Dr. BHMS

Dr. BHMS Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. BHMS, Doctor, .

16/11/2024

হোমিওপ্যাথি placebo এর মাধ্যমে কাজ করে না। হোমিওপ্যাথি মেডিসিনকে পানিতে ঢালা হলো, ঐ পানিকে ন্যানো টেকনোলজির মাধ্যমে দেখা গেল যে ঐ পানির আকার বদলে গেলো । ন্যানো টেকনোলজি ও ন্যানো পার্টিক্যালস দ্বারা we can deduce (আমরা অনুমান করতে পারি )তারপর হোমিওপ্যাথি কাজ করে থাকে। আলবার্ট আইনস্টাইন বলেছে, future of medicine will be frequency medicine. Homeopathy medicine is a frequency medicine.

আইন হলেও সংকট কাটছে না হোমিও চিকিৎসকদেরযুগান্তর পত্রিকা জাহিদ হাসান  ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম  আইন হলেও সংকট কাটছে না ...
18/11/2023

আইন হলেও সংকট কাটছে না হোমিও চিকিৎসকদের
যুগান্তর পত্রিকা
জাহিদ হাসান
১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম

আইন হলেও সংকট কাটছে না হোমিও চিকিৎসকদের
দেশে হোমিও চিকিৎসার কলেবর বাড়াতে শতাধিক সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক নিয়োগের পর সম্প্রতি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন-২০২৩ পাশ হয়েছে। এরপরও সংকট কাটছে না হোমিও চিকিৎসাশাস্ত্রে পাশ করা দুই হাজার স্নাতক এবং ৩০ হাজার ডিপ্লোমাধারী সহকারী চিকিৎসকের।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হোমিও চিকিৎসা সহজপ্রাপ্য ও স্বল্পমূল্যের সেবা হিসাবে অনেকদিন ধরে বেশ জনপ্রিয়। সরকার চিকিৎসা পদ্ধতিটিকে আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে ১ নভেম্বর আগের অধ্যাদেশ বাতিল করে জাতীয় সংসদে এ বিষয়ক আইন পাশ করেছে। এর ফলে হোমিও চিকিৎসকরা নামের আগে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করতে পারছেন।

কিন্তু হোমিও চিকিৎসক তৈরিতে দেশে পঞ্চাশ আসনের একটি মাত্র সরকারি ও একশ আসনের একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। যেখানে অ্যালোপ্যাথিক বা এমবিবিএস-এর মতো চিকিৎসকদের পাঁচ বছর মেয়াদি ‘ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি’ (বিএইচএমএস) সনদ দেওয়া হয়। তবে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে হোমিও বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন চিকিৎসক পাশ করে বের হলেও তারা বিসিএস (স্বাস্থ্য ক্যাডার) পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে না।

এ ছাড়া বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের অধীনে পরিচালিত ৬৮টি মেডিকেল ইনস্টিটিউট/কলেজে চার বছর মেয়াদি ‘ডিপ্লোমা ইন হোমিও মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি’ কোর্স পড়ানো হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে উত্তীর্ণ ডিপ্লোমাধারী অর্থাৎ সহকারী চিকিৎসক বের হলেও মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউটগুলোতে হাসপাতাল সুবিধা না থাকায় পেশা অনুশীলনে পিছিয়ে পড়ছে।

অন্যদিকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ও ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ না থাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরি হচ্ছে না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) অল্টারনেটিভ মেডিকেল কেয়ার (এএমসি) বিষয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য একটি শাখা থাকলেও কার্যকর উদ্যোগের অভাবে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে না।

মিরপুরে সরকারি হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজে একটি রিসার্চ সেন্টার থাকলেও কোনো গবেষণা হয় না। গবেষণার জন্য কোনো বরাদ্দও নেই। ২০১৪ সাল থেকে জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ ১০৫টি হাসপাতালে একজন করে হোমিও চিকিৎসক বিভিন্ন জটিল রোগব্যাধির সেবা দিচ্ছেন। রোগীরা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হোমিও চিকিৎসা-পরামর্শ ও ওষুধ পাচ্ছেন। কিন্তু গত ১০ বছর ধরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এএমসি প্রকল্পের অধীনে পরিচালিত এ চিকিৎসকদের রাজস্ব খাতে নেওয়া হচ্ছে না। বেতন-ভাতাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেই। তারা কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকদের দ্বারা হয়রানির শিকার ও হেয় হওয়াসহ চিকিৎসা সেবা প্রদানে নানা বাধা-বিপত্তির মুখে পড়ছেন।

সরকারি হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. মো. শহিদুল্লাহ শিশির যুগান্তরকে বলেন, আমাদের চিকিৎসকরা দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে রোগীদের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। কিন্তু অধিকাংশ হাসপাতালেই নানা সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অনেক সময় তাদের বসার জন্য কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয় না। তাদের সহকারীদের অন্যান্য কাজে ব্যস্ত রাখা হয়।

কলেজের শিক্ষানবিশ চিকিৎসক ডা. শাপলা খাতুন অভিযোগ করেন, এমবিবিএস ও বিডিএস চিকিৎসকদের ইন্টার্ন ভাতা ২৫ হাজার টাকা করে হলেও আমাদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. এমএ মতিন বলেন, হোমিও চিকিৎসা সব বয়সি রোগীদের কাছে বিপুল চাহিদাসম্পন্ন। রোগীরা বিশেষজ্ঞদের সেবা প্রত্যাশা করেন। কিন্তু প্রয়োজনীয়সংখ্যক হোমিও কলেজ ও হাসপাতাল না থাকায় মানসম্মত সেবা বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। তাই প্রত্যেক সরকারি হাসপাতালে পদ তৈরি ও চিকিৎসকদের বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগদান জরুরি। বিএসএমএমইউ’তে দ্রুত এএমসি বিভাগ চালু করা দরকার। সরকারিভাবে স্থাপিত রিসার্চ সেন্টারে গবেষণার জন্য দক্ষ জনবল নিয়োগে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। উচ্চ শিক্ষার ও গবেষণার জন্য ভারতের আয়ুশ বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে হোমিও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা যেতে পারে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিকল্প চিকিৎসা শাখার ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার (হোমিও) ডা. মঈন উদ্দিন আহমেদ মামুন বলেন, আধুনিক চিকিৎসার মতো হোমিও চিকিৎসা শিক্ষা ও সেবায় পরিবর্তন দরকার। হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ডিপ্লোমা প্রতিষ্ঠানগুলোর কলেজ নামকরণের পরিবর্তে ইনস্টিটিউট হিসাবে কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত। কোর্সের পাঠ্যক্রমেও আধুনিকায়ন জরুরি। শিক্ষার্থী ভর্তিতে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর নির্ধারণ এবং বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ভর্তি করা উচিত। পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা বাড়াতে বিভাগীয় পর্যায়ে একটি করে ‘ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি’ কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং ডিপ্লোমা ও স্নাতক পাশ চিকিৎসকদের জন্য বিএমডিসির আদলে আলাদা কাউন্সিল গঠন করা উচিত।

লিংক - যুগান্তর

https://www.jugantor.com/todays-paper/city/741322/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%93-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0

কবিগুরু ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। তিনি নিজেও অনেক অর্থসম্পদের মালিক। তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম নোবেল বিজয়ী, অর্থাৎ ধনে-জ্ঞা...
08/06/2023

কবিগুরু ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। তিনি নিজেও অনেক অর্থসম্পদের মালিক। তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম নোবেল বিজয়ী, অর্থাৎ ধনে-জ্ঞানে সচ্ছল একজন ব্যক্তি। তিনি নিজে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করতেন এবং গরীবদের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দিতেন। অন্যদেরও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিতেন।
এদিকে ভারতের স্বাধীনতার মহানায়ক মহাত্মা গান্ধী-তো এলোপ্যাথিক চিকিৎসা বিশ্বাস-ই করতেন না। তাকে এলোপ্যাথিক ঔষধ খাওয়াতে ডাঃ বিধান চন্দ্র রায় সাহেবকে যথেষ্ট বেগ পেতে হতো।

আজ, কালের বিবর্তনে পুঁজিবাদের কর্তৃত্বে হোমিওপ্যাথি সহ মূলধারার চিকিৎসা ব্যবস্থাকে কোনঠাসা করে বিকল্পধারায় রূপান্তর করা হয়েছে।
আফসোস।

অভিনন্দন!!! বাংলাদেশের এক মাত্র সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বি.সি.এস (স্বাস্থ্য) ক্...
12/05/2023

অভিনন্দন!!!
বাংলাদেশের এক মাত্র সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বি.সি.এস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য।
(বিঃদ্রঃ পূর্বে তারা ৯ম গ্রেডে (নন-ক্যাডার) নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছিলো, এখন তারা বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার ভুক্ত হলো।)
বাংলাদেশ এই প্রথম হোমিওপ্যাথিক (বি.এইচ.এম.এস) চিকিৎসকদেরকে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন এক ইতিহাস রচিত হলো।
এই প্রাপ্তি সকল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের জন্য এক বিশাল অর্জন।
এভাবেই বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সম্মান জনক ভাবে মাথা উচু করে চলতে থাকবে ইন শা আল্লাহ্।
ধন্যবাদ বর্তমান সরকারকে।
এগিয়ে যাক হোমিওপ্যাথি, এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।

1,6,7,16,22,23,26,27,28,33,34,40 তারা সবাই হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজের অফিসার সকল।

14/02/2023
09/03/2022

5000 BC (Before Christ):
Indian Medicine (Ayurveda & Siddha Systems ; Unani-Tibb @ Homeopathy)

11/11/2021
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=4413574262092126&id=318949934887933
16/10/2021

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=4413574262092126&id=318949934887933

Alhamdulillah! Alhamdulillah!! Alhamdulillah!!!
With the Grace of Almighty ALLAH, another Coronary Artery Diseases 'Atherosclerosis' patient has been cured by Homeopathic Medicine. A 70-year-old lady had a few 90-95% blockages in the proximal part of the Left Coronary Artery. She had thickened valve cusps with regurgitation. Her EF was 40-42%.
Now she is much better with increased EF-61%, with normal chamber dimension. Though she still has trace MR.
* Echocardiogram report of 'Before Treatment' and "Present Condition' is enclosed.

আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ !! আলহামদুলিল্লাহ !!!
সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমতে, আরেকটি করোনারী আর্টারি ডিজিজ 'এথেরোসক্লেরোসিস' (সাধারন ভাষায়-হার্ট ব্লক) রোগী হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন দ্বারা সুস্থ হয়েছেন। ৭০ বছর বয়সী এই মহিলার বাম করোনারি ধমনীর প্রক্সিমাল অংশে একাধিক 90-95% সংকোচন বা বাধা বা ব্লক ছিল। তার ভালভ cusps মোটা হয়েগিয়েছিল, এবং তার EF ছিল 40-42%।
এখন তাঁর স্বাভাবিক চেম্বারের ডাইমে্হনসন সহ EF-61%বৃদ্ধি পেয়েছে এবং অনেক ভালো আছেন। যদিও তার এখনও ট্রেস এমআর আছে।
* চিকিৎসা শুরুর পূর্বের এবং বর্তমান ইকোকার্ডিওগ্রাম সংযুক্ত

20/08/2021

আমরা ডিজিএইচএস রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত (বিএএমএস বিইউএমএস বিএইচএমএস) ডাক্তার। আর আমাদের ডিগ্রী ইন্ডিয়া সহ অন্যান্য দেশে আমাদের ডিগ্রীরা ডাক্তার বলেই স্থায়ীভাবে স্বীকৃত। আমরা কেউই বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত ডাক্তার নই। তাদের কাউন্সিলের আওতাভুক্ত নই।
আমাদেরটা আইন আলাদা তাদেরটাও আইন আলাদা।
আমাদেরকে খুবই কৌশলে ফাসানো হচ্ছে।

আর [(এমবিবিএস (এএম), এমবিবিএস (এএস)] হচ্ছে ভুয়া ডাক্তার তাদেরকে ইন্ডিয়াতে ডিগ্রী ও ডাক্তার স্বীকৃতি দেয়নি ও বাংলাদেশে অল্টারনেটিভ মেডিকেল কেয়ার-এএমসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাদেরকে কখনোই স্বীকৃতি দেয়নি।

পরিশেষে,
আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে,
MBBS(AM), MBBS (AS) ভুয়া ডিগ্রীধারী এরা।বাংলাদেশে প্রায় ১০ হাজার ভুয়া MBBS(AM/AS) ডিগ্রিধারী যারা কলকাতার একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান হতে টাকার বিনিময়ে নূন্যতম পড়াশুনা না করেই সার্টিফিকেট কিনে দেশের আনাচে কানাচে প্রাকটিস করা শুরু করছে।
তারা আসলে প্রকৃত MBBS চিকিৎসক নয়। ফলে MBBS(AM), MBBS (AS) নিজেদেরকে Alternative MBBS হিসেবে পরিচয় দেয়। তারা আসলে কোনো দেশেই স্বীকৃত নয়। তাই তারা নিজেদেরকে চিকিৎসক ও নামের আগে ডাঃ লেখার জন্য মহামান্য উচ্চ আদালতে রীট করে থাকে। মহামান্য আদালত তাদের রিট খারিজ করে দেন এবং MBBS(AM) MBBS (AS) ভুয়া ডিগ্রীধারীরা মহামান্য আদালতে নিজেদেরকে অল্টারনেটিভ চিকিৎসক হিসেবে দাবী করে। আসলে প্রকৃত পক্ষে তারা অল্টানেটিভ চিকিৎসক ও না। অল্টারনেটিভ চিকিৎসা বলতে (হোমিওপ্যাথি,ইউনানী, আয়ুর্বেদ) চিকিৎসাকে বলা হয় যা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অল্টারনেটিভ মেডিকেল কেয়ার(AMC) যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়/পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হতে পাশকৃত MBBS সমমান বিএএমএস(BAMS) বিইউএমএস(BUMS), বিএইচএমএস(BHMS) ডাক্তার। তাই মহামান্য আদালতে সঠিক তথ্য-উপাত্ত্ব না দেয়ার ফলে হাইকোর্ট কিছু নির্দেশনা প্রদান করেন, সেখানে বলা হয়ে থাকে (বিএএমএস, বিইউএমএস, বিএইচএমএস) ডাক্তার / চিকিৎসকগণ ডাঃ লেখা বৈধ বলে গণ্য নয়।
আসলে (বিএএমএস, বিইউএমএস, বিএইচএমএস) ডাক্তার / চিকিৎসকগণ এই রিটের আওতায় কোন ভাবেই সম্পৃক্ত নয়। উল্লেখ্য যে (হোমিওপ্যাথি, ইউনানী,আয়ুর্বেদ) বিভাগগুলো BMDC-Act-2010 এ অন্তর্ভুক্ত নয়। (হোমিওপ্যাথি, ইউনানী,আয়ুর্বেদ) চিকিৎসার নিজস্ব আইন রয়েছে এবং সেই আইনের মাধ্যমে (বিএএমএস, বিইউএমএস, বিএইচএমএস) ডাক্তার / চিকিৎসকগণ নামের আগে ডাঃ লিখতে পারবেন।
তাই মহামান্য উচ্চ আদালতের রায়ের বিষয়ে আমরা আপিল করবো এবং আশাকরি মহামান্য আদালত আমাদের বিষয়ে সঠিক রায় দিবেন।

ভুয়া MBBS(AM/AS) দের রিটের রায়ের বলির পাঠা আমরা যারা প্রকৃত বিএএমএস(BAMS) বিইউএমএস(BUMS), বিএইচএমএস(BHMS) ডাক্তার/চিকিৎসক আছি তারা কখনোই হতে পারে না।
---------------------------------------------------------------------------

(উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথি, ইউনানি, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার জন্য যে সব ব্যাচেলর ডিগ্রী রয়েছে তা হল BHMS,BUMS,BAMS এসব ডিগ্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত এবং রেজিষ্ট্রেশন দিয়ে থাকে এবং বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃত ডিগ্রী যা এমবিবিএস এর মত ৫ বছর একাডেমিক কোর্স এবং ১ বছর ইন্টার্নশিপ সহ মোট ৬ বছরের কোর্স।)

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. BHMS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share