Dr. Rabin Banik

01/05/2025

কোন দুই ভিটামিনের ঘাটতিতে এমন হয়-

ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতির কারণে এমন হতে পারে। ভিটামিন ডি-র অভাব হলে ক্লান্তি, ঝিমুনি ও শারীরিক দুর্বলতা অনেক বেড়ে যায়। হাড়, ত্বক, চুল, নখ, মানসিক স্বাস্থ্য ইত্যাদি শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি-র মাত্রা ঠিক থাকা জরুরি। ভিটামিন ডি-র অভাব হলে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া এবং হাঁটুতে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায়। হাড়, ত্বক, চুল, নখ ও মানসিক স্বাস্থ্য ইত্যাদি শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি-র মাত্রা ঠিক থাকা জরুরি। ভিটামিন ডি-র অভাব হলে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া ও হাঁটুতে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায়।

আবার ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি হলেও ক্লান্তি বেড়ে যায়। অনিদ্রার সমস্যা দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা অনেক বেড়ে যায়। বিভিন্ন মানসিক রোগের কারণও হতে পারে ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি। তা ছাড়া হাত-পা কাঁপা, পেশির অসাড়তা, পেশিতে টান ধরা ও ঝিমুনি ওমাথা ঘোরার মতো লক্ষণও দেখা যায়।

আর আলস্য কাটাতে হলে জীবনযাপনে কিছু প্রয়োজনীয় বদল আনতে হবে। সে জন্য ভিটামিন সমৃদ্ধ সুষম খাবার খেতে হবে। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম এবং প্রতিদিন নিয়ম মেনে শরীরচর্চাও জরুরি।

Dr Rabin Banik
MBBS (DU) , PGT (Cardiology) PGT(Medicine)
Dhaka medical college and hospital.
Islami bank hospital khulna
Ad-din akij medical college & hospital khulna.

14/04/2025

14/04/2025

সবাইকে শুভ নববর্ষ ১৪৩২ 🏵️🌸🌺🌻🌼🪷🪻
🇵🇸

18/03/2025

স্বাস্থ্য বিষয়ক যেকোন সমস্যায় যোগাযোগ করুন

18/03/2025

মৃগীরোগ সংক্রামক কিংবা মানসিক ব্যাধি নয় - এটি একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য স্বাস্থ্যগত অবস্থা। সঠিক চিকিৎসা ও যত্নের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিরা স্বাভাবিক ও পরিপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
আসুন, কুসংস্কার ও ভুল ধারণা দূর করে মৃগী রোগীদের প্রতি সহমর্মিতা জানাই এবং পাশে থাকি!

17/01/2025

Beautiful careful, stay safe

22/11/2024

সস্তার তিন অবস্থা: ভয়াবহ পরিণতি

বাংলাদেশে চিকিৎসা, চিকিৎসক এবং ওষুধ সস্তা। হ্যা ঠিকই পড়ছেন। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা, চিকিৎসকের মান, ওষুধের দাম এসব নিয়ে বিস্তর অভিযোগ আপামর জনসাধারণের। কিন্তু এই দেশেই রোগ হলে সুযোগ পেলে যখন ইচ্ছা যাকে ইচ্ছা দেখানো যায়, আর অনেক ক্ষেত্রে বা বলা উচিত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসক না এমন কারো পরামর্শ নিয়ে পাড়ার ওষুধের প্রফেসর দোকানির পরামর্শে যে কোন ওষুধ কিনে খাওয়া যায়।

আর এইসব কিনে খাওয়া ওষুধের বড় অংশ হলো এন্টিবায়োটিক। তাও আবার পুরো কোর্সের ওষুধ না খাওয়া। টাকা বাঁচানোর অতি চালাক জাতি।

চিকিৎসক যদি দামী একখান এন্টিবায়োটিক না লিখেন তাহলে মনে মনে রোগীর গোসসা করে। তাও আবার এর চায় এন্টিবায়োটিক এর এক ডোজ ই রোগ ' বাপরে মারে ' বলে শরীর থেকে পালাবে। আর এমন যদি না হয় তাহলে আবার গোস্যা। ডাক্তার একটা ' বলদ ' । এর থেকে পাড়ার ওষুধের দোকানি বা ওই কোনার দোকানের পল্লি চিকিৎসক মহা পন্ডিত। তারা এক লাফেই সব থেকে উচ্চমাত্রার ইনজেকশন দিয়ে দেয়।

এসব বাস্তবতার প্রতিফলন এখন এটাই যে, সাধারণ জ্বরে বা ইনফেকশনে শরীরে অতি উচ্চ মাত্রার এন্টিবায়োটিক লাগে। আইসিইউ তে রোগীর ইনফেকশন কোনক্রমেই নিয়ন্ত্রণ হয় না। তার জীবাণু সব এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্ট।

সামনে আরো ভয়াবহ সময় অপেক্ষা করছে। এই দেশের সকল সরকার মানুষের অধিকার রক্ষা আর তাদের রাজনীতি নিয়েই ব্যস্ত থাকে। দেশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা, নিরাপদ খাদ্য এবং শুধু মাত্র নূন্যতম এমবিবিএস চিকিৎসক চিকিৎসা দেবে এই সব বিষয় নিয়ে বরাবরই উদাসীন। এবং এই উদাসীনতার ফলাফল আমরা সবাই নীরবে ভোগ করে চলছি।

সামনে কয়েক দশক পর দেশে নানা রকমের ক্যান্সার, কিডনি বিকল , উচ্চ মাত্রার ইনফেকশন , হৃদরোগ আর ফুসফুসের রোগ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ভয়াবহ আকারে বেড়ে যাবে। এর দায় আমাদের সকলের। কিছু করার সময় ফুরিয়ে গেছে আগেই। এখন হয়তো শাস্তি ভোগের পালা।
salekin

03/08/2024

একটা মৃত্যুও কাম্য নয়।

03/08/2024

ভারতের বুকে পৃথিবীর উচ্চতম রেলস্টেশন "ঘুম"।

সর্বদাই কুয়াশার চাদর গায়ে জড়িয়ে নিদ্রাচ্ছন্ন ঘুম নিঃশব্দেই পাহাড় প্রেমীদের আকৃষ্ট করে চলেছে।
যেন সেই অনন্তকাল ধরে কোনো এক মায়াবী ক্ষমতার বলে প্রকৃতি প্রেমীদের মোহিত করেছে তার নিদ্রায়মান রূপের জাদুতে।

রেল প্রেমীদের স্বপ্ন একটিবার তাকে ছুঁয়ে দেখা।

কিন্তু এই ভুবন মোহিনী রূপসী ক্ষণে ক্ষণেই লুকিয়ে চলেছে সাদা মেঘের অন্তরালে।
সুদূরের পাহাড় রানী কাঞ্চনজঙ্ঘার স্নেহধন্য সে যেন আরোও মোহময়।
ঘুমকে ছুঁয়ে দেখার অভিলাষ আমার আজও রয়ে গেছে অধুরাই। তুমি ছুঁয়ে দেখছো নাকি বন্ধু ?

যদি না পেয়ে থাকো পাহাড়ি স্টেশন ঘুমের সান্নিধ্য, তবে সকলের সাথে সেই স্বপ্নকে ছোঁয়ার অভিলাষ ছড়িয়ে দিলাম একরাশ বরফ শীতল ভালোবাসার মাঝে।

04/05/2024

তীব্র গরমের প্রকোপ চলছে। তাপমাত্রা অনেক এলাকায়ই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে উঠেছে। এই অস্বাভাবিক গরমে প্রত্যেকেরই বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার।

✅ প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বেরিয়ে যায়। তাই নিয়মিত পানি পান করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা জরুরি।
✅ হালকা পোশাক পরুন: সুতির হালকা পোশাক পরুন যাতে ঘাম সহজে শুকিয়ে যায়।
✅ গরমের সময় প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া এড়িয়ে চলুন।
✅ মাথায় টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন: রোদের তীব্রতা থেকে মাথাকে রক্ষা করার জন্য টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন।
✅ নিয়মিত গোসল করুন: নিয়মিত গোসল করলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং ঘাম পরিষ্কার হয়।

সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন।