বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • রংপুর
  • বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার

বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার সেবাই উদ্দেশ্য

বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার
সেবা সমূহ:
১) ডিজিটাল আল্ট্রাসনোগ্রাম
২) ডিজিটাল এক্স-রে
৩) ডিজিটাল প্যাথলজি
৪) উন্নত সেলকাউন্টার ও এ্যানালাইজার মেশিনে রক্ত পরিক্ষা করা হয়।
৫) হরমন-এলাইজা মেশিনে করা হয়
৬) ই.সি.জি-৬ চ্যানেল
বি.দ্র.: এখানে ২৪ ঘন্টা প্যাথলজি,ই.সি.জি ও এক্স-রে সেবা প্রদান করা হয়।

ডা: মো: আবু সাঈদএমবিবিএস,বিসিএস(স্বাস্থ্য),সিসিডি(বারডেম),ডিএমইউ(আল্ট্রা),এমডি(শিশু-শেষ পর্ব),মেডিকেল অফিসার,উপজেলা স্ব...
26/05/2025

ডা: মো: আবু সাঈদ
এমবিবিএস,বিসিএস(স্বাস্থ্য),সিসিডি(বারডেম),ডিএমইউ(আল্ট্রা),এমডি(শিশু-শেষ পর্ব),মেডিকেল অফিসার,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,মিঠাপুকুর।

রোগী দেখার স্থানঃ বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার
থানার পূর্ব দিকে,মিঠাপুকুর,রংপুর।
রোগী দেখার সময়সুচী :
প্রতি শনিবার,সোমবার ও বুধবার।

সময় : বিকাল ৩ টা হইতে রাত ৮টা পর্যন্ত।

প্রয়োজনে : মোবাইল :- ০১৭১৪০৩৪৪১৯

যে সকল বিষয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেনঃ নবজাতক,বাচ্চা,শিশু,কিশোর৷ ও মেডিসিন রোগীদের সুচিকিৎসা ও সুপরামর্শ দেওয়া হয়।

আমাদের সেবাসমূহ:
১) ডিজিটাল আল্ট্রাসনোগ্রাম
২) ডিজিটাল এক্স-রে
৩) ডিজিটাল প্যাথলজি
৪) এখানে রক্ত পরিক্ষা উন্নত এনালাইজার ও সেলকাউন্টার মেশিনে করা হয়।
৪) হরমন- এলাইজা মেশিনে করানো হয়।
৫) ই.সি.জি-৬ চ্যানেল
বি.দ্র.: এখানে ২৪ ঘন্টা প্যাথলজি,এক্স-রে ও ই.সি.জি সার্ভিস প্রদান করা হয়।

আসসালামু ওলাইকুমসকলকে বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টারের পক্ষ থেকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতর...
30/03/2025

আসসালামু ওলাইকুম
সকলকে বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টারের পক্ষ থেকে জানাই পবিত্র
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারক

01/03/2025

সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা.।

04/02/2025

ডা: মো:মিজানুর রহমান
এমবিবিএস,বিসিএস(স্বাস্থ্য),এমএস (সার্জারী)
কনসালটেন্ট,
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,
দিনাজপুর।

রোগী দেখার স্থানঃ বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার,থানার পূর্ব দিকে,মিঠাপুকুর,রংপুর।
রোগী দেখার সময়সুচী :
প্রতি শুক্রবার।

সময় : বিকাল ৩ টা হইতে রাত ৮টা পর্যন্ত।

প্রয়োজনে : মোবাইল :- ০১৭৩১৭৪৮৩৭৯ অথবা ০১৭১৪০৩৪৪১৯

যে সকল বিষয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেনঃ নবজাতক ও বাচ্চাদের সার্জারী,হারনিয়া ও হাইড্রোসিল সার্জারী, সাধারন টিউমার,বার্ন,প্লাস্টিক সার্জারী,ইউরোলজী,পায়ু-পথ সার্জারী,ক্যানসার,সকল প্রকার সার্জারী,সুচিকিৎসা ও সুপরামর্শ দেওয়া হয়।

10/09/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! আতিকুর আতিকুর, Motiur Rahaman

25/09/2022

সুখবর...... সুখবর......... সুখবর......
এখন থেকে সপ্তাহে ০৭ (সাত দিন) বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার
জায়গীরহাট(শালমারারোড),মিঠাপুকুর,রংপুর এ নিয়মিত রুগী দেখবেন
ডা: খাদিজা খানম
এমবিবিএস,
পিজিটি(গাইনি এন্ড অবস),
ডিএমইউ(আল্ট্রা)।
সময় : বিকেল ৩ টা হইতে রাত ৮টা পর্যন্ত।
প্রয়োজনে : মোবাইল :- ০১৭৩১৭৪৮৩৭৯ অথবা ০১৭১৪০৩৪৪১৯
যে সকল বিষয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেনঃ মাওশিশু,গর্ভকালিন পূর্ববর্তী ও পরবর্তি চিকিৎসা সেবা,বন্ধ্যাততা বা বাচ্চা না হওয়া,মা বোনদের অনিয়মিত মাসিক,মা বোনদের জরায়ুর সমস্যা সহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সেবা।
আমাদের সেবা সমূহঃ ১) ডিজিটাল আল্ট্রাসনোগ্রাম, ২) ডিজিটাল প্যাথলজি-জাপানি এনালাইজার এর মাধ্যমে রক্ত পরিক্ষা করা হয় ৩) ডিজিটাল এক্স-রে ৪) হরমন এনালাইজার-চায়না ৫) ২৪ ঘন্টা প্যাথলজী সার্ভিস ৬) অভিজ্ঞ চিকিৎসক মন্ডলী দ্বারা চিকিৎসা সেবা প্রদান ৭) ২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা।

বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে স...
01/05/2022

বিসমিল্লাহ ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সুন্দর ও সুস্থ ভাবে ঈদ উৎযাপন করার তৌফিক দান করুক। (আমিন)

21/04/2022
06/04/2022

ইফতার ও সেহেরিতে কী খাবেন? — ডা. তাসনিম জারা

06/04/2022
পবিত্র রমজান মাসের সিয়াম সাধনা করা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি স্তম্ভ। শর্তসাপেক্ষে প্রাপ্তবয়স্ক সকল নারী পুরুষে...
05/04/2022

পবিত্র রমজান মাসের সিয়াম সাধনা করা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম একটি স্তম্ভ। শর্তসাপেক্ষে প্রাপ্তবয়স্ক সকল নারী পুরুষের উপর রমজান মাসে রোজা রাখা ফরজ। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ১৬০ কোটি মুসলিম রমজান মাসে সিয়াম সাধনা পালন করেন। বিশ্বের কোথাও ১৬ ঘণ্টা থেকে কোথাও ১৮ ঘণ্টা আবার কোথাও ২১ ঘণ্টা পর্যন্ত রোজা পালন করা হয়।
বছরে এক মাস রোজা রাখার অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা ইতিমধ্যে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। ইসলাম মধ্যপন্থী ধর্ম। জোর করে কারো উপর কোনো বিধান ইসলাম চাপিয়ে দেয় নাই। তাইতো ইসলাম যেভাবে রোজা রাখার আদেশ দিয়েছে সাথে সাথে অসুস্থ ব্যক্তির জন্য কিংবা মুসাফিরের জন্য রোজা ভাঙার অনুমতি প্রদান করেছে।

এখানে আমি গ্যাস্ট্রিকের রোগীদের জন্য রোজায় এসিডিটির সমস্যা নিয়ে কিছুটা আলোচনা করবো। রোজার সময় খুব সাধারণ একটা প্রশ্ন বেশি বেশি শোনা যায় যে রোজা রাখলে এসিডিটির কোনো সমস্যা হবে কিনা কিংবা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার রোগীর জন্য রোজা রাখলে কোন অসুবিধা হবে কিনা?

এখানে দুটো বিষয় খুব ভাল করে বুঝতে হবে আমাদের। প্রথমে আমরা গ্যাস্ট্রিক রোগ সম্পর্কে কিছুটা বেসিক ধারণা নিই।

মানবদেহের পাকস্থলীতে প্রতিদিন প্রায় দেড় থেকে দুই লিটার হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরিত হয়, যার কাজ হচ্ছে পাকস্থলীতে খাবার পরিপাক করতে সহায়তা করা। যদি কোনো কারণে পাকস্থলীতে এই হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণ এর মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আবরণ তথা মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয় যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় গ্যাসট্রাইটিস বলে। অতিরিক্ত খাবার খেলে কিংবা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে কিংবা বেশি বেশি তৈলাক্ত খাবার খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং প্রদাহ হয় যাকে আমরা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে থাকি।

গ্যাস্ট্রাইটিস এর উপসর্গ:

১.পেটের উপরি অংশে ব্যথা হবে।

২.বুক জালা পোড়া করবে।

৩. খাবারের আগে পরে পেট ব্যথা হতে পারে।

৪.খাবার এর সময় বুকে বাঁধ পড়ার মত অনুভব হবে।

৫. ঢেকুর আসবে।

৬. বমি বমি ভাব থাকবে, এবং খাবারের চাহিদা কমে যাবে।

৭. অল্প খাবারেই পেট ভরে গেছে মনে হবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে একজন সুস্থ মানুষ রোজা রাখলে তার এসিডিটি হবার কোনো সমস্যা আছে কিনা? যদি এক কথায় আমরা উত্তর দেই তাহলে বলতে হয় যে একজন সুস্থ মানুষ রোজা রাখলে তার এসিডিটি হবার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই যদি সে ইফতারি ও সাহরিতে নিম্নোক্ত নিয়ম গুলো মেনে চলে।

ইফতারির সময় যা করতে হবে:

১. ইফতারিতে অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার কিংবা তেলে ডুবিয়ে যেইসব খাবার তৈরি করা হয় যথা- পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, চিকেন ফ্রাই, জিলাপি ইত্যাদি যতটুকু সম্ভব পরিহার করতে হবে।

২.একসাথে অনেক বেশি খাবার খেয়ে ফেলা যাবে না। অনেকে ইফতারিতে বসেই খেতে খেতে ইসোফেগাস তথা গলবিল পর্যন্ত খেয়ে ফেলে তা কখনোই করা যাবে না।

৩। ইফতারিতে ইসুপগুলের শরবত, ডাবের পানি, ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে আর শর্করা জাতীয় খাবার যথা- খেজুর, পেয়ারা, ছোলা, সেমাই ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।

৪। ইফতারি হতে হবে লাইট মিল কিংবা অল্প পরিমাণ খাবার তারপর মাগরিবের নামাজ পড়ে রাতের খাবার খেয়ে নেয়া ভালো। সম্ভব হলে তারাবীর নামাজের আগেই খেয়ে নিতে হবে। তাহলে খাবারের পরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে নামাজ পড়তে গেলে নামাজের সময় এক প্রকার ব্যায়াম হয়ে যাবে এবং সেটা খাবার পরিপাকের ক্ষেত্রে সহায়ক সেই সাথে এসিডিটি হবার ঝুঁকি কমে যাবে।

৫। অবশ্যই রোজার মাসে এসিডিটি থেকে বাঁচার জন্য ডিনার কিংবা সেহরি উভয়ক্ষেত্রে শোয়ার ১ ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করতে হবে এবং খেয়ে অবশ্যই কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে তারপর ঘুমাতে হবে।অন্যথায় এসিডের ব্যাক ফ্লো হয়ে GERD এর মত রোগ হতে পারে।

৬। টক জাতীয় ফলে যদিও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে তথাপি টক জাতীয় ফলে সাইট্রিক এসিডও থাকে। তাই রোজার সময় টক ফল সাবধানতার সাথে খেতে হবে। ভালো হয় রাতের খাবার শেষ করে খেলে।

৭। টমেটো ইফতারির সময় অনেকের প্রিয় খাবার তবে টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ সাইট্রিক এসিড ও ম্যালিক এসিড থাকে এবং এটা পাকস্থলীতে ইরিটেশন করে তাই টমেটো বেশি পরিমাণ না খাওয়াই উত্তম।

৮। ঝাল খাবার পাকস্থলীতে এসিডিটির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাই কাচা মরিচ কিংবা অতিরিক্ত ঝাল খাবার পরিহার করে চলতে হবে।

৯। গরম খাবার যথা চা, কফি ইত্যাদি পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাই রোজার সময় চা, কফি ইত্যাদি পরিহার করে চলা উচিত।
সেহরির সময় যা করণীয়:

ফজর নামাজের সময় হবার আগ পর্যন্ত সেহরি করা যায়। রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেরিতে সেহরি করার কথা বলেছেন। এটা সুন্নত, এই সুন্নত পালনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। দেরিতে সেহরি করার জন্য এই কারণে বলা হয়েছে যেনো সেহরি করে ফজর নামাজ এর প্রস্তুতি নেয়া যায়। আর ফজর নামাজ এর প্রস্তুতি নিয়ে নামাজ শেষ করে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করতে যে ৩০-৪০ মিনিট সময় লাগবে তা খাবার পরিপাকে সহায়তা করে। যদি কেউ ফজরের সময় হবার ১-২ ঘণ্টা আগে সেহরি করে তাহলে সে তো আর সেহরি শেষ করে ২ ঘণ্টা বসে থাকবে না বরং শুয়ে পরবে আর খাবার খেয়ে সাথে সাথে শুয়ে যাওয়া এসিডিটির অন্যতম কারণ। তাই দেরিতে সেহরি করা সুন্নত আর সেহরি করে নামাজ পড়ে তারপর ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্যও উত্তম।

সেহরির খাবারেও এসব জিনিস পরিহার করা উচিত যা পাকস্থলীতে এসিডিটি করে। যেমন- চর্বি জাতীয় খাবার, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার, চা কফি ইত্যাদি।

এবার আলোচনায় আসি, যাদের পূর্ব থেকেই এসিডিটি কিংবা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের করণীয় কি?

মূলত যাদের এসিডিটির সমস্যা কিংবা গ্যাস্ট্রিক রোগ রয়েছে তারা গ্যাস্ট্রিক এর ঔষধ খেতে পারেন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে এবং রোযা রাখতে পারবেন আর সাথে সাথে উপরের নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে।গ্যাস্ট্রিক এর কয়েক ধরনের ঔষধ রয়েছে তার মধ্যে এন্টাসিড কিংবা ল্যান্সোপ্রাজল ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। এন্টাসিড প্লাস সিরাপ সন্ধ্যায় খাবারের পরে খাওয়া যায় আর ল্যান্সোপ্রাজল ক্যাপসুল ভোর রাত্রে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ল্যান্সোপ্রাজল এর কার্যকারিতা দীর্ঘসময় থাকে।

তথাপি মেডিসিন নেয়ার পরেও যদি কারো রোজা রাখতে বেশি কষ্ট হয় অথবা যদি প্রচণ্ড বুকে ব্যথা উঠে তাহলে তার জন্য বিশেষজ্ঞ দীনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে রোজা ভঙ্গ করার অবকাশ রয়েছে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে পবিত্র রমযান মাসের গুরুত্ব বুঝে সিয়াম সাধনা করার তাওফিক দান করুন। আমীন।

লেখক:ডা. শাইখ ইসমাইল আজহারী, চিকিৎসক, ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মগবাজার, ঢাকা।

03/04/2022

Address

থানার পূর্ব দিকে, মিঠাপুকুর, রংপুর
রংপুর
5460

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to বিসমিল্লাহ্ ডায়াগনস্টিক,ডায়াবেটিস এন্ড হাইপারটেনশন কেয়ার সেন্টার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram