ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC

  • Home
  • Bangladesh
  • Markuli
  • ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC

ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC Our vision is to meet the best health service to our patients.

22/08/2025

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...
১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??
CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।.............................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।
Collected

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।⚠️ গ্যাস...
05/08/2025

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?
তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।

⚠️ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেলেই হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি।
আমরা অনেকেই পেটে একটু অস্বস্তি হলেই গ্যাসের ঔষুধ খেয়ে ফেলি—
💊 সেকলো, ম্যাক্সপ্রো, ওমিপ, লোসেকটিল ইত্যাদি ...

🦠 এসব ওষুধ মূলত PPI (Proton Pump Inhibitor) গ্রুপভুক্ত—
√ Omeprazole
√ Esomeprazole
√ Lansoprazole

★ জানেন কি?

⚱️ BMJ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা বলছে –
💊 যারা ২ বছরের বেশি সময় ধরে এসব ওষুধ খান, তাদের হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি ৫০% বেড়ে যায়!
🔑 বিশেষ করে মেনোপজ-পরবর্তী নারীদের মধ্যে এই ঝুঁকি ভয়াবহ।
🚬 যারা ধূমপান করেন, তাদের জন্য ঝুঁকি আরও বেশি।

👑 গবেষণা পরিচালনায় ছিলেন বোস্টনের Massachusetts General Hospital-এর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডা. হামিদ খলিলি।

🦁 দীর্ঘমেয়াদে PPI সেবনে ঝুঁকি:

▪️ হাড় ক্ষয় ও ক্যালসিয়াম শোষণে ব্যাঘাত।
▪️ Vitamin B12 ঘাটতি → স্মৃতিভ্রংশ।
▪️ কিডনির সমস্যা, সংক্রমণ।
▪️ পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত।

💡গ্যাস্ট্রিক, এসিডিটি, বুকজ্বালা ও হজম সমস্যা হলে -

👉 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে গ্যাস্ট্রিকের এলোপ্যাথি ওষুধ (PPI) খাবেন না।
👍 পেট ভালো রাখতে খাবার, ঘুম ও ব্যায়ামের দিকে মন দিন।

|| স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা ||
ডা. হানজালা হোসেন
মাইক্রোবায়োলজি বিশেষজ্ঞ।

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমে বেশি হয় কেন ?🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে স্নান করার স...
23/06/2025

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমে বেশি হয় কেন ?
🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে স্নান করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় জল দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া,

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, স্নানের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে স্নান করার সময় কিছু নিয়ম মেনে স্নান করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে স্নান না করলে হতে পারে মৃত্যুও। স্নান করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই জল দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।

স্নানের প্রকৃত নিয়ম :-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে জল দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় জল দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

তথ্যটি সংগৃহীত।

আহ!!! বাবা চলে গেলি সবার চোখে মা'কে দোষী বানিয়ে।এই মা নিজে কে কিভাবে ক্ষমা করবে⁉️🥲যদিও এখানে একজন মা'কে কখনোই দোষ দেওয়া ...
15/06/2025

আহ!!! বাবা চলে গেলি সবার চোখে মা'কে দোষী বানিয়ে।এই মা নিজে কে কিভাবে ক্ষমা করবে⁉️🥲

যদিও এখানে একজন মা'কে কখনোই দোষ দেওয়া উচিত নাহ।পৃথিবী'তে একমাত্র যার হারায়
সে জানে হারানোর যন্ত্রণা ঠিক_কতটুকু হতে পারে।
শিশুটির বাবা বাইরের দেশে থাকার কারনে জন্মের পর নিজের চোখে ছেলে কে দেখলো না।

গত ১২_জুন শ্বাসনালি তে খাবার আটকে যাওয়ার কারনে শিশুটির মৃ__ত্যু ঘটে।কি আদুরে ফুটফুটে ৮মাসের বাচ্চা।একটু অসাবধান'তার জন্য তার নিস্পাপ প্রাণ টা চলে গেলো।

এবার আসি আমাদের বর্তমানে কিছু মায়েদের একটা কমন সমস্যা_নিয়ে। তা_কি জানেন⁉️

ছোট বাচ্চাদের মুখে জোর করে খাবার ঠুসে দেওয়া।
এর ফলে অনেক সময় শিশু কাঁদতে শুরু করে এবং খাবার তাদের গলায় আটকিয়ে সাময়িক কালের জন্য দম বন্ধ হয়ে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

নতুন মায়েদের অবশ্য-ই বাচ্চার পছন্দ এবং চাহিদা অনুসারে খাবার নির্ধারণ করতে হবে।কোনো প্রকার বাচ্চা কে শুইয়ে খাবার খাওয়াবেন না।

আর অবশ্য-ই বাচ্চা কান্নারত অবস্থায় জোর করে বাচ্চার মুখে কখনো খাবার না দেওয়ায় উত্তম🙏🏼

বাসার অন্য সদস্য-দের উচিত মায়ের প্রতি নজর দেওয়া। যেনো মা কোনো ভাবে OVER FRUSTRATED হয়ে বাচ্চা কে খাওয়াতে না বসে।

জোর করে খাওয়ালে তাদের মধ্যে খাবারের প্রতি অনীহা গড়ে ওঠে। এর ফলে কোনও কিছু চেখে দেখার ইচ্ছা থাকবে না। এমনকি বাচ্চারা কোনও খাদ্য বস্তুর স্বাদ অনুভব করতে পারবে না।

জোর করে খাবার খাওয়ালে বাচ্চারা তা চিবিয়ে না-খেয়ে গিলে ফেলে। প্রতিদিন এমন চলতে থাকলে বাচ্চারা চিবিয়ে খাবার খেতে শিখবে না। সব সময় খাবার গিলে খাবে এ ক্ষেত্রে শ্বাসনালি তে খাবার আটকানোর সম্ভাবনা দ্বিগুণ হবে।

যারা নতুন মা আছেন তাদের জন্য কিছু টিপস_
শিশু খেতে না চাইলে কী করবেন👇👇

১. একই ধরনের খাবার শিশু প্রতি বেলা খেতে চায় না, তাই খাবার উপাদানে পরিবর্তন আনা উচিত।

২. প্রথম দিকে খাবারগুলো একটু চটকিয়ে দিন, পরে ঘন ও দানাদার খাবার পরিবেশন করতে হবে। এতে খাবারের ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ তার স্বাদগ্রন্থিতে আবেদন সৃষ্টি করে।

৩. শিশুর ক্ষুধা লাগলেই তবে খেতে দিতে হবে। খিদে না পেলে জোর করে খাওয়ানো দরকার নেই। সময় দিয়ে, শিশুর পছন্দ–অপছন্দের তালিকা জেনে শিশুকে খাবার খাওয়াতে হয়।

৪. কখনও খেতে জোরাজুরি করতে নেই, বরং ধৈর্য ধরে খাওয়াতে হবে। শিশু যেসব পুষ্টিকর খাবার পছন্দ করছে, তাই খেতে দেওয়া ভালো।

৫. শিশু বয়সের পাকস্থলীর আকার ছোট, তাই এই ছোট পাকস্থলী যদি যখন-তখন পানি, জুস, চিপস, চকলেট দিয়ে ভর্তি থাকে, তবে সে আর অন্য খাবার খেতে পারবে না।

৬. প্রতিবার শিশু মুখে গ্রাস নেওয়ার সময় তার প্রশংসা করুন। তার চোখে চোখ রেখে উৎসাহ জোগান। পুরস্কারের দরকার নেই।

৭. শিশু যদি আন্ত্রিক অসুখে ভোগে, তবে তার খিদে কমে যায়। সেজন্য শিশুর খাবার পরিবেশন, খাবার তৈরি, খাবার সংরক্ষণ প্রতিটি পদক্ষেপে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা বা হাইজিন বজায় রাখতে হবে। শিশুর খাবার তৈরি ও খাবার পরিবেশনের আগে সাবান–পানি দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া জরুরি। কৃমি সংক্রমণ হলে তার চিকিৎসা করুন।

৮. শিশু যদি নিজে নিজেই খেতে চায়, তবে সেভাবে তাকে নিজের হাতে খাওয়ার জন্য সুযোগ দিতে হবে। প্রথম দিকে নষ্ট করবে, তবু নিজেকে খেতে দিন।

৯. খাওয়ানোর সময়ে শিশুকে টিভি দেখা, মোবাইলে কিছু দেখা বা খেলনা নিয়ে খেলতে দেওয়া উচিত নয়।

১০. বাচ্চারা রঙ, সাজসজ্জার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই বিভিন্ন রঙের শাকসবজি দিয়ে তৈরি পদ সুন্দরভাবে তাদের সামনে পরিবেশন করুন। স্বাভাবিক ভাবেই তাদের খাবার ইচ্ছা বাড়বে।

১১. একবারে বেশি করে খাওয়ানোর পরিবর্তে অল্প অল্প করে বেশি বার খাবার খাওয়ান। এর ফলে খাবার খেতে খেতে একঘেয়ে লাগবে না এবং সহজে হজম করতে পারবে।
:
মনে রাখবেন,আপনার একটু অসাবধান'তা সারাজীব'নের কান্না।

:✍️ Pori Mommy:

12/06/2025

ডাক্তারবাবু যখন নিজেই তার নিজের রুগীকে রক্তদান করে রুগীকে সুস্থ করার চেষ্টা করেন।
ধন্যবাদ ডা:দেবপ্রসাদ বৈষ্ণব (Blood Group: O+ve) স্যার কে এভাবে এলাকার মানুষের পাশে থেকে সেবা প্রদান করার জন্য।

Our vision is to meet the best health service to our patients.

এই ছেলের উপর বিশ্বের কোনো এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করবে না। এর বড় কারণ এন্টিবায়োটিক পুরো না খাওয়া ‼️ নরমাল পেট খারাপেও এই...
11/06/2025

এই ছেলের উপর বিশ্বের কোনো এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করবে না। এর বড় কারণ এন্টিবায়োটিক পুরো না খাওয়া ‼️ নরমাল পেট খারাপেও এই ছেলে মা/রা যেতে পারে বিনা ওষুধে‼️ কারণ ওষুধ বাকি নেই আর!

তোমরা যে একটু পেট খারাপ হলেই Flagyl, Filmet, Dirozyl, Metryl (Metronidazole) খাও। একটু জ্বর হলেই Zimax, Azithrocin, Azimex (Azithromycin) খাও। ৭ দিন ডাক্তার খেতে বললে ৩ দিন খেলে পেট-জ্বর একটু ভালো হলে আর খাও না।

দেখো, এভাবেই এই ছেলের দেহ দুনিয়ার সকল এন্টিবায়োটিকের প্রতি প্রতিরোধী হয়ে গেছে। ফলে সামান্য ডায়রিয়া, কাশিতেও এই ছেলে বিনা ওষুধে মা/রা যাবে কারণ কোনো ওষুধ কাজ করবে না।

🎯 কীভাবে হলো⁉️

এন্টিবায়োটিক সোজা বাংলায় ব্যাকটেরিয়া মা/রে। রোগ ঘটাতে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া লাগে। ধরো,
১ কোটি। এন্টিবায়োটিক একবার-দুইবার খেলে কিছু ব্যাকটেরিয়া মা/রা যায় (ধরি ২০ লাখ), ফলে মোট ব্যাকটেরিয়া ১ কোটির চেয়ে কমে যায়। যেহেতু ১ কোটির কম হলে আমরা ফিল করবো না, তাই আমাদের মনে হয় রোগ সেরে গেছে কিন্ত ৮০ লাখ ব্যাকটেরিয়া কিন্ত দেহেই রয়ে গেছে। এবার যেহেতু ওষুধ আর খাচ্ছো না, ওই ৮০ লাখ ব্যাকটেরিয়াগুলো এই এন্টিবায়োটিক নিয়ে গবেষণা করে এবং এই এন্টিবায়োটিক যাতে আর ওদের উপর কাজ না করে সেই ব্যবস্থা করে। ফলে দেখা যায়, এরপর সারাজীবন এই ৮০ লাখ ব্যাকটেরিয়াকে এন্টিবায়োটিক দিয়ে মা/রা যায় না।

শুধু তাই না, এই ব্যাকটেরিয়াগুলো শুধু তোমার শরীরেই থাকবে না, তোমার বাসা,এলাকা, এমনকি দেশ, মহাদেশেও তোমার শরীর থেকে ছড়াবে। ফলে তোমার দেশের কারো উপরই এন্টিবায়োটিক কাজ করবে না। মানে পুরো দেশেই আর এন্টিবায়োটিক কাজ করবে না।

তাই এন্টিবায়োটিক খেলে পুরো ডোজ খাবে, দুইদিন খেয়ে ফেলে দিবে না।

🧠 টপিক: “খালি পেটে কলা খাচ্ছেন? বিপদ ডেকে আনছেন না তো?”🎤 [হুক – ১"সকালে খালি পেটে কলা খাচ্ছেন? এটা স্বাস্থ্যকর না ভয়ংকর,...
24/05/2025

🧠 টপিক: “খালি পেটে কলা খাচ্ছেন? বিপদ ডেকে আনছেন না তো?”

🎤 [হুক – ১
"সকালে খালি পেটে কলা খাচ্ছেন? এটা স্বাস্থ্যকর না ভয়ংকর, জানেন?"

🎤 [মেইন কন্টেন্ট

🔹 কলায় আছে প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম।
🔹 খালি পেটে কলা খেলে শরীরে ম্যাগনেশিয়াম হঠাৎ বেড়ে যায়।
🔹 এতে হার্টের রিদমে সমস্যা হতে পারে!
🔹 কলায় আছে উচ্চমাত্রার চিনি → খালি পেটে খেলেই ইনসুলিন বাড়ে → ডায়াবেটিসের রিস্ক!
🔹 আবার কারো কারো অ্যাসিডিটি শুরু হয় খালি পেটে কলা খেলেই।

🎤 [সমাধান

✅ কলা খেতে হলে খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে হালকা কিছু খেয়ে নিন – যেমন বিস্কুট, সেদ্ধ ডিম বা এক গ্লাস দুধ।

🎤 [ক্লোজিং
"কলা সুপারফুড ঠিকই, কিন্তু সময় ভুল হলে সুপার বিপদ!
শেয়ার করে সবাইকে সতর্ক করুন 🍌⚠️"

আপনি যখন ক্ষুধার্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেকেই খেতে শুরু করে, যাকে বলে "অটোফেজি" (Autoph...
23/05/2025

আপনি যখন ক্ষুধার্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেকেই খেতে শুরু করে, যাকে বলে "অটোফেজি" (Autophagy)। এই প্রক্রিয়ায় শরীর নিজের পুরনো, অকার্যকর বা ক্ষতিগ্রস্ত কোষ ও কোষীয় উপাদানগুলো ভেঙে ফেলে এবং সেগুলোকে পুনর্ব্যবহার করে শক্তির চাহিদা পূরণ করে। এতে একদিকে যেমন শরীরের শক্তির ঘাটতি পূরণ হয়, অন্যদিকে শরীর নিজেকে পরিষ্কার করে নতুন কোষ গঠনের মাধ্যমে নিজেকে নবায়ন করে। এইভাবে শরীর অসুস্থ ও বয়স্ক কোষগুলোকে সরিয়ে দেয়, যার ফলে শরীর সুস্থ ও তরতাজা থাকে। অটোফেজি শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে এবং দীর্ঘমেয়াদে বার্ধক্য বিলম্বিত করতেও সহায়তা করে।

এক্সরেটা মনোযোগ দিয়ে দেখুন। পেটের ভেতর নাট, বল্টু, স্ক্রু, পেঁচানো বৈদ্যুতিক তারসহ আরো অনেককিছুই পাবেন। একজন মা*দ*কা*সক্...
23/05/2025

এক্সরেটা মনোযোগ দিয়ে দেখুন। পেটের ভেতর নাট, বল্টু, স্ক্রু, পেঁচানো বৈদ্যুতিক তারসহ আরো অনেককিছুই পাবেন। একজন মা*দ*কা*সক্ত ব্যক্তির এক্সরে এটি। নে*শার ঘোরে কি খায় কোনো হুঁশ থাকেনা।

মা*দ*ককে ‘না ’ একদিনে বা একবারে বলা যায় না। এ জন্য শিশুকাল থেকে চর্চার মধ্যে থাকতে হয়। যে সন্তান আত্মবিশ্বাসী, অশুভকে চিনতে পারে, অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয় না, সে না বলতে পারে।

আপনার আদরের সন্তান যেন কোনোদিনই বিড়ি, সিগারেট সহ কোনোরকম মা*দ*কে আসক্ত না হয় সেজন্য ওর ছোটবেলা থেকেই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

চুল*কানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে ভালো ভাবে পোস্টটি পড়ুন।স্ক্যাবিস এখন মহা*মারি আকার ধারন করেছে, সচেতন হবার অনুরোধ।...
21/05/2025

চুল*কানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে ভালো ভাবে পোস্টটি পড়ুন।
স্ক্যাবিস এখন মহা*মারি আকার ধারন করেছে, সচেতন হবার অনুরোধ। 🙏
স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক এক ধরনের ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা:😰

1. চরম চুলকানি: বিশেষ করে রাতে বেশি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্র*নায় কান্নাকাটি করে।

2. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। পুঁ*জ জমে যায়।

3. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার আক্রান্ত হতে পারে। মা*রাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

4. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে শিশুদের ক্ষেত্রে। তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

5. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:🤷‍♀️

১. চিকিৎসা:💁‍♀️

পারমেথ্রিন (Permethrin) ৫% ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ঘন্টা) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভু*ল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস যাবেনা। মাসের পর মাস এই অ*সহ্য যন্ত্র*ণা ভোগ করতে হবে, হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি ও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ধুয়ে দেবেন, নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।
✅Elimate plus✅ ব্যাবহার করতে পারেন।

আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তার খাওয়ার ওষুধ দেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Billi syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

৩ দিন ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে দূরে রাখতে হবে (মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সব সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা করা জরুরি, এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখা। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোঁয়ার অভ্যাস করুন।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশু ও গর্ভবতীদের জন্য ওষুধ ব্যবহারে ডাক্তারি পরামর্শ প্রয়োজন।

মিথ্যা ধারনা নয়, নিশ্চিতভাবে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হবে।
বিদ্র:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন ও পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান
ধন্যবাদ।

আজকে ল্যাবে পোল্ট্রি মুরগী এবং পাকিস্তানি কক মুরগীতে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু সালমোনেলা আইসোলেশন করলাম। এছাড়াও ভারী ধাতুর উ...
19/05/2025

আজকে ল্যাবে পোল্ট্রি মুরগী এবং পাকিস্তানি কক মুরগীতে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু সালমোনেলা আইসোলেশন করলাম। এছাড়াও ভারী ধাতুর উপস্থিততি রয়েছে স্যাম্পলে। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ বিশেষ করে কিডনী সমস্যার মূল কারণ। যথা সম্ভব এড়িয়ে বিকল্প আমিষ গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়। একেবারেই খেলে শুধু মাংশ খাবেন হাড় চিবিয়ে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ব্যাবসায়ীরা অতিরিক্ত মুনাফার লোভে অধিক মাত্রায় উচ্চ এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এমন সময় আসতে পারে যখন কোনো এন্টিবায়োটিক আর কাজ করবে নাহ মানব শরীরে, তখন সুপারবাগ মহামারীর আকার ধারণ করবে। তাই সবার সচেতন থাকা জরুরী।

(সংগৃহীত )

Address

Paharpur Road
Markuli
KADIRGANJ-3352

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 15:00
Sunday 09:00 - 16:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram