প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র

  • Home
  • Bangladesh
  • Mirpur
  • প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র

প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমস্যার সমাধান? +৮৮০২৮০৩৫০৫২

আগামী ১৫ই অক্টোবর ২০২৫ বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস উদযাপন উপলক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের আর্থিক সহায়তা প্র...
16/09/2025

আগামী ১৫ই অক্টোবর ২০২৫ বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস উদযাপন উপলক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে
https://lm.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fjpuf.gov.bd%2Fsites%2Fdefault%2Ffiles%2Ffiles%2Fjpuf.portal.gov.bd%2Fnotices%2F18a59d0e_36b4_4fb0_ae53_36306cdb0626%2F2025-09-11-12-08-93ab1fec8e32870445a61ca32e630aab.pdf%3Ffbclid%3DIwZXh0bgNhZW0CMTEAAR5T6199T9EYkAl82gFe_5AM0HYjao5awRDuFM2ISsZJ7aZx5QP5wxGFknAwmw_aem_BO0w53UzK6Ddhjela5vSOA&h=AT2Fpr-sHdO1TZIW8Z6t_Hnde3J002UpPmB6mTSO1RLGYbjnVrwE-WaUtusHQ9C2y_Rhq8xaOoe-1dTjQKbjm7DaC4F0y8jLa2xrR1Gy6b1-ytX2mWGEO5tkSFnQPyNqNB9os4eburorNNS2u8YBN6u28eF4xGSA&s=1

বিভিন্ন খাতে মাসিক ভাতা বৃদ্ধি: ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন সুপারিশ​সামাজিক সুরক্ষা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছ...
07/09/2025

বিভিন্ন খাতে মাসিক ভাতা বৃদ্ধি: ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন সুপারিশ

​সামাজিক সুরক্ষা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জন্য বিভিন্ন খাতে মাসিক ভাতার হার বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে। সম্প্রতি মাননীয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এক সভায় এই সুপারিশগুলো করা হয়। এতে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা এবং শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি সহ বিভিন্ন খাতে ভাতার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
​ভাতার হার বৃদ্ধির প্রস্তাবনা

​বয়স্ক ভাতা: বয়স্ক ভাতার পরিমাণ ৬০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬৫০ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
​বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা: বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা নারীদের জন্য ভাতার পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬৫০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

​প্রতিবন্ধী ভাতা: প্রতিবন্ধী ভাতা ৬০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫০ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
​হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা: হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য মাসিক ভাতা ৬৫০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

​শিক্ষা উপবৃত্তি বৃদ্ধি
​শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তির পরিমাণও বাড়ানো হয়েছে, যা শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
​প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী: প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তির পরিমাণ প্রাইমারি স্তরে ৭০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৯০০ টাকা এবং উচ্চতর স্তরে ১০০০ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।

​হিজড়া, বেদে, ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠী: এই তিন সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তির হার প্রাইমারি স্তরে ৭০০ টাকা, মাধ্যমিক স্তরে ৮০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৯০০ টাকা এবং উচ্চতর স্তরে ১২০০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
​চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন: চা শ্রমিকদের শিক্ষার্থীদের জন্যও একই হারে উপবৃত্তি বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে:

প্রাইমারি স্তরে ৭০০ টাকা, মাধ্যমিক স্তরে ৮০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৯০০ টাকা এবং উচ্চতর স্তরে ১২০০ টাকা।
​এই সুপারিশগুলো অনুমোদিত হলে তা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে। এই প্রস্তাবিত বর্ধিত ভাতার হার সমাজের দুর্বল অংশগুলোকে অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা করবে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

27/07/2025

জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন আইন, ২০২৩-এর দ্রুত বাস্তবায়ন চেয় স্মারকলিপি প্রদান।

জাতীয় প্রতিবরী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন দ্বারা পরিচালিত দেশব্যাপী ১০৩টি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারা ২৭ জুলাই রোজ রবিবার জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করছেন।

উপস্থিত কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন আইন ২০২৩ এর আলোকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং তাদের সেবকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ দ্রুত বাস্তবায়নের দাবী জানিয়েছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যাযে প্রতিবন্ধী বাক্তিদের জীবনমান উন্নযনে নিরলসভাবে সেবা প্রদান করে আসছে।এই সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে লক্ষ লক্ষ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও তাদের পরিবার সরাসরি উপকৃত হচ্ছে, যা জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ চাকরি করা সত্ত্বে চাকরি সংক্রান্ত মৌলিক বিষয়গুলো অদ্যাবদি অমীমাংসিত রয়ে গেছে।

‘জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন, ফাউন্ডেশন আইন, ২০২৩ মহান জাতীয় সংসদে পাশ হয়েছে।
কিন্তু আইন পাশের পর এক বছরের বেশি সময় অতিক্রান্ত হলেও এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান না হওয়ায় আমরা পুনরায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছি। নিম্নলিখিত জরুরি বিষয়গুলো এখনো সমাধান না হওয়ায় আমাদের কর্মজীবন ও ফাউন্ডেশনের ভবিষ্যৎ মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

১. চাকরি স্থায়ীকরণ ও যোগদানপত্র প্রধান। আইন পাশ হওয়া সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত আমাদের চাকরিতে যোগদানপত্র প্রদান বা চাকরি স্থায়ী করার কোনো আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুধু হযনি। ফলে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা ও সেবা সত্ত্বেও আমাদের চাকরির কোনো নিশ্চয়তা নেই।

২. সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদন: ফাউন্ডেশনের একটি পূর্ণাঙ্গ ও অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামো না থাকায় আমাদের পদোন্নতি, দায়িত্ব বণ্টন এবং কর্মপরিধি সুনিদিষ্ট করা যাচ্ছে না।

৩. জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক পদ অনুমোদন। আমাদের পদগুলো জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত না হওয়ায় আমাদের পদমর্যাদা ও প্রার্থিক সুবিধাদি সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় পিছিয়ে আছে।

৪. বিধি ও প্রবিধানমালা প্রণয়ন: ফাউন্ডেশন পরিচালনার জন্য এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি সংক্রান্ত (যেমন: নিয়োগ, পদোন্নতি। ছুটি, পেনশন ইত্যাদি) বিধি ও প্রবিধানমালা প্রণমন ও বাস্তবায়ন অতীব জরুরি, যা এখন পর্যন্ত হয়নি।

স্মারকলিপি তে আরো জানানো হয়।
১. প্রতিবন্ত্রী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের নিবেদিতপ্রাণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে প্রচারিত এই ভিত্তিহীন ও মানহানিকর বক্তব্যের আনুষ্ঠানিক তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হোক।

২. এই মিথ্যাচারের উৎস কারা এবং কী উদ্দেশ্যে ভারা এই অপপ্রচার চালিয়েছে, তা খুঁজে বের করার জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করা হোক।

৩. তদন্তে দোষী প্রমানিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ফাউন্ডেশনের চাকুরি বিধিমালা তথা সরকারের প্রচলিত চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

৪. ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি বা প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আমাদের কার্যক্রমের প্রকৃত চিত্র জনসমক্ষে তুলে ধরে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দূর করার পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
প্রতিষ্ঠানের উর্ধতন কর্মকর্তা আসাস্ত করে বলেন দ্রুত সময়ের মধ্যে এর সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।

03/07/2025
আগ্রহী প্রতিবন্ধী ভাই ও বোনেদের যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি। যোগাযোগের ঠিকানাঃপ্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র জাতীয়...
26/06/2025

আগ্রহী প্রতিবন্ধী ভাই ও বোনেদের যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়

মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্তির জন্য সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় কে নির্দেশনা প্রদান ক...
15/06/2025

মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্তির জন্য সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় কে নির্দেশনা প্রদান করেছে ।

28/05/2025

উপবৃত্তির টাকা নিয়ে জরুরি কথা: কেন এত কম শিক্ষার্থী টাকা পাচ্ছে?
এটা নিয়ে একটা বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হয়েছে। আপনারা শুনলে অবাক হবেন যে, এ বছর প্রাথমিকভাবে মাত্র প্রায় ৮৮,০০০ (আটাশি হাজার) শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তির টাকা দেওয়া হচ্ছে। যেখানে সারা দেশে লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পায়, সেখানে এত কম সংখ্যক শিক্ষার্থীকে টাকা দেওয়ার কারণটা কী?
আসলে, এর পেছনে একটা বড় কারণ আছে। আর সেই কারণটা হলো তথ্যের গরমিল। বিশেষ করে, অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এবং মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট (যেমন নগদ) সংক্রান্ত তথ্যে অনেক ভুলত্রুটি পাওয়া গেছে।
ভুলের মাশুল: NID এবং মোবাইল একাউন্টের ঝামেলা
আসুন, বিষয়টা আরেকটু সহজ করে বুঝি। সরকার যখন উপবৃত্তির টাকা দেয়, তখন কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। যেমন:
অভিভাবকের NID: ছাত্র/ছাত্রী যার অভিভাবকত্বে থাকবে, সেই অভিভাবকের সঠিক NID নম্বর দিতে হয়।
NID দিয়ে তোলা সিম কার্ড: যে অভিভাবকের NID নম্বর দেওয়া হয়েছে, তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা একটি মোবাইল সিম কার্ড থাকতে হবে।
NID দিয়ে খোলা নগদ একাউন্ট: ওই একই অভিভাবকের NID ব্যবহার করে খোলা একটি নগদ (Nagad) একাউন্ট থাকতে হবে এবং সেই একাউন্ট নম্বরটি স্কুলে জমা দিতে হয়।
কিন্তু অনেকেই যে ভুলটা করেছেন, সেটা হলো:
হয়তো অভিভাবক হিসেবে মায়ের নাম দিয়েছেন, কিন্তু মোবাইল সিমটা বাবার নামে রেজিস্ট্রেশন করা.
অথবা, মায়ের NID দিয়েছেন, সিমও মায়ের নামে, কিন্তু নগদ একাউন্ট খোলা হয়েছে অন্য কারো NID দিয়ে, অথবা একাউন্টটি ঠিকভাবে ভেরিফাই করা নেই।
এই ধরনের ছোট ছোট ভুলের কারণেই কিন্তু হাজার হাজার শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা আটকে গেছে। স্কুল এবং কলেজগুলো যখন এই তথ্যগুলো সরকারের HSP MIS সফটওয়্যারে আপলোড করেছে, তখন গরমিলের কারণে সেগুলো ভ্যালিডেশন বা অনুমোদন পায়নি।
একটা তথ্য দেই, সাধারণত প্রায় ১১ লক্ষ ৬৬ হাজার ২৩৮ জন শিক্ষার্থী এই উপবৃত্তি পেয়ে থাকে (এটা জেনারেল বা সাধারণ উপবৃত্তির হিসাব)। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এবার মাত্র ৮৫ হাজার জনের তথ্য সঠিকভাবে ভেরিফাই করা সম্ভব হয়েছে। এটা কিন্তু মোট সংখ্যার ১% ও না! যা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক অনেক কম।
সরকারি নোটিশ কী বলছে? কাদের টাকা আটকে যাবে?
এই ভুলের কারণে সরকার একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একটি নোটিশে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে যে, যেসব শিক্ষার্থীর তথ্য তাদের অভিভাবকের NID দ্বারা ভ্যালিডেশন বা যাচাই করা সম্ভব হবে না, সেসব শিক্ষার্থীদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪ এবং জানুয়ারি-জুন ২০২৫ কিস্তির উপবৃত্তির টাকা দেওয়া স্থগিত থাকবে।
অর্থাৎ, সোজা বাংলায় বললে, যাদের তথ্যে গড়মিল আছে, তারা আপাতত এই দুই কিস্তির টাকা পাচ্ছেন না। তাই, এই ৮৫ হাজার বা ৮৮ হাজার শিক্ষার্থী বাদে বাকিদের টাকা কিন্তু আটকে যাচ্ছে।
উপবৃত্তির জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা
নোটিশে আরও বলা হয়েছিল যে, যাদের তথ্যে ভুল আছে বা যারা নগদ একাউন্ট ছাড়া অন্য মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট ব্যবহার করছেন, তাদের তথ্য সংশোধন এবং নগদ একাউন্টে রূপান্তর করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই তারিখটি ছিল ২৯শে মে, ২০২৫ (অনুমান করছি ভিডিওতে একটি ভবিষ্যৎ তারিখের কথা বলা হয়েছে, তাই সেভাবেই লিখছি)। এই সময়ের মধ্যে যাদের তথ্য ঠিক করা সম্ভব হবে, শুধু তারাই টাকা পাবেন।
যদিও সময় খুব কম, তবুও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে দেখুন, কোনো সমাধান করা যায় কিনা। আশা করি, এই সংখ্যাটা হয়তো কিছুটা বাড়তে পারে, কিন্তু খুব বেশি বাড়বে বলে মনে হয় না।
এটা আপনাদের জন্য একটা বড় শিক্ষা। সবসময় সঠিক তথ্য দিন এবং সরকারি নিয়মকানুন মেনে চলুন। আর উপবৃত্তি নিয়ে যেকোনো তথ্যের জন্য যুক্ত থাকুন "সকল সরকারি ভাতা ও উপবৃত্তির আপডেট" গ্রুপে

21/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

21/05/2025

"জেব্রা ক্রসিং তো আছে, কিন্তু শেষে একটা উঁচু 'দেয়াল'!
সেই দেয়াল টপকে হুইলচেয়ার কীভাবে যাবে? এটা কি
রাস্তা, নাকি বাধা? উন্নয়নের নামে যাদের কথা ভাবা হয়নি,
তাদের জন্য এই শহর এখনো
বন্দী।"




21/05/2025

প্রবেশগম্য ও সমতাভিত্তিক বিশ্ব বিনির্মাণে উদ্ভাবনের
ভূমিকা"।

21/05/2025

Mohammad Mohasin বাংলাদেশ জাতীয় শারীরিক প্রতিবন্ধী ক্রিকেট টিম
"হুইলচেয়ার নয়, এটা তার স্বপ্ন ছোঁয়ার চাকা। প্রতিটি
মুহূর্তএর জন্য অসাধারণ এক যাত্রা।"

Address

Mirpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram