন্দা, অম্ল, পেপটিক অলসার, পাকস্থলি ও যকৃতের নানা দুর্বলতা দূর করে তথা পেটের গোলমাল নির্মূল করে। ডায়বেটিস রোগও উপশম হয়।
৪. উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে খুব উপকার হয়।
৫. কাশি, হাঁপানি ও ক্ষয়রোগ উপশম হয়।
৬. মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্রের অনিয়ম, ব্যথা-বেদনা, শ্বেতস্রাব প্রভৃতির নিরাময় হয়।
৭. অল্প বয়সে বা বেশি বয়সে চামড়া কুচকে বা ঝুলে যাওয়া, ত্বকের রুক্ষতা মোচনে যাদুর মতো কাজ করে।
৮. স্থূলতা, গেঁটেবাত, অর্শ, ব্রণ প্রভৃতি রোগ নিরাময়ে সহায়ক হয়।
৯. চক্ষুরোগে খুব উপকার হয়।
১০. শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতায় ঊষাপান টনিকের মতো কাজ করে।

Address

N/E-52/1, ROAD-217, Housing State, Khalishpur
Khulna
9000

Telephone

+8801962188416

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when এস এ হিজামা থেরাপী সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to এস এ হিজামা থেরাপী সেন্টার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category