মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক - Muntaha Homeo Clinic

  • Home
  • Bangladesh
  • Jessore
  • মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক - Muntaha Homeo Clinic

মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক - Muntaha Homeo Clinic সেবাই আমাদের লক্ষ !! হোমিওপ্যাথিক চিক?

🪸 #হঠাৎ_গলায়_কাঁটা_বাধলে_কি_করবেন?গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে কী করেন? প্রথমেই খাওয়া হয় পানি, তারপর ভাতকে মুঠো করে খান কি...
03/09/2025

🪸 #হঠাৎ_গলায়_কাঁটা_বাধলে_কি_করবেন?
গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে কী করেন? প্রথমেই খাওয়া হয় পানি, তারপর ভাতকে মুঠো করে খান কিন্তু এতেও যদি কাঁটা না নামে তাহলে নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরন করতে পারেন-

* হালকা গরম পানির সাথে অল্পলবণ গুলিয়ে পান করুন।
* কাঁটা বিঁধলে গোটা একটি কলা খেতে পারেন৷
* এক টুকরো লেবুতে লবণ মাখিয়ে চুষে লেবুর রস খেয়ে ফেলুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
* পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে পান করলেও ঠিক লেবুর মতই কাজ হবে।
* একটু অলিভ অয়েলও পান করতে পারেন। কাঁটা পিছলে নিচে নেমে যাবে।
* এক গ্লাস কোকাকোলা পান করতে পারেন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

♦ #হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসাঃ- হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে কাঁটা অপসারনের ভালো চিকিৎসা৷ উপরোক্ত ব্যাবস্থাপনাগুলো মেনে চলার পরও কাঁটা না নামলে । হোমিওপ্যাথিক ঔষধ--
★Silicea-200
★Anagelis-200 ঘনঘন খেতে পারেন৷ কাঁটা চলে যাবে৷ কাঁটা বিদ্ধ হওয়া জনিত ব্যাথা থাকলে ★Bell-200 খাওয়া যেতে পারে৷

অনেকেরই কাটা চলে যাওয়ার পরও কাটা থেকে যাওয়ার অনুভুতি থাকলে ★Acid nit-200 ভালো কাজ করে৷

সতর্কতাঃ- যাদের হার্টে রিং পরানো আছে তাঁরা Silicea সেবন করবেন না।
ডাঃ এইচ এম আবু সালেহ মনির
মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক
চৌগাছা-যশোর

নবীন ডাক্তারদের জন্য টিউমারের কয়েকটি প্রধান হোমিও ঔষধ হলোঃ-Thoja, Conium, Baryta Carb, Baryta Iod, Baryta Mur, Calcarea ...
03/08/2025

নবীন ডাক্তারদের জন্য
টিউমারের কয়েকটি প্রধান হোমিও ঔষধ হলোঃ-
Thoja, Conium, Baryta Carb, Baryta Iod, Baryta Mur, Calcarea Carb, Calcarea Phos, Calcarea Floor, Calcarea Iod, Ruta, Phytolacca, Silicea.
শরীরের বিভিন্ন স্হানের টিউমারের নির্ঘন্ট চিকিৎসাঃ
চোখের পাতায় টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja. Staphysagria.
নাকে টিউমারঃ Thoja,
স্বরযন্ত্রের টিউমারঃ Thoja.
কানে টিউমারঃ Calcarea Carb, Thoja.
মাথায় টিউমারঃ Calcarea Carb, Calcarea Floor, Thoja, Baryta Carb.
গলায় টিউমারঃ Baryta Carb, Thoja.
পেটে টিউমারঃ Calcarea Iod, Thoja.
কাঁধে বা পিঠে টিউমারঃ Conium, Baryta Carb.
কপালে টিউমারঃ Conium, Calcarea Floor.
আঘাতের কারনে টিউমারঃ Conium, Ruta.
দাতের মাড়িতে টিউমারঃ Hecla Lava.
হাতের কব্জির টিউমারঃ Ruta, Calcarea Phos.
হাটুতে টিউমারঃ Calcarea Floor, Calcarea Phos.
আঙ্গুলে টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja.
মুখের উপর টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja.
মুখের ভিতর টিউমারঃ Arum Mur, Baryta Carb, Thoja.
অস্হির/হাড়ের টিউমারঃ Calcarea Phos, Calcarea Floor, Silicea.
ব্রেন টিউমারঃ Sulpher, Acid Hydro, Tuber Bovi, Natrum Mur.
জিহ্বার টিউমারঃ Thoja, Arum Mur, Baryta Carb.
স্তনে টিউমারঃ Phytolacca, Conium, Carbo Ani, Calcarea Floor.
ডিম্বকোষে/ওভারিতে টিউমারঃ Thoja, Calcarea Floor.
জরায়ুর টিউমারঃ Arum Mur Nat., Calcarea Iod, Conium, Thoja.
গর্ভভ্রমে টিউমারঃ Natrum Carb, Thoja
নবজাত শিশুর মাথায় টিউমারঃ Baryta Carb.
মুত্র পথে টিউমারঃ Thoja, Eucaliptus.
বুকে টিউমারঃ Thyroidinum.
উরুর মধ্যে বেদনাযুক্ত টিউমারঃ Conium.
রক্তময় টিউমারঃ Calcarea Floor.
বগলের টিউমারঃ Carbo Ani, Thoja
ফুসফুসে টিউমারঃ Thoja, Phosphorus.
ঠোটের টিউমারঃ Thoja, Silicea, Calcarea Phos.
রক্তবহা নাড়ির টিউমারঃ Calcarea Floor.
Thoja Q and Phytolacca Q বাহ্য প্রয়োগ করা যায়।
শক্ত টিউমারে Conium, Ruta, Calcarea Floor, Calcarea Phos. Carbo Ani. ভাল।
নরম টিউমারে Calcarea Carb, Thoja, Baryta Carb ভাল।
রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী উল্লেখিত ঔষধ ব্যবহারে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার
* টিউমার*
হাত ও পায়ের টিউমারের ৩১ টি হোমিওপ্যাথি লক্ষণ, ছবি, ঔষধ
ও রেপার্টরি। চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি পদ্ধতিতে এ রোগের সফল ও কার্যকরী
চিকিৎসা রয়েছে। কোন প্রকার অপারেশন ছাড়াই অধিকাংশ
রোগী মূল থেকে পুর্নাঙ্গ ভাবে আরোগ্য হয়।
লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিকঃ
হোমিওপ্যাথিতে হাত ও পায়ের টিউমারের চিকিৎসার জন্য
নিচে দেয়া ৩১ টি লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিক অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যারা চিকিৎসা নিতে চান তারা এ লক্ষণ সমূহের
সাথে কোনটা আপনার রোগের সাথে মিলে তা
ডাক্তারকে স্পষ্ট করে জানালে চিকিৎসা পেতে সহজ
হবে। (লক্ষণ সমূহের গাইডলাইন-নির্দেশনা পোস্টের
নিচে দেয়া আছে)
হাতে টিউমার – Hands Tumors
1. টিউমার, মেটাকারপাল অস্থির মধ্যখানে – TUMORS, hands,
metacarpal bones, between (2)
2. টিউমার, আঙ্গুলের মেটাকারপাল অস্থির মধ্যখানে
অস্থিমজ্জার টিউমার – TUMORS, hands, metacarpal bones,
between enchondroma, fingers (1)
3. অস্থিবৃদ্ধি, হাতের আঙ্গুলের – EXOSTOSES, fingers (2)
4. হাতে অস্থি বৃদ্ধি টিউমার – EXOSTOSES, forearms (1)
5. থেতলানোবৎ বেদনা, তার সহিত সংযোগ মধ্যখানে,
যেন অস্থিবৃদ্ধি হয়েছে এমন অনুভূতি – BRUISED pain,
beaten, as if exostoses, on skull, with (1)
6. কব্জিতে উদ্ভেদ, পুজবটি টিউমার – Wrists ERUPTIONS
pustules pustular tumors (1)
7. কব্জির অস্থিবৃদ্ধি – Wrists EXOSTOSES (3)
8. কব্জিতে টিউমার,গ্যাংগলিয়ন প্রকৃতির – TUMORS, general,
ganglion (19)
9. টিউমার,কনুইএরবিন্দুতে, স্টেটোমা প্রকৃতির – TUMORS,
point of, steatoma (1)
10. টিউমার,কনুইএরবিন্দুতে, বেদনা যুক্ত স্টেটোমা
প্রকৃতির – TUMORS, point of, steatoma painful (1)
11. স্কন্ধে টিউমার, মেদবহুল – TUMORS, fatty (1)
12. বগলেটিউমার, মেদবহুল – TUMORS, fatty tumors,
axilla (6)
13. বগলে টিউমার, মেদবহুল, এনসিস্টেড – TUMORS, fatty
tumors, axilla encysted (1)
14. বগলেটিউমার, মেদবহুল, শক্ত নীলাভআব – TUMORS,
fatty tumors, axilla hard bluish lump (1)
15. বগলের গ্লান্ডেটিউমার, মেদবহুল – TUMORS, fatty
tumors, axillary glands (11)1 aster, 2 carb-an, 3 CON, 2
cund, 1 kali-i, 2 lach, 2 phos, 2 phyt, 1 sang, 1 sec, 2 sil
পায়ের টিউমার – Legs Tumors
1. আঙ্গুলে, টিউমার এন্ডোকনড্রোমা প্রকৃতির –
TUMORS, toes, endochondroma (1)
2. গোড়ালির টিউমার – Ankles TUMORS (1)
3. গোড়ালিতে উদ্ভেদ, পুজবটি টিউমার – ERUPTIONS
pustular tumors (2)
4. টিউমার, পায়ের পিছনের পেশিতে – TUMORS, calves
(2)
5.টিউমার, পায়ের পিছনের পেশিতে, নিচের দিকে –
TUMORS, calves tumors, lower (1)
6. টিউমার, পায়ের উরুতে – TUMORS, calves tumors, thighs
(2)
7. টিউমার, পায়ের উরু এবং স্ত্রী জননাঙ্গের মধ্যবর্তী
স্থানে – TUMORS, calves tumors, thighs between thigh
and v***a (1)
8. টিউমার, পায়ের টিবিয়া স্থানে,অস্টিওসারকোমা প্রকৃতির –
TUMORS, calves tumors, tibia, osteosarcoma (1)
9. অস্থিবৃদ্ধি, টিবিয়া আস্থির – EXOSTOSES, tibia (16) 2 ang, 2
aur, 2 aur-m, 1 bad, 1 calc-f, 2 calc-f, 2 calc-p, 2 cinnb, 2
dulc, 2 hecla, 1 merc, 3 NIT-AC, 1 phos, 2 phyt, 1 rhus-t, 1
sars
10. টিউমার, পায়ের টিবিয়া স্থানে,অস্টিওসারকোমা প্রকৃতির ও
শিরাস্ফীতি – TUMORS, calves tumors, tibia, osteosarcoma
varicose (1)
11. হাঁটুতে টিউমার – Knees TUMORS (5)
12. টিউমার, হাটুর পেছনের গর্তাকার অংশে – TUMORS
tumors, hollow of (3)
13. অস্থিবৃদ্ধি, পেটেলার – EXOSTOSES, patella (1)
14. অঙ্গপ্রত্যঙ্গেরঅস্থিবৃদ্ধি –
Limbs EXOSTOSES (10) 1 aur, 1 aur-m, 3 CALC-F, 1 dulc,
3 HECLA, 1 mez, 1 ph-ac, 1 rhus-t, 3 SIL, 1 sulph
15. অস্থিবৃদ্ধি, সেকরাম অস্থির – EXOSTOSES, sacrum (3)
16. টিউমার, ডান ইলিক ফসাতে, যেন একটি নারিকেল, যার
ফলে, তাতে কেটেফেলার মত, ছুড়িকাঘাত করার মত,
বেদনা – TUMOR, in right iliac fossa, as large as a
cocoanut, at times cutting pain, like a stab, causing her
(1)
লক্ষণ সমূহের তথ্য সূত্রঃ মার্ফি রেপার্টরি।
পাঠকদের জন্য নির্দেশনা
১. বেরিকেট ( ) দেয়া স্থানের সংখ্যা, ঔষধ সংখ্যা হিসাবে
বিবেচ্য।
২. ঔষধের অপপ্রয়োগ হতে পারে, এ কারনে অনেক
স্থানে ঔষধের নাম দেয়া হয়নি।
৩. ডাক্তারগণ প্রদেয় ইংরেজি রুব্রিক দিয়ে রেপার্টরি
থেকে ঔষধের নাম সমূহ খুঁজে পাবেন।
🌍টিউমার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি।
অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা যেগুলো সফলতার সহিত টিউমার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
🌍টিউমার: টিউমারের চিকিৎসা পদ্ধতি জানার আগে আসুন জেনে নেওয়া যাক টিউমার কী?টিউমার হলো একটি কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। প্রাণীর শরীর অসংখ্য ছোট ছোট কোষের মাধ্যমে তৈরী। এ কোষ গুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর মারা যায়। পুরোনো কোষ গুলোর জায়গায় নতুন কোষ জন্ম নেয়। এই কোষগুলো কোনো কারণে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে বাড়তে থাকে তখনি ত্বকের নিচে মাংসের দোলা অথবা চাকা দেখা যায়। একেই টিউমার বলে।
🌿টিউমার বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।সাধারনত যে টিউমারগুলো সচরাচর দেখা যায় সেগুলো হচ্ছে-
👉👉ব্রেস্ট টিউমার
👉👉অস্থি বা হাড়ের টিউমার
👉👉হাত ও পায়ের টিউমার
👉👉 অভ্যন্তরীন অঙ্গের টিউমার
👉👉পুরুষ ও স্ত্রী জননাঙ্গের টিউমার
👉👉 রক্তনালীর ব্লক বা এনরিসম টিউমার
👉👉ব্রেন, মাথা,নাক, কান, গলা, মুখে টিউমার ইত্যাদি।
শতকরা ৮০% টিউমার হোমিওপ্যাথিতে ভাল হয়। তবে টিউমারের আকার ও অবস্থানের জন্য তা যদি ক্ষুব বেশী ক্ষতি ও অস্বস্তির কারন হয় তবে অপারেশনের সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া মেলিগ্নেন্ট টিউমারের ক্ষেত্রে রোগের প্রাথমিক অবস্থায় মেটাসটেসিস হবার পূর্বে অপারেশন করে ফেলা উচিত।
🌿টিউমারের চিকিৎসায় যে সব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল :-
১. ব্যারাইটা কার্ব (Baryta Carbonica),
২. ক্যালকেরিয়া কার্ব (Calceria Carb),
৩. ক্যালকেরিয়া ফ্লোর (calcarea fluor),
৪. সিস্টাস ক্যান (Sistas can),
৫. কোনিয়াম (conium),
৬. গ্রাফাইটিস (graphites),
৭. হেক্লালাভা (Hecla lava),
৮. লাইকো (lycopodium),
৯. থুজা (Thuja),
১০. আর্সেনিক এল্ব (Arsenicum Album),
১১. কার্ব এনিমেলিস (Carbo Animalis),
১২. হাইড্রাসটিস (Hydrastis),
১৩. আয়োডিয়াম (Iodium),
১৪. অরাম মিউর ন্যাট (Aurum Muriaticum Natronatum),
১৫. অর্নিথোগেলাম (Ornithogalum),
১৬. ফাইটোলাক্কা (Phytolacca),
১৭. সাইলিসিয়া (Silicea),
১৮. সিম্ফাইটাম (Symphytum),
১৯। ইথুজা (Ethuja),
২০. ফসফোরাস (Phosphorus),
২১. বেলিস পার (Bellis Perennis),
২২. রুটা (Ruta Graveolens),
২৩. ক্যাল ফস (Calcarea Phos), ইত্যাদি।
🌹সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
টিউমারের হোমিও চিকিৎসা
টিউমার তো বিভিন্ন রকমের হয়।
টিউমারে আমি যে ২টি ওষুধ বেশি ব্যবহার করেছি এবং ফল পেয়েছি;
তা হলো ১। থুজা ও ২। ক্যালকেরিয়া ফ্লুরিকা।
টিউমারের উপরের দিকটা একটু খসখসে, ফাটা ফাটা দাগ। এমতাবস্থায় থুজা।
আর শক্ত টিউমার, বিশেষতঃ চামড়ার নিচে ক্যালকেরিয়া ফ্লুরিকা।
অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা ঠিক হবে না।
যেহেতু লক্ষণ, শক্তি, মাত্রার বিষয় রয়েছে।
সাথে বিশেষ করে নতুন ডাক্তার ভাই-বোনদের প্রতি অনুরোধ, অবশ্যই রোগলিপি অনুযায়ী মেটারিয়া মেডিকা দেখে কনফার্ম হয়ে তবেই প্রয়োগ করবেন।
তাই, জানার স্বার্থে নিম্নে নেট থেকে সংগ্রহকৃত কিছু তথ্য দিলাম।
কারো বাড়তি কিছু জানাবার ইচ্ছা থাকলে কমেন্টে লিখার অনুরোধ করছি।
টিউমারের কয়েকটি প্রধান ঔষধ হলোঃ
Thoja, Conium, Baryta Carb, Baryta Iod, Baryta Mur, Calcarea Carb, Calcarea Phos, Calcarea Floor, Calcarea Iod, Ruta, Phytolacca, Silicea.
শরীরের বিভিন্ন স্হানের টিউমারের নির্ঘন্ট চিকিৎসাঃ
চোখের পাতায় টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja. Staphysagria.
নাকে টিউমারঃ Thoja, স্বরযন্ত্রের টিউমারঃ Thoja.
কানে টিউমারঃ Calcarea Carb, Thoja.
মাথায় টিউমারঃ Calcarea Carb, Calcarea Floor, Thoja, Baryta Carb.
গলায় টিউমারঃ Baryta Carb, Thoja.ও
পেটে টিউমারঃ Calcarea Iod, Thoja.
কাঁধে বা পিঠে টিউমারঃ Conium, Baryta Carb.
কপালে টিউমারঃ Conium, Calcarea Floor.
আঘাতের কারনে টিউমারঃ Conium, Ruta.
দাঁতের মাড়িতে টিউমারঃ Hecla Lava.
হাতের কব্জির টিউমারঃ Ruta, Calcarea Phos.
হাটুতে টিউমারঃ Calcarea Floor, Calcarea Phos.
আঙ্গুলে টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja.
মুখের উপর টিউমারঃ Calcarea Floor, Thoja.
মুখের ভিতর টিউমারঃ Arum Mur, Baryta Carb, Thoja.
অস্হির/হাড়ের টিউমারঃ Calcarea Phos, Calcarea Floor, Silicea.
ব্রেন টিউমারঃ Sulpher, Acid Hydro, Tuber Bovi, Natrum Mur.
জিহ্বার টিউমারঃ Thoja, Arum Mur, Baryta Carb.
স্তনে টিউমারঃ Phytolacca, Conium, Carbo Ani, Calcarea Floor.
ডিম্বকোষে/ওভারিতে টিউমারঃ Thoja, Calcarea Floor.
জরায়ুর টিউমারঃ Arum Mur Nat., Calcarea Iod, Conium, Thoja.
গর্ভভ্রমে টিউমারঃ Natrum Carb, Thoja
নবজাত শিশুর মাথায় টিউমারঃ Baryta Carb.
মুত্র পথে টিউমারঃ Thoja, Eucaliptus.
বুকে টিউমারঃ Thyroidinum.
উরুর মধ্যে বেদনাযুক্ত টিউমারঃ Conium.
রক্তময় টিউমারঃ Calcarea Floor. বগলের টিউমারঃ Carbo Ani, Thoja
ফুসফুসে টিউমারঃ Thoja, Phosphorus.
ঠোটের টিউমারঃ Thoja, Silicea, Calcarea Phos.
রক্তবহা নাড়ির টিউমারঃ Calcarea Floor.
Thoja Q and Phytolacca Q বাহ্য প্রয়োগ করা যায়।
শক্ত টিউমারে Conium, Ruta, Calcarea Floor, Calcarea Phos. Carbo Ani. ভাল।
নরম টিউমারে Calc carb.

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবনকরা নিষেধ।

Sulphur, Graphites, এবং Bacillinum এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মধ্যে পার্থক্যঃ-১. মানসিক লক্ষণের পার্থক্য ...
18/06/2025

Sulphur, Graphites, এবং Bacillinum এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মধ্যে পার্থক্যঃ-
১. মানসিক লক্ষণের পার্থক্য (Mental Symptoms)

Sulphur:
– অহংকারী, নিজেকে বড় ভাবা।
– সব বিষয়ে মতামত দেওয়া, তাত্ত্বিক ভাব।
– গরিব হলেও চিন্তা করে “আমি বড় হব।”
– নিজের শরীরের গন্ধ বা অবস্থা নিয়ে অযত্নশীল।

Bacillinum:
– একাকীত্বপ্রিয়, কারও সঙ্গে মিশতে চায় না।
– রূঢ়, রাগী, সন্দেহপ্রবণ।
– নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, ভয় এবং অস্থিরতা।
– ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে চায় না।

Graphites:
– ভীরু, সিদ্ধান্তহীন, আত্মবিশ্বাসের অভাব।
– বিষণ্নতা, অতিসংবেদনশীল, সহজেই কেঁদে ফেলে।
– ছোট বিষয়ে মন খারাপ, নিঃসঙ্গতা পছন্দ করে।

২. শারীরিক লক্ষণের পার্থক্য (Physical Symptoms)

Sulphur:
– ত্বকে চুলকানি, একজিমা, খোসপাঁচড়া।
– খালি পায়ে হাঁটতে চায়, পায়খানায় জ্বালা।
– দাঁড়িয়ে থাকলে শরীর খারাপ হয়।

Bacillinum:
– ক্রনিক ঠাণ্ডা, ঘন ঘন কাশি, ব্রঙ্কাইটিস প্রবণতা।
– শ্বাসকষ্ট, বুক ভারি লাগে, লাংস দুর্বল।
– অতিরিক্ত ঘাম, বিশেষ করে পায়ের তলায়।

Graphites:
– ত্বক মোটা, খসখসে, ফাটে, নিঃসরণ হয়।
– কানের পেছনে, যৌনাঙ্গে, স্তনে চর্মরোগ।
– কোষ্ঠকাঠিন্য, মোটা শরীর, অলসতা।

৩. খাদ্যপ্রিয়তা ও অপছন্দ (Food Desires & Aversions)

Sulphur:
– মিষ্টি ও চা পছন্দ।
– তেঁতো জাতীয় খাবারে আকর্ষণ।
– মসলাদার খাবার খেলে পায়খানায় সমস্যা হয়।

Bacillinum:
– দুধ সহ্য হয় না।
– টক বা নোনতা খাবার ইচ্ছা হতে পারে।
– খাওয়ার ইচ্ছা অনিয়মিত বা অরুচি।

Graphites:
– মিষ্টি ও মাছ পছন্দ।
– দুধ সহ্য হয় না।
– গরম খাবার খেতে ভালোবাসে।

৪. তাপমাত্রা সহনশীলতা (Heat / Cold Sensitivity)

Sulphur:
– গরম সহ্য করতে পারে না।
– শরীর সব সময় গরম থাকে, গরমে উপসর্গ বেড়ে যায়।

Bacillinum:
– ঠাণ্ডা একদম সহ্য করতে পারে না।
– মাঝে মাঝে গরমেও কষ্ট হয় – উভয় সংবেদনশীলতা দেখা যায়।

Graphites:
– ঠাণ্ডা সহ্য করতে পারে না।
– গরম পরিবেশে আরাম পায়।

৫. মডালিটিজ বা উপসর্গ কবে বাড়ে-কবে কমে (Modalities)

Sulphur:
– গরমে, খোলা হাওয়ায়, সকালে উপসর্গ বেড়ে যায়।
– ঠাণ্ডা জায়গায় কিছুটা আরাম পায়

Bacillinum:
– ঠাণ্ডা বাতাসে কাশি বেড়ে যায়, ভোরবেলায় খারাপ।
– গরম স্নান ও উষ্ণ পরিবেশে কিছুটা ভালো লাগে।

Graphites:
– ঠাণ্ডা বাতাসে ও স্নানে উপসর্গ বেড়ে যায়।
– উষ্ণ পরিবেশে আরাম, ঋতুস্রাবের সময় খারাপ।
⚠️ CP

Dr. HM Abu Saleh Monir

গর্ভবতী হওয়ার জন্য যৌনমিলনের উত্তম সময়:-গর্ভবতী হবার জন্য যৌনমিলন যতটা জরুরী, এটাও জানা দরকার যে কখন তা দরকার। এই তথ্যকে...
18/04/2025

গর্ভবতী হওয়ার জন্য যৌনমিলনের উত্তম সময়:-

গর্ভবতী হবার জন্য যৌনমিলন যতটা জরুরী, এটাও জানা দরকার যে কখন তা দরকার। এই তথ্যকে অবহেলা করলে অনেক সময় গর্ভবতী হতে সমস্যা হয়। আসুন জানা যাক, মহিলারা কখন যৌনসঙ্গম করলে গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। পুরুষের শুক্রাণু, মহিলার গর্ভাশয়ে গেলে গর্ভধারণ করা যায়। মহিলাদের ডিমের সাথে শুক্রাণু মিশলে এবং গর্ভাধান প্রক্রিয়া হলেই গর্ভধারণ করা যায়।

যদিও গর্ভধারণ না করতে পারার পিছনে অনেক কারণ থাকে। তার মধ্যে শারীরিক এবং মানসিক উভয় কারণই হতে পারে। এই সব কারনের পিছনে বেশির ভাগ জ্ঞান এবং তথ্যের অভাব হয়। কিন্তু এই সব কারণ ছাড়াও অন্য কারণ হয় যার ফলে মহিলারা গর্ভধারণ করতে পারে না। আর সেই কারণটি হল সঠিক সময় সেক্স না করা। বেশিরভাগ দম্পতি জানেন না যে গর্ভধারণ করার জন্য সঠিক সময়ে সেক্স করা অত্যন্ত জরুরী।

সঠিক সময়ে সহবাসঃ
গর্ভবতী হওয়ার জন্য শুধু সহবাস করা জরুরী নয়, বরং সঠিক সময়ে সহবাস করা বেশি দরকার। এটা জানা দরকার যে, পুরুষদের শুক্রাণু সব সময় এক ধরণেরই হয় যেটা মহিলাদের গর্ভবতী হতে সাহায্য করে। কিন্তু মহিলাদের শরীর এমন নয় যে, যেকোনো সময় গর্ভবতী হতে পারবে। এর একটা সঠিক সময় রয়েছে, একটি ছোট সময়কাল আছে। আপনি যদি সেই সময়কালকে বুঝতে পারেন তাহলে সেই সময় সহবাস করুন, তাতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা আশ্চর্য রুপে বেড়ে যায়।

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, '২৮ দিনের মাসিক চক্রের মধ্যে ১৪ দিন ডিম্বস্ফোটনের হয় যেটা ঋতুচক্র শুরু হবার পর গণনা করা হয়, এই সময় ১২ থেকে ১৮ দিনের মধ্যে সেক্স করলে গর্ভাবতী হবার সম্ভাবনা থাকে।'

ডিম্বস্ফোটন চক্রঃ
ঋতুচক্রের সাত দিন পড়ে ডিম্বস্ফোটন চক্র শুরু হয় আর এটি পরের ঋতুচক্র শুরু হবার সাত দিন আগে অবধি হয়। ডিম্বস্ফোটনই সেই সময় যখন মহিলারা গর্ভধারন করতে পারে এবং এই অবস্থাকে ফার্টেন স্টেজও বলা হয়। গর্ভধারণ করার জন্য যখনই সেক্স করবেন তখন ডিম্বস্ফোটন চক্রেই করবেন। নিজের ডিম্বস্ফোটন চক্র সম্বন্ধে জানুন। এর জন্য আপনি চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

অর্গাজমঃ
পুরুষ শুধুমাত্র নিজের সন্তুষ্টির খেয়াল রাখে এবং নিজের স্ত্রীর কম উত্তেজনাকে গুরুত্ব দেয় না। এই অবস্থায় মহিলাদের গর্ভধারণ করতে সমস্যা হয়। যদি স্ত্রী সহবাস করার সময় অর্গাজম প্রাপ্ত করে ফেলে তাহলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণতখন পুরুষের শুক্রানু ঠিক জায়গা যাবার সময় এবং পরিবেশ পায় তথা শুক্রাণু বেশি সময় পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

সকালের সময়ঃ
গর্ভধারণ করার জন্য সকালবেলা সেক্স করা দরকার, কারণ সকালে আপনি তরতাজা থাকেন। স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘যে সব মহিলাদের নিয়মিত ঋতুচক্র হয়, তারা গর্ভধারণ করার জন্য ঋতুচক্রের দশ দিনের মাথায় সেক্স করুন। এতে গর্ভধারণ করার ক্ষমতা বেড়ে যায়। অনিয়মিত ঋতুচক্র হলে গর্ভধারণ করার জন্য পিরিয়ডসের নিয়মিত অন্তরে (চক্রের সময় ২০ দিনের মাঝে) সেক্স করুন।’

সাদা স্রাব পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে গর্ভধারণের সঠিক সময় জানার পদ্ধতি:-মাসিক নিয়মিত বা অনিয়মিত যেমনি হোক, সবাই সাদাস্রাবের এই...
18/04/2025

সাদা স্রাব পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে গর্ভধারণের সঠিক সময় জানার পদ্ধতি:-
মাসিক নিয়মিত বা অনিয়মিত যেমনি হোক, সবাই সাদাস্রাবের এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে যাদের মাসিক অনিয়মিত, তাদের জন্য এটা খুব উপকারী। কারণ অন্যান্য পদ্ধতিতে তাদের গর্ভধারণের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় সময় বের করা একটু কঠিন।

সাদা স্রাব পর্যবেক্ষণের পদ্ধতিঃ
প্রতি মাসে মেয়েদের সাদা স্রাবের চার রকমের অবস্থা দেখা যায়।

১) প্রথম অবস্থা হচ্ছে মাসিকের ঠিক পরে যখন কোন সাদাস্রাব দেখা যায় না। মাসিকের রাস্তাটা খুব শুকনা শুকনা মনে হয়, তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি (০.৩ শতাংশ)।

২) এর পরের অবস্থায় মাসিকের রাস্তা হাল্কা ভেজা মনে হয়, কিন্তু আপনি চোখে কোন সাদাস্রাব দেখেন না বা হাতেও ধরতে পারেন না, তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে ১ শতাংশের একটু বেশি (১.৩ শতাংশ)।

প্রথম এই দুই অবস্থা সবার মধ্যে দেখা যায় না। বিশেষ করে যাদের মাসিকের সাইকেল ছোট, তাদের ক্ষেত্রে এই দুইটি অবস্থা মাসিকের সময়েই হয়ে যেতে পারে।

তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই দেখা যায়।

৩) তৃতীয় অবস্থায় ঘন সাদাস্রাব যায়। সেটা আঙ্গুলের সাথে আঠালো হয়ে লেগে থাকে। তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে ২.৫ শতাংশের কাছে চলে আসে।

৪) চতুর্থ অবস্থায় সাদাস্রাব খুব পাতলা এবং পিচ্ছিল হয়। কাচা ডিমের সাদা অংশ যেমন মসৃণ আর পিচ্ছিল হয়, কিছুটা তেমন। দেখতে স্বচ্ছ। আর সেই সাদাস্রাব দুই আঙ্গুল দিয়ে টেনে বড় করা যায়। কয়েক ইঞ্চি বড় করলেও ভাঙ্গে না। তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। ২৮.৬ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি চলে আসে।

এই চতুর্থ অবস্থা শেষ হওয়ার পর আবার সাদাস্রাব ঘন আঠালো হয় বা একেবারেই আর কোন সাদাস্রাব যায় না। তবে অনেকের মাসিকের ঠিক আগে আগে আবার পাতলা সাদাস্রাব যেতে পারে, তবে সেটা গর্ভধারণের সাথে সম্পর্কিত নয়।

চার ধরনের সাদাস্রাব কীভাবে চিনতে পারবেন?
(নিচের ছবিতে খেয়াল করুন)

এই পদ্ধতি কীভাবে কাজে লাগাবেন?
যেদিন থেকে সাদাস্রাব দেখছেন, সেদিন থেক শুরু করে শেষ যেদিন পাতলা পিচ্ছিল সাদাস্রাব যাবে সেদিন সহ, তার পরের ৩ দিন—এই সময়টা বাচ্চা নেয়ার জন্য চেষ্টা করার ভালো সময়।

27/03/2025

মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক - Muntaha Homeo Clinic এর পক্ষেথেকে সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক

বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।ইদানীং ক্যানসারের...
27/03/2025

বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।

ইদানীং ক্যানসারের প্রচলিত ওষুধে কাজ হচ্ছে না। প্রচলিত বেশির ভাগ কেমোথেরাপিও এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই স্তন ক্যান্সার দিনে দিনে আরও চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের।

কিন্তু জানেন কি? দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের ভুলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়? আসুন জেনে নেওয়া যাক তেমনই ৮টি খারাপ অভ্যাসের কথা!
যেগুলো স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

১. স্তনের আকার অনুযায়ী সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।
স্তনের আকারের চেয়ে বড় মাপের বক্ষবন্ধনী স্তনের টিস্যুগুলোকে ঠিকমত সাপোর্ট দিতে পারে না আবার অতিরিক্ত ছোট বা টাইট ব্রা স্তনের তরলবাহী লসিকাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

২. সারাক্ষণ ব্রা পরে থাকার কারণে ঘাম হবার অসুবিধে, আর্দ্রতা জমে থাকা, সব মিলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ঘরে থাকার সময় টুকুতে ব্রা ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন।

৩. প্লাস্টিকের বক্সে খাবার রাখা এবং বিশেষত সেটিতেই ওভেনে গরম করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিতে পারে। এর চেয়ে কাঁচের পাত্র ব্যবহার করুন। আর প্লাস্টিক ব্যবহার করতে চাইলে তা ফুড গ্রেড কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।

৪. ঘামের দূর্গন্ধ এড়াতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন প্রায় সবাই! কিন্তু এই ডিওডোরেন্ট কেনার সময় খেয়াল রাখুন কী কী উপাদান আছে এতে। এলুমিনাম বেসড উপাদান থাকলে তা স্তন ক্যান্সারের ঝুকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ডিওডোরেন্ট যেহেতু আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করেন, তাই এ বিষয়ে সতর্ক হওয়া বিশেষ জরুরি।

৫. চুল পেকে যাওয়া বা হাল ফ্যাশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে চুলে নানা রঙের ব্যবহার, যেটিই হোক না কেন, দোকান থেকে সস্তার চুলের রং কিনে আনবেন না। এতে চুল তো পড়ে যেতে পারেই, সেই সঙ্গে এতে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের কারণে হতে পারে স্তন ক্যান্সারও। তাই ভালও ব্র্যান্ডের ভেষজ চুলের রং ব্যবহার করুন।
আর সবচেয়ে ভাল হয় মেহেন্দি ব্যবহার করতে পারলে। মেহেন্দি একদিকে যেমন চুলের জন্যে ভাল, সেই সঙ্গে এতে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

৬. ঘরের দূর্গন্ধ দূর করতে এয়ার ফ্রেশনারের ব্যবহার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এতে থাকা প্যাথালেট নামক প্লাস্টিসাইজিং রাসায়নিক যা সুগন্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে, তার সঙ্গে স্তন ক্যান্সারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।
এর চেয়ে ফুটন্ত জলেতে এক টুকরো দারচিনি ফেলে দিন। এবার দেখুন, ঘরময় কি সুগন্ধই না ছড়াচ্ছে! আলমারির কাপড়চোপড় পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচাতে নেপথলিন তো আমরা ব্যবহার করেই থাকি। অনেকে আবার বাথরুমের দুর্গন্ধ এড়াতে বেসিনে, সিঙ্কেও নেপথলিন ফেলে রাখেন।
কিন্তু এটি পুরোটাই ক্ষতিকর কেমিকেল দিয়ে তৈরী, যা কেবল পোকামাকড়কে দূরেই রাখে না, বরং আপনার স্তন ক্যান্সারের ঝুকিও বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। এর চেয়ে নিমপাতা শুকিয়ে কাগজে মুড়িয়ে রেখে দিন। একই উপকার পাবেন।

৭. রান্নাঘরের সিঙ্ক বা কেবিনেট যে রঙিন তরল ক্লিনার দিয়ে আপনি পরিস্কার করছেন, তাতে থাকা কেমিকেল কেবল আপনার স্তন ক্যান্সারই নয়, মাইগ্রেন ও অ্যালার্জির প্রকোপও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কেমিকেলযুক্ত এই ক্লিনার ব্যবহার না করে ভিনেগার বা বেকিং সোডা দিয়ে পরিস্কার করতে পারেন।

৮. আপনার স্বামী অথবা অন্যকেউ আপনার স্তন অতিরিক্ত জোরে টিপলে বা কোনো কারনে স্তনে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে ভিতরে গোটা হলে সেখান থেকে স্তন টিউমার তৈরি হয়ে পরে সেটা ক্যান্সারে রূপান্তরিত হতে পারে।

28/06/2024

Address

Kongsharipur/belemath Bottala, Chowgacha, Jessore
Jessore

Telephone

+8801737786604

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মুনতাহা হোমিও ক্লিনিক - Muntaha Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram