Dr.Jannatul Fardaous Eity

Dr.Jannatul Fardaous Eity Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Jannatul Fardaous Eity, Thana Road, Ramgonj, Lakshmipur.

I solemnly pledge myself to consecrate my life to the service of Humanity.I WILL MAINTAIN the utmost respect for human life; I will practice my profession with conscience and dignity.

গর্ভাবস্থায় geographic tongue হওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আছে, যদিও এটি নির্দিষ্টভাবে গর্ভাবস্থার কারণে হয় না। তবে গর্ভাব...
29/07/2025

গর্ভাবস্থায় geographic tongue হওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আছে, যদিও এটি নির্দিষ্টভাবে গর্ভাবস্থার কারণে হয় না। তবে গর্ভাবস্থার সময় শরীরে ঘটে যাওয়া পরিবর্তনগুলো এই অবস্থাটিকে ট্রিগার বা বাড়িয়ে দিতে পারে।

🤰 গর্ভাবস্থায় Geographic Tongue হওয়ার সম্ভাব্য কারণগুলো:

1. হরমোনের পরিবর্তন🫠

গর্ভাবস্থায় ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা জিহ্বার উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

2. ইমিউন সিস্টেমের পরিবর্তন🫥

গর্ভাবস্থায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতায় কিছুটা পরিবর্তন আসে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে, যেমন মুখে, অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

3. ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি☹️

বিশেষ করে ভিটামিন B12, আয়রন বা জিঙ্ক এর ঘাটতি থাকলে জিহ্বায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। গর্ভবতী নারীদের মাঝে এই ঘাটতি বেশ সাধারণ।

4. মানসিক চাপ বা উদ্বেগ😣

গর্ভাবস্থার মানসিক চাপেও এটি দেখা দিতে পারে।

5. অ্যালার্জি বা ফুড সেন্সিটিভিটি 🥶

কিছু খাবারে (যেমন টমেটো, মশলাযুক্ত খাবার, বাদাম, ইত্যাদি) অস্থায়ী অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়ায় এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

👉 করণীয়:

সাধারণত এটি ক্ষতিকর নয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেরে যায়।

জ্বালা বা অস্বস্তি হলে:

মসলাযুক্ত, টক বা গরম খাবার এড়িয়ে চলুন

মুখ পরিষ্কার রাখুন

প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, বিশেষ করে যদি জ্বালা বা সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে।

"পরে আমি শুক্রবিন্দুকে পরিণত করি জমাট বাঁধা রক্তে, অতঃপর মাংসপিন্ডকে পরিণত করি হাড্ডিতে, অতঃপর হাড্ডিকে আবৃত করি মাংস দি...
21/12/2024

"পরে আমি শুক্রবিন্দুকে পরিণত করি জমাট বাঁধা রক্তে, অতঃপর মাংসপিন্ডকে পরিণত করি হাড্ডিতে, অতঃপর হাড্ডিকে আবৃত করি মাংস দিয়ে, অতঃপর তাকে এক নতুন সৃষ্টিতে উন্নীত করি। কাজেই সর্বোত্তম স্রষ্টা আল্লাহ কতই না মহান! " - সুরাহ - আল মুমিনুন....

চেম্বার - পপুলার মেডিকেল সার্ভিস, রামগঞ্জ, লক্ষীপুর
(যোগাযোগ - ০১৭০৫৪৫৩২১৪)

20/12/2024

মায়ের অনুভব হওয়া বাচ্চার প্রথম লাথি 🥰

The different look 🫣How i took the picture vs how my patient expect the picture.
04/12/2024

The different look 🫣
How i took the picture vs how my patient expect the picture.

25/10/2022
Lady in red💓
13/10/2022

Lady in red💓

22/12/2021

আপনার এলাকায় কিছু পিচ্চি পোলাপান আপনাকে খুব বিরক্ত করে। তো একদিন রেগেমেগে একটা মেশিনগান নিয়ে তাদের দিকে গুলি ছুড়লেন। সবাই পালিয়ে গেল। আপনি খুব খুশি। আনন্দের চোটে মেশিনগানটা খালি রাস্তায় রেখে আপনি বাসায় চলে আসলেন।
এইখানে কেউ বলতে পারেন, পাগল নাকি? এমনটা কেউ করে?
করে। অধিকাংশ মানুষই এমন করে।
ধরেন আপনার ঠাণ্ডা লাগল। আপনি দোকান থেকে অ্যান্টিবায়োটিক এনে খেয়ে ফেললেন।
আসলে আপনি কী করলেন? আপনি আপনার দেহে থাকা ব্যাকটেরিয়াগুলোর কাছে অ্যান্টিবায়োটিক নামের মেশিনগান তুলে দিলেন। এখন ব্যাকটেরিয়াগুলো এই অ্যান্টিবায়োটিকটা খুলে দেখবে। এরপর কেমন করে সেটাকে অকেজো করা যায় তা নিয়ে গবেষণা করবে। এবং ব্যাকটেরিয়াগুলো যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না যে তাদের সমস্ত মস্তানি রং সাইড দিয়ে গাড়ি চালানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ - তারা সত্যি সত্যি গবেষণা করে অ্যান্টি-অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করে ফেলবে অথবা নিজেদের জন্য এমন একটা বর্ম তৈরি করবে যে আপনার মেশিনগানের গুলি উপেক্ষা করে রোবোকপের মতো আপনার দিকে এগিয়ে আসতে থাকবে।
নির্বিচারে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার কী?
আপনার তুলে দেওয়া অস্ত্র নিয়ে ব্যাকটেরিয়ারা শুধু আপনাকেই ঘায়েল করবে না, আপনার এলাকার অন্য মানুষদের করবে। আমি সিনেমা দেখি না অনেকদিন, কিন্তু যখন ব্যাকটেরিয়াল কালচারগুলোর অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স পরীক্ষার রিপোর্ট দেখি - তখন মনে হয় হরর মুভি দেখছি। একেকটা ব্যাকটেরিয়া স্ট্রেইনকে আমরা এত বড় ডাকু বানিয়ে ফেলেছি যে এদের থার্ড জেনারেশন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও আর মারা যাচ্ছে না!
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহারে দায়ী বাংলাদেশের কম-বেশি সবাই। তবে তিন শ্রেণীকে আমি আমলে নিতে চাই।
প্রথমত, রোগী এবং তাদের আত্মীয়-স্বজন। দেখুন, আল্লাহ মানুষকে রোগ-ব্যাধি দিয়ে পরীক্ষা করেন। রোগ হলে পাপ মাফ হয়। একটু অসুস্থ হলে এত অস্থির হওয়ার কিছু নেই। ডাক্তারের কাছে দৌড়ানো বা ওষুধ খাওয়ার জন্য পাগল হওয়ার কিছু নেই। একটু সবর করুন। ধৈর্য ধরুন। আল্লাহকে ডাকুন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা শরীরকে একটা মেকানিসম দিয়েছেন নিজেকে সুস্থ করার জন্য। এই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে একটু সময় দিন।
এক সপ্তাহ ধরে অসুস্থ? এবার ডাক্তারের কাছে যান। পরামর্শ নিন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক তো দূরের কথা, প্যারাসিটামল-ও খাবেন না। প্রতিটি ওষুধেরই কিছু না কিছু প্রতিক্রিয়া আছে।
আপনি কী জানেন, ওষুধকে শরীর কখনও আপন করে নেয় না? লিভার বা কিডনির অনেকগুলো কাজের মধ্যে একটা শরীর থেকে ওষুধ বের করে দেওয়া। যারা উল্টা-পাল্টা ওষুধ খান তারা এই দুটো অঙ্গের ওপরে অনেক যুলম করেন।
আর, যখন ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক দেন তাহলে অবশ্যই সেটার কোর্স শেষ করবেন। নিয়মমত। ভালো হয়ে গেলেই ওষুধ বন্ধ করে দেবেন - এমনটাই সবচেয়ে ভয়াবহ।
দ্বিতীয়ত, ওষুধের দোকানদার। দেখুন, ওষুধ আর মুদি-আনাজপাতি এক জিনিস নয়। প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ বিক্রি করা একেবারেই অনুচিত। আর সবচেয়ে বড় অনুচিত কাজ ডাক্তারি করা - ক্রেতারা ওষুধ চাইলে ডাক্তারের কাছে যেতে বলুন। কটা টাকা বেশি বিক্রির জন্য বখাটেদের হাতে মেশিনগান তুলে দেওয়া আর যাই হোক হালাল হবে না।
সভ্যতা মানে সমাজের অসভ্যদের নিয়ন্ত্রণ করা। সমাজে কিছু আইন থাকবে, যারা মানবে না তাদের শাস্তির ব্যবস্থা থাকবে। বাংলাদেশ বেশ কিছুদিন ধরে সভ্যতার এই সংজ্ঞার ওপরে উঠে গিয়েছে। দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন এখন রূপকথার মতো লাগে।
এরপরেও যদি প্রশাসন, বিশেষ করে স্বাস্থ্য এবং ঔষধ প্রশাসনে ব্যতিক্রমী কিছু মানুষ থেকে থাকেন তাদেরকে আমি তৃতীয় দলে আনব। অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি থেকে শুরু করে খাওয়া অর্থাৎ, ফার্মাসিউটিকাল কোম্পানিগুলোর প্রডাকশন, মার্কেটিং, ডাক্তারদের প্রেসক্রিপশন, দোকানে বিক্রি প্রতিটি স্তরে স্পষ্ট আইন এবং সেটার প্রয়োগ থাকা উচিত।
মেঘেদের সাথে কথা বলা শেষ। এবার মানুষদের সাথে কথা।
অ্যান্টিবায়োটিক আল্লাহর একটা রহমত মানব সভ্যতার প্রতি। এটা নিয়ে হেলা-ফেলা এবং স্বেচ্ছাচারের খেসারত দেবে ভবিষ্যত প্রজন্ম। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের প্রত্যেকটি কাজ সুচিন্তিত হওয়া উচিত। আমরা কারো হক নষ্ট করছি কিনা সেটা হিসাব করা।
আমরা আসলে বুঝতে পারছি না যে সামনে এমন একটা সময় আসছে যখন আমরা চোখের সামনে আমাদের আপনজনদের মরতে দেখব। কোনো ওষুধেই কাজ হবে না। এবং সেই অবস্থাটা নিছক আমাদের হাতের কামাই, আমাদের খেয়াল-খুশির ফসল।
অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে অনাচার জীবজগতের ভারসাম্যতা নষ্ট করে। এটা আল্লাহর সৃষ্টির পরিবর্তনের শামিল। এগুলোর প্রতিক্রিয়া খালি চোখে দেখা যাচ্ছে না বলে যে আল্লাহর সামনে এর হিসাব দেওয়া লাগবে না - এমনটি নয়। আমরা যেন আমাদের প্রতিটি কথা এবং কাজে আল্লাহকে ভয় করি।
আল্লাহ আমাদের যেন অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স জনিত মানবসৃষ্ট মহামারী থেকে আমাদের রক্ষা করেন।
-------------------
শরীফ আবু হায়াত অপু

সেই সুপারি আর নারকেল ঘেরা খয়েরি রং এর দোতলা বাড়িটি আজ কোলাহল হীন। শুধু মাঝ রাতে হুতোম পেঁচার ডাক আর তার সাথে বাড়ির গিন্ন...
16/12/2021

সেই সুপারি আর নারকেল ঘেরা খয়েরি রং এর দোতলা বাড়িটি আজ কোলাহল হীন।
শুধু মাঝ রাতে হুতোম পেঁচার ডাক আর তার সাথে বাড়ির গিন্নিমার ঘুমোট কান্নার গোঙানি তে এক অদ্ভুত পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সারা রাত এক জোড়া চোখ প্রচন্ড অভীমানে নিদ্রাহীনতায় রাত পার করে। শেষ রাতের দিকে বাড়ির পুকুর ঘাটে কেউ হঠাং টুপটাপ শব্দে জলে ঢেউ তোলে।
তারপর রাতের নিস্তব্ধতা পেরিয়ে ভেসে আসে মিহি কন্ঠে কোরআনের সুর। আকুল আবেদনে ভরিয়ে ধরেন মোনাজাত। মেয়েটি চুপটি করে অনেক দূর থেকেই শুনে যায় তার জননীর বেকুল কান্না।
বাড়ির সবথেকে ছোট্ট মেয়ে সে। এই তো সেদিনই স্কুল থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ি
ফিরে-রাস্তার মাথা থেকেই 'মা' 'মা' শব্দে পুরো বাড়ি কাঁপিয়ে তুলতো সে। বাবা তখন দরজা খুলে মিষ্টি হেসে বলতো "কই গো, 'কাঞ্চন' মনারে ভাত দেও"। 'মা' টি তখন ভয়ে ভয়ে ভাত বেড়ে দিতেন। কী জানি আজ আবার কী কান্ড করে তার দস্যি মেয়ে! পছন্দের তরকারি না ফেলেই প্লেট ছুড়ে ফেলার খারাপ বদঅভ্যাস আছে মেয়েটার। দোষটুকু পুরোটাই তার বাবার।
সারাজীবন বাকি ৬ সন্তানকে বাবাই শাসনের উপর রাখতেন।কিন্তু এই ছোট্ট মেয়েটিকে কোন ভাবেই শাসন করতে রাজি নয় তিনি। তাই মায়ের হয়েছে এক জ্বালা।মেয়ে আদর পেয়ে পেয়ে বাঁদর হচ্ছে দেখে মা ই শাসনের ভার হাতে নিয়েছিলেন। ভাত নিয়ে বাহানা করায় দিয়েছিলেন শলা দিয়ে মাইর, তারপরের ২ দিন তো মেয়ে দিব্যি উপোস কাটিয়ে দিলো। স্কুলে যাচ্ছে, পড়া রেডি করছে, সব স্বাভাবিক, শুধু না খেয়ে খেয়ে মুখ টি করেছে এইটুকুন। এদিকে মেয়ের বাড়ন্ত বয়েস, স্কুলে ফার্স্ট সে, সামনে ক্লাস নাইনের ফাইনাল পরীক্ষা।সব মিলিয়ে মাকেই তার রাগ ভাঙ্গানোর দায়িত্ব নিতে হলো। কোন দিন কারো সাথে রাগ হলে আগে কথা না বলা পাটোয়ারির মেয়ে, আজ মোল্লার ছোট্ট মেয়েটির কাছে হেরে গিয়ে নিজেই ভাতের প্লেট হাতে হাজির হলেন মেয়েটির ঘরে।

বাবা মা এর মাত্রাতিরিক্ত আদর আর পড়াশোনা। এই দুটি নিয়েই ছিলো মেয়েটির জীবন। সকালে পরোটা আর রাতে দুধে-ভাতে থাকা মেয়েটি হঠাৎ এভাবেই স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কলেজে উঠার পর পরই জীবন নামের বাস্তবতার সম্মুখীন হয়। হোস্টেলে এসে সকালে ভর্তা-ভাত এবং রাতে টিকটিকি পড়া ডাল আর আলুর দমে তার নিজের দমটাই পুরিয়ে আসে। কিন্তু সপ্তাহ শেষে কলেজ ফোনে আসা বাবার একটা কল তাকে স্বপ্ন দেখায়,নতুন উদ্যোমে বাঁচতে শেখায়। বাবা যে তাকে শর্ত দিয়েছে ডাক্তার হবার।

হুম মেয়েটার স্বপ্ন পূরণ হয়। আল্লাহ্ এর অশেষ রহমতে এখন সে ডাক্তার। নামের আগে ডাক্তার শব্দটা যোগ করতে না করতেই তার ডাক আসে দায়ীত্ব নেবার। মেয়েটিও ডাক্তার শব্দটির ভারীত্ব অনুভব করে, তাই তো দূরত্ব বজায়ের প্রাক্কালে ও যোগদান করে এক মহান সেবায়। যেই সেবায় সে শপথ নেয় " I solemnly pledge myself to consecrate my life to the service of humanity. "
এক প্রতিকূল পরিবেশে সে ডাক্তারী করতে থাকে। সকাল ৬ টায় রান্না করে, ফ্ল্যাট পরিষ্কার করে অফিস আওয়ারে হাসপাতালে ছোটা, গ্লাভস দিতে অস্বিকার করা নার্সদের সাথে তর্কে না গিয়ে গ্লাভস বিহীন রোগী দেখা, এভাবেই ইভিনিং কিংবা নাইট করে আসার পর ঘরে ফিরে মাঝে মাঝে বাজার না থাকলে, দিব্যি উপোস কাটিয়ে দিতে হয় তাকে।কিন্তু তাতে তার কিছু যায় আসে না। তার জীবন এখন তো যার তার জীবন নয়। ডাক্তারের জীবন।
এইতো সেদিন, "রাহুল" নামের ছেলেটা অপারেশান শেষে সুস্ত হয়ে বাড়ি ফিরছিল।সিঁড়ির গোড়ায় মেয়েটির দিকে তাকিয়ে যেই কৃতজ্ঞতার হাসি দিয়েছিলো-পিচ্চি ছেলেটা। এই হাসিটার জন্যই মেয়েটা নিজেকে কোরবান করে দিতে পারে।
ছোট একটা ফরেন বডি বের করে দেয়ার পর কৃষক চাচা যখন পুরোনো মলিন একশ টাকার নোট টা ওর দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলেছিলো "এটা আমার আশির্বাদ তোমার জন্য মা"। ঐ মলিন নোট টা ওকে গুটিয়ে এইটুকুন করে দেয়। মিষ্টি হেসে চাচার কাছে মুখের আশির্বাদ চেয়ে ফিরে যায় সে।
কোরবানির ঈদ সন্নিকটে। মেয়েটি জানে হয়তো এই ঈদটি ও তার বাবা মায়ের সাথে করা হবে না। গত কয়েকদিন থেকে হালকা জ্বরে ভুগছিলো সে।
তার মায়ের বারবার করা বায়না সে হেসে ফিরিয়ে দেয়। মা ভাবে "মেয়েটা কী বদলে গেছে। বাবা- মা কে ভুলে বসেছে?"
মায়ের অভীমান হয়।প্রচন্ড অভিমান।
মেয়েটা বুঝে তার মায়ের অভীমানের যতটা না ক্ষমতা আছে, 'করোনা' নামক ভাইরাস টা কে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা তার থেকে অনেক অনেক কম।
যেদিন মায়ের FNAC রিপোর্ট টা হাতে এসেছিলো সেদিন ই তো শপথ নিয়েছিল মেয়েটা, মাকে সবকিছুর বিনিময়ে আগলে রাখার শপথ।

ঈদ আসছে। নিজের প্রিয় কিছু কোরবানি করার ঈদ।

জ্বর বাড়ছে। মেয়েটা আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড় বিড় করছে "I solemnly pledge myself to consecrate my life to the service of humanity. "

কোরবানি
By Jannat Eity
(প্রিয় একটা লেখা, রিপোস্ট,, নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার প্রেরণা পাই নিজের লেখায়)

বিজয়ের প্রথম প্রহরে আরেক বিজয় 🥰🥰🥰। (105th,  NVD) সবাই কে বিজয় দিবসের  লাল বাচ্চার শুভেচ্ছা।।।  ❤️
15/12/2021

বিজয়ের প্রথম প্রহরে আরেক বিজয় 🥰🥰🥰। (105th, NVD)
সবাই কে বিজয় দিবসের লাল বাচ্চার শুভেচ্ছা।।। ❤️

৩.৫ কেজির বাচ্চার নরমাল ডেলিভারি করালাম।  😇He is so mature and Cute Masha-Allah. Thanks to mother who shows courage and ...
02/12/2021

৩.৫ কেজির বাচ্চার নরমাল ডেলিভারি করালাম। 😇
He is so mature and Cute Masha-Allah.
Thanks to mother who shows courage and gives her efforts to out the cutie..
পেট থেকে বের করার পর পরই এই চোখের প্রেমে পড়ে গেছি।। 😍😍😍😍

জীবন তোরে হাত বাড়ায়ে ধরার চেষ্টা করি।  না চাইতেই তুলে দিলি মায়ার "রুপা-ছড়ি"। বাচ্চার মা অতি উচ্চ  মাত্রার প্রেশার ও রক্ত...
14/11/2021

জীবন তোরে হাত বাড়ায়ে ধরার চেষ্টা করি।
না চাইতেই তুলে দিলি মায়ার "রুপা-ছড়ি"।

বাচ্চার মা অতি উচ্চ মাত্রার প্রেশার ও রক্ত ক্ষরণ নিয়ে রাতের ১ টা বাজে এসেছিল আমার কাছে।
আমি সব ধরনের ঔষধ ব্যবহার করেও প্রেশার ১৭০/১২০ এর নিছে আনতে পারি নি। একদিকে রক্ত ক্ষরণ অন্য দিকে হাই প্রেশার ! যে কোন সময় খিচুনী শুরু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা।
খিচুনি যাতে না হয় তার জন্য ড্রাগ শুরু করার পর
দেখি পেসেন্ট এর লেবার পেইন শুরু হয়ে গেছে।
হাত দিয়ে দেখি উল্টো বাচ্চার একটা হাত বের হয়ে আছে।
এই পেসেন্ট এই উপজেলা তে ডেলিভারি করানো নিজের ক্যারিয়ার এর সাথে একটা গেইম খেলার মতো। গ্রাম্য পলিটিক্স সবার জানা। পুরো উপজেলা তে তখন কোন সার্জন নেই, নেই কোন অজ্ঞানের ডাক্তার। পাশের উপজেলা তে পাঠাবো তার ও ব্যবস্থা নেই। একটা এম্বুল্যান্স এনে দাড় করিয়ে রাখা আছে হাস্পাতালের সামনে।
হুট করে মনে হলো " I will maintain the utmost respect of Human Life"
আল্লাহ এর নাম করে শুরু করে দিলাম নরমাল ডেলিভারি প্রসেডিওর, একজন খালা আর এক সদ্য জয়েন করা নন-ডিপ্লোমা সিস্টার কে নিয়ে।
পুরোটুকু জুড়ে এক্টাই কথা বলবো আল্লাহ এর অশেষ রহমত ছিলো আমার উপর।
অবশেষে রাতের ৩.১৫ মিনিটে একজন ৮০০ গ্রাম ওজনের বাচ্চার ডেলিভারি সম্পূর্ণ করালাম সফল ভাবে।

আল্লাহ এর অশেষ রহমত আলহামদুলিল্লাহ।

এই কাজ গুলো করতে গিয়ে আমার পরিবারের মানুষ গুলো বঞ্চিত হয় আমার সংস্পর্শ থেকে।
আপনাদের জন্য আপনাদের ডাক্তার খেটে যাচ্ছে।
আলহামদুলিল্লাহ এখন পর্যন্ত মা ও বাচ্চা দুইজন ই সুস্থ।৷ বাচ্চা টা ইনকিউবেটরে রাখা আছে এখন। আল্লাহ ওর লম্বা হায়াত দিক। আমিন।

আরেক বার  নরমাল ডেলিভারিতে ১ টা টুনটুনির আগমন।
09/11/2021

আরেক বার নরমাল ডেলিভারিতে ১ টা টুনটুনির আগমন।

Address

Thana Road, Ramgonj
Lakshmipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Jannatul Fardaous Eity posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Jannatul Fardaous Eity:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram