The Medical World

  • Home
  • The Medical World

The Medical World অতি গুরুত্বপূর্ণ মানবদেহের রোগ, পরামর্শ ও রোগ প্রতিরোধের উপায় আলোচনা করে থাকি। সবাইকে স্বাগত।

01/07/2024

যা কিছু আমরা দেখাই, তা সবই বিজ্ঞাপন,
আর যা কিছু আমরা গোপন করি,
সেটাই জীবন...

03/02/2024
দলে দলে যোগদান করে অসীম নেকি হাসিল করুন।
03/02/2024

দলে দলে যোগদান করে অসীম নেকি হাসিল করুন।

17/05/2023

ভর্তি চলছে............
ক্লাস শুরুঃ ১লা জুলায় ২৩

অতি গুরুত্বপূর্ণ মানবদেহের রোগ, পরামর্শ ও রোগ প্রতিরোধের উপায় আলোচনা করে থাকি। সবাইকে স্বাগত।

দক্ষতা অর্জন করুন
02/04/2023

দক্ষতা অর্জন করুন

স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, যৌবন, খাদ্য, পুষ্টি, খাৎনা, Mirpur Medical

উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের জন্য রোজা
25/03/2023

উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের জন্য রোজা

উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের জন্য রোজা যেসব রোগীর রক্তচাপ এবং হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে আছে তাদের ক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় রোজা র....

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রোজা
24/03/2023

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রোজা

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রোজা বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন

02/11/2022

স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, যৌবন, খাদ্য, পুষ্টি, খাৎনা, Mirpur Medical

মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান কোনটা?নারী... নারীর মন, নারীর শরীর ইত্যাদি সবকিছুই যেন চিরন্তন এখন রহস্যের আঁধার।...
06/08/2022

মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান কোনটা?

নারী... নারীর মন, নারীর শরীর ইত্যাদি সবকিছুই যেন চিরন্তন এখন রহস্যের আঁধার। বিশেষ করে নারীর যৌনতা, যৌন সুখ ইত্যাদি বিষয়গুলো সর্বদাই গবেষকদের ভাবিয়ে তুলেছে। যতটা রহস্যময় নারীর মন, ঠিক ততটাই যেন রহস্যময় যেন নারীর শরীর। সময়ের সাথে আশ্চর্য রূপে বদলে যেতে থাকা এই নারী শরীর নিয়ে বলাই বাহুল্য যে গবেষকদের আগ্রহের কোন সীমা নেই। নারী দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো? কিংবা কোন স্থানে স্পর্শ করলে নারী শিহরিত হয়ে ওঠেন বা যৌনতায় আগ্রহ বোধ করেন? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে কানাডার মনট্রিলের একদল গবেষক চালিয়েছিলেন একটু নতুন ধরণের গবেষণা। চলতি বছরে এই রিসার্চের ফলাফল প্রকাশ করেন তাঁরা। Université du Québec à Montréal (UQAM)এর এই গবেষণায় দেখা যায়, আলতো স্পর্শের ক্ষেত্রে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান হচ্ছে গলা ও ঘাড়, কব্জির ওপরের অংশ ও ভ্যাজাইনাল মার্জিন। অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে বেশি উত্তেজিত হয় নিপল ও ক্লাইটোরিস। আর ভাইব্রেশনের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাড়া দেয় ক্লাইটোরিস। গবেষক Dany Cordeau, Marc Bélanger, Dominic Beaulieu- Prévost ও Frédérique Courtois ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন নারীর ওপরে এই গবেষণা চালান। গবেষণার জন্য তাদের শরীরে নানান ধরণের স্পর্শের অনুভব তৈরি করে হয়। এবং পরবর্তীতে সংগ্রহ করা হয় মতামত যে কোন স্পর্শের অনুভব কেমন ছিল। আলতো স্পর্শে সবচাইতে কম সাড়া দেয় অ্যারিওলা, অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে কম সাড়া দেয় পেটের অংশগুলো। ওজন, পিরিয়ডের চক্র, স্তনের আকার, হরমোন, যৌন অভিজ্ঞতা ইত্যাদি স্পর্শের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব বিস্তার করে না বলেই গবেষকদের মতামত। তবে স্কিন পিয়ারসিং প্রভাব ফেলতে পারে বলে মতামত ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। প্রভাব ফেলতে পারে প্লাস্টিক সার্জারিও। গবেষকদের দাবী এই যে এমন গবেষণা আগে কখনো করা হয়নি। Journal of Sexual Medicine-এ তাঁরা এই গবেষণা তথ্য প্রকাশ করেন। সূত্র- গ্লোবাল নিউজ , ডেইলি মেইল

কী করলে ডজন খানেক মেয়ের প্রেমের প্রস্তাব পাওয়া যায়?১. টাকা পয়সা থাকলে বেশি করে মেয়েদের পিছনে খরচ করুন।২. মেয়েদের সাথে বে...
24/06/2022

কী করলে ডজন খানেক মেয়ের প্রেমের প্রস্তাব পাওয়া যায়?

১. টাকা পয়সা থাকলে বেশি করে মেয়েদের পিছনে খরচ করুন।
২. মেয়েদের সাথে বেশি করে খোশগল্প এবং চাপাবাজী করুন।
৩. তাদেরকে অনেক বেশি তেলবাজি করুন।
৪. প্রয়োজনে নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে তাদের সব ধরনের ব্যক্তিগত ও সামষ্টিক কাজ সম্পাদন করে দিতে চেস্টা করুন।
৫. এভাবে হয়তো সব মেয়ে আপনার প্রেমে পড়বে না, কারণ মেয়ে মানেই বোকা ও গাধা নয়। কিন্তু বেশ কিছু সংখ্যক মেয়েকে প্রেমে পড়াতে পারবেন।

একটা সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা উত্তেজিত হয়ে ওঠে কেন? সমাধান কী?বাঘ দেখলে ভয় পাবেন, হাতি দেখলে পালিয়ে যাবেন, ফুচকা দেখলে ...
11/06/2022

একটা সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা উত্তেজিত হয়ে ওঠে কেন? সমাধান কী?

বাঘ দেখলে ভয় পাবেন, হাতি দেখলে পালিয়ে যাবেন, ফুচকা দেখলে জিভে জল চলে আসবে, ঠিক তেমনই সুন্দরী মেয়ে দেখলে মনটা কেমন উত্তেজিত হয়ে উঠবে… এটাই তো স্বাভাবিক! যদি এরকম স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া আপনার ভেতরে না হয় তাহলে তো আপনি সুস্থ মানুষ নন। তবে আপনার প্রশ্ন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক। সুন্দরী মেয়ে দেখে মন উত্তেজিত হয়ে উঠলে আপনি কি করে সেই মনকে শান্ত করবেন? আপনার এই প্রশ্ন শুনে তো মনে হচ্ছে আপনি এযুগের মহাপুরুষ। সুন্দরী মেয়েও দেখবেন আবার মনকেও শান্ত রাখবেন। দারুন ব্যাপার।

সুন্দরী নারীর প্রতি মুনিঋষিরাও নিজেদের আকর্ষণ প্রত্যাখ্যান করতে পারেননি। এই মহান ব্যক্তিরাও নারীর সৌন্দর্যের কাছে নিজেদের আত্মসমর্পণ করেছিলেন। আপনি তো একজন সাধারন মানুষ। সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া আপনার খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। নারীর সৌন্দর্য ঈশ্বরের সৃষ্টি। ঈশ্বরের এই সৃষ্টিকে সর্বদা উপভোগ করা উচিত। যদি উপভোগ না করেন তাহলে ঈশ্বর কিন্তু আপনার প্রতি রুষ্ট হবেন। তাই আপনাকে কিছুই করতে হবে না। যখনই সুন্দরী নারী দেখবেন আপনি তার সৌন্দর্য উপভোগ করুন এবং ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানান তার এরকম সৃষ্টির জন্য।

একজন স্বামী/স্ত্রী কী কী কারণে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়তে পারে ???আমার বিবেচনায় এটি একট গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। কিন্তু বিষয়টা নতুন...
07/06/2022

একজন স্বামী/স্ত্রী কী কী কারণে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়তে পারে ???আমার বিবেচনায় এটি একট গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। কিন্তু বিষয়টা নতুন কিছু না। মানবেতিহাসের সব কালেই নর-নারীর মধ্যে বিবাহ বহির্ভূত ( আগে ও পরে) সম্পর্ক ব্যাপারটা ছিল। সময়ের ব্যবধানে এর ধরণ কারণ পাল্টাছে কেবল।

নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে বহুগামিতা অনেকটাই জেনেটিক, তারপর মনোদৈহিক, আর্থ-সাংসারিক, পারিপার্শ্বিক, উচ্চাকাঙ্খা, পণ্যপ্রাচুর্য জীবনের হাতছানি ইত্যাদি।

আমরা জানি বর্তমান বিবাহ প্রথা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে বিভিন্ন বিবাহ রীতি প্রচলিত ছিল। এক পতিপত্নীরূপ শুরু হওয়ার আগে বহুপতিপত্নী বা অনেকটা অবারিত দেহসম্পর্ক বহু সমাজে ছিলো সাধারণ রীতি। তাই আমাদের পূর্বপুরুষের ডিএনএ-র এক্সটেনশন হিসেবে সেই প্রবৃত্তি থেকে যাওয়া স্বাভাবি। যেমন, গবেষকরা দেখেছেন পূর্ণিমা রাতে আজো পৃথিবীর মানুষের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। কারণ এমন রাতে অরণ্যচারী আমাদের পূর্বপুরুষরা দল বেঁধে শিকারে বেরোতো, নির্ঘুম থাকতো। তখন ধর্ম ও রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না। এ দুটো জিনিসের শাসন-শোষণের করাল থেকে মানুষ যেদিন মুক্তি পাবে বর্তমানের শিক্ষা-সভ্যতাসহ সেদিনই মানুষ নিজেদের মতো করে স্বাধীন সৃজনশীল জীবন ও সমাজ গড়ে তুলতে পারবে। যাক, সে অন্য প্রসঙ্গ।

সংক্ষেপে পরকীয়া বা বিবাহোত্তর সম্পর্কের কয়েকটি কারণ বলা যায়:

★ সাইকোলজিক্যাল : ভালোবাসা ও নিরাপত্তার প্রতিমুর্তি রূপে মেয়েদের মনের গভীরে স্থায়ী ভাবে থেকে যেতে পারে পিতার অবয়ব, কোনো ক্ষেত্রে বড় ভাইয়ের। ঠিক অনুরূপ পুরুষদের মনোজগতে মা বা এমন কোনো নারীর আদর্শ গেঁথে থাকতে পারে যেখানে পেয়েছিল ভালোবাসা ও মানসিক প্রশান্তি, উদ্বেগহীন জীবনের স্বাদ, বিশ্বাস ও ভরসা। এই নারী-পুরুষ যখন বিয়ের পর কঠিন সংসার জীবনে এসবের ঘাটতি দেখতে পায়, তখনই তাদের আগের কথা মনে পড়ে। তারপর জীবনের কোনো ঘটনাচক্রে যদি তেমন পুরুষ বা নারীর সংস্পর্শে আসে। বন্ধুত্ব ও ঘনিষ্ঠতা থেকে মোড় নিতে পারে ভালো বাসাতে।

★ ইমোশনাল অনৈক্য : দুজনের আবেগের ধরণ একরকম না থাকাতে বোঝাপড়া বা ভাবনার মিল থাকে না। আবেগশূন্য মন একেবারে হয় না হয়তো। কিন্ত সংসার জীবনের কোনো এক সময় দেখা যায় যদি দুজনের মধ্যে কারো নিরাবেগ আচরণ, আর একসময় পারর্টনার যদি বুঝতে পারে ঘরের বাইরে তার চলা বসা অন্যরকম। একই মানুষ দুরকম হয়ে থাকে যদি তা হলে দ্বন্দ্ব সন্দেহ অনিবার্য। তারপর ঘটতে পারে বিপরীত চলা। জীবনের কিছু প্রধান চাহিদার মধ্যে ইমোশনাল বোঝাপড়া ও শরীকান কেউ থাকতে হয়। অন্যকে বুঝতে পারা বা বুঝার চেষ্টা করা এবং সেরূপ নিজেকে উপস্থাপন করা মানসিক জগতের একমাত্র দাবি। তার অভাব দেখা দিলে প্র্যাক্টিক্যাল জগতেও গোলমাল ধরে।

★ শুধু শুধু ফান থেকে ফাঁদ: এ ব্যাপারটা পুরুষের বেলায় সহজে ঘটে যায়। কারণ তাদের জগতটা বিস্তৃত, বিচিত্র, জীবনের প্রয়োজনেই ছুটতে হয়ে, বহু জনের সঙ্গে মিশতে হয়ে। এমন সুযোগে সুখি দাম্পত্য সত্বেও অন্য নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে এবং সংসারে সংঘাত শুরু হয়। তবে আজকাল মেয়েরাও কর্মজীবী, বাইরে ছুটতে হয়, ঘরে বসে সোসাল মিডিয়াতে fun, chatting এসবের সুযোগ উভয়ই উপভোগ করে থাকে। তাই নারী পুরুষ যে কোনো পক্ষই চিটিং করতে পারে।

★ ইগো সন্তুষ্টি : একজন পুরুষের কোনো নারীর সাথে পরিচয় হলো বাইরে। ভালো কথা, হতেই পারে। কিন্তু ঐ নারীর মুখে সে যখন শুনতে পাবে সে য-কোনো নারীর জন্য স্বপ্নের হিরো হতে পারে, সে-সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্ব তার মধ্যে রয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। যে সম্মান, প্রশংসা ও শ্রদ্ধা স্ত্রীর কাছে পায় না যদি ভাবতে পারে আর ঐ নারী যদি তাকে ভালোবাসার কথাও জানিয়ে দেয়, তা হলে "পরকীয়ার" প্ররোচনা মনের মাঝে শুরু হতেই পারে। ঠিক একই ভাবে কোনো নারীকে একজন পুরুষ এরূপ প্রশংসার রসে বিগলিত করে ফেলতে পারে।

★ যৌন অসন্তোষ: এ সমস্যা সম্পূর্ণ শারীরিক এবং স্বাভাবিক। এমন নারী পুরুষ যে কারো ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। পার্টনারের দুঃখজনক দুর্বলতাকে সেক্রিফাইস করতে না পারলে অন্যত্র সে অভাব মেটানোর ভাবনা আসতে পারে।

অন্য যে সব কারণ থাকতে পারে তার আলাদা করে লেখার দরকার পড়ে না। যেমন: আর্থিক ফায়দা, ক্যারিয়ারের উন্নতি, সামাজিক মর্যাদা প্রভৃতির প্রলোভন নারী পুরুষ উভয়ই বিয়ের সঙ্গে বেঈমানি করতে পারে, করে থাকে।
স্বামীর করনীয়ঃ

# একজন স্বামীর তার স্ত্রীকে নিজের অর্ধাংগিনী হিসেবে দেখতে হবে।

বিয়ের প্রথম ৬ মাস থেকে ১ বছর নিজের স্ত্রীকে প্রচুর সময় দিতে হবে। এতে স্ত্রীর মনে আপনার প্রতি ভালোবাসা জন্ম নিবে। সে মনে করবে আপনার জীবনে তার গুরুত্ব আছে।

প্রতিদিন সম্ভব না হলে সপ্তাহে তিন থেকে চারবার সহবাস করতে হবে। মেয়েদের মাসিকের সময় ছাড়া বাকি সময় সপ্তাহে প্রতিদিন না হলেও অন্তত তিন থেকে চার বার সহবাস করবেন। স্ত্রীকে প্রচুর আদর করবেন। স্ত্রী স্বামীর কাছে প্রথমেই আদর চায়। সেক্স করার টাইমে বিভিন্ন ভাবে আদর করবেন। কিভাবে করবেন সেটা আপনি জানেন। অনেক চুম্মন করবেন স্ত্রীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায়। স্ত্রী যদি স্বামীর কাছে শারিরীক ভালোবাসা ঠিকভাবে পায় তবে স্ত্রীর মনের মধ্যে স্বামীর প্রতি এক অন্যরকম টান চলে আসবে। আপনি তাকে অনেক কেয়ার করেন এই ধরনের এক মানসিক প্রশান্তি সে পাবে।

স্ত্রীর কাছে যেতে হলে সব সময় হালকা সুগন্ধি ব্যবহার করবেন। কড়া সুগন্ধি স্ত্রী সহ্য করতে পারে না। স্ত্রী যদি আপনাকে খালি গায়ে দেখতে চায় আপনি তার জন্য খালি গায়ে তাকে আদর করুন। স্ত্রীকে আদর করার টাইমে আস্তে আস্তে অনেক কথা বলুন। যেমন, আই লাভ ইউ। তুমি অনেক মিষ্টি, তুমি অনেক কিউট, তুমি অনেক ভালো এসব। যে সব কথা বললে উত্তেজনা বাড়ে সেইসব কথা বলুন।

স্ত্রীকে নিয়ে বেড়াতে যান সপ্তাহে অন্তত একদিন। ছুটির দিনে রেস্তোরাতে খাবার খাওয়াতে নিয়ে যান।

শপিং করতে যান। খরচ হলে হোক। এটাকে জীবনের ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে দেখুন। আজ বেশি খরচ করলেন। এর ফলে আগামীতে যদি বেশি শপিং না করেন তবুও স্ত্রীর মন খারাপ হবে না।

স্ত্রীর সাথে মজা করুন। তার সাথে নাটক দেখুন ইউটিউবে। সিনেমা দেখতে যান সিনেপ্লেক্সে।

স্ত্রী যদি ফোন দিয়ে বেশি জ্বালায় তবে সেটাও সহ্য করুন বিয়ের প্রথম ১ বছর। ফোনে স্ত্রীর সাথে মজার মজার কথা বলুন। হাসাহাসি করুন। এতে স্ত্রীর মন ভালো থাকবে। স্ত্রী বেশি ফোন দিলে বলবেন, "আমি এখন একটু ব্যস্ত। আমি একটু পড়ে কথা বলছি।" কখনো স্ত্রীকে বলবেন না যে "এত ফোন দিচ্ছো কেনো। পরে কথা বলছি।"

এটা বললে সে অনেক রাগ করবে। ভাববে আপনি তাকে পছন্দ করেন না। এটা কখনো করবেন না।

স্ত্রীর কথায় কখনো উঠবেন, বসবেন না কিন্তু স্ত্রীকে প্রচুর আদর করুন। একটা কথা আছে, বউকে বসে রাখতে বাসর ঘরে বিড়াল মারতে হয়। বিয়ের প্রথম রাতে সম্ভব না হলে বিয়ের দ্বিতীয় রাতে বিড়াল মারুন। মানে স্ত্রীকে শারিরীকভাবে অনেক আদর করুন। যাতে স্ত্রী সবসময় আপনার প্রতি অনুগত থাকে।

স্ত্রীর করনীয়ঃ

# স্বামী যতই ভালো, ভদ্র হোক না কেনো তার আসল পরিচয় সে একজন পুরুষ। তার কাছে সুন্দরী নারী ভালো লাগবেই। তাই স্বামীর চাহিদাকে গুরুত্ব দিতে হবে। নিজেকে সবসময় স্বামীর কাছে আবেদনময়ী হতে হবে। আবেদনময়ী মানে অশ্লীল জামাকাপড় পড়া না।

সুন্দরভাবে কথা বলতে হবে। সুন্দর, শালীন পোশাক পড়ুন কিন্তু স্বামীর সামনে গেলে হিজাব করবেন না। যতটুকু শালীন থাকা যায় ততটুকুই থাকুন। বেশি শালীনতার দরকার নেই। মনে রাখবেন। আপনি যা করছেন, এটা সবার ক্ষেত্রে একই।

স্বামী যখন আদর করতে চাইবে তখন তার ইচ্ছার প্রতি সায় দিন। যদি আপনার শারিরীক ইচ্ছা কোন কারনে না থাকে তবে সুন্দরভাবে বলুন যে, আপনার মাসিক চলছে, বা আপনার এই সমস্যা হচ্ছে। আজ না, আগামীকাল। সুন্দরভাবে বললে স্বামী তখন বুঝবে। আর যদি স্বামীর সমস্যা হয় তবে আপনি ওরাল সেক্স করুন। স্বামীকেও আদর করুন। স্বামী বেশি উত্তেজিত থাকলে তার গোপন অংগ নিজ হাতেই স্পর্শ ও মাষ্টারবেট করে তার উত্তেজনা প্রশমন করুন।

স্বামী আপনাকে বিছানায় যেভাবে পেতে চায় চেষ্টা করুন সেইভাবে হতে। লজ্জা নারীর ভূষন কিন্তু অতিরিক্ত লজ্জা করলে স্বামী দূরে সরে যাবে। তাই স্বামী আদর করতে গেলে আপনিও তাকে আদর করুন। তার কপালে চুমু দিন। ঠোটে চুমু দিন। স্বামীর অনেক ভালো লাগবে। রোবটের মতো থাকবেন না। স্বামীকে জড়িয়ে ধরে আলিংগন করুন। স্বামীকে আদর করুন তার কপালে, দুই গালে, ঠোটে। স্বামীর কানের কাছে গিয়ে বলুন, আই লাভ ইউ। আমি তোমাকে অনেক পছন্দ করি। স্বামীর অনেক ভালো লাগবে শুনতে।

স্বামীকে সবসময় বিশ্বাস করুন। অন্য মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখলে খারাপ লাগলেও ব্যাপারটি অন্য ভাবে নিবেন না। যদি মনে করেন স্বামী অন্যের হয়ে যাচ্ছে বা পরকীয়া করছে তবে স্বামীকে রাতে প্রচুর টাইম দিন। নিজে থেকে প্রচুর আদর করুন। স্বামীকে মজার মজার রান্না করে খাওয়ান।

সাংসারিক মেয়ে হোন। স্বামীর মা মানে নিজের শাশূড়ীকে নিজের মায়ের চেয়েও বেশি কেয়ার করুন। শাশূড়ী বা ননদের ব্যাপারে স্বামীর কাছে অভিযোগ করবেন না। শাশূড়ীর ব্যাপারে তো কখনোই না। মনে রাখবেন, ননদ বিয়ে করে একসময় চলে যাবে কিন্তু শাশূড়ীকে সব সময় সেবা করতে হবে। এটা আপনার দায়িত্ব। স্বামীর শারিরীক চাহিদার দিকে খেয়াল রাখলে ও শাশূড়ীর প্রতি যত্ন নিলে কোনো পুরুষের পক্ষে পর নারীর প্রতি আসক্ত হওয়া কঠিন।

Address

মিরপুর মেডিকেল

৭০৩০

Telephone

+8801911919187

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Medical World posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to The Medical World:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram