
13/09/2023
নিম্নে উল্লেখ্য করা হল-
১.প্রতিদিনের নাস্তায় দুধের সঙ্গে যবের ছাতু মিশিয়ে খেলে ক্ষুধা কম লাগার পাশাপাশি পেট ভরা রাখে। এছাড়া মোটা হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখাতে পারে।
২.যবের ছাতু খাবারে তৃপ্তি বাড়ায়, খাদ্যের গুণগতমান রক্ষা করে, শরীর ঠাণ্ডা করে, বল ও পুষ্টি বৃদ্ধি করে, শুক্র বৃদ্ধি করে ও হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করাসহ হৃদপিণ্ড সম্বন্ধীয় এবং সাধারণ বিপাকীয় ব্যবস্থা ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়া দেহের ঘাম, শরীরের দাহ (জ্বালা) কফ ও পিত্ত নাশ করে। খিদে বাড়িয়ে দেয় সারক (মল ও মূত্র নি:সারণ করে) বায়ু নি:সারণ করে।
৩. যবের রুটি সহজে হজম হয়, শরীরের বল ও শুক্র বৃদ্ধি করে, কফ নাশ করে, বায়ুওমল বৃদ্ধি করে।
৪. গবেষণায় দেখা গেছে যবের ছাতুর বেটা-গ্লুক্যান আঁশ খাবারে পরিতৃপ্তি থাকতে সাহায্য করে এবং উপকারী ‘গাট’ ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৫. ২৯টি গবেষণা পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে যবের ছাতু অন্ত্রের কিছু রোগের ক্ষেত্রে উপকারী হতে পারে। যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য এবং প্রদাহজনীত পেটের রোগ।
ইউনানী মতে-
ইউনানী শাস্ত্রে যব ঠাণ্ডা আর রুক্ষ। যব স্বাদহীন, মলবন্ধ কারক, রক্তপিত্ত কমিয়ে দেয়। নাড়ির গতি ধীর করে, তৃঞ্চা শান্ত করে। পিত্তবৃদ্ধি, কাশি, মাথাব্যথা, হার্টেও অসুখ, দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া, জ্বর রোগ যব ব্যবহার করা হয়। বৈজ্ঞানিক মতে: যব অশক্ত আর অসুস্থ মানুষের আর্দশ পথ্য।
খাওয়ার নিয়ম-
পানির সাথে পাতলা করে গুলে খেতে হবে!
ছাতুর পুষ্টিগুণ
১০০ গ্রাম ছাতুর মধ্যে পুষ্টি উপাদান -
২০.৬% প্রোটিন, ৭.২% চর্বি, ১.৩৫% ফাইবার, ৬৫.২% কার্বোহাইড্রেট, ২.৯৫% ময়েশ্চারাইজার, ৪০৬ ক্যালোরি। গ্রীষ্মের মরশুমে ছাতু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে ভালো পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।
:- 1kg = 400/-Taka
500gram= 220/-Taka