স্বাস্থ্যসেবায় বিকল্প চিকিৎসা

স্বাস্থ্যসেবায় বিকল্প চিকিৎসা মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা।

30/07/2025

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় তজুমুদ্দিন এলাকা বাসী আপনাদের উদ্দেশ্য করে আজকে কিছু কথা বলার জন্য আসছি , দয়াকরে সবাই আমার ভিডিওটা ফুল দেখবেন এবং সবাই শেয়ার করবেন প্লিজ।

29/07/2025

বিনা অপারেশনে নাকের পলিপাসের কাজ করা হচ্ছে। আপনারা যদি কেউ নাকের পলি পাশের কাজ করাতে চান চলে আসতে পারেন। আমার ভিডিওটা সবাই শেয়ার করে দিবেন প্লিজ।

@@@এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি ...
15/09/2024

@@@এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''@@@
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
:
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।@@@

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা
29/09/2023

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা

@পুরুষত্বহীনতা@অর্থাৎ@পুরুষের@শারীরিক@অক্ষমতা@

বা@ দুর্বলতা @

আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার। এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে সক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোন একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে।

♠️যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তা হলে অবশ্যই ওই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।

এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এ সবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে।সিফিলিস, গনোরিয়ার মত সমস্যা যৌন দুর্বলতার মূল কারন।
অন্যান্ কারনগুলো হচ্ছে
১) অধিক হস্তমৈথুন বা স্বপ্নদোষ।
২) অতিরিক্ত স্ত্রী লোকের সহবাস।
৩) উত্তেজক যৌন ওষধ সেবন।
৪) নেশা জাতীয় খাবার গ্রহন।
৫) উত্তেজক ম্যাগাজিন পড়া বা ছবি দেখা।
৬) সর্বদা মেয়ে মানুষের সংগের চিন্তা।

♠️বিবাহিত জীবনে সুখী হতে চাইলে বা নিজের পুরুষত্ব বজায় রাখতে চাইলে নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। সঠিক জ্ঞানের অভাবে ও নিজের কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলতে পারেন।

পুরুষের গোপন অঙ্গের সঠিক আকার:

একজন মহিলার সেক্স সেশনকে বেশী মাত্রায় পরিতৃপ্ত করতে তার পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গের আকার – আকৃতি বা পরিমান- পরিমিতি প্রভাবিত করে ৷ এর সঠিক আকার বা পরিমিতি মহিলার যৌন চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে পারে ৷ যখন সাইজের প্রশ্ন আসে তখন সবার জন্য এক রকম সাইজ কার্যকরী হয় না৷কোন কোন মেয়েদের যৌনাঙ্গ গভীরতা বেশি তাদের ক্ষেত্রে বড় পুরুষাঙ্গ যেমন লাগে তেমনি কিছু কিছু মেয়েদের যৌনাঙ্গের গভীরতা কম তাদের ক্ষেত্রে বড় পুরুষাঙ্গ তাদের যৌন আনন্দের ক্ষেত্রে ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাই যৌণ কার্যে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়৷ যা পুরুষদেরকে বুঝতে হবে যে তার গোপন অঙ্গ টা তার স্ত্রীর জন্য পারফেক্ট কিনা?

পুরুষের বড় গোপন অঙ্গ মহিলাদের খুব বেশী stimulate করতে পারে ৷ যৌন কার্যকালে গর্ভাশয়ের আগে পর্যন্ত পুরুষ যৌনাঙ্গ পৌঁছলেই তা পরিতৃপ্তির কারণ হয়৷ তা না হলে সঙ্গমকালীন যৌন পরিতৃপ্তি তেমন সুখকর হয়ে ওঠে না নারীদের ক্ষেত্রে। এই পরিস্থিতিতে মহিলারা satisfied হয় না৷ তখন ছোট গোপন অঙ্গ নিয়ে পুরুষদেরকে বিভিন্ন কথা বলে নারীরা। যা পুরুষদের লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায় নিজেকে পুরুষ হিসেবে নারীদের সামনে জাহির করতে

যৌন সঙ্গম কত বেশি সময় করতে পারছেন:

সঙ্গমকালীন অনুভুতি আপনি কেমন করে মিলিত হচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে, আপনি কতবার সঙ্গম করছেন তার ওপর নির্ভরশীল ৷ য্তবেশী বার সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া যায় শারীরিক ক্ষেত্রে তার খুব ভালো ফল পাওয়া যায়৷ আপনার শারীরিক সক্ষমতা বা আপনার সুস্থ স্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা আপনাকে যৌন মিলনে আকর্ষিত করে। সুস্থ-স্বাভাবিক ভাবে প্রতিনিয়ত কয়েকবার যৌন মিলন আপনার শারীরিক সুস্থতা বাড়ায়। স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা এতে আরো গভীর হয়।

কতবার বা কতক্ষণ ধরে সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি হচ্ছে তা খুব গুরুত্ব পূর্ণ। বিবাহিত জীবনে যৌনতা নিবৃত্তি করাই যৌন মিলনের মূল বিষয় নয়, এটি এক চরম আনন্দ যা দুজনে একসঙ্গে একভাবে অনুভব করে৷

-যৌন দুর্বলতা হলেই উত্তেজক ঔষধ সেবন করবেননা, কেননা মনে রাখবেন কোন একটি রোগের কারনেই আপনার যৌন দুর্বলতা দেখা দিয়েছে, সেই রোগটির চিকিৎসা করা হলে বিশ্বাস করেন যৌন দুর্বলতা বলতে কিছু থাকবেনা। আপনি এমনিতেই শক্তিশালী হয়ে উঠবে যৌণ জীবনে।

♠️পুরুষদের যে সমস্য সব চেয়ে বেশি দেখা দেয়:

দ্রুত বীর্যপাত পুরুষের একটি সাধারণ সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন পুরুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গমের উদ্যত হবার সাথে সাথেই বীর্যপাত হয়ে যায়। আবার অনেক পুরুষ পর্যাপ্ত সময় বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না, যা দাম্পত্য জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
উদাহরণস্বরূপঃ আপনার স্ত্রী যদি ৩০ মিনিট সময় পর্যন্ত যৌনতা উপভোগে সক্ষম হয়, তবে আপনার কমপক্ষে ৪০ মিনিট পর্যন্ত বীর্যপাত রোধ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আবার, আপনার স্ত্রী যদি ৪০ মিনিট সময় নেয়, তবে আপনাকে ১ ঘন্টা পর্যন্ত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অর্থাৎ, স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়ার আগে আপনার বীর্যপাত হলে আপনার স্ত্রী ধরে নিবে যে আপনি হয়তো নারী সঙ্গমে অক্ষম একজন ব্যাক্তি। অথচ আপনার কোনো সমস্যাই নেই।
তাই বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ এনে বেশিক্ষণ সঙ্গম করতে পারার কোনো বিকল্প নেই। আর জার্মানির হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমে---
· সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ আনুন।
· সহবাসের সময় বহুগুণ দীর্ঘায়িত করুন।
· পুরুষাঙ্গ দৃঢ় করুন।
· সহবাসের মনোবল ও শক্তি বাড়ান।
· দীর্ঘক্ষণ সহবাস করে সহবাসকে করে তুলুন আরো মধুময়।

♠️কী করবেন?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো একজন ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন। এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লিজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী।

মানসিক চাপ,পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক দুরবস্থা, যৌবনের শুরুতে হস্তমৈথুন, অবৈধ মিলনের ইতিহাস ইত্যাদি কারণে যৌন রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেন একটা মহামারী আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন যৌন রোগীদের ভীষণ ভীড় দেখে অবাক হতে হয়।
এই রোগের জন্য দায়ী বিষয়ে সচেতন করতে না পারলে ভবিষ্যতে এই সমস্যা আরো প্রকট হয়ে উঠবে।
যৌন অনাচার ব্যভিচার থেকে দূরে থাকুন,নিজেকে রক্ষা করুন। যারা আক্রান্ত হয়েছেন তারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন।

♠️ চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন

হোমিও মেডিসিন দ্বারা যেসব চিকিৎসা করা সম্ভব তার একটা ধারণা নিচে দেওয়া হল
_হস্ত মৈথুন করার ফলে যেসব ভাইদের লিঙ্গ ছোট হয়ে গিয়েছে।
_ দ্রুত বীর্জপাত হচ্ছে, ১থেকে২ মিনিটের কম সময়।
_প্রসাবের সাথে ধাতু ক্ষয় হচ্ছে
_লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন।
_আগের মতো লিঙ্গ দাড়াছে না।
_বিভিন্ন ভাবে ক্ষতি করে ফেলেছেন গোপন অঙ্গ কে।
_একবার সহবাস করার পর দ্বিতীয় বার আর ইচ্ছা করে না
_অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের হলে অন্ডকোষ ঝুলে পড়েছে
_শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিয়েছে
_শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে অতিরিক্ত

----------------------------------------------------------------------
শুধুমাত্র মেয়েদের যে কোনো গাইনী ও গোপন সমস্যার ব্যাপারে পরামর্শ পেতে মেসেজ করুন।।।

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা
29/09/2023

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা

@বিজ্ঞান@বলে@একজন@প্রাপ্ত@বয়স্ক@সুস্থ্য@পুরুষ@

একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো!
এই ৪০ কোটি শুক্রাণু, মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু।

আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু, যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে, অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি, অথবা আমরা সবাই।

কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?

১। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন" তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।

২। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন"তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।

৩। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।

৪। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।

- এর পর, বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় । কিন্তু আপনি মারা যান নি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায়। আপনি এখনো বেঁচে আছেন ।
- অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায়। আপনার কিছুই হয় নি ।
- বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, আপনি এখনো আছেন ।

আর আজ......

আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন ? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন ? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে, ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।

কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে,
সেটা মেনে নিতে পারেন না?
কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন??
কেনো বলেন আমি আর বাচতে চাইনা?
কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?
এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন?
আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন কি প্রতিভা আছে আপনার। মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় আল্লাহকে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,

শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন- আপনি জিতবেনই.....

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।
29/09/2023

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।

@গর্ভধারণ@ছাড়াও@ঋতুস্রাব@বিলম্বিত@হওয়ার@কারণ@

সময় মতো ঋতুস্রাব না হওয়ার পেছনে আরও অনেক কারণ থাকতে পারে। গর্ভধারণ ছাড়াও বিভিন্ন কারণে ঋতুস্রাবের স্বাভাবিক তালে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়ি:
অনেকেরই ধারণা জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়ি খেলে ঋতুস্রাব আরও নিয়মিত হবে। তবে যেসকল নারী দীর্ঘদিন ধরে এই ওষুধ সেবন করছেন তাদের ঋতুস্রাবের সাধারণ ২৮ দিনের চক্র নাও থাকতে পারে।

কিছু জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়ি ঋতুস্রাবের মধ্যবর্তী সময়কাল বাড়িয়ে দিতে পারে। ‘আইইউডিএস’ বা এই ধরনের অন্যান্য জন্ম নিয়ন্ত্রক মাধ্যমগুলোও চক্র দীর্ঘায়ীত করতে পারে।

‘পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (পিসিওএস):
এই অবস্থার অর্থ হল ডিম্বাশয়ে অতিরিক্ত অপরিণত ডিমকোষের উপস্থিতি। এর প্রভাবে ঋতুস্রাবের পুরো প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত হয়। কারণ ডিম্বাণু নিঃসরণ না হলে ঋতুস্রাবও হবে না। ‘পিসিওএস’য়ের অন্যান্য উপসর্গগুলোর মধ্যে আছে অতিমাত্রায় ‘টেস্টোস্টেরন’ হরমোন এবং ওজন বৃদ্ধি।

মানসিক চাপ:
হরমোনের মাত্রা এলোমেলো করে দিতে পারে মানসিক চাপ, যা পক্ষান্তরে ঋতুস্রাবের চক্রের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। এই হরমোনের মাত্রায় ভারসাম্যহীনতার কারণে ‘হাইপোথ্যালামাস’ বা মস্তিষ্কের যে অংশ ঋতুস্রাব নিয়ন্ত্রণ করে সে অংশে ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। ওজন অতিমাত্রায় কমে যাওয়া কিংবা বেড়ে যাওয়া হতে পারে মানসিক চাপের ফলাফল, যা প্রভাবিত করে ঋতুস্রাবের চক্রকেও।

শরীরের নিম্নাংশের ওজন:
খাদ্যাভ্যাসজনীত রোগ যেমন ‘বুলিমিয়া’, ‘অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা’ ইত্যাদির কারণে ঋতুস্রাবের স্বাভাবিক চক্র নষ্ট হতে পারে। আদর্শ ওজনের তুলনায় প্রকৃত ওজন মাত্র ১০ শতাংশ কম হলেই তা শরীরের স্বাভাবিক কাজে পরিবর্তন আনে এবং মাসিকের সময়সীমা পরিবর্তীত হয়। অতিমাত্রায় পরিশ্রম হয় এমন খেলাধুলাও মাসিকের সময়ে পরিবর্তন আনতে পারে।

পেরিমেনোপজ:
নারীর রজোনিবৃত্তি হওয়ার গড় বয়স ৫১ বছর। তবে অনেক নারী চল্লিশের কোঠায় পা দেওয়ার পরও অনিয়মিত ঋতুস্রাবের শিকার হন। কারও বয়স যদি ৪৫ বছরের কম হয় এবং এরমধ্যেই ঋতুস্রাব পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় তবে বুঝতে হবে ওই নারী সময়ের আগেই রজোনিবৃত্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। কিংবা ভুগছেন ‘প্রিম্যাচিউর ওভারিয়ান ফেইলিউর’য়ে।

ডায়বেটিস কিংবা থাইরয়েড সমস্যা: দুটোর কারণেই ঋতুস্রাব অনিয়মিত কিংবা একেবারে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যার কারণে ঋতৃস্রাব মৃদু, তীব্র কিংবা অনিয়মিত হতে পারে। আবার একেবারে বন্ধ হয়ে যেতে পারে কয়েকমাস পর্যন্ত। ডাক্তারি ভাষায় একে বলা হয় ‘অ্যামেনোরিয়া’।

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।
29/09/2023

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।

@নারীর@যৌনতা@যে@৪টি@তথ্য@কেউ@দেবে@না@

অনেকেই মনে করেন, মেনোপজে আগ পর্যন্ত নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা একইরকম থাকে। আবার অনেকের মতে, বয়সের বিভিন্ন স্তরে চাহিদার উত্থান-পতন ঘটে। এখানে বিশেষজ্ঞরা নারীরা বয়সের ভিত্তিতে যৌনতা সম্পর্কে এমন ৪টি তথ্য দিচ্ছেন যা অন্য কেউ দেবে না।

১. অনেকেই শুনে থাকবেন যে তিরিশের পর নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা তুঙ্গে থাকে। আর এটা চল্লিশের আগে পর্যন্ত ধারাবাহিক হয়। কিন্তু এ কথা সবার জন্যে ঠিক নয়। স্ট্যানফোর্ড হেলথ কেয়ারের ফিমেল সেক্সুয়াল মেডিসিন প্রোগ্রামের গবেষক লিয়া এস মিলহেইজার বলেন, নারীদের বিশের পর টেসস্টোটেরন হরমোনের ক্ষরণমাত্রা কমে যায়। এই হরমোন যৌন আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে। তিরিশের কোঠায় পেশাজীবন, সংসার, সন্তান ও সম্পর্কের নানা টানাপড়েনে যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পেতে পারে।

২. মাঝে মাঝে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে শুষ্কতা চলে আসতে পারে। এর কারণ একই- টেসস্টোটেরনের মাত্রা কমে যায়। এটা হতে পারে জন্মবিকতিকরণ পিল খাওয়ার কারণে। পিল খান এমন ২৮ শতাংশ নারীর এ সমস্যা দেখা যায়। জন্মবিরতিকরণ পিল টেসস্টোটেরনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এক ধরনের প্রোটিন উৎপাদান করে যা টেসস্টোটেরন প্রবাহে বাধা দেয়। ফলে রক্তে এর মাত্রা কমে যায়। এসব তথ্য দেন মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের ডিপার্টমেন্ট অব অবস্টেটরিকসের ক্লিনিক্যাল প্রফেসর অ্যালিসা ডিউয়েক। এর কারণে যৌনতার সময় শুষ্কতা অনুভব করবেন। তখন বিষয়টি উপভোগ্য মন হবে না।

৩. হয়তো ধরে নিয়েছেন, আরো বেশি উপভোগ করতে সপ্তাহে দুই বা তিন বার মিলিত হবেন। কিন্তু এ সংখ্যাটা অনেক কমেও আসতে পারে যা সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য হয়। সোশাল সাইকোলজিক্যাল অ্যান্ড পারসোনালিটি সায়েন্স-এর এক গবেষণায় বলা হয়, দম্পতিরা সপ্তাহে একবার সেক্স করাকে সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য বলে মত দিয়েছেন। আরেক গবেষণায় ৩০ হাজার মানুষের তথ্য নেওয়া হয়েছে। দেখা গেছে, সপ্তাহে দুই বার সেক্স করা মানেই যে সুখ দ্বিগুন হয়ে যাবে তা সত্য নয়। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে যৌনতা যত কমিয়ে দেওয়া যায় ততই উপভোগ্য হয়ে ওঠে।

৪. বয়সের সঙ্গে নারীর চূড়ান্ত তৃপ্তিলাভ দ্রুততর হয়ে যায়। ন্যাশনাল সার্ভে অব সেক্সুয়াল হেলথ অ্যান্ড বিহেভিয়ারে এ তথ্য দেওয়া হয়। যৌনতায় নারী চূড়ান্ত তৃপ্তি আসে অর্গাজমের মাধ্যমে। বয়স যত বাড়বে এটা তত দ্রুত আসবে। এর অর্থ হলো, চর্চার মাধ্যমে তারা বুঝে ফেলেন কিভাবে অর্গাজমের দেখা মেলে। বিশের কোঠায় নারীরা যৌনতাকেই অর্গাজমের একমাত্র মাধ্যম বলে মনে করেন। আর তিরিশের কোঠায় উপলব্ধি করে কিভাবে স্পর্শ এবং চিন্তার সমন্বয়ে কাজটি করা যায়।

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।
29/09/2023

মানবদেহের সকল সমস্যার সমাধান।

@যৌবন@ধরে@রাখার@সহজ@কিছু@মূল@মন্ত্র@

যৌবন ধরে রাখতে আমরা সবাই চাই৷ কিন্তু বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চেহারায় আসা পরিবর্তনগুলোকে আটকানো তো মুখের কথা নয়৷ তার জন্য প্রয়োজন নিয়ম মেনে কিছু রুটিন ফলো করা৷ তাহলে ৪০-এ আপনাকে হয়তো কুড়ির মতো লাগবে না, তবে অকালে বুড়িয়ে যাওয়াও আপনাকে গ্রাস করতে পারবে না৷
১.যৌবন ধরে রাখার মূল মন্ত্রই হল সুস্থ, নির্মেদ শরীর৷ আর এর জন্য হাঁটার কোনও বিকল্প নেই৷ প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা করে হাঁটুন৷ মোবাইলে গান শুনতে শুনতে হাঁটা নয়, ঘড়ি ধরে একেবারে ব্রিস্ক ওয়াকিং৷ফলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে, হার্ট ভালো থাকবে৷ নিয়ন্ত্রণে থাকবে হার্টের রোগ, ডায়াবেটিজ, কোলেস্টেরল, প্রেশারের মতো সমস্যা৷ ফলে আপনাকেও লাগবে ঝরঝরে৷
২.প্রতিদিনের ডায়েটে অন্তত একটা করে মরসুমী ফল রাখুন৷ তবে রোজ যদি আম, কলা, আনারস, কাঁঠাল খেতে থাকেন, তাহলে ওজন বেড়ে আপনাকে বয়সের থেকে আরও দশবছর বেশি বয়স্ক লাগবে৷ তাছাড়া ফল পুষ্টিগুণেও ভরপুর৷ ফলে থাকা ফাইবার, ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরে পুষ্টি যোগায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আর আপনাকে রাখে তরতাজা৷
৩.দৈনন্দিন ডায়েট থেকে সবুজ শাকসব্জি বাদ দিলে কিন্তু চলবে না৷সবজি খেলে মানসিক উন্নতিসহ শারীরিক উন্নতিও হয়। মানুষ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।মোটের উপর সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে৷
৪.ওজন কমাতে গিয়ে বা স্রেফ ইচ্ছে করছে না বলে ব্রেকফাস্ট কখনওই বাদ দেবেন না৷তাহলে কিন্তু শরীরের মেটাবলিজম সিস্টেমের গোলমাল হয়ে বেশি করে খিদে পেতে থাকে৷ আর বারে বারে খেতে খেতে আখেড়ে আমরা নিজের ক্ষতিই ডেকে আনি৷
৫. যৌবন ধরে রাখতে হলে মিষ্টি জাতীয় খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। চকোলেট, পেস্ট্রি, ব্রাউনি, আইসক্রেমর মতো খাবারে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট থাকে যা শরীরে ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল বাড়ায়। তাই এগুলি যতটা সম্ভব কম খান৷ তা বলে ডায়েট থেকে চিনি পুরোপুরি ছেঁটে ফেলবেন না৷ অল্প হলেও নিয়মিত খান৷ তাহলে শরীরের এনার্জি লেভেল ঠিক থাকবে৷ শরীর-মন জুড়ে স্বতস্ফূর্ততার অনুভূতি থাকবে৷
৬. বয়স বাড়ার প্রথম লক্ষণটাই দেখা যায় আমাদের ত্বকে৷ রিংকল্স, চামড়া কুঁচকে যাওয়া, নির্জীব হওয়ার মতো ত্বকের সমস্যাগুলো শুরু হয় ৩৫-এর পর থেকেই৷তাই বয়স তিরিশ হলেই নিয়ম করে ত্বকের যত্ন নিন৷ ক্লিনজিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং রোজ করুন নিয়ম করে৷আর মধ্য তিরিশের পর থেকে ব্যবহার করুন অ্যান্টি এজিং ক্রিম৷ মাসে অন্তত দুবার ফেস ম্যাসাজ করান৷ তবে খুব প্রয়োজন না হলে ফেসিয়াল করবেন না৷ দিনের বেলা সূর্যের আলো যেন সরাসরি ত্বকে না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখুন৷ সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করার জন্য এসপিএফ ৩০ বা এর বেশি উপাদান সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার করা জরুরি।
৭. শরীরের অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেলুন। অতিরিক্ত ওজন খুব দ্রুত মানুষকে বুড়িয়ে দেয়৷ এমনকী কমিয়ে দেয় আত্মবিশ্বাসও৷ নিয়মিত ব্যায়াম ও খাবার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেললে যৌবন ধরে রাখা সম্ভব৷ তা বলে একেবারে খাওয়া বন্ধ করেল কিন্তু হিতে বিপরীত হবে৷ শরীরের যাবতীয় গ্ল্যামার শেষ হয়ে, আপনার চেহারায় নেমে আসবে অকাল বার্ধক্য৷
৮.সুস্থ দীর্ঘ জীবন পেতে এবং যৌবন ধরে রাখতে সকালে খানিকক্ষণ সূর্যালোকে থাকুন। সূর্যের আলোতে আছে ভিটামিন ডি যা হাড়কে মজবুত করে। এবং সঙ্গে মানসিক চাপ ও অবসন্নতাও কমিয়ে দেয়৷
৯. চেষ্টা করুন প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমোতে৷ সঙ্গে হাল্কা ব্যায়ামের অভ্যেস রাখতে পারলে উপকৃত হবেন আপনিই৷
১০. অ্যালকোহল, সিগারেট বা কোনও নেশার দ্রব্য বর্জন করুন৷
১১.এড়িয়ে চলুন স্ট্রেস৷ স্ট্রেসও খুব তাড়াতাড়ি চেহারায় বয়সের ছাপ ফেলে৷
১২.প্রয়োজন আনুন মানসিকতায়৷বয়স যে আদতে বাড়ছে, এই সত্যিটা মেনে নিন৷ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে পাল্টান৷ যা আপনার সাধ্যের মধ্যে রয়েছে, তা নিয়েই খুশি থাকার চেষ্টা করুন৷ অতিরিক্ত উচ্চাক্ঙ্খাকে জীবন থেকে একেবারে ছঁটে ফেলুন৷ আপনি ভালো থাকবেন, চারপাশের সবাইকে ভালো রাখতে পারবেন৷

29/09/2023
29/09/2023

@শারীরিক@সম্পর্কের@ব্যাপারে@স্ত্রীর@অনাগ্রহ@এবং@সমাজের@ প্রচলিত ভুল@@@

আমি প্রচুর দম্পতিকে আমার চেম্বারে আসতে দেখি যারা অদ্ভূত অদ্ভূত বিষয়ে একজন অন্যজনকে একটানা দোষারোপ করতেই থাকেন

তুমি সবসময় তরকারিতে লবন বেশি দাও!
আর তুমি? তুমি তো খালি নাক ডাক!
সংসারে ও একফোঁটা সময় দেয় না!
আর ও? ও বুঝি সারাদিন খুব সময় দেয়? ও তো সারাদিন ফেসবুকেই থাকে!
আমাকে ও আর আগের মত ভালোবাসেনা
আর তুমি? তুমি মনে হয় খুব ভালোবাসায় ভাসায় রেখেছ আমাকে?"
সারাদিন খিটমিট, মনোমালিন্য লেগেই আছে!
কথা শুনলেই বোঝা যায় মূল সমস্যাটা আসলে অন্য কোথাও।
গল্পের আরো ভেতরে ঢুকলে বের হয়, তাদের দুজনের ভেতরেই আসলে ভয়ংকর Sexual Frustration আছে। কালে ভদ্রে চরম অনাগ্রহে রিলেশনশিপটা আগায়। দু'জন ই দু'জনের ব্যাপারে বিরক্ত। এখন একে অন্যের ভাল কিছুও আর ভাল লাগেনা।
দ্বিপাক্ষিক দোষারোপের এই খেলায় পুরুষদের একটি কমন অভিযোগ থাকে "আমার স্ত্রীর দিক থেকে তো ইন্টিমেট রিলেশনের ব্যাপারে আমি কোন আগ্রহই দেখি না! নিজের থেকে তো কখনো আগায়ই না আর আমি যে আগাবো তাতেও বিরক্ত হয়।ও তো বলে, আমি নাকি খালি এটার জন্যেই বিয়ে করছি!"
নারীদের ডিফেন্ড করতে লিখছি ব্যাপারটা সেরকম না। লেখাটির মাধ্যমে এই সমস্যাটার ব্যাপারে একটা সচেতনতা তৈরি করতে চেষ্টা করব।
একজন নারীর শারীরিক সম্পর্কের ব্যাপারে 'আগ্রহ' - শোনাতে খুব সাধারণ একটি বিষয়ের মত শোনালেও সত্যি বলতে এটি একটি জটিল আলোচনা।
জটিল এজন্যে বলছি, কারন অসংখ্য শারীরিক, মনস্তাত্বিক এবং পারিপার্শ্বিক বিষয় এর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে।
একজন নারী প্রেগন্যান্সি, ল্যাকটেশন পিরিয়ড, মেনোপোজ এই সময়গুলোতে যৌন সম্পর্কের ব্যাপারে কম আগ্রহ বোধ করতে পারেন।
বিভিন্ন রোগের কারনে তার অনাগ্রহজনিত সমস্যা হতে পারে যেমন ডায়েবেটিস, থাইরয়েড এর সমস্যা, দীর্ঘমেয়াদী যেকোন ধরনের ব্যথার সমস্যা, মানসিক বিভিন্ন রোগ ইত্যাদি।
প্রচুর ওষুধ আছে যেগুলো ও একজন নারীর আগ্রহের ব্যাপারে সমস্যা সৃষ্টি করে।
আগ্রহ কম বিষয়টাকে 'রোগ' বলার আগে(Hypoactive Desire Disorder) আমাদেরকে এই বিষয়গুলো আগে এক্সক্লুড করতে হবে।
এই কারনগুলো যদি আমরা বাদ দিতে পারি হিস্ট্রি এবং পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে, তবে রোগী বা রোগীর স্বামী Desire/আগ্রহ বলতে কি বোঝেন সেটার ব্যাপারে গুরুত্বের সাথে আলোকপাত করতে হবে।
বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বুঝতে একটি শব্দকে আমি ভীষণ গুরুত্ব দেব পুরো লেখাটিতে সেটি হল 'Desire'। এটি একটি Medical terminology। Sexology তে এটাকে সংজ্ঞায়িত করা হয় Sexual Urging, Need বা Appetite হিসেবে। সোজা বাংলায় বলা যেতে পারে Desire মানে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছা।
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছা স্বতস্ফুর্ত ভাবে তৈরি হতে পারে।যেটাকে আমরা মেডিকেলের ভাষায় বলি 'spontaneous desire'। পুরুষের বেলায় যেটা বোঝা এবং মেলানো সহজ।
একজন নারী যখন বলেন - "আমার তো ইচ্ছাই করে না!" হাজব্যান্ড যখন বলেন - "আমার ওয়াইফ এর সমস্যাটা কি?"
তখন সবাই আসলে এই spontaneous desire কেই বোঝান।
দু'পক্ষই আসলে বিশ্বাস করেন নারীর ও বুঝি 'সব সময়' পুরুষের মত spontaneous বা স্বতস্ফুর্তভাবে আগ্রহটা জন্মে!
অন্তত পারফিউমের বিজ্ঞাপনে উদাম দেহের পুরুষের দিকে ঝাঁকে ঝাঁকে মেয়ের ছুটে যাওয়া দেখে তো বিষয়ের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলাটাও বেয়াদবি!
এখানেই ঝামেলাটা!
জীবন আসলে বিজ্ঞাপন না। এটা একটা অত্যন্ত প্যাঁচের জায়গা।
একজন পুরুষ এর ব্রেইন 'ফিজিক্যাল রিলেশনশিপ' এর ব্যাপারটাকে যেভাবে প্রসেস করে এবং একজন নারীর ব্রেইন সেটাকে যেভাবে প্রসেস করে এই দু'টো প্রসেসিং প্যাটার্ন কি একই?
সেক্সুয়ালিটি নিয়ে বৈজ্ঞানিক রিসার্চগুলো, মডেলগুলো কি বলে?
প্রচুর মডেলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দু'টো মডেল নিয়ে আজকে আগাবো। (আগেই বলে রাখি, মডেল মানেই কোন বিষয়ে উপসংহারে পৌঁছে যাওয়া নয়। সায়েন্টিফিক ফাইন্ডিংগুলো এক জায়গায় করে প্রস্তাবিত একটা বিষয়।)
১৯৬৬ সালে আবিষ্কৃত জনপ্রিয় মডেলটির নাম Master & Johnson's Model। এটিকে 4 stage model/ EPOR model ও বলা হয়ে থাকে।
এই মডেল অনুসারে ধারণা করা হয়েছিল, নারী-পুরুষ দুপক্ষেরই Sexual Response চারটা ধাপে আগায়।
১) Excitement
২) Plateau
৩) Orgasm(sexual satisfaction)
৪) Resolution
হিসাব খুব সহজ।
Sexual stimuli আসবে(চোখে দেখে, স্পর্শের মাধ্যমে, কল্পনা করে) যার ফলে শরীর রেসপন্স করবে(Excitement phase)। ফলশ্রুতিতে পুরুষের pe**le er****on হবে, নারীর vaginal lubrication হবে।পরবতীতে Semen ejaculation(পুরুষের ক্ষেত্রে) বা Vaginal contraction (নারীর ক্ষেত্রে) এর মাধ্যমে ফিজিক্যাল স্যাটিসফ্যাকশন আসবে।
এই মডেলটি নিয়ে পরবর্তীতে প্রচুর ঘাঁটাঘাঁটি এবং রিসার্চ চলল। এবং বেশ কিছু ব্যাপার বের করা হল-
১) মডেলটিতে Desire বা যৌন সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছে করে কি করেনা সেই প্রশ্নের উত্তর না মিলিয়ে সরাসরি অন্যান্য stage গুলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
২) পুরুষদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত মানানসই হলেও, নারীদের ক্ষেত্রে এই Linear Model টি (মানে এক ধাপ থেকে আরেকধাপে ছকে ছকে আগানোর বিষয়টি) সব পরিস্থিতিতে মিলানো যাচ্ছিল না।
যেমন-
- নারী সংগীর সাথে রিলেশনশিপের সময়টাতেই শুধু নয়, স্পর্শ, চোখে দেখা(visual stimuli), কল্পনা করা (sexual fantasy) নানাভাবে একজন পুরুষের শারীরিক সম্পর্কের ব্যাপারে Spontaneous Desire থেকে অপেক্ষাকৃত সহজে Arousal(excitement phase) এ যেতে পারেন।
একজন পুরুষ যৌন সম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম কীনা সেটা যাচাই করতেও এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ হিস্ট্রি। যদি কোন sexual inhibition এর ইস্যু না থাকে তবে এটাই এক্সপেক্টেড যে, একজন পুরুষ এর এসব স্টিমুলেশন এর ফলশ্রুতিতে Pe**le er****on হওয়া শুরু হবে(যৌনাংগ শক্ত হওয়া)।
Nocturnal Emission (স্বপ্নদোষ) কেও আমরা বিষয়টির প্রাকৃতিক প্রমাণ হিসেবে বলতে পারি। (এই স্টিমুলেটেড হওয়ার সাথে ছেলেটি খারাপ না ভাল সেই তর্ক অবৈজ্ঞানিক।)
কিন্তু দেখা যায়, নারীদের ক্ষেত্রে spontaneous desire এর বিষয়টি ঠিক এভাবে ব্যাখ্যা করা যায়না।

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা।
28/09/2023

মানবদেহের সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা।

Address

Tazumuddin
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্যসেবায় বিকল্প চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to স্বাস্থ্যসেবায় বিকল্প চিকিৎসা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram