Dr.Syed Ahtesham Ullah Consultant:Homeopathic Medicine

14/04/2025

20/02/2025

পুরুষের বীর্যে আসলে কি কি উপাদান থাকে?

• পানি
• শুক্রাণু
• এনজাইম
• সাইট্রিক এসিড
• ল্যাকটিক এসিড
• প্রোটিন
• জিংক
• ক্যালসিয়াম
• ম্যাগনেসিয়াম
• পটাশিয়াম
• সোডিয়াম
• ক্লোরাইড
• ফসফরাস
• কয়েক ধরণের ভিটামিন
• কপার
• সেলেনিয়াম
• আয়রণ

19/01/2025

কিসমিস ও খেজুর
পুরুষের
টেস্টোরেস্ট হরমোন বৃদ্ধি করে।
ডা. সৈয়দ এহতেশাম উল্লাহ কনসালটেন্ট : হোমিও মেডিসিন

01/01/2025

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা

28/12/2024

থাইরয়েড হরমোন এবং বন্ধ্যাত্ব:

থাইরয়েড হরমোন শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ পরিচালনা করে। এটি শরীরের মেটাবলিজম, ওজন নিয়ন্ত্রণ, হৃদস্পন্দন, এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। থাইরয়েড গ্রন্থি ঠিকমতো কাজ না করলে বন্ধ্যাত্বের (infertility) সমস্যা দেখা দিতে পারে।

১. হাইপোথাইরয়েডিজম (থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি)

যখন শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারে না, তখন তাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে।
প্রভাব:

অনিয়মিত পিরিয়ড

ডিম্বাণু নিঃসরণে সমস্যা (Ovulation Problem)

গর্ভধারণে ব্যাঘাত

হাইপোথাইরয়েডিজমের ফলে শরীরের প্রোল্যাকটিন নামক একটি হরমোন বৃদ্ধি পায়, যা প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

২. হাইপারথাইরয়েডিজম (থাইরয়েড হরমোনের অতিরিক্ততা)

যখন শরীর অতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে, তখন তাকে হাইপারথাইরয়েডিজম বলে।
প্রভাব:

পিরিয়ড অনিয়মিত বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে

গর্ভধারণে জটিলতা

গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ে

৩. পুরুষের বন্ধ্যাত্বে প্রভাব

থাইরয়েড সমস্যার কারণে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গুণগত মান কমে যেতে পারে।

৪. চিকিৎসা এবং পরামর্শ

থাইরয়েডজনিত বন্ধ্যাত্বের জন্য সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি:

রক্ত পরীক্ষা: থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা নির্ণয় করা

ঔষধ সেবন: থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ গ্রহণ

ডায়েট ও লাইফস্টাইল পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম।

থাইরয়েড সমস্যার কারণে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিলেও, সময়মতো সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এটি নিরাময় করা সম্ভব। তাই কোনো সমস্যার লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা।

27/12/2024

গর্ভবতী মায়ের রক্তস্বল্পতা (Anemia in Pregnancy)

গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিকে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া বলা হয়। এটি মায়ের এবং ভ্রূণের উভয়ের জন্যই বিপদজনক হতে পারে। রক্তস্বল্পতার ফলে শরীরে অক্সিজেন পরিবহন বাধাগ্রস্ত হয়, যা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে প্রভাব ফেলতে পারে।

১. রক্তস্বল্পতার কারণ (Reasons)
গর্ভবতী মায়েদের রক্তস্বল্পতার কারণগুলো নিম্নরূপ:
1. আয়রনের ঘাটতি (Iron Deficiency Anemia):
গর্ভাবস্থায় আয়রনের চাহিদা বেড়ে যায়। পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন না খাওয়ার কারণে এটি ঘটে।
2. ফোলেটের ঘাটতি (Folate Deficiency Anemia):
ফোলেটের অভাবে রক্তকণিকা তৈরি কমে যায়।
3. ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি:
মাংস, ডিম ও দুগ্ধজাত খাবার কম খেলে এই ঘাটতি হতে পারে।
4. অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ: মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা প্রসবের সময় রক্তক্ষরণ।
5. পুষ্টিহীনতা:
সুষম খাদ্য গ্রহণের অভাবে রক্তকণিকার পরিমাণ কমে যায়।
6. অল্প সময়ে বারবার গর্ভধারণ:
দেহ পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পেলে রক্তের ঘাটতি পূরণ হয় না।

২. লক্ষণসমূহ (Symptoms)
গর্ভবতী মায়েদের রক্তস্বল্পতার লক্ষণগুলো হলো:
1. দুর্বলতা ও ক্লান্তি।
2. ত্বক, নখ ও ঠোঁট ফ্যাকাসে হওয়া।
3. মাথা ঘোরা ও মাথাব্যথা।
4. শ্বাসকষ্ট (বিশেষ করে পরিশ্রমের সময়)।
5. হৃদস্পন্দন দ্রুত হওয়া।
6. অস্বাভাবিকভাবে ঠাণ্ডা লাগা।
7. অস্থিরতা ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা।
8. ভ্রূণের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হওয়া।

৩. পরীক্ষা

1) CBC

৪ . প্রতিরোধ ব্যবস্থা (Prevention)
গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নিতে হবে:
1. সুষম খাদ্য:
o আয়রন সমৃদ্ধ খাবার (মাংস, ডিম, পালংশাক) গ্রহণ।
2. আয়রন সাপ্লিমেন্ট:
o ডাক্তারের পরামর্শে আয়রন ট্যাবলেট বা সিরাপ গ্রহণ।
3. ফলিক অ্যাসিড:
o ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার (ডাল, সয়াবিন, বাঁধাকপি) খাওয়া।
4. ভিটামিন বি১২:
o দুগ্ধজাত খাবার ও ডিম খাওয়া।
5. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও হাইড্রেশন।

৫ . নিয়মিত চেকআপ

Thanks For All

Dr. Syed Ahtesham Ullah
Consultant & Symptoms Analysis Specialist
Homeopathic Medicine

27/12/2024

শরীরের বাত ব্যথার কমাতে হলে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে যেমন : শর্করা জাতীয় খাবার কম খাওয়া। শাকসব্জি ফলমূল নিয়মিত খাওয়া। পানি পান করা নিয়মিত ৭-৮ গ্লাস ।

26/12/2024

এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে সরাসরি রোগি দেখা হয়।
দুরের রোগিদের জন্য আপনারা যারা বাসায় থেকে অনলাইনে ভিডিও কলের এর মাধ্যমে রুগি দেখাতে চান তারা দেখাতে পারবেন।

WhatsApp ( হোয়াটসঅ্যাপ ) / Imo ( ইমো) এর মাধ্যমে রোগী দেখা হয়।

# অনলাইন এ যারা দেখাবেন তাদের ভিজিট বিকাশ / নগদ নেয়া হয়।

# কুরিয়ার সার্ভিসের মাদ্ধমে প্রেসক্রিপসন সহ ওষুধ দেয়া হয় দেশের সব জেলায় যে সব জেলায় পর্যন্ত কুরিয়ার সেবা প্রদান করে থাকে।

# রোগী দেখার ফি -( সরাসরি / অনলাইন )

১ম বার - ৫০০ টাকা /-
২য় বার - ৩০০ টাকা/- ( ২ মাস )

( ওষধ এর টাকা আলাদা নেয়া হয় )

# পুরুয, মহিলা, শিশু সহ সব ধরনের রোগী দেখা হয়।

# রোগী দেখার সময় :
সকাল ১০.০০ টা থেকে দুপুর ১.০০ টা
বিকাল ০৫.০০ টা থেকে রাত ৯.০০ টা
শুক্রবার বন্ধ ( জরুরি প্রয়োজনে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রোগি দেখা হয়।

Doctor Profile :
Dr. Syed Ahtesham Ullah ( Homeopathic )
DHMS ( Dhaka )
- Trained In MCH ( Mother & Child Health ) Bangladesh Shishu Hospital & Institute )
- Trained In Child Health Nutrition Wellbeing & Infertility & Diet Counseling ( Diet Counseling Center Banglamotor Dhaka )
- Advance Trained Hormonal Imbalance System ( Dhaka )
Consultant : Homeopathic Medicine ( Acute, chronic & Complicated Disease )
E-mail : drsyedahteshamullah@gmail.com
Mobile : 01309-026582 ( WhatsApp / Imo )
01817141543
Reg. No : 25964 ( Bangladesh Homeopathic Medical Education Council )

