Medical Center 24

  • Home
  • Medical Center 24

Medical Center 24 যে কোন সাস্থ্য সমস্যায় যে কোন সময়.....

16/03/2023

Embryology...

14/03/2023

কি ভাবে ক্যানুলা করা হয়....
How to do cannulation?

10/11/2022

এন্টিবায়োটিক রেসিস্টেন্স কিভাবে হয়.

Send a message to learn more

28/04/2021

চিনি সাদা বিষ

সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বা ইনফেকশন জাতীয় রোগে এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয়। এন্টিবায়োটিকের ডোজ পূর্ণ করা খুবই গুরুত্বপূ...
07/10/2017

সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বা ইনফেকশন জাতীয় রোগে এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয়। এন্টিবায়োটিকের ডোজ পূর্ণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেটাও ডাক্তার ঠিক করে দেবেন। ধরা যাক, আপনি কোনো এন্টিবায়োটিক সেবন করলেন এবং রোগ ভালো হয়েও গেলো কিন্তু ডোজ সম্পূর্ণ করলেন না। তাহলে শরীরে যদি সামান্য কিছু জীবানুও থেকে যায় তাহলে তারা সেই এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষম জীবানু উৎপাদন করবে এবং বংশবিস্তার করে পুনরায় রোগ তৈরি করবে। পরবর্তীতে সেই এন্টিবায়োটিক আর আপনার শরীরে ঠিকমত কাজ করবে না।

এন্টিবায়োটিকের ডোজের সাথে দিনে কবার খাবেন (ঘন্টা হিসেব করে খাওয়া উচিত) সেটা একজন ডাক্তার জানেন। তিনি জানেন কোন এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত এবং কত মাত্রার।তাই উনি আপনার প্রেসক্রিপশনে লিখে দেন কয়টা টেবলেট কয়ক্ষণ পরপর খেতে হবে। আপনি যদি নির্দিষ্ট সংখ্যক টেবলেট নির্দিষ্ট সময়ানুযায়ী না কান, তবে কোন লাভ হবে না। আবার প্রথম থেকে শুরু করতে হবে।

তাই আপনি যখন একটা দুটা এন্টিবায়োটিক সময় না মেনে খেয়ে ফেললেন, তাতে হয়তো ব্যাকটেরিয়া কিছুক্ষণের জন্য চুপ থাকবে, আপনি ভাববেন আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন কিন্তু আসলে আপনি নিজের ক্ষতি করছেন। অহেতুক এন্টিবায়োটিক খাও্য়া বন্ধ করুন। এন্টিবায়োটিক খেলে কোর্স সম্পন্ন করুন। কম্পাউন্ডার কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়া আর রাজমিস্ত্রির পরামর্শ অনুযায়ী ২০ তালা ভবনের নকশা করা একই রকম। পরে হাজার হাজার টাকা খরচের চেয়ে কয়েকশ টাকা খরচ করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

কেবলমাত্র জীবানু সংক্রমণ ঘটলেই বা জীবানু সংক্রমনের হাত থেকে বাচতেই এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয় বা চিকিৎসকগন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এন্টিবায়োটিকের ডোজ পূর্ণ করা এবয় সময়মতো ঔষধ সেবন করা অতি আবশ্যক। তবে তা ঠিক করে দেবেন কেবলমাত্র কজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক।

এন্টিবায়োটিক শব্দটির (এন্টি অর্থ হলো বিরুদ্ধে আর বায়োস অর্থ জীবন) অর্থ জীবানুর বিরুদ্ধে জীবানু। আপনি যখন কোনো এন্টিবায়োটিক সেবন করবেন তখন এন্টিবায়োটিক ঔষধটি কয়েকটি ধাপে কাজ সম্পন্ন করে। প্রথমত ঔষধটির হাফ লাইফের উপর নির্ভর করবে আপনি তা কতক্ষন পর পর খাবেন এবং কতদিন খেতে হবে তা নির্ভর করবে আপনার কি রোগ হয়েছে অর্থাৎ আপনি কি ধরনের জীবানু দ্বার আক্রান্ত হয়েছেন তার উপর। ডাক্তার নিশ্চিৎ হবার পরই আপনার ডোজটি নির্ধারন করে দেবেন।

এখন প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো আপনি কেন কোর্স বা ডোজ সম্পন্ন করবেন- এন্টিবায়োটিক ঔষধটি খাবার পর কয়েকটি ধাপে কাজ সম্পন্ন করে থাকে। প্রথমত আপনি ঔষধ খেলেন, ঔষধটি সেবনের পর আপনার দেহে অভ্যন্তরে তা মেটাবলিজম হবে, কিছু নতুন জীবানু সে নিজে তৈরী করবে এবং সর্ব শেষ ধাপে আপনার দেহের অভ্যন্তরস্থ জীবানু, তার নিজের তৈরীকৃত জীবানু এবং সে নিজেও ধ্বংস হবে। আর এই ধাপগুলো সম্পন্ন হবার পূর্বেই আপনি আরোগ্য লাভ করতে বা বোধ করতে পারেন। আপনি ঔষধ সেবন বন্ধ করে দিলেন তাতে কিন্তু আপনি কিন্তু জীবানুর হাত থেকে মুক্তি পেলেন না। আপনি ঔষধের ডোজ মিসিং কিংবা নির্ধারিত সময় মেইন্টেন না করে ঔষধ সেবন করেন অথবা ডোজ সম্পূর্ণ না করেন তাহলে আপনার শরীরে অভ্যন্তস্থ জীবানুগুলো দ্রুত আপনার এন্টিবডির বিরুদ্ধে, ঐ এন্টিবায়োটিকটির বিরুদ্ধে একটি প্রতিরোধ বলয় সৃষ্টি করবে যে কারনে ঐ এন্টিবায়োটিক আর আপনার দেহের ক্ষতিকারক জীবানুর বিরুদ্ধে কাজ করবে না।

কাজেই এন্টিবায়োটিকের ডোজের সাথে দিনে কবার খাবেন ঘন্টা হিসেব করে খাবেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

19/02/2017

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!

১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।

২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।

৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।

৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না

৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।

৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।

৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।

৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।

১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্গ্নাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।

10/02/2016

শরীরের সমস্যা জানাবে জিভের রঙ
শরীর খারাপ হলে চিকিত্সকরা রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।
১) জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ : জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। কারণ জিভ থেকেই এই তন্ত্রে শুরু। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
২) মোটা সাদা আস্তরণ : এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
৩) হলুদ আস্তরণ : মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
৪) উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
১) ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
২) উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
৩) জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।

25/01/2016

PREGNANCY CATEGORYTODAY · PUBLICআমরা ডাক্তারী করতে গিয়ে অনেক সময় প্রেগন্যান্ট মাদারদের ড্রাগ প্রেসক্রাইব করতে ভয় পাই ৷ কারণ আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnancy index থেকে প্রেগন্যান্সির সময়ে কি ড্রাগ দেয়া যাবে বা যাবে না ...সেটার একটা লিস্ট দেয়ার চেষ্টা করছি ৷৷ আগে চলুন প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি গুলো জেনে নেই.... US FDA প্রেগন্যান্সির সময় ড্রাগ প্রেসক্রাইবের ক্ষেত্রে ৬ টা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে - ১) Category A : এই ড্রাগ গুলো প্রেগন্যান্ট মাদারের উপর ডিরেক্ট স্টাডি করে দেখা ফিটাসের উপর এর কোন ক্ষতিকর রিস্ক নাই ৷ ২) Category B : এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো কোন হিউম্যান ট্রায়াল হয়নি কিন্তু এনিম্যাল ট্রায়েলে ফিটাসের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি ৷ এই ক্যাটাগরির ড্রাগও নিশ্চিন্তে দেওয়া যাবে প্রেগন্যান্ট মাকে ৷৷ ৩)Category C : এই ক্যাটেগরির ড্রাগ গুলো এনিম্যাল স্টাডিতে এ্যাডভার্স ইফেক্ট পাওয়া গেছে.(টেরাটোগেন িক /এমব্রায়োডাল/অন্যকিছু) ৷ কিন্তু এই ড্রাগ গুলো নিয়ে কোন হিউম্যান ট্রায়াল নাই ৷ রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব ছাড়া প্রেসক্রাইব করা ঠিক হবে না ৷ ৪) Category D : এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো হিউম্যান ফিটাল রিস্কের ডিরেক্ট এভিডেন্স খুজে পাওয়া গেছে , কিন্তু প্রেগন্যান্ট মাদারের লাইফ বাঁচাতে অন্য কোন অল্টারনেটিভ ড্রাগ পাওয়া না গেলে এটা দেয়া একসেপটেবল ৷ ৫) Category X : এই ড্রাগ গুলো সম্পূর্ণ রুপে টেরাটোজেনিক ৷৷ ৬) Category N: এই ড্রাগ নিয়ে এখনো কোন হিউম্যান অর এ্যানিম্যাল ট্রায়াল হয়নি ৷৷ চলুন এবার প্রচলিত ড্রাগ গুলোর প্রেগন্যান্সি ক্যাটেগরি দেখি-- *Vitamines: ----------- 1)Thiamine HCl ..............................A 2)Folic acid......................................A *Anti-hypersensive: -------------------- 1)Atenolo.........................................D 2)Misoprostol..................................X 3)Losartan .....................................C 4) losartan +Thiazide ...............C+D *Anti-platelets: ---------------------- 1)Clopidogrel ...................................B 2)Clopidogrel+Aspirin ................B+D *Anti-histamin: --------------- 1)Ketotifen ......................................C 2)cetirizine .......................................B 13)Ambroxol HCl ............................N *Anti-Bacterial: -------------- 1)Penicillin .....................................B 2)Amoxicillin ..................................B 3)Co amoxiclav...............................B 4)Flucloxacillon ..............................B 5)Meropenem .................................B (All penicillins are ..category B) 6)All cefalosporins are ...................B 7)Ciprofloxacin................................C 8)ofloxacin.......................................C 9)Levofloxacin.................................C 10) Moxifloxacin .............................C 11) Lomefloxacin ............................C 12) Gatifloxacin................................C 13) Sparfloxacin ..............................C 14) Gemifloxacin .............................C 15) Nalodixic Acid ...........................C 16) Chloramphenicol (even drop)...C 18) Tetracyclines.............................D 19) Clindamycin ..............................B 20)Azithromycin .............................B 21)Erythromycin..............................B 22)Clarithromycin............................C 23)Gentamicin ................................C 24)Neomycin ...................topical ...C 25)Metronidazole ............................B 26) Sulfonamides............................D 27) Rifampicin .................................C 28) Dapsone.....................................C 29) INH..............................................C 30)Pyraziname.................................C 31)Ethambutol ................................B 32)Streptomycin ............................D *Anti Fungal : ------------- 1)Fluconazole .................................C 2)Ketoconazole................................C 3)Itraconazole..................................C 4)Miconazole....................................C 5)Nystatin ........................................C 6)Clotrimazole..................................C 7)Amphotericin B ............................B *Anti Viral : ------------ 1)Acyclovir ......................................B 2)Valacyclovir .................................B 3)Adefovir.........................................C 4)Lamivudine ..................................C 5)Zidovudine ...................................C 6)Nelfinavir ......................................B 7)Abacavir .......................................C *Anti protozoal : ---------------- 1) Nitazoxanide...............................B 2)Artemether....................................D 3)Lumefantrine................................D 4) Quinine.........................................C 5)chloroquine .......(may be safe)...N * Anti Helminthic : ------------------ 1) Albendazole ................................C 2)Mebendazole................................C 3) Pyrantel pamoate........................C *Anti Ectoparasite : -------------------- 1) Permethrin ..........topical ............B *Anti-Ulcerant : ---------------- 1)Ranitidine................................B 2)Omeprazole.............................C 3)Pantoprazole .........................B 4)Rabiprazole.............................B 5)Lansoprazole .........................B 6)Esomeprazole Mg ..................B 7) esomeprazole strontium.......C 8)Antacids(Calcium carbonate) ..C 9)Almunium hydroxide ................ N 10)Mg(OH)2....................................N 11) Simethicone ............................C 12) Sucralfate ................................B *Anti Spasmodic : ------------------- 1)Tiemonium methylsulphate..........N 2)Dotaverine ....................................C 3) Tramadol HCl...............................C *Laxative : ----------- 1)Lactulose ...............................B *Nausea, Vomiting and Vertigo : -------------------------------- 1)Cinnarone ................................C 2)Meclizine ................................. B 3)Meclizine + pyridoxine ............B 4)Prometazine .............................C 5)Cyclizine ....................................B 6)Doxylamine................................B *Severe Vomiting : ------------------ 1)Domperidone -----------------N 2)Ondansetron ..............................B 3)Granisetron ................................B 4) Palonosetron.............................B *NSAIDs : ---------- 1)Paracetamol ............................B 2)Aspirin .....................................C+D 3)Aceclofenac .............................N 4)Diclofenac ................................C+D 5)Ibuprofen .................................C+D 6)Indomethacin...........................C+D 7)Naproxen .................................C 8)Ketorolac..................................C 9)Meloxicam ...............................C+D 10)Sulindac ...................................C 11)Etoricoxib .................................N *DMARDs : ---------- 1)Methotrexate .............................X 2)Azathioprime .............................D 3)Salfasalazine ............................B 4)Leflunomide ..............................X *Muscle Relaxant : ------------------ 1)Beclofen ..................................C 2)Tolperisone .............................N 3)Eperisone ................................N 4)Tizanidine................................C *Anti cancer Drugs : ------------------- 1)Actinomycin.............................D 2)Busulfan. .................................D 3)Chlorambucil...........................D 4)Cyclophosphamide.................D 5)Doxorubicin.............................D 6)Mercaptopurine.......................D 7)Methotrexate...........................X 8)Vinblastine...............................D 9)Vincristine................................D (C+D মানে, এই ড্রাগ গুলো এক ট্রাইমেস্টারে Category C তে আর এক Trimester এ ক্যাটেগরি D তে) . . . . . . [A= নিশ্চিন্তে প্রেসক্রাইব করা যাবে৷ B= প্রেসক্রাইব করা যাবে৷ C= রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব করে প্রেসক্রাইব করতে হবে (এই ঔষধ বাচ্চার ও প্রেগিন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর)৷ D= সুস্থ্য বাচ্চা ও প্রেগন্যান্সি চাইলে প্রেসক্রাইব করা যাবেনা (শুধু মাত্র মায়ের জীবন বাঁচানোর মত কন্ডিশন আসলে যেখানে অল্টারনেটিভ নাই সেখানে দেয়া যাবে)৷ X = ক্রস মার্ক, দেয়া যাবেনা৷৷] ক্যাটাগরি C তে প্রেগনেন্সি রিলেটেড যে প্রবলেমেগুলো হতে পারে --- spontaneous abortions, delayed onset of labor, premature closing of the fetal ductus arteriosus, jaundice, occasionally maternal (intrapartum and postpartum) and/or neonatal hemorrhage, necrotizing enterocolitis, and oligohydramnios. ক্যাটাগরি D তে যে প্রবলেমগুলো হবে--- Congenital malformations (eg, fetal growth restriction, mandibular hypoplasia, cleft palate, cranial dysostosis, spinal defects, ear defects, clubfoot)

কেউ বিষ খেলে তাৎক্ষনিকভাবে কি করবেন ?পরিবারের কারো সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ করে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে যে কেউ দুর্ঘটনা ঘটাতে...
14/01/2016

কেউ বিষ খেলে তাৎক্ষনিকভাবে কি করবেন ?

পরিবারের কারো সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ করে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে যে কেউ দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে৷ আবার কেউ মানসিকভাবে আঘাত পেয়ে রাগের বশবর্তী হয়ে জীবন ধ্বংসকারী কোন ওষুধ পান করে৷ এছাড়াও বড়দের অসতর্কতার কারণে বাচ্চারা ভুলবশত বিষ পান করে।

প্রায়ই বিষপানের রোগী পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে উলেখযোগ্য: কীটনাশক পান করা, অনেক পরিমাণে ঘুমের ঔষধ খাওয়া, কেরোসিন পান করা, ধুতরার বীজ খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া, কোনো ঔষধ ভুলক্রমে বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলা, বিষাক্ত মদ্যপান বা অতিরিক্ত মদপান ইত্যাদি৷ বিষপানের রোগী আসা মাত্র বিষপানের ধরন সম্পর্কে আন্দাজ করা সম্ভব৷ সাধারণভাবে বিষপানের পর দেরী না করে নিম্নরূপ ব্যবস্থা নিতে হবে এবং হাসপাতলে পাঠাতে হবে ।

রোগী শ্বাস নিতে না পারলে তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস দিতে হবে
সজ্ঞান রোগীকে সর্বপ্রথম একগ্লাস পানি বা দুধ পান করানো ভালো কারণ এতে বিষ পাতলা হয়ে যায় ও বিষের ক্ষতির প্রভাব কমে আসে৷ শিশুদের ক্ষেত্রে আধা গ্লাসের মতো পানি বা দুধ রোগীকে পান করানো ভালো৷ অজ্ঞান রোগীকে তরল দেয়া যাবে না৷ তাকে সুবিধাজনক স্থানে শুইয়ে দিতে হবে।
রোগীকে বমি করানো উচিত কিনা তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে৷ কারণ সকল বিষপানের পর বমি করানো যাবে না৷ রোগীর শরীরে খিঁচুনি থাকলে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় রোগীকে বমি করানো যাবে না৷ কিছু বিষ যা প্রবেশের সময় মুখ, মুখগহ্বর ও অন্ননালীতে প্রদাহের বা দগ্ধতার সৃষ্টি করে অথবা ফুসফুসে প্রবেশ করে সংক্রমণের সৃষ্টি করে এরূপ বিষপানের রোগীকে কোনক্রমেই বমি করানো উচিত নয়৷ কারণ বমি করার সময় উল্লেখিত পদার্থগুলো পুনরায় ক্ষতিসাধন করে ক্ষতের পরিমাণ বৃদ্ধি করে

পোড়া ও ক্ষত সৃষ্টিকারী বিষ :

অম্ল বা এসিড
ক্ষার বা এলকালি
গৃহে ব্যবহৃত বিশোধক
গোসলখানা পায়খানা নর্দমা পরিষ্কারকারক বিশোধক
প্রদাহ সৃষ্টিকারী বিষ :

কেরোসিন
তারপিন তেল
রঙ এবং রঙ পাতলাকারক দ্রব্য
পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়াম জাতীয় দ্রব্য
রোগী কোন ধরনের বিষ পান করেছে তা রোগীর মুখ, মুখগহ্বর ও শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করলে অতি সহজেই অনুমান করা যায়
পোড়া ও ক্ষত সৃষ্টিকারী বিষপানে রোগীর মুখ ও মুখগহ্বরে পোড়া ক্ষত বা ফোসকা দেখা যাবে
কেরোসিন জাতীয় বিষপানে রোগীদের শ্বাসে উক্ত দ্রব্যের গন্ধ পাওয়া যাবে
৪ ঘণ্টার ভেতর বিষ খেয়ে থাকলে এবং জ্ঞান থাকলে রোগীকে নিম্নলিখিতভাবে বমি করানো যেতে পারে :

মুখের মধ্যে আঙুল প্রবেশ করিয়ে বমি করানো যায়
খারাপ স্বাদযুক্ত ডিমের সাদা অংশ ও কুসুম স্বল্প গরম দুধসহ বা স্বল্প গরম লোনা পানি পান করালে অনেকেরই সহজে বমি হয়ে যায়৷ তিতা কোন দ্রব্য মুখের মধ্যে দিয়েও বমি করানো যেতে পারে
বমি করানোর সময় বিশেষভাবে নজর দিতে হবে যেন বমিকৃত কোনো জিনিস বা পানীয় ফুসফুসে প্রবেশ না করে৷ এজন্য বমি করানোর সময় রোগীর মাথা নিচের দিকে ও মুখ পাশে কাত করিয়ে রাখতে হবে৷ হাসপাতালে রোগীকে বিষ অপসারণের ক্ষেত্রে রাইলস টিউবের (একটি বিশেষ নল) সাহায্যে করা যেতে পারে৷
বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর ঔষধ প্রয়োগ : কিছু বিষকে নিষ্ক্রিয় করার ঔষধ রয়েছে৷ রোগী কোন বিষ দ্বারা আক্রান্ত তা জানতে পারলে সেই বিষকে নিষ্ক্রিয় করা ঔষধ প্রয়োগ করে রোগীর অবস্থার উন্নতি করা সম্ভব৷ এক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে৷

কেরোসিনের বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে: সাধারণত বাচ্চারা না বুঝে কেরোসিন তেল খেয়ে ফেলে৷ এ ধরনের রোগীর বমি, মুখ, শ্বাস-প্রশ্বাস, প্রস্রাব ও কাপড় চোপড় থেকে কেরোসিনের গন্ধ পাওয়া যাবে৷ গলায় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা থাকবে৷ পাতলা পায়খানা ও পেটে ব্যথা থাকবে৷ শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন ঘন হবে৷ বুকের মধ্যে ঘড়ঘড় শব্দ হতে পারে, জ্বর থাকতে পারে৷ নাড়ি দুর্বল ও অনিয়মিত হতে পারে৷
এ ধরনের রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে হবে৷ এই রোগীর স্টোম্যাক ওয়াশ দেয়া বা বমি করানো যাবে না । এ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে যাতে নিউমোনিয়া বা ফুসফুসে অন্য কোনো সংক্রমণ না হতে পারে ।

এসিড কিংবা ক্ষারের বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে :

রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করা যাবে না
ক্ষতের ওপর প্রলেপ সৃষ্টি করে এমন খাদ্যবস্তু যেমনঃ দুধ, ডিমের সাদা অংশ খাওয়ানো যেতে পারে
মুখ বা শরীরের কোনো অংশে এসিড অথবা ক্ষার পড়লে সেখানে প্রচুর পানি ঢেলে ধুয়ে ফেলতে হবে । এসিড খেলে এন্টাসিড সাসপেনশন দেয়া যেতে পারে
যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে
ঘুমের ঔষধ বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে বমি করানোর চেষ্টা করতে হবে
ঠিকমতো বমি করানো না গেলে স্টোমাক ওয়াশ করানোর জন্য নিকটস্থ হাসপাতালে পাঠাতে হবে
প্রতিরোধের উপায় : আমাদের দেশের ক্ষেত-খামারে পোকা মারার জন্য অনেক ধরনের বিষ ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷ এ ছাড়া কেরোসিন, ঘুমের ওষুধ ইত্যাদি দিয়ে বিষক্রিয়া ঘটতে পারে৷ দুর্ঘটনাক্রমে ঘটে যাওয়া বেশিরভাগ বিষক্রিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব৷
বিষক্রিয়া চিকিত্সার চেয়ে এর প্রতিরোধ নিরাপদ এবং সহজ৷ নিজের ঘরবাড়ি, কর্মস্থলকে নিরাপদ রাখার

Address

Bay Tower, 50 Mohakhali

1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Center 24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram