HSPc Bangladesh

HSPc Bangladesh We are treatment of some disease, injury, or deformity by physical methods such as massage, heat treatment, and exercise rather than by drugs or surgery.

06/10/2024
হাঁটু,পায়ের গোড়ালি,কনুই,হাতের কব্জি, কোমর বা ঘাড় ব্যথার জন্য নিরাময় পেতে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় বেশ ভালো এবং দীর্ঘস্থায়...
19/09/2024

হাঁটু,পায়ের গোড়ালি,কনুই,হাতের কব্জি, কোমর বা ঘাড় ব্যথার জন্য নিরাময় পেতে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় বেশ ভালো এবং দীর্ঘস্থায়ী সুফল পাওয়া যায়।
👐প্রতি ১০০ জন কোমর বা ঘাড় ব্যথার রোগীর মধ্যে ৯০ জন রোগীর ই অপারেশন বা ওষুধের প্রয়োজন পড়ে না,কেবলমাত্র সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ জীবনে ফিরে আসা সম্ভব।
👉সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন,
👇হেলথ এন্ড স্পোর্টস ফিজিওথেরাপি সেন্টার,
দেওগা কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন (দেওগা ব্রিজ এর পরেই),
সাভার,ঢাকা,
ফোন: ০১৯১৭৪০৭৭৮৯

হিজামা হলো- (Wet Cupping) অতি প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতি। হিজামা আরবি শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।...
15/09/2024

হিজামা হলো- (Wet Cupping) অতি প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতি। হিজামা আরবি শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় বলে কাপিং (Cupping)।

হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করে নেওয়া হয়। এতে শরীরের মাংসপেশিগুলোতে রক্তপ্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশি, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অরগানগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। আরব বিশ্বে হিজামা বেশ জনপ্রিয়। এটি তিন হাজার বছরেরও বেশি পুরনো চিকিৎসাপদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হলেও চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু আগে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এটির প্রচলন রয়েছে।

রাসুল (সা.) যখন হিজামা চিকিৎসা নিয়েছেন :
আল্লাহর রাসুল (সা.) তার মাথা ব্যথার জন্য, পায়ে, পিঠে, পিঠের ব্যথার জন্য দুই কাঁধের মাঝখানে, ঘাড়ের দুই রগে ও হাড় মচকে গেলে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭০০; নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২; আবুদাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯)
অন্য এক হাদিসে আনাস (রা.) বর্ণনা করেন যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) হিজামা লাগাতেন এবং কারও পারিশ্রমিক কম দিতেন না। (বুখারি, হাদিস : ২২৮০)

হিজামা চিকিৎসায় যেসব উপকারিতা রয়েছে:
আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) হিজামা লাগিয়েছেন। আবু তায়বা তাকে হিজামা করেছেন। তিনি তাকে দুই ছা (প্রায় পাঁচ কেজি) খাদ্যদ্রব্য দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং তার মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এতে তারা তার ওপর ধার্য করা কর কমিয়ে দেয়। তিনি আরও বলেন, তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও হিজামা সেগুলোর মধ্যে উত্তম ব্যবস্থা অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ওষুধের মধ্যে অধিক ফলপ্রসূ।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৯৩০)হাদিসে আছে, জাবির বিন আবদুল্লাহ (রা.) অসুস্থ মুকান্নাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, ‘আমি সরবো না, যতক্ষণ না তুমি শিঙা লাগাবে। কেননা আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, নিশ্চয়ই এর (হিজামার) মধ্যে নিরাময় রয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৭)

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত। শিঙা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেওয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৮১)
জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২)

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের কাছ দিয়ে অতিক্রম করেন, তারা বলেন, ‘আপনি অবশ্যই হিজামা করাবেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৬২)
মিরাজের রাত সম্পর্কে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়েই তিনি যাচ্ছিলেন, তারা বলেছেন, ‘আপনার উম্মতকে হিজামার নির্দেশ দিন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৭৯; তিরমিজি, হাদিস : ২০৫২)

যেসব অঙ্গে হিজামা করা যায়:
আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তিন স্থানে ঘাড়ের দুটি রগে এবং কাঁধে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬০; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৩)
আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তার মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (বোখারি, হাদিস : ৫৬৯৯)
আবু কাবশাহ আনমারি (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) মাথার মাঝখানে এবং দুই কাঁধের মাঝে হিজামা করতেন এবং বলতেন, যে ব্যক্তি নিজ শরীরের এ অংশে হিজামা করাবে, সে তার কোনো রোগের চিকিৎসা না করালেও কোনো ক্ষতি হবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৪)
জাবির (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.)-এর হাড় মচকে গেলে তিনি এজন্য হিজামা করান। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬৩)
আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) ব্যথার কারণে ইহরাম অবস্থায় তার পায়ের উপরিভাগে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৮৩৭)
ইবনুল কাইয়িম বলেন, ‘দাঁতে, মুখে ও গলায় ব্যথা হলে থুতনির নিচে হিজামা লাগালে উপকার পাওয়া যায়, যদি তা সঠিক সময়ে করা হয়। এটা মাথা ও চোয়াল শোধন করে।
হিজামা চিকিৎসা যেসব রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর:
ব্যাক পেইন, উচ্চ রক্তচাপ, পায়ে ব্যথা, হাঁটুর ব্যথা, মাথা ব্যথা (মাইগ্রেন), ঘাড়ে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিজ, জাদু, বাত, ঘুমের ব্যাঘাত, থাইরয়েড ব্যাঘাত, জ্ঞান এবং স্মৃতিশক্তিহীনতা, ত্বকের বর্জ্য পরিষ্কার, অতিরিক্ত স্রাব নিঃসরণ বন্ধ করা, অর্শ, অণ্ডকোষ ফোলা, পাঁচড়া, ফোঁড়া ইত্যাদি প্রতিরোধ হয়।
মাথা ব্যথায় : সালমা (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘যখন কেউ রাসুল (সা.)-এর কাছে এসে মাথা ব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন।’ (আবু দাউদ হাদিস : ৩৮৫৮)
জ্ঞান ও স্মৃতিবর্ধক : ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিফা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৭)
ব্যথা ও জাদু : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘এক ইহুদি নারী রাসুল (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? নারীটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসুল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দেবেন। আর তুমি যদি তার রাসুল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব! যখন আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন। একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হলেন এবং ওই বিষের যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।’ (মুসনাদে আহমাদ : ১/৩০৫)

সঠিক ফিজিওথেরাপি ও হিজামা চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন :
হেলথ এন্ড স্পোর্টস ফিজিওথেরাপি সেন্টার,
দেওগা কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন দেওগা (কেন্দ্রীয় ব্রিজ এর পরেই)
সাভার, ঢাকা।
০১৯১৭৪০৭৭৮৯.










25/06/2024
সময়টাই এমন যে গ্রামাঞ্চলে সাপের আতঙ্ক রয়েছে। এমনকি যারা ট্যুরে যান কিংবা বনে-পাহাড়ে বর্ষায় ঘুরতে যান তাদের সাপ কামড়াতে প...
21/06/2024

সময়টাই এমন যে গ্রামাঞ্চলে সাপের আতঙ্ক রয়েছে। এমনকি যারা ট্যুরে যান কিংবা বনে-পাহাড়ে বর্ষায় ঘুরতে যান তাদের সাপ কামড়াতে পারে। সাপে কামড়ানোর উপদ্রবটি সম্প্রতি বেশ বেড়েছে। তবে অনেকে এ সময় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তারা বুঝতে পারেন না এ ক্ষেত্রে তাদের কি করার রয়েছে। সাপ কামড়ালে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ সময় ভয় থাকলেও ঠাণ্ডা মাথায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সাপে কামড়ালে কি কি করবেন না এবং কি কি করবেন এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রানীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশারের কিছু পরামর্শ রইলো:

সাপ কামড়ালে যা করবেন না

প্রথমেই আপনাকে বুঝতে হবে সাপে কামড়ালে কি করা যাবে না। সতর্কতার এই জায়গাগুলো প্রথম মনোযোগের দাবিদার।

যেমন:
অনেকে প্রথমে শক্ত বাঁধন বা গিট দিয়ে ফেলেন। কিন্তু এমনটি করা যাবে না। হাত বা পায়ে কামড় দিলে, কামড়ানো জায়গা থেকে ওপরের দিকে দড়ি বা এ জাতীয় কিছু দিয়ে শক্ত করে বাঁধা হয়, যাতে বিষ ছড়িয়ে না পড়ে। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। বরং এতে হাত/পায়ে রক্ত প্রবাহে বাধার সৃষ্টি হয়। ফলে রক্ত প্রবাহের অভাবে টিস্যুতে পচন (Necrosis) শুরু হতে পারে।
কামড়ানোর স্থানে ব্লেড, ছুরি দিয়ে কাটাকুটি করা যাবে না। অনেকে বিষ বের করার জন্য এমনটি করেন কিন্তু এটিও বিশেষজ্ঞ ছাড়া করা যাবে না।
অনেক মানুষের ধারণা, আক্রান্ত স্থানে মুখ লাগিয়ে চুষে বিষ বের করলে রোগী ভালো হয়ে যাবেন। অন্তত অনেক সিনেমায় এমনটিই দেখানো হয়। এমনটি না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। সাপের বিষ রক্ত ও লসিকার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা এভাবে বের করা সম্ভব নয়। কোনো অবস্থাতেই আক্রান্ত স্থানে মুখ দেবেন না। আপনার নিজের ক্ষতি হবে।
কোনো ভেষজ ওষুধ, লালা, পাথর, উদ্ভিদের বীজ, গোবর, কাদা ইত্যাদি লাগানো যাবে না।
কোনো রাসায়নিক পদার্থ লাগানো বা তা দিয়ে সেঁক দেওয়া ঠিক হবে না।
যদি আক্রান্ত ব্যক্তির ঢোক বা খাবার গিলতে বা কথা বলতে সমস্যা হয় এবং এর পাশাপাশি বমি, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ, নাসিক কণ্ঠস্বর ইত্যাদি দেখা দেয় তাহলে কিছু খাওয়ানো যাবে না।
কিছু খাইয়ে বমি করানোর চেষ্টা করাও এ সময় উচিত নয়।
ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যাবে না ভুলেও।

সাপে কামড়ালে করণীয় :
এবার তাহলে করণীয়গুলো আমাদের জেনে নেওয়া দরকার। সাপে কামড়ানোর পর প্রাথমিকভাবে আপনাকে প্রাণরক্ষার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দ্রুত হাসপাতাল অভিমুখে যাত্রা করতে হবে।
সেই প্রাথমিক চিকিৎসার ধাপ হলো:
আক্রান্ত ব্যক্তিকে বারবার আশ্বস্ত করতে হবে ও সাহস দিতে হবে। সাপে কামড়ানো ব্যক্তি আতঙ্কগ্রস্ত হলে সমস্যা। কারণ অনেকে আতঙ্কগ্রস্ত হয়েও মারা যান। নির্বিষ সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় না। কিন্তু মানসিক আতঙ্ক প্রাণঘাতী হতে পারে। বাংলাদেশের অধিকাংশ সাপই বিষহীন, অল্প কিছু সাপ বিষধর। আবার বিষধর সাপ পর্যাপ্ত বিষ ঢুকিয়ে দিতে ব্যর্থ হতে পারে। এসব জানানোর মাধ্যমে রোগীকে আশ্বস্ত করা যেতে পারে। তবে খুব বেশি চাপ প্রয়োগের দরকার নেই।
আক্রান্ত অঙ্গ অবশ্যই স্থির রাখতে হবে এবং বেশি নড়াচড়া যেন না করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ানো যাবে না। পায়ে কামড়ালে হাঁটাচলা করা যাবে না। স্থির হয়ে বসতে হবে।
আক্রান্ত অঙ্গ ব্যান্ডেজের সাহায্যে একটু চাপ দিয়ে প্যাঁচাতে হবে। এই প্যাঁচানোকে প্রেসার ইমোবিলাইজেশন বলে। ব্যান্ডেজ না পাওয়া গেলে গামছা, ওড়না বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে। মূলত জীবাণু দূর করার জন্য এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।
ঘড়ি বা অলঙ্কার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি পড়ে থাকলে খুলে ফেলুন। কারণ এগুলো রক্তপ্রবাহে বাধা তৈরি করে ও অনেক সময় চিকিৎসা প্রক্রিয়ার জন্য সমস্যা হয়ে যায়।
রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
যদি রোগী শ্বাস না নেন তাহলে তাকে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
যদি সাপটিকে ইতোমধ্যে মেরেই ফেলেন, তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন। তবে এ ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কোনোভাবেই হাত দিয়ে ধরা যাবে না। কিছু সাপ মরার ভান করে থাকে। তবে সাপ মারতে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
যত দ্রুত সম্ভব আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

কোমর ব্যথা প্রায় মানুষের জীবনের বড় সংকট। শতকরা ৯০ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনোভাবে এ ব্যথার শিকার হন।এ ব্যথা দীর্ঘমেয়াদি হয়ে...
19/06/2024

কোমর ব্যথা প্রায় মানুষের জীবনের বড় সংকট। শতকরা ৯০ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনোভাবে এ ব্যথার শিকার হন।

এ ব্যথা দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে, কখনও কখনও অল্প সময়ে ভালো হয়। চিকিৎসকরা বলছেন, উপযুক্ত চিকিৎসা নিলে ৯০ শতাংশ রোগী দুই মাসের মধ্যে ভালো হয়ে যায়।
আসুন জেনে নিই কোমার ব্যথা শুরু হলে কী করবেন।

ব্যথা শুরু হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উপুড় হয়ে শুয়ে পড়তে। তা সম্ভব না হলে (ব্যথার তীব্রতা বেশি থাকলে) যেভাবে ব্যথা কম অনুভব হয়, সেভাবে বিশ্রাম নিতে হবে। পরবর্তী দিন থেকে ব্যথা নিরসনে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কোমর ব্যথা শুরু হলে তোয়ালে দিয়ে রোল করে কোমরের চারপাশে গোল করে বেঁধে নিন। এটি শুধুমাত্র বিছানায় বিশ্রামের সময় করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে কোমরে গরম সেঁক দিলে উপকার পেতে পারেন। কোমর ব্যথার বিভিন্ন মলম ব্যবহার করতে পারেন। তবে মালিশ করবেন না।

ব্যথা তিন দিনের বেশি স্থায়ী হলে অবশ্যই একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনে মেডিসিন খেতে হবে। এ সময় বেশি হাঁটাচলা করা ঠিক হবে না।

মেডিসিন নিলেও যেনতেন ব্যথানাশক খাওয়া যাবে না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে।

যে ব্যায়ামগুলো করবেন-

বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুই পাশে রেখে দুই পা সোজা করে শুতে হবে। হাঁটু ভাঁজ না করে এক পা ওপরের দিকে তুলুন যত দূর সম্ভব। ১০ সেকেন্ড পা তুলে রাখতে হবে। একইভাবে অপর পা ওপরে তুলুন এবং একই সময় নিন।

এবার একইভাবে হাঁটু ভাঁজ না করে একসঙ্গে দুই পা তুলুন এবং একই সময় নিন। তার এক হাঁটু ভাঁজ করে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে হাঁটুকে বুকে লাগানোর চেষ্টা করুন। ১০ সেকেন্ড থাকুন। একইভাবে অপর হাঁটু বুকে লাগাতে হবে।

এই এক্সারসাইজ করার পরেও ব্যথা না কমলে সম্পূর্ণ চিকিৎসা পেতে আপনাকে সঠিক মোবিলাইজেশন, ম্যানুপুলেশন, স্ট্রেচিংয়ের মতো চিকিৎসা নিতে হবে। সেক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন।
স্থায়ী সমাধানের জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় কোমরের ব্যথা বা ডিস্কের স্থায়ী সমাধান সম্ভব।

👐টেকনিশিয়ান দিয়ে থেরাপি নিয়ে প্রতারিত না হয়ে সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিন।

👏 সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন।
👉👉 হেলথ এন্ড স্পোর্টস ফিজিওথেরাপি সেন্টার,
দেওগা কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, দেওগা ব্রিজ এর পরে।
👊🤙ফোন:০১৯১৭৪০৭৭৮৯
০১৭৭৬৩২৭৮৪১.

11/03/2024
07/02/2024

পিএলআইডির রোগীরা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন এবং টকযুক্ত ফলমূল খাবেন।এতে আপনার ডিস্কের স্ব্যাস্থ্য ক্রমাগত উন্নত হতে থাকবে।পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিতে হবে।
লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে।

ইপিডুরাল ইনজেকশন দিয়ে কোমর ব্যথা সাময়িক ভাবে কমানো গেলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ভয়াবহ।কোমরের ডিস্ক সরে গেলে ইপিডুরাল ইনজে...
03/02/2024

ইপিডুরাল ইনজেকশন দিয়ে কোমর ব্যথা সাময়িক ভাবে কমানো গেলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ভয়াবহ।
কোমরের ডিস্ক সরে গেলে ইপিডুরাল ইনজেকশনে ডিস্ক স্বাভাবিক পর্যায়ে আসে না।শুধু ইনফ্লামেশন কমায়।এর ফলে কোমরের ব্যথা সাময়িক ভাবে কমে আসে।
কিন্ত স্থায়ী সমাধান হয় না।
স্থায়ী সমাধানের জন্য এক্সারসাইজ থেরাপি,ডিকমপ্রেশন থেরাপি,স্টেনথেনিং প্রোগামের মাধ্যমে কোমরের ব্যথা বা ডিস্কের স্থায়ী সমাধান সম্ভব।
👐টেকনিশিয়ান দিয়ে থেরাপি নিয়ে প্রতারিত না হয়ে সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিন।
👏 সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন।
👉👉 হেলথ এন্ড স্পোর্টস ফিজিওথেরাপি সেন্টার,
দেওগা কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, দেওগা ব্রিজ এর পরে।
👊🤙ফোন:০১৯১৭৪০৭৭৮৯
০১৭৭৬৩২৭৮৪১.

হাটু কোমড় বা ঘাড় ব্যাথা অথবা স্টোক করে এক পাশ অবশ বা প্যারালাইসিস এর  জন্য সঠিক চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুনঃ হেলথ এন্ড স্প...
09/12/2023

হাটু কোমড় বা ঘাড় ব্যাথা অথবা স্টোক করে এক পাশ অবশ বা প্যারালাইসিস এর জন্য সঠিক চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুনঃ হেলথ এন্ড স্পোটস ফিজিওথেরাপি সেন্টার,
দেওগা পুরান মসজিদ সংলগ্ন, দেওগা চাপাইন রোড,সাভার।মোবাইলঃ০১৯১৭৪০৭৭৮৯ ।
সাভার সি আর পি হতে পাশ করা অভিজ্ঞ থেরাপিস্ট দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

18/06/2023

Be careful

# viral

Address

Maulvi Bazar

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 12:00
13:00 - 18:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Telephone

+8801776327841

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HSPc Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HSPc Bangladesh:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram