রোমান ইসলাম

রোমান ইসলাম শিক্ষনীয় ও মজার মজার সব গল্প পেতে এখনই পেইজ Follow দিয়ে রাখুন। 👈

কিছু জানতে চাইলে মেসেজ করুন। 💌
(4)

-রাস্তার পাগলিটাকে ধর্ষন করেছিলাম রাত্রে একা পেয়ে। -ভেবেছিলাম সে প্রেগনেন্ট হবেনা। কিন্তু বেশ কয়েকমাস পরে দেখতে পাই সে প...
04/12/2025

-রাস্তার পাগলিটাকে ধর্ষন করেছিলাম রাত্রে একা পেয়ে।

-ভেবেছিলাম সে প্রেগনেন্ট হবেনা। কিন্তু বেশ কয়েকমাস পরে দেখতে পাই সে প্রেগনেন্ট হয়েছে।

-প্রতিদিন অফিস যাওয়ার সময় তাকে দেখে যেতাম। আবার রাত্রে আসার সময় ও তাকে দেখতাম।
এই ভাবেই চলতে লাগলো দিন গুলি।

'একদিন অফিসে যাচ্ছিলাম এমন সময় দেখি সেই পাগলিটাকে ঘির মানুষ জরো হয়ে আছে।

কৌতুহলবশত সেখানে গেলে দেখতে পাই, সেই পাগলিটার একটি পুত্র সন্তান হয়েছে। দেখতে প্রায় আমার মতোন।

'বাচ্ছাটি বেশ কান্না করছিলো কিন্তু কেউ থামাতে পাচ্ছিলোনা , কিন্তু বাচ্ছাটিকে আমি কোলে নেয়া মাত্রই তার কান্না থেমে গেলো।
(মনে মনে ভাবলাম হয়তো বাবাকে চিনতে পেরেছে)

-পাগলিটার দিকে তাকাতেই দেখতে পেলাম সে আমার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। কিন্তু কিছু বলার সাহস পাচ্ছেনা।

-এমন সময় একজন লোক বলে উঠলো' কিরে মেঘা লোকটির দিকে এমন করে চেয়ে আচিস কেনো। ওনাকে চিনিস।

-এমন সময় সে বলে উঠলো'

-উনি'''''''

কি এমন বলতে চাইতেছে পাগলিটা সেইটা জানার জন্যে পরবর্তী পর্বের জন‍্যে অপেক্ষায় থাকুন।

গল্প : সে রাতের গল্প
পর্ব : ১
গল্পটা সম্পনো নাটক আকারে দেখুন আমাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল এ ভিড়িও লিংক কমেন্ট বক্সের দেওয়া আছে।

২য় পর্ব লিংক কমেন্ট বক্সের দেওয়া আছে

মানুষের নাকের ভেতরে আমরা যা ভাবি তার চেয়ে অনেক বেশি অদেখা জীব বাস করতে পারে। বিশেষ করে যাদের ঋতুভিত্তিক অ্যালার্জি বা হ...
03/12/2025

মানুষের নাকের ভেতরে আমরা যা ভাবি তার চেয়ে অনেক বেশি অদেখা জীব বাস করতে পারে। বিশেষ করে যাদের ঋতুভিত্তিক অ্যালার্জি বা হাঁপানি (asthma) আছে, তাদের নাসারন্ধ্রে অপ্রত্যাশিতভাবে বেশি ধরনের ছত্রাক (fungi) পাওয়া গেছে। গবেষকরা বলছেন, এই গোপন ছত্রাকগুলো নাকের মাইক্রোবায়োমকে বদলে দেয় এবং অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াকে আরও খারাপ করে তোলে।ে
গবেষণায় পর্তুগালের একটি ইমিউনোলজি ক্লিনিকের ২০০ জনেরও বেশি শিশু ও তরুণকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তাদের মধ্যে অনেকেরই একই সাথে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস ও হাঁপানি ছিল। নাক থেকে নেওয়া নমুনার জিন বিশ্লেষণে দেখা গেছে:

• সাধারণত যেসব ছত্রাক অ্যালার্জি বাড়ায়, সেগুলো সবার নাকেই থাকে

• তবে যাদের অ্যালার্জি বা হাঁপানি আছে, তাদের ক্ষেত্রে সেই ছত্রাকের পরিমাণ অনেক বেশি

• একই সাথে AIR নামের একটি যৌগের মাত্রা বেশি পাওয়া গেছে যাদের দুই সমস্যাই আছে

গবেষকদের মতে, এই AIR যৌগটি ভবিষ্যতে নতুন ওষুধ তৈরির লক্ষ্যবস্তু হতে পারে। এটির ওপর নিয়ন্ত্রণ আনা গেলে অ্যালার্জির জ্বালা অনেকটাই কমানো সম্ভব হতে পারে।

ফলাফল থেকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়:

অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এবং হাঁপানি আসলে একই রোগ প্রক্রিয়ার দুটি প্রকাশ হতে পারে।

ছত্রাকগুলো হয়তো সরাসরি অ্যালার্জি সৃষ্টি করে না, কিন্তু তাদের উপস্থিতি শরীরকে আরও সংবেদনশীল করে তোলে।

গবেষণা পত্র

DOI: 10.1016/j.neuron.2024.11.008


একদিন স্বামীর সঙ্গে ছোটখাটো কথাকাটাকাটির পর রাগ করে আমি সোজা বাপের বাড়ি চলে এলাম। বেরোনোর সময় জোর গলায় বলে এসেছিলাম—"তোম...
01/12/2025

একদিন স্বামীর সঙ্গে ছোটখাটো কথাকাটাকাটির পর রাগ করে আমি সোজা বাপের বাড়ি চলে এলাম। বেরোনোর সময় জোর গলায় বলে এসেছিলাম—"তোমার সংসার আর করব না।" স্বামী কিছু না বলে শুধু স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল।

বাড়িতে পৌঁছতেই দাদা বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞাসা করল, "কি রে দিদি, হঠাৎ এলে যে?"
আমি একটু বিরক্ত হয়ে বললাম, "কেন? আমি কি আর বাপের বাড়ি আসতে পারব না নাকি?"
দাদা হেসে বলল, "সে কথা নয়, তবে সাধারণত তোকে এলে আগে থেকে জানাতে দেখি। আজ না জানিয়ে এলি বলে জিজ্ঞাসা করলাম।"

এমন সময় বৌদি মুচকি হেসে খোঁচা দিয়ে উঠল—"ওহ, দারুণ! দিদির জন্যই দাদা বাজারে যাবে বুঝি? বাবা-মা এলে তো বাজার করার নামটাই মুখে আনে না। দিদি এলো মানেই বাজারে দৌড়। বল তো দাদা, টাকাটা কোথা থেকে এলো? ছেলে-মেয়ের ফি দেওয়ার টাকাটা দিয়েই বুঝি দিদির জন্য বাজার করতে যাচ্ছ?"

বৌদির কথায় আমি স্তব্ধ। দাদা একটু অপ্রস্তুত হয়ে বলল, "ওসব বলছিস কেন? দিদির জন্য নতুন কিছু কিনতে হবে না, ঘরে যা আছে তাই খেয়ে নেবে।"

ঠিক তখনই মা এসে বললেন, "ওহ, এসেছিস মা? টিফিন খেয়েছিস তো? আমাদের তো সকাল সকাল খাওয়া হয়ে গেছে। চাইলে মুড়ি-তেল মাখিয়ে খেতে পারিস। তবে হ্যাঁ, রান্না করা হয়ে গেলে বেশিক্ষণ থাকিস না আবার। আসার আগে বললেই দাদা বাজার করে আনতে পারত।"

সব শুনে মনে হচ্ছিল আমি যেন আমার নিজের শৈশবের বাড়িতে নয়, অন্য কারও বাড়িতে এসে পড়েছি। বুকটা হু হু করে উঠছিল, কিন্তু কান্না চেপে রেখে আমি হেসে বললাম, "থাক দাদা, বাজারে যাওয়ার দরকার নেই। আমি আসলে থাকার জন্য আসিনি, পথে যাচ্ছিলাম, তাই তোমাদের সঙ্গে একটু দেখা করে গেলাম। এখন যাই।"

মা অবাক হয়ে বললেন, "এখনই যাবি?"
আমি বললাম, "হ্যাঁ মা, এবার উঠি। সময় পেলে একদিন ঘুরতে এসো আমার বাড়ি।"

তারপর আর একটি কথাও না বলে আমি সোজা স্বামীর কাছে ফিরে এলাম। দরজা খুলতেই স্বামী আমাকে দেখে হেসে ফেলল। আমি বিরক্ত মুখে বললাম, "হাসছ কেন? ভালোবাসি বলেই ফিরে এসেছি।"
স্বামী মুচকি হেসে উত্তর দিল, "জানি তো। তুমি বরং রান্না বসাও, আমি বাজার থেকে সব নিয়ে আসছি।"

সেদিন আমার মনটা যেন হঠাৎ খুলে গেল। বুঝলাম—বিয়ের পরে আসল আশ্রয়, আসল নিজের জায়গা হলো স্বামীর সংসার। বাপের বাড়ি যতই আপন মনে হোক, বাস্তবতা হলো স্বামীর ঘরই মেয়ের আসল ঘর।

আমাদের চারপাশে এখন অনেক ধরনের অশ্লীলতা এবং অশ্লীল চিত্র ছড়িয়ে আছে। এটি মূলত তরুণ সমাজকে প্রভাবিত করে। যদি আমরা নিজেদের ন...
01/12/2025

আমাদের চারপাশে এখন অনেক ধরনের অশ্লীলতা এবং অশ্লীল চিত্র ছড়িয়ে আছে।
এটি মূলত তরুণ সমাজকে প্রভাবিত করে।
যদি আমরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি, তবে আমাদের মন, দৃষ্টি ও চরিত্র দুর্বল হয়ে যেতে পারে। অশ্লীল বিষয় থেকে নিজেকে বিরত রাখা মানে নিজের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য রক্ষা করা।
প্রথমে আমাদের অনলাইন ব্যবহার সচেতন হতে হবে। অযথা অবাঞ্ছিত ছবি বা ভিডিও থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে।
বই পড়া, খেলাধুলা বা নতুন দক্ষতা অর্জনে মনোযোগ দিলে এই temptation কমে। বন্ধু বা পরিবারের সাথে খোলাখুলি কথা বলাও সাহায্য করে।
নিজেকে বিরত রাখলে আমরা আত্মসম্মান ও আত্মনির্ভরতা বাড়াতে পারি। এটি আমাদের ক্যারিয়ার গঠনে ও সামাজিক জীবনকে সুন্দর রাখতেও সাহায্য করে। ধৈর্য ও নিয়ন্ত্রণ ছাড়া এটি সম্ভব নয়।
মনকে শক্তিশালী করে অশ্লীলতা এড়িয়ে চলা আমাদের দায়িত্ব।
পরিশেষে, নিজের জীবনের লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎকে গুরুত্ব দিয়ে চললে অশ্লীলতা থেকে নিজেকে বিরত রাখা সহজ হয়। এটি কেবল শৃঙ্খলা নয়, বরং নিজেকে সম্মান দেয়ার একটি পথ।

পর্ন-আসক্ত ও হস্তমৈথুনকারী ভাইদের জন্য সুখবর!!যারা পর্নভিডিও দেখেন বা নিয়মিত হস্তমৈথুন করে থাকেন তাদের জন্য ৩ টি আকর্ষনী...
01/12/2025

পর্ন-আসক্ত ও হস্তমৈথুনকারী ভাইদের জন্য সুখবর!!

যারা পর্নভিডিও দেখেন বা নিয়মিত হস্তমৈথুন করে থাকেন তাদের জন্য ৩ টি আকর্ষনীয় পুরষ্কার!

১ম পুরষ্কারঃ Premature Ej*******on বা অকাল বীর্যপাত
বিবাহিত জীবনে স্ত্রীর কাছে গিয়ে বিশেষ মুহুর্তে ২ মিনিটে বীর্যপাত!
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

২য় পুরষ্কারঃ Erectile Dysfunctions বা উত্থান সংক্রান্ত সমস্যা
বিশেষ মুহুর্তে বিশেষ অঙ্গ যতটা শক্ত হওয়া উচিৎ ছিল ততটা শক্ত হবেনা। মারাত্মক রকমের Erectile Dysfunction এর শিকার হবেন। ভায়াগ্রার আশ্রয় নিতে বাধ্য হবেনফলে অকালেই হারাবেন বাঁকি সক্ষমতাটুকুও!
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

৩য় পুরষ্কারঃ Low Libido বা যৌনকার্যে অনাগ্রহ
প্রিয়তমার ডাকে সাড়া দিতে পারবেন না। এক তরফা ডেকেই যাবে কিন্তু আপনার কোন ইচ্ছা জাগবেনা স্ত্রীর ভালোবাসার প্রতি। আকর্ষিত হবেন না। স্ত্রীর ম্যাসেজ seen হবে কিন্তু reply করতে পারবেন না।
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

বিশেষ পুরষ্কার রয়েছে ২ টি!

১ম পুরষ্কারঃ
Lower urinary tract symptoms(LUTS)
প্রসাব করার পরেও মনেহবে কিছু বাঁকি রয়েছে। বারবার ফোটায় ফোটায় প্রসাব পড়তে থাকবে। কাপড় নাপাক হবে, অপবিত্র হবেন। নামাজ নষ্ট হবে। মন খারাপ হবে।

২য় পুরষ্কারঃ
Peyronie's disease
বিশেষ অঙ্গের কোমল টিস্যু ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে নতুন চাঁদের মত একদিকে বেঁকে যাবে এবং একসময় যৌনকার্যে সম্পূর্ন অক্ষম হয়ে পড়বেন। এটার কোন চিকিৎসা নেই। বাহবা!

এখানেই চমক শেষ নয়
রয়েছে এক গুচ্ছ স্বান্তনা পুরষ্কার।
১. শারীরিক দুর্বলতা / Weakness
২. সর্বদা অবসাদ / Depression
৩. খাবারে অরূচি / Distaste
৪. দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি / Optical Hallucination
৫. স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া / Delusion
৬. খিটখিটে মেজাজ / Irritability

সো ভাইয়েরা যারা যারা পুরষ্কারে আগ্রহী তারা প্রতিযোগীতা করতে থাকুন। আর যারা এসব থেকে পানাহ চান তারা এগুলো থেকে দূরে থাকুন। প্রতিবার পর্ন দেখার আগে এই পুরষ্কারের তালিকাটা একবার হলেও দেখবেন।
সাবধান! অনেক রোগেরই চিকিৎসা নেই। চিকিৎসা একটাই, পরিত্যাগ পরিত্যাগ পরিত্যাগ!!
ধন্যবাদ।

#ভে

একটি জীবিত বিড়ালকে খাঁচার মধ্যে পুড়িয়ে মারা—এটা কি মানুষের কাজ?গতকাল ফেসবুকে সেই দৃশ্য দেখে হৃদয়টা ভেঙে গেছে। আল্লাহ...
30/11/2025

একটি জীবিত বিড়ালকে খাঁচার মধ্যে পুড়িয়ে মারা—
এটা কি মানুষের কাজ?
গতকাল ফেসবুকে সেই দৃশ্য দেখে হৃদয়টা ভেঙে গেছে। আল্লাহর সৃষ্টিকে এভাবে নির্দয়ভাবে আগুনে পোড়ানো শুধু নিষ্ঠুরই নয়—এটা আমাদের মানবিকতা, ঈমান ও বিবেকের উপর একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন।

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) প্রাণীর প্রতি দয়া করতে বারবার নির্দেশ দিয়েছেন।
একটি হাদিসে এসেছে—
“যে আল্লাহ্‌র সৃষ্টির প্রতি দয়া করে, আল্লাহ তার প্রতি দয়া করেন।”
—(মুসনাদ আহমাদ)

আরেকটি হাদিসে রয়েছে, এক নারীকে শুধু একটি বিড়ালকে অবহেলা ও কষ্ট দেওয়ার কারণে জাহান্নামে দণ্ডিত করা হয়েছে।
—(বুখারি)

প্রাণীদের প্রতি এমন বর্বরতা দেখে মনে হয়—আমরা কি সেই মানবতা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি, যাকে ইসলাম এত গুরুত্ব দিয়েছে?

একটি জীবও ব্যথা পায়, কাঁদে, ভয় পায়।
আল্লাহর কাছে তিনি যেমন একটি সৃষ্টি—আমরাও তেমনই একটি সৃষ্টি।
দয়া, করুণা ও মানবতা হারালে আমাদের নামাজ, রোজা, ইবাদত—কিছুই মূল্য রাখবে না।

আসুন, প্রাণীর প্রতি দয়া করি। নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে দাঁড়াই।
কারণ দয়া ঈমানের অঙ্গ—আর নিষ্ঠুরতা জুলুম। আর জুলুম আল্লাহ কখনো পছন্দ করেনা "

একজন তরুণী, বয়স খুব বেশি না। তেমন কোনো বড় উপসর্গও ছিল না। মাঝে মাঝে পেটের নিচে হালকা ব্যথা, একটু ভারী লাগা। গুরুত্ব দেয়ন...
29/11/2025

একজন তরুণী, বয়স খুব বেশি না। তেমন কোনো বড় উপসর্গও ছিল না। মাঝে মাঝে পেটের নিচে হালকা ব্যথা, একটু ভারী লাগা। গুরুত্ব দেয়নি। একদিন আল্ট্রাসাউন্ড করতে গিয়ে দেখা গেল ডিম্বাশয়ের ভেতরে একটা টিউমার।
তাতে আছে চুল, ত্বক, এমনকি দাঁতও।

এটার নাম ডারময়েড সিস্ট বা মেডিকেল ভাষায় মেচিউর সিস্টিক টেরাটোমা।

এটা এক ধরনের বিরল টিউমার যা মেয়েদের ডিম্বাশয়ে হয়। সাধারণত ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী মেয়েদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। এই টিউমারটা ধীরে ধীরে বড় হয় এবং এর ভেতরে মানুষের শরীরের ভিন্ন ভিন্ন অংশের উপাদান তৈরি হয়ে যায়। যেমন ত্বক, চুল, ঘামগ্রন্থি, চর্বি, হাড়, দাঁত এমনকি কখনো চোখ বা থাইরয়েড টিস্যুও।

বিষয়টা শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটা বাস্তব।

অনেক সময় কোনো উপসর্গ ছাড়াই এটা শরীরের ভেতরে বছরের পর বছর বেড়ে যেতে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্য কোনো রোগের পরীক্ষা করতে গিয়ে হঠাৎ ধরা পড়ে।

কিন্তু বিপদটা শুরু হয় যখন এই সিস্ট পাক খেয়ে যায়, যাকে বলে টরশন। তখন হঠাৎ তীব্র পেট ব্যথা শুরু হয়। সাথে বমি, মাথা ঘোরা, ঘাম, এমনকি জ্ঞান হারানোর মতো অবস্থাও হতে পারে। সময়মতো অপারেশন না করলে ডিম্বাশয় নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কার কার এমন হয়েছিল জানাতে পারেন কমেন্টে.?
আর শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন,হোন স্বাস্থ্য সচেতন

✍️শিশুর জন্য বালিশ ব্যবহার করা কতটা উপকারী ‼️🟢 একেবারে নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে অন্তত প্রথম এক মাস কোনোরকম উঁচু তুলার বালিশ...
29/11/2025

✍️শিশুর জন্য বালিশ ব্যবহার করা কতটা উপকারী ‼️
🟢 একেবারে নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রে অন্তত প্রথম এক মাস কোনোরকম উঁচু তুলার বালিশ বা সরিষার বালিশ বব্যবহার না করে, নরম কাপড় বা কাঁথা ভাজ করে (পাতলা করে ) বালিশের মতন ব্যবহার করতে পারেন।
মেঘা কে ছোট থেকেই বালিশ ছাড়াই অভ্যাস করেছি, এর জন্য ওর মাথার যেকোনো একটি অংশ চ্যাপ্টা হয়ে যাওয়ার মতো কোনো সমস্যা হয়নি।
* আসলে প্রথম দুবছরের বাচ্চাকে যত কম বালিশে শোয়াবেন, বাচ্চার ঘাড়ের হাড়,পেশি ও মেরুদন্ডের জন্য ততই উপকারি।
❎আর বালিশ ব্যবহারের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, ছবিতে যেমন দেখছেন বালিশের উচ্চতা এতটা বেশি যেন না হয়।
কারন এতে বাচ্চার থুতনি, চেপে বাচ্চার বুকের সাথে লেগে থাকে, যা বাচ্চার প্রপারলি ব্রিডিং বা শ্বাস-প্রশ্বাস চালাতে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
❎ বাচ্চার ঘুম ঠিক মত হয় না, কান্না করলে, বাচ্চার অবস্থান একটু চেঞ্জ করে দেবেন।
✅ সর্বদা এমন উচ্চতার অপেক্ষাকৃত পাতলা বালিশ ব্যবহার করবেন।

ছবির বাম পাশে দেখছেন মানুষের উরুর আসল হাড় (Femur), যা কোনো কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। আর ঠিক ডান পাশেই আছে টাইটানিয়াম দিয়ে তৈর...
29/11/2025

ছবির বাম পাশে দেখছেন মানুষের উরুর আসল হাড় (Femur), যা কোনো কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। আর ঠিক ডান পাশেই আছে টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি হুবহু একই মাপের একটি কৃত্রিম হাড়।

এটা সাধারণ কোনো হিপ রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি নয়। এটা অর্থোপেডিক্সের অন্যতম জটিল এক অপারেশন, যার নাম ‘টোটাল ফিমোরাল রিপ্লেসমেন্ট’ (Total Femoral Replacement)।

যখন উরুর হাড়ের শুধু ওপরের বা নিচের অংশ নয়, বরং পুরো হাড়টাই নষ্ট হয়ে যায়, তখন এই মেটাল হাড়টি বসানো হয়। সাধারণত তিনটি পরিস্থিতিতে ডাক্তাররা এই সিদ্ধান্ত নেন:

১. হাড়ে ক্যান্সার বা টিউমার হলে (যেমন: Osteosarcoma)।
২. হাড় এমন বাজেভাবে ভেঙে গেলে যা আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়।
৩. আগের কোনো অপারেশনের ইনফেকশন বা অন্য কারণে হাড়ের ব্যাপক ক্ষয় হলে।

এই কৃত্রিম হাড়টি রেডিমেড নয়। রোগীর সিটি স্ক্যান বা ৩ডি ইমেজিং (3D Imaging) করে একদম নিখুঁত মাপে এটি বানানো হয়। উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয় টাইটানিয়াম, যা শরীরের সাথে মানিয়ে নিতে পারে এবং প্রচণ্ড মজবুত।

কয়েক বছর আগেও এমন পরিস্থিতিতে রো/গীর পা কে/টে ফে/লা (Amputation) ছাড়া উপায় ছিল না। কিন্তু বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর এই অসামান্য উন্নতির ফলে এখন পা না হারিয়েও মানুষ আবার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছে। ❤️

না বুঝে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। চাকুরী ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ!  🙄
19/11/2025

না বুঝে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
চাকুরী ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ! 🙄

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে ত...
18/11/2025

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে তারা সাহস করে ভিতরে প্রবেশ করে—কিন্তু সেই সিদ্ধান্তই তাদের জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়, ডেকে নিয়ে আসে মৃত্যু।


যখনই মৌমাছিরা এই অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির উপস্থিতি টের পায়, তারা তাৎক্ষণিক এবং প্রবল আক্রমণ করে প্রাণীটিকে মেরে ফেলে। কিন্তু আসল সমস্যার শুরু হয় এখানেই: মৃত প্রাণীর দেহটি এতটাই বড় হয় যে মৌচাক থেকে এটিকে টেনে বের করা মৌমাছিদের পক্ষে সম্ভব হয় না।


ফলে পচনশীল দেহ থেকে রোগ ও সংক্রমণ ছড়ানোর বিশাল ঝুঁকি তৈরি হয়।

আর ঠিক এই পরিস্থিতিতেই মৌমাছিরা তাদের জন্মগত, বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়। তারা প্রকৃতি থেকে পাওয়া এক অনন্য উপাদান প্রপোলিস ব্যবহার করে মৃতদেহটাকে একদম সিল করে দেয়।


গাছের রজন ও মোম দিয়ে তৈরি এই বিশেষ আঠালো পদার্থটি হল:

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল: এটি ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক ধ্বংস করে, ফলে পচন রোধ করে এবং সংক্রমণ ছড়াতে দেয় না।

পানিরোধী ও সংরক্ষণকারী: এটি জল ও আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেয় না। এর ফলে মৃতদেহটি শুকিয়ে যায় এবং দীর্ঘদিন অক্ষত থাকে।

একটি নিখুঁত প্রাকৃতিক সিল্যান্ট: এটি একটি নিখুঁত আঠালো সিলের মতো কাজ করে, যা মৃতদেহকে বায়ুরোধীভাবে মুড়ে দেয় এবং মৌচাকের পরিবেশ সুশৃঙ্খল রাখে।


মৌমাছিরা মৃতদেহকে এই প্রপোলিস দিয়ে সম্পূর্ণ মুড়ে ফেলে, তাকে পরিণত করে এক নিরাপদ, গন্ধহীন মমিকৃত বস্তুতে। ফলে মৌচাকের ভেতরের পরিবেশ থাকে সংক্রমণমুক্ত, পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল।


এটি কেবল কোনো যুক্তি বা চিন্তা নয়—এটি হলো এক স্বর্গীয় স্বভাব (Instinct), এক অদৃশ্য জ্ঞান যা এই ক্ষুদ্র প্রাণীগুলোকে তাদের বাসস্থান ও পবিত্রতা রক্ষায় পরিচালিত করে।


"অতএব, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিআমতকে অস্বীকার করবে?" (সূরা আর-রহমান)। সত্যিই, মহান সেই সত্তা (আল্লাহ্) যিনি এই ক্ষুদ্রতম প্রাণীদেরও এমন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দান করেছেন যা তারা নিজে অর্জন করেনি। সমস্ত প্রশংসা ও মহিমা একমাত্র তাঁরই, যিনি এই জগৎকে এত চমৎকার নিয়মে পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।


লেখা: সংগৃহীত

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।অন্যে...
13/11/2025

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:

পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।
অন্যের স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক... বাইরে থেকে এই বিষয়টা অনেকের কাছে রোমাঞ্চকর মনে হয়।
কিন্তু ভেতরে কী আছে জানেন? অন্ধকার, মিথ্যা, প্রতারণা আর আত্মার ক্ষয়।

আমরা সবাই জানি, পরকীয়া কোনো ছোটখাটো ভুল নয়। এটা এক ধরণের চরিত্রের রোগ—ধীরে ধীরে মানুষের ভেতরটা পচিয়ে দেয়।
এই রোগের জন্য সমাজ সবসময় তৃতীয় কাউকে দোষ দেয়—
“ওই মেয়েটা ঘর ভাঙিয়েছে”, “ওই ছেলেটা পরের বউকে ফুসলিয়েছে।”

কিন্তু একটু ভেবে দেখুন—যে দরজাটা ভেতর থেকে বন্ধ, সেটা বাইরে থেকে কেউ খুলতে পারে?
চোর ঘরে ঢোকে তখনই, যখন ঘরের মালিক নিজেই দরজা খুলে দেয়।
তাহলে আসল দোষী কে?
যে সুযোগ নিয়েছে, না যে সুযোগ দিয়েছে?

যে মানুষ নিজের জীবনসঙ্গীকে ঠকাতে পারে, সে আসলে প্রথমে নিজের বিবেককেই হত্যা করে।
আজ সে অন্য কারো সঙ্গে প্রতারণা করছে, কাল ঠিক একইভাবে আপনাকেও ঠকাবে—
কারণ প্রতারণা একবার রক্তে ঢুকে গেলে, সেটা চরিত্রের অংশ হয়ে যায়।

আসলে পরকীয়ার উদ্দেশ্য কী?

সত্যি বলতে কি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সম্পর্কের পেছনে থাকে শরীরের আকর্ষণ।
নতুনত্বের নেশা, নিষিদ্ধ সম্পর্কের উত্তেজনা—এগুলোই চালিকাশক্তি।
অনেক পুরুষের কাছে এটা “দায়িত্বহীন আনন্দ”,
আবার অনেক নারীর কাছে এটা “একঘেয়ে জীবনে একটু রোমাঞ্চ”।

কিন্তু এই সম্পর্কের কোনো ভিত্তি নেই।
যেখানে মিথ্যা দিয়ে শুরু, সেখানে সত্যিকারের ভালোবাসা টেকে না।
এটা হয় সাময়িক উষ্ণতা, তারপর আসে ঠান্ডা নিরবতা।

যখন আপনি জানতে পারেন—সে আসলে কখনোই আপনাকে নিজের জীবনে চায়নি,
বরং ব্যবহার করেছে নিজের স্বার্থে—তখন ভেতরটা হু হু করে ভেঙে পড়ে।
যে আগুনে আপনি উষ্ণতা খুঁজেছিলেন, সেই আগুনই একসময় সব পুড়িয়ে দেয়।

দোষ কার?

এই প্রশ্নটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দোষ একা কারও নয়—তিনজনই ভাগাভাগি করে নেয়।

1️⃣ প্রথম দোষী সেই প্রতারক মানুষ, যে নিজের সঙ্গীকে ঠকিয়েছে।
2️⃣ দ্বিতীয় দোষী সেই ব্যক্তি, যে জেনেশুনে এই সম্পর্কে জড়িয়েছে।
3️⃣ আর তৃতীয় দোষী সমাজ, যে ভাঙা সম্পর্ক ঠিক করার বদলে দোষারোপের খেলায় মেতে থাকে।

শেষ পরিণতি

পরকীয়ার শেষ কখনো সুখে হয় না।
আজ যাকে ভালোবেসে আপনি নিজের সময়, আত্মসম্মান আর শান্তি হারাচ্ছেন,
কাল সেই মানুষটাই হয়তো ফিরে যাবে নিজের নিরাপদ সংসারে।

তখন আপনি থাকবেন একা—
হাতে থাকবে শুধু লজ্জা, কষ্ট আর একরাশ আফসোস।
সমাজ তখন আপনাকে আঙুল তুলবে, গালমন্দ করবে,
আর যে আপনাকে ব্যবহার করেছে, সে দিব্যি ভালো মানুষের মতো বাঁচবে।

ভাবার সময় এখনই

অন্যের ঘর ভাঙিয়ে নিজের সুখ গড়া যায় না।
যে মানুষ নিজের নয়, সে কখনোই আপনার হতে পারে না।
পরকীয়া হয়তো কিছু সময়ের জন্য আনন্দ দেয়,
কিন্তু শেষমেশ সেটা রেখে যায় শুধু বেদনাই আর লজ্জা।

তাই ভেবে দেখুন—
আজ যে আগুনে আপনি নিজের মন গরম করছেন,
কাল সেই আগুনেই আপনার স্বপ্ন, সম্মান, আর শান্তি পুড়ে ছাই হবে না তো?

উত্তরটা আপনি জানেন—
শুধু আয়নায় তাকিয়ে একবার নিজের চোখে চোখ রাখুন।

Address

Mirpur
Mirpur
1216

Telephone

+8801721274068

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোমান ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram