Dr.Arafat Islam Shaikat

Dr.Arafat Islam Shaikat MBBS(DU) Kishoreganj
(1)

      একটু সচেতন থাকলেই শিশুদের সর্দি-কাশির ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। বিশেষ করে খাবারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করলেই রো...
11/10/2023






একটু সচেতন থাকলেই শিশুদের সর্দি-কাশির ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। বিশেষ করে খাবারের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করলেই রোগ প্রতিরোধ করা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।

মৌসুমি ফলমূল সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। তাই এই গরমে শিশুর খাবারে আঙুর, বাঙ্গি, তরমুজ, আনারস ইত্যাদি ফল খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।

সর্দি-কাশি হলে বাচ্চার রুচি চলে যায়, খাবারে অনীহা আসে। এ সময় গরম চিকেন স্যুপ যেমন খেতে ভালো লাগবে, তেমনি জমে থাকা সর্দিও সরিয়ে দিতে সাহায্য করবে।

• বাচ্চার কাশিতে খুবই কষ্ট হয়। তাই এ কাশি সারতে তুলসী ও আদার রস খুব উপকারে দেয়। ফুটন্ত পানিতে তুলসী পাতা ও আদা দিয়ে ভালো করে ফোটান। এই মিশ্ৰণ খুশখুশে কাশি দূর করবে ও বুকে কফ জমতে দেবে না। আধা চা চামচ দারুচিনির গুঁড়ার সঙ্গে দুই চা চামচ মধু ও অল্প আদার রস মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। আদার রসের সঙ্গে মধু ও মেথি গুঁড়া মিশিয়ে খাওয়ালে গলাব্যথা কমে যাবে।

সর্দি-কাশি হলে পানীয় গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকে বেশি করে পানি খাওয়ান। সঙ্গে শরবত, ডাবের পানি, জুস, স্যুপ ইত্যাদি খাওয়াতে পারেন। কারণ তরল পদার্থ জমে থাকা সর্দি শরীর থেকে বের করে দিতে সহায়তা করে৷

28/09/2023

আজ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জন্মদিন ❤️ ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী।

৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এ দিনে আরবের মরুর বুকে জন্মগ্রহণ করেন ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:)।

চোখের মাংস বেড়ে যাওয়াকে টেরিজিয়াম বলে। এটি হলে চোখের পাতার ভেতরের মাংস বেড়ে যায়। কনজাংটিভা থেকে কর্নিয়া পর্যন্ত ত্রিভুজা...
27/09/2023

চোখের মাংস বেড়ে যাওয়াকে টেরিজিয়াম বলে। এটি হলে চোখের পাতার ভেতরের মাংস বেড়ে যায়। কনজাংটিভা থেকে কর্নিয়া পর্যন্ত ত্রিভুজাকৃতির পর্দার মতো বেড়ে যাওয়া আবরণই হলো টেরিজিয়াম। এটি দুই চোখে অথবা এক চোখেও হতে পারে। এটি চোখের কোণে শুরু হয়ে কর্নিয়ার ওপর পর্যন্ত চলে যায়। টেরিজিয়াম কর্নিয়ার কেন্দ্র পর্যন্ত বিস্তৃত হলে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। শুধু ওষুধ দিয়ে সাময়িক উপশম হলেও এর বৃদ্ধি রোধ করা যায় না।
লক্ষণ : চোখে ব্যথা, লাল হয়ে যাওয়া, চুলকানি, চোখে কোনো কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করা, ঘোলাটে দৃষ্টি, চোখ থেকে পানি পড়া ইত্যাদি।
কারণ : এ রোগের সঠিক কারণ এখনো অজানা। তবে বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায়, অতিরিক্ত আলট্রাভায়োলেট রশ্মির সংস্পর্শে থাকলে এ রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যাদের উষ্ণ আবহাওয়া, রোদ অথবা অনেক বাতাসযুক্ত পরিবেশে দীর্ঘক্ষণ থাকতে হয়, তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। এ ছাড়া সবসময় পরাগরেণু, ধুলাবালু, ধূমপান অথবা ঝোড়ো হাওয়ার সংস্পর্শে থাকলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

চিকিৎসা : এ রোগের একমাত্র চিকিৎসা অপারেশন। ছোট একটি অপারেশনের মাধ্যমে বর্ধিত অংশ ফেলে দেয়া হয়। এ অপারেশন দু’ভাবে করা যায়। এক. টেরিজিয়াম এক্সিসন, অপারেশন করে বর্ধিত অংশ কেটে ফেলে দেয়া হয়। তবে এতে আবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। দুই. টেরিজিয়াম গ্রাফটিং। অপারেশনের মাধ্যমে কেটে সেলাই করে দেয়া হয়। এতে রোগটি আবার ফিরে আসার ঝুঁকি খুব কম থাকে। তবে টেরিজিয়াম প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে সঠিক মাত্রায় এসটিগম্যাটিক চশমা ও আর্টিফিশিয়াল টিয়ার ব্যবহার করে বেশ কিছুদিন ভালো থাকা যায়। তবে এ জন্য নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা দরকার।

Address

Kishoreganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Arafat Islam Shaikat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Arafat Islam Shaikat:

Share

Category