Dr. Ikhtiar Mridha

Dr. Ikhtiar Mridha Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Ikhtiar Mridha, Doctor, শিমুল ভাইয়ের মোড়, সিংহেরচর, Khulna.

👨‍⚕️Dr. Ikhtiar Mridha
অপারেশন ছাড়াই চিকিৎসা🩺বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা
নাকের পলিপাস,আঁচিল,মাইগ্রেন,দ্রুত বীর্যপাত,
শ্বাসকষ্ট, লিভার সমস্যা,জরায়ু সমস্যা, আমাশয়, অঞ্জলি।পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
বিশ্বস্ততা, অভিজ্ঞতা ও যত্নের সাথে সেবা।

🩺 পুরুষদের যৌন দুর্বলতা: লজ্জা নয়, সচেতন হোন – সমাধান সম্ভব!✍️ ডা. ইখতিয়ার মৃধালেকচারার, মংলা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ...
02/08/2025

🩺 পুরুষদের যৌন দুর্বলতা: লজ্জা নয়, সচেতন হোন – সমাধান সম্ভব!

✍️ ডা. ইখতিয়ার মৃধা
লেকচারার, মংলা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজহাসপাতাল। মংলা, বাগেরহাট।

অনেক পুরুষ আজ যৌন দুর্বলতার সমস্যায় ভুগছেন। তারা লজ্জায় মুখ খুলতে পারেন না, অথচ এই সমস্যা চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়যোগ্য।

দেরি না করে সঠিকভাবে প্রতিকার নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আমি এই পোস্টে যৌন দুর্বলতা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং করণীয় তুলে ধরছি, যা আপনাদের সাহায্য করতে পারে।

🔍 যৌন দুর্বলতা কী?

যৌন দুর্বলতা মানে হলো যৌন জীবনে সন্তুষ্টি না পাওয়া বা শারীরিক ক্ষমতার ঘাটতি অনুভব করা। সাধারণত এটি নিচের কিছু লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়:

দ্রুত বীর্যপাত

লিঙ্গ দৃঢ় না হওয়া বা শক্তি না থাকা

সহবাসে আগ্রহ কমে যাওয়া

বারবার ব্যর্থ হওয়া

⚠️ কেন এই সমস্যা হয়?

আমি অনেক রোগীর ক্ষেত্রে কিছু সাধারণ কারণ লক্ষ করেছি:

অতিরিক্ত মানসিক চাপ

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগ

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন

পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

সিগারেট ও মাদকের ব্যবহার

✅ প্রতিকার কীভাবে করবো?

আমি প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী চিকিৎসা দিই। কারণ প্রত্যেকের সমস্যার ধরন আলাদা। তবে কিছু সাধারণ পরামর্শ সব রোগীর ক্ষেত্রেই কার্যকর:

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: নিজে নিজে ওষুধ খেলে ক্ষতি হতে পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে রোগীর সমস্যা বিশ্লেষণ করে ওষুধ ও থেরাপি সাজাই।

সুস্থ জীবনধারা গড়ে তুলুন: সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুম যৌন ক্ষমতা বাড়ায়।

মানসিক চাপ কমান: মেডিটেশন, হাঁটাচলা, পরিবারে সময় কাটানো এসব মানসিক স্বস্তি দেয়।

পরিবারের সহযোগিতা নিন: সঙ্গীর সাথে খোলামেলা আলোচনা সম্পর্ককে সুদৃঢ় করে।

আমি প্রতিদিন আমার রোগীদের কাছ থেকে নিচের সমস্যা গুলো শুনি:

✅ দ্রুত বীর্যপাত
✅ লিঙ্গ দৃঢ় না হওয়া
✅ সহবাসে আগ্রহ কমে যাওয়া
✅ বিয়ের আগে বা পরে মানসিক চাপ

🔬 আমি প্রতিটি রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসা দিয়ে থাকি। প্রয়োজনে রক্ত পরীক্ষা ও হরমোন টেস্ট করেই সঠিক ওষুধ নির্ধারণ করি।

👉 আপনি যদি যৌন দুর্বলতা, ধ্বজভঙ্গ, নপুংসকতা বা সন্তানহীনতার সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এখনই চিকিৎসা নিন।
যৌন দুর্বলতা লুকিয়ে না রেখে চিকিৎসা নিন। দেরি করলে সমস্যাটা বড় হতে পারে।

আপনি যদি এই সমস্যায় ভুগে থাকেন বা আপনার পরিচিত কেউ এই সমস্যায় আক্রান্ত হন, তাহলে দয়া করে দেরি না করে যোগাযোগ করুন। চিকিৎসা নিন, জীবন বদলান।
---

📌 চেম্বার ঠিকানা:১:–

📍 মেসার্স ভাই ভাই মেডিকেল হল
সিংহেরচর, মিডল্যান্ড ব্যাংকের সামনে

📍 চেম্বার-২: সুমন মেডিকেল হল
পূর্ব রূপসা, ব্যাংকের মোড়, রূপসা, খুলনা

🕘 প্রতিদিন কাল ৪ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত
📞 যোগাযোগ: ইনবক্স বা সরাসরি চেম্বারে আসুন

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, খুলনা।
01/08/2025

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, খুলনা।

01/08/2025
How are You "
31/07/2025

How are You "

Hello Bangladesh!
31/07/2025

Hello Bangladesh!

31/07/2025
02/10/2024

রহস্যময় পুরুষ ইলিশ! যাকে দেখা যায় না, ধরা যায় না!

(শিবব্রত বর্মন)

ইলিশের বিচরণ কেবল মেঘনার অববাহিকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। সাগর থেকে তারা মিয়ানমারের ইরাবতী নদী এবং পশ্চিমবঙ্গের ভাগীরথী-হুগলী নদীতে প্রবেশ করে। তা ছাড়া ইলিশের উপস্থিতি রয়েছে আরও সুদূরে। পূর্বের মেকং বদ্বীপ থেকে শুরু করে পশ্চিমের পারস্য উপসাগরেও দেখা মেলে তাদের।


আপনি যখন নিজ শহরের স্থানীয় বাজার থেকে একটি ইলিশ কিনবেন, সম্ভাবনা অত্যন্ত প্রবল যে সেই মাছটি হবে নারী ইলিশ, যার পেটভর্তি ডিম। ইলিশের মৌসুমে আক্ষরিক অর্থেই দেশের কোণে কোণে প্রতিটি বাজার উপচে পড়ে নারী ইলিশে। অথচ পুরুষ ইলিশ যেন অমাবস্যার চাঁদের মতোই দুর্লভ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অক্টোবর মাসে যখন ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম চলে, তখন প্রায় সমপরিমাণ নারী ও পুরুষ ইলিশই নদীর উজান পেরিয়ে আসে মিঠাপানিতে। তাহলে এই পুরুষ ইলিশরা সব যায় কই? কীভাবে তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে স্রেফ উধাও হয়ে যায়?

মধ্য-সেপ্টেম্বরে আমি যখন চাঁদপুরে দেশের সর্ববৃহৎ ইলিশের পাইকারি বাজারে হাজির হলাম, আমি এ ব্যাপারটা দেখে খুবই অবাক হলাম যে মাটিতে সারি বেঁধে থাকা সকল ইলিশই নারী ইলিশ।

যে প্রশ্নটিকে সামনে রেখে আমি আমার যাত্রা শুরু করেছিলাম, সেটিই ছুড়ে দিতে থাকলাম সকল ব্যবসায়ীর সামনে : সব পুরুষ ইলিশ কোথায় গেছে?

কিন্তু এত বড় বাজারের একটি লোকও আমাকে এই রহস্যের মীমাংসা সম্ভব এমন কোনো বিশ্বাসযোগ্য জবাব দিতে পারল না।

'আমরা পুরুষ ইলিশ নিয়ে মাথা ঘামাই না। আমরা এতেই খুশি যে সবগুলো মাছই নারী ইলিশ, আর তাদের পেটভর্তি ডিম। ক্রেতারাও এমন ইলিশই চায়, তাই এগুলোই বিক্রি হয়,' বলেন মাছ ব্যবসায়ী মিরাজ আহমেদ। হাজী সিরাজ এন্টারপ্রাইজ নামে তার একটি ট্রেডিং হাউজ আছে।


এদিকে মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ নিয়ে কাজ করে ওয়ার্ল্ডফিশ নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। সেখানকার ইলিশ বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল ওয়াহাব বলেন, 'ইকোফিশ প্রকল্প থেকে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রজনন মৌসুমে একটি ইলিশের ঝাঁকে নারী পুরুষের অনুপাত থাকে ৫৫:৪৫।'

তাহলে আমরা চারদিকে কেবল নারী ইলিশই দেখি কেন? কয়েক বছর আগে একই প্রশ্ন তাড়া করে বেড়ায় আব্দুল কাইয়ুম নামের আরেক সাংবাদিক ও পপুলার সায়েন্সের লেখককেও। তিনি চেষ্টা করেন রহস্যভেদের।

কাইয়ুম বলেন, 'বেশ কয়েকজন জেলে ও বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে আমি জানতে পারি, পুরুষ ইলিশ আসলে আমরা যতটা ভাবি ততটা বিরল নয়। জেলেরা তাদের জালে পুরুষ মাছও ধরে, কিন্তু কোন মাছটি পুরুষ আর কোনটি নারী, তা তারা আলাদা করতে পারে না, কেননা পুরুষ ইলিশের কোনো জননাঙ্গ নেই।'

ড. ওয়াহাব বলেন, 'নারী ইলিশরা যেভাবে পানিতে তাদের ডিম ছাড়ে, পুরুষ ইলিশরা পানি ঠিক সেভাবেই ছাড়ে তাদের বীর্য। আর এই দুটি জিনিস প্রায় একই রকম দেখতে। শুধু এটুকুই ব্যতিক্রম যে, পুরুষ ইলিশদের ভেতরে ডিম থাকে না, কিন্তু সে কথা ডিম ছাড়া নারী ইলিশদের বেলায়ও প্রযোজ্য।'

তাই কেবল একজন বিশেষজ্ঞের চোখই বলতে পারে কোন ইলিশ পুরুষ। ঠিক তেমনই একজন বিশেষজ্ঞ হলেন ইকোফিশের চাঁদপুরভিত্তিক গবেষণা সহযোগী কিঙ্কর সাহা।

কিঙ্কর বলেন, 'বেশ কয়েক বছর আগে একটি গবেষণার কাজে আমি ছিলাম চর ভৈরবের একটি মাছধরা নৌকায়। পানি থেকে জাল গোটানোর পর জেলেরা সবাই খুব মর্মাহত হয়ে পড়েন। জালে আটকা পড়া মাছগুলো ছিল আকারে ছোট এবং এরা দেখতেও ছিল তুলনামূলকভাবে দুর্বল, ক্ষীণকায় ও অনাকর্ষণীয়। একটু ভালোভাবে খেয়াল করতেই আমি বুঝলাম, সেখানকার প্রায় ৬২ শতাংশ মাছই ছিল পুরুষ। এটি ছিল প্রধানত একটি পুরুষ ইলিশের ঝাঁক, যা বেশ বিরল একটি ব্যাপার, কেননা একটি মাছের ঝাঁকে সাধারণত ৪০-৪৫ শতাংশ ইলিশ পুরুষ হয়ে থাকে।'

চাঁদপুরের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ড. আনিসুর রহমান বলেন, 'নারী ইলিশের মাঝে যে দীপ্তি দেখা যায়, পুরুষ ইলিশের ভেতর তা অনুপস্থিত। তারা দেখতে কদাকার না হলেও কিছুটা অনাকর্ষণীয় তো বটেই।'

গতানুগতিক মাছের বাজারে তাই আর এসব পুরুষ ইলিশের ঠাঁই হয় না। জেলেরা সেগুলোকে আলাদা করেন এবং পাঠিয়ে দেন লবণ মাখিয়ে শুকানোর জন্য। স্থানীয় কৌশলে সংরক্ষিত এসব ইলিশকে বলা হয় 'নোনা ইলিশ'।

ড. ওয়াহাব এভাবে ব্যাখ্যা করেন, স্যামন, স্মেল্ট, হিকরি শ্যাড, ল্যাম্প্রে এবং গালফ স্টার্জনের মতো ইলিশও একটি অ্যানাড্রোমাস মাছ, যারা একটি বিশেষ ধরনের জীবনচক্র অনুসরণ করে থাকে। তাদের জন্ম হয় মিঠাপানিতে। এরপর অভিবাসিত হয়ে আট মাস তারা সমুদ্রে চলে যায় এবং সেখানেই কৈশোর পেরিয়ে পরিণত মাছ হয়ে ওঠে। তারপর তারা আবার মিঠাপানিতে ফিরে আসে প্রজননের উদ্দেশ্যে।


ইলিশ যৌনকর্মে লিপ্ত হয় না। পুরুষ মাছ পানিতে তাদের ফোমের মতো শুক্রাণু ছেড়ে দেয় এবং নারী মাছ ওই ফোম-সদৃশ ব্রথের ওপর তাদের ডিম্বাণু ছেড়ে সেগুলোকে নিষিক্ত করে।

অক্লান্ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গবেষকেরা অবশেষে ইলিশের প্রজনন মৌসুমের দিনক্ষণ শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলা আশ্বিন মাসের প্রথম চাঁদের আগে-পরে মেঘনা নদীসহ এর অসংখ্য শাখা-প্রশাখা ধরে ইলিশ মাছ উজান বেয়ে মিঠাপানিতে আসতে থাকে।

'নদীর শক্তিশালী স্রোতের ফলে নারী ও পুরুষ উভয় ইলিশের শিরদাঁড়া বেয়েই শিহরণ বয়ে যায়।' ড. আব্দুল ওয়াহাব ব্যাখ্যা করেন, 'এতে তারা তীব্র যৌন উদ্দীপনা অনুভব করে, ফলে তুমুল বেগে উজান বেয়ে সাঁতরাতে থাকে।'

ইলিশের বিচরণ কেবল মেঘনার অববাহিকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা মিয়ানমারের ইরাবতী নদী এবং পশ্চিমবঙ্গের ভাগীরথী-হুগলী নদীতে প্রবেশ করে। তা ছাড়া ইলিশের উপস্থিতি রয়েছে আরও সুদূরে। পূর্বের মেকং বদ্বীপ থেকে শুরু করে পশ্চিমের পারস্য উপসাগরেও দেখা মেলে তাদের। এমনকি ইউফ্রেটিস নদীতেও খুঁজে পাওয়া যেতে পারে ইলিশকে।

'কিন্তু মেঘনার মোহনায় যে পরিমাণ ইলিশ দেখা যায়, আর কোথাও এই মাছকে এত বেশি দেখা যায় না,' বলেন ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ প্রকল্পের প্রধান ড. ওয়াহাব।

'তা ছাড়া সব ইলিশের পেটভর্তিও ডিম থাকে না,' যোগ করেন তিনি।


ড. আনিসুর রহমান বলেন, 'আমরা বাজারে ডিমহীন নারী ইলিশও পাব। ডিম ছাড়ার পর ফিরতি যাত্রায় নারী মাছদের খুব ক্লান্ত দেখায়। তখন তাদেরকে পুরুষ ইলিশের মতোই অনাকর্ষণীয় দেখায়। ফলে একজন সাধারণ জেলের পক্ষে একটি ইলিশ নারী না পুরুষ, তা শনাক্ত করা আরও দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। স্থানীয় ভাষায় জেলেরা তাদের ডাকে "পাইক মাছ" বলে।'

মেঘনার এক জেলে মানিক দেওয়ান বলেন, 'আমরা জানি এবং শুনেছিও আমাদের ধরা মাছের মধ্যে পুরুষ ইলিশ আছে। কিন্তু আমরা তাদের শনাক্ত করার ব্যাপারে মাথা ঘামাই না। আমাদের একমাত্র চিন্তার বিষয়- মাছের আকার ও চেহারা। আমাদের জন্য মাছ দুরকম, ভালো মাছ ও পাইক মাছ।'

হাইমচরের কাছাকাছি মেঘনার মোহনা ইলিশ ধরার জন্য খুবই বিখ্যাত এলাকা। সেখানে ঘুরতে ঘুরতে আমি একটি গুজব শুনতে পাই। পানিতে বীর্য ছাড়া এবং বাহ্যিকভাবে ডিম নিষিক্ত করার পর পুরুষ ইলিশ একধরনের লিঙ্গ রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায়। তারা পরিণত হয় নারী ইলিশে।

ড. ওয়াহাব বলেন, 'আমাদের কাছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। এখন পর্যন্ত কোনো গবেষণাই আমাদেরকে এ ধরনের মেটামরফোসিসের ইঙ্গিত দেয়নি।'

(লেখাটি প্রথম প্রকাশিত হয় দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে, ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর)

অনুবাদ: জান্নাতুল নাঈম পিয়াল
মূল লেখা: The illusive male hilsha

আমাদের ঈদ
11/04/2024

আমাদের ঈদ

Address

শিমুল ভাইয়ের মোড়, সিংহেরচর
Khulna
9241

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801903120834

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Ikhtiar Mridha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Ikhtiar Mridha:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category