Chamber Address : Salem Uddin Market, Shahlibag Mirpur-1, Dhaka :1216

চেম্বার ঠিকানা : সালেম উদ্দিন মাকেট, শাহলিবাগ তাকওয়া জামে মসজিদ রোড, মিরপুর-১
ঢাকা : ১২১৬

17/12/2024

অকাল বীর্যপাত (Premature Ej*******on) এমন একটি যৌন সমস্যা যেখানে একজন পুরুষ যৌনমিলনের সময় নিজের ইচ্ছার চেয়ে অনেক আগে বীর্যপাত করেন। এটি অনেক পুরুষের মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এখানে অকাল বীর্যপাতের কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার এবং চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করা হল :

অকাল বীর্যপাতের কারণ (Causes of Premature Ej*******on)

অকাল বীর্যপাতের কারণগুলো শারীরিক ও মানসিক উভয় কারণে হতে পারে:

1. মনস্তাত্ত্বিক কারণ:

যৌন সম্পর্কে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা

অতীতের নেতিবাচক যৌন অভিজ্ঞতা

অবসাদ, হতাশা, এবং সম্পর্কের সমস্যা

অপর্যাপ্ত যৌন অভিজ্ঞতা এবং আত্মবিশ্বাসের অভাব

2. শারীরিক কারণ:

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (যেমন সেরোটোনিন কমে যাওয়া)

প্রস্টেট বা ইউরেথ্রার সংক্রমণ

হাইপারথাইরয়েডিজম

স্নায়বিক সমস্যা

3. অন্যান্য কারণ:

অতিরিক্ত উত্তেজনা এবং উদ্বেগ

অ্যালকোহল এবং তামাকের অতিরিক্ত ব্যবহার

পেশির দুর্বলতা বা স্নায়বিক ত্রুটি

লক্ষণ (Symptoms of Premature Ej*******on)

1. যৌন মিলনের শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া।

2. বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণের অভাব।

3. যৌন সম্পর্কের সময় পরিতৃপ্তি না পাওয়া।

4. দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতা এবং হতাশা।

প্রতিকার (Treatment of Premature Ej*******on)

অকাল বীর্যপাতের প্রতিকার বিভিন্ন উপায়ে করা যায়, যেমন:

1. জীবনধারার পরিবর্তন: নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া।

2. মনস্তাত্ত্বিক পরামর্শ: উদ্বেগ কমাতে এবং যৌন অভ্যাস উন্নত করতে থেরাপি।

3. পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজ: পেলভিক মাংসপেশি শক্তিশালী করতে এবং বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

4. ওষুধ: সেরোটোনিন রিপটেক ইনহিবিটর (SSRI) এবং স্থানীয় অ্যানেস্থেটিক ব্যবহার করা।

কিছু সাধারণ পরামর্শ

1. নিয়মিত ব্যায়াম করুন: পেলভিক ফ্লোর মাংসপেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।

2. শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করুন: ধীরে ধীরে শ্বাস গ্রহণ ও নির্গমন অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করবে।

3. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করুন: স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণে মানসিক ও শারীরিক অবস্থা উন্নত হবে।

4. যথেষ্ট বিশ্রাম নিন: মানসিক ও শারীরিক শক্তি বজায় রাখার জন্য।

5. দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন: চাপ ও দুশ্চিন্তা অকাল বীর্যপাতের সমস্যা আরো বাড়িয়ে তোলে।

এই সব হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রোগীর ব্যক্তিগত লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োগ করতে হবে, এবং প্রয়োজনীয় পরিমাণ ও মাত্রায় সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।

16/12/2024

সেক্সুয়াল ডিসফাংশনালিটি আছে কিনা তা কিভাবে বুঝবেন অনেক জিজ্ঞাসা করেন -

• আপনার সহ-বাসে কোন আগ্রহ নেই
• সহ-বাস করাকালীন সময়ে হুট করেই নিস্তেজ হয়ে পরা
• বী-র্যপাত কিংবা অর্গাজম হচ্ছেনা কিংবা সহ-বাস শুরু করার অল্পকিছু সময়ের মাঝেই হয়তো বী-র্যপাত কিংবা অর্গা-জম হয়ে যাচ্ছে।
• সহ-বাসের সময় লি-ঙ্গ কিংবা যো-নিপথে ব্যথা অনুভূত হচ্ছে।

ডিসফাংশনগুলো কয়েকটি কারণে হয়ে থাকে -

• শারীরিক সমস্যা বা শারীরিকভাবে দুর্বল থাকলে
• মানসিক চাপ যদি থাকে
• জীবনযাপনে যদি ত্রুটি থাকে

এ ধরণের সমস্যা পরিলক্ষিত করলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটা সবচেয়ে উত্তম। ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে শিওর হতে পারবে ঠিক কি কারণে এমনটি হচ্ছে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে।

05/12/2024

যমজ শিশুর জন্ম কিভাবে হয় :

নারী গর্ভধারণ করেন তখন, যখন নারীর ডিম্বাণু একটি শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয়।

নারীর শরীর একক সময়ে একটি ডিম্বানুই বের হয়। অপরদিকে পুরুষের শুক্রাণু থাকে অগণিত। যারা মাঝে একটি মাত্র শুক্রাণু ডিম্বানুতে মিলিত হয়।

কিন্তু যদি কখনো একের অধিক ডিম্বাণু বের হয়, সেক্ষেত্রে একাধিক শুক্রাণু তাদের গ্রহণ করতে পারে এবং ফলাফল হয় জমজ বাচ্চা।

তবে একটি ডিম্বানু থেকেও যমজ বাচ্চা হতে পারে এমন ও হতে পারে।

Medicine Consultant ( Homeopathic )
Dr. Syed Ahtesham Ullah

03/12/2024

ফ্রোজেন শোল্ডার কী?
ফ্রোজেন শোল্ডার, যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে Adhesive Capsulitis বলা হয়, এটি একটি অবস্থা যেখানে কাঁধের জয়েন্ট শক্ত হয়ে যায় এবং চলাচলের ক্ষমতা সীমিত হয়ে পড়ে। এতে কাঁধে ব্যথা এবং জড়তা দেখা দেয়। সাধারণত এটি ধীরে ধীরে হয় এবং সময়ের সাথে খারাপ হতে পারে।

ফ্রোজেন শোল্ডার কেন হয়?
এর প্রধান কারণগুলো হলো:
1. ইনফ্ল্যামেশন: জয়েন্ট ক্যাপসুলে প্রদাহ হওয়া।
2. আঘাত বা সার্জারি: কাঁধে আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পর সঠিকভাবে নাড়া-চাড়া না করলে।
3. ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।
4. অন্যান্য রোগ: যেমন থাইরয়েড সমস্যা, স্ট্রোক, হার্টের রোগ।
5. দীর্ঘ সময় অনড় থাকা: দীর্ঘ সময় হাত নাড়ানোর অভাব (যেমন কাস্ট পরা অবস্থায়)।

ফ্রোজেন শোল্ডারের লক্ষণ:
1. কাঁধে ব্যথা (প্রথমে হালকা, পরে তীব্র)।
2. কাঁধ নাড়াতে অসুবিধা হওয়া।
3. রাতের দিকে ব্যথা বাড়তে থাকা।
4. কাঁধের চলাচল ধীরে ধীরে সীমাবদ্ধ হওয়া।

ফ্রোজেন শোল্ডারের সমাধান:

1. ব্যায়াম ও ফিজিওথেরাপি:

• স্ট্রেচিং: হালকা কাঁধ স্ট্রেচিং ব্যায়াম করুন।
• পেন্ডুলাম এক্সারসাইজ: হাত দোলানোর মাধ্যমে জয়েন্ট নরম করুন।
• ওয়াল ক্লাইম্বিং এক্সারসাইজ: দেওয়ালে হাত উপরে উঠানোর চেষ্টা।
ফিজিওথেরাপিস্টের গাইডেন্সে নিয়মিত ব্যায়াম করলে উন্নতি হয়।

প্রতিরোধ:
1. কাঁধের নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
2. আঘাত পেলে দ্রুত চিকিৎসা নিন।
3. ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
4. কাজের ফাঁকে কাঁধ নাড়ানোর চেষ্টা করুন।

5. হোমিওপ্যাথি ফ্রোজেন শোল্ডারের চিকিৎসায় ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে,বিশেষ করে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা, জড়তা, এবং জয়েন্টের প্রদাহ কমানোর জন্য। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সমস্যার মূল কারণকে লক্ষ্য করে কাজ করে।