Shoshho-শস্য

Shoshho-শস্য প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি নিরাপদ খাবার
(1)

দেশি দানার বিশুদ্ধ ও নিরাপদ সরিষার তেল দিয়ে রান্না, ইলিশ মাছ ভাজা  থেকে ভর্তা বানানো  বা মুড়ি মাখা, যাই করেন না কেন, এক ...
16/09/2025

দেশি দানার বিশুদ্ধ ও নিরাপদ সরিষার তেল দিয়ে রান্না, ইলিশ মাছ ভাজা থেকে ভর্তা বানানো বা মুড়ি মাখা, যাই করেন না কেন, এক দারুণ মিষ্টি ঝাঁজ আর স্বাদে আপনার মন ভরে যাবে।

শস্যের সরিষা এক কথায় অতুলনীয়।

একবার ট্রাই করেই দেখুন।

আর এখন চলছে পূজা উপহার অফার, রেগুলার যেকোন পন্য মাত্র ২৫০০ টাকার কেনাকাটায় পাবেন দারুণ সব উপহার।

15/09/2025

শুরু হয়ে গেছে মাস জুড়ে শস্যের দুর্গা পূজা উপহার ক্যাম্পেইন।
শস্য থেকে যেকোন ২৫০০ টাকার যেকোন পণ্য কেনাকাটায় দারুণ কিছু উপহার থাকবে।

প্রথম উপহার - শ্রীমঙ্গলের লাক্সারিয়াস রিসোর্ট টিলাগাও ইকো ভিলেজের পুল ভিলায় পরিবার সহ এক রাতের ফুল অনবোর্ড প্যাকেজ।

দ্বিতীয় উপহার - একটি ফাইন ডাইন রেস্তরায় কাপল ডিনার কুপন

তৃতীয় পুরস্কার - রিনাউন ব্র্যান্ডের শপিং কুপন

দেরি না করে শস্যের ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করে দিন আপনার নিরাপদ খাবার, অথবা আমাদের হোয়াটসাপেও অর্ডার দিতে পারেন, কিংবা পেইজের ইনবক্সেও অর্ডার করা যাবে।

অর্ডার করুন এখনি।

বাজারের চালে সাধারণত পোকা হয় না, অনেক বছর, খেয়াল করেছেন? কারণ কেমিক্যাল মিশ্রণের কারণে পোকা আসে না। শস্যের চিনিগুড়া চাল ...
15/09/2025

বাজারের চালে সাধারণত পোকা হয় না, অনেক বছর, খেয়াল করেছেন?

কারণ কেমিক্যাল মিশ্রণের কারণে পোকা আসে না। শস্যের চিনিগুড়া চাল বা দেশি গাঞ্জিয়া লাল চাল সবগুলোই ১০০% নিরাপদ, কোন কেমিক্যাল মিশ্রণ নেই তাই চালে পোকা ও হয়।

আমাদের চিনিগুড়া চাল ট্রাই করে দেখেন। সুন্দর ঘ্রান , স্বাদ, আর সবচেয়ে জরুরি যেটা ১০০% নিরাপদ।

আর তাছাড়া শস্যে এই মাস জুড়ে কেনাকাটায় থাকছে দারুন সব উপহার। মাত্র ২৫০০ টাকার বাজার করলেই জিতে নিতে পারবেন ২০,০০০ টাকা সমমূল্যের গিফট।

অর্ডার করুন এখনই, ফেসবুক পেইজে বা ওয়েবসাইটে বা হোয়াটস্যাপে।

শুরু হয়ে গেছে মাস জুড়ে শস্যের দুর্গা পূজা উপহার ক্যাম্পেইন। শস্য থেকে যেকোন ২৫০০ টাকার যেকোন পণ্য কেনাকাটায় দারুণ কিছু উ...
14/09/2025

শুরু হয়ে গেছে মাস জুড়ে শস্যের দুর্গা পূজা উপহার ক্যাম্পেইন।

শস্য থেকে যেকোন ২৫০০ টাকার যেকোন পণ্য কেনাকাটায় দারুণ কিছু উপহার থাকবে।

প্রথম উপহার - শ্রীমঙ্গলের লাক্সারিয়াস রিসোর্ট টিলাগাও ইকো ভিলেজের পুল ভিলায় পরিবার সহ এক রাতের ফুল অনবোর্ড প্যাকেজ।

দ্বিতীয় উপহার - একটি ফাইন ডাইন রেস্তরায় কাপল ডিনার কুপন

তৃতীয় পুরস্কার - রিনাউন ব্র্যান্ডের শপিং কুপন

দেরি না করে শস্যের ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করে দিন আপনার নিরাপদ খাবার, অথবা আমাদের হোয়াটসাপেও অর্ডার দিতে পারেন, কিংবা পেইজের ইনবক্সেও অর্ডার করা যাবে।

অর্ডার করুন এখনি।

শস্যের নিরাপদ খাঁটি মসলা ব্যবহার করে সম্মানিত গ্রাহকের মতামত। নিরাপদ মসলা কম্বোপ্যাক অর্ডারের লিংক কমেন্টে দেয়া হলো।
04/09/2025

শস্যের নিরাপদ খাঁটি মসলা ব্যবহার করে সম্মানিত গ্রাহকের মতামত। নিরাপদ মসলা কম্বোপ্যাক অর্ডারের লিংক কমেন্টে দেয়া হলো।

শস্যের খাঁটি সরের ঘি ব্যবহার করে যা বললেন আমাদের সম্মানিত গ্রাহক। শস্যের খাঁটি গাওয়া সর ঘি অর্ডারের লিংক কমেন্টে দেয়া হল...
03/09/2025

শস্যের খাঁটি সরের ঘি ব্যবহার করে যা বললেন আমাদের সম্মানিত গ্রাহক। শস্যের খাঁটি গাওয়া সর ঘি অর্ডারের লিংক কমেন্টে দেয়া হল।

শস্য কোল্ড প্রেস খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করে যা বললেন সম্মানিত গ্রাহক। সরিষার তেল অর্ডার লিংক প্রথম কমেন্টে।
02/09/2025

শস্য কোল্ড প্রেস খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করে যা বললেন সম্মানিত গ্রাহক। সরিষার তেল অর্ডার লিংক প্রথম কমেন্টে।

শস্যের ঘানিতে ভাঙ্গা খাঁটি সরিষার তেল এখন ৫ লিটার,  ১ লিটার ও ৪০০ এম এল  বোতলেও পাওয়া যাবে। সেই সাথে স্পেশাল অফারে দারু...
29/08/2025

শস্যের ঘানিতে ভাঙ্গা খাঁটি সরিষার তেল এখন ৫ লিটার, ১ লিটার ও ৪০০ এম এল বোতলেও পাওয়া যাবে। সেই সাথে স্পেশাল অফারে দারুন দামে পাওয়া যাচ্ছে তিনটি সাইজেই। শস্যের নিজস্ব খামারে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সরিষা চাষ করে সেই দানা থেকে এই খাঁটি নিরাপদ তেল তৈরি। স্টক শেষ হবার আগে অর্ডার করুন।

দাদীর হাতের রান্নার স্বাদ ফিরবে তিলের তেলে। স্বাস্থ্য থেকে সৌন্দর্য বহুগুণে গুণান্বিত এই তিলের তেল (Sesame Oil) রান্নায়,...
27/08/2025

দাদীর হাতের রান্নার স্বাদ ফিরবে তিলের তেলে। স্বাস্থ্য থেকে সৌন্দর্য বহুগুণে গুণান্বিত এই তিলের তেল (Sesame Oil)

রান্নায়, চুলের যত্নে, ত্বকের স্বাস্থ্যে সমান ভাবে কার্যকর ১০০% প্রাকৃতিক নিরাপদ শস্য তিলের তেল।

বিগত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে, আমার ছোটবেলা কেটেছিল মানিকগঞ্জের ইছামতীর তীরে এক নিবিড় গ্রামে, গ্রামের নাম খেরুপাড়া। যেখ...
21/08/2025

বিগত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে, আমার ছোটবেলা কেটেছিল মানিকগঞ্জের ইছামতীর তীরে এক নিবিড় গ্রামে, গ্রামের নাম খেরুপাড়া।

যেখানে সকলেই কৃষিকাজ করতো। সেখানে আমি দেখেছিলাম জৈব চাষ, দেখেছিলাম নির্মল প্রকৃতি। এর মধ্যেই পড়ালেখার কারনে আমাকে গ্রাম ছাড়তে হয়, চলে আসতে হয় ঢাকায়।

সব কিছু ছেড়ে ঢাকায় চলে এলেও মন পড়ে থাকতো গ্রামে। যেখানে ছিল আমার শৈশবের বন্ধুরা, আমার ঘুড়ি উড়ানোর দিগন্তজোড়া মাঠ, আমার ইছামতী নদী আর আমার দাদাদাদী।

প্রায় সারাক্ষণই মাথায় এক শ্যামল গ্রাম বয়ে বেড়ানোর কারনে আমি কখনোই শহুরে জীবনে অভ্যস্ত হতে পারতাম না, দিন গুনতাম কবে আবার ফিরবো গ্রামে।

গ্রামে ফিরেই চলে যেতাম ফসলের মাঠে, গ্রামের বন্ধুরা মাঠে কাজ করতো, আমিও কাঁধ মেলাতাম। ওই থেকে কৃষির প্রতি ভালোবাসা দৃঢ় হয়।

কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সবকিছু বদলে যেতে থাকে। আমার গ্রাম একটু একটু করে পরিবর্তিত হতে থাকে, দূষণে আক্রান্ত হতে থাকে।

বিশেষ করে জমিতে রাসায়নিক সারের ব্যবহার, কীটনাশকের ব্যবহারে কৃষি জমি নষ্ট হতে থাকে।

এছাড়াও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকে চারপাশ ভরে যেতে থাকে। যে পথ ধরে আমি আমার গ্রাম আর শহরে যেতাম, তার নাম ঢাকা আরিচা মহাসড়ক।

খোলা ফসলের মাঠের ভেতর দিয়ে পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকার গাবতলীতে মিশেছে এই সড়ক। ছোটবেলার এই সড়কের দুপাশের সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করতো।

শীতে আদিগন্ত হলুদ সরিষার ক্ষেত, বর্ষায় কুল ছাপানো বানের জলে ছোট ছোট ডিঙি নৌকা আর জল ভেজা বাতাস। স্বর্গ যেনো এখানেই।

কিন্তু সময়ের সাথে সাথে দৃশ্যপট দ্রুত বদলে যেতে থাকে। ফসলের মাঠগুলো দখল করে নেয় কারখানা আর নদীগুলো নীল হয় কারখানা নির্গত বিষাক্ত পানিতে। ইটভাটার কালো ধোঁয়া গ্রাস করতে থাকে, আকাশ এবং বায়ুকে।

প্রকৃতির নির্মলতা চিরদিনের জন্য হারিয়ে যেতে দেখি চোখের সামনে। দূষণের চূড়ান্ত রূপ বহিঃপ্রকাশ হতে থাকে একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে, আমিও ততদিনে স্কুল পেরিয়ে কলেজে উঠে গেছি।

২০০৬ এ পরিবেশ, দূষণ ইত্যাদি নিয়ে পড়তে টুকটাক পড়তে থাকি মূলত পত্রিকায়, বিস্তারিত বোঝার চেষ্টা চলতে থাকে। দেখে ফেলি আল গোরের গ্লোবাল ওয়ার্মিং নিয়ে তৈরি ডকুমেন্টারি "দ্যা ইনকনভিনিয়েন্ট ট্রুথ"।

এটা দেখার পর গ্লোবাল ওয়ার্মিং মাথার মধ্যে পোকার মত ঘুরতে থাকে।

এরপর দেখে ফেলি লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর "the eleventh hour". এটাও চিন্তা জগতে বিরাট প্রভাব ফেলে।

এরপর একের পর এক পরিবেশ সংক্রান্ত ডকুমেন্টারি দেখতে থাকি। এগুলো থেকে নানা গবেষক ও লেখকের সন্ধান পাই। তাদের বই পড়তে থাকি, যেমন Elizabeth Kolbertএর The Sixth Extinction: An Unnatural History।

ইন্টারনেটের কল্যানে আন্তর্জাতিক পত্র পত্রিকার পরিবেশ সংক্রান্ত খবরগুলো জানার সুযোগ হয়। the guardian পত্রিকার the guardian environment বা NY times এর পরিবেশ সংক্রান্ত কলামগুলো।

সব মিলিয়ে আমি বিপন্ন বোধ করতে থাকি এবং ভাবতে থাকি পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষায় কি করা যায় জলবায়ু পরিবর্তন যদি ধীরে ধীরে চূড়ান্ত রূপ নেবে তখন কিভাবে কৃষক টিকে থাকতে পারবে।

যেহেতু ছোটবেলা থেকেই কৃষি নিয়ে আগ্রহ ছিল। তাই ভাবলাম এমন কৃষি করবো, যেটায় পরিবেশ নিয়ে কাজ করা হবে।

আমরা এমন এক দেশে থাকি, যেখানে পড়াশোনা শেষ করে গ্রামে ফিরে যাওয়া মেনে নিতে চায় না সমাজ।

মানুষ যেখানে শহরমুখী, আমি ফিরতে চাইছি গ্রামে। পরিবার, সমাজ কেউ মেনে নিচ্ছিল না।

২০১১ তে যুব উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে দেড় মাসের আবাসিক কৃষি কোর্স করি। এরপর টুকটাক কৃষি করতে থাকলেও খুব এগুচ্ছিল না।

এরপর ২০১৫তে oisca নামের একটা জাপানীজ এন জি ও তে জৈব কৃষির ওপর ছয় মাসের নিবিড় আবাসিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি। এটা খুব কাজে দেয়।

এরপর পরিকল্পনা করি এমন একটা খামারের যেখানে জৈব চাষ করা হবে। দেশীয় বীজ ব্যবহার করা হবে এবং দেশীয় আদি জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করা হবে। দেশীয় বীজের ব্যবহার করা হবে। কারন দেশীয় বীজ তুলনামূলকভাবে বেশী বৈরীতা সহ্য করে টিকে থাকতে পারে।

ঝড় বৃষ্টি বন্যা খরায় টিকে থাকার শক্তি এই ফসলগুলোর থাকে। শুরু করি দেশি বীজ সংগ্রহের কাজ,

নানা ধরনের ধানের বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ শুরু করি। আমাদের দেশে এক সময় হাজার হাজার জাতের আমন ধান ছিল। কোনটা খরা সহিষ্ণু, কোনটা গভীর পানি বা বন্যায় টিকে থাকতে পারতো। কোনটা ভাতের জন্য ভালো তো আবার কোনটা পিঠে বানানোর জন্য ভালো।

আমার এলাকায় অনিয়মিত বন্যা ও ফ্লাশ ফ্লাডে আমনের ফলন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় কৃষক আমন চাষে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে।

আমি টাঙ্গাইল থেকে চামারা নামের এক জাতের আমন কৃষকদের এনে দেই এবং নিজেও কিছুটা চাষ করি। যেটা ফ্লাস ফ্লাড ওভারকাম করে টিকে থাকে। ফলে কৃষক আবার আমনে আগ্রহী হয় এবং পুনরায় চাষ করতে থাকে।

এছাড়াও আমরা দেশি জাতের শাক সবজি উৎপাদন করে সফল হই। এগুলো একটু কম ফলনশীল হলেও কম যত্নে করা যাচ্ছে ফলে কৃষকের সময় বেচে যাচ্ছে।

কৃষকদের আপনি নতুন কোনো কাজে খুব সহজেই জড়াতে পারবেন না। কারন ফসল না ফললে তাদের আহার হবে না, আয় হবে না। ফলে কৃষকদের আগ্রহী করতে কৌশলী হতে হয়।

এ ক্ষেত্রে আমার কৌশল ছিল কৃষাণীকে তার উঠোন ফসলে দেশী বীজ ব্যবহার করানো এবং তাতে নিজের তৈরি জৈব সার ও কীটনাশক ব্যবহার করানো।

কৃষাণী যখন দেখলো খুব সহজেই বাড়ির আঙিনায় বিনা খরচে শাক সবজি করে পরিবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব এবং বিক্রি করে বাড়তি আয় সম্ভব। তখন তারা আমার ওপর ভরসা পেলো।

আমি ২০১৫ সাল থেকে খুব মনোযোগ দিয়ে যে দুটো জিনিস চর্চা করছি, তা হচ্ছে বাড়ির আশপাশের জিনিসপত্র দিয়ে খুব সহজেই কি করে জৈব সার তৈরি করা যায় এবং জৈব বালাইনাশক তৈরি করা যায়।

আমাদের চেষ্টার ফলে কৃষানীরা ধীরে ধীরে জৈব চাষে আগ্রহী হচ্ছে।

আমরা নারীকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করি, কারন নারীর মমতা এক অনন্য জিনিস। একমাত্র নারীর মমতায় পৃথিবীর যত্ন নিলেই কেবল পৃথিবীর গ্লোবাল ওয়ার্মিং নামক জ্বর সারানো সম্ভব। এখন পর্যন্ত আমাদের খামারে কৃষানীরাই এগিয়ে।

কৃষানীদের উৎপাদন বাড়ালেই তো শুধু হবে না। উৎপাদিত বাড়তি পণ্য বিপণন করে দিলে আশপাশের আরোও মানুষ উৎপাদনে আগ্রহী হবে।

এই ভাবনা থেকে শস্য ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেইজ থেকে কৃষকের পণ্য বিপণন শুরু করে দিলাম।

এতে করে শহরের মানুষ নিরাপদ খাদ্য পাচ্ছে এবং গ্রামের কৃষকরা একটা আর্থিক নিশ্চয়তা পাচ্ছে।

স্থানীয় বাজারে বিপণন চলছে এবং সফল হচ্ছে।

স্থানীয় বাজারে দোকান নিয়ে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারলে কার্বন জ্বালানি ব্যবহারের প্রয়োজন হবে না, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

এভাবেই শহর ছেড়ে গ্রামে এসে থিতু হলাম, নিরাপদ খাবার আর সাসটেইনেবল পরিবেশ নিয়ে কাজ করতে ও প্রকৃত কৃষিচর্চা টা ধরে রাখাই আমার মুল উদ্দেশ্য।

আশা করি আমার এই জার্নিতে আপনাদের ও পাশে পাবো।

ভালো থাকুক পৃথিবী, নিরাপদ হোক খাবার।

19/08/2025

নিজেদের খামারে, নিজেদের হাতে একদম শুরু থেকে জারে ভরে ওজন করা পর্যন্ত পুরো উৎপাদন ও প্যাকেটজাত করা আমরা নিজের হাতে করি। আপনি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে রেশন থেকে ভাঙ্গালে যা পেতেন তার থেকেও ভাল মানের মসলা আমরা তৈরি করছি।

নিরাপদ মসলা কম্বোপ্যাক এ অফার চলছে। আজই সংগ্রহ করুন, রান্নায় নিরাপদ মসলা যুক্ত করুন।

মাঠ থেকে আপনার পাতে, নিজের হাতে যত্নে বানানো নিরাপদ খাঁটি মসলার কম্বোপ্যাক এ চলছে অফার সীমিত সময়ের জন্য।  এক সাথে চার পদ...
17/08/2025

মাঠ থেকে আপনার পাতে, নিজের হাতে
যত্নে বানানো নিরাপদ খাঁটি মসলার কম্বোপ্যাক এ চলছে অফার সীমিত সময়ের জন্য।

এক সাথে চার পদের মসলার কম্বোপ্যাকে বাঁচবে ১৩০ টাকা।

অর্ডার করুন এখনই https://shoshho.com/product/spices-combo-pack-offer/
হোয়াটসঅ্যাপে ও অর্ডার করতে পারবেন - 01301-550011

Address

Jhitka, Manikganag
Manikganj
1831

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shoshho-শস্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram