Jannat Homeo Hall

Jannat Homeo Hall A private Homeo Hall.

নাকের পলিপ হলে কি করবেন? পলিপ হওয়ার কারণ ও চিকিৎসান্যাজাল বা নাকের পলিপ বলতে সাধারণভাবে নাকের ভেতরের এক ধরনের মাংসপিণ্ডক...
05/10/2016

নাকের পলিপ হলে কি করবেন? পলিপ হওয়ার কারণ ও চিকিৎসা

ন্যাজাল বা নাকের পলিপ বলতে সাধারণভাবে নাকের ভেতরের এক ধরনের মাংসপিণ্ডকে বোঝানো হয়। এটি দুই নাকেই হতে পারে এবং দেখতে স্বচ্ছ।নাক এবং সাইনাসের আবরণী কোষ হতে উৎপন্ন হওয়া আঙ্গুর ফলাকৃতির এক ধরণের মাংসপিন্ডই পলিপ ।
ন্যাজাল বা নাকের পলিপ বলতে সাধারণভাবে নাকের ভেতরের এক ধরনের মাংসপিণ্ডকে বোঝানো হয়। এটি দুই নাকেই হতে পারে এবং দেখতে স্বচ্ছ।নাক এবং সাইনাসের আবরণী কোষ হতে উৎপন্ন হওয়া আঙ্গুর ফলাকৃতির এক ধরণের মাংসপিন্ডই পলিপ ।
এগুলো সাধারণত মসৃণ এবং ফ্যাকাসে বা ধূসর বর্ণের হয়ে থাকে।নাকের পলিপ অতি পরিচিত একটি সমস্যা। কিন্তু নাক বন্ধ থাকা মানেই নাকে পলিপ আছে—এ ধারণা ঠিক নয়।
অনেক সময় নাক বন্ধ অবস্থায় এর মধ্যে পিণ্ডাকৃতির কিছু দেখলেই অনেকে তা পলিপ বলে মনে করেন। নাকের পলিপ অনেকটা পিণ্ডাকৃতিরই হয়ে থাকে, তবে সব ধরনের পিণ্ডই কিন্তু পলিপ নয়।
লিপের রং কখনো মাংসপিণ্ডের মতো লাল হয় না। পলিপ আঙুরের দানার মতো গোলাকার ও ফ্যাকাশে রঙের হয়ে থাকে।
নাকের পলিপের প্রকারভেদ

নাকের পলিপ দুই ধরণের হয়ে থাকে। যেমন:

ইথময়ডাল পলিপ: এলার্জির কারণে হয়, দুই নাকে হয় এবং মধ্যম বয়সে দেখা যায়।
এন্ট্রোকোয়ানাল পলিপ: ইনফেকশনের কারণে হয়, এক নাকে হয় এবং শিশু বা কিশোর বয়সে দেখা যায়।

নাকে পলিপ হওয়ার কারণ

পলিপ কেন হয় তার সঠিক কারণ এখনো অজানা। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যালার্জিজনিত কিংবা দীর্ঘমেয়াদি নাক ও সাইনাসের প্রদাহই এর প্রধান কারণ। এক-তৃতীয়াংশ রোগীর ক্ষেত্রে সঙ্গে হাঁপানিও থাকে। দুই শতাংশ ক্ষেত্রে ঋতু পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জি দায়ী।
কীভাবে বুঝবেন নাকে পলিপ হয়েছে

নাকে পলিপ থাকলে ঘন ঘন যে সমস্যাগুলো দেখা দিতে থাকে তা হলো: নাক বন্ধ থাকা—এক বা দুই নাসারন্ধ্র একসঙ্গে বন্ধ থাকতে পারে। নাক দিয়ে পানি পড়া, বেশি হাঁচি পাওয়া, নাকে কোনো গন্ধ না পাওয়া, মাথাব্যথা থাকা, নাকিসুরে কথা বলা, মুখ হা করে ঘুমানো ইত্যাদি। এই সমস্যাগুলো বারবার হলে একজন নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞকে দিয়ে ভালো করে নাক পরীক্ষা করে নিলেই বিষয়টি ধরা পড়বে।
নাকে পলিপ হলে যে সমস্যা দেখা দিতে পারে!

নাক বন্ধ থাকা- এক বা দুই নাসারন্ধ্র একসঙ্গে বন্ধ থাকতে পারে
নাক দিয়ে পানি পড়া
বেশি হাঁচি পাওয়া
নাকে কোনো গন্ধ না পাওয়া
মাথাব্যথা থাকা
নাকিসুরে কথা বলা
মুখ হা করে ঘুমানো
চিকিৎসা

নাকের পলিপের চিকিৎসা হলো অপারেশন। অপারেশন করলে সাধারণত নাকের পলিপ ভালো হয়ে যায়। তবে এই পলিপ বার বার হতে পারে এবং প্রয়োজনবোধে কয়েকবার অপারেশন করা লাগতে পারে। এলার্জি থেকে দূরে থাকলে এই রোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব।

বিনা অস্ত্রোপচারে পলিপের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা সম্ভব নয়। তবে অ্যান্টিহিস্টামিন-জাতীয় ওষুধের মাধ্যমে অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণের ফলে পলিপের ফোলা ভাব কিছুটা কমে আসতে পারে। এ ছাড়া পলিপের চিকিৎসায় প্রাথমিক অবস্থায় স্টেরয়েড জাতীয় সেপ্র নাকে ব্যবহার করা হয়, এতেও পলিপের আকার ছোট হয়ে আসতে পারে। আধুনিক পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচারে নিরাময়ের হার বেশ ভালো।

পাথরকুচি পাতা জন্ডিসের যম , জেনে নিন কি ভাবে ব্যবহার করবেন পাতা থেকে গাছ হয়! এমনি এক আশ্চর্য গাছের নাম পাথরকুচি। এই আশ্চ...
02/10/2016

পাথরকুচি পাতা জন্ডিসের যম , জেনে নিন কি ভাবে ব্যবহার করবেন

পাতা থেকে গাছ হয়! এমনি এক আশ্চর্য গাছের নাম পাথরকুচি। এই আশ্চর্য গাছের গুণাবলী শুনলে আপনিও আশ্চর্য হয়ে যাবেন। পাথরকুচি পাতা যে কতভাবে আমাদের শরীরের উপকার করে থাকে তার ইয়ত্তা নেই।কিডনির পাথর অপসারণে পাথরকুচি পাতাপাথরকুচি পাতা কিডনি এবং গলব্লাডারের পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে। দিনে দুই বার ২ থেকে ৩ টি পাতা চিবিয়ে অথবা রস করে খান।
জন্ডিস নিরাময়েলিভারের যেকোনো সমস্যা থেকে রক্ষা করতে তাজা পাথরকুচি পাতা ও এর জুস অনেক উপকারী।

সর্দি সারাতে

অনেক দিন ধরে যারা সর্দির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য পাথরকুচি পাতা অমৃতস্বরূপ। পাথরকুচি পাতার রস একটু গরম করে খেলে সর্দির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।ক্ষত স্থান সারাতেপাথরকুচি পাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার করলে ক্ষত তাড়াতাড়ি সেরে যায়। পাথরকুচি পাতা বেটেও কাটাস্থানে লাগাতে পারেন।

এছাড়াও-
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এবং মুত্রথলির সমস্যা থেকে পাথরকুচি পাতা মুক্তি দেয়। শরীরের জ্বালা-পোড়া বা আর্থ্রাইটিস থেকে রক্ষা করে।পাথরকুচি পাতা বেটে কয়েক ফোঁটা রস কানের ভেতর দিলে কানের যন্ত্রণা কমে যায় কলেরা, ডাইরিয়া বা রক্ত আমাশয় রোগ সারাতে পাথরকুচি পাতার জুড়ি নেই। ৩ মি.লি. পাথরকুচি পাতার জুসের সাথে ৩ গ্রাম জিরা এবং ৬ গ্রাম ঘি মিশিয়ে কয়েক দিন পর্যন্ত খেলে এসব রোগ থেকে উপকার পাওয়া যায়। পাথরকুচি পাতার রসের সাথে গোল মরিচ মিশিয়ে পান করলে পাইলস্‌ ও অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ত্বকের যত্নে

পাথরকুচি পাতায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। সাথে সাথেই এর মধ্যে জ্বালা-পোড়া কমানোর ক্ষমতা থাকে। যারা ত্বক সম্বন্ধে অনেক সচেতন তারা পাথরকুচি পাতা বেটে ত্বকে লাগাতে পারেন। ব্রণ ও ফুস্কুড়ি জাতীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

এক কাপ আদা পানি যেভাবে পান করলে কমে যাবে কোমরের মেদ!পেটের মেদ নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। পেটের সাথে সাথে কোমরেও মেদ জমে থাকে।...
29/09/2016

এক কাপ আদা পানি যেভাবে পান করলে কমে যাবে কোমরের মেদ!

পেটের মেদ নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। পেটের সাথে সাথে কোমরেও মেদ জমে থাকে। কোমরের মেদ সাধারণত ব্যায়াম ছাড়া কমানো সম্ভব হয় না। ব্যস্ত এই নগরজীবনে ব্যায়াম করার মত সময় সবার হয়ে উঠে না। এই কোমরের মেদ কমানোর জন্য পান করতে পারেন আদার তৈরির এই জাদুকরী পানীয়টি।
সারা বিশ্ব জুড়ে আদা স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে পরিচিত। পুষ্টি সমৃদ্ধ এই উপাদানটি কোমরের মেদ কমানোর পাশাপাশি বমি বমিভাব, পেশী ব্যথা, ডায়ারিয়া, মাইগ্রেন, বাত, কোষ্ঠকাঠিন্য সহ আরও অনেক রোগের প্রতিষোধ হিসেবে এটি কাজ করে থাকে। এটি রক্তে সুগার লেভেল হ্রাস করে রক্ত চলাচল বজায় রেখে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে। এছাড়া ক্যান্সারের কোষ মেরে ফেলতে সাহায্য করে আদা। এই আদা দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন ডিটক্স। এটি কোমরের মেদ কাটানোর পাশাপাশি অনেকগুলো স্বাস্থ্য উপকারী পেয়ে যাবেন।

যা যা লাগবে:

১.৫ লিটার পানি
আদা কুচি

যেভাবে তৈরি করবেন:

১। ১.৫ লিটার পানি চুলায় দিন, এর সাথে ২ ইঞ্চি লম্বা আদা কুচি মিশিয়ে নিন।

২। এটি কিছুক্ষণ জ্বাল দিন।

৩। ঘন হয়ে গেলে চুলা নিভিয়ে ফেলুন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল আদার রস।

৪। স্বাদ বৃদ্ধির জন্য এতে লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন।

৫। প্রতিদিন এক কাপ করে এই আদার রস পান করুন। কমপক্ষে ছয় মাস এটি পান করুন।

কার্যকারণ:

আদা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, বমি বমি ভাব দূর করে, হজমশক্তি বৃদ্ধি, ঠান্ডা, কফ দূর করে থাকে। শুধু তাই নয়, এটি খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। আদার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান মেদ হ্রাস করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এমনকি এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রেখে খাবার খাওয়ার প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়।

যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়ার কারণ ও প্রতিকার!যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়া কখনই সেক্স করতে চাওয়ার পূর্ব লক্ষণ না। এটি একটি অসুখ। অনেকে...
29/09/2016

যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়ার কারণ ও প্রতিকার!

যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়া কখনই সেক্স করতে চাওয়ার পূর্ব লক্ষণ না। এটি একটি অসুখ। অনেকের মাঝেই এই ভ্রান্ত ধারণাটি আছে যে যৌনাঙ্গে চুলকানি (বিশেষ করে মেয়েদের) হওয়া মানে সেক্স করতে চাওয়া। কিন্তু এটি কখনই সত্য না। শারীরিক মিলনে আগ্রহী হওয়ার অন্য ধরনের লক্ষণ দেখা যায় যেমন যৌনাঙ্গ গরম হয়ে যাওয়া ও ফুলে যাওয়া, শারীরিকভাবে উত্তেজনা অনুভব করা, যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়া না। আসুন জেনে নিই যৌনাঙ্গে চুলকানি হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।কারণঃ

১. ইস্ট বা ছত্রাকের আক্রমণ :
এটি যৌনাঙ্গের চুলকানি বা ইচিং হওয়ার অন্যতম কারণ। সাধারণত Candida Albicans, এই ছত্রাকের কারণে যোনিতে চুলকানি হয়। এই ছত্রাক নরমালি মেয়েদের যৌনাঙ্গে পরজীবী হিসেবে থাকে। কিছু ল্যাকলোব্যাসিলাস নামে উপকারী ব্যাকটেরিয়া এই ছত্রাকের বংশবিস্তারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিন্তু এন্টিবায়োটিক খেলে, গর্ভাবস্থায়, দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকলে, হরমোনাল ইমব্যালেন্স থাকলে ও খাদ্যাভাসের কারণে এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া মরে যায়, ফলে ঈস্টগুলো তাদের জন্মের জন্য অনুকূল পরিবেশ পায়। এর কারণে যোনিতে ইনফেকশন হয়।

উপসর্গ :
– যোনি পথ দিয়ে ঘন, সাদা তরলের নির্গমন হয়।
– চুলকানি, ব্যথা ও প্রদাহ হয়।
– যৌন মিলনের সময় ব্যথ্যা হয়।

২.ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিসের সংক্রমণ :
এটি ভ্যাজাইনা বা যোনিতে চুলকানি হওয়ার অন্যতম কারণ। যোনিতে নরমালি কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। যখন কোন কারণে এই ব্যাকটেরিয়া গুলোর অনেক বেশি বংশবিস্তার ঘটে তখন যোনিতে ইনফেকশন হয়।

উপসর্গ :
– গন্ধযুক্ত ও মাছের আশঁটে গন্ধযুক্ত তরল নির্গত হয় যোনি দিয়ে।
– চুলকানি হয় প্রচুর।
– প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া হওয়া।

৩.ট্রাইকোমোনিয়াসিস এর আক্রমণ :
এটি একটি প্যারাসাইট। এটির আক্রমণে যোনিতে চুলকানি হয়।

কি আছে নারীর স্তনে যার জন্য পাগল পুরো পৃথবী!

উপসর্গ :
– হলুদ, সবুজ রঙের ও খুব তীব্র বাজে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়।
– তলপেটে ব্যথ্যা হয়।
– যোনিতে চুলকানি হয়।

৪. এছাড়াও যৌনাঙ্গে উকুন, খোসপাচড়া ও মাইকোপ্লাজমা জেনেটালিয়াম এর সংক্রমণ হলে যোনিতে চুলকানি হয়।

৫. কিছু সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ যেমন – সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডস ইত্যাদির কারণে যৌনাঙ্গে ইচিং বা চুলকানি হতে পারে।

৬. বিভিন্ন বিরক্তিকর পদার্থ যেমন – বিভিন্ন ডিটারজেন্ট, কেমিক্যাল, সুগন্ধিযুক্ত সাবান, রঙ ওয়ালা টিশ্যু পেপার, ফেমিনিন হাইজেনিক স্প্রে, ডুশ ব্যবহার করলে যোনিতে চুলকানি হতে পারে।

৭. মেনোপোজের পর মহিলাদের ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যায়। ফলে যোনি শুকিয়ে যায়। এর ফলে বিভিন্ন পরজীবীর সংক্রমণ হয়। ফলে যোনিতে ইচিং হয় ।

৮. ডায়াবেটিস, রেনাল ডিজিজ, একজিমা ও রক্তে কোন রোগ থাকলে ও অন্যান্য কোন রোগ থাকলেও যৌনাঙ্গে চুলকানি হয়।

৯. মাসিকের সময়, অস্বাস্থ্যকর প্যাড ও কাপড় ব্যবহার করলে।

১০.যৌনকর্মীদের এই রোগগুলো বেশি হয়। তাই অবাধ যৌন আচরণের কারণে হয়ে থাকে।

১১.যৌনাঙ্গ সবসময় গরম ও আর্দ্র রাখলে।

১২.অপরিষ্কার থাকলে।

প্রতিকার :

– ছত্রাকের সংক্রমণ হলে, এন্টিফাংগাল ওষুধ যেমন– ketoconazole, miconazole, clotrimazole, tioconazole, fluconazole ইত্যাদি ওষুধ খেতে হয় ৩ থেকে ৫ দিন। তবে কিছু ওষুধ একদিনেও কাজ করে। তাই ডোজ ও কতদিন খাবেন তা জানতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া lactobacillus acidophilus ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে এর সাথে।

– ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে এন্টিব্যায়োটিক ড্রাগস খেতে হয়। যে এন্টিবায়োটিকই খান না কেন তা কমপক্ষে ৫ থেকে ৭ দিন খাবেন।

– প্যারাসাইটের সংক্রমণ হলে Metronidazole খেতে পারেন। এছাড়াও vaginal clindamycin cream (clencin) or tinidazole এইগুলো যোনিতে লাগাতে হয়।

– বেশি চুলকানি হলে Lidocaine নামক জেল আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। এতে সাময়িক আরাম হবে। কিন্তু পুরা সেরে যাবেনা। তাই ডাক্তারকে দেখাবেন।

– চুলকানি কমানোর জন্য এন্টিহিস্টামিন যেমন – fexofenadine, loratadine খেতে পারেন।

– এছাড়া প্রদাহ কমাতে steroid cream ব্যবহার করা যেতে পারে।

– মেনোপোজের পর চুলকানি হলে ইস্ট্রোজেন সাপোজেটরি যোনিপথে ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রতিরোধ :

বলা হয়ে থাকে যে কোন অসুখ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করাই বেশি ভাল। সুতরাং এই রোগটি যাতে আপনার না হয় তাই আগেই সাবধান থাকুন ও নিচের কথাগুলো মেনে চলুন।

– রঙীন ও বেশি সুগন্ধিযুক্ত টয়লেট টিস্যু ও সাবান যৌনাঙ্গে ব্যবহার করবেন না।

– ফেমিনিন হাইজিন স্প্রে ও ডুশ ব্যবহার করবেন না।

– ভেজা কাপড় পরে বেশিক্ষণ থাকবেন না। গোসল বা ব্যায়ামের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভেজা কাপড়টি পাল্টে নিবেন। যারা সুইমিং পুলে সাঁতার কাটেন তাদের ক্লোরিনের কারণেও ইচিং হতে পারে , তাই সাবধান হন।

– আপনার যৌনাঙ্গ পরিষ্কার রাখুন সবসময়। আর প্রসাব বা পায়খানা করার সময় হাত দিয়ে সামনে থেকে পেছনে এই নিয়মে পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখবেন পায়খানার রাস্তার জীবাণু যেন যোনিতে না লাগে।

– দই খান, এতে ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে।

– সুতির কাপড় দিয়ে তৈরি অন্তর্বাস বা পেন্টি পরুন। সিনথেটিক পেন্টি পরবেন না।

– ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

– ওজন কমান।

– সহবাসের সময় কনডম ব্যবহার করুন।

– যোনি আর্দ্র ও ভেজা রাখবেন না।

– মাসিকের সময় নোংরা কাপড় ব্যবহার করবেন না। পরিষ্কার প্যাড ব্যবহার করুন।

– সহবাসের পর যৌনাঙ্গ ভাল ভাবে পরিষ্কার করুন। ধুয়ে ফেলুন।

– সহবাসের পর প্রসাব করুন।

– একাধিক ব্যক্তির সাথে যৌন সহবাস পরিত্যাগ করুন।

– নিয়মিত গোসল করুন।

এই অসুখটি হলে অবশ্যই একজন গাইনোকোলজিস্ট বা একজন ডার্মাটোলজিস্ট বা চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান। অবহেলা করবেন না বা লজ্জা পাবেন না। কারণ এর ফলে পরবর্তীতে আরও খারাপ কিছু হতে পারে।

প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার উপকারিতা..জানলে আপনিও খাবেন !১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং ...
29/09/2016

প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার উপকারিতা..জানলে আপনিও খাবেন !

১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।

২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে।

৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।

৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।

৫) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।

৬) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

৭) গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।

৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিংকেল, ফ্রি র্যাহডিকেল ইত্যাদি পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।

28/09/2016

বীর্য ঘন করুন প্রাকৃতিক উপায়ে,

কোনও ঔষধ ছাড়াইবীর্য ঘন করার প্রাকৃতিক উপায় হল মধু। প্রতিদিন তিন বেলা খাবার পর এক চা-চামচ বা তার কিছু কম খাবেন… তিন দিনের মধ্যে ফলাফল না পেলে চিকিতসকের পরামর্শ নিবেন। বীর্য ঘন করার প্রাকৃতিক উপায়
অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন বীর্য ঘন করার উপায় সম্পর্কে। অনেকে আবার ওষুধ খেয়ে ঘন করতে না পেরে অতিষ্ঠ । তারা জানতে চান আসলেই কি বীর্য ঘন করার কোন উপায় আছে কিনা! হাঁ প্রাকৃতিক কিছু জিনিস যা আমদের হাতের কাছেই পাওয়া যায় যেমন রসুন হতে পারে আপনার বিবাহিত জীবনের নতুন বন্ধু।

“নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেলে এমনিতেই পুরুষের বীর্য ঘন হয়ে থাকে। বীর্য ঘন করার প্রাকৃতিক উপায় হিসাবে প্রতিদিন দুধ, ডিম, মধু গ্রহণ”.

প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ী হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন।যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।
তবে যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক। কারণ, রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে।

রাতে শুবার সময় ইসুপগুলের ভুসি পানি দিয়ে খাবেন ৭ দিন খান ফলাফল নিজেই পাবেন। কোথায় আছে দাদা খেলে দাদি খুশি নানা খেলে নানি খুশি এরেই নাম ইসুপগুলের ভুসি।

নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেলে এমনিতেই পুরুষের বীর্য ঘন হয়ে থাকে। যেমন প্রতিদিন দুধ, ডিম, মধু গ্রহণ করলে সাধারণত আর কোনো কিছুরই দরকার পড়ে না। অনেকে আবার সরাসরি ঔষধ খাওয়া শুরু করে দেন। তারও কোনো দরকার আছে বলে ডাক্তাররা মনে করেন না। কারণ পুরুষের বীর্য উত্পন্ন হয় সরাসরি তাদের খাবার থেকে।.

আর যদি কিছু খেতেই মনে চায় তাহলে “শিমুল মূল চূর্ণ” এবং “শিলাজুত” প্রতিদিন ১ চামচ পরিমান সকালে পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহ বা ১০ দিন খেতে পারেন। এতেই কাজ হয়ে যাবে। “শিলাজুত” আগের দিন পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। এগুলো প্রাকৃতিক। হোমিওপ্যাথিতেও বীর্য ঘন করার দারুন কিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলির কোনো প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং সারা বছরই আপনি খেতে পারবেন। কিন্তু আমরা রোগ-ব্যাধি ছাড়া কাউকেই কোনো প্রকার ঔষধ খাওয়ানোর পক্ষপাতি নই। ধন্যবাদ।

28/09/2016
28/09/2016

ঘরে বসেই ঝেড়ে ফেলুন স্কিন ট্যাগ

স্কিন ট্যাগ বলতে গেলে প্রায় সবারই রয়েছে। কারও বেশি, কারও কম। ত্বকের তুলনামূলক পুরু অংশে শিরা ও কোলাজেন একীভূত হয়ে তৈরি হয় স্কিন ট্যাগ। ত্বকের উপর ছোট মাংসল আঁচিলের মতো পিণ্ড বের হয়। গোলাপি, বাদামি বা লালচে রঙের এ মাংসল পিণ্ডগুলোই স্কিন ট্যাগ। এর বৈজ্ঞনিক নাম অ্যাক্রোকোর্ডন।
সাধারণত চোখের পাতা, ঘাড়, কনুইয়ের উপরের অংশে, পিঠ বা বুকে এগুলো হয়। নারী-পুরুষ সবারই স্কিন ট্যাগ হতে পারে। অনেক সময় এক জায়গায় অনেগুলো স্কিন ট্যাগ দেখা দেয়। তবে চিন্তার কিছু নেই। বাড়িতে বসেই বিসদৃশ স্কিন ট্যাগ অপসারণ করা সম্ভব। জেনে রাখুন কিছু সহজ সমাধান-

আপেল সাইডার ভিনেগার
ঘাড়ের স্কিন ট্যাগ ঝরাতে আপেল সাইডার ভিনেগার সবচেয়ে ভালো সমাধান। আপেল সাইডার ভিনেগারে কটন বল ভিজিয়ে স্কিন ট্যাগের উপর বুলিয়ে নিন। এভাবে একমাস করুন।

ক্যাস্টর অয়েল
বেকিং পাউডারে সামান্য ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে পেস্ট বানান। আঁঠালো পেস্ট হবে। দুই থেকে চার সপ্তাহ স্কিন ট্যাগের উপর লাগান। ধীরে ধীরে সেগুলো মুছে যাবে।

আনারস
দিনে কয়েকবার আনারসের রস ব্যবহার করুন। স্কিন ট্যাগ পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাওয়া পর্যন্ত লাগান। তিল বা আঁচিল তুলে ফেলতেও আনারসের রস লাগানো যায়।

পেঁয়োজের রস
পেঁয়াজ কেটে তার উপর এক চিমটি লবণ ছড়িয়ে একটি পাত্রে সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে কাটা পেঁয়াজের রস করে বোতলে ভরে রাখুন। ১০-১২ দিন প্রতি রাতে স্কিন ট্যাগে লাগান এ মিশ্রণটি।

কলার খোসা
পাকা কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে তা স্কিন ট্যাগের উপর লাগান। এবার একটি ওয়ান টাইম ব্যান্ডেজ দিয়ে খোসাটি ত্বকের সঙ্গে লাগিয়ে দিন। এভাবে সারারাত রাখুন। ট্যাগ মিলিয়ে যাওয়া পর্যন্ত রোজ এটা করুন।

ট্রি টি অয়েল
স্কিন ট্যাগ রিমুভাল উপকরণের মধ্যে ট্রি টি অয়েল সেরা সলিউশন। একটি কটনবল পানিতে ভিজিয়ে, তাতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিন। এবার চক্রাকারে কটন বলটি স্কিন ট্যাগের উপর ম্যাসাজ করুন। স্কিন ট্যাগ ভ্যানিস করতে এক সপ্তাহ দিনে দু’বার করে ব্যবহার করুন।

28/09/2016

গরম দুধ দূর করবে পাকা ব্রণ!
ব্রণ পেকে গেলে ব্যথা হয় এবং সেই ব্রণ নখ দিয়ে খুঁটলে মুখে দাগ পড়ে যায়। যাঁরা ব্রণের ভুক্তভোগী, এই কষ্ট কেবল তাঁরাই বুঝবেন। একটি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা এই সমস্যার পুরোপুরি সমাধান করতে পারে, আর তা হলো গরম দুধ। এর সঙ্গে অবশ্য আরো দুটি উপাদান লবণ ও পাউরুটি মেশাতে হবে, যাতে এর কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়।

এই তিনটি উপাদান দিয়ে কীভাবে পাকা ব্রণের সমস্যা দূর করা যায়, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন :

প্রথম ধাপ

প্রথমে অল্প আঁচে এক কাপ দুধ গরম করুন। এবার চুলা বন্ধ করে দিন। রুমের তাপমাত্রায় দুধ ঠান্ডা করুন।

দ্বিতীয় ধাপ

গরম করা দুধ ঠান্ডা হলে এর মধ্যে তিন চা চামচ লবণ দিন।

তৃতীয় ধাপ

এবার এর মধ্যে ছোট ছোট টুকরো করা পাউরুটি দিন।

চতুর্থ ধাপ

পাউরুটি দুধের সঙ্গে এমনভাবে মেশান, যাতে ঘন মিশ্রণ তৈরি হয়।

পঞ্চম ধাপ

এর পর যে ব্রণগুলো পেকে গেছে, সেগুলোর ওপর বেশি করে এই মিশ্রণ লাগান।

ষষ্ঠ ধাপ

৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে না ধুয়ে এর ওপর আবারও এই মিশ্রণ দিন। এভাবে একই দিনে কয়েকবার এই মিশ্রণ ব্রণের ওপর লাগান।

সপ্তম ধাপ

এবার মুখ না ধুয়ে সারা রাত রেখে দিন। দেখবেন, সকালের মধ্যে আপনার ব্রণ শুকিয়ে যাবে।

28/09/2016
28/09/2016

জরায়ুমুখে ক্যানসারের ১০ লক্ষণ

জরায়ুমুখের ক্যানসার বেশ প্রচলিত একটি সমস্যা। সাধারণত বলা হয়, হিউম্যান পেপিলোমাভাইরাসের কারণে এই ক্যানসার হয়। তবে অল্প বয়সে বিয়ে, বহু যৌনসঙ্গী থাকা, বেশি ওজন হওয়া ইত্যাদি কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। অধিকাংশ রোগেরই কিছু উপসর্গ বা লক্ষণ রয়েছে। তবে অনেক সময় সেটি বোঝা যায় না অথবা বুঝলেও এড়িয়ে যান অনেকে। আগে থেকে রোগ ধরা পড়লে চিকিৎসা করা অনেকটাই সহজ হয়। তাই লক্ষণগুলো জানা জরুরি।

১. অস্বাভাবিক রক্তপাত

অস্বাভাবিক রক্তপাত জরায়ুমুখে ক্যানসারের একটি অন্যতম লক্ষণ। যৌন মিলনের পর রক্তপাত, ঋতুস্রাবের মাঝখানে রক্তপাত, দীর্ঘস্থায়ীভাবে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও রক্তপাত-এসব জরায়ুমুখের ক্যানসারের লক্ষণ। তাই এ রকম হলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২. যৌনমিলনের সময় ব্যথা

যৌন মিলনের সময় খুব বেশি ব্যথা অনুভব করা জরায়ুমুখে ক্যানসারের আরেকটি লক্ষণ। তাই এমন হলে সমস্যাটি আসলে কী সেটি জানার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৩. দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব

জরায়ুমুখের ক্যানসার হলে অনেক সময় দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়। পরিষ্কার এবং দুর্গন্ধহীন স্রাব স্বাভাবিক। তবে যদি স্রাবে দুর্গন্ধ থাকে, এটি ভাবনার বিষয়। যদি স্রাব ভারি, বাদামি রঙের হয় এবং এর সঙ্গে রক্ত আসে তবে এটি খুব জটিল অবস্থা। এ রকম হলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান।

৪. অনেকদিন ধরে মাসিক হওয়া

মাসিক সাধারণত তিন থেকে সাতদিন স্থায়ী হয়। তবে দীর্ঘদিন মাসিক স্থায়ী হলে এবং বেশি রক্তপাত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি জরায়ুমুখের ক্যানসারের একটি লক্ষণ হতে পারে।

৫. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া

হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া ক্যানসারের লক্ষণ। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা এ সময় কমে যায়। এ সময় শরীর সামান্য পরিমাণে প্রোটিন সাইকোটিন উৎপন্ন করে, যা চর্বি দ্রুত কমিয়ে দেয়। এর ফলে ওজন কমে যায়।

৬. প্রস্রাবের সময় অস্বস্তি

প্রস্রাবের সময় অস্বস্তি হওয়াও জরায়ুমুখে ক্যানসারের আরেকটি লক্ষণ। যেমন : প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, আঁটসাঁট ভাব ইত্যাদি। তবে এই লক্ষণ ইউরিনারি ট্যাক্ট ইনফেকশন বা যৌনরোগের ক্ষেত্রেও হতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যায় অবশ্যই পরীক্ষা করা জরুরি।

৭. পেলভিকে ব্যথা

দীর্ঘদিন ধরে কোমরের নিচে শ্রোণিদেশ বা পেলভিক এলাকায় ব্যথা করলে, সেটা জরায়ুমুখের ক্যানসারের একটি বড় লক্ষণ হতে পারে। রোগটি বেশি বেড়ে গেলে এই সমস্যা হয়। তাই এমন হলে অবহেলা করবেন না।

৮. প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা

ঘন ঘন প্রস্রাব হাওয়া বা প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা– এ রকম সমস্যায় অবশ্যই চিকিৎকের কাছে যান। শরীরে অন্যান্য সমস্যার কারণে এমন হলেও জরায়ুমুখে ক্যানসারের একটি লক্ষণও হতে পারে এটি।

৯. পায়ে ব্যথা

পায়ে ব্যথা এবং ফোলাভাব ক্যানসার বৃদ্ধির লক্ষণ হতে পারে। প্রথমে হালকা অস্বস্তিবোধ থেকে ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়তে থাকে। এটি অন্যকিছু থেকে হতে পারে, তবে জরায়ুমুখে ক্যানসারের হলেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই বিষয়টিকে অবহেলা করবেন না।

১০. অবসন্ন বোধ করা

অনেক কারণেই অবসন্ন বোধ হতে পারে। তবে দীর্ঘদিন ধরে অবসন্ন বোধ করা এবং কিছুতেই সেটি না কমা ক্যানসারের অন্যতম লক্ষণ। এ রকম হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

জরায়ুমুখে ক্যানসারের ১০ লক্ষণজরায়ুমুখের ক্যানসার বেশ প্রচলিত একটি সমস্যা। সাধারণত বলা হয়, হিউম্যান পেপিলোমাভাইরাসের কারণ...
28/09/2016

জরায়ুমুখে ক্যানসারের ১০ লক্ষণ

জরায়ুমুখের ক্যানসার বেশ প্রচলিত একটি সমস্যা। সাধারণত বলা হয়, হিউম্যান পেপিলোমাভাইরাসের কারণে এই ক্যানসার হয়। তবে অল্প বয়সে বিয়ে, বহু যৌনসঙ্গী থাকা, বেশি ওজন হওয়া ইত্যাদি কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। অধিকাংশ রোগেরই কিছু উপসর্গ বা লক্ষণ রয়েছে। তবে অনেক সময় সেটি বোঝা যায় না অথবা বুঝলেও এড়িয়ে যান অনেকে। আগে থেকে রোগ ধরা পড়লে চিকিৎসা করা অনেকটাই সহজ হয়। তাই লক্ষণগুলো জানা জরুরি।

১. অস্বাভাবিক রক্তপাত

অস্বাভাবিক রক্তপাত জরায়ুমুখে ক্যানসারের একটি অন্যতম লক্ষণ। যৌন মিলনের পর রক্তপাত, ঋতুস্রাবের মাঝখানে রক্তপাত, দীর্ঘস্থায়ীভাবে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও রক্তপাত-এসব জরায়ুমুখের ক্যানসারের লক্ষণ। তাই এ রকম হলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২. যৌনমিলনের সময় ব্যথা

যৌন মিলনের সময় খুব বেশি ব্যথা অনুভব করা জরায়ুমুখে ক্যানসারের আরেকটি লক্ষণ। তাই এমন হলে সমস্যাটি আসলে কী সেটি জানার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৩. দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব

জরায়ুমুখের ক্যানসার হলে অনেক সময় দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়। পরিষ্কার এবং দুর্গন্ধহীন স্রাব স্বাভাবিক। তবে যদি স্রাবে দুর্গন্ধ থাকে, এটি ভাবনার বিষয়। যদি স্রাব ভারি, বাদামি রঙের হয় এবং এর সঙ্গে রক্ত আসে তবে এটি খুব জটিল অবস্থা। এ রকম হলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান।

৪. অনেকদিন ধরে মাসিক হওয়া

মাসিক সাধারণত তিন থেকে সাতদিন স্থায়ী হয়। তবে দীর্ঘদিন মাসিক স্থায়ী হলে এবং বেশি রক্তপাত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি জরায়ুমুখের ক্যানসারের একটি লক্ষণ হতে পারে।

৫. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া

হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া ক্যানসারের লক্ষণ। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা এ সময় কমে যায়। এ সময় শরীর সামান্য পরিমাণে প্রোটিন সাইকোটিন উৎপন্ন করে, যা চর্বি দ্রুত কমিয়ে দেয়। এর ফলে ওজন কমে যায়।

৬. প্রস্রাবের সময় অস্বস্তি

প্রস্রাবের সময় অস্বস্তি হওয়াও জরায়ুমুখে ক্যানসারের আরেকটি লক্ষণ। যেমন : প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, আঁটসাঁট ভাব ইত্যাদি। তবে এই লক্ষণ ইউরিনারি ট্যাক্ট ইনফেকশন বা যৌনরোগের ক্ষেত্রেও হতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যায় অবশ্যই পরীক্ষা করা জরুরি।

৭. পেলভিকে ব্যথা

দীর্ঘদিন ধরে কোমরের নিচে শ্রোণিদেশ বা পেলভিক এলাকায় ব্যথা করলে, সেটা জরায়ুমুখের ক্যানসারের একটি বড় লক্ষণ হতে পারে। রোগটি বেশি বেড়ে গেলে এই সমস্যা হয়। তাই এমন হলে অবহেলা করবেন না।

৮. প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা

ঘন ঘন প্রস্রাব হাওয়া বা প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা– এ রকম সমস্যায় অবশ্যই চিকিৎকের কাছে যান। শরীরে অন্যান্য সমস্যার কারণে এমন হলেও জরায়ুমুখে ক্যানসারের একটি লক্ষণও হতে পারে এটি।

৯. পায়ে ব্যথা

পায়ে ব্যথা এবং ফোলাভাব ক্যানসার বৃদ্ধির লক্ষণ হতে পারে। প্রথমে হালকা অস্বস্তিবোধ থেকে ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়তে থাকে। এটি অন্যকিছু থেকে হতে পারে, তবে জরায়ুমুখে ক্যানসারের হলেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই বিষয়টিকে অবহেলা করবেন না।

১০. অবসন্ন বোধ করা

অনেক কারণেই অবসন্ন বোধ হতে পারে। তবে দীর্ঘদিন ধরে অবসন্ন বোধ করা এবং কিছুতেই সেটি না কমা ক্যানসারের অন্যতম লক্ষণ। এ রকম হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Address

277 Middle Pirerbag
Mirpur
1216

Telephone

01711466710

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannat Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